![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হলো।
*গত জামাত-বিএনপি ঐক্যজোট সরকারের আমলের দোর্দন্ড প্রতাপশালী ছিলেন।
*অঢেল টাকার মালিক হলেও এত টাকার উৎস কেউ জানেনা।
*ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের আমলে উত্তরা ষড়যন্ত্রের হোতা।
*সম্প্রতি স্যাটায়ারে পরিনত হওয়া একটি দৈনিকের মালিক ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক।
*এই পত্রিকাকে ব্যবহার করেই যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু হলে বিচার বানচালে আপোষহীন ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
*পবিত্র কা'বা শরীফের একটি ছবিকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে পবিত্র ইসলাম ধর্মের অবমাননা করেন।
*গণজাগরন মঞ্চ হলে সেই মঞ্চকে বিতর্কিত করতেও আপোষহীন ভুমিকা পালন করেন।
*ধর্মীয় উস্কানিমুলক সংবাদ ছেপে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগিয়ে দেন।
*গণজাগরন মঞ্চকে বিতর্কিত করতে আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্ধের সুত্রপাত ঘটান।
*দেশে বিভাজনের কৃত্তিম ও অশুভ শিৎকারের পদধনি আনয়নের মুল হোতার ভুমিকা পালন করেন।
*গণজাগরন মঞ্চের বিপরীতে হেফাজতে ইসলাম নামক একটি মৌলবাদি গোষ্ঠীকে মাঠে নামান। যাদের অবস্থান রাজাকার রক্ষার পক্ষে।
*মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ইসলামের বিপরীতে দাঁড় করানোর হীন চেষ্টায় লিপ্ত।
*কতিপয় আলেম-ওলামাগনকে দিয়ে দেশে পবিত্র ইসলামকে বিভক্ত করানোর হীন চেষ্টায় লিপ্ত।
সত্যি বলতে, বাক স্বাধীনতা সবাইকে মানায় না। যারসশুভ বুদ্ধির বিকাশ হয়নি তার জন্য শুধুই অন্ধকারের পথ। মুক্তমত আর বাক স্বাধীনতা এরকম হীন চরিত্রের ব্যক্তিদের জন্য অবশ্যি নিষিদ্ধ হওয়া উচিত।
সেক্ষেত্রে বলা যায়, সনদধারী শিক্ষা গ্রহন করলেই শিক্ষিত হয়না।
সাংবাদিক হলেই 'মুক্তমত' নিরাপদ থাকেনা।
পত্রিকার সম্পাদক হলেই 'বাক স্বাধীনতা' মানায় না।
আসল কথা হলো, "চেয়ার মেকস এ ম্যান পারফেক্ট" এই তত্বের গোষ্ঠী কিলাই।
মিথ্যাচারের পরিনতি এমনি হয়।
পবিত্র ইসলামের হিসেবে কি বলা হবে আমি জানিনা। কিন্তু যুক্তির খাতিরে মাহমুদুর রহমান নাস্তিক। সে যেভাবে ধর্মকে অবমাননা করছে এটা অবিশ্বাস্য এবং কোন মুসলমানের পক্ষে সম্ভব নয় বলেই আমি মনে করি।
কাবা শরীফের ছবি নিয়ে মিথ্যাচার করেছে। বিভিন্ন ব্লগারের নামে পেজ খুলে নাস্তিকতার কথা লিখে সেগুলো আবার তার পত্রিকায় ছেপেছে। পরিকল্পনা করে মানুষকে নাস্তিক বানিয়েছে। আমার দেশ পত্রিকা মূলত নাস্তিক বানানোর কারখানা।
মানে নিজের কারখানায় ঘটনা সাজিয়ে পরিবেশ তৈরি করে নিজেই আবার প্রকাশ করেছে।
দক্ষ প্রকৌশলী বটে!
আজকে নাকি কতিপয় মোল্লারা মসজিদে তার জন্য দোয়া ও আন্দোলন মিছিল ইত্যাদি করে দেশকে অস্তিতিশীল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এদেরকে শুধু প্রতিহত নয় বরং মাহমুদুর রহমান যে দোষে দুষ্ট যারা তার পক্ষ নিবে ও সহযোগী হবে তারাও একই দোষে দুষ্ট হিসেবে শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
মাহমুদুর রহমানের এইসব কুকর্মের বিষয়ে মসজিদে ঘৃনা প্রকাশ করা উচিত। এবং মসজিদে উনার নাম নেয়া যায়েজ কিনা এটাও ভেবে দেখা উচিত।
বিদ্রঃ নির্বাচনের দেরি এখনও কয়েক মাস। এর মধ্যেই সলক মিথ্যাচারের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ফেলেছে প্রতিক্রীয়াশীল গোষ্ঠী। তারপরে কী করবে???
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
মিলন পাঠান বলেছেন: নামাজের বিষয়টি ইতোমধ্যে প্রচার পেয়েছে। প্রশ্ন হল, সকাল ৯টায় কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়তে চেয়েছিলেন? ভন্ডামি নয় কি?
কোরআন শরীফ সঙ্গে নিয়েছেন এটাও প্রচারে এসেছে।
মিথ্যাচার কত প্রকার ও কি কি এটা জানতে হলে আমার দেশ ও মাহ্মুদুর রহমানকে জানতে হবে।
দারুন কমেন্ট!
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
মোহাম্মদ হারুন বলেছেন: মহানাস্তিকউর রহমানের ফাসী চায়।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বাংলাদেশে ইসলাম ও সত্যের একমাত্র ইজারাদার, মাওলানাদের গুরু ও ইসলামের বাগানের ফুটন্ত গোলাপ মাহমুদুর রহমানের গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানাই।
ইসলামের ইজারাদার বনাম সাধারন জনতা
Click This Link
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
সাউন্ডবক্স বলেছেন: Bangladesh a kono private tv and newspaper manay na.g..... Sob bondho kore deya uchit...politically suite kore na....
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
কোবির বলেছেন: সহমত। সে যে একটা কুচক্রী এটা বুঝতে রকেট সায়েন্টিস্ট হওয়া লাগে না কিন্তু যখন দেখি তার পক্ষে অনেকে ম্যাতকার করছে তখন বুঝতে হবে এর পেছনে হীন উদ্দেশ্য কাজ করছে।
শুধু তাই নয়, এখন এই কুচক্রীটিকে নিয়ে কিছু ছাগল কিছু গল্পও বানিয়ে ফেলেছে দেখলাম ভবিষয়্যৎ আরও এই রকম কিছু গল্প হয়তো আমাদের শুনতে হতে পারে:
১.গ্রেফতার করার সময় তিনি দুরাকাত নফল নামাজ পড়তে চাইছিলেন।
২.জেলখানায় যায়নামাজ নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন।
৩.গ্রেফতারের সময় তিনি তসবিহ জপতেছিলেন।
৪.তিনি আগেই জানতেন আজকে গ্রেফতার হবেন, গায়েবি শক্তির বলে জেনেছিলেন।
৫.গ্রেফতারের সময় তিনি মুনাজাত করতেছিলেন।
৬.গ্রেফতারের সময় সাঈদি হুজুরের ওয়াজ শুনতেছিলেন।
৭.আইজকা তিনি রোযা রাখছেন।
৮.ইসলামের এই বীর সৈনিক তখন নামায পড়ে উঠেছিলেন মাত্র।
প্রস্তুত থাকেন। উপরের কথাগুলো শুনার জন্য।