নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মো: খালিলুর রহমান

পৃথিবীতে সেই সন্তানের চেয়ে দুর্ভাগা আর কেও নেই যে তার বাবার সততা নিয়ে গর্ব না করতে পারে!

মো: খালিলুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

তেতুলের উপকারী দিকঃ

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

তেতুল খেলে ক্ষতি হয়-এমন একটা ধারনা চালু আছে বহু দিন ধরে। মুরবিবদের কেউ কেউ বলেন, রক্ত পানি হয়ে যায়। তবে এর আদ্যোপান্ত ঘাটতে গিয়ে সে রকম কিছু পাওয়া যায়নি। বরং জানা যায়,



-হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে খুব উপকারী তেতুল। হৃদরোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।



-এতে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুন।



-তেতুল দেহে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।



-রক্তে কোলষ্টেরল কমায়।



-তেঁতুল চর্বি কমানোয় বেশ বড় ভূমিকা রাখে।



-এতে কোলস্টেরল ও ট্রাইগ্রাইসেরাইডের মাত্রা এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।



-শরীরের মেদ কমাতেও কাজ করে তেতুল।



-এতে টারটারিক এ্যাসিড থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে।



-শরবত করেও খাওয়া যেতে পারে তেতুল।



-পেটের বায়ূ, হাত-পা জ্বালায় এ শরবত কার্যকর পথ্য।



-তিন-চার দানা পুরনো তেতুলের এক কাপ রসের সঙ্গে চিনি বা লবন মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভেষজ চিকিৎসকরা।



-তেতুল গাছের বাকলেও উপকার আছে। শুকনো বাকলের প্রলেপ ক্ষতাস্থানে লাগালে ক্ষত সারে।



-বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেতুল উপকারী।



-কাচা তেতুল গরম করে আঘাত পাওয়া স্থানে প্রলেপ দিলে ব্যথা সারে।



-পুরনা তেতুল খেলে আমাশয়, কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরমে উপকার পাওয়া যায়।



-পুরনো তেতুল খেলে কাশি সারে।পাকা তেতুল খেলে কাশি সারে।



-পাকা তেতুলের খনিজ পদার্থ সব ফলের চেয়ে অনেক বেশি।তেতুলে 1



-তেতুলে খাদ্যশক্তির পরিমান নারিকেল ও খেজুর ছাড়া সব ফলের চেয়ে বেশি।



-আয়ূর্বেদীয়, হোমিও, এলোপ্যথিক ওষুধ, তৈরিতেও ব্যবহার করা হয় তেতুল।



-তেতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়।



-মুখে ঘা বা ক্ষত হলে পাকা তেতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়।



ক্যালসিয়ামের পরিমান সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ১৭ গুন বেশি। আয়রনের পরিমান নারিকেল ছাড়া সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ২০ গুন বেশি।

সব মিলিয়ে তাই তেতুল খেতে পারেন আপনিও।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.