![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা মেডিকেল এর মোরে দারিয়ে আছি। হাতে বাঙ্গালির স্বপ্নের হলিউড জ্বলছে। উত্তর দিক থিকে রুগ্ন দ্বিতীয় ফাল্গুনের মৃদু বাতাস পূতি গন্ধ বয়ে আনছে আমার নাকে। গন্ধ টা আমার নাক সওয়া। আমি রিক্সার ভীর দেখি। নিষ্ঠার সাথে রিক্সা চালক বসে আছে আর তাদের পেছনে প্যাসেঞ্জার যুগল রা মহা ব্যাস্ততার সাথে কথা বলছে। অগুনিত রিক্সা রাস্তা জুড়ে। চোখ বন্ধ করে বাজি ধরায়ায় কোন রিক্সাতে প্যাসেঞ্জার একাকি নেই। ময়লার ভাগারের কাক গুলো ও আজকে রিক্সার প্যাসেঞ্জার দের কাছে অপূর্ব সুন্দর লাগছে মনেহয়। পূতি গন্ধ এর মাত্রা সহন সীমা ছাড়িয়েছে অনেক আগেই কিন্তু তা কোন প্রভাব ফেলছে না। আমি বসে দেখি আর অপেক্ষা করি হলিউডের জ্বলে পুরে শেষ হবার,আবার করিও না । নিকোটিন একটা ঘোর তৈরি করছে প্রতিটি টানেই। রোদ প্রায় পশ্চিমের গাছ গুলোর মাথা ছুয়েছে। হলিউডে শেষ টান দিয়েই মন টা বিষিয়ে উঠলো। দুপুরের খাবার ইন্তেজাম এখনো হয় নি । সজোরে ভাগারের দিকে ছুড়ে ফেলে হলিউডের অবশিষ্ট অংশ টুকু লাঠি টা নিয়ে উঠে পরলাম। জ্যাম খুবি ভালো জিনিষ দুপুরের খাবারের ইন্তেযামের জন্য। হাত বারাতেই চকচকে ১০ টাকা টুপ করে ধরিয়ে দিলো সামনের রিক্সার প্যাসেঞ্জার। ফিরেও তাকালো না আমার দিকে। তারা ব্যাস্ত কথা বলায়। আজকের খাবারে মাংস রাখার চিন্তা মাথায় চেপেছে। মনেহয় না খুব কস্ট করতে হবে যেই ভীর। আজকে যাই হোক না কেন মন টা আমার খুব ভালো
©somewhere in net ltd.