১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

রুরু বলেছেন: সবাইকে নিজ নিজ ক্ষেত্রে সঠিক হতে হবে।

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রন্তিক বাঙ্গালী ,




একজন সত্যিকারের বাঙ্গালী হিসেবেই এই আক্ষেপটি করেছেন , বুঝতে পারছি । শিক্ষার হালচাল আর তার বহর দেখে এমন আক্ষেপ হওয়াই স্বাভাবিক ।
এই সব অনৈতিকতা দেখে দেখে শুধু এটুকুই বলা যায় ----- বাঙ্গালী তুমি মানুষ হও।

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৬

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: আমি মনে করি,সরকারী কলেজ থেকে খুববেশি সুশিক্ষা না পেলেও-নন গভর্ণমেন্ট কলেজগুলো সৃষ্টি হওয়ার পর দেশের মানুষ উন্মাদ হয়ে গেছে। তারা নামে অনার্স-মাস্টার্স পাশ। অথচ জ্ঞানের কোন বালাই নেই বললেই চলে। মুখুস্ত বিদ্যা,শুত্র,ফরমুলা ইত্তাদীর পেছনে সময় দিয়ে একে একে ডিগ্রি নিয়ে চাকুরী করে বড়লোক হয়ে আরো উপরে উঠতে গিয়ে একসময় হাসপাতালে অথবা বুঝতেই পারেনা যে সে কখন মারা গেছে। এখানে দোষ দিবেন কাকে? নন গভর্ণমেন্ট কলেজের শিক্ষকদের দিকে খেয়াল করলেই বোঝা যায় তারা কারা-তাদের ইতিহাস কেমন-তারা আদৌ জ্ঞানী কিনা। তারা বোশিরভাগই শিক্ষাটাকে ভূলভাবে নিয়েছে। তাছাড়া শিক্ষার কোন মানও ছিলনা তখন বাংলায়। ৫/৭ টা প্রশ্ন নাবুঝে মুখুস্ত করলেই সার্টিফিকেট চলে আসত। এবং তারাও মনে করত যে-আমরাই শিক্ষীত হয়ে যাচ্ছি অর্থাত কিছু না জানলেও তারা শিক্ষীত। আর মুর্খরা সেই সব শিক্ষীতদের চাল-চলন,আচার-ব্যবহার দেখে নকল করার চেষ্টা করত। তখন প্রাইমারী,হাইস্কুলের শিক্ষকরাই ডিসিপিলিন জানতনা এবং বহু ভৌতিক ও গোড়ামীর মধ্যে দিয়ে তারা চলত ও অন্যদেরও সেইসব আজগবি গপ্প করে বোঝাতো।
অন্যদিকে ভীক্ষা করতে করতে সেই সময় অনেকেই হুজুর হয়ে গিয়েছিল। তাদেরও আজগবি গপ্প মোটেও কম ছিলনা। বহু রকমের ভূলভাল বুঝিয়ে বাংলার মানুষকে ডাবল বলদ বানানোর জন্য লাউড স্পীকারে সভা প্রচার করে এসেছে। সেই সব মাওঃ রা কোন মুরুব্বীর কাছ থেকে বানানো গপ্প শুনে অনায়াসে মানুষদের ভূল ও বানানো গপ্প বুঝিয়ে এসেছে। আর বাংলার মানুষ মরুক-বাচুক-যুক্তি নাই থাকুক-বিপদে পড়ুক-পিছিয়ে যাক বা চরম ক্ষতি নিজের ও সমাজের হলেও,তারা ঠিকই সেইসব আবলতাবলের মধ্যেদিয়ে জীবন যাপন করে এসেছে। একবার চোখ মেলে তাকানের প্রয়জনও বোধ করেনা যে সে বা তারা চরম ভূূলের মধ্যে বদ্ধ পাগল ও উন্মাদের মত আধারের পথে আজো হেটে চলেছে।