![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মাতৃভূমিকে অনেক ভাল বাসি। আমি সত্য বলতে নিভীর্ক। প্রত্যেকটা মানুষই দেশের সম্পদ, সবাই দেশকে সুন্দর করে গড়ার জন্য কাজ করা উচিত, সব কিছুর উদ্ধে উঠে।আমার মাতৃভূমিকে অনেক ভাল বাসি। আমি সত্য বলতে নিভীর্ক। প্রত্যেকটা মানুষই দেশের সম্পদ, সবাই দশকে সুন্দর করে গড়ার জন্য কাজ করা উচিত, সব কিছুর উদ্ধে উঠে।
কচিং এর যন্ত্রনা আর কত দিন সহ্য করতে হবে ছাত্র/ছাত্রীদের?
মেধা মননশীলতা নস্ট করছে এসব নামধারী উচ্চ তর্কমা দেওয়ার জ্ঞানকারী কিছু অর্থ লোভের লালসাধারী শিক্ষক/শিক্ষীকারা। এ থেকে রেহাই পাচ্ছেনা ছোট ছোট ছেলে/মেয়েরাও। ব্যাগের পাহার সমান ভার ওজন কাধেঁ নিয়ে ব্যাকে হওয়ার অবস্থা। ক্লাসে ফাকিমারা গল্প করা, আড্ডামেরে সময় নস্ট করে উপরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেয়ার ধান্ধা করে ছাত্র/ছাত্রীদের মানষিক চাপে রাখা হলো তাদের কাজ। পড়ানোর নামে ঠন ঠনাঠন। কাজের নামে কিছুই না।
ভাল শিক্ষক আসবে কোথায় থেকে ভাল ছাত্ররাত শিক্ষকতা পেশায় আসে না। মানুষের মন থেকে এখন নৈতিকতা উঠেগেছে বললেই চলে।
শিক্ষা থেকে নৈতিকতা বিদায় নেয়ার পেছনে মূল কারন হলো শিক্ষাকে ব্যবসায় পরিনত করা।
কচিং নামক অদ্ভত জিনিসটা শিক্ষা,জ্ঞান, নৈতিকতাকে ধ্বংস করে দিল। এসব বিষয়ে আমাদের মন্ত্রিমহোদয়ের নেক নজর আছে বলে আমার মনে হয় না।
আমি কিছু প্রতিঠানের কথা জানি যারা বিজ্ঞানের বিষয় গুলোকে শিক্ষাদেয় (১ম,২য়) ক্লাশের ছাত্রদের রিভাইজ পড়ার মতন। (ক্লাশে ডুকে বলে বই খুল ওমক চাপ্টার বের কর, এই যে এই তুমি রিডিং পড়, তার পর তুমি পড় তার পর তুমি পড়) টুং টুং ক্লাশ শেষ এই হল আমাদের শিক্ষকদের বিজ্ঞান পড়ানোর অবস্থা।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: আহলান@ ভাই ঠিকই বলেছেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: আহলান@ ভাই ঠিকই বলেছেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
আহা রুবন বলেছেন: আমার মেয়েকে সরকারি প্রাথমিকে পড়িয়েছি, অনেকের কাছে তাই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। (গ্রামে নিয়ে আমার লিচু বাগানে ছেড়ে দেই, বলি, যা গাছে ওঠ। আমি মেয়েকে ব্রয়লার মুরগি বানাতে চাই না। এজন্য ফুলবাবুদের স্কুলে পড়াইনি।) তাতে দেখেছি নামকরা স্কুলের চেয়ে (পরিচিত যারা ছিল) ওদের খুব গুরুত্ব দিয়ে পড়াত। এমন কি পিএসসির আগে বিকেলে বাসায় নিয়ে পড়াত। টাকা সেধে বিফল হয়েছি, উত্তর দিয়েছেন তাঁরা সবাই শিক্ষার্থী ভাগাভাগি করে নিয়েছেন, বিনা পারিশ্রমিকে সব করছেন। নিজ গ্রামেও দেখেছি একই রকম। তাই এই জানুয়ারিতে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করাতে অখ্যাত স্কুলের ফর্ম তুলেছিলাম। কিন্তু সমস্যা একটা আছে, এসব স্কুলে ভদ্র পরিবারের কেউ পড়াতে চায় না। এমনিতেই পাঁচ বছর মেয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়েছে। শুধু ভাল পরিবেশ, কেবলই একটু পরিবেশের জন্য নামকরা স্কুলে দিয়ে ঠেলা বুঝতে পারছি। পড়ালেখার নামে ঠনঠনাঠন! এরা তো নেয়-ই ভালদের, ভাল করে স্বাভাবিকভাবেই, এতে স্কুলের অবদান কিছুই না। আর গরিবদের স্কুলে কেউ পড়াতে চায় না বলে তারা একটা চাপে থাকে, যেটা নামী স্কুলে থাকে না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: ভাই আমি অনেক স্কুলে স্কুলে ঘুরেছি অনেক স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীদের সাথে কথা বলেছি এমন একটা শিক্ষকও পাইনি যে কিনা বুঝিয়ে পড়ান। সব শিক্ষকরা আসেন কতখন রিডিং পড়ান আর মুখস্ত করার জন্য বাড়ির কাজ দেন এই হলো আমাদের পড়া।
এক একটা প্রতিঠান রক্তচুষা প্রণিদের মতন টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আহলান বলেছেন: শিক্ষা এখন পণ্য ! শিক্ষক এখন ব্যবসায়ী !!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
আহলান বলেছেন: শিক্ষা এখন পণ্য ! শিক্ষক এখন ব্যবসায়ী !!