![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রক্তের কালিতে লিখেদেই ভালবাসা মানেনা কোন ভয়। প্রেমেজর্জর বুকে আশা জাগে বারবার নিজেকে করতে ক্ষয় । আমি বুকের রক্তে এঁকেছি ফুলের গায়ে লাল আল্পনা,বিজয়ের গদ্য। খাল-বিলে জেগে উঠা প্রতিটি শাপলায় লেখা আমার প্রেমের পদ্য ।
এক প্রগতিশীল। খ্যাতি পাচ্ছিলো না।ছিলো এ নিয়ে দুশ্চিন্তায়। খ্যাতি না হলে তো প্রগতিশীল হওয়ার মানেই হয় না!!
তার সমস্যা সামাধানে এগিয়ে এলেন এক বুদ্ধিজীবী। বললেন "খ্যাতি নিয়ে এতো ভাবার কী? এ তো সহজ বিষয়।"
"কেমনে সহজ?" ভক্ত জানতে চাইলো।
বুদ্ধিজীবি কানে কানে বাতলে দিলেন ফর্মুলা।
"আগামীকাল দুপুর যখন মাথার উপর,তখন প্রেসক্লাবের সামনে যেয়ো।ভিড়ের সামনে হঠাৎ রবীন্দ্রসংগীত পাঠ করে শ্লোগান দিয়ো "জয়,মুক্তবুদ্ধি "
তারপর এক টানে নিজের কাপড় খুলে একদম দিগম্বর হয়ে পল্টনের দিকে দিয়ো দৌঁড়। পরের দিন সকল পত্রিকা তোমাকে নিয়ে হাইপ্রোফাইল নিউজ ছাপবে।
টকশোয় প্রশ্ন উঠবে এমনটি কেন ঘটলো? আমরা বলবো এটা সাংস্কৃতিক অচলাবস্থার বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মের বিদ্রোহ।কুসংস্কার ও প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে নতুন ধারার প্রতিবাদ।প্রতিবাদকারী তরুণপ্রজন্মের সাংস্কৃতিক মুক্তির মহানায়ক।
সেই প্রগতিশীল পরের দিন থেকে হয়ে গেলো টক অব দি কান্ট্রি।তবে তাকে বলা হতো ন্যাংটা নায়ক।
দুই।
পরে টক অব দি কান্ট্রি হতে ন্যাংটো না হয়ে কী করা যায়,এ নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।আবিষ্কৃত হয় দারুণ এক তরিকা।ইসলামকে আঘাত করো।আযান,মসজিদ,কুরআনকে গালি দাও।রাতারাতি "বিশেষ কিছু" বনা যাবে।
এ পদ্ধতিতে অনেকেই বিশেষ কিছু হয়েছে।বিদেশেও বাজার জমিয়েছে। অতএব এ পদ্ধতির পরীক্ষা অনেক হয়েছে,আরো হবে।
তিন।
কোন এক নারীসাংবাদিক গতকাল এ পদ্ধতি অবলম্বন করে খেলা জমিয়েছেন বেশ! তার খ্যাতিমান হবার স্বপ্ন বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছেন শত শত ইসলামপ্রেমী ফেসবুকার।গতকাল ডগ স্কোয়াডের নয়া কুকুরটি যার চেয়ে বেশি বিখ্যাত ছিলো,এক রাতেই তাকে তারা করে তুলেছেন প্রধান আলোচ্যবিষয়।
চার।
বন্ধুগণ!মনে রাখবেন ওরা প্রায়ই বিয়ার,ভদকা,বাংলামদ টানে।অনুষ্ঠান-পার্টির সময় আলাদা উত্তেজনা কাজ করে।খ্যাতির কামনা তখন আরো বেশি লাফিয়ে উঠে!
কোথাকার কোন এক বকবাজ সাংবাদিক আযানের বিরুদ্ধে বললে আযান থামবে না।এ সাধ্য তাদের তো নেই,কোনো পরাশক্তিরও হয়নি।
ওরা এটা জানে।কিন্তু বলে।কারণ বললেই শিরোনাম হওয়া যায়,খ্যাতি পাওয়া যায়, জাতিয় ইস্যু হওয়া যায়।
ওকে উপেক্ষা করুন।ওর তসলিমা হবার অভিপ্রায়ে মাটি ঢেলে ফেলুন।
নেতিবাদী অবস্থান থেকে ওর দাবিকে আলোচনায় নিয়ে এলে ও এবং ওর বক্তব্য কিছুটা গুরুত্ব পাবে মাত্র
ধন্যবাদ মুসা আল হাফিজ ভাইকে ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ক্বাবার পথে বলেছেন: হাতিকে বশ করতে ডাইনোসর না হলেও চলে , ছোট ইঁদুরই যথেষ্ট ।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলামকে, ইসলামী টার্ম, বিশ্বাস এবং যে কোন ছুঁতোকেই তারা অবলম্বন করে তথাকথিত ক্যাতি মুক্তিবুদ্ধ আর প্রগতীশীল হবার বাসনায়!
হিট সিকার আর এসাইলাম সিকাররাও এই তালীকায়!
কত মন্দ তাদের জ্ঞান আর বিনিময়!!!!!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ক্বাবার পথে বলেছেন: অজানা যন্ত্রণায় দগ্ধ এদের দেখলে শুধু মায়া হয় ।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: যদি হযরত মুসা (আঃ) এর জীবনী পড়ে থাকেন তবে, দেখবেন, ফেরাউন যখন মুসা (আঃ) এবং তার অনুশারীদের প্রতি প্রতিশোধের কারনে ধাওয়া করতে ছিল, তখন হযরত মুসা (আঃ) তার সাথিদেরকে নিয়ে নীল নদের পাড়ে দাড়ালেন প্রাণ রক্ষার করনে, তখন আর তার যাবার স্থান ছিল না। কারণ সমনে ছিল অতৈই পানি, আল্লাহু রাব্বুল আলামিন, হযরত মুসা (আঃ) কে নির্দেশ দিলেন তার হাতের লাঠি তুলতে এবং নীল নদের পানির দিকে নির্দেশ দিতে, সাথে সাথে পানি দুই দিকে চলে গেল এবং মুসা (আঃ) ও তার সাথিদের জন্য সুন্দর পথের সৃষ্টি হলো, বিনা বাধায় মুসা (আঃ) ও তার সাথিরা চলে যেতে পেরে ছিল।
প্রশ্ন হলো ?
ফেরাউন ও তার সাথিদের কি পরিস্থিতি হয়ে ছিল তা সবার জানার কথা। যাহা রোজ কেয়ামত পর্যন্ত শাক্ষি হয়ে থাকবে, যাতে কোন সন্ধেহর অবকাশ নাই।
তাই আমার কথা হলো কেউ কি কখনও ইসলাম এর বিরুদ্ধে কোন কথা বলে বাচতে পেরেছে, না শান্তি পেয়েছে, তার বিচার করার জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট নয় কি?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩২
ক্বাবার পথে বলেছেন: সবার শাস্তি তো আল্লাহই দিবেন তবে দুনিয়াতে আলাদা করে আইন আদালত প্রতিষ্ঠার দরকার কি ? চোর তাঁর চোরির সাজা পাবে, ধর্ষক তাঁর সাঁজা আল্লাহর কাছে পাবে ...
আপনি কেন তাকে পুলিশে দেন !!!
কেনো বিজিবি র্যাব পুষেন ? সেনাবাহিনী কেনো দরকার ?
এতো কোর্ট সব প্রাইমারী স্কুল বানিয়ে ফেললেই হয় তাইনা ?
বুঝে পড়া উচিৎ ।
আল্লাহর দেয়া সাঁজা সেটা আল্লাহই দিবেন কোন সন্দেহ নেই কিন্তু দুনিয়াতে তিনি কিছু নিয়ম কানুন তৈরি করে দিয়েছেন যা সকল অপরাধের জন্যই শাস্তি নিশ্চিত করে যাতে নেজাম ভেঙ্গে না যায় । আর আল্লাহ তাঁর রাসুল ও ধর্ম নিয়ে করা অপরাধতো আরো বেশী শাস্তি যোগ্য বলে গন্য হওয়া উচিৎ ।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: হেঁ হেঁ হেঁ... একবার ট্রাই করবেন নাকি?
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
অতীত কাল বলেছেন: বন্ধুগণ!মনে রাখবেন ওরা প্রায়ই বিয়ার,ভদকা,বাংলামদ টানে।অনুষ্ঠান-পার্টির সময় আলাদা উত্তেজনা কাজ করে।খ্যাতির কামনা তখন আরো বেশি লাফিয়ে উঠে!
কোথাকার কোন এক বকবাজ সাংবাদিক আযানের বিরুদ্ধে বললে আযান থামবে না।এ সাধ্য তাদের তো নেই,কোনো পরাশক্তিরও হয়নি।
ওরা এটা জানে।কিন্তু বলে।কারণ বললেই শিরোনাম হওয়া যায়,খ্যাতি পাওয়া যায়, জাতিয় ইস্যু হওয়া যায়।
ওকে উপেক্ষা করুন।ওর তসলিমা হবার অভিপ্রায়ে মাটি ঢেলে ফেলুন
##### সহমত
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
ক্বাবার পথে বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিলিপুটিয়ান পোস্ট