![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।
‘লালুদের পাছা লাল করে দিয়েছে’ এই বাক্যটি একটি থাপ্পড়। এই থাপ্পড়টি ভব’র মতো অবিবেচক এবং অদূরদর্শী শিল্পীদের প্রাপ্য। কারণ, তাদের ভুলের মাশুল, আমাকে, আপনাকে, এই দেশকে এখন দিতে হচ্ছে। শত শত মানুষ খুন হচ্ছে, ধর্ষণের শিকার হচ্ছে, ঘর-বাড়ি হারা হচ্ছে। ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ধ্বংস করছে। এই ধ্বংস ও হারানোর শেষ কোথায় আমরা জানি না। আর যাদের জন্য আমরা সব হারাচ্ছি তাদের দোসর ছিলেন এই ভবরা, বিপুল শক্তি যুগিয়েছিল। জুলাই-আগস্টে দীপক সুমন-নিত্রাদের অবদান অনেক জঙ্গির চেয়ে বেশি ছিল। ক্যামেরার সামনে তাদের সেই উন্মাদনা-শরীরি ভাষা আমি এখনও ভুলতে পারি নাই, পারব না কোনোদিন ভুলতে।
জুলাইয়ের আন্দোলনে যতক্ষণ পর্যন্ত শিল্পী-সংস্কৃতিকর্মীরা রাজপথে নামেনি, ততক্ষণ পর্যন্ত একবারের জন্য মনে হয়নি, সরকার পতন সম্ভব। কিন্তু শিল্পী-সংস্কৃতিকর্মীরা মাঠে নামতেই পরিস্থিতি ঘুরে যায়, আন্দোলন একটা সার্বজনীন রূপ পায়। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সমর্থন পায়। ক্যামেরার সামনে বাঁধনের মতো শিল্পীদের ন্যাকামো-ছলাকলা গণমাধ্যম ফলাও করে প্রচার করে, এসব দেখে মানুষ বিশ্বাস করে রাজপথে নেমে এসে লেখক-শিল্পীদের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ বিশ্বাস করে যে আওয়ামী লীগ দেশের শত্রু, আওয়ামী লীগের পতন হলেই দেশে কোনো বৈষম্য থাকবে না, সাম্য আসবে, জিনিসপত্রের দাম কমবে, সবাই খেতে পাবে, দেশের উন্নয়ন হবে। ঠিক সাতচল্লিশের দেশভাগের সময় মুসলমানদের মধ্যে যে ধরনের বিশ্বাস ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল, যেভাবে মানুষ বিশ্বাস করেছিল।
আমি বলছি না যে লেখক-শিল্পীরা রাজপথে না নামলে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হতো না। কিন্তু আন্দোলনকে সার্বজনীন রূপ দিয়েছে এই শিল্প-সংস্কৃতিকর্মীরা। গতি দিয়েছে। যেটা এরশাদের আমলে হয়েছিল।
এটুকু পড়ার পর কেউ কেউ নিশ্চয় ভাবছেন আমি আওয়ামী লীগের কট্টর সমর্থক। তারা আমার গত পনের বছরের পোস্টগুলো পড়ে আসেন। আওয়ামী লীগ দ্বারা আমি সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত। ২০১৮ সালের ছাত্র আন্দোলনে আমি ছাত্রদের সমর্থন দিয়েছিলাম। বাস বন্ধ থাকায় ২০১৮ সালের ২ আগস্ট আমি হেঁটে অফিসে যাবার পথে হামলার শিকার হই। সেদিনের করা ফেইবুক পোস্টের অংশবিশেষ তুলে দিলাম-
রাস্তায় ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ এবং পুলিশের সশস্ত্র অবস্থান। আমি এই চার বাহিনীর অবস্থানের পাশ দিয়ে হেঁটে যাবার সময় সবে একটা ছবি তুলেছি মোবাইলে, ‘ধর ধর’ বলে আমার দিকে তাড়া করে এলো কয়েকজন, একজন এসে লাঠি দিয়ে প্রচণ্ড জোরে আঘাত করলো আমার মাথার বামদিকে, আমার পৃথিবীটা যেন দুলে উঠল! ততক্ষণে আমার হাত থেকে মোবাইল নিয়ে নিয়েছে। হেলমেট পরা এক পুলিশ এসে লাঠি দিয়ে জোরে আঘাত করল আমার ডান কাঁধে। এরই মধ্যে তারা আমাকে ঘিরে ফেলেছে এবং কিল-চড় পড়ছে আমার গায়ে। এসব ঘটল মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই। আমার মাথা তখন ঘুরছে। পকেট থেকে আমার সাংবাদিকতার আইডি কার্ডটি বের করে পুলিশের উদ্দেশে উঁচিয়ে ধরলাম। আশপাশে গুঞ্জন উঠল, ‘এই সাংবাদিক, সাংবাদিক…’
ততক্ষণে আমার মোবাইল নিয়ে হাওয়া! কিছুক্ষণ লোহার রড ধরে দাঁড়িয়ে ধাতস্থ হলাম। মাথার আঘাতের জায়গায় হাত দিয়ে দেখলাম ফুলে উঠেছে, একগোছা চুল উঠে এলো হাতে। একটু পর একজন পুলিশকে অনুরোধ করলাম, ‘ভাই,এদের মধ্যে কেউ আমার মোবাইলটা নিয়েছে, একটু দ্যাখেন না মোবাইলটা ফিরিয়ে দেয় কিনা!’
পুলিশ বলল, ‘আপনি ছবি তুলতে গেছেন ক্যান। যে নিছে তারে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না, যান বাড়ি যান।’
শুধু আমি নই, আমার সামনে আরো কয়েকজনের একই অবস্থা করল। ওরা যাকেই ছাত্র সন্দেহ করছে তাকেই ধরে মারছে।
এরই মধ্যে পুলিশের ইন্দনে ছাত্রদের ধাওয়া করল শ্রমিকলীগ-ছাত্রলীগ-যুবলীগ, পিছনে পুলিশ।
আমি ছাত্রদেরও ছবি তুলেছি, ছাত্ররা আমাকে কিছু বলেনি,কারণ ওরা ওদের জায়গায় সৎ। কিন্তু ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, যুবলীগ এবং পুলিশ জানে ওরা যা করছে তা অন্যায়, অন্যায়ের ছবি প্রকাশ হলেই বিপদ। ফলে ওরা আমাকে মেরেছে, আরো অনেককে মারছে।
শরীরের ডানপাশ ব্যথা, মাথার ফোলা জায়গা থেকে কষ বেরোচ্ছে, যন্ত্রণা হচ্ছে। অফিসে যাইনি, বিছানায় শুয়ে ওই মুহূর্তটির কথা ভাবলেই গা শিউরে উঠছে। দ্রুত আইডি কার্ডটা বের করেছিলাম বলে রেহাই পেয়েছি, নয়ত এতোক্ষণে হাসপাতালে অথবা লাশবাহী গাড়িতেও থাকতে পারতাম!
তারপরও যদি আমাকে আওয়ামী লীগের কট্টর সমর্থক মনে হয়, তাহলে আর কিছু বলার নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের হাতে মার খেয়ে, মোবাইল হারিয়ে যাবার পরও এই সত্যটি আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে আমাদের জন্য আওয়ামী লীগ ছিল মন্দের ভালো। আওয়ামী লীগ এই দেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান-আদিবাসী, কবি-সাহিত্যিক, সংস্কৃতিকর্মী, বাউল, মাজারপন্থী এবং কিছুটা উদার চিন্তার মানুষের জন্য বর্ম হয়ে ছিল। একটু ফুটোফাটা বর্ম, অনেক ঘটনা ঘটছিল, পুরোপুরি নিরাপদ ছিল না, তারপরও আমরা তখন কিছুটা হলেও সুরক্ষিত ছিলাম। নইলে আজকে দেশব্যাপী জঙ্গিরা যে মব উৎসব করছে, খুন-ধর্ষণ করছে, বাউল আখড়া ও মন্দির-মাজার ভাঙছে, মানুষের বাড়ি লুট করছে, ভয়ংকর অরাজকতা চালাচ্ছে, সেটা অনেক আগেই হতো।
তাই স্বাধীনতার পক্ষের বিকল্প প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তি তৈরি না করে, মবের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে উৎখাতের করে বাংলাদেশের শরীরের ওই ফুটোফাটা বর্মটাও খুলে ফেলা হয়েছে। এখন বাংলাদেশের সারা শরীর অরক্ষিত। শরীর নিয়ে জঙ্গিরা যার যা খুশি করছে। রক্ষা করার কেউ নেই। আন্দোলনের নামে মব নয়, আওয়ামী লীগকে নামাতে হলে নির্বাচনের মাধ্যমে নামাতে হতো, তাহলে এই অরাজকতা হতো না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলনের প্রয়োজন ছিল, সেটা হয়নি, রাজনৈতিক দল ব্যতিত সাধারণ মানুষ ও শিল্পীসমাজ মাঠে নামেনি। অথচ আওয়ামী লীগের বেপরোয়া শাসনের বিরুদ্ধে প্রয়োজন ছিল প্রগতিশীলদের আন্দোলন, সেটা হয়নি। কারণ প্রগতিশীলদের অনেকেই ছিল আওয়ামী লীগের প্রসাদভোজী। জুলাই-আগস্টের জঙ্গি আন্দোলনের শেষ দিকের হাওয়া বুঝে শিবু কুমার শীলের মতো অনেকেই রাজপথে নেমেছিল, অথচ এরা আওয়ামী লীগের সুবিধা ভোগ করেছে। তখন আওয়ামী লীগকে এদের ফ্যাসিস্ট মনে হয়নি। হাওয়ার বেগ বুঝে মনে হয়েছে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট।
আমার মতো আরও অনেকেই আওয়ামী লীগ দ্বারা সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত। ফলে তারা ব্যক্তিগত ক্ষতির ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছে বা দিচ্ছে। এটা করে তারা আওয়ামী লীগের ওপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমি তাদের দলে নই, আমার ব্যক্তিগত ক্ষতির জন্য ক্ষুব্ধ হয়ে আমি জাতির জন্য বৃহত্তর ক্ষতি ডেকে আনতে রাজি নই। সবসময় আমাকে জিততেই হবে এমন কোনো কথা নেই। থাকলাম না হয় আমি একজন পরাজিত মানুষ হয়েই।
বামপন্থী যেসব লেখক-সংস্কৃতিকর্মী জঙ্গি-আন্দোলনের সমর্থক ছিল, রাজপথে নেমেছিল, আজও এই অবৈধ জঙ্গি-সরকারের পক্ষেই তাদের অবস্থান। ভব’র মতো যতক্ষণ না আঘাতটা নিজের ওপর আসবে ততক্ষণ এরা পক্ষেই থাকবে। এদের পঁচানব্বই শতাংশই ইতিহাস থেকে কোনো শিক্ষা নেয়নি, এখনও নেবে না। ভবিষ্যতেও তারা একই কাজ আবার করবে, জামায়াতীদের শক্তি যোগাবে। এদের ‘বামাতী’ উপাধী এমনি এমনি জোটেনি! বামপন্থীদের গ্রুমিংয়ের ধরনই এমন, জামায়াতীদের মতোই এরা ন্যায়-অন্যায় ভুলে দলীয় বিশ্বাসে অটল থাকে। তাই থাপ্পড়ের ন্যায় ওই বাক্যটি নিক্ষেপ করা অন্যায় নয়, বরং তাদের উপলব্ধির জন্য ওটা নিক্ষেপ করা। স্মরণ করিয়ে দেওয়া যে- নিজের শরীরের বর্মটা খোলার আগে আশপাশে শত্রুদের অবস্থানটা একটু দেখে নাও, বুকটা অক্ষত থাকবে কি না বুঝে নাও।
লাল নই বলে ভবরা আমাদের দালাল বললেও দিনশেষে আমরা ভবদের পাশেই থাকব।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫২
মিশু মিলন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কামাল ভাই। একদম ঠিক বলেছেন।
এরা এমনিতেই অত্যন্ত শক্তিশালী, তার ওপর এখন রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে, ফলে রক্তপাত ছাড়া এদের নামানো কঠিন হবে।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের পতন অনিবার্য ছিলো। সারাজীবন কেউ জুজুর ভয়ে আওয়ামী লীগ কে সাপোর্ট করে যাবে তা সে যতই আকাম কুকাম করুক। হয় মানুষ জিতবে না হয় শিখবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ কে বয়কট!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৭
মিশু মিলন বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
আওয়ামী লীগের নামানোর পন্থাটা জমায়াতী মবের মাধ্যমে হওয়ায় বিপদ আরও বেড়েছে। সুস্থ ধারার রাজনৈতিক দল ও প্রগতিশীল আন্দোলনের মাধ্যমে নামালেও এমনটা আজ দেখতে হতো না । প্রগতিশীলদের আন্দোলন দরকার ছিল সুষ্ঠু নির্বাচন ও সুশাসনের জন্য।
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:২৪
কু-ক-রা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
আওয়ামী লীগের নামানোর পন্থাটা জমায়াতী মবের মাধ্যমে হওয়ায় বিপদ আরও বেড়েছে। সুস্থ ধারার রাজনৈতিক দল ও প্রগতিশীল আন্দোলনের মাধ্যমে নামালেও এমনটা আজ দেখতে হতো না । প্রগতিশীলদের আন্দোলন দরকার ছিল সুষ্ঠু নির্বাচন ও সুশাসনের জন্য।
হেহ, উহারা (আম্লিগ) নিরপেক্ষ নির্বাচন দিলে এই ভাবে উহাদের পতন হইত না। বেশি ভক্ষন করিতে গেলে এইরুপই হইয়া থাকে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৩৪
মিশু মিলন বলেছেন: বিএনপি, জামায়াত, তাদের সমমনা কয়েকটি দল আর কিছু বামদল ছাড়া সমাজে সর্বস্তর থেকে নিরপেক্ষ নির্বাচনের চাপ আসেনি, আন্দোলন হয়নি। এই সুযোগটাই নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:১৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: এর চাইতে বাস্তব উপলব্ধি এই ব্লগে আমি অন্তত দেখিনি এই ব্লগে ৫ই আগস্টের পর। আওয়ামিলীগের কিংবা স্বাধীনতার পক্ষে যায় এমন কিছু পোষ্ট লিখলেই, হয়ে যায় আওয়ামী লীগের দালাল।
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের চিন্তার পরিধি এতটাই ক্ষুদ্র। নিজে ডালে বসে সেই ডাল কাটতে শুরু করে। কাউকে শুধরে দেওয়ার জন্য প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করতে হয়।
কিন্তু এরা শয়তানের সহযোগিতায় বিজয়ী হয়ে ভাবে এরা সফল। দরিদ্র মানুষের ঘরবাড়ি ধ্বংস করছে । কারন এটা শেখ হাসিনা করে দিয়েছে তাই ‼️কার্ড বাতিল করছে কারন শেখ হাসিনা করেছে। এগুলো হোচ্ছে তাদের সফলতা।
ধন্যবাদ , মি. মিলন, সত্য স্বীকারে সৎ সাহসের জন্য।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩২
কু-ক-রা বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিএনপি, জামায়াত, তাদের সমমনা কয়েকটি দল আর কিছু বামদল ছাড়া সমাজে সর্বস্তর থেকে নিরপেক্ষ নির্বাচনের চাপ আসেনি, আন্দোলন হয়নি। এই সুযোগটাই নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
সমাজের সর্বস্তর হইতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের চাপ না আসিলে যদি কোন রাজনৈতিক দল উহার সুযোগ লয়, তবে তো উহারা অনৈতিক কাজ করিল। এইরুপ কাজ চোর ডাকাতেরা করিলে একটা কথা ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: আন্দোলন করার আগে বুঝতে হবে কাকে সাথে নিয়ে আন্দোলন করছি কি তাদের উদ্দেশ্য।এটা না বুঝে অন্ধকারে ঝাপিয়ে পরা ছিলো দূরদশদর্শিতার অভাব।গাজী সাহেহ্ যেটা প্রথম থেকেই বলে আসছিলো।
এই কালো পাহাড় যেভাবে গোড়া বিস্তার করছে,এদের সরাতে অনেক প্রাণ ঝরবে।প্রায় ৭১এর মতো আরেকটা যুদ্ধ করতে হবে।এই যুদ্ধ হবে আরো কঠিন।তখন শত্রুকে চেনা যেতো।এরা তো ঘরের শত্রু।