নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিশু মিলন

মিশু মিলন

আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।

মিশু মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিপ্রেম!

১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

পাকিরা কেবল ওদের ভাড়াটে বাবাদের (গ্রীক) কাছ থেকে দেহটাই পেল, মনটা পেল না! গ্রীকরা ভারতবর্ষে এসে কেবল লুন্ঠন আর বাণিজ্যই করেনি, শিল্পকলার চর্চাও করেছে। ও হ্যাঁ, শিল্পকলার পাশাপাশি কামকলার চর্চায়ও মনো এবং দেহনিবেশ করেছিলো তারা। ঐ কামকলার ফসল পাকিদের সুন্দর সৌবর্ণ দেহ সৌষ্ঠব! শুধু গ্রীক নয় পাকিদের দেহ সৌষ্ঠবে শক, শেখ এবং আরো নানান জাতিগোষ্ঠীর অবদান আছে। সিন্ধুপাড়ের প্রাচীন নগরগুলো তখন গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল। যেস্থান বাণিজ্য কেন্দ্র হয়, সেস্থানে বণিকদের দেহ জুড়োতে গড়ে ওঠে কামকলাক্ষেত্র। তা বাপু পাকিশ্বর, তোমাদের আচার-আচরণ, কথা-বার্তায় কি ঢেঁড়া পিটিয়ে বলতেই হবে যে তোমরা বাস্টার্ড! কানঢাকা রমিজ, বারবার আচরণে জানান দিচ্ছে ও বাস্টার্ড! সঙ্গে যোগ হয়েছে নাসির জামশেদ। বাংলাদেশে বিপিএল খেলা হলে পাকি ক্রিকেটারে ভরে যায় মাঠ। নাসিরও খেলে গেছে। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগও ছিল। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ পাকিপ্রেমে বুঁদ হয়ে থাকে। পাকিদের খেলা হলে পাকি পতাকায় মাঠ ভরে যায়। পাকি স্লোগানে বাংলাদেশের বাতাস ভারী হয়ে আসে। পাকি থ্রি-পিস গায়ে না দিলে বড্ড গরম লাগে!পাকি ইউসুফগুন না খেলে শরীরটা ঠিক থাকে না। পাকি জুস না খেলে ভিটামিনের অভাবে ভুগি আমরা! পাকিরা একাত্তরে আমাদেরকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে আঘাত করেছে। এখন শারীরিক আঘাতের সরাসরি সুযোগ নেই, তাই আমাদেরকে মানসিক আঘাত করছে বারবার। ক''দিন আগে ইউটিউবে দেখলাম, এক পাকি বাস্টার্ড বাংলাদেশের পতাকা পোড়াচ্ছে।
গ্রীকরা পাকিদের দেহ দিয়েছে, কিন্তু সে দেহে সংস্কৃতির বীজ বুনতে পারেনি দীর্ঘদিনেও। পাকিরা মাত্র তেইশ বছরে ছিল কী বীজ বুনে দিল আমাদের অঙ্গে-মননে যা আমরা শত আঘাতেও ভুলি না!
পিরিতের ফাকিস্থান, চালায়া স্টেইনগান
দ্যাশটারে বানাইছিল গোরস্থান
হায়রে, দ্যাশটারে বানাইছিল গোরস্থান...
ভুলে সেই ক্ষতস্থান, গাও সবে জয়গান
জিন্দাবাদ ফাকিস্থান, জিন্দাবাদ বাংলাস্থান!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: এখানেই ফাকিরা নিরব। আবার বলবে " কালার সাতে রাগনিতি মিসাবেন না" X(( X(( X((

১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

মিশু মিলন বলেছেন: হুম!

পাকিরা ছাড়া ধরাধামে আর যেন কোন ভাল দল নেই!

ধন্যবাদ।

২| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: এই গ্রীক তথ্য কিন্তু অনেকেই জানেনা। এও জানেনা আলেকজান্ডার যখন এই এলাকায় অবস্থান করছিল তার আঁশে পাশের মেয়েদের ধরে সেনাদের মনোরঞ্জনে বাধ্য করেছিলো। বীজ পুততে গর্ভ ধারিনীদের বাচ্চা প্রসব না করা পর্যন্ত আটকে রাখত। এটা পরে মঙ্গলরাও করেছে। তোঁ তাদের জেনেটিকে কিছু জারজ হবেনা এটা কি করে ভাবি। একজন পাকিস্তানি আর একজন মানুষের মধ্যে পার্থক্য এখানেই।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১০

মিশু মিলন বলেছেন: হা হা হা!

খুব ভাল বলেছেন। ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফাকিস্তান নিপান যাক।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১১

মিশু মিলন বলেছেন: ফাকিস্তান নিপান যাক.....


ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ফাকিস্তান প্রেমী কাকে বলে নিজের চোখে বহুত দেখার দুর্ভাগ্য হয়েছে। একাত্তরের পরবর্তী প্রজন্ম অথচ ওদের ফাকিস্তান প্রেম দেখে গায়ে মনে হতো কেউ সালফিউরিক এসিড ঢেলে দিয়েছে। এমনও দেখেছি বাংলাদেশ ফাকিস্তান ম্যাচ অথচ সাপোর্ট করছে ফাকিস্তান। আফ্রিদির উদ্দেশ্য লেখা সেই ব্যানারের কথা নিশ্চয়ই ভুলে যান নি, সেখানে 'মেরি মি'। ২৩ বছরে ওরা আমাদের অনেকের রক্তে দিন দিন বেড়ে উঠেছে। কোন কোন দল এই সব রক্তকে লালন পালন করে যাচ্ছে দিনের পর দিন। এখনতো রীতিমতো ঐ দলের কাঁধে বন্দুক রেখেই পাকিপ্রেমীরা গুলি ফোটাচ্ছে। ভবিষ্যতে ঐ দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৫

মিশু মিলন বলেছেন: প্রথমেই আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি দেরিতে উত্তর দেবার জন্য। আসলে পোস্টটা যেদিন প্রকাশ করি ঐ দিনই কম্পিউটারটা নষ্ট হয়। এরপর আমি নিজে আক্রান্ত হই জ্বরে। সে কারণেই কম্পিউটারটা সারাতে দেরি হলো।

ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। হ্যাঁ, 'মেরি মি'র ঘটনা মনে আছে। আফ্রিদি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা মেয়ের সাথে ঘুরেও বেরিয়েছে শহর জুড়ে। পত্রিকায় সেই ছবি ছেপেছিল। ও আবার এখন সবাইকে নামাজ পড়ার পরামর্শ দেয়। লম্পটের দল একটা।

বাংলাদেশের মানুষের ফাকিস্থান প্রেম দেখে যে কোন সুস্থচিন্তার মানুষেরই গা জ্বলার কথা। কিন্তু আমার দূর্ভাগ্য, আমাদের চারপাশে বিকৃত চিন্তার মানুষই বেশি। আবার কিছু লোক আছে মুখোশ নিয়ে থাকে। সে অভিজ্ঞতা তো কিছুদিন আগে আমাদের এক সাথেই হয়েছে।

কৈশোরে আমার দুই ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। বাংলাদেশ বনাম পাকিস্থান খেলা হলে আমার বন্ধুদের একটা অংশ পাকিস্থানের সাপোর্ট করতো। আবার বাংলাদেশ বনাম ভারত খেলা হলে আমার আরেকদল বন্ধু ভারতকে সাপোর্ট করতো। খুব অসহায় লাগতো নিজেকে। তাদের মানসিকতা আজও তেমনি আছে। এবারও আমার পরিচিত অনেকেই ভারতকে সাপোর্ট করেছে। কী বলবো, এদের জন্য করুণা হয়, লজ্জ্বা হয়!
ভেবেছিলাম আমার এই অভিজ্ঞতা নিয়ে খেলার দিন একটা পোস্ট দেব। জ্বরের কারণে আর হলো না।

ভাল থাকুন প্রিয় বাঙালি। আবারো দুঃখিত বিলম্বিত প্রতি মন্তব্যের জন্য।
শুভকামনা নিরন্তর.............

৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৮

মাসূদ রানা বলেছেন: @মিশু মিলন,

হাহাহাহা ....... ইতিহাসটা কিনচিৎ ভুলভাবে উপস্থাপন করেছ ভায়া ....... পাকীরা মুলত আর্য বংশোদ্ভুত ( আরিয়ান ) বলেই তাদের গায়ের চমড়া ব্রাইট .......... গ্রীক দ্বারা সংকরায়নের জন্য নয় ।

আরিয়ান জাতিদের উৎসস্থান,আবাসস্থল ছিল ততকালের পারসিয়ান সাম্রাজ্য যা বর্তমান যুগে ইরান, পাকিস্তান কাজাকিস্তান,আজারবাইজান নামে পরিচিত ......... , সুতরাং তারা কোন লুসার জাতি নয় .......... বরংচ রয়েছে হাজার বছরের গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস, যা খুব কম জাতিরই রয়েছে :)


তবে হ্যা, আলেকজান্দ্রীয় সাম্রাজ্যের উপমহাদেশ দখলের পর উপমহাদেশের সুন্দরী নারীদের সেনাদের মনোরনজনের জন্য ব্যবহার করা হত .......

আর পাকীরা আরিয়ান বংশোদ্ভুত হওয়ায় গোটা উপমহাদেশে কেবল তাদেরকেই গ্রীকরা কিনচিৎ মানুষ বলে গন্য করত ......... বাকীদেরকে নেগ্রয়েড জাতের শাখা হিসেবে গন্য করত এবং মন মর্জিমত শোষন করতো ..........

উপমহাদেশের জনগনের ঐ কালো অংশটাকেই গ্রিকরা তাদের মনরনজনের খোরাক হিসেবে ব্যবহার করতো ....... ফলশ্রুতিতে উপমহাদেশের সেই কালো অংশটার মধ্যে মানে আজকের ভারতীয় আর বাংগালী জাতিদের মধ্যে এতো বেশী পরিমানে বর্ন বৈচিত্র পরিলক্ষিত হয়, যা আর কোন জাতির মধ্যে দেখা যায় না ...........

আশা করি বোঝাতে পেরেছি, ভালো থাক :)



২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

মিশু মিলন বলেছেন: আমি যতদূর জানি আর্যরা এসেছিল গ্রীকদের চেয়েও বহুবছর আগে। সেই হিসেবে আর্যরক্ত কেবল পাকিদের নয়, ভারতবর্ষের অন্যান্য অনেক অঞ্চলেই প্রবাহিত। তবে একটা কথা প্রচলিত আছে পাঞ্জাবীরা উপমহাদেশের প্রথম বাস্টার্ড।
পরবর্তীতে বৈদিক যুগের অনেক পরে গ্রীকরা বর্তমান পাকিস্থানের কিছু অঞ্চল এবং উত্তর ভারত-পাঞ্জাব অঞ্চলে বাণিজ্য, লুটপাট, নারী ধর্ষণ ইত্যাদি অনাচারে লিপ্ত হয়।

ঐ সময় বাংলা ছিল বিরান অঞ্চল। বরেন্দ্র, সমতট, পুন্ড্র অঞ্চলে গ্রীকরা এসেছে বলে শুনিনি। বাংলায় শংকরায়ন হয়েছে অনেক পরে। আর বাংলায় বর্ণবৈচিত্রের কারণ হলো ভারতবর্ষের অনেক অঞ্চল থেকেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী এসে বাস করতে শুরু করে।
মতান্তর হতেই পারে কারণ, সেই সময়ের ইতিহাস নিয়ে যারা লিখেছেন তারাও অনেক বিষয়ে আলাদা মত দিয়েছেন।

ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০০

মাসূদ রানা বলেছেন: আপনি সম্ভবত "পিউর জাতি" আর "সংকরায়িত জাতি" টার্মদয়কে ঘুলিয়ে ফেলছেন :)

ইরানি, পাকীরা পিউর "আরিয়ান" , আর ভারতীয়রা পিউর "আফ্রীকান নেগ্রয়েড ড্রাভিডিয়ান"

আরব, ইউরোপিয়ানরা (গ্রীক,রোমানরা, ইংরেজ) হলো পিউর "ককেশিয়ান" ........ চায়না,জাপানিসরা হলো পিউর "মংগোলিয়ান" ...........

........... আদিম যুগে এই আরিয়ান পাকী আর নিগ্রো ইন্ডিয়ানদের মধ্যে সংকরায়ন ঘটে উপমহাদেশে ভারতীয়দের নিগ্রো জাতে ব্যপক পরিবর্তন ঘটে ওটা একটা সংকর রুপ লাভ করে ........... পরবর্তীতে উপমহাদেশে গ্রীক, আরব, মংগোলিয়ানদের ক্রমাগতভাবে আবির্ভাব ও শাসন শোষনের ফলে তদের সাথেও সেই সংকরায়ীত জাতিটার পূন:শংকরায়ন ঘটে একটা দফারফা অবস্থায় উপনীত হয়। নিগ্রো ভারতীয়দের চেহারা সুরতে গ্রীক, রোমান, আরব ,আরিয়ান ভাবের এক অপূর্ব সমন্বয় সাধিত হয় ......... তারই ফলশ্রুতিতে নিগ্রো ভিরাট কোহলি কিংবা শেখর ধাওয়ানের কালো কালো চেহারায় আরব আরব ভাব খুজে পাওয়া যায় :D

সেই সংকর ভারতীয় জাতগুলোর অনেকগুলো শাখা ছিলো যারা বিভিন্ন ভাষায় কথা বলত ........ তাদের মধ্যে আমরা বাংগালী জাতিরাও ছিলাম একটা শাখা .......... সাইজে অপেক্ষাকৃত বড় হওয়ায় অন্যান্য ভারতীয় গোত্রগুলোর চেয়ে কিনচিৎ বেশিই কদর ছিলো আমাদের :)

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০০

মিশু মিলন বলেছেন: "ইরানি, পাকীরা পিউর "আরিয়ান" , আর ভারতীয়রা পিউর "আফ্রীকান নেগ্রয়েড ড্রাভিডিয়ান"

সব ভারতীয় পিউর আফ্রীকান নেগ্রয়েড ড্রাভিডিয়ান নয়। দক্ষিণাঞ্চলের ক্ষেত্রে আফ্রীকান নেগ্রয়েড ড্রাভিডিয়ানের প্রভাবটা বেশি। পরবর্তীতে সংকরায়িত হয়ে অন্যান্য অঞ্চলে প্রবাহিত হয়েছে। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আরিয়ানের প্রভাবটা বেশি। তৎকালীন হস্তনাপুর, মগধ, গান্ধার সহ আরো অনেক অঞ্চলে ছিল আরিয়ানরা ছিল। আর মঙ্গোলিয়ানরা তো এসেছে আরো পরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে। জানা যায়, মঙ্গোলিয়ানদের অনেকে সিন্ধু নদী ধরে বর্তমান পাকিস্থানের ভেতর দিয়ে এসেছিল ভারতবর্ষে। ওদের আসার স্মৃতিচিহ্ন এখনও আছে। পাকিদের মধ্যে মঙ্গোলিয়ানদের সংকর আছে।


আমি অস্বীকার করছি না পাকিরা পিউর আরিয়ান, সেটা আমার আগের মন্তব্য লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন।। তবে পরবর্তীতে ব্যাপক সংকরায়ন হয়েছে। পাঠান, বুলুচি, সিন্ধি এবং অন্যান্য জাতির চেহারার গড়নে পার্থক্য আছে। যা সংকরায়নের কারণে হয়েছে। আবার ভারত থেকে যারা পাকিস্থানে গিয়েছে, তাদের চেহায়ায় দেখবেন আদি আরিয়ান প্রভাব। এ কারণেই আমি পোস্টে গ্রীকদেরকে পাকিদের 'ভাড়াটে বাবা' হিসেবে উল্লেখ করেছি। কারণ বর্তমান পাকিস্থান এবং ভারতের পাঞ্জাবে গ্রীকদের সংকরায়ন হয়েছিল সবচেয়ে বেশি এবং বল পূর্বক।

কালক্রমে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে সংকরায়িত হওয়া আর বল পূর্বক সংকরায়িত হওয়া এক কথা নয়। তবে বল পূর্বক সংকরায়ন কমবেশি সবখানেই ছিল। এখনও আছে।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

মাসূদ রানা বলেছেন: @মিশু মিলন

আপনি "কালক্রমে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে সংকরায়ণ" ও "বলপূর্বক সংকরায়ণ" বলতে কি বোঝালেন সেটা পরিষ্কার নয় .......... সম্ভবত স্বাভাবিক সামাজিক অনুমোদিত বৈবাহিক প্রসেসে সম্পর্কে আবদ্ধ হবার ফলে ঘটিত সংকরায়ণকে আপনি "কালক্রমে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে সংকরায়ণ" এবং কু পথে অসামাজিক উপায়ে সম্পর্ক স্থাপনের ফলে ঘটিত সংকরায়ণকে আপনি "বলপূর্বক সংকরায়ণ" বুঝিয়ে থাকতে পারেন বলে আমার ধারনা ..........

প্রকৃতপক্ষে শুধু গ্রিকরাই নয়, অন্যান্য দখলদার সাম্রাজ্যগুলোও, পারসিয়ানরা জাতিস্বত্তার দিক থেকে অত্যন্ত উচ্চমানের হওয়ায় তাদের সাথে স্বাভাবিক বৈবাহিক সম্পর্কগুলো স্থাপন করত .......... আর ভারতীয় নিগ্রোরা অপেক্ষাকৃত অনেক বেশী নিচু জাতি আর কালো হওয়ায়, দখলদাররা তাদের সাথে স্বাভাবিক বৈবাহিক সম্পর্কগুলো স্থাপনে অনাগ্রহী ছিল ........... ফলে বিভিন্ন সময় দখলদাররা ভারতীয় নিগ্রো মেয়েদের বিয়ের লোভ দেখিয়ে কিংবা টাকার বিনিময়ে বিভিন্নভাবে সম্ভোগ করে কেটে পরত .......... ফলে আমাদের উপমহাদেশীয় অবলা ভারতীয় নারীরা ওসব সন্তান প্রসব করে আর ফেলে দিতে পারতেন না, কেটে পরা স্বামীর স্মৃতি আকড়ে ধরে জীবন কাটিয়ে দিতেন ...........আর এভাবেই আমাদের ভারতীয় জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে সংকরায়ণ প্রক্রিয়া সংঘটিত হয় :(

ভালো থাকুন :(

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

মিশু মিলন বলেছেন: হুম !!! পাকিদের রক্ত পবিত্র, বাকি সব সংকরায়ন!!!

এইসব ইতিহাস কমবেশি অনেকেই জানে। এই বিষয় নিয়ে আপনার সাথে আর কচলানোর ইচ্ছা নেই।
ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.