১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৫

েমেহদী হাসান বলেছেন: আরও কষ্ট বলি প্রতিবছর এক পাপাচারী মহিলা নিজের স্বামীকে বাঁচাতে খুন করায়।সেই মহিলার বোনও হেল্প করে।এভাবে গতবছর সে তার নিজের বড় ছেলেকে হত্যা করতে ছেড়ে দেয়।এছাড়াও এবর তার খুনী স্বামী বাঁচতে বিদেশী সার্ভিস কিনে।এভাবে তারা প্রতিবছর মিথা নিউজ দেয়।আর বোনের একটা করে ছেলেকে খুন করায়।অথচ এমনটির দরকার ছিলনা।মিথ্যাবাদী স্বামী এইভাবে প্রতিবছর তার বোনকে বোকা বানিয়ে একটা একটা করে খুন করায়।আর নিজেরা গুলি খেয়ে মিথ্যা বলে পরে আবার আনন্দ করে।সেই মা টা বড় অসহায়।এভাবে একটার পর একটা খুন করায়।আর শয়তার বুড়া স্বামী মজা মারে।এভাবে খুন করাতে যেয়ে তারা একবার নিজেদের মেয়েকেই খুন করেছিল।পাপীদের পাপ বাড়লে এমন ই হয়।তারপর থেকে এই প্রতিশোধ নেয়।চালাকি করে ভেগ্নে ভাগ্নি খুন করায়।আমরাও দূর্বল হীন মস্তিষ্ক উত্তোলন করতে পারিনা।অথচ তারাই খুনী ,তারাই পাপাচারী,তারাই আমেরিকার সাথে লাগতে যায় এবং তারাই এসব কিনে।যদি কখনও ঈশ্বর তাদের মৃত্যু দেয় তো খুবই খুশি হব।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: আল্লাহ আপনার বোন আর আপনাদের এই কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দান করুক।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

েমেহদী হাসান বলেছেন: এছাড়া লাঞ্চিত করার হুমকি দিয়ে ইনফ্রাসনিক সাউন্ড সার্ভিস দিয়ে মা দিয়ে বেটাকে খুন করায়।এমনকি এ ভাবেই সেই পরিবার রেকর্ড করে লঞ্চ করে প্রোগাম আর খুন করায়।সামনে না আড়ালে।

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২২

রেজোওয়ানা বলেছেন: @ মেহেদি হাসান আপনি কি বুঝাতে চান, নিজে বুঝেছেন তো?
এক জন তার কষ্টের কথা লিখছে আর আপনি কমেন্টসা কি করলেন, নিজে আবার পড়ুনতো।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২২

সেতূ বলেছেন: : আল্লাহ আপনার বোন আর আপনাদের এই কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দান করুক।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৪

সেতূ বলেছেন: সহমত@এসরেজওয়ানা

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

সোমা. বলেছেন: কাঁদালেন ভাই

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

েমেহদী হাসান বলেছেন: তবে সেই দুঃখটা আরও বড়।আর এ ধরনের পোস্ট কি সত্যি।যদি তাই হয় তাহলে সমবেদনা।তবে আমি জানি মৃত কিভাবে জিবীত হয়।যদি আপনার বাচ্চাটাকেও কেউ কোন ভাবে জিবীত করতে পারত।তবু ভয় পাই কমেন্ট দেখে যে ঐ খুনিদের দুই একটা না দেখে।

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

অলস ছেলে বলেছেন: সত্যিই কিছু কিছু মৃত্যু সহ্য করা বেশি কষ্টের। মাত্রই মাগরিবের পর একটা জানাযা পড়ে আসলাম, ভার্সিটির এক ছাত্রী মারা গেছে। মৃত্যুচিন্তা মাথায় ঘুরছে, তখন আপনার এ লেখা পড়লাম। বাবুটা নিশ্চয় জান্নাতের পাখি হয়ে তার মা বাবার জন্য সুসংবাদ নিয়ে আসবে শেষ বিচারের দিন।

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

নিষিদ্ধ জীবন বলেছেন: অনেক খারাপ লাগলো। আপনার বোনের জন্যে শুভকামনা।

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫০

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: খুব বেশী খারাপ লাগলো ভাই ... মামারা ভাগ্নেদের জন্য যে কি টান অনুভব করে তা শুধু মামারাই জানে ... সহানুভুতির কথা বলবো না, কারন এতে কষ্ট কমবে না, তবে ভবিষ্যতে এমন যেন আর কখনো না হয় সেই দোয়া করি ...

১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩১

পুরাতন বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল