![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামাতে ইসলাম ও নেজামে ইসলাম নামক দুটি রাজনৈতিক ইসলামী ও মৌলবাদী সংগঠন বাংলাদেশ জন্মের সরাসরি বিরোধীতা ও রাষ্ট্রজন্মের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। ফলে এদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করা হারাম। আরো যেসব সংগঠন বিরোধীতা করেছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য। এদের যদি ন্যুনতম লজ্জা থাকতো তাহলে একাত্তরের পরেই কলাগাছে ফাসি লাগিয়ে আত্মহত্যা করতো। কিন্তু সে লজ্জা তাদের না থাকায় আজকেও তারা আস্ফালন করে যাচ্ছে।
যে কথা বলছিলাম। এই দুটি দল রাজনৈতিক দর্শনের বিবেচনায় রাজনৈতিক ইসলামী দল। তাই আমার মতে, রাজনৈতিক দর্শন বিবেচনায়__
*জামাতের রাজনৈতিক ইসলামের বিরোধীতা মানে পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিরোধীতা নয়।
*নেজামের রাজনৈতিক ইসলামের বিরোধীতা মানে পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিরোধীতা নয়।
*জামাত এতদিন ধরে যেসব কথা বলে আসছে এবং নির্বাচনী ইশতেহারে যেসব কথা লিখে আসছে ঠিক সেগুলোই হেফাজতের নামে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। হেফাজত প্রকারান্তরে জামাতের পারপাস সার্ভ করছে। এটা পরিষ্কার।
*খেয়াল করে দেখুন, হেফাজতের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি অসংখ্যা আলেম-ওলামা হেফাজতের অবস্থানকে 'বেদাতি' বলে উল্লেখ করেছে। ফলে আজকে নিশ্চিত করে বলা যায় হেফাজতে ইসলাম আদতে একটি রাজনৈতিক ইসলামী দল। তাই রাজনৈতিক দর্শন বিবেচনায়__
*হেফাজতের রাজনৈতিক ইসলামের বিরোধীতা মানে পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিরোধীতা নয়।
এটাই বাস্তবতা।
আমি মনে করিয়ে দিই যে, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিলেও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দর্শনের বিরোধীতা মানে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা নয়।
বিদ্রঃ এসব কথার অর্থ মুসলীম লীগের পাকিপন্থী প্রেতাত্মা ও রাজনৈতিক ইসলাম পন্থীরা বুঝবেন না। তাই তাদের জন্য লিখিনি।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
মিলন পাঠান বলেছেন: একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
চোরাবালি- বলেছেন: ন্যায়ে কথা কে বলল সেটা বড় বিষয় নয়। মানুষ হিসেব সকলের উচিত ন্যায়ের পক্ষ নেয়া।