![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকেই দেখলাম দুইদিন ধরে হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে খুব লেখালেখি করছে। সবাই শুধু হুমায়ুন আহমেদের মৃত্যু নিয়ে ভাবনার কথা লিখছে। সর্বপ্রথম এটা দেখলাম আরিফ আর হোসাইন এর স্ট্যাটাসে। তারপর একই লেখা সবার স্ট্যাটাসে। ব্যপারটা কি? আজ/কাল কি হুমায়ুন আহমেদকে স্মরণ করার মত কোন অনুষ্ঠান আছে? থাকলেও থাকতে পারে।
আমি হুমায়ুন আহমেদের একনিষ্ঠ ভক্ত নই। আমি তার ভালো কাজগুলির প্রশংসা করি এবং খারাপ কাজগুলোকে ঘৃণা করি। বাংলা ভাষার উপন্যাসগুলোতে তার অবদান ভোলার নয়। তেমনি তার চটিগুলোও অনেককে আবার যৌন সুড়সুড়ি দেয়। আধুনিক সকল প্রেমের উপাখ্যান সেই রচনা করেছে। সেগুলো আমি পিথাগোরাস শুধু দেখেই গেছি।
তারপরে আসি তার সকল সায়েন্স ফিকশানগুলোর কথায়। তার দেখানো প্যারালাল ওয়ার্ল্ডের কথাগুলো আমি এখনও ভাবনা করি। আসলেই এরকম চিন্তা করাই বিশাল কিছু। কিন্তু সত্য কথা আমি এই বিষয়ক তার একটি বইও পড়িনি। সেই তুলনায় আমি জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশানের ভক্ত। কারণ আমি জাফর ইকবালের অনেক সায়েন্স ফিকশান পড়েছি।
তার তৈরি সকল নাটকগুলো অসাধারণ। আমি এক কথায় তার সকল নাটকের ভক্ত। কিন্তু তার তৈরি কয়েকটা আলোচিত মুভিগুলোতে যখন ধর্মীয় চরিত্রগুলোকে খারাপ চরিত্রে অবতীর্ণ করা হয়, তখন ঘেন্নায় আমায় গা রি রি করে। তার সকল কীর্তিগুলোতেই ধর্মকে সূক্ষ্ম খোঁচা দেয়ার চেষ্টা সে করেছে।
আসল কথায় আসি আমি হুমায়ুন আহমেদের অতি অল্পসংখ্যক বই পড়েছি। তা থেকে কোন ভাবেই আমি উনার ভক্ত হতে পারিনি। উনার সায়েন্স ফিকশানের ভক্তও আমি নই। উনার মুভিরও আমি ভক্ত নই। কিন্তু আমি তার তৈরি সকল নাটকের ভক্ত। শুধু তার নাটকগুলোর জন্য আমি তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। পাশাপাশি তার চটিবাজি এবং মুভিগুলোর জন্য তাকে আমি ঘেন্নাভরে স্মরণ করছি।
ধন্যবাদ হুমায়ুন আহমেদ। তোমার সম্পর্কে পিথাগোরাসের এরকম স্বল্পই ধারণা ছিল। সে আসলেই তোমার ভক্ত ছিল, কিন্তু তোমার অসংখ্য কাজকে ঘেন্না করত। এখনও একই কাজ করে যাচ্ছে। কারণ, ধর্মীয় ব্যাপারে কারো সাথে আমার কোন আপোষ নেই। তুমি হুমায়ুনের সাথেও নেই।
বিদ্রঃ হুমায়ুন ভক্তরা ক্ষেপনা। কারণ, উনার হুমায়ুন আজাদ মার্কা কাণ্ডগুলো আমি ভুলতে পারবোনা। হুমায়ুন নাম শুনলেই উভয়ই আমার সামনে ভেসে উঠে।
"প্রসঙ্গ হুমায়ুন আহমেদঃ আমি কেন তার ভক্ত নই"
লেখকঃ তোমার আধাভক্ত পিথাগোরাস (ফেসবুক নিক)
Facebook post link: Click This Link
২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২১
অচিন তারা বলেছেন: ওয়ল্ভারিন (জিমি) বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়।
আপনার
যেখানে মনে হচ্ছে সূক্ষ্মভাবে খুঁচা দেওয়া হচ্ছে আমার
মনে হচ্ছে উনি গ্রামাঞ্চলের ধর্মীয় কুসংস্কার
তুলে ধরেছেন। যা ধর্মের সারথেই করা উচিত।
আর সুরসুরির কথা বলে হাসালেন। হুমায়ূন আহমেদ কোন ধর্মীয়
শিক্ষামূলক বই লিখতেন না। উপন্যাস লিখতেন। উপন্যাসে যা বলা শ্রেয়
মনে করেছেন তাই লিখেছেন। এইসব পড়ে আপনার সুরসুরি হলে তো ভাই
আপনার বাড়িতে মার দিকে তাকালে আপনার কি হয় তা নিয়ে চিন্তার
উদ্রেক ঘটায়।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২০
বিজ্ঞানী সিমুল বলেছেন: Bah bah, dui chagol dekha zay montobber madhdhome nijeder poricoy tule dhorlen. Tao abar ek chagol arek chagoler comment copy koreche.
Tora nijera nijeder ma niye zeta vabis setar lej take ekhane lagai dili.
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: পাণ্ডিত্যপূর্ণ লিখা । আপনি চালাইয়া ভচ । পিলিজ , চালাইয়া যান ...... যে বইগিআনি তার লেখার মধ্যেও " তেমনি তার চটিগুলোও অনেককে আবার যৌন সুড়সুড়ি দেয় " এর মতো ব্যাপার আবিষ্কার করতে পারে সে অচিরেই গবেল পাবে । সো পিলিজ , চালাইয়া যান
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আপনি বলেছেন সুরসুরি লাগে আপনার, ঠিক কোন কথায় সুরসুরি লাগলো বলেন নি। আপনি বলেছেন ধর্মকে খোচা দেয়া হয়, ঠিক কোন কথা দিয়ে খোচা দেয়া হয়েছে তা বলেন নি।
আপনার কাউকে অপছন্দ হতেই পারে। সেটা আপনার ব্যাপার, তবে সেটা আপনি বলতেই পারেন। তবে যখন কারো ভুল ধরবেন তখন উল্লেখ করে দিবেন ঠিক কোথায় ভুলটা। কমেন্ট করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। কারন আপনার লেখা খুবই অপছন্দ হয়েছে। তবু্ও কমেন্ট করলাম, আর কেন অপছন্দ হয়েছে সেটা ও লিখলাম।
পুনশ্চ: এত সহজেই যদি সুরসুরি লাগে তাইলে বাইরে বের হন কিভাবে?
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
বিজ্ঞানী সিমুল বলেছেন: Ami jantam Humayuner Balendor marka voktogulo ekhane ese cillabe. Tobe etao amar nijosso motamot.
Humayun zemon bolistho lekhok temoni, sukkho buddisomponno govet o bote.
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
লাভ ভাই বলেছেন: সুরসুরি নেয়ার এতো আগ্রহ থাকেলে গুগোল এ খোজ নিলে ভাল ভাল সুরসুরি পাবেন....... খামাখা তাঁর উপন্যাসের খোজার জন্য কষ্ট করা লাগবে না.....
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
অসহায় নাগরিক বলেছেন: হুমায়ুন চটি লিখে? উনি ধর্ম কে খোচা দেয়? আপনি জাফর ইকবাল এর ফ্যান? জাফর ইকবাল এর সব গল্পেই একজন খারাপ মাওলানা থাকে খেয়াল করেছেন?
ওনার মুভিতে ধার্মিক দের হেয় করা হয়? "শ্যামল ছায়া" মুভি টা দেখবেন, এটার কেন্দ্রীয় চরিত্রে রিয়াজ একজন মাওলানার অভিনয় করেন, যিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন।
যাই হোক, আপনি যা বলেছেন তাই ঠিক। আপনি তার লেখার সাথে তেমন পরিচিত না। ব্যাপার না। কিন্তু আন্দাজে মৃত ব্যক্তির প্রতি ঘৃনা দেখানো কোন ধর্মে আছে? মৃত ব্যক্তির প্রতি সম্মান রেখে কতাহ বলতে হয়।
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
এস আর সজল বলেছেন: একটা কথা বলি শোনেন, আপনাদের মত মহা পন্ডিতরা না অনেক পকপকাইছেন স্যার বেঁচে থাকতে। কোন বালই ছিঁড়তে পারেন নাই। হুমায়ূন আহমেদ স্বমহিমায় অবিকার্য ছিলেন। আর এখন উনি নাই, এখন তো আরও পারবেন না। সূর্যের আলোয় যদি পেঁচার সমস্যা হয় আর চাঁদের আলোয় যদি শিম্পাঞ্জীর সমস্যা হয়, তাহলে কিছু করার নাই। সূর্য আর চাঁদ ঠিকই আলো বিলিয়ে যাবে।
আমরা এক বাজারি লেখকের তুচ্ছ ভক্ত। আপনাদের মত সাহিত্যের বিশাল খাম্বারা আমাদের না ঘাঁটলেও চলবে। ধন্যবাদ।
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: তার সকল কীর্তিগুলোতেই ধর্মকে সূক্ষ্ম খোঁচা দেয়ার চেষ্টা সে করেছে।
আপনার এই কথার সাথে আমি একমত।
১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১০
বিজ্ঞানী সিমুল বলেছেন: Koyejon aisa sumdor vabe faw pecal paira gelo. Ami agei bolechi. Eta amar nijosso motamot. Eta apnar motamot nao hote pare. Koyejoner comment pore bomi aslo. Bujhlam apnara unar ki jater vokto.
Apnader pir humayunke niye amar mathabetha nei. Tobe unar zesob kormo dhormoke khoca dey segulor dhongso ami cai. Kintu dhongso hobena ami jani.
Tai, faw pecaler dorkar nai. Valo laga na laga zar zar bepar.
১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: @অজ্ঞানী সিমুল, বাংলা ভাষার উপন্যাসগুলোতে তার অবদান ভোলার নয়। তেমনি তার চটিগুলোও অনেককে আবার যৌন সুড়সুড়ি দেয় কোন কোন লেখায় তিনি যৌন সুরসুড়ি দিয়েছেন তার একটা লিষ্ট তোমার লেখার প্রেক্ষাপটে পাঠকরা দাবি করতেই পারে। দয়াকরে দু'দিনের মধ্যে লিষ্ট ও সুত্রসহ পোষ্ট করো নইলে দুঃখ প্রকাশ করো। আর যদি কোনটাই না করো তাহলে তুমি বেজন্মা টাইটেল পাবার জন্য তৈরী হও। না জেনে না বুঝে সাধারন ব্লগারের সমালোচনা করা যায় কিন্তু গুণীজন নিয়ে করা যায়না। যার যতোটুকু দৌড় তার ততোটুকু দৌড়ানো উচিত। কাক ময়ূরপুচ্ছ লাগালেই ময়ূর হয়ে যায় না, কাক কাকই থাকে।
জ্ঞাণি,গুণী ব্যক্তিদের নিয়ে লিখার আগে একটু ভাবা উচিত নিজের যোগ্যতা আছে কিনা।
১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২২
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমার দেখা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একমাত্র চলচিত্র শ্যামলছায়া যেটাতে একজন দাড়িটুপি পড়া লোক কে (রিয়াজ) পজিটিভ চরিত্রে দেখানো হয়েছে। এরকম আরো উদাহরন আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৫
ওয়ল্ভারিন (জিমি) বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়।
আপনার যেখানে মনে হচ্ছে সূক্ষ্মভাবে খুঁচা দেওয়া হচ্ছে আমার মনে হচ্ছে উনি গ্রামাঞ্চলের ধর্মীয় কুসংস্কার তুলে ধরেছেন। যা ধর্মের সারথেই করা উচিত।
আর সুরসুরির কথা বলে হাসালেন। হুমায়ূন আহমেদ কোন ধর্মীয় শিক্ষামূলক বই লিখতেন না। উপন্যাস লিখতেন। উপন্যাসে যা বলা শ্রেয় মনে করেছেন তাই লিখেছেন। এইসব পড়ে আপনার সুরসুরি হলে তো ভাই আপনার বাড়িতে মার দিকে তাকালে আপনার কি হয় তা নিয়ে চিন্তার উদ্রেক ঘটায়।