নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেলাশেষে ক্লান্ত-তৃষ্ণার্ত পথিকের ন্যায় আসলাম সামুর তীরে, রেখে যেতে চাই কিছু অবিস্মরণীয় কীর্তি । পারি না আর না পারি, চেষ্ঠার ত্রুটি রাখবো না, এই ওয়াদা করছি ।

মোশারফ হোসেন ০০৭

একজন শৌখিন লেখক আমি, আবার কবিও বলা যেতে পারে । যখন যা ভালো লাগে তাই লিখি ।

মোশারফ হোসেন ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের দল আর্সেনালে জার্মান ইনফর্ম ফুটবলার মেসুত ওজিল কেন বেঞ্চড !! সে যে মুসলিম, এই কি নেপথ্যে কারণ ?

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১১

মেসুত ওজিলের নাম জানেন না, এমন ফুটবলপ্রেমী খুঁজে পাওয়াটা দুষ্কর। তুর্কি বংশোদ্ভূত জার্মান জাতীয় ফুটবল দলের এই সাবেক ফুটবলার ২০১৮ এর রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ শেষে একরকম জার্মান জাতীয় দল থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন ফ্যানদের মাত্রাতিরিক্ত সমালোচনার কারণে (অথচ জার্মানির বাকি খেলোয়াড়দের পার্ফরমেন্সও আহামরি ছিল না)।



সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাবের এই ফুটবলার বর্তমানে আর্সেনাল দলের প্লেয়ার। এই ক্লাবে তিনি খেলছেন ২০১৪ সাল থেকে। কিন্তু বর্তমানে এই ক্লাবেও তিনি অনেকটা ব্রাত্য হয়ে পড়েছেন। কি তার কারণ?

অনেকে বলছেন খারাপ ফর্মের কারণেই এখন তার জায়গা হয়েছে বেঞ্চে। আসলেই কি তাই? নতুন কোচ, এই ক্লাবেই তার সাবেক সহকর্মী আরেক ফুটবলার মিকেল আর্টেটা কিন্তু এমনই বলেছেন কিন্তু ফুটবল বোদ্ধারা বলছেন ভিন্ন কথা। দারুণ ফর্মে থাকা খেলোয়াড়ের এভাবে হঠাৎ ছন্দপতন হতে পারে না। ফুটবল বোদ্ধাদের অনেকেই মনে করেন যে, স্বজাতির পক্ষ নেওয়ায় ক্যারিয়ার বিসর্জন দিতে হলো এই খেলোয়াড়ের!

তাহলে আসুন একটু ঘুরে আসা যাক ঘটনাপ্রবাহ থেকে -

মেসুত ওজিল! তুর্কী বংশদ্ভূত জার্মান প্লেয়ার।২০১৮ বিশ্বকাপ ফুটবলের আগে তিনি হঠাৎ করে সাক্ষাৎ করেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সাথে।এরপরপরই জার্মান উগ্র নাগরিকরা মেসুত ওজিলের বিরুদ্ধে প্রচারণায় নেমে পড়ে।তারা ওজিলকে ক্ষমা চাইতে বলে।
তবে প্রচন্ড ইসলাম ও তুর্কী জাতির প্রতি ভালোবাসা বহনকারী মেসুত ওজিল ক্ষমা চাওয়ার বদলে উল্টো জার্মানীর জাতীয় দলকেই গুডবাই বলে দেন। ছেড়ে দেন সমস্ত ক্যারিয়ার, যশ।

মেসুত ওজিলের ক্লাব দল হলো আর্সেনাল। তাদের আবার বড় ফ্যান হলো চীন। গত বছর মেসুত ওজিল চীনের উইঘুর মুসলিম নির্যাতন নিয়েও সোচ্চার হন। আর্সেনাল তখন ওজিলকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে বললেও ইসলামপ্রেমী ওজিল তা করেননি। ফলে ক্লাব দলও ওজিলকে একরকম বাদ দিয়ে দেয়।

এত এত সম্ভাবনা, যশ কে পায়ে ঠেলে দিতে ওজিল দুই বারও ভাবেননি। কারণ ওজিল যে এক আল্লাহর ইবাদাতকারী। আর মেসুত ওজিলের সাথে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাপ্রবাহই প্রমাণ করে বর্তমান দুনিয়ায় ইসলামের সঠিক পথে থাকাটা কতটা কঠিন। মহান আল্লাহ সারা বিশ্বের মুসলমানদের উপর ঘটতে থাকা জুলুম, নির্যাতন থেকে রক্ষা করুক, আমিন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পোষ্টে যেই ছবি দিয়েছেন, উহা একটি বড় কারণ হতে পারে।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আগে বলেন ইসলামে খেলাধুলা, গানবাজনা, প্রচলিত শিক্ষা ইত্যাদি হারাম না হালাল?

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: করোণার মধ্যে খেলা বা খেলার নিউজ নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.