![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দ্বাপর যুগের অবতার শ্রী কৃষ্ণের স্মৃতি বিজরিত স্থান। শ্রী দিলীপ মুখোপাধ্যায় কর্তৃক সম্পাদিত বিরজার উপাখ্যান; এর বর্ননায় ভগবান কৃষ্ণ বিষ্ণু রূপে মর্ত্য লোকে আবির্ভাবের আগেই গুপ্ত বৃন্দাবন সৃষ্টি করে তাঁর সঙ্গী ও সঙ্গীনীদের সাথে লীলা বিহার করেন। সনাতন ধর্মাবলম্বিরা এটাই বিশ্বাস করেন।
টাঙ্গাইলে জেলার ঘাটাইল উপজেলার একটি গ্রাম গুপ্তবৃন্দাবন। এই গ্রামটি কৃষ্ণের আধ্যাত্মিক স্মৃতি বিজরিত। এখানে আজও টিকে আছে একটি অতি প্রাচিন বৃক্ষ। তমাল গাছ..। ভক্ত ও বিশ্বাসীদের দাবি এটির বয়স হাজার । আছে একটি শ্যামরায় মদনমোহন বিগ্রহ মন্দির। ইচ্ছে করলেই ঘুরে আসতে পারেন। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল হয়ে ঘাটাইল। ঘাটাইল কলেজ গেইট থেকে বাসে অথবা সিএনজিতে সাগরদিঘি। সাগরদিঘি থেকে রিক্সা ভ্যান অথরা সিএনজিতে গুপ্তবৃন্দাবন। সময় লাগবে বিশ থেকে ত্রিশ মিনিট। গুপ্তবৃন্দান যাবার পথেই সাগর দিঘি দেখে যেতে পারেন। ময়মনসিংহরে ফুলবাড়িয়া উুপজেলার আছিম ইউনিয়ন হয়েও যেতে পারেন। ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা হয়েও যাওয়া যায়।
মন্দির পিছন দিকটাতে আছে পাথরময় এলাকা। লোকশ্রোতি আছে করোটিয়ার জমিদার গজনবি এখানকার পাথর তোলার জন্য হাতির ব্যবহার করে ব্যার্থ হন। আমার মনে হল প্রত্নতাত্তিক খনন করে কোন প্রাচিন স্থাপনা পাওয়া যেতে পারে।
ঘুরে আসতে পারেন যে কেউ আর সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীদের জন্য পবিত্র স্থান। আসছে ১৭ মার্চ রাধা কৃষ্ণের এই গোপন লীলাভূমিতে মধূকৃষ্ণার ত্রয়োদশীতে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে মন্দির কমিটি।
©somewhere in net ltd.