নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমড়া কাঠের ঢেকিঘর

বাংলাদেশ ব্লগারস এসোসিয়েশন সদস্য নং: ১০ । facebook.com/milton3d

মিলটন

আনুমানিক ৩৫ বছর ধরে বহন করে চলছি এই রক্ত মাংসের ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে। পিছনে তাকিয়ে দেখি কোন পাথেয় সংগ্রহ হয়নি। তাই ভয় হয়। খুব ভালোবাসি মা আর সন্তানকে আর তার সমান্তরালেই আছে আমার দেশ, বাংলাদেশ। সালাম মা তোমাকে, সালাম বাংলাদেশ তোমাকে। ধন্য করেছ তোমরা আমাকে জন্ম দিয়ে। ঘৃণা করি তাদের, যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে আর সর্বদা অন্যের কুৎসা রটনা করে।

মিলটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্কুল ক্লাশ ক্যাপ্টেন নির্বাচন

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪০

আমাদের সময় ক্লাশে ক্যাপ্টেন থাকতো। এখন হয় কিনা জানিনা। ফার্ষ্ট, সেকেন্ড, থার্ড তিন জন ক্যাপ্টেন হতো। এটা করা হতো ভোটের মাধ্যমে অথবা সিলেকশন পদ্ধতিতে। সে এক মজার অভিজ্ঞতা।



আমি ক্লাশ ওয়ান থেকে এস.এস.সি. পর্যন্ত একই স্কুলে পড়েছি। সেই সাথে আছে অনেক অনেক সৃত্মি। আসলে যে লক্ষ্য নিয়ে ক্যাপ্টেন নির্বাচিত হতো, তার খুব একটা হয়ত প্রতিফলন হতো না।



প্রার্থীগুলো সিলেকশন করে দিতেন ক্লাশ টিচার। পরে ভোট দিতাম আমরা সব ছাত্রছাত্রীরা। সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হতো ফার্ষ্ট ক্যাপ্টেন। তারপর ক্রম অনুসারে বাদবাকী দুইজন। এরপরই শুরু হতো মজার এক খেলা। আমাদের স্কুলের নিয়ম ছিল, যারা ক্যাপ্টেন হবে তারা সেই ক্লাশের সবাইকে চকলেট খাওয়াবে। এছাড়া হেডস্যার থেকে শুরু করে সব টিচার, কর্মচারীদের চকলেট খাওয়াবে। মোটামুটি একটা ভালই খরচ।



ক্লাশ ক্যাপ্টেনের কাজ ছিল বেশ কয়েকটি। যেমন,



১। হোমওয়ার্কের খাতা গুলো টীচার আসার আগে সবার কাছ থেকে কালেক্ট করে স্যারের টেবিলে সিগনেচারের জন্য দেয়া।

২। ডাষ্টার এবং বেত সুরক্ষিত রাখা। (অনেক সময় আমরা ইচ্ছা করেই বেত চুরি করে বাহিরে ফেলে দিতাম)

৩। একটি ক্লাশ থেকে আরেকটি ক্লাশের মধ্যবর্তী সময়ে ছাত্রছাত্রীরা কে কে জোড়ে কথা বলে, গন্ডোগল করে তার নাম লিষ্ট করে টীচারের কাছে জমা দিয়ে শাস্তি দেওয়া। (এক্ষেত্রে একটু পক্ষপাতিত্ব হতো)

৪। আমরা টিফিনের সময় কে কে পালালাম সেটা দেখে সেই হিসাবে ৫ম প্রিয়ডে স্যারকে জানানো।



এছাড়াও আরো কিছু কাজ ছিল।



তবে একটা জিনিস লক্ষ্য করা যেত, অপেক্ষাকৃত হোমড়া চোমড়া দেখে তাকেই ক্যাপ্টেন নির্বাচনের জন্য সিলেকশন করা হতো। যাতে একটু মাস্তানী ভাব থাকে। তবে আমরা ক্যাপ্টেনের সাথে সবসময় একটু খাতির রেখে চলতাম একটু বাড়তি সুবিধা পাওয়ার জন্য।



মনে হয়, সবারই এমন ছাত্রজীবনের টুকটাক অভিজ্ঞতা আছে।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৩/-১

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৪

নাঈম বলেছেন: এই অভিজ্ঞতা আমার জীবনে ভালোই আছে...........পুরো স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লাম আপনার এই পোষ্টটি পড়ে.........সুন্দর লিখেছেন।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০০

মিলটন বলেছেন: তবে তোমার সৃত্মি থেকে কিছু বলো।

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৬

আরণ্যক যাযাবর বলেছেন: আমি সারাজীবন ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিলাম। বড়ই ভেজালের কাজ।
একবার স্কুলে যাই নাই। পরের দিন স্কুলে গিয়া দেখি, আগের দিন নাকি ক্লাস ক্যাপ্টেন সিলেকশন হইসে। সেইখানে সবাই জোর কইরা আমারে বানাই দিসে। আর কেউ ভোটে দাড়ায় নাই।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:১১

মিলটন বলেছেন: আপনি নিশ্চই খুব কাজের কেউ ছিলেন।

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৩

নুশেরা বলেছেন: স্মৃতিকাতর করলেন, মিলটন। আমার মনে আছে প্রাইমারি স্কুলে পড়ার সময় আমাদের রোল নাম্বার ওয়ানকে ক্যাপটেন করা হতো। সে ছেলে হলে আরেকজন ক্যাপ্টেন হতো মেয়েদের মধ্য থেকে। এবং ভাইস ভার্সা। ক্লাসে টিচারের অনুপস্থিতে হাউকাউ হলে এদের হাতে মৃদু বেতচার্জের ক্ষমতাও থাকত। একবার ক্যাপ্টেন ছেলেটা একটা দস্যু গোছের মেয়ের উপর বেত চালালো। সেই মেয়ে দিল ছেলের কান মুলে। ফলাফল, পরদিন দু'জনের মা এসে হাজির। ঝগড়াটা এখনো কানে লেগে আছে
- ডাকাইচ্চা মাইয়া, আমার ব্যারাইম্যা ফোলাটারে কী কইল্লো...
- হ, আচ্ছা কাম করছে, কানটি ধইরা প্যাঁচায়া দিছে...

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৩

মিলটন বলেছেন: নুশেরা,
আমাদের আবার ছেলেমেয়েদের আলাদা করে ক্যাপ্টেন নির্বাচিত হতো কেউ কারো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতো না। আমাদের প্রথম সারি ছাত্ররা ক্যাপ্টেন হতে চাইতো না। কারণ তাতে তাদের পড়ালেখার ক্ষতি হতো।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৫

রাজামশাই বলেছেন:

হি হি হি নুশেরা

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭

রাজামশাই বলেছেন:
আমি জীবনে কোন দিন ক্যাপ্টেনের ধার ধারি নাই। অবশ্য এমনি দিন যায় নাই যে আমি ক্লাসে শাস্তি পাই না। কোন না কোন ক্লাসে অবশ্যই শাস্তি পাইছি। তয় সব গুলা আছিল শয়তানীর লাইগ্যা নাইলে মারামারির লাইগ্যা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫

মিলটন বলেছেন: আপনি তো দেখছি চরম দাঙ্গাবাজ ছাত্র ছিলেন।

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭

নাঈম বলেছেন: নুশেরা বলেছেন:

- ডাকাইচ্চা মাইয়া, আমার ব্যারাইম্যা ফোলাটারে কী কইল্লো...
- হ, আচ্ছা কাম করছে, কানটি ধইরা প্যাঁচায়া দিছে...

___________________

হাসতে হাসতে জান শেষ =p~ =p~ =p~

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৮

মিলটন বলেছেন: কেবলই জ্বর জারি থেইকা উঠসো এখন এত হাইসো না তাইলে ফাপড় খাইবা :)

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৮

মুহিব বলেছেন: স্কুলের ক্যাপ্টেন তো। বিশাল করে লিখে জানাব কি এক কাল গেছিল ইনশাল্লাহ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:১৪

মিলটন বলেছেন: সেই লেখা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম মুহিব।

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমাদের ক্লাস ক্যাপ্টেন সাধারণত স্যারদের প্রিয়ভাজনেরা হতো। ক্ষেত্রবিশেষে প্রথম সারির পোলাপান। খুব একটা জ্বালাতো না, কারণ সবাই মোটামুটি বন্ধু মানুষ ছিল। নাইন-টেনে এসে তো ক্যাপ্টেনগুলো ছাত্রদের চাইতে বান্দর কিসিমের হয়ে যেত

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:১৪

মিলটন বলেছেন: তবে আমাদের ক্লাশে প্রথম শ্রেণীর ছাত্ররা তেমন ক্যাপ্টেন হতে মনে হয় উৎসাহ বোধ করতো না।

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০১

ঘাসফুল বলেছেন: ক্লাস সিক্সে থাক্তে কাপ্তান্রে পিটাইসিলাম ... পরে বিচারে স্যার ওরে আরো পিটাইসিলো ... ;)
[আমার বই ছিড়ার অপরাধে]

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৩

মিলটন বলেছেন: আপনি তো দেখি মহা মাস্তান, ক্যাপ্টেনকে পিটিয়েছিলেন?

১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৬

পারভেজ বলেছেন: পোস্ট টা ভাল লাগলো। কমেন্টগুলিতে মজা পেলাম। :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৩

মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ পারভেজ।

১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৩

ডালটন বলেছেন: ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছে: নাইন-টেনে এসে তো ক্যাপ্টেনগুলো ছাত্রদের চাইতে বান্দর কিসিমের হয়ে যেত

হাহ হাহ হাহ, একদম খাঁটি কথা।

মিলটন, ধন্যবাদ। কেমন আছেন? ক'দিন দেখা নাই।

আবার যেন স্কুল জীবনে ফিরে গেলাম। স্কুলে ক্যাপ্টেন্সি করা যে কি ঝক্কির কাজ; যেচে সবার শত্রুতা বরণ করে নেয়া। ছাত্ররাও চান্স মত ক্যাপ্টেন কে ল্যাং মারতে কসুর করতনা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১২

মিলটন বলেছেন: হ্যাঁ অনেকদিন পরে আপনাকে দেখলাম, কেমন আছেন সবাই?

১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:১৭

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আমিও ২/৩ বার কাপ্তান আছিলাম ...

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৮

মিলটন বলেছেন: চকলেট খাওয়াইসিলা?

১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:২২

আতিকুল হক বলেছেন: আমি একবারই ক্লাস কেপ্টেন ছিলাম ক্লাস ফাইভে থাকতে। সখে হইছিলাম - এরপরে চিন্তা করছি আর না।

একবার মনে আছে আমরা সবাই ক্লাস কেপ্টেনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছিলাম। শেষে আবার সু্ষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভোট দিয়া নতুন কেপ্টেন বানাইলাম।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪

মিলটন বলেছেন: আন্দোলন পর্যন্ত গড়িয়েছিলো?

১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪

আকাশনীল বলেছেন: খুব মজা লাগ্লো মিল্টন ভাই, একদম আমার স্কুল লাইফ যেন নিজের চোখের সামনে ভেসে উঠল :)
হোমড়া চোমড়া ব্যাপারটাও মিলে গেসে আমার সাথে, নিজে রোগাসোগা হবার কারনে কখনো ক্যাপ্টেন হয়া হয়নি :(:(

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৪

মিলটন বলেছেন: আহারে................

১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২২

ওয়ার হিরো বলেছেন: আবার জিগায়, আমার স্কুল লাইফের পুরাটা তে আমি আছিলাম ক্লাস ক্যাপ্টেন। সেই ক্লাস থ্রী থাইকা ম্যাট্রিক পর্যন্ত। কলেজে আছিলাম ফর্ম লিডার, ভারসিটিতে আইসা এখনো নেতাগিরি করি মাগার এডার কোন নাম নাই , যেমন নাম আছিল ক্যাপ্টেন আর ফর্ম লিডার।

নেতা হবার ব্যাপক মজা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৮

মিলটন বলেছেন: খারাপ লাগলো এখন তোমারে কেউ মানে না।

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৮

বাবুয়া বলেছেন: আমি ক্লাশ সেভেন পর্যন্ত ১০ টা স্কুলে পড়েছি............ ব্যাক বেঞ্চার ছিলাম।

ক্লাশ সেভেনে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হবার পর থেকে এস এস সি পর্যন্ত ক্লাশ ক্যাপ্টেন এবং এইচ এস সি'র দুই বছর কলেজ প্রিফেক্ট ছিলাম।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৩

মিলটন বলেছেন: ক্লাশ সেভেন পর্যন্ত ১০টা স্কুল? বলেন কি?

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৯

মেসবাহ য়াযাদ বলেছেন: আমি ক্লাশ ওয়ান থেকে এস.এস.সি. পর্যন্ত একই স্কুলে পড়েছি...বেচারা মিলটন !! আমি কমপক্ষে ৭ টা স্কুলে পড়েছি। কোনো এক পোস্টে সেটা বলেছিলাম। সবই আমার মরহুম বাবার কারণে। বাবা সরকারি চাকুরী করতেন তো তাই !
ক্লাস ক্যাপ্টেন নিয়ে কতো শতো স্মৃতি...

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০৪

মিলটন বলেছেন: বস, স্কুল সৃত্মি নিয়ে কিছু লেখেন প্লিজ।

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৩

সাইফুর বলেছেন: আচ্ছা...পুরানো স্মৃতি ভালো ই লাগে

১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫১

মিলটন বলেছেন: হ্যাঁ পুরানো সৃত্মি।

১৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০৪

রিজভী বলেছেন: আহারে....ক্লাস সিক্স থেকে ক্লাস এইট পর্যন্ত ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিলাম। পুরো ক্লাসের সবার সঙ্গে এসিটেন্ট হেড স্যারের হাতে মার পর্যন্ত খেয়েছিলাম ক্লাস এইটের বৃত্তি ক্লাসে থাকাকালীন সময়ে। সেই মারের চিহ্ন ছিলো প্রায় সপ্তাহ খানেক। আর রেগুলার ক্যাচাইলা পোলাপানের লিস্ট ধরায়ইয়া মোস্তফা স্যারের হাতে ওদের মার খাওয়ানোর ব্যাবন্থা করানোর জন্য কারো কারো ছিলাম ভীষণ অপ্রিয় একজন। :)

১৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:২১

মিলটন বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা তাহেল পার্সিয়াল্টি করতেন তাইনা? :)

২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২৪

ওয়ার হিরো বলেছেন: আরে নাহ, মানে ত। মাগার কোন নাম নাই আর কি এই যেমন ক্যাপ্টেন/ হে হে

২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৩

নকীবুল বারী বলেছেন: একবার একমাসের লাইগা ক্লাস ক্যাপ্তান আসিলাম। আমরা আন্দোলন করছিলাম রোল ওয়াইজ প্রতি মাসে একেক জন কাপ্তান হবে। দেন আমি চান্স পাই। সফল ভাবেই আমি আমার শাসনামল চালাইছি। তবে আমাদের মেইন কাপ্তান ছিরো কাদের নামের এক পোলা। আমার অতিশয় কোলজ ফ্রেন্ড। বর্তমানে আয়ারল্যান্ডে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.