![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রক্তের কালিতে লিখেদেই ভালবাসা মানেনা কোন ভয়। প্রেমেজর্জর বুকে আশা জাগে বারবার নিজেকে করতে ক্ষয় । আমি বুকের রক্তে এঁকেছি ফুলের গায়ে লাল আল্পনা,বিজয়ের গদ্য। খাল-বিলে জেগে উঠা প্রতিটি শাপলায় লেখা আমার প্রেমের পদ্য ।
হাক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক আমাদের মুখে মুখে আলোচিত আন্যতম প্রচলিত বাক্য । আমরা কি জানি বান্দার হক এর সীমারেখা কতটুকু । মানুষ একা বাস করতে পারেনা । মানুষ সামাজিক জীব । সুখে শান্তিতে বসবাস করার জন্য তাকে পিতা -মাতা ,ভাই- বোন , আত্বীয়-স্বজন , পারা প্রতিবেশীদের সহিত মিলেমিশে থাকতে হয় । সুখে-দুঃখে পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করতে হয় । দুঃখ গুলি নিজের মনে চেপে রাখে সুখকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হয় ।পিতা-মাতা, ভাইবোনদের প্রতি সন্মান, স্নেহ- ভালবাসা প্রদর্শন ,আদেশ নিষেধ মেনে চলা , তাদের সঠিক মতামতের গুরুত্ব দেয়া তাদের নিরাপত্বা বিধান করা এবং তাদের যাবতীয় আধিকার আদায় করতে হয় । এক জন মুসলমানকে শুধু নিজের পরিবার নায় তাদের দুরবর্তি আত্বীয় স্বজন , প্রতিবেশী সবার সাথে সম্প্রীতি, সুসম্পর্ক এবং ভ্রাত্বত্যের বন্ধন বজায় রাখা অপরিহার্জ । তাদের সামর্থ অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করা , প্রয়োজনে তাদের পরামর্শ নেয়া এবং সুপরামর্শ দেয়া ও অপরিহার্য। এই হক শুধু আত্বীয় সজন আর পারা প্রতিবেশীতেই সীমাবদ্ব নয় এই হকের মাঝে দেশের আন্যান্য জন সাধারণ , সাধারণ মুসলমান , অভাবী লোকজন এমন কি আমুসলিমদের জন্যও নির্দৃস্ট হক রয়েছে । সত্যিকারের মুসলমান হতে হলে সবাইকে অবশ্যই অবশ্যই সবার হক যথাযথ আদায় করতেই হবে । ভুললে চলবেনা যে আল্লাহ্র রাসুল সাঃ বলেছেন “ আত্বীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী বেহেশতে প্রবেশ করবে না” ।
©somewhere in net ltd.