১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৪

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: একটা ভুল সারটা জীবন নষ্ট করতে পারে.........

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১০

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: এইতো বেঁচে আছি...... আপনার খবর কি ?

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৪

জেসন বলেছেন: প্লাসাইলাম, খুবই চমতকার লাগল।

কিন্তু আমার প্রশ্ন:
মেয়েরা বা মেয়ের অভিভাবকরা লন্ডন নাম শুনেই লোভে পরে ক্যান?

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

সামিউর বলেছেন: খুবই দরকারি পোস্ট। ++++++

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১

মইন বলেছেন: থাংকু, তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য।

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২২

এন এইচ আর বলেছেন: ভাইরে তুমি এটা কি করলে ............... কাহানী লিখলা প্রবাসীদের আর ঘটনা কইলা শুধু লন্ডন বাসীর............... আমরা কি দোষ করলাম..................।


তুমার নামে রিপোট করা হইলো............লন্ডনে থাকা বিবাহে ইচ্ছুক পাত্রগনের কাছে..............

তবে এমনটা শুধু লন্ডনে বা আমাদের বাঙ্গালীদের মাঝেই না সব দেশীদের মাঝেই বিরাজও মান । তবে এদের সংখ্যা কিন্তু খুব বেশী নয়। আরও ডিটেইলস কিছু আশা করছি। নয়তো তোমার সম্পর্কেও কিন্তু আমার বা ব্লগাদের একই ধারনা হতে পারে।

৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

ম্যাকানিক বলেছেন: বিদেশীদের দেখলেই আমরা হা করে তাকিয়ে থাকি।
বিদেশী কথা শুনলেই আমরা বিগলিত হয়ে যাই
আর বিদেশি পাত্র মানেই ডলার পাউন্ডের পাত্র ঝাকা দিলেই হাজারে হাজার আর লাখে লাখ টাকা পড়বে।
এইটা আসলে আমাদের মানসিক দৈনতা ছারা আর কিছু না।
তবে আপনার লেখাটা একটু বেশি একপেশে হয়ে গেলো না!
বিদেশি পাত্র শুনে পাত্রি পক্ষও আগ বাড়িয়ে খোজ খবর করতে চান না পাছে না আবার পাত্র হাত ছাড়া হয়ে যায়।
অনেকসময় পাত্র সত্যি কথা বলতে চাইলেও উভয় পক্ষের অভিবাক এমন পরিস্থিতির অবতারনা করেন যে সততা বানের জলে ভেসে যায়। তবে এখন পর্যন্ত আপনার বর্নিত উপাখ্যানই বেশী।
তাই লেখায় প্লাস

৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

কাব্য বলেছেন:
হে হে হে, দেশী পোলারা এই পুষ্ট পড়নের পর,হৃদয়ের মইধ্যে আকুম বাকুম কইরা উঠবো আর ভাববো,"বিয়ার বাজারে আমাগো দর আকাশচুম্বী হইলো বইলা !!"

৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

পুশকিন বলেছেন: এটা যে একটা সমাজেরই ব্যধি।আমাদের কিছু অতি সচেতন অবিভাবক মনে করেন যে বিদেশী পাত্র মানে আহামরি কিছু।জীবনে টাকার মূল্য অপরিসীম।তাই বলে কি নিজের সত্বা টাকেও বিকিয়ে দেব।

১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বড় বিলাই বলেছেন: + এইরকম ছেলেদের জন্য প্রবাসী ভালো চাকরি করা শিক্ষিত ছেলেদেরও দুর্নাম হচ্ছে।

১১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১

চতুষ্কোণ বলেছেন: বাচ্চা পাঠানোর সত্যিকারের রিজনটা হচ্ছে ভিসা এক্সটেনশনের সময় তাকে প্রচুর ব্যাংক এমাউন্ট দেখাতে হয় স্পন্সরের খাতিরে।। যেটা অনেকের ক্ষেত্রেই পসিবল না। শুধু বাচ্চাকেই নয়, স্ত্রীকেও একই কারণে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

তবে আপনার বেশীরভাগ কথার সাথেই একমত। আসলেই আমাদের আরেকটু যাচাই বাছাই করা উচিত।

১২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২

মেহবুবা বলেছেন: চেনা ঘটনা ।
পরিচিত একমেয়ে সুশ্রী , মেধাবী এবং গানে ভাল ; উচ্চশিক্ষিত পরিবার । তার মামাদের দেখা আমেরিকা প্রবাসী পাত্রের সাথে বিয়ে হয়ে গেল ।
লোকটার চেহারা দেখে কেমন লেগেছিল ছবিতে ; তাই মেয়েটিকে যখন তার ডাক্তারী পড়বার পাট চুকিয়ে আমেরিকা যেতে বলা হল ।মেয়েটি সব কাগজ পত্র তুলতে যখন উদ্যোগ নিচ্ছে তাকে বলেছিলাম , তুমি চলে যাও । পরে তোমার পেপারস পাঠানো যাবে সেখানে ।
মেয়েটি চলে গেল । অপূর্ব লাবন্যময়ী মেয়েটি ফিরে এলো কয়েকমাসের মাথায় ডিভোর্স নিয়ে । বছর লস দিয়ে আবার শুরু লেখা পড়ার । নতুন জীবন , সফলতা পেল ।

১৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: কত সুর কত গান মনে পড়ে গেল

১৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: বান্ধবীগুলারে আমি এই কথা খুব বলি।
বেকুবগুলা বুঝে না।
বিদেশী পাত্র দেখলেই মনে করে রাজপুত্র। আর ইউরোপ শুনলে ত কথাই নাই।
আবার, মেয়ের বাপ মা মেয়ের অমতে মেয়েকে বিয়ে দিলে বিদেশেই দেয়। কারণ, দেশে যার সাথে প্রেম করে, তার থেকে অনেক অনেক দূরে সরে যাবে তাহলে।
বাপ মার শিক্ষা হয় পরে। ক্ষতিটা হয় মেয়েটার।

১৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৪

আমি পালোয়ান বলেছেন: ওরে মাইরা ফালাইছে রে........। আমারে ধর রে........। আমার কি হবে রে...... বিয়া কেমনে করুম রে............। এত্ত দামী একটা ইউনিতে পড়লাম এগুলো শোনার জন্য

১৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৪

আইলা বলেছেন: সব ছেলেকে একটানা খারাপ না বলাই ভাল। অনেক উচ্চশিক্ষিত ছেলেও ভাগ্যের দোষে অনেকসময় অডজব করে, তার মানে এই না যে তারা চরিত্রহীন।

ছেলের চরিত্র কেমন সেইটা আগে দেখা উচিত।

১৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৩

মাহিন আহমেদ বলেছেন: +++++++++ ভালো লিখেছেন।
আসলে এই নোংরা পরিস্থিতির জন্য আমাদের সমাজ আর অসচেতনতাই দায়ী।

১৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৮

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লেখা। সবারই বিষয়টা মাথায় রাখা উচিত। বাইরের পুলা মানেই ভালু পুলা নয়

১৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৭

পল্লী বাউল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

আসলে প্রবাসী কিংবা দেশী কাউকেই যথেষ্ট খোজঁ খবর না নিয়ে সম্পর্ক করা উচিত নয়।

২০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৬

জানজাবিদ বলেছেন: যে সব স্টুপিড অভিবাবক এগুলা করেন তাদেরও শিক্ষা হওয়া উচিৎ।

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৭

নীজর্ন বলেছেন: bhai atto ksto kore last 3 yrs e hns krlam uk er akta leading uni theke akn jodi bolen amra kharap tahole to ksto pai. sara bochr kaj kore se jomano pound uni re dai sodo valo akta life hobe ae asay. odd job bhai re krte hy abr study complete kore o kinto sobai valo job pay nh. ami akta valo uni theke hns final yr e achi jani nh pabo kina bt tr mane ae nah je ami study kori nai.
asoe onk e mittha bole tokon amaro kharap lage amra dai yr e 8000 pound r ora 1000 diye bole same certificate tokon kmn lage bolen to??????????? mone hy doira pidai.

২২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

কাশিফ বলেছেন: মেয়েদের আমরা সবসময় বোঝা মনে করি।এটা আমাদের সামাজিক ব্যাধি।তাই যখন কোন বিয়ের প্রস্তাব আসে তাও আবার বিদেশে বসবাসরত তখন তো আমাদের পায় কে?মনে করি আসমানের চাদ পেয়ে গেলাম।অন্য কারো কথা বলে লাভ কি?আমারই আপন খালাতো ভাই আষ্ট্রেলিয়ায় থাকে।হোটেল ম্যানেজম্যান্টে ডিপ্লোমা করে ২টা পার্টটাইম চাকুরী করছে।তার জন্য পাত্রী দেখা হচ্ছে মাষ্টার্স করা স্টুডেন্ট।আর আবাক হচ্ছি যে পাত্রীর কোন আভাব হচ্ছে না।সবার আগে আমাদের মানসিকতা ঠিক করতে হবে।প্রবাসী পাত্র খারাপ না আবার আকাশের চাদও না।
ধন্যবাদ।

২৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০০

অনাবিল বলেছেন: আমি ও এমন কয়েক জন আপুকে জানি ।

ইওরোপ আমেরিকায় বসবাসরত ছেলেরা প্রায় সকলেই দেশ থেকে উচ্চ শিক্ষিত এবং সুন্দর মেয়েদের বিয়ে করে আনে।আমি ব্যক্তিগত ভাবে পাঁচজন আপুকে চিনি যারা দেশ থেকে অত্যন্ত সফলতার সাথে MBBS পাশ করে এসেছেন কিন্তু এখানে এসে একজন শুধুমাত্র পড়াশোনা continue করার সুযোগ পেয়েছেন, বাকিদের ২জন ফুলটাইম গৃহিনী, আর ২ জন স্বামীর convenience store এ পার্টটাইম জব করেন।


খুব ভালো লিখেছেন। +

২৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১১

লালসালু বলেছেন: তাইট কই দেশে আমাদের দাম নাই কেন?

২৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪২

লুথা বলেছেন:
শিক্ষিত অভিভাবক যদি মূর্খের মতো আচরন করে, তাহলে কিছুই বলার/করার নাই...বিদেশে যেসব ছেলে ভালো চাকরি করে, পডাশুনা করে, ভালো অবস্থায় আছে, চরিত্র ভালো, তারা আসলেই সোনার ছেলে...

কিন্তু আমাদের দেশের মূর্খ অভিভাবকদের এইসব কথা কে বুঝাবে ???

একজন ইঞ্জিনিয়ারের কথা বলিঃ সে সরকারী কর্মকর্তা...তার নিজের মেয়ের বিয়ের জন্য বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার আসলো, ঢামেক'এর ডাক্তার আসলো (সবাই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত)... কিন্তু সে বিয়ের জন্য পছন্দ করলো ইউ.কে এর একটা কলেজ গ্রাজুয়েট, যে নাকি দেশের কোথাও সুযোগ না পেয়ে ওই খানে গেছে (এইচ.এস.সি তে ২য় বিভাগ)...মেয়ের বাপের যুক্তি ছিলো, ছেলে ইউ.কে তে পডাশুনা করেছে এবং তাই সে বেশি কোয়ালিফায়েড, কারন দেশের পডাশুনায় তার ভরসা নাই...আর কি বলতে পারি এইসব মানসিকভাবে অসুস্থ অভিভাবক'দের...

২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৪

বিডি আইডল বলেছেন: আপনি পড়াশোনার বিষয়টি শুধু বলেছেন...এর বাইরেও আরো জটিলতা আছে

২৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪১

নুভান বলেছেন: যাক ভাই বাচলাম, ঝড়খানা লন্ডনের উপ্রে দিয়াই যাইতাছে

২৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১২

তামিম ইরফান বলেছেন: বিদেশে থাকা ছেলের কাছে বিয়ে দেবার জন্য বাবা-মার আগ্রহই বেশি কাজ করে....

২৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: প্রতারণার কালিমা শুধু সনদপত্র আর লন্ডনের উপর দিয়ে গেল দেখে অনেকেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। পি এইচ ডি করার মাঝে আমেরিকা থেকে ছেলে এইবার গেল বিয়ে করতে, পাত্রী পক্ষ বেকে বসল, প্রবাসী ছেলে বিয়ে করবেনা, আরকেজনের কথা মেয়েকে প্রবাসে যেতে দিবেনা। এত আদুরে মেয়েকে দিয়ে যদি রান্না বাড়া আর অড জব করায় ছেলে, তাহলে তো সুখ বলে কিছু থাকবেনা।

আরেক জন ছেলের ফেইসবুক ফটোতে দেখেছে কোন এক শেতাঙ্গিনী মেয়ের সাথে, ব্যাস চাউর হয়ে গেল ছেলে বারে যায়, পার্টিতে যায়, মদ-মেয়ে নিয়ে মাতলামি করে। আগের সেই ভদ্র বালক আর নেই, বিলেতি মদখোর বাবু হয়ে গিয়েছে [পুরোটাই অনুমান নির্ভর মিথ্যে কথা]। দেশের পাত্রী পক্ষের ভাব খানা এমন বাঙালি ছেলে শিস দিলেই সাদা মেয়েরা শয্যাসঙ্গিনী হবার জন্য লাফাতে লাফাতে চলে আসে। ওসি ডিসি হিসেবে সন্দেহের কাহিনী গুলো পুরনো।

মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বিদেশে উপার্জন করে টাকা পাঠাচ্ছে সেটার বিচার নাই, ছেলের চরিত্র ধরে টানাটানি, কলঙ্ক রটানো। প্রাক্তন BIT থেকে পাশ করলেও পাত্রী পক্ষ সন্দেহ করে, ছেলে নিশ্চয়ই ভূইয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (BIT) থেকে পাশ্। ছেলে ব্যাচেলর প্রবাসী যে! এর মানেই যে দুনম্বর আর দুশ্চরিত্রের ডিপো!

আমি ওদের বলি প্রবাসের প্রতিকূলতায় চরিত্র ধরে রাখার পরেও যখন এত বদনাম, বিয়ে করার দরকার নেই। মেয়ের বাবা মা মেয়েকে দুধে ভাতে চুবিয়ে রাখুক।

৩০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৪

ধ্রুব তারা বলেছেন: শতভাগ সহমত। ইউকে-তে থেকে সার্টিফিকেট ডে কী তা ভালো ভাবেই জানা আছে

৩১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৬

মন মানে না বলেছেন: দেশী পোলা, লাখ টাকা তোলা ।


+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

৩২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৪

বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: অনেক যাচাই বাছাই করি সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ।
+++

৩৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭

পুরাতন বলেছেন: +++

৩৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯

অচেনা সৈকত বলেছেন: সাইফ ভাইয়ের কমেন্টে পুরোপুরি সহমত।

৩৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১

সিরাজ বলেছেন: ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া কাইন্দ না

৩৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮

গুরুজী বলেছেন: জেসন বলেছেন: প্লাসাইলাম, খুবই চমতকার লাগল।

কিন্তু আমার প্রশ্ন:
মেয়েরা বা মেয়ের অভিভাবকরা লন্ডন নাম শুনেই লোভে পরে ক্যান?

৩৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৪

তুষারকনা বলেছেন: ভাইরে,নিজের কথা বলি।ভার্সিটিতে থার্ড ইয়ারে পড়ার সময় পাশের বাড়ির আংকেল বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এলেন।পাত্র উনার ছেলের বন্ধু।অনেক ট্যালেন্ট ছেলে।লন্ডনে ইন্জিনিয়ারিং পড়ে।দেখতে এসেই তারা বিয়ের ডেট ফিক্স করলেন।কিন্তু আব্বু একটু খোঁজখবর নিতে চাইলেন।সৌভাগ্যক্রমে আমার খালাত ভাই পড়তো লন্ডনে।বিয়ের ৩ দিন আগে সে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলো,ছেলে ইন্জিনিয়ারিং পড়তেই গিয়েছিলো,পরে আর কন্টিনিউ করেনি।সে একটা নাইটক্লাবে পার্ট টাইম জব করে।সে যাত্রা আমি বেঁচে গিয়েছিলাম।পরে শুনেছি ঐ ছেলে একটা বুয়েটের মেয়ে বিয়ে করেছে।

৩৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আহা! বুয়েটের মেয়েদের কপাল এতটাই পোড়া যে লন্ডনের নাইট ক্লাবের বয়-বাবুর্চি বিয়ে করতে হচ্ছে। বেচারী মেয়ে এতটা শিক্ষিত হয়েও বার বয় বিয়ে করার ব্যাপরে ওযর আপত্তি করেনি, আসল, নকল পাত্র তফাত করতে পারেনি। বাকিরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে, যাক বুয়েটের এক মেয়ের উপর দিয়ে এই বাজে মালটা চলে গেল। আমরা সৌভাগ্যবান কঙ্কাবতী কিনা, আমাদের জন্য স্বপ্নে দেখা রাজপুত্তুর লাইন দিয়ে অপেক্ষা করছে।

৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩০

অচেনা সৈকত বলেছেন: সাঈফ শেরিফ@ আসলেই এরকম ঘটনা খুব কমন। আমার পরিচিত এক বড় আপুর (ডিইউ, কেমিস্ট্রি) বিয়ের তিন-চার দিন আগে খোঁজ পাওয়া গেল ডক্টরেট ডিগ্রীধারী (আসলে ভুয়া) পাত্রটি অস্ট্রেলিয়ার এক ভার্সিটির ল্যাব টেকনিসিয়ান। আমার বিভাগের আরেক জুনিয়র ছাত্রীর ঘটনা তো আরো ভয়াবহ। লন্ডনের রেস্টুরেন্টে অড জব করা ছেলেটি বুয়েটের আইডি কার্ড জাল করে তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলেছিল। বিয়েও প্রায় ঠিকঠাক। বুয়েটেরই কিছু ছেলে সে প্রতারণার জাল উন্মোচন করে। এখন কি বলবেন?

৪০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:২৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ও আচ্ছা! ঢাবির কেমিস্ট্রি বিভাগে স্নাতক পাত্রীর জন্য অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পাত্র চাই, তাই তো! ল্যাবের টেকনিশিয়ান কথাটা ভাই এমনভাবে বললেন যেন আমাদের স্কুল-কলেজের ল্যাবের "মামা, হেলপার বয়" জাতীয় কিছু মনে হল। অস্ট্রেলিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের টেকনিশিয়ান হওয়াটা এতটাই নিচু মানের চাকুরি নয় যে তাকে বিয়ে করলে জাত চলে যাবে। তিতুমীর কলেজ থেকে তিনবারে বাংলায় স্নাতক পাশ করা ছেলেকে তো আর ওরা ল্যাব টেকনিশিয়ান বানায়নি, ওর আসল ডিগ্রী বা যোগ্যতা থেকেই নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

বুয়েটের আইডি জাল করে প্রতারণা করার গল্পটি শুনেছি। ছেলেটির দুঃসাহস দেখানোর ঘটনাটি অস্বাভাবিক, অভূতপূর্ব। বুয়েটের শিক্ষিত মহল্লার মেয়েরা যদি এভাবে প্রতারিত হয়, তাহলে তো মুস্কিল মশাই।

বিদেশে ছেলে অড জব করে বলে পাত্রী পক্ষ যেসব ঘেন্নার কথা ছড়ায়, তাতে করে পাত্র পক্ষ মিথ্যাচারের আশ্রয় নিতে ও বাধ্য হচ্ছে। দেশে কর্পোরেট, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, মোবাইল আর ব্যাংকের চাকুরির যে সুসার তাতে করে প্রবাসী পাত্রের চাহিদা শূণ্যের কোঠায়। দেশে ডাক্তারি করে ভাল পয়সা কামাচ্ছিল এমন এক ছেলে ব্রিটেনে গিয়ে মেডিকেল সাইন্সে উচ্চতর ডিগ্রী নিবার জন্য আসে। পড়াশোনা ও পেট চালানোর পয়সা উসুলের তাগিদে পার্ট টাইম অড জব করে শপিং মল গুলোতে। ছেলেটি অনেক সংগ্রাম করে একটি ডিগ্রী পায়, পরবর্তিতে পিএইচডির জন্য আমেরিকায় আবেদনের মাঝ দিয়ে আবারও অড জব চালিয়ে যায়। অড জব থেকে ভাল পয়সাও পাচ্ছে, যা তার পিএইচ ডি আবেদন, দেশে ফেরা ও বিয়ে খরচ বাবদ ব্যবহারের পরিকল্পনা করে রেখেছিল।

কিন্তু পার্ট টাইম অড জব করা যে বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতকধারীদের ক্যারিয়ারের মূল লক্ষ্য নয়, এটা সাময়িক অর্থ উপার্জনের নিরুপায় মাধ্যম সেটি পাত্রী পক্ষ বুঝতে নারাজ। জাপান থেকে পিএইচডি করা লোক আমেরিকায় এসে চাকুরি না পেয়ে প্রথম এক বছর দোকানদারীর কাজ করেছে বলে ঘেন্নায় বাঙালির নাক উচু হয়ে গিয়েছে। পার্ট টাইম অড জব করে পার্ট টাইম লেখা পড়া করছে ছেলে, নিজের গাড়ি আছে, বাসা ভাড়া করে থাকছে এমন বখে যাওয়া ছেলের হাতে মেয়েকে দেয়া মানে তো সর্বনাশ। দুধে ভাতে থাকা মেয়ে প্রবাসে স্বামী সংসারের জন্য খেটে মরবে, এর চেয়ে তো দেশের কর্পোরেট বাবুদের হাতেই তুলে দেয়া ভাল।

সেই ডাক্তার ছেলেটি ওহাইও স্টেটে আসছে সামনের বছর, পিএইচডি শুরু করতে, ব্রিটেনে এতকাল অড জব আর পার্ট টাইম পড়াশোনা চালিয়ে একটা মাস্টার্স ডিগ্রীকে পুজি করে সে স্কলারশীপ পেয়েছে। ছেলের বয়স ৩০ পেরিয়েছে এত দূর ক্যারিয়ার সাজাতে গিয়ে, পাত্রী পক্ষের সেই পুরনো ঘেন্না বলবৎ আছে, মেয়ে আমার আমেরিকা গিয়ে ঘরে বসে কী করবে? ছেলে যদি আবার অড জবে লাগায়! হাজার হলেও অড জব করে রুচি নষ্ট হয়ে যাওয়া ছেলে, এখনও ছাত্র! সংসার করার মত পোক্ত চাকুরি সে এখনও পায়নি, প্রতিষ্ঠিতও হয়নি।ফান্ডিং হারালে অড জবে ফিরতে আর কতক্ষণ। মেয়ের জন্য রেডি মেইড সুখ দিতে পারে এমন জামাই তো দরকার।

৪১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪২

অচেনা সৈকত বলেছেন: সাঈফ শেরিফ@ পোস্ট পড়ে এরকমটা কিন্তু মনে হয় নি যে অড জব করে পড়ালেখা করা যাবে না এরকম কোন বক্তব্য লেখক দিয়েছেন। ল্যাব টেকনিসিয়ান হওয়াটা অপরাধ নয়, অপরাধ হল পিএইচডি না করেও মিথ্যা পরিচয় দেয়াটা। ইন ফ্যাক্ট, ছেলে নিজেকে ফ্যাকাল্টি হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। 'বুয়েটের শিক্ষিত মহল্লার মেয়ে' বলতে আপনি যাই বুঝান না কেন, ১ম বর্ষের একটি মেয়েকে জাল আইডি দেখিয়ে প্রতারিত করা কি খুব কঠিন? " সংসার করার মত পোক্ত চাকুরি" আমি নিজেও করি না, কাজেই আমাকে এসব বলার কোন মানে হয় না। ফান্ড হারালে আমাকেও ঐ পথেই যেতে হবে।

৪২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: লেখকের কেইস স্টাডি বিষয়ে আমার কোন দ্বিমত নেই। প্রতারণা আছে, অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু হালের পাত্রী পক্ষ ঢালাও ভাবে প্রবাসী ছেলে বলে, পার্ট টাইম অড জবের বৃত্তান্তকে পুজি করে কুৎসা, আপত্তিকর কথা ছড়াচ্ছে সে বিষয় গুলো একটু বিস্তারিত করলাম আর কি! শুধু মুদ্রার এক পিঠ দেখলে তো বিষয় বস্তু যর্থাথ মূল্যায়ণ হয়না, কী বলেন ভাই?

৪৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৬

মায়ানেকড়ে বলেছেন: হুমম... লোভে পাপ,পাপে...

৪৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০০

তুষারকনা বলেছেন: @সাঈফ শেরিফ:"প্রতারণা আছে, অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু হালের পাত্রী পক্ষ ঢালাও ভাবে প্রবাসী ছেলে বলে, পার্ট টাইম অড জবের বৃত্তান্তকে পুজি করে কুৎসা, আপত্তিকর কথা ছড়াচ্ছে সে বিষয় গুলো একটু বিস্তারিত করলাম আর কি!"
ঢালাও ভাবে কুৎসা, আপত্তিকর কথা কি কেও বলেছে এখানে?এখানে পাত্রপক্ষের মিথ্যার আশ্রয় নেয়া কি ঠিক?? আপনি কি আপনার বোনকে বিয়ে দিবেন,ইন্জিনিয়ারিং পড়ার কথা বলে পড়া ছেড়ে দেয়া ছেলের সাথে?? মানছি অর্থকষ্টে পড়ে অনেকেই এমন অড জব করে।কিন্তু যে ছেলের লেখাপড়ার খরচ যোগাতে এত কষ্ট হচ্ছে,তার তো বিয়ের মতো একটা দ্বায়িত্ব নেয়াই উচিত না।বিয়ের মতো একটা বন্ধনের শুরুটাই যদি প্রতারনার মাধ্যমে হয়,তাহলে...

৪৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কিন্তু যে ছেলের লেখাপড়ার খরচ যোগাতে এত কষ্ট হচ্ছে,তার তো বিয়ের মতো একটা দ্বায়িত্ব নেয়াই উচিত না।

বিয়ে করার অর্থ কি নিষ্কর্মা একটা মেয়ের একটা উপার্জনক্ষম পুরুষের ঘাড়ে চেপে বসার সংস্কৃতি? অড জব করা তো কষ্টেরই বটে, দুধে ভাতে বড় হওয়া কন্যাদের জন্য যারা সকাল ১১ টা আগে বিছানা ছেড়ে উঠতে জানেনা। সংসারটা তো মেয়ের না ছেলের একার, তাই সংসার বিষয়ক সমস্ত খরচাদি, ঝক্কি, যন্ত্রণা পুরুষকেই নিতে হবে, তা না হলে বিয়ে করার মুরোদ দেখানো প্রতারণা। বলিহারি কান্ড মাইরি!সংসারের খরচ,দুঃখ-কষ্ট যৌথভাবে শেয়ার করার মানসিকতা নেই, দুধে ভাতে চুবানো মেয়েরা তো রেডি মেইড সুখ খোজে, নিজের দায়িত্ব টাকা ওয়ালা পুরুষের উপর চাপাতে চায়।

ইডেন কলেজের ছাত্রীর কাছে পাত্র মিথ্যে কথা বলেছে যে সে অস্ট্রেলিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। পরে দেখা গেল ল্যাব টেকনিশিয়ান। বিয়ে ভেঙ্গে গেল, কারণ এতটা প্রতিষ্ঠিত পাত্র পছন্দের মেয়েকে পেতে মরীয়া হয়ে বাড়িয়ে বলেছে অথবা ল্যাব টেকনিশিয়ান হিসেবে তার মেথর গোত্রীয় পেশার পরিচয় উদঘাটন হয়েছে। বনানী গুলশানের ফ্ল্যাটে রেখে সুখ দিতে পারে এমন কর্পোরেট কর্তা বাবুই দরকার এদের জন্য।

৪৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৭

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: @লেখক, ৩০ পার হয়ে যাবার পরেও কত জন লোকে ব্যাঙ্কের সঞ্চয় ৫ লাখ টাকা হয় সেটিও গণনার মাঝে রাখা চাই। ছেলের দেন মোহরের টাকা তো আর ছেলের বাপে দিবেনা, ছেলেকেই দিতে হবে। ঐ দিকে পাত্রী পক্ষ দশ লাখের নিচে তাদের দুধ-ভাতে চুবানো মেয়েকে বিক্রি করবেনা। তার উপর ছেলে ৩০ উর্ধ্ব বুড়া, কিন্তু পাত্রী পক্ষ মেয়ের চরিত্র রক্ষার্থে ও দায় এড়ানোর জন্য যথা শীঘ্র বিয়ে দিতে ইচ্ছুক। কিন্তু পয়সার অভাবে তো বুড়া ভাম ছাড়া কিছুই জোটেনা সমাজে, এখন উপায়?

৪৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৯

ধ্রুব তারা বলেছেন: Click This Link

৪৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৯

অন্যরকম বলেছেন: বড়ই জটিল!

৪৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৩

তুষারকনা বলেছেন: @ সাঈফ শেরিফ:
বিয়ে করার অর্থ কি নিষ্কর্মা একটা মেয়ের একটা উপার্জনক্ষম পুরুষের ঘাড়ে চেপে বসার সংস্কৃতি? অড জব করা তো কষ্টেরই বটে, দুধে ভাতে বড় হওয়া কন্যাদের জন্য যারা সকাল ১১ টা আগে বিছানা ছেড়ে উঠতে জানেনা।
বুঝলাম না ভাই আপনি এতো ক্ষেপলেন কেনো?আমি আসলে এ ব্যাপারে আর কোন কমেন্ট করতে চাইনা।শুধু আমার বাবাকে ধন্যবাদ জানাই,সেদিন যদি বিদেশ পড়তে গিয়ে পড়াশুনা ছেড়ে দেয়া আপাতদৃষ্টিতে উচ্চমাধ্যমিক পাশ পাত্রটির সাথে তার মেয়েটির বিয়ে দিতেন তবে হয়তো আজ বাংলাদেশ এর একটি শীর্ষস্থানীয় টেলিকমে প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত থেকে বাবার মুখ উজ্জল করতে পারতাম না।একটি শিক্ষিত পরিবার "নিষ্কর্মা একটা মেয়ের একটা উপার্জনক্ষম পুরুষের ঘাড়ে চেপে বসার সংস্কৃতি" শেখায় না,বরং তাকে যোগ্য করে তোলে একজন উপযুক্ত পুরুষের যোগ্য অর্ধান্গী হবার।লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

৫০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২১

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: @সাঈফ শেরিফ, আপনার বক্তব্য ঠিক ক্লিয়ার হচ্ছে না ...একটু ক্লিয়ার করে সামারিটা যদি বলতেন ...

৫১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৩

সুবিদ্ বলেছেন: বিদেশি পাত্রের ক্রেজ বোধহয় আগের মতো আর নাই........তবুও সতর্ক হওয়া দরকার........বিষয়টা সামনে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ

৫২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

যীশূ বলেছেন: হুমমমমমম।

৫৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: ছেলে হোক, মেয়ে হোক, দেশী হোক কিংবা প্রবাসী হোক, বিয়ের আগে যথেষ্ট খোঁজখবর করা উচিত। কারণ, যে প্রতারণা করতে চায়, সে যেখানেই থাকুক না কেন সেটা করতে পারে, আর যে ভাল থাকতে চায়, সে সবখানেই ভাল থাকতে পারে। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

৫৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: সবই ভাগ্য ।আল্লাহ যার সাথে যাকে মিলিয়ে রাখছে । !!!!!!!!!!!!!

আমার রাগে মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে! !!

৫৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৯

চাঙ্কু বলেছেন: বিদেশেরে মাইনাস

৫৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

জানজাবিদ বলেছেন: @ তুষারকনা, আসলে বিয়ের বাজারে সবাই জিততে চায়। আপনার দৃষ্টিতে 'উপযুক্ত পুরুষ' মানে হয়ত বিশাল কিছু। কিন্তু অনেক 'অনুপযুক্ত পুরুষ'ও হয়ত চায় আপনার মত কাউকে পেতে। তাই তারা মিথ্যা বলে। আবার 'ভাইস ভার্সা' উদাহরণও আছে।

আমি কয়েকজনের কথা জানি যারা আপনার মতই "একটি শীর্ষস্থানীয় টেলিকমে" আছে কিন্তু মেয়ের বাবারা তাদের কাছে মেয়ে দিতে নারাজ কারণ তাদের ঢাকায় নিজস্ব বাড়ি নাই। .............আশা করি বুঝতে পেরেছেন যা বোঝাতে চেয়েছি। সবাইই চায় সেরাটা পেতে।

৫৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৩

বেঁচে আছি বলেছেন: বিয়েটা এখন কেনাবেচা ছাড়া কিছুই নয় বাংলাদেশে।ভাল ছেলে বিচার করা হ্য় স্রেফ টাকা পয়সা, চাকুরী দিয়ে। সৎ , চরিত্রবান ছেলের কোন দাম নেই যদি না তার কাছে টাকা পয়সা, ভাল চাকুরী থাকে।বিয়েটা এখন আর লাইফ পার্টনার বানানোর জন্য নাই। এখন এটা হয়ে গেছে ফা*** পার্টনার বানানোর জন্য।আর মানুষকে দেখানোর জন্য।

দূ:খিত বাজে শব্দটা ব্যবহারের জন্য।

৫৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
খুব সিম্পলভাবে লেখা অথচ জরুরী এক পোস্ট। প্লাস।

Click This Link

৫৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২০

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: *** Happy New Year ***

৬০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯

এন এইচ আর বলেছেন: ভাইডি হেপ্পী নিউ ইয়ার....................।

কেমন কাটালা ওখানকার ৩১ নাইট

৬১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০

ভালবাসা দিলাম বলেছেন:

৬২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৫৯

রোবোট বলেছেন: বিয়েটা যে কেন আমরা অর্থ, চামড়া, বাড়ি আর রেজিউমির কাছে দিতে চাই, বুঝি না। ছেলেই বলি, আর মেয়েই বলি, মানুষটা কেমন সেটাই বড় কথা। বিয়ের জন্য মিথ্যা বলার কালচার বদলাতে হবে। আলটীমেটলি এটা কারো জন্যই কোন সুখ আনেনা।

৬৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৩৯

ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: ভাই, পোস্টের ছহবিটার মিনিংটা ঠিক বুঝলাম না।

৬৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:০৯

সাজিদ বলেছেন: নিশ্চয়ই কর্মের ফলাফল নিয়তের উপর নর্ভরশীল। বিয়ের সময় পাত্র-পাত্রী এবং তাদের পরিবারের বিবেচনা করা উচিত তারা কি চায়। দেশের মেয়ে মানেই যে ভালো সেটাও সত্যি না। ভালো খারাপ সবখানেই আছে।

৬৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:১৪

বিওলাট্রাটা বলেছেন: ছবির সাদা মাইয়্যাটারে বিয়া করবার মন্চায়।

৬৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:২২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: কি ভয়ানক ! মানুষকে বিশ্বাসই করা যায় না আজকাল ! ভালো লিখেছেন.....

৬৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২১

মদন বলেছেন: ++++

৬৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:০৬

ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: আচ্ছা, দেশের ছেলেগুলা কি একেকটা হিরার টুকরা?

৬৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:০৩

ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: আপনি যেভাবে বিদেশের ছেলেদের চৈদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করতাসেন এতে ডরাইসি।
আপনি বিদেশে থাকেন কিনা জানিনা, বাট আমার চোখে দেখা বেশিরভাগ কাপোলরাই ভালো আসে।

৭০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:১৯

টুটুলআহমেদ বলেছেন: ভাই, আমেরিকা থাকে এমন ছেলেদের কোন ঘটনা জানা নাই?

৭১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪০

রাজর্ষী বলেছেন: ভালোই ক্যাচাল লাগসে এইখানে দেহা যাইতাসে। হি হি হি.। আসলে বিদেশের পাত্রের প্রতি দেশের মেয়েদের এমন ঝোকের কারন একটাই তা হল, আমরা তো আমাদের দেশটাকে বসবাস যোগ্য রাখিনাই তাই সবাই দেশ ছাড়তে চায়। বাংগালী এখন কলম্বাসের চেয়ে বড় নাবিক।
আবার বিদেশের পাত্ররা ঠিক মত পাত্রি খুজে পায় না। এই চাওয়া পাওয়া মধ্যে ব্যাবধান সবযুগে সবকালে ছিলো থাকবে। তার মাঝে জীবন এগিয়ে যাবে। জানি না কি কইতা কি কইলাম। হে হে হে।

আসল কথা হইলো আমিও বিয়া করুম তয় এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে যে এরাবিয়ান বিয়া মাইয়া বিয়া করলে সব থেকে ভালো হবে। এরাবিয়ান মাইয়ারা অনেকে জামাইয়ের একাধিক স্ত্রী থাকার ব্যাপারটা মেনে নেয় ।

৭২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৫

নাজিরুল হক বলেছেন: লন্ডন আর আমরিকা প্রবসী পুলাদের নিয়া বহুত ইতিহাস রচিত হইচে। এই গুলা ঘটতেছে পাউন্ড আর ডলারের মোহে। মেয়েদের অবিভাবকরা মনে করে লন্ডন আর আমরিকা প্রবাসী পুলা মানেই শিক্ষিত আর পয়সা ওয়ালা।

তাদের এই ধারনার কারনে এই সব কাহিনীর মুখোমুখি হচ্ছে।

তয় আপনি যা লিখছেন তা কয়েকজন আপুর লেখা পড়ার বিষয়টা নিয়ে লিখেছেন, আরো বহুত কারন আছে।

৭৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৫

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: সব কিছুরই ভালো এবং খারাপ দুটো দিকই আছে, ছেলেরাও যেমন এমন করে, মেয়েরাও কিন্তু এর চেয়ে খারাপ অনেক কিছু্ই করে ... ঠিক তার বিপরীতে ভাল ছেলে মেয়ের সংখ্যাও কিন্তু খুব একটা খারাপ না ... তাই এমন স্পর্শকাতর জিনিস আলোচনার সময় দুটো দিকই তুলে ধরলে মনে হয় বেশী ভাল হয় ... তবে একটা কথা, যারা দেশে উচ্চ শিক্ষিত হয়েছেন এবং হচ্ছেন তাদের দেশের বাইরে না আসাই উত্তম ...

৭৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৪৪

প্রবাসী রনি বলেছেন: আপনার লেখার সাথে একমত পোষন করছি। কিস্তু হাতের পাঁছ আঙ্গুল তো আর সমান নয়। তাই ডালাওভাবে বিদেশি বলা টা কি ঠিক হচ্ছে, আপনিও তো বিদেশী তাই নয় কি।

৭৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৪৩

প্রবাসী রনি বলেছেন: যারা এ ধরনের কাজ করে তাদের মুখোশ সবার সম্মুখে তুলে ধরতে পারলে হয়ত আমাদের কলঙ্কটা দুর করা যেতো, ধন্যবাদ আপনার গঠনমুলক যুক্তির জন্য।

৭৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুলশীট, আগে জানলে দেশেই বিয়া কইরা আসতাম! আপনের পোস্ট দেইখা দেখি অখন বেজায় ভুল হইয়া গেলো!

যাই হোউক সবাই সবার কথা কইলো, অখন আমি আমার কথা কই! দেশে থাকলে মনের মধ্যে একটা জিনিস কাম করতো, > ডিপোরা জানে না কিছু, ওরা আমাগো তলেই কাম করবো!

আমি পয়লা ভাবলাম, জিনিসটা যদি মিথ্যা ধরি তাইলে কি হয়? ফলাফল মিশ্র পাইলাম। সেইটা হইলো টপ ম্যানেজম্যান্ট ধইরা নিলো আমার পারসোনালিটি নাই আর সেই ডিপো ধইরা বইলো আমি মানবতার অবতার। আমার যেইটা লাভ হইলো সেইটা হইলো আমার থিওরী গুলান তার প্রাকটিক্যাল নলেজ দিয়া ঝালাই কইরা দুইজনেই উপকৃত হইলাম যদিও আমার নলেজগুলান খুবই কম!

আপনার বুলগের মাথায় একখান কথা লিখছেন> অহংকার মানুষের পতন ঘটায়, আর বিনয় মানুষের মাথায় সম্রাটের মুকুট পরায়

কথাটা আমার খুব ভালো লাগছে, কিন্তু কেন জানি নিজের মনের ভিতর একটা কিছু এমন জিনিস কাজ করে যেটাকে আমরা আত্মবিশ্বাস বলে ভুল করি। ইদানিং দেখা যায় একটা সুন্দরী শিক্ষিত মেয়ে একটু স্বচ্ছল পরিবারের হইলে এমন একটা পোলারে বিয়া করবো হয় কোয়ালিফিকেশন না থাকলেও টাকা থাকবো অথবা নিজের বাপের বাড়ি থাকবো অথবা কোয়ালিফিকেশন ফাটাফাটি ভালো জব যদিও তেমন টাকা পয়সা নাই, যা কামায় তা দিয়া ভবিষ্যতে একখান ফ্লাট হইবো তেমনি একখান পোলা তো ছাত্র জীবন থিকাই বেশির ভাগ প্লেবয় লাইফ শুরু করে, পরে হাজার ঘাটে জল খাইয়া লাস্টে সেরম একখান বিয়া কইরা বন্ধু মাঝে ছড়ায়, একখান মাল পটাইলাম।

হয়তোবা এমন হইতে পারে আমার দেখা পরিবেশটা সব জায়গায় এ্লাই হবে না আবার সেটাও বুঝি এক্সেপশন কখনো উদাহরন হয় না!

এখন কাজে রকথায় আসি, দেশে থাকতে একখান সেইরম মাইয়ার সাথে খাতির হইলো। জিগাইলাম পরিবারের কথা, কইলো বেশ টানাটানিতে আছে। আমি শুইনা সেইদিন খাওনের বিল পকেট থিকাই দেই। পরে একদিন বাসায় দাওয়াত দিলো। বাসা দেইখা আক্কেল গুড়ুম। যাই হোউক ঐ মাইয়ার বায়োডাটা ভাষ্য হইলো, বাবা পুলিশে চাকরি করে এবং চরম সৎ (?)। কোনোমতে নাখাল পাড়ার মতো এলাকায় ৬ তলা বাড়ি করছে। মনে হয় লোন করছে। এইখানে একখান ঢোক গিললাম। পরে আরো কইলো বড় ভাইরে নাকি ইউকে তে পাঠাইছে, এমবিএ করাইতে, আমি কলেজে কইয়াই বেকুব, কারন সেই ভাই নাকি উইথআউট স্কলারশীপে ভার্সিটি গেছে, তারেও নাকি মাঝে মাঝে টাকা পাঠাইটে হয় অড জব কইরা পুষাইতে পারে না। আমি আরো একখান ঢোক গিললাম। ঐ মাইয়া পরে আইয়ুবে, তবে দুঃখের কথা হইলো এই সেমিস্টারের টাকা নাকি অখনো দিবার পারে নাই, গোপনে নাকি পাত্র দেখা হচ্ছে আর ওর ছোট বোইন হলিক্রশে!


পুরা কাহিনি শুইনা মনে হইলো হোটেলে খাওয়ানোর বিলটা কেমনে চাই!

আসলে সমস্যাটা হইলো মানসিকতার। কেউ বড় ডিগ্রি লইয়া ওড জব করলেই ব্যাটারে ছাগল কমু, আর কেউ অফিসিয়াল ক্লার্ক কইলে তারে বস কমু এইডা কেমুন কথা! কোনো কাজই খাটো না। মানুষের চরিত্র কেমন সেইটাই বড় কথা, যদি একজন মানুষের চরিত্র কেমন সেিতা ধরনের পদ্ধতি বাইর করা খুবই টাফ। তবে বেকার চরিত্রবান পোলার হাতে সুন্দরী মাইয়ারে কেউ গছায় দিবার চায় না, আবার গ্রিন কার্ড হোল্ডার হেড ক্লিনার পাইলে মাইয়ার বাপ মায়ের মাথা ঠিক থাকে না যদি ঢাকায়ও তার দুই তিনটা গাড়ি বাড়ি থাকে!

অবশ্য বিয়া শাদীও যে খুব বড় একটা ব্যাপার এইডা খালি বাংলাদেশ আর উপমহাদেশের মাইয়াগো দেখলেই বুঝা যায় এইডা এখনো তারা প্র[হেশন হিসাবে ধইরা রাখছে, অবশ্য তাগো মা বাবাও এইরকম ভাবনার প্রভাবক হিসাবে কাজ করতাছে!

এই ব্লগে অনেক মাইয়া বোলগারের পোস্টেই দেখবেন তার বিয়ার আসর কত জমকালো হইবো বা কেমুন হইবো সেইটা লেইখা রাখছে, যদিও পোলারাও লেইখা রাখছে তাগো বউ কেমুন হইবো, ভাবতাছো আমার বিয়ায় কি কি হইবো সেইটা নিয়া আগাম একখান ভাবনা মূলক চিন্তনীয় লেখা লেখুম অদূর ভবিষ্যতে!

৭৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০০

সায়েম মুন বলেছেন:
হ তাইতো দেখতাছি সব শিক্ষিত আর সুন্দরী মাইয়াগো অভিভাবক একখান প্রবাসী পাত্র পাইলে হইছে--মাথা পুড়া আউলাইয়া যায়---আবার ধরাও খায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে।

আপনার পোষ্ট মেইড ইন দেশী পোলাপাইনগো কামে দিবো

৭৮| ১৫ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩৮

মএসএইসভূইয়া বলেছেন: সাঈফ শেরিফ বলেছেন: @লেখক, ৩০ পার হয়ে যাবার পরেও কত জন লোকে ব্যাঙ্কের সঞ্চয় ৫ লাখ টাকা হয় সেটিও গণনার মাঝে রাখা চাই। ছেলের দেন মোহরের টাকা তো আর ছেলের বাপে দিবেনা, ছেলেকেই দিতে হবে। ঐ দিকে পাত্রী পক্ষ দশ লাখের নিচে তাদের দুধ-ভাতে চুবানো মেয়েকে বিক্রি করবেনা। তার উপর ছেলে ৩০ উর্ধ্ব বুড়া, কিন্তু পাত্রী পক্ষ মেয়ের চরিত্র রক্ষার্থে ও দায় এড়ানোর জন্য যথা শীঘ্র বিয়ে দিতে ইচ্ছুক। কিন্তু পয়সার অভাবে তো বুড়া ভাম ছাড়া কিছুই জোটেনা সমাজে, এখন উপায়?

sohomot............

৭৯| ৩০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১

নিম্ফ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি অড জবের বিপক্ষে না ,আমি বিপক্ষে যারা সার্টিফিকেট জাল করে বিয়ে করে।
রাইট!
সৎ সাহস এর অভাব আছে ঐসব মানুষগুলোর যারা মিথ্যার আশ্রয় নেয়।

৮০| ১০ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

রেড ওয়াইন বলেছেন: যে হালায় মাইনাস দিসে তার পাছায় একটা লাথি মারতে মন চায়।

৮১| ২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৭

অ-বুদ্ধিজীবী বলেছেন: কিছু কইতে চাইছিলাম, কিন্তু সাঈফ শেরিফ এর কমেন্ট প্লাস আপনার জবাব দেখে আর কিছু বলার নাই.. পোস্টে প্লাস...

উদাসী স্বপ্ন, অনন্ত দিগন্ত এর কমেন্ট ও সেইরাম হইছে...

৮২| ২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৪:৫৪

আমি হীরা বলেছেন: সার্টিফেকেড জাল বা অড জব করার চেয়্ওে ভয়াবহ হলো যারা বিদেশে গিয়া বিয়া কইরা আইসা দেশে গিয়া ব্যাচেলরের ভান ধইরা আরেকটা বিয়া করে।

৮৩| ২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৫:০৬

মেঘের দেশে বলেছেন: ভালো লাগলো। লন্ডন আসার আগে থেকেই জানতাম এই ব্যাপারে। আমার এক ভাগ্নির জন্য আসছিলো লন্ডনি এক পাত্র । বোন - দুলাভাই খুব খুশি কিন্তু আমি যখন বেকে বসি এবং আমার ফ্রেন্ডদের দিয়া খোজ নেয়াই তখন দেখি ছেলে এমবিএ র ভুয়া ডকুমেন্টস কিনছিলো।

এখন লন্ডন থাকি আর মজা দেখি। আমাদের দেশের অভিভাবকদেরও মাথায় কোনো সমস্যা আছে , বিদেশী পাত্র দেখলেই পাগল হইয়া যায়, তবে সবাই না।

৮৪| ২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৫:১৩

নীল_পদ্ম বলেছেন: বিদেশী ছেলে-মেয়ের সাথে বৈবাহিক/ভালবাসার সম্পর্কে যাওয়া উচিৎ নয়।


(আমি বিদেশে থাকি এবং বিয়ে করি নাই)

৮৫| ২৫ শে জুন, ২০১১ ভোর ৬:০০

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: একমত।

৮৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২২

htusar বলেছেন: চরম পোস্ত।প্রিয়তে।
উদাসী স্বপ্ন ভাই, আপনার সঙ্গে সমব্যাথি ।। ।। ।।