![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
স্বাধিনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে যুদ্ধ ফেরত বিপুলসংখক তরুন মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মসংস্থানের জন্য ১৯৭২ এর সুরুতে “জাতীয় রক্ষীবাহিনী” গঠিত হয়। আর্মড পুলিশ এক্ট সংশোধন করে এই আধা-সামরিক বাহিনীটি গঠিত হয়।
সুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধ ফেরত বেকার তরুনদের কর্মসংস্থানের জন্যই মিলিশিয়া রক্ষী 'রক্ষীবাহিনী' গঠিত হয় নি। প্রধান কারনটি ছিল ৭১এ পাকিরা এবং ৭২ এর সুরুতে সকল ভারতীয় সৈন্য চলে যাওয়ার পর একটা বাহিনী শুন্যতার শৃষ্টি হয়। যুদ্ধশেষে অনেকেই অস্ত্র জমা না দেয়ায় একটা বিপদজনক অবস্থার শৃষ্টি হয়।
এদিকে পাকিস্তানে প্রায় ২০-৩০ হাজার বাংলাদেশি বাঙ্গালি সেনাবাহিনীর সদস্য সহ পুলিশ, আধাসামরিক মিলিশিয়া আটক থাকায় আইনশৃক্ষলা বাহিনীর স্বল্পতা আরো প্রকট আকারে দেখা দেয়।
পাকিস্তানে চাকুরিরত ২০-৩০ হাজার সেনাসদস্য, নৌ ও বিমান বাহিনী, আধাসামরিক রেঞ্জার্স শিমান্তরক্ষী, মিলিশিয়া এবং পুলিশ সদস্য। এছাড়া সরকারি-আধাসরকারি সংস্থায় চাকুরিরিত ১৫-২০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারি, ছাত্র, দোকান, কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অগনিত বাঙ্গালি সহ প্রায় ৩-৪ লাখ বাঙ্গালি পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করছিল।
এই বিপুল সংখক বাঙ্গালিদের ৭১ সাল থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় তিন বছর যাবত যুদ্ধবন্দির মত জিম্মি করে রাখা হয়েছিল বিচারাধিন ১৯৫ জন পাকি সামরিক অফিসার যুদ্ধাপরাধির বিপরিতে।
এই শুন্যতা পুরন করতেই মুলত 'রক্ষীবাহিনী' গঠিত হয়েছিল।
বেছে নেয়া হয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত সাহসি তরুনদের। সবুজ জলপাই রঙের ইউনিফর্মে SLR কম্বাট রাইফেল হাতে রক্ষীবাহিনী ছিল রিতিমত ভিতিপ্রদ। অস্ত্র উদ্ধার করতে যেয়ে প্রায়ই অতিরিক্ত শক্তিপ্রয়গ করতে দেখা গেছে। রাজনৈতিক মিছিল দমন করতে পুলিশ ব্যার্থ হলেও রক্ষীবাহিনী নিয়োজিত হত। কারন তখনো ‘দাঙ্গা পুলিশ ব্যাটেলিয়ান’ গঠন করা হয়নি।
এদের কে সেনাবাহিনীর প্যারালাল ভাবার কারন ছিলনা, কারন এরা ছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধিনস্ত প্যারামিলিটারী ফোর্স। নিয়মিত সসস্ত্র বাহিনী না। এদের মর্যাদা-বেতনকাঠামো শিমান্তরক্ষী BDR এর অনুরুপ।
অনেকে বলত এরা সজনপ্রীতি করে ঢুকানো আওয়ামি লিগের রাজনৈতিক পেটোয়া বাহিনী। ৭৫এর ঘাতকেরা এবং এর অনুসারি সামরিক জান্তা শুপরিকল্পিত ভাবে গুজব ছড়ায় যে এদের অনেকেই ভারতীয় বাহিনীর ইউনিফর্মে ভারতিয় সৈন্য।
অথচ মুজিব তার বাসভবনের নিরাপত্তার জন্যও রক্ষীবাহিনী রাখেননি। তার বাসভবন ও দফতর গনভবন-বংগভবন নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক ভাবে নিয়জিত ছিল সেনাবাহিনী। তখনো PRG ও SSF বাহিনী গঠিত হয়নি।
একথা সত্য যে রক্ষীবাহিনী গঠনের উদ্যেস্য মহৎ ও প্রয়োজনিয় হলেও বেশীর ভাগ সাধারন মানুষ এটাকে নেতিবাচক হিসেবেই দেখে এসেছে। যারা রাস্তায় মানুষ পেটায় তাদের কে তো ভাল ভাবার কারন নাই। (রাস্তায় পিটানো কি ৪০ বছরেও বন্ধ হয়েছে?)
আসলে তারা ভাল ছিল, রক্ষীবাহিনীর সিলেক্সান খুবই দক্ষ হয়েছিল, তাদের সুশৃক্ষল ভাবমুর্তি সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়ার পরও অটুট ছিল।
রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে সকল অপবাদ মিথ্যা প্রমানিত হয় ৭৫ এর পট পরিবর্তনের পর।
যখন রক্ষীবাহিনীর সকল অপপ্রচার ভুলে প্রতিটি সদস্যকে এক ধাপ পদন্নতি দিয়ে সেনাবাহিনীতে যুক্ত করা হয়, আর রক্ষীবাহিনীর চিফ কে দেয়া হয় রাষ্ট্রদুতের পদ। ৯ই অক্টোবর ১৯৭৫ এ একটি অধ্যাদেশ Jatiya Rakkhi Bahini Absorption Army Ordinance 1975. গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে এই সেনাবাহিনীতে আত্তিকরণ করা হয়।
এই অধ্যাদেশটিতে অনেকটা দায়মুক্তি দিয়ে বলা হয়েছে -
"রক্ষীবাহিনী কতৃক বর্তমান ও পুর্ববর্তি সকল কর্মকান্ড, সেগুলো অনুমান করে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর নিজস্ব এখতিয়ারভুক্ত জিনিষ"
Jatiya Rakkhi Bahini Absorption Army Ordinance 1975
তারা উচ্চমান সম্পন্ন, দক্ষতা ছিল প্রস্নাতিত। সেনাবাহিনীতে উচ্চপদে যোগদেয়ার সময় কোন পরিক্ষা নেয়ার প্রয়জন হয় নাই। কারন সেনাবাহিনীই তাদের প্রশিক্ষন দিয়েছিল, তারা ভালকরেই জানত রক্ষীবাহিনী স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে দলীয় নিয়োগ ছিলনা, ছিল Good selection. সুদক্ষ, চৌকোশ, যোগ্য এবং সাহসি মুক্তিযোদ্ধা। এদের পেশাদারিত্ব প্রমানিত হয়েছিল। প্রমোশন নিয়ে আর্মিতে ঢুকেও যোগ্যতার প্রমান রেখেছিল। সঙ্গতকারনেই তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ হয়নি ততকালিন সামরিক শাষকদের।
রক্ষীবাহিনী থেকে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত শতাধিক অফিসার কর্নেল, জেনারেল পর্যন্ত চাকরি করে মেয়াদ শেষকরে অবসরে যায়। দুজন সেনা প্রধান পর্যন্ত হয়েছিলেন, এখনো অনেকেই সেনাবাহিনীতে উচ্চপদে ব্রীগেডিয়ার, জেনারেল পদমর্যাদা সম্পন্ন দেখা যায়।
বিভিন্ন জনসভায় বা পত্র-পত্রীকায় প্রায়ই রক্ষীবাহিনীর উদাহরন দেয়া হয়। বলা হয় -
স্বজনপ্রীতি করে লোক ঢুকানো একটি দলিয় প্রাইভেট বাহিনী,
মুজিবের নিরাপত্তায় নিয়োজিত দেহরক্ষী বাহিনী,
সেনাবাহিনীর চেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়ে একটি প্যারালাল বাহিনী।
এর কোনটিও সত্য নয়। ছিল রাজনৈতিক গুজব মাত্র।
যদি তাই হত তাহলে এদের যায়গা অন্তত সেনাবাহিনীতে হোতনা।
বর্খাস্ত করতো, নতুবা কোনমতে ঠাঁই হোত আনসার বা VDP তে।
১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে ....
উক্তিটা কুখ্যাত সাকা চৌধুরীর।
আর মানুষ পাইলেন না ?
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৩৩
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট দিয়েছেন ভাইয়া।
অসংখ্য প্লাস
RAB, পুলিশ এদেরও বদনাম কম না; স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তিরা খুব সহজেই ৭৫ এর পরবর্তী সময়ে রক্ষী বাহিনীকে কেবল খারাপ একটা বাহিনী হিসেবে প্রচার করেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারি ঘাতক গোষ্টি তাদের ক্ষমতার বৈধতা দেয়ার জন্য রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যা অপবাদ ছড়ায়।
আর নেপথ্যে নিরবে তাদের দায়মুক্তি দিয়ে প্রমশন দিয়ে তাদের শক্তিবৃধি করে।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০০
তানভীরএফওয়ান বলেছেন: 15 august rakki bahini tader leader ke rokka korte ashe nai ,how funny!!!
০৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বংগবন্ধু তার বাসভবনের নিরাপত্তার জন্যও রক্ষীবাহিনী রাখেননি। তার বাসভবন ও দফতর গনভবন-বংগভবন নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক ভাবে নিয়জিত ছিল সেনাবাহিনীর কয়েকটি ইউনিট। তখনো PRG ও SSF বাহিনী গঠিত হয়নি।
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে রক্ষীবাহিনী কখনোই মোতায়েন ছিলনা, অন্তত তখনকার ঘটনাচক্র এটা সমর্থন করে না।
তাদের অস্ত্রভান্ডারে কোন ভারি অস্ত্র (কামান-ট্যাঙ্ক) ছিলনা।
তত্তকালিন সরকারের এই মোটিভ থাকলে তাদেরকে শহর থেকে এত দূরে সাভার ব্যারাক (বর্তমানে সাভার ক্যান্ট) কখনোই রাখা হতো না।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৪
কস্ট বলেছেন: vai keno ato gungan gytesen jara oishomoy beche chilo tadr kas theke shunsi kemon chilo,
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শোনা কথা বিশ্বাস কইরেন না।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৫
গরীবের কথা বলেছেন: আপনি নিজেই লিখেছেন যে তাদেরকে পরে সেনাবাহিনীতে আত্নীকরণ করা হয়েছিল, অথচ যে কথাটা বলেন নি - তাদেরকে শুরুতেই কেন পুলিশ বা সেনাবাহিনীতে রিক্রুট করা হয় নি? আমার ধারণা কেবলমাত্র রাজনৈতিকভাবে যাতে ব্যবহার করা যায়, সেই টার্গেট থেকেই রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়েছিল।
----
যারা এখনো সেনাবাহিনীতে আছেন, তাদেরকে আদালতে হাজির করা আগামী সরকারের পবিত্র দায়িত্ব হওয়া উচিত। তাহলেই অনেক অত্যাচারের খবর বেরিয়ে আসবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি মনেহয় দুধের বাচ্চা .. না হয় মাত্র জন্মগ্রহন করলেন।
ওরা পুলিশ বা সেনাবাহিনীতে থাকলেই কি পবিত্র হয়ে যেত নাকি ?
পুলিশ-বিডিয়ার বা সেনাবাহিনী কি কখনো বাড়াবাড়ী করেনি ?
এখনো কি করছে না ?
অপারেশন ক্লিনহার্ট ১-১১র কথা কি ভুলেগেছেন ? RAB-পুলিশের ক্রসফায়ার ?
বর্তমানে হাসিনা সরকারের নতুন স্টাইল গুমখুন ?
কোন বাহিনীর নিজস্য কোন ক্ষমতা থাকেনা। রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে তারা পরিচালিত হয়।
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪২
ইসটুপিড বলেছেন: মানতে পারলাম না। আর্মড ফোর্স নেই এরকম দেশের সরকার প্রথম প্রায়োরিটি দেবে পুলিশ আর সেনাবাহিনীকে সুসংগঠিত করতে। আপনি নিজেই বলছেন সেনাবাহিনী ওদের প্রশিক্ষণ দেয়, তাহলে কি এটাই বুঝায় না যে, সেনাবাহিনীর উপর তৎকালীন সরকারের বিশ্বাস ছিল না??
এনিওয়ে, এই বাহিনীর বেশিরভাগ ছিল বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত মুজিব বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা। এবং রক্ষীবাহিনী করার মেইন কারণ ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে রাষ্ট্রকে থুক্কু বাকশাল সরকারকে সুরক্ষিত রাখা। ও আরেকটা কারণ ছিল, তৎকালীন একমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বাম দলগুলোকে কন্ট্রোলে রাখা।
একটা বাহিনীকে অন্য বাহিনীতে আত্মীকরণ করলে সেটার বানানোর উদ্দেশ্য হালাল হয়না। অন্তত যারা রক্ষীবাহিনীর অণ্যায়ের শিকার, তাদের কারো সাক্ষাতকার নিয়ে দেখতে পারেন।
আরও ডিটেলইস জানতে লিগ্যাসি অফ ব্লাড বইটা পড়ুন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সুরুতেই স্ববিরোধী প্রশ্ন করলেন।
সেনাবাহিনীর উপর তৎকালীন সরকারের আস্থা না থাকলে তাদের প্রশিক্ষন হত পুলিশ বা বিডিয়ারে।
পৃথিবীর প্রতিটি দেশে পুলিশের পাসাপাসি আধাসামরিক অপেক্ষাকৃত ভারি অস্ত্রে সজ্জিত ন্যাশানাল গার্ড বাহিনী থাকে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - US National Guard
ভারত - CRP এবং আসাম রাইফেলস
থাইল্যান্ড - Thai National Guard
ইরাকে ছিল - রিপাবলিকান গার্ড
ইরান - রেভুলেশনারি গার্ড
পাকিস্তানে - রেঞ্জার্স
১২ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে তারা কখনোই মোতায়েন ছিলনা, অন্তত তখনকার ঘটনাচক্র এটা সমর্থন করে না।
সেনা ঠ্যাকানোর জন্য কোন ভারি অস্ত্রসস্ত্রও তাদের ছিলনা
তত্তকালিন সরকা্রের এই মোটিভ থাকলে তাদেরকে শহর থেকে এত দূরে সাভারে রাখতো না।
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:০৫
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: লে কর্নেল হামিদ(এক পাড় বিএনপি) এর বই থেকে দুইটা মজার তথ্য দিচ্ছি-
১। এই রক্ষীবাহিনীর কোন ভারি অস্ত্র ছিল না। একারনে ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট ফারুকের ট্যাঙ্ক বাহিনীর সামনে তারা আত্মসমর্পন করে।
২। তাদের পরে সেনাবাহিনীতে আত্মীকরন করা হয়। আমাদের দুই জন সেনা বাহিনী প্রধান ছিলেন রক্ষীবাহিনী থেকে আগত। বলুন দেখি কে কে?
৩। জিয়াউর রহমান বাকশালের ডেপুটী মার্শাল ছিলেন। তিনি সেইসময় প্রায় ১৪ টি নির্দেশ পত্র জারি করেন।
আমি ঠিক বুঝি না বিএনপি যারা করে তারা ইতিহাসের সেই সব উদাহরন তুলে নিয়ে আসে যা তাদের নিজেদের বিপক্ষে যাবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একদম খাটি কথা।
দুই জন সেনাপ্রধান ছিলেন রক্ষীবাহিনী থেকে আগত। বলুন দেখি কে কে?
আমি জানতামইনা ..!
যদি সত্যই হয় তাহলে নামগুলো বলেন। আমি পোষ্টে এড করে দিব।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১৫
এভাটার বলেছেন: আপনি বাসের ড্রাইভারি করেন, ওইটাই করেন
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কেন?
আপনার গা জইলা গেল নাকি?
৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার শেষ অনুচ্ছেদের সাথে বিন্দুমাত্র একমত নই। আসল ঘটনা আপনার জানা নেই বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি যদি এরচেয়ে বেশী যেনে থাকেন তাহলে কিছু বলুন।
১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেষ অনুচ্ছেদের সাথে বিন্দুমাত্র একমত নই!
কেন?
কোন ব্যখ্যা পেলাম না ..
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০৬
সিলেটি জামান বলেছেন: এভাটার বলেছেন: আপনি বাসের ড্রাইভারি করেন, ওইটাই করে....সহমত।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১৪
বঙ্গনানা বলেছেন:
কিরে নাতি আবারও কি রক্ষী বাহিনী করার পায়তারা চলছে নাকি??
ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই।
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে ....
উক্তিটা কুখ্যাত সাকা চৌধুরীর।
সাকা চৌধুরীর ৩ নং চামচা!
১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৮
উচ্ছল বলেছেন: বাল পুষ্ট কর্ছে....
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৯
তিক্তভাষী বলেছেন: প্রশ্নঃ বৃক্ষ তোমার নাম কী? উত্তরঃ ফলে পরিচয়।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না।
কারে কি কইলেন....? কি বুঝাইলেন ....
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫০
কলম.বিডি বলেছেন: ১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রক্ষীবাহিনী গঠিত হয়। গঠনের পর থেকেই এ রক্ষীবাহিনী সবসময় সরকার প্রধানের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে থেকে কাজ করেছে। রক্ষী বাহিনী গঠন সম্পর্কে এনায়েতুল্লাহ খান লিখেছেনঃ 'একটি বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত এই এলিট ফোর্স সৃষ্টির ইতিহাস আরো বিচিত্র। মুজিব বাহিনীর নেতৃবৃন্দের পরিকল্পনা অনুযায়ী শেখ মুজিবর রহমানের স্বহস্তে লিখিত পত্রের ওপর ভিত্তি করে এবং তারি উত্তরাধিকারীদের নেতৃত্বে এই রাজনৈতিক বাহিনী গঠন করা হয়। এখানে উল্লেখ্য যে, দেরাদুনে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত এই বিশেষ প্রতিবিপ্লবী সংগঠন জেনারেল ওসমানী পরিচালিত মুক্তিবাহিনী এমন কি তাজুদ্দিনের নিয়ন্ত্রণেও ছিল না। জনৈক ভারতীয় সেনাবাহিনীর জেনারেল ওবানের প্রত্যক্ষ পরিচালনায় এর সাংগঠনিক কাঠামো এবং ঐতিহাসিক প্রেক্ষিতে একথাই নিঃসন্দেহে প্রমাণ করে যে, জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের সংগে এই বাহিনীর মৌলিক বিরোধ ছিল।’
অন্যদিকে রক্ষীবাহিনীর অত্যাচার ও হত্যার লাইসেন্স দেয়া প্রসঙ্গে ১৯৭২ সালের ২ এপ্রিল সাপ্তাহিক হলিডে পত্রিকার ‘স্যাংশান টু দ্য কিল ডিসেন্টার’ শীর্ষক প্রবন্ধে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব যখন প্রকাশ্যে জনসভায় নির্দেশ দিলেন, “নক্সালদের দেখামাত্র গুলী কর” তখন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড চালানোর জন্য অন্য কোনো অনুমোদনের আর দরকার পড়ে না।’ এ পত্রিকার ১৯৭৩ সালের ২০ মে প্রকাশিত ‘ভিসেজ অব কাউন্টার রেভ্যলুশন’ শীর্ষক প্রবন্ধে বলা হয়, “রক্ষীবাহিনী হচ্ছে প্রতি বিপ্লবের অস্ত্র, যার উপর এমনকি সর্বভুক শাসক শ্রেণীর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ভারতীয় শাসক শ্রেণীর অনুগত এক সরকারকে এবং ভারতীয় উপ-সাম্রাজ্যবাদের সম্প্রসারণবাদী স্বার্থকে রক্ষা করার জন্য এটা হচ্ছে সিআরপির সম্প্রসারণ। এর নিঃশ্বাসে রয়েছে মৃত্যু আর ভীতি। আপনি অথবা আমি যে কেউ হতে পারি এর শিকার এবং বাংলাদেশের প্রশাসনের পুস্তকে আমাদের পরিচিতি হবে ‘দুষ্কৃতকারী’ হিসাবে।”
রক্ষীবাহিনীকে ইনডেমনিটি দেয়া প্রসঙ্গে সাবেক উপরাষ্ট্রপতি ও সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদের লেখা, ‘শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়-‘যখন রক্ষীবাহিনীর আচরণ এবং ভুমিকা নিয়ে জনগণের অসন্তোষ চরম পর্যায়ে উপনীত হয় এবং দেশের সংবাদপত্রগুলো তাদের ক্ষমতা, কতৃ ত্ব ও ভুমিকা নিয়ে অব্যাহতভাবে প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকে তখন ২০ মাস কার্যধারা পরিচালনায় ঢালাও লাইসেস দেয়ার পর সরকার রক্ষী বাহিনীর তৎপরতাকে আইনসিদ্ধ প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যেও একটি অধ্যাদেশ জারি করে।’
আজকের পর্বে রক্ষীবাহিনীর বর্বরতার দুটি চিত্র তুলে ধরবো।
১.
রক্ষী বাহিনী এসে বিপ্লবকে প্রথম খুব মারধর করলো।.. খুব মেরে বিপ্লবের মা ও বাবাকে ডাকিয়ে আনলেন। তারপর বিপ্লবকে বললো,’কলেমা পড়’। বাধ্য হয়ে বিপ্লব হিন্দু হয়েও কলেমা পড়লো। এরপর বললো, ‘ সেজদা দাও পশ্চিমমুখী হয়ে।‘ ভয়ে বিপ্লব তাই করলো। যখন সেজদা দিল, পেছন থেকে বেয়োনেট চার্জ করে বাবা-মা ও অনেক লোকের সামনে হত্যা করলো তাকে। বেয়োনেট চার্জ করার সময় রক্ষীদের একজন বললো, মুসলমান হয়েছো, এবার বেহেশতে চলে যাও।...
আমার সাথে যে ৪০জনের মতো ছেলে রাজনীতি করতো তারা সবাই ছিল ব্রিলিয়ান্ট, ফাস্টক্লাস পাবার মতো ছেলে। শুধু বেঁচে আছি আমি ও আরেকজন। বাকী সবাই রক্ষী বাহিনী, মুজিব বাহিনী ও মুজিবের অন্যান্য বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে গৌতম দত্তকে গ্রেফতার করা হয় ঢাকায় এবং হত্যা করা হয় কাটুবুলিতে তার নিজের বাড়িতে নিয়ে। রশিদকে হত্যা করা হয় রামভদ্রপুরে নিয়ে। ডামুড্যার আতিক হালদার, ধনুই গ্রামের মোতালেব এদেরকেও তাদের বাড়িতে নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সামনে হত্যা করা হয়। পঁচাত্তরের প্রথম দিকে মোহর আলীকে ধরেছিল পুলিশে। শিবচর থেকে তাকে নিয়ে গিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। তার শরীরের চামড়া খুলে লবণ মাখিয়ে তাকে হত্যা করা হয় এবং তার লাশ ডামুড্যা বাজারে টানিয়ে রাখা হয় কয়েকদিন। .... আঘাত এলো সিরাজ সরদারের উপরে। তিনি পালিয়ে গিয়ে সিরাজ সিকদারের বাহিনীতে আশ্রয় নিলেন। সিরাজ সিকদার তাকে চারজন গার্ড দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একদিন তাকে ডেকে নিয়ে এলো। এরপর ঘেরাও করে প্রথমে তারা সিরাজ সিকদারের দেয়া চারজন গার্ডকে হত্যা করলো। আর সিরাজ সিরদারকে নিয়ে এলো নদীতে। নৌকার মাঝির বর্ণনামতে, প্রথমে তারা সিরাজ সরদারের হাতের কব্জি কাটল, তারপর পা ও অন্যান্য অংগ প্রত্যঙ্গ কেটে এবং শরীরের মাংস কেটে টুকরো টুকরো করে নদীতে ফেলে দিলো।‘ ( বামপন্থী নেতা শান্তি সেনের বর্ণনা)
২.
’৭৩ সালের প্রথম থেকেই গ্রামে গ্রামে চলে রক্ষীবাহিনীর বর্বর, নিষ্ঠুর ও পৈশাচিক অভিযান। মুজিব আমলের স্বৈরাচার ও বিরোধী নির্যাতনের একটি দলিল আত্মগোপনকারী কম্যুনিষ্ট নেতা শান্তি সেনের স্ত্রী শ্রীমতি অরুণা সেনের বিবৃতি। অরুনা সেন, রানী সিংহ ও হনুফা বেগমকে ফরিদপুর জেলার মাদারীপুর মহকুমার রামভদ্রপুর গ্রাম থেকে রক্ষীবাহিনী ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা দায়ের করেনি। তাদেরকে কোন আদালতেও হাজির করেননি। ঢাকার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় এ নিয়ে অনেক লেখালেখি হয় এবং পরে সুপ্রীম কোর্টে তাদের পক্ষে রীট আবেদন করার পর কোর্টের নির্দেশে তাদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার শুনানির সময় সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রমাণযোগ্য অভিযোগ আনতে অক্ষম হওয়ায় সুপ্রীম কোর্ট অবিলম্বে তাদের তিনজনকেই বিনা শর্তে মুক্তিদানের নির্দেশ দেন। অরুণা সেন ও অন্যান্যদের পক্ষে এই মামলা পরিচালনা করেছিলেন ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ ও ব্যারিষ্টার জমিরুদ্দিন সরকার।
মুক্তি পাবার পর আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যায়-নির্যাতনের স্বরূপ প্রকাশের জন্য শ্রীমতি অরুণা সেনের সংবাদপত্রে একটি বিবৃতি দেন। তিনি বলেন,
“গত ১৭ই আশ্বিন রক্ষীবাহিনীর লোকেরা আমাদের গ্রামের ওপর হামলা করে। ঐদিন ছিল দূর্গাপূজার দ্বিতীয় দিন। খুব ভোরে আমাকে গ্রেফতার করে। গ্রামের অনেক যুবককে ধরে বেদম মারপিট করে। লক্ষণ নামের একটি কলেজের ছাত্র ও আমাকে ধরে তারা নড়িয়া রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আমার স্বামী শান্তি সেন ও পুত্র চঞ্চল সেন কোথায়? বলে তারা রাষ্ট্রদ্রোহী, তাদের ধরিয়ে দিন। আরো জিজ্ঞাসাবাদের পর সন্ধ্যার দিকে তারা আমাকে ছেড়ে দেয়। লক্ষণকে সেদিন রেখে পরদিন ছেড়ে দেয়। সে যখন বাড়ি ফেরে, দেখি বেদম মারের ফলে সে গুরুতররূপে আহত ও অসুস্থ হয়ে পড়েছে। চার/পাঁচ দিন পর আবার তারা আমাদের গ্রামের উপর হামলা চালায়। অনেক বাড়ি তল্লাশী করে। অনেককে মারধর করে। কৃষ্ণ ও ফজলু নামের দু’জন যুবককে তারা মারতে মারতে নিয়ে যায়। আজও তারা বাড়ি ফিরে আসেনি। তাদের আত্মীয়রা ক্যাম্পে গিয়ে তাদের খোঁজ করলে বলে দেওয়া হয় তারা সেখানে নেই। তাদেরকে খুন করে গুম করে ফেলা হয়েছে বলেই মনে হয়। এরপর মাঝে মাঝেই তারা গ্রামে এসে যুবক ছেলেদের খোঁজ করত।
গত ৩রা ফেব্রুয়ারী ১৯৭৪ রাতে রক্ষীবাহিনী এসে সম্পূর্ণ গ্রামটিকে ঘিরে ফেলে। ভোরে আমাকে ধরে নদীর ধারে নিয়ে গেল। সেখানে দেখলাম, গ্রামের উপস্থিত প্রায় অধিকাংশ সক্ষম দেহী পুরুষ এমনকি বালকদের পর্যন্ত এনে হাজির করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের থানা সম্পাদক হোসেন খাঁ সবকিছুর তদারকি করছে। আমার সামনে রক্ষীবাহিনী উপস্থিত সকলকে বেদম মারপিট শুরু করে। শুনলাম এদের ধরতে গিয়ে বাড়ির মেয়ে-ছেলেদেরও তারা মারধর করে এবং অনেকক্ষেত্রে অশালীন আচরণ করেছে। এরপর আমাকে রক্ষীবাহিনীর কমান্ডার হুকুম করল পানিতে নেমে দাড়াতে। সেখানে নাকি আমাকে গুলি করা হবে। আমি নিজেই পানির দিকে নেমে গেলাম। ওরা রাইফেল উচিঁয়ে তাক করল গুলি করবে বলে। কিন্তু পরষ্পর কী সব বলাবলি করে রাইফেল নামিয়ে নিল। আমি কাঁদা-পানিতে দাঁড়িয়েই থাকলাম। কমান্ডার গ্রেফতার করা সবাইকে হিন্দু মুসলমান দুই কাতারে ভাগ করে দাড় করালো। মুসলমানদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিয়ে বলল, ‘মালাউনরা আমাদের দুশমন। তাদের ক্ষমা করা হবে না। তোমরা মুসলমানরা মালাউনদের সাথে থেকো না। তোমাদের এবারের মত মাফ করে দেয়া হল।’ এই বলে কলিমুদ্দিন ও মোস্তাফা নামের দু’জন মুসলমান যুবককে রেখে বাকি সবাইকে এক একটা বেতের বাড়ি দিয়ে বলল, ‘ছুটে পালাও’। তারা ছুটে পালিয়ে গেল। আমার পাক বাহিনীর কথা মনে পড়ল। তারাও বিক্ষুব্ধ জনতাকে বিভক্ত করতে এমনিভাবে সাম্প্রদায়িকতার আশ্রয় নিয়েছিল। পার্থক্য শুধু তারা ধর্মের নামে সাম্প্রদায়ীকতার আশ্রয় নিত আর এই ধর্মনিরপেক্ষতার ধব্জাধারীরা ভন্ডামীর আশ্রয় নিচ্ছে। আমাকে ছেড়ে দিয়ে ওরা কলিমুদ্দিন ও মোস্তাফাসহ ২০জন হিন্দু যুবককে নিয়ে রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পের দিকে রওনা হল। তিনজন ছাড়া এরা সবাই পেশায় জেলে। মাছ ধরে কোনরকমে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের আত্মীয়-স্বজনরা সব আকুল হয়ে কান্নাকাটি করতে থাকল। সে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্য! সন্ধ্যার সময় কলিমুদ্দিন, মোস্তাফা, গোবিন্দনাগ ও হরিপদ ঘোষ ছাড়া বাকি সবাই গ্রামে ফিরে এল। আমি গেলাম তাদের দেখতে। দেখলাম তারা সবাই চলতে অক্ষম। সর্বাঙ্গ ফুলে গেছে তাদের। বেত ও বন্দুকের দাগ শরীর কেটে বসে গেছে। চোখ-মুখ ফোলা। হাতপায়ের গিরোতে রক্ত জমে আছে। তাদের কাছে শুনলাম, সারাদিন দফায় দফায় তাদের চাবুক মেরেছে। গলা ও পায়ের সঙ্গে দড়ি বেঁধে পানিতে বার বার ছুড়ে ফেলে ডুবিয়েছে। পিঠের নিচে ও বুকের উপর পা দিয়ে দু’দিক থেকে দু’জন লোক তাদের উপর উঠে দাড়িয়েছে। মই দিয়ে ডলেছে। এদের অনেককেই আত্মীয়রা বয়ে এনেছে। এদের অবস্থা দেখে মনটা খুবই খারাপ হয়ে গেল। ভাবলাম, যারা দিনরাত্রি পরিশ্রম করেও একবেলা পেটপুরে খেতে পায়না, অনাহার, দুঃখ-দারিদ্রের জ্বালায় আজ অর্ধমৃত তাদের ‘মরার উপর খাড়ার ঘাঁ’র অবসান কবে হবে? যে শাসকরা মানুষের সামান্য প্রয়োজন ভাত-কাপড়ের ব্যবস্থা করতে পারছে না, চুরি, ডাকাতি, রাহাজানী, শোষণ, নির্যাতন যারা বন্ধ করতে পারছে না, তারা কোন অধিকারে আজ নিঃস্ব মানুষের উপর চালাচ্ছে এই বর্বর নির্যাতন? অবশেষে চরম নির্যাতন আমার উপরও নেমে এল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি প্রথমেই বিষ্মিত হয়ে পরেছেন যে
রক্ষীবাহিনী সবসময় সরকার প্রধানের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে থেকে কাজ করেছে.!
একটা স্বাধীন গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সকল কর্মকান্ড রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে চলবে।
যে কোন সভ্যদেশে এটাই নিয়ম।
আপনার মত এদেশের অনেকেরই মনমাসিকতা বিকৃত হয়ে গেছে দির্ঘ কয়েক জেনারেশন সামরিক শাষনে থেকে ..
এদের পিতামাতারা বড় হইছে আইয়ুবের ব্যাতের উপর। এরপর ইয়াহিয়ার ডান্ডা।
এরপর যুদ্ধবিধবস্ত মুক্ত স্বাধিন দেশে মাত্র সাড়েতিন বছরে মুক্তির স্বাদ পাওয়ার আগেই আবার সামরিক শাষন, জিয়ার কু পালটা কু, কারফিউ ...
এদের পোলাপানেরা বড় হইছে এরশাদের বুটের লাত্থি খাইতে খাইতে ..
০৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নক্সাল পন্থি নেতা শান্তিসেনের বর্ননা এখানে খুবই অস্পষ্ট -
সিরাজ শিকদার ও তার দলের সদস্যদের মেরেছিল পুলিশ। রক্ষীবাহিনী নয়।
সিরাজ শিকদারকে গ্রেফতারের পরদিন হত্যা করে পুলিশ।
আর রক্ষিবাহিনীর নির্যাতনের যে বর্ননা দিলেন অস্ত্রউদ্ধার করতে যেয়ে মারপিট করার। পিটুনি দিলেও কাউকে তো মেরে ফেললো না।
তাহলে রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে গনহত্যার ঢালাও অভিযোগগুলো অমুলক , আতিরঞ্জিত ছিল..!!!
০৯ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনীকে কখনোই ইনডেমনিটি দেয়া হয় নি।
৪বার ভোলপাল্টানো মঊ-দুধ মিথ্যা অসম্পুর্ন তথ্য দিয়েছেন। আসল ঘটনা হচ্ছে -
অদ্ধাদেশের বলে তৈরি জাতীয় রক্ষীবাহিনী অর্ডিনেন্স টি নিয়মমাফিক সংসদে উত্থাপিত হয় এবং গতানোগতিক ভাবেই পাস হয়।
আওয়ামিলিগ তো 'মঊ-দুধের' মত শৈরাচারের দল না, যে সুধু অদ্ধাদেশ দিয়া পুরা কাম চালায়া যাইবে..!
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০০
হাছুইন্যা বলেছেন: হুমমমমমম।
অ:ট: - আপনি কি এখনো বিশ্বাস করেন ড্রোনগুলো ওয়ান টাইম ইউজ??
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
exactly, one time use.
মার্কিন পাইলটবিহীন ড্রন বিমানগুলো তৈরি হয়েছিল মুলত ওয়ান টাইম ইউজের জন্যই।
ট্রেনিং এবং মহড়ার সময় মালটিপুল ইউজ করা হয়।
রিয়েল্টাইম দুরবর্তি অপারেশনে মাষ্টবি ওয়ান টাইম ইউজ।
কিন্তু আফগান অপারেশনে বাগরাম বিমানঘাটি থেকে টার্গেট অতি সল্প দুরত্ব হওয়াতে ড্রন গুলো অপারেশনের পর ফিরিয়ে এনে reuse করা হচ্ছে।
ড্রন বিমান একটির দাম প্রায় ৬ মিলিয়ন USD
পুরাতন জেনারেশনের F15 ফাইটারের দাম প্রায় ৬০ মিলিয়ন USD
F15 এ ফিট করা দুটি ম্যাভারিক মিসাইল-বোমার দাম প্রায় ১২ মিলিয়ন USD
তাহলে হিসাব করে দেখেন ওয়ানটাইম ইউজ কি না।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯
সাধারন মানুষ ০০৭ বলেছেন:
জাতির নাতি আবারও কি রক্ষী বাহিনী করার পায়তারা চলছে নাকি??
ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই।
১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৫
জীবনকেসি বলেছেন: এই বাহিনীর বেশিরভাগ ছিল বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত মুজিব বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা। এবং রক্ষীবাহিনী করার মেইন কারণ ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে রাষ্ট্রকে থুক্কু বাকশাল সরকারকে সুরক্ষিত রাখা। ও আরেকটা কারণ ছিল, তৎকালীন একমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বাম দলগুলোকে কন্ট্রোলে রাখা।
কিন্তু পারে নাই। এক ফারুকের ফাকা ট্যাংকের সামনে তারা দায়িত্ব বোধ ভুলে গিয়েছিল।
বাংলাদেশ একটি রক্তাক্ত দলিল: এন্থনী ম্যাসকারেণ্স : বইটি অনেক কিছু লিখেছে।
ধন্যবাদ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার সাথে একমত।
রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা অনেকেই বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত 'মুজিব বাহিনীর' মুক্তিযোদ্ধা ছিল।
তারা ছিল অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত, সুদক্ষ এবং দেশপ্রেমিক।
কিন্তু তারা কখনোই সহযোদ্ধা সেনাবাহিনীর কাউন্টার ফোর্স ছিলনা।
সেনা বাহিনী-রক্ষীবাহিনী কখনো ঝগড়া বিবাদে জড়ায় নাই।
সেনাবাহিনীর ভেতর কতিপয় ক্ষুনি ষড়যন্ত্রকারি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের বাহিনীগুলোর ভেতর ক্ষুনখারাপি সুরু করে দেয়। তাদের তান্ডবে নিরিহ বিমানবাহিনীও রেহায় পায়নি। ৭৫ থেকে ৭৭ পর্যন্ত প্রান হারায় ১৪০০ অফিসার সহ দুহাজার সৈনিক। এসবের কোন বিচারও হয়নি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তারা মোটেই দায়িত্ব বোধ ভুলে যায়নি।
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে তারা কখনোই মোতায়েন ছিলনা, অন্তত তখনকার ঘটনাচক্র এটা সমর্থন করে না।
তত্তকালিন সরকা্রের এই মোটিভ থাকলে তাদেরকে শহর থেকে এত দূরে সাভারে রাখতো না।
১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৪
যাযাবরমন বলেছেন: চুক চুক
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চুক চুক কইরা লা..ব অইবো না।
এক রাক্ষসের গল্প হুনাইয়া বহুদিন পোলাপান রে ঘুম পারাইয়া রাকছিলেন ..
১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৪
অনিক আহসান বলেছেন: শাক দিয়ে মাছা ঢাকা যায় না..সে করাও উচিত না..
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কি বলেন ..!
শাক দিয়ে মাছ ঢাইকা রাখলো ৩০-৩৫ বছর ...
২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
মুনাজির বলেছেন: তানভীরএফওয়ান বলেছেন: 15 august rakki bahini tader leader ke rokka korte ashe nai ,how funny!!!
০৯ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বংগবন্ধু তার বাসভবনের নিরাপত্তার জন্যও রক্ষীবাহিনী রাখেননি। তার বাসভবন ও দফতর গনভবন-বংগভবন নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক ভাবে নিয়জিত ছিল সেনাবাহিনীর কয়েকটি ইউনিট। তখনো PRG ও SSF বাহিনী গঠিত হয়নি।
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে যে কোন মুভমেন্টের এগেইনস্টে রক্ষীবাহিনী কখনোই মোতায়েন ছিলনা, অন্তত তখনকার ঘটনাচক্র এটা সমর্থন করে না।
তাদের অস্ত্রভান্ডারে সেনা মোকাবেলায় কোন ভারি অস্ত্র (কামান-ট্যাঙ্ক) দেয়াই হয় নি।
এইসব বর্নচোরা শুওরের বাচ্চারা এখনো না বুঝেই গালগল্প করে।
তত্তকালিন সরকারের এই মোটিভ থাকলে তাদেরকে শহর থেকে এত দূরে সাভার ব্যারাক (বর্তমানে সাভার ক্যান্ট) কখনোই রাখা হতো না।
২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
মেঘেরদেশ বলেছেন: রাজনৈতিক মিছিল দমন করতে পুলিশ ব্যার্থ হলেও রক্ষীবাহিনী নিয়োজিত হত..................
তখনকার রাজনৈতিক মিছিল এমন কি ছিল যা দমন করতে হবেই,আওয়ামিলীগের কাছে ধারেও তো কেউ ছিল না,আওয়ামিলিগ ছাড়া অন্য কোন দল নাম্লেই কি রক্ষী বাহিনী দিয়ে নির্যাতন করা হত?
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজনৈতিক মিছিল দমন.
কথাটা নতুন শুনলেন মনেহয়।
রাজনৈতিক মিছিল দমন কি এখনো চলছে না? বা আগের টার্মে বা তারও আগে?
এখন তো দাঙ্গা পুলিশ আছে
রায়ট গিয়ার পরিহিত দাঙ্গা পুলিশ। রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস, জলকামান।
আগে তো এসব ছিলনা।
২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৭
বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪০
নাফীস কাজী বলেছেন: আপনার আব্বা মনেহয় রক্ষীবাহিনীতে ছিল!!!!!!
নইলে এখতো আওয়ামীলীগও রক্ষীবাহিনীর পক্ষে এত সাফাই গায় না।
আওয়ামীলীগ ইতিহাসের সব কিছু নিয়ে গর্ব করলেও 'বাকশাল' ও 'রক্ষীবাহিনী' র নাম মুখেও আনেনা। আর আপনি................:-
তাদের ধ্বর্ষন, হত্যা, লুন্ঠন সহ অসংখ্য অপকর্ম ইতিহাসে রয়েছে। প্রগতীশীলদের রীর পুরুষ 'মোহাম্মদ জাফর ইকবালের' আত্নজিবনী " রঙ্গিন চশমা " -এ লিখেছেন তাদের পরিবারের উপর 'রক্ষীবাহিনী' নিযাতনের কথা
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামীলীগ ইতিহাসের সব কিছু নিয়ে গর্ব করলেও 'বাকশাল' ও 'রক্ষীবাহিনী' র নাম মুখেও আনেনা। আর আপনি..
আমি তো আওয়ামিলীগের কেউ না।
আওয়ামিলীগ একটা রাজনৈতিক দল
'ডেড হর্স' .. যে ঘোড়া কোনদিন ফিরে আসবেনা সেই মড়া ঘোড়ার জন্য রাজনিতিকরা কখনো কান্নাকাটি করে সময় নষ্ট করবে না।
রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যাচারের হাজারো অভিযোগ থাকলেও ধর্ষন, লুন্ঠন বা ঘুশ গ্রহনের কথা কখনো শোনা যায়নি।
একটি শহিদ পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত বাড়ী থেকে জাফর ইকবাল-হুমায়ুন আহাম্মদের পরিবার কে বের করে দেয়া হয়েছিল শক্তিপ্রয়োগ করে।
এরজন্য দায়ী তত্তকালিন শাষকগোষ্ঠির এক এম্পি।
এই সব দুর্নিতিবাজদের পরে দেখা যায় - জিয়া- এরশাদের দলে ..
২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১৩
ইসটুপিড বলেছেন: আর্মড ফোর্সে সরকার বিশ্বাস রাখে না, সেজন্য এলিট ফোর্স বানাবে, না? আর বানানোর পর সেটার সাইজ রাখবে মেইন ফোর্সের সমান?
এই বালপুস্টের আবার রিপোস্টও ুদাইছেন??
এভাটার বলেছেন: আপনি বাসের ড্রাইভারি করেন, ওইটাই করেন ঠিকই কইছে এভাটার।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আর্মডফোর্সে বিশ্বাস না করলে মিলিটারী একডেমি বানাইছিল কেন কাতারে কাতারে আর্মি বানানোর লাইজ্ঞা ?
পাকিস্তান থেকে বিপুল মুল্যদিয়ে আর্মিদের ফিরিয়ে এনে আবার আর্মিতে ঢুকাইলো কেন?
বিশ্বাস ছিল বলেইতো বিশ্বাসের মুল্য বুঝায়া দিছিলেন!!
মাত্র ১৭ হাজার সদস্য দিয়ে রক্ষীবাহিনী শুরু হয়, পর এ সংখা ২৫,০০০ হয়েছিল।
১৯৭৪এ পাকিস্তান থেকে ৩০ হাজার সৈন্য ফিরে আসার পর সেনা বাহিনীর মোট সংখা দাঁড়ায় ১ লাখ ৪০ হাজার।
সমান হইলো কুনদিক দিয়া?
পাকিস্তানে আটকদের ঘটনা জানতে আমার এই পোষ্টটি পড়ুন।
Click This Link
২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১০
যম দুত বলেছেন: সমস্যা কি ? কয়েকদিন ধরে ল্যাদাইয়া যাচ্ছেন। রক্ষীবাহিনী নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই। সবাআই জানে তারা কি করছে।
সাপোর্ট করা এক জিনিস আর পাগলামি / চাগ্লামি করা আরেক জিনিস।আপনি ইতিহাস বিকৃতি ক্রচেন।
এতবার রিপস্তে মিথ্যা সত্য হবে না। আপ্নারে থাব্রাইতে মুঞ্চায়।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কি ব্যাপার!
মাল খায়া টাল হয়া আছেন দেখা যাইতেছে ... .. কথাবার্তাও জরিয়ে যাচ্ছে ..
সবাআই .. কি? (সবাই) ..
এই টালমাটাল অবস্তায় থাব্রাইতে .. হাত উটবো?
যান মিয়া। দাঁত মাইজ্যা কুলি কইরা আসেন ..
২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনি ততকালীন সেনাবাহিনী বা রক্ষী বাহিনী বা পুলিশে বা সরকারী কর্মকর্তা ছিলেন বা কোন দল করতেন ???
কইত্তে জগা খিচুড়ী আবিষ্কার করেন !
তৈরী সুন্দর ছিল কিন্তু উদ্দেশ্যটা কি সেটা বুঝতে কি কষ্ট হয় ?
আমার পিতা ততকালীন পাকিস্তান এবং বতর্মান বাংলাদেশ এর অফিসার ছিলেন, তার ভাষ্যমতে বঙ্গবন্ধু মুজিব এর পরিবারিক রাজনৈতিক দল সেনাবাহিনীকে সেনা বাহিনীই মনে করত না !!!
বঙ্গবন্ধু ঠিক থাকলে তো হবে না তার সাথে তার সাঙ্গপাঙ্গকেও ঠিক থাকতে হবে ।
তবে রক্ষী বাহিনী মোটামোটি চৌকস ছিল এবং প্রচুুুুুুুুর সুবিধা পেয়েছিল । এর অপব্যবহার কিভাবে করছে , বলে শেষ করা যাবে না
বাপরে বইলা কইয়াইও জীবনী লেখাইতে পারি না খালি এই সবের জন্য , বাবা রাজনৈতিক ব্যাপারটা এভয়েট করতে চান । নাইলে ইতিহাসের অনেক সত্য ঘটনা উদঘাটন হইত । .. যাউগ্গে . .. কাপটা আপনারই , চা খান ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার ধারনা ভুল।
আমি আর্মি বা রক্ষিবাহিনী তে থাকার প্রশ্নই উঠেনা, সেই আমলে আমি খুবই ছোট। ছোট থাকলেও অনেককিছুই মনে অছে।
গত বছর আমার অফিসে একজন বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মির কাছ থেকে প্রথম এ ব্যাপারে অনেক তথ্য জানতে পারি। উনি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ছিলেন। পরে এসকল তথ্য অন্যান্ন (অব) আর্মি অফিসারদের যাচাই করার পর এর সত্যতা সম্ভন্ধে নিশ্চিত হই।
পুরনো বইপুস্তক পত্রপত্রীকা গুলো ঘাটাঘাটি করে এব্যাপারে খুবএকটা তথ্যপ্রমান পাইনি। ইন্টারনেটের পাবলিক ডমেইন গুলোতেও এব্যাপারে বিস্তারিত কিছু পাওয়া যাচ্ছে না।
আপনার পিতা বোঝা যাচ্ছে রাজনিতি সচেতন না। তাই ওনার কাছে প্রকৃত তথ্য পাবেন না। ওনার সহকর্মি বা সে আমলের অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। সত্য ঠিকই বেড়িয়ে আসবে।
২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২২
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীদের সার্বক্ষণিক কাজই হল লিগের সব কুকাজ জায়েজ করার সাফাই গেয়ে লোক হাসানো. এই কুখ্যাত রক্ষীবাহিনীরও এখন সাফাই হয়!
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চুপ থাকাটাও একটা স্ট্রাটেজি, সাফাই গাইতে গেলেই দুর্গন্ধ ছড়াবে. কোন ব্যক্তিগত লাভালাভের ব্যপার না থাকলে এই বাংলাদেশি গেস্টাপো বাহিনী নিয়ে গলাবাজি না করাই মঙ্গল... অবশ্য ব্যক্তিস্বার্থ বড় হলে বিষয়টা ভিন্ন...
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার হাসিপেয়ে থাকলে না আসলেই পারেন।
সামুতে ১৮+চটির তো কোন অভাব নাই ... সেখানে যান।
২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: হুম আপনার বর্ণনা থেকেই বুঝা যাচ্ছে , হিটলারের নাজি-গেস্টাপো-এসএস এর মতই রক্ষীবাহিনী দেশ রক্ষা না , সরকার রক্ষায় নিয়োজিত ছিল। মানে একদলীয় বাকশাল সরকার রক্ষায়।
আমি মুজিবের বা তৎকালীন সরকারের কোন সমালোচনা করব না , কারন মুজিব একজন মানুষ ছিল , আর ভুল মানুষের হয়। কিন্তু সেই ভুল কে যখন আপনাদের মত ব্রেইন ওয়াশড লোকেরা জায়েজ করার জন্য নির্লজ্জ ভাবে উঠে পড়ে লাগে , তখন আমরা লজ্জা পাই।
১৪ নাম্বার কমেন্ট এর উত্তর এ "তালগাছ" আমার না বলে , যুক্তি দিয়ে কথা বলুন না ?
শোনেন , এই দেশ টা কোন ব্যাক্তি বা ব্যাক্তি বর্গের হাতে একচেটিয়া ভাবে শাসন করার জন্য স্বাধীন হয়নি।
রক্ষী বাহিনি সরকারের রাজনৈতিক পেটোয়া বাহিনি ছাড়া আর কিছুই ছিল না , পুলিশের স্বল্পতা হল একটা বাহানা।
সেই সময় কোন কনভেনশনাল বাহিনির উপর মুজিব বিশ্বাস করতে পারেননি , তাই তার বিশ্বস্ত মানুষ গুলাকে নিয়ে এই রক্ষীবাহিনী গঠন করা হয়েছিল। আর ট্রেনিং একটা দিতে হয় , তাই আর্মি দিয়ে দেয়া হয়েছিল।
শেষ কথা , রক্ষীবাহিনীর মত আমরা কোন বাহিনি চাই না। অবশ্য এখন পুলিশ , র্যাব বা আর্মি সবাই ই রক্ষীবাহিনীর মত হয়ে গেছে। সিভিলিয়ান দের কেউ ই সম্মান দিয়ে কথা বলে না , যদিও তাদের মাথার ক্যাপ থেকে পেটের ভাত দিয়ে পায়ের বুট পর্যন্ত সিভিলিয়ান দের ট্যাক্সের টাকায় কেনা।
এরা ভাবে মুই কি হনু রে ! একবার ও ভাবে না , এরা জনগনের চাকর বই আর কিছু না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কনভেনশনাল বাহিনিগুলোকে মুজিব বিশ্বাস করতে পারেননি -
এ কথার কোন প্রমান দিতে পারবেন ?
আমি প্রমান দিতে পারবো উনি আর্মিদের বিশ্বাস করেছিলেন।
যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশে মাত্র সাড়েতিন বছর শাষনকালে -
১. অনেক সংকটের ভেতরেও সেনাবাহিনীর সংখা বড়ানোর জন্য ফোজদারহাটে বিশাল এলাকা নিয়ে মিলিটারী একাডেমি স্থাপন করেন।
২. তাদের বিশ্বাস করে তার বাসভবনের ও দফতরের নিরাপত্তায় রক্ষীবাহিনীকে না দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করেছিলেন। (যদিও বাসা আক্রান্ত হওয়ার সময় তারা কোন প্রতিরোধ শৃষ্টি করেনি, একটা গুলিও ছুড়েনি)
৩. পাকিস্তানে পনবন্দি করে রাখা ৩০ হাজার সৈন্য ফিরিয়ে এনে সেনাবাহিনীতে যুক্ত করে সংখা বৃধি করেছিলেন।
(এজন্য তাকে বিচারাধিন ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানি অফিসারদের ছেড়ে দিতে হইয়েছিল)
৪. OIC সম্মেলন থেকে ফেরার সময় সেনাবাহিনীর জন্য মিশর থেকে বিপুল অস্ত্রশস্ত্র ও ৩০টি রাশীয়ান ট্যাঙ্ক সংগ্রহ করেন।
(পরে এই ট্যাঙ্কগুলো দিয়েই ফারুক রশিদেরা তার বাসভবন আক্রমন করে)
২৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৭
রাজীব বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সেনাবাহিনীর ভেতর কতিপয় ক্ষুনি ষড়যন্ত্রকারি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের বাহিনীগুলোর ভেতর ক্ষুনখারাপি সুরু করে দেয়। তাদের তান্ডবে নিরিহ বিমানবাহিনীও রেহায় পায়নি। ৭৫ থেকে ৭৭ পর্যন্ত প্রান হারায় ১৪০০ অফিসার সহ দুহাজার সৈনিক। এসবের কোন বিচারও হয়নি।
এটি বলে কি বুঝাইতে চাইছেন?
যেহেতু জিয়ার আমলে খুন হইছে তাই রক্ষী বাহিনীর খুনও জায়েজ?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অস্ত্র উদ্ধার কাজে দায়িত্ব পালন কালে গনবাহিনী, সর্বহারা-নক্সালদের সাথে গুলি বিনিময় কালে কয়েকজন নিহত হওয়া -
আর
সুপরিকল্পিত ভাবে নিজ বাহিনীতে নিজ সহকর্মিদের দলবেধে হত্যা।
এই দুইরকম হত্যাকান্ড কি এক হইলো ?
সর্বহারা-নক্সালদের সাথে এখনোকি বন্দুকযুদ্ধ হয়না ? লোকজন মরে না?
৩০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: আপনি যা বললেন , তা দিয়ে তো আর বিশ্বাসের প্রমান হয় না। আর এই বিশ্বাস তো সেই বিশ্বাস না। উনি রাজনৈতিক বিশ্বাস আনতে পারেননি আর্মির প্রতি , কখন না কখন আবার আর্মি বিদ্রোহ করে বসে তার একদলীয় ব্যাবস্থার বিরুদ্ধে !! কিন্তু এটা জানতেন , আর্মি আর যায় হোক দেশে সাথে বেঈমানি করবে না।
তাই একজন প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি অবশ্যই আর্মির উৎকর্ষ সাধন করেছেন ।
হিটলার তো তার আর্মি কে বিশ্বাস করত ( বিশ্বাস এর ধরন তা এমন যে তার আর্মি দেশের জন্য প্রান দেবে ) , কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্বাস করত না ( বিশ্বাস এর ধরন এমন যে কখন না আবার তার সরকার উৎখাত এ নামে )। তাই তিনি তৈরি করলেন আর্মির মধ্যে আর এক আর্মি , এস এস। এরা হিটলারের নাজি পার্টির কট্টর সমর্থক ছিল। মানে পলিটিকালি মোটিভেটেড।
এই দুই বিশ্বাসে পার্থক্য আছে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার কথামত মুজিব যদি জানতেন (রাজনৈতিক বিশ্বাস) -
কখন না কখন আবার আর্মি বিদ্রোহ করে বসে
ব্রাদার তাহলে ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হত।
আর রক্ষীবাহিনীর বেশিরভাগ সদস্য মুক্তিবাহিনীর কাদের বাহিনী ও মুজিব বাহিনীর থেকে নেয়া হলেও তারা মোটেই পলিটিকালি মোটিভেটেড ছিলনা। এরা good selection ছিল। এদের পেশাদারিত্ব প্রমানিত হয়েছিল।
প্রমোশন নিয়ে আর্মিতে ঢুকেও যোগ্যতার প্রমান রেখেছিল।
এরা পলিটিক্যাল সিলেক্সান হয়ে থাকলে এদের যায়গা অন্তত সেনাবাহিনীতে হোতনা। হোত আনসার বা VDP তে।
৩১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: কিছু দিন পূর্বে যে পোলা হাফ-প্যান্ট ছাইড়া ফুল-প্যান্ট পড়া শিখছে আর সে আইছে রক্ষিবাহিনী নিয়ে ইতিহাস জানাইতে মানুষকে .............।দেশটা শালা আবাল দিয়া ভইরা গেল দিন-দিন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার ধারনা ভুল।
আমার জন্ম ৭১ এর আগেই।
৭১ থেকে ৭৫ এর ঘটনা আমার এখনো মনে আছে।
৩২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৫
সামদ বলেছেন: এক পোষ্টে তো প্রচুর পাবলিকের গা জ্বালায়া দিছেন দেখা যাচ্ছে। আপনার পোষ্টের কোন তথ্য মিথ্যা বা ভুল এইটা প্রমানের চাইতে গালাগালি করাই সার এইসব চাপাবাজদের কাছে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ভাই বাঁচাইলেন।
এতক্ষন পর একজন মানুষের দেখা পাইলাম।
৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনার ধারনা ভুল।
আমি আর্মি বা রক্ষিবাহিনী তে থাকার প্রশ্নই উঠেনা, সেই আমলে আমি খুবই ছোট। ছোট থাকলেও অনেককিছুই মনে অছে।
গত বছর আমার অফিসে একজন বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মির কাছ থেকে প্রথম এ ব্যাপারে অনেক তথ্য জানতে পারি। উনি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ছিলেন। পরে এসকল তথ্য অন্যান্ন (অব) আর্মি অফিসারদের যাচাই করার পর এর সত্যতা সম্ভন্ধে নিশ্চিত হই।
পুরনো বইপুস্তক পত্রপত্রীকা গুলো ঘাটাঘাটি করে এব্যাপারে খুবএকটা তথ্যপ্রমান পাইনি। ইন্টারনেটের পাবলিক ডমেইন গুলোতেও এব্যাপারে বিস্তারিত কিছু পাওয়া যাচ্ছে না।
আপনার পিতা বোঝা যাচ্ছে রাজনিতি সচেতন না। তাই ওনার কাছে প্রকৃত তথ্য পাবেন না। ওনার সহকর্মি বা সে আমলের অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। সত্য ঠিকই বেড়িয়ে আসবে।
------------------
আমার ধারনা ভুল হইলে হইতে পারে, আমার পিতা ধারনা বলছি না, অভিজ্ঞতা ভুল ।
ব্লগিং করেন ভাল , তবে আমি তো বাংলা ভাষাতেই কথা বলছি তাই না ! বুঝতে কষ্ট হচ্ছে কেন ? না বুঝতে ভুল করছেন ? না ইচ্ছে করে বুঝতে চাচ্ছেন না ```???
অন্ধ চিন্তা ভাবনা করলে আমি কিছু বলব না, আমি যা বলবেন তাই নিয়া লাফাবেন
আপনি বললৈন বেসরকারী নিরাপত্তা কর্মী ! গত বছর জানতে পারেন ===??
উনার বয়স কত ?
আমার বাবার বয়স ৮২ বছর উনার রেংক কি ? আমার বাবা অফিসার ছিলেন, শুধুমাত্র বার্ধক্যের কারনে রিটেয়ার্ড করেছেন, আর রাজনীতিতে প্রত্যক্ষ জড়িত না থাকার কারনেই তিনি পদোন্নতি পান নাই । যে কর্ণেল বা লে: কর্নেল এর কাজ করে কিংবা সামরিক জান্তার সময় দীর্ঘ দিন জুরি বোর্ডে নিয়োযিত ছিল তার একই রেংক এ থাকা যথেষ্ট রহস্যময় ।
যাউগ্গা । বিডির রাজনীতিকে আমি দুই চক্ষে দেখতে পারি না ।
আমার বাবা মৃত্যুর মুখ থেকে বেচে গিয়েছেন । যা তিনি সহজে প্রকাশ করেন নাই, মনে হয় করবেনও না ।
মেজর ডালিম, মেজর জিয়া, এরাশাদ এদের সাথে ঘনিষ্ঠততা থাকা সত্ত্বেও কেন আড়াল করে আছেন , এটা পরিষ্কার দেখা যায় ।
আমাদের কোটি পতি হওয়ার কথা ছিল ঘুষের বদৌলতে । যেহেতু আব্বা জুরি বোর্ডে ছিলেন সামরিক সরকার এর সময় ।
কিন্তু আব্বা নিজের কিছুই নাই পৈত্রিক গ্রামের জমি ছাড়া, শহরে এক টুকড়ো জমি কিনেছেন পেনশনের টাকা দিয়ে তাও বাড়িটা ছোট দার করা । বাবার সামর্থ নাই !!!
মীরজাফরের দেশের চাকরি করেছেন,,,,,, বেটার ছিল জার্মানীনে ডিপ্লোমা কমপ্লিট করে সেখানে সেটেল হওয়া ।
আওয়ামী মুজিব আমলৈ আর্মি বেতন মুখে নিলৈ , মুখ লুকাতে হত ।
আর্মিদের দেওয়া জায়গাটা পর্যন্ত প্রত্যাখান করেছেন । ...........
মেজাজ তার ছেলে মেয়েদের কম খারাপ হয় না, সততার দুই পয়সার বেল নাই , সত্য কথার বেল কইত্তে থাকবে !
যেখানে আজ একজন ব্লগের মুখে শুনতে হয় ,,,, ভুল ধারনা করছে ???.. যে কিনা ঘটনা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত নয় ততকালীন সময়ে । যে একজন প্রত্যক্ষ্য ও পরোক্ষ সাক্ষীকে চ্যালেঞ্জ করে , লোক মুখের কথা শুনে । "!!
আপনার কাছে জিজ্ঞাসা যাদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন তারা ততকালীন সময়ে কি পজিশনে ছিল ? এখন না হয় বুঝলাম রিটায়ার্ড করেছেন তারা বড় অফিসার হয়ে ।
আর্মিতেও দলাদলী কিন্তু কম হয় না ! ভুল যাবেনা ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি অত্যন্ত দুঃখিত, আপনার শ্রদ্ধেয় পিতা সম্ভন্ধে আমার মন্তব্যে কষ্ট পেয়ে থাকলে।
সেনা রেংক আমার কাছে মোটেই গুরুত্ব বহন করেনি, যতটা করেছে তাদের কাছথেকে প্রাপ্ত মুল্যাবান তথ্যগুলো। ৫৫+ বয়েসি বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মি রেঙ্ক- হাবিলদার হবে হয়তো, (সঠিক বেঙ্ক জানতে চাইনি) তার কাছে যা জানতে পেরেছি অনেক অফিসারের কাছথেকেও তা পাইনি।
আপনার পিতা .. মিরজাফরের দেশে .. দেশের রাজনিতিকে ডিজলাইক করবেন এটাই সাভাবিক। আমি পরে এক্স মেজর দের কাছে তথ্য যাচাই করার সময় তাদের মনভাব টের পেয়েছি, এরাও সেম মুজিব বিদ্দ্যেসি, এমনকি ঐ নিরাপত্তা কর্মিও মুজিব বিদ্দ্যেসি মনোভাব লুকাতে পারেনি।
প্রাপ্ত তথ্যগুলো আমার শোনা কথা হলেও কথাগুলো ১০০ ভাগ সঠিক ছিল।
৩৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮
বিডি আইডল বলেছেন: ছাগলডা এখনও লাদাইত্যাছে?
৩৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
ওয়াইল্ড উইন্ড চাইম বলেছেন: রিফাত হোসেনের কমেন্ট মনযোগ দিয়ে পড়লাম।
যে বাহিনীর নামে এতো কথা শোনা যায়, তার ১০ ভাগ সত্য হলে সেটাও কম মারাত্মক ছিলোনা। আমার নিজের ধারনা রক্ষীবাহিনী গঠন একটা খারাপ সিদ্ধান্ত ছিলনা, কিন্তু এরা নিজেদের কাজ দিয়ে জনগনের ঘৃনা অর্জন করতে পেরেছিল। রক্ষীবাহিনীর পক্ষে এতোদিন পর এসে যুক্তি দেয়া বৃথা। এটা কেবল তর্ক আর বিদ্বেষ বাড়াবে। অপরাধ যারা করেছে তার পরিনতি তারা বেচে থাকতেই পাবে। আর ভালো খারাপ তো সেনাবাহিনী আর অন্য সব প্যারামিলিটারী ফোর্সেও ছিল। সবকিছু তো আমরা জানিনা।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি আমার লেখাটা না পড়ে মনযোগ দিয়ে পড়লেন রিফাতেরটা
আমিতো অশ্বীকার করিনি যে এই বাহিনীর নির্যাতন ছিলনা।
প্রচলিত সব বাহিনীর নির্যাতনের রেকর্ড আছে। ইভেন ১-১১তে জনসম্পৃক্ত হয়ে সেনাদের ছাত্র নিপীড়ন, ক্লিনহার্ট অপারেশনে মাত্র দুইমাসে শতাধিক হত্যাকান্ডও ঘটেছে। রক্ষীবাহিনীর নির্যাতন হয়তো এরচেয়ে বেশী ছিল।
সেটা আমার বিবেচ্চ না।
আমি বলতে চাচ্ছি -
বিভিন্ন জনসভায় বা পত্র-পত্রীকায় প্রায়ই বলা হয় -
স্বজনপ্রীতি করে লোক ঢুকানো একটি দলিয় প্রাইভেট বাহিনী,
মুজিবের দেহরক্ষী বাহিনী,
সেনাবাহিনীর চেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়ে একটি প্যারালাল বাহিনী।
এসব গুজব সম্পুর্ন মিথ্যা প্রমানিত হয়েছিল।
৩৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
তীর্থযাত্রী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
শালারা যুক্তি দিয়ে কথা বলবোনা। শুধু বলবো 'তাল গাছটা আমার'।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুক্তি পাইবো কেম্নে .. বুদ্ধি-বিবেক তো আগেই দলবাজদের কাছে জমা দিয়া রাখছে।
৩৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
মহাপাগল বলেছেন: লেজুর লাগাইয়া একই পোষ্ট বার বার প্রথম পাতা দখলে রাখার মানসিকতা খারাপ। এই পোষ্টে এমন কোন মহা বাণী নেই যাতে জাতি কৃতার্থ হতে পারে। অসংখ্য বানানের ভুলে ভরা এমন একটি লেখা পড়তেই বিরক্তি উৎপাদনে যথেষ্ট।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বানান ভুল থাকবেই।
আমি কি বাংলার মাষ্টার ?
অনেক নামি-দামি লেখকও বানান ভুল করে,
তা না হলে প্রকাশনা শিল্পে প্রুফ রিডার নামে কোন পদ থাকতো না।
৩৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নভোচারী বলেছেন: যদি যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মসংস্থানই উদ্দেশ্য হয় তবে সেনাবাহিনীতে তাদেরকে নিয়োগ করা হল না কেন? কেন সেনাবাহিনীর উন্নয়ন না করে রক্ষীবাহিনীকে উন্নত করা হল? এসব প্রশ্নের উত্তর কী?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি বাচ্চা শিশুর মত প্রশ্ন করলেন।
তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত একট বিশৃক্ষল দেশে জমা না দেয়া অস্ত্র উদ্ধার করার জন্য অপেক্ষাকৃত ভারি অস্ত্রে সজ্জিত আধাসামরিক মিলিশিয়া বাহিনী দরকার ছিল। পুলিশকে দিয়ে হতনা, বিডিয়ার দিয়ে হয়তো হত, তারাও যুদ্ধশেষে সংখায় কম ছিল।
সেনা বাহিনীতে এদের ঢুকিয়ে অস্ত্রউদ্ধার অপারেশন করা যেত। কিন্তু সেটা হত বোকামি। দেশের একটা নিয়মিত সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষা বাদ দিয়ে পাবলিকের সাথে পিটাপিটি করবে?
নিয়মিত বাহিনীতে ঢুকালে একটা দির্ঘমেয়াদি প্রকৃয়া আর ট্রেনিং দরকার হয়। এত সময়ও হাতেছিলনা।
সবদিক বিবেচনা করে একটি পৃথক মিলিশিয়া বাহিনী তৈরি করাই ছিল সবচেয়ে উপযুক্ত।
৩৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Click This Link
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জি, ঘটনা সত্য।
কিছু বামপন্থি সর্বহারা-নক্সালদের কাছে জমা না দেয়া বিপুল পরিমান অস্ত্রসস্ত্র ছিল, তারা পাকিস্তান আমলেও সংগঠিত ছিল। এদের কে নির্মম ভাবে দমন করা হয়েছিল। এটাও সত্য যে সেইসব অপারেশনে অনেক নিরিহ মানুষও নির্যাতনের শ্বীকার হয়। তখনকার পত্রপত্রীকাতে এইসব খবর ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছিল।
সেগুলো আমার বিবেচ্চ না। আপনি আমার মেসেজটা ধরতে পারেননাই।
আমি বলতে চাচ্ছি -
বিভিন্ন জনসভায় বা পত্র-পত্রীকায় প্রায়ই বলা হয় - এখন এসব নিয়ে বইপুস্তকও বেরহয়ে গেছে।
স্বজনপ্রীতি করে লোক ঢুকানো একটি দলিয় প্রাইভেট বাহিনী,
মুজিবের দেহরক্ষী বাহিনী,
সেনাবাহিনীর চেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়ে একটি প্যারালাল বাহিনী।
এসব গুজব সম্পুর্ন মিথ্যা ছিল।
৪০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২১
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: ওই মিয়া সবাই বাচ্চা ছেলের মত প্রশ্ন করে , আর আপনি কি খুব জ্ঞানী নাকি ? আপনি যে এত কনফিডেন্ট এর সাথে রক্ষী বাহিনীকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন , তাতে তো মনে হয় যেন আপনি নিজে তখন ছিলেন !!
আর ব্লগে এত গুলা মানুষ যে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে শুনেছে , তা সব মিথ্যা আর আপনার গবেষণার ফলাফল টা সত্য ?
থাক ভাই , আপনার অমূল্য গবেষণা লব্ধ ফলাফল নিয়ে আপনি থাকুন , আর এবার খ্যামা দেন আমাদের।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সরি সার।
আমি নাহয় মুর্খ মানুষ।
তবে একখান কতা -
শুধু আজান দিয়া কয়দিন চলবেন?
৪১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৮
বিপ্লব06 বলেছেন: There were always fears for coup in the military. Mujib then viewed the establishment of a new elite force as the solution to this problem. He formed the Jatiyo Rakkhi Bahini (National Defense Force) and given it the status of an elite force. It worked parallel to the regular army intended to recover arms from civilians and to insulate the regime against military coups and other armed challenges to its authority.
Wikipedia
link
Click This Link
I think you need to know that the Tanks were used to disarm Rakkhi Bahini had no ammo. MUJIB kept them separated to keep the army weak.
AND
You need to do a lot of work to prove that Rakkhi Bahini was right. I think you won't disagree that AL itself failed to do that.
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
It is true that rebel Tank has no ammunition (main 76mm cannon) but its occupants carrying DT Heavy machine gun and assault rifle. Tank shell is highly explosive item; it’s always kept in arsenal, issue only at wartime or exercise time. This is military regulation,
It is ridiculous if you mean Mujib intentionally hide these shells.
৪২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৫
বিপ্লব06 বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারি ঘাতক গোষ্টি তাদের ক্ষমতার বৈধতা দেয়ার জন্য রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যা অপবাদ ছড়ায়।
আর নেপথ্যে নিরবে তাদের দায়মুক্তি দিয়ে প্রমশন দিয়ে তাদের শক্তিবৃধি করে।
These type of comments will ruin your position as an objective blogger. But if you r trying to promote your opinion than its OK!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: Negative
৪৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫১
বিপ্লব06 বলেছেন: My friend do you know why MUJIB refused to accepted those Tanks?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
Who said Mujib refused those Tanks?
You knows nothing.
During OIC summit 1974 Mujib was rewarded after long negotiation. During meeting with Egyptian president Anwar Sadat Mujib procured huge armament and 30 nos T34 Soviet made tank for his army.
৪৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৭
ফুচকা বলেছেন: এখন রক্ষীবাহিনী থাকলে তর নামটা দিয়া আসতাম তর োগা মারার লিগা। তর মতন বেশরম বেহায়া এইমুহুর্তে সামুতে আর একটাও নাই।
৪৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৪
উপরঅলা বলেছেন: বালের পোস্ট , বালের রক্ষীবাহিনীর গুণগান গাইতে আইচে ,
এত কিছু থাকতে এই বাল নিয়া প্রুতিদিন repost করেন কেন?
আবারও কি রক্ষী বাহিনী করার পায়তারা চলছে নাকি??
৪৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
shapnobilash_cu বলেছেন: ফুচকা এইডা কি কইলো হাচান বাইয়্যা?? যাউগ্যা আফনে গায়ে মাইখ্যেন না।
এ্যানিওয়ে, রক্ষী বাহিনী সম্পর্কে আপনার গাম-বীর্য পূর্ণ চমতকার এই পোস্ট পড়ে ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করলাম। তালিয়া। তা বলছিলাম কি, পুনম পান্ডে সম্পর্কে সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জানতে চাচ্ছিলাম। আছে নাকি কোন নিউজ???
আর সাইবার ওয়ার সম্পর্কে ভারতের পক্ষে একটা পোস্ট আশা করছি আপনার কাছ থেকে। এসব বিষয়ে আপনার চেয়ে অভিজ্ঞ কোন পয়গাম্বর্ এখনো সামুতে পয়দা হয় নাই।
অপেক্ষায় রইলাম।
পুস্ট পিলাস...
৪৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৯
রায়হান কবীর বলেছেন: যাদের স্বজন হারিয়েছিল রক্ষীবাহিনীর হাতে তারাই জানে রক্ষীবাহিনী আসলে কি ছিল। এই রক্ষহি বাহিনীর অন্যায় অত্যাচারে যারা মারা গিয়েছিলো এবং যারা অত্যাচারিত হয়েছিলো তাদের কথা কেউ মনে রাখেনি। এর জবাব মৃত্যুর পরে রক্ষীবাহিনীর সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকেই দিতে হবে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষিবাহিনীর হাতে প্রানহানি সহ অনেক মানুষ নির্যাতিত হয়ে থাকলেও ব্যাপক কোন হত্যাকান্ডের ঘটনা শোনা যায়নি। পুরাতন পত্রপত্রীকা ঘেটেও তেমন কোন বড় ঘটনা পাওয়া যায়নি। সুধু দুএকটি বড় সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।
৭৩ এর দিকে উত্তরবঙ্গে কিছু অস্ত্রধারি মাওবাদি নক্সালদের সাথে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়। তখন রক্ষিবাহিনী পেরেউঠেনি, সেনাবাহিনী ও BDR তলব করতে হয়েছিল। তখন তাদের পরাস্ত করতে বামপন্থি সন্ত্রাসি সহ অনেক নিরিহ মানুষও মারা গিয়েছিল।
৪৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১১
অহন_৮০ বলেছেন: আপনি কোন যুক্তিতেই রক্ষীবাহীনি কে ভালো বলতে পারেন না
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি কখন রক্ষীবাহীনি কে ভালো বললাম ?
আমি সুধু কিছু সত্য তুলে ধরেছি। যা এতদিন মিথ্যার চাদর দিয়ে ঢাকা ছিল।
৪৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫১
বিদ্রোহী কান্ডারী বলেছেন: দেখুন গালাগাল না করে বলছি; রক্ষী বাহিনী ভালো না খারাপ এটা সম্পুর্ণই আপেক্ষিক। মুজিবের বাকশাল প্রশাসন যদি ভালো হত তাহলে রক্ষীবাহিনীরও সুনাম হত; রক্ষীবাহিনী হত আধুনিক সোয়াটের মত; কিন্তু তার প্রশাসন ছিলো দুর্নীতিগ্রস্ত তাই রক্ষী বাহিনীও হয়েছিলো তার মত।
ইতিহাসে যে জিনিসটা আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে ফেলে দেয়া হয়েছে সেটা নিয়ে না ঘাটাই ভালো। রক্ষীবাহিনী একটা অভিশপ্ত নাম বাংলাদেশের মানুষের কাছে। সেটা দূরে থাকাই ভালো। অযথা এটার পক্ষে সাফাই গেয়ে কোন লাভ নাই আর দরকারও নাই।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: গালাগাল করবেন কেন?
গালাগালি করছে দুএকজন, বিশেষ করে একজন। এরা ১০- ১২টা মাল্টিনিক ব্যাবহার করে, লোম ছাড়া ঘেয়ো কুত্তা, কাম নাই কাজ নাই, দিনরাইত গলির মুখে বইসা থাকে।
প্রশাসন ছিলো দুর্নীতিগ্রস্ত
প্রশাসন কবে দুর্নীতিমুক্ত ছিল?
যে পোলা রে তিনটা সামরিক শাষন দিয়াও ৪০ বছরেও দুর্নীতিমুক্ত করতে পারেন নাই, কেমনে ভাবলেন যুদ্ধবিধ্বস্ত প্রথম ৩ বছর দুর্নীতিমুক্ত থাকবে ?
রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যাচারের হাজারো অভিযোগ থাকলেও ধর্ষন, বা ঘুশ গ্রহনের কথা কখনো শোনা যায়নি।
৫০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: সার সংক্ষেপ এ যাই :
উনি উনার ব্যক্তি অভিজ্ঞতা থেকে চ্যালেঞ্জ করে নাই ।
৯৭২এ গঠিত 'জাতীয় রক্ষী বাহিনী', কিছু ভুল ধারনা। শিরোনামটাই ভুল ।
গাজী বা যুদ্ধ জয়ী দের কর্মসংস্থান বা পেটোয়া বাহিনী তৈরী করা অমূলক ।
পৃথিবীর অনেক দেশে বাধ্যতামূলক সমর শিক্ষা কার্যক্রম আছে যেখানে যুদ্ধ প্রয়োজনে দেশ সহায়তা করতে পারে । কিন্তু এক্ষেত্রে যুদ্ধ শেষে যার যার কর্মে নিয়োজিত হবে এইটাই নিয়ব ।
এখন বাংলাদেশের গাজীরা যুদ্ধ জয় করে আলাদা রক্ষী বাহিনী তৈরী করবে এইটা কি জাতের কথা =??
পুলিশ আর সেনাবাহিনী কি আঙুল চোষার জন্য রাখছে ? সেইখানে কি নিয়োগ করা যায় না ?
সাধারণত প্যারামিলিটারী ফোর্স আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকে ।
তো এখানে সদ্য যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে আলাদা করে পেটোয়া বা সেটোয়া সাই বলেন এই বাহিনী তৈরী করার কোন উদ্দেশ্যে কি লেখকের চোখে পরে না ?
তারা গেস্টাপোর মত বা সি আই এ বা মোসাদের মত চৌকস হক সমস্যা নাই , এখন প্রশ্ন হইল ৯ মাসের যুদ্ধের অভিজ্ঞতা কি সেনা আর পুলিশের থেকে বেশী চৌকসতা দেখাইল নাকি ?
তাদের কি সেনা বা পুলিশে নিয়োগ দেওয়া যাইত না ???????
চোখ থাকলেও অন্ধত্ব কেউ বোঝে না ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত একট বিশৃক্ষল দেশ, শুন্য রাজকোষ, প্রথম বছর বেতন দিতে হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায়। আচল চট্টগ্রাম বন্দর, ডুবে যাওয়া পাকিস্তানি জাহাজবর্জ আর তাদের পেতেরাখা মাইন।বিপুলসংখক কর্মি আর সোভিয়েট নৌবাহিনীর দুই বছর লেগেগিয়েছিল। এসব করতে প্রান হারিয়েছিল ডজনখানিক সোভিয়েট নাবিক।
জমা না দেয়া বিপুল সংখক অস্ত্রসস্ত্র বিভিন্ন ব্যক্তি, গোষ্ঠির কাছে থেকে গিয়েছিল। উদ্ধার করার জন্য অপেক্ষাকৃত ভারি অস্ত্রে সজ্জিত আধাসামরিক মিলিশিয়া বাহিনী দরকার ছিল। আমলাতান্ত্রীক ব্রীটিষ আইনের পুলিশকে দিয়ে একাজ হতনা, বিডিআর কে দিয়ে হয়তো হতো, কিন্তু তারাও যুদ্ধশেষে সংখায় কম ছিল, শিমান্ত পাহারা দিতেই হিমসিম খাইতেছিল।
সেনা বাহিনীতে এদেরকে ঢুকিয়ে অস্ত্রউদ্ধার অপারেশন করা যেত। কিন্তু নিয়মিত বাহিনীতে একটা দির্ঘমেয়াদি প্রকৃয়া আর লম্বা ট্রেনিং দরকার হতো এত সময়ও হাতে ছিলনা।
এরপরেও যদি করা তা করতো সেটা বিরাট বোকামির কাজ হতো। দেশের একটা নিয়মিত সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষা বাদ দিয়ে রাস্তার পাবলিকের সাথে পিটাপিটি করানো্র বুদ্ধি। আর বুদ্ধি পাইলেন না? কি অদ্ভুত!
পাকিস্তানি শাষন আর পরে তিন দফা সামরিক শাষনে অনেকেরই সুস্থ চিন্তাকরার ক্ষমতা লুপ্ত হয়ে গেছে।
আবার বলেন এই বাহিনিকে আর্মির নিয়ন্ত্রনে দিতে .. !! আর্মিটা কি জিনিস?
একটা সভ্য গনতান্ত্রীক রিপাবলিকে সকল কর্মকান্ড রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে চলে আর্মি নিজস্য কোন ক্ষমতা থাকে না। চেইন অব কমান্ডের মাধমে রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে বিনা তর্কে কাজ করবে। বেয়াদবির শাস্তি কোর্টমার্শাল, যুদ্ধকালিন অবস্থায় ফায়ারিং স্কোয়ার্ড।
বাংলাদেশের গাজীরা যুদ্ধ জয় করে যুদ্ধ শেষে যার যার কর্মে নিয়োজিত হবে এইটাই নিয়ব ।
আশ্চর্য, এত্ অকৃতজ্ঞ হয়ে গেলেন? যারা বিনা বেতনে বই-পত্র, লাঙ্গল-বৈঠা ফেলে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়লো, তাদের পিতা-মাতারা পোলাদের যুদ্ধেপাঠানোর অপরাধে শান্তিকমিটি রাজাকারদের হাতে পিটুনি খেলো, বাসা লুট হল, তাদের প্রতি রাষ্ট্রের কিছুই করার নাই?
তৃতীয় বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই বিপ্লবাত্মক উপায়ে সরকার পরিবর্তন হলে পরবর্তিতে অস্ত্রধারি বিপ্লবিরাই হয়ে ওঠে আত্মঘাতি। এর উদাহরন আমাদের কাছের দেশ লাওস আর ক্যাম্বডিয়া আর কিছুটা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে আফগানিস্তানে। আস্ত্রধারীরা দেশ স্বাধিনের পরও ২০-২৫ বছর পরস্পর সংঘাত চালিয়েগেছে।
আমাদের দেশেও তেমন হতে পারত। একবার ভাবেন, যুদ্ধবিধস্ত দেশে; হাজার হাজার তরুন, হাতে সব ফ্রী ষ্টাইল আধুনিক অস্ত্র।
পার্টিজান কমরেডরা তো এই অপেক্ষায়ই ছিল। ড়্যাডিকেল দে কথা বাদই দিলাম। আমার নিজের ধারনা নবগঠিত সরকারের বিচক্ষন সিদ্ধান্তে রক্ষীবাহিনী গঠনে করে অন্তত হাজার হাজার তরুনকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের হতাশা থেকে দূরে রেখে তাৎক্ষনিক একটা বড় বিপর্যয় এড়ানো গেছে।
সবদিক বিবেচনা করে একটি পৃথক মিলিশিয়া বাহিনী তৈরি করাই ছিল সবচেয়ে উপযুক্ত এবং বাস্তব সিদ্ধান্ত। তাদের তেমন ট্রেনিং ও দরকার হয় নি, বাস্তব ট্রেনিং যুদ্ধক্ষেত্রে যুদ্ধ জয় করে অর্জন করেছে। সেনাবাহিনী পরে তাদের সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষন দেয়।
৫১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বললৈ: এরপরেও যদি করা তা করতো সেটা বিরাট বোকামির কাজ হতো। দেশের একটা নিয়মিত সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষা বাদ দিয়ে রাস্তার পাবলিকের সাথে পিটাপিটি করানো্র বুদ্ধি।
আপনার কথার বেশীর ভাগই সমর্থন করছি কিন্তু আমার কথা হল রক্ষী বাহিনীকে আলাদা কেন করা হচ্ছে ?
আর দেশ স্বাধীন হবার পিটিপিটীর ব্যাপারটা কেন আসবে ?????
আমরা জাতি হিসেবে অসভ্য নাকি ?
বলতে পারেন নিয়ন্ত্রণকারী ।
যদি তাই হয়ে থাকে তাদের প্রথম স্থান ছিল পুলিশে নিয়োগ দেয়া । যদিও গেরিলা প্রশিক্ষণ আর্মি ভর্তি হবার যোগ্যতা রাখে । তবে সাধারণ সৈনিক হিসেবেই ।
এখন কথা হল বিপুল আকারে তাদের একসাথে করে আলাদা নিয়ন্ত্রাধীন রক্ষী বাহিনী করার দরকার কি ছিল ?
সেটা আপনি পিছলাচ্ছেন ।
আর দেশের টানে যুদ্ধ করা এটা সাধারণ নিয়ম । এটার মধ্যে বিশেষত্ব কিছুই নাই । দেশের জন্য যুদ্ধ করা ফরজ বলেন আর ওয়াজিব বলেন দুইটাই।
এইটা বুঝতে পারছেন না । দেশের জন্য যুদ্ধ করার ফরজ এখন এইটার জন্য বীর উত্তম , বীর শ্রেষ্ঠ , আজাইরা উপাধীর সাপোর্ট আমি করি না ।
প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাই মাথায় কাফনের কাপড় নিয়ে যুদ্ধ করছে । সুতরাং সবাই সমান অধিকার পাবার যোগ্যতা রাখে ।
সে ব্যক্তি সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়, খাবার, সব রকম সুবিধা দিয়েছে তারাও মুক্তিযোদ্ধা ।
সে একটা বাচ্চা হোকনা কেন ।
সুতরাং দেশে মুক্তিযোদ্ধার অভাব নাই ।
এই ব্যাপারগুলো সুবাই বুঝে না ।
সবাই বুঝে যার হাতেই স্টেনগান সেই নাকই মুক্তি যোদ্ধা !
আর শুনেন বঙ্গবন্ধু চাইলেই বিনা যুদ্ধেই দেশ দখলে নিতে পারত । এই রক্ষী বাহিনী রক্ষী বাহিনী করবেন না ।
সে ক্ষমতার লোভেই বলেন আর সঠিক নিয়মেই বলেন , জানি না , অপেক্ষা করছে যেটার মাশুল আমরা দিয়েছি ।
সে যদি চাইত তাহলে ১ দিনেই বিশেষ বিশেষ সামরিক ও বেসামরিক স্পট দখলে নিতে পারত । পাকিস্তানীদের কিছুই করার থাকত না ।
এই বিষয়ে কেউ কথা বলে না, কারণ এতে বঙ্গবন্ধুর সম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারি বৈকি । তাই আমিও বেশী গেজাইলাম না ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গেরিলা প্রশিক্ষণ আর্মিতে ভর্তি হবার যোগ্যতা রাখে, তবে সাধারণ সৈনিক হিসেবেই ।
আপনার বাক্যের শেষ অংশটা খুব ব্যাথিত করলো।
আপনি এখনো উত্তরাধিকারে প্রাপ্ত আপনার ভেতরের ইম্পিরিয়ালিষ্ট বর্নবাদি মনোভাব নিয়ে আছেন। বুঝাইলেন এইসব লুংগিপরা যোদ্ধারা ছেপাই ছাড়া অন্য কোথাও নিয়গ পাওয়ার যোগ্য না। এলিট না হইলে অফিসার হইতে পারেনা।
আপনার অবগতির জন্য জানাই, লুংগিপরা যোদ্ধারা যারা যারা ম্যাট্রিক-ইন্টার পাস ছিল তাদের কে ডাইরেক্ট অফিসার পদে নেয়া হয়েছিল। এদের পেশাদারিত্ব স্মার্টনেস প্রমানিত হয়েছিল।
প্রমোশন নিয়ে আর্মিতে ঢুকেও যোগ্যতার প্রমান রেখেছিল। পরবর্তিতে দুজন সেনাপ্রধানও হয়েছিলেন, এই লুংগিপরা যোদ্ধারাই।
৫২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৫
shapnobilash_cu বলেছেন: ছাগল জা্নি কুনহানকার।
৫৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৮
সিনানথ্রোপাস বলেছেন: াই
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বুঝলাম না ..
৫৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৭
মুক্তির প্রজন্ম বলেছেন: পরে দেখবো।
১১ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৫৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৩
সংবাদিকা বলেছেন: সব কিছুই ভালো খারাপ আছে রক্ষী বাহিনীরও আছে কেউ কইতেছে না তারা সব কাজই খারাপ করছে, কিন্তু ব্যাপারটা হছে রক্ষীবাহিনীর সৃষ্টির মূল কারণই ছিল রাজনৈতিক সুবিধা লাভ (
(
(
(
(
(
( মধ্যপ্রাচ্যর বিখ্যাত কিংবা কুখ্যাত তথাকথিত প্রজাতান্ত্রিক বাহিনীর "রিপাবলিকান গার্ড" এর কথা নিশ্চয় জানেন তারা জাতীয় সেনাবাহিনীর প্যারালাল এবং ওই অঞ্চলের প্রতিটি দেশই তা ব্যবহার করে বিভিন্ন নামে মূল জাতীয় বাহিনীর সাথে সাথে
সাধারণত বেসামরিক রাজনৈতিক একনায়কতন্ত্রের জন্য এটা বড় যুতসই আইনি সনাধান
কেননা কাগজে কলমে তারা না পুরা সামরিক না পুরা আধা সামরিক তাদেরকে ইচ্ছা অনুযাই ব্যবহার করা যায়
তাতে দেশের মানসম্মানের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হয়না
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান এস এস বাহিনীর কথা নিশ্চই মনে আছে নাৎসি দলের নিজস্ব বাহিনী
ব্যাপারটা হছে রক্ষীবাহিনীর জন্মই অবৈধ "ভয়েড অ্যাব ইনিসিও"
(
(
(
(
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: দুঃক্ষিত ম্যাডাম
আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না।
ইরাকের - রিপাবলিকান গার্ড।
রুমানিয়ার - সিকুরিটাটে (Securității)
ইরানের - রেভুলেশনারি গার্ড।
এরা কোনটাই প্যারামিলিটারি বা মিলিশিয়া বাহিনী না।
এরা ফুল মিলিটারি থেকেও এক কাঠি উপরে ছিল।
রিপাবলিকান গার্ড পুরোপুরি আলাদা একটি এলিট আর্মি ডিভিশন ছিল। এর প্রধান কেমিক্যাল আলির স্টাটাস সেনা প্রধানের চেয়েও বেশী ছিল, সাদ্দামের পাসে বসতো। এদের নিয়ন্ত্রনে ছিল, পারমানবিক অস্ত্র, রসায়নিক অস্ত্র আর ৫০০ সোভিয়েট নির্মিত T-72 ট্যাঙ্ক। এদের প্রধান কাজ টি ছিল সাদ্দামের দেহরক্ষির কাজ।
কিছুটা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শে ইরানের রেভুলেশনারি গার্ড। কার্যপ্রনালী একটু আলাদা হলেও স্ট্যাটাস এবং মুল কাজ হুবুহু সাদ্দামের রিপাবলিকান গার্ডের অনুরুপ। এর চিফ মর্যাদায় একজন কর্নেল হলেও ক্ষমতা গ্রান্ড আয়াতুল্লা এবং প্রসিডেন্ট আহমদিনেজাদের পরেই। পারমানবিক অস্ত্রের নিয়ন্ত্রন তাদের হাতেই।
রুমানিয়ার একনায়ক চোসেস্কো র সিকুরিটাটে (Securității) এর এইরুপ বিপুল ক্ষমতা না থাকলেও ছিল তার দেহরক্ষি রেজিমেন্ট।
রক্ষীবাহিনীর স্ট্যাটাস এসবের তুলনায় কিছুই না বলাযেতে পারে। এর পরিচালক ডাইরেক্টার অব রক্ষীবাহিনি (কর্নেল নুরুজ্জামান) পদমর্যাদায় BDR ডাইরেক্টার বা পুলিশের IG র সমান মাত্র। বংগবন্ধুর নিরাপত্তার জন্য এরা কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটু সংশোধন-
এটি হবে ডাইরেক্টার জেনারেল অব রক্ষীবাহিনী (মহাপরিচালক)
রক্ষীবাহিনী বিলুপ্ত করে সেনাবাহিনীতে আত্নিকরনের পর এর মহাপরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান কে ফ্রান্সে রাষ্ট্রদুত করা হয়।
৫৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৩০
সংবাদিকা বলেছেন: আচ্ছা মধ্যপ্রাচ্যর বিখ্যাত কিংবা কুখ্যাত তথাকথিত "রিপাবলিকান গার্ড ফোর্স" এর সঠিক বাংলা তো "প্রজাতান্ত্রিক রক্ষী বাহিনী" বাহ চরম আইরনি
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: "প্রজাতন্ত্রের রক্ষী"
বাস্তবে সাদ্দামের দেহরক্ষী।
৫৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৩৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
গেরিলা প্রশিক্ষণ আর্মিতে ভর্তি হবার যোগ্যতা রাখে, তবে সাধারণ সৈনিক হিসেবেই ।
আপনার বাক্যের শেষ অংশটা খুব ব্যাথিত করলো।
আপনি এখনো উত্তরাধিকারে প্রাপ্ত আপনার ভেতরের ইম্পিরিয়ালিষ্ট বর্নবাদি মনোভাব নিয়ে আছেন। বুঝাইলেন এইসব লুংগিপরা যোদ্ধারা ছেপাই ছাড়া অন্য কোথাও নিয়গ পাওয়ার যোগ্য না। এলিট না হইলে অফিসার হইতে পারেনা।
আপনার অবগতির জন্য জানাই, লুংগিপরা যোদ্ধারা যারা যারা ম্যাট্রিক-ইন্টার পাস ছিল তাদের কে ডাইরেক্ট অফিসার পদে নেয়া হয়েছিল। এদের পেশাদারিত্ব স্মার্টনেস প্রমানিত হয়েছিল।
প্রমোশন নিয়ে আর্মিতে ঢুকেও যোগ্যতার প্রমান রেখেছিল। পরবর্তিতে দুজন সেনাপ্রধানও হয়েছিলেন, এই লুংগিপরা যোদ্ধারাই।
বুঝতে ভুল করেছেন । প্রাথমিকভাবে গেরিলাদের যদি ঢুকাতেই হয় সৈনিক হিসেবেই ঢুকানো উচিত মনে করি । আর উচ্চশিক্ষিত সৈনিক মনে হয় দেখেন নাই কোন কালে সে কারণেই সাধারণ সৈনিককে খুব সহজেই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করলেন । আর যোগ্যতার ভিত্তিতে সবাই অগ্রগামী এটাই নিয়ম, তাই সেনা প্রধান হোক আর প্রধান মন্ত্রী হোক যাই হোক ।
যাউগ্গা ২০১৩-২০১৪ ব্যারাকের ছবি দিব । তখন হয়ত আমাকে যেতে হবে ট্রেনিং এ, অনেকটা জোর করেই , যাওয়ার ইচ্ছা নাই, বরফের মধ্যে কাল্পনিক যোদ্ধার পিছনে ধাওয়া করে মজা নাই ।
হায়রে বাংলাদেশের মানুষ , ছোট কাজকেও বা পদ মর্যাদাকেও কাজ মনে করে না !
আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমার বাবা দরিদ্র একজন কৃষকের ছেলে । যে কিনা ততকালীন পাকি আর্মিতে অফিসারের পদ পান ।
সুতরাং এলিট ফেলিট সস্তা মেন্টলিটী নিয়ে চিন্তা করি না । সুতরাং আমার দাদা কৃষক এবং আমার চাচা ও মামারা মুক্তিযোদ্ধা বলে গর্ব বোধ করি । কষ্ট লাগে বাবা কেন পাকিস্তান পালিয়ে এসে পালাতে পারল না তবে অনেক সহকর্মী সক্ষম হয়েছে, অনেকে মারা গেছে । অনেকে মাটির নীচ দিয়ে সুরঙ্গ করে পালাতে গিয়ে নিহত হয়েছে । এসবের ইতিহাস আপনারা জানবেন না, জানতে চাবেনও না, আপনাদের কানে ঐ একজনই আছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান আর কারও চোখে পরবে না । ধিক্কার দিলাম ।
দেশ রক্ষার দায়িত্ব সবার । আপনার আমার আমাদের সকলের । এই পোষ্টে আমার এটি সর্বশেষ মন্তব্য ।
আপনার কথাই ঠিক যা পোষ্টের দাবী মেনে নিলাম , অবুঝদের সাথে তর্ক করব না । ধন্যবাদ ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মনে কষ্ট নিয়েন না। আমার কোন খারাপ মন্তব্যে কষ্ট পেয়ে থাকলে আই এম রিয়েলি সরি।
আপনার শ্রদ্ধেয় পিতা সহ প্রায় ৩ লক্ষ এদেশী পাকিস্তানে বন্দি ছিলেন। তাদের কে পনবন্দি করে রেখেছিল ভুট্টো মাত্র ১৯৫ জন পাকিস্তানি অফিসার যুদ্ধাপরাধীর বিপরিতে। ওনার অনেক সহকর্মী পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে সক্ষম হয়েছিল। অনেকে মারা গেছে । অনেকে মাটির নীচ দিয়ে সুরঙ্গ করে পালাতে গিয়ে নিহত হয়েছে ।
সত্যি এসবের ইতিহাস অনেকেই জানেনা। আমিও জানিনা। এসব নিয়ে কোন বই-পুস্তকও দেখা যায় না।
আপনিই পারেন এইসব কাহিনী আপনার শ্রদ্ধেয় পিতার কাছ থেকে জেনে এই ব্লগেই আমাদের কে জানাবেন।
আবারো ধন্যবাদ।
৫৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আপনার লেখাটা পড়লাম মন্তব্য এবং এর জবাব সহ ।
খুব কঠিন একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট দিলেন আপনি.......
একটি প্রতিষ্ঠিত ধারনা থেকে মানুষকে বেড় করে আনা কঠিন....
শুভকামনা আপনার জন্য........
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ জিসান ভাই, লেখাটি পড়ে দেখার জন্য।
একটি প্রতিষ্ঠিত ধারনা থেকে মানুষকে বেড় করে আনা কঠিন....
কঠিন তবে অসম্ভব নয়। সত্যের জয় একদিন হবেই।
মিথ্যা ধারনাগুলো প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অনেক রক্তপাত, সান্ধআইন জারি, বিরামহিন গোয়েবলসিও প্রচারনা চালাতে হয়েছেল।
৫৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫২
জর্জিস বলেছেন: আপনার লেখা, সব কমেন্ট আর জবাব পড়লাম। আপনার সম্পর্কে একটা আইডিয়া পেলাম। তাই প্রাসংগিক কোন কমেন্ট করলাম না, কারন কমেন্ট করে কোন লাভ নাই
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার সম্পর্কে আইডিয়া পেলে কি লাভ ?
আমি কে ?
বরং বিষয়বস্তু সম্বন্ধে একটা ধারনা দিতে পেরেছি কিনা সেটা জানতে পারলে খুশি হতাম।
সুধু আপনি না, অনেক প্রতিষ্ঠিত ব্লগার পোষ্ট পড়েও কোন মন্তব্য করেনি,
চিহ্নিত (tagging) হয়ে যাওয়ার ভয়ে।
এতে আমি মোটেও অবাক হইনি।
এটা সত্য যে রক্ষীবাহিনী গঠনের উদ্যেস্য মহৎ ও প্রয়জনিয় হলেও বেশীর ভাগ সাধারন মানুষ এটাকে নেতিবাচক হিসেবেই দেখে এসেছে। যারা রাস্তায় মানুষ পেটায় তাদের কে তো ভাল ভাবার কারন নাই।
আসলে তারা ভাল ছিল, তাদের সিলেক্সান খুবই দক্ষ হয়েছিল, তাদের সুশৃক্ষল ভাবমুর্তি সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়ার পরও অটুট ছিল।
৬০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৯
েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: হাসান ভাই, এইটা আর পোস্টায়েন না দয়া কইরা, আমাগো বাপ চাচারা খুব ভালো কইরা এগুলান জানে।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাগো বাপ চাচারা যেটা জানতো হেইডা আমিও জানতাম বহুদিন জাবত।
জাসদ ছাত্রলিগ, ছাত্র ইউনিয়ন এর এমন কেউ নাই যে রক্ষীবাহিনীর দৌড়ানি খায় নাই।
বিনপি ওয়ালারা প্রায়ই এই বাহিনির উদাহরন দেয়, অতচ বিনপির তখন জন্মই হয় নাই।
পরে জিয়ার আর্মি শাষন তাহের রে খতম করার পর জাসদ রে টোটালি নির্মুল কইরা ছারছিল।
রক্ষীবাহিনী তাও সেই তুলনায় ভাল ছিল, দৌড়ানি দিয়া ছাইড়া দিছিল। জানে মারে নাই।
৬১| ০১ লা মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:০৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আর কতবার রিপোস্ট দিবেন স্যার? আমার ধারনা আপনি প্রতিদিনই একবার করে এটা একবার (একাধিকবারও হতে পারে!) করে পোস্ট করেন। এমনিতেই আপনার পোস্টের বক্তব্য খুব বেশি লোক বিশ্বাস করার কথা না। যে দু'চারজনও এক-আধটু বিশ্বাস করেছিল, তারাও এতবার রিপোস্ট দেখে এই সন্দেহ শুরু করবে যে এত বার যেহেতু রিপোস্ট করা হচ্ছে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে কোন ঘাপলা আছে!
গতকাল কোথায় যেন একটা চমৎকার উদ্ধৃতি পড়লাম। কে বলেছেন, সেটা জানি না যদিও। কথাটা এরকম -
একটা সত্যি কথা দশবার বললে সেটা মিথ্যা মনে হয়।
একটা মিথ্যা কথা দশবার বললে সেটা সত্যি মনে হয়।
আপনি মনে হয় দশবারের বেশি রিপোস্ট দিয়ে ফেলেছেন!
০২ রা মার্চ, ২০১২ রাত ৯:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: দশ বার হয়ত দেইনি ...
চেক করে দেখলাম, চার বার দিয়েছিলাম।
তাতে কি সব নাপাক হয়ে গেল ?
কপি-পেষ্ট করা আবর্জনা, সাম্প্রদায়ীক উষ্কানিমুলক পোষ্ট, শোবিজ শিল্পীর একান্ত পার্সোনাল ভিডিও, পর্নগ্রাফি লিঙ্ক বিতরনকারি পোষ্ট যখন শত শত রিপোষ্ট হয় -
তখন কোথায় থাকে আপনাদের শুশীলগিরি.??
আর আমার লেখাটা তো কোন কপি-পেষ্ট না। আমি কোন লিঙ্কও দেই নাই।
এই পোষ্টেরতথ্য-উপাত্তগুলো আমি নিজেই কয়েক বছর ধরে কাজের ফাকে ফাকে সংগ্রহ করেছি। প্রতিটি উপাত্ত ক্রসচেক করে সত্যতা নিশ্চিত করে তার পর এই লেখাটি ছেড়েছি।
আর আপনি ফস করে বলে ফেললেন সব মিথ্যা ..
৬২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
কারা বন্দি বলেছেন: চমতকার লিখছেন ভাই।
আপনিই পারবেন। আমাদের যানা সকল ইতিহাস মিথ্যা, আমাদের বাপ চাচা যা দেখেছে সব মিথ্যা।
আমার জন্ম মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় হলেও বাপ চাচারা যুদ্ধ করেছেন এবং রক্ষীবাহীনির কর্মকান্ড সচক্ষে দেখেছেন।
আজ মনে হচ্চে বাপ চাচারা/ মুক্তি যোদ্ধারা আমাদের মিথ্যা ইতিহাস শুনিয়েছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে নতুন করে ইতিহাস জন্ম দেবার জন্য।
আপনার মত যদি সবাই বুঝতো- আজ দেশে আপনার মত প্রতিভার অনেক অভাব।
আপনার লেখা আওয়ামীলিগ অফিসে একটা কপি জমা দেন - নুবেল না হোক একটা সরকারী ভাল চাকরি অনন্ত পাবেন। গ্যারানটেড।
০৩ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১২:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার বাপ চাচারা যেটা জানতো সেটা আমিও জানতাম বহুদিন জাবত।
পরে কয়েকশ টন পাথরের নিচে চাপা পরা কিছু সত্য খুজে বের করেছি।
আমার লেখার পয়েন্ট গুলো বাপচাচাদের একটা একটা করে জিজ্ঞেস করে দেখেন।
৬৩| ০২ রা মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:০৯
প্রিয়সখা বলেছেন: রাজাকারদের সাফাই করে পরের পোষ্টটি করবেন মনে হচ্ছে?????
০২ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবকিছু নেগেটিভ দৃষ্টিতে না দেখে একটু ইতিবাচক ভাবে দেখলে ভাল লাগতো।
ধন্যবাদ।
৬৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:২০
সুইট টর্চার বলেছেন: ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই।আপনি একটা হাই পেইড ভাদা
৬৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১১
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আওয়ামি লিগ পর্যন্ত রক্ষী বাহিনীর পক্ষে এতো সাফাই গায় নাই! ধন্য আপনি।
রক্ষী বাহিনীর বাড়াবাড়ি নিয়ে অনেক রিপোর্ট আছে সেই সময়ের পত্রিকায়। সব তো আর বলা যাবে না, তবে একব্যক্তির স্মৃতিচারণমূলক বই থেকে মনেপড়ে যাওয়া কিছু বলি এখানে। লেখকটির নাম ব্রি. জে. সাখাওয়াত হোসেন। উনি সেই সময়ে পাকিস্তান থেকে ফেরত এসেছেন এবং যুদ্ধ না করার অপরাধে দুই বছরের জুনিয়রদের পিছনে পড়ে আছে।
সে সময়ে উনি -- এইটা ১৯৭৪ সালের দিকের কথা -- ছুটি থেকে ফিরে আসা সৈনিকদের কাছ থেকে গ্রামের দিকে ঘটে যাওয়া অনেক খারাপ খবর পান, যেগুলোর হোতা ছিল রক্ষীবাহিনী।
আমি পৃষ্ঠার নাম্বার দিতে পারলাম না। তবে বইটা পেলে পড়ে দেখতে পারেন।
আর রক্ষীবাহিনীকে যে ভারতীয় সেনাবাহিনী ট্রেনিং দিয়েছিল, তার ভুরি ভুরি প্রমাণ পাবেন। যতদূর মনে পড়ে, সামু-তেই অনেক লেখা পড়েছি এই ব্যাপারে। আর সেনাবাহিনীতে আত্তীকরণের মূল কারন কিন্তু এমন একটা ট্রেনিং প্রাপ্ত বাহিনীকে সরাসরি ডিস-আর্ম করা বা ডি-একটিভেট করা থেকে বিরত রাখা। ঠিক যে ভাবে বিডিআর বিদ্রোহের পরে বিডিআর-কে ডিস-আর্ম করা বা ডি-একটিভেট করা যায় নাই। কিন্তু রক্ষীবাহিনী হিসাবে রেখে দিলে তা নতুন করে সমস্যার সৃস্টী করতে পারত। তাই সেনাবাহিনীতে নিয়ে জিয়া তাদের অনেকেরই পিঠ বাঁচিয়ে দিয়েছে।
মুজিব রক্ষীবাহিনীকে তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তায় নিয়োজিত করেন নাই এই জন্য যে রাষ্ট্রাচারের অনেক ব্যাপার সমন্ধে উনি এখনাকার আম্লীগের নেতাদের চেয়ে অনেক গুণ ভালো করে জানতেন। একটা প্যারামিলিটারি ফোর্স, যার পেছনে ভারতীয়দের হাত আছে বলে জনগণ মনে করে, সেই ফোর্স জাতির পিতার বাড়ী পাহারা দিচ্ছে -- চিন্তা করে দেখুন একবার। এমন ঘটলে বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা এক্কেবারেই পড়ে যেত।
বঙ্গবন্ধু আরো জানতে যে রক্ষীবাহিনীর পেছনে ভারতীয়রা আছে। তাই উনি এদের থেকে দূরে দূরে থাকতেন।
সবশেষে বলি, স্বাধীন বাংলাদেশে মাত্র দুইজন নেতা ছিলেন ভারত বিরোধী, যদিও বাধ্য হয়ে উনারা ভারতের সাথে যোগাযোগ রাখতেনঃ প্রথমজন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং দ্বিতীয় জন হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনীকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ট্রেনিং দিয়েছিল ?
না।
এই রকম কোন খবর জানা যায় নাই।
আর দিলেই বা কি ... এতে তো এ্টা নাপাক হয়ে যাওয়ার কথা না।
এরা তো মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতীয় ট্রেনিং পাইছিলোই।
বরং বলতে পারি সেই সময় সেনাবাহিনী একাডেমিক ট্রেনিং পাইছে স্বাধিন এর পরেও ভারতীয়দের কাছে। কিভাবে ? .... বলছি -
মুক্তিযুদ্ধের পর পর সুধু রক্ষিবাহিনীই গঠন হয় নাই, সেনাবাহিনীতেও মুক্তিযোদ্ধাদের নেয়া হয়েছিল। তখন কোন মিলিটারি একাডেমি ছিলনা। বঙ্গবন্ধু এই অফিসার পদে ৫০ জনের ক্যাডেট দল পাঠায় ভারতে, এরা পালাক্রমে দেরাদুন মিলিটারী একাডেমি থেকে উচ্চ শিক্ষা নিয়া আসে। এদের অনেকেই এখনো জেনারেল, ব্রীগেডিয়ার পদে আছে।
১৯৭৩-৭৪ এর দিকে বঙ্গবন্ধু দেশের প্রথম মিলিটারি একাডেমি স্থাপন করেন। এর পর জিয়া ও কয়েক দফা ক্যাডেট দেরাদুন পাঠায়।
এতে আশ্চর্য হয়ার কিছু নাই, পাকিস্তানও তাদের একাডেমি থাকার পরও দেরাদুন একাডেমি তে ক্যাডেট পাঠাইতো, ১৯৬৫ এর যুদ্ধের পর এটা বন্ধ হয়ে যায়।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা অনেকেই বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত 'মুজিব বাহিনীর' মুক্তিযোদ্ধা হলেও একজন সহযোদ্ধা হিসাবে জিয়া তাদেরকে ভালভাবেই চিনতেন, দেখতেন কোন একাডেমিক ট্রেনিং ছাড়াও যেভাবে যোদ্ধাদের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছিল পেশাদার সৈনিকদের সাথে পাল্লা দিয়ে এই তরুন 'মুজিব বাহিনীর' যোদ্ধারা ছিল অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত, সাহসি এবং নন-পার্টিজান দেশপ্রেমিক।
কিন্তু তারা কখনোই সহযোদ্ধা সেনাবাহিনীর কাউন্টার ফোর্স ছিলনা। সেনাবাহিনী-রক্ষী বাহিনী উত্তরবঙ্গে অনেকবার যৌথ অস্ত্রউদ্ধার অপারেশন চালিয়েছিল, তখনো কোন সমস্যা হয় নাই। এজাবৎ সেনা বাহিনী-রক্ষীবাহিনী কখনো ঝগড়া বিবাদে জড়ায় নাই, আর্মিতে যুক্ত হওয়ার পরও না।
জিয়া এসব ভালভাবেই জানতেন। তাই সঙ্গত কারনেই তাদের কে প্রোমশন দিয়ে আর্মিতে ঢুকানো হয়েছিল।
আপনার কথা মত জিয়া জাইনা শুইনা এই কালসাপ আর্মিতে ঢুকাইছে এইটা বিশ্বাস করতে বলেন ?
যে জিয়া সুধু সন্দেহর উপর ভিত্তি করে সেনাবাহিনী-বিমান বাহিনীর ১৪শত অফিসার সহ ২০০০ সহ কর্মি খতম করেন ..!!
৬৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:২৪
কারা বন্দি বলেছেন: আইছে আমার বাের ইতিহাসবিদ............................................।
নীচু হইয়া আম্লিগ অফিসের সামনে বইয়া থাকো। কিছু না কিছু পাইবা।
আবাইল্লা কুনহানকার।
৬৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
অথঃপর আমি বলেছেন: বচ আপনের ১৬ ফেব্রুয়ারীর লেখাটি আমার অদ্য ৪ মার্চ পড়ার সৌভাগ্য হইল। আপনাকে অসংখ্য ধইন্যাবাদ আপনার রেনডম রিপোষ্টের জন্য। অনন্তকাল রিপোষ্ট করতে থাইকেন। অন্তত প্রত্যেকদিন ২ বার। তাইলে আমার মতো যাতির অভাগা সন্তানরা আপনার গেয়ানের সুখ সুধা পান করিতে সক্ষম হইবে।
ও আর একটা কতা বলগারদের লাতি গুতারে ভয় পাইয়েন না। মনে রাখবেন মানির মান কুত্তায় কামরাইলেও যায়না।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিন সপ্তাহে ৪টা রিপোষ্ট .. খুব বেশী মনে হয়েগেল ?
কদিন আগে "আসাম ম্যাসাকার" নামে দশ-বার বছর আগের একটা ভিনদেশী খবর নিয়ে একটা বর্নবাদি সাম্প্রদায়ীক উষ্কানিমুলক পোষ্ট ৫০০ বারেরও বেশী রিপোষ্ট হইছিল। তখন এই শুশিলদের মুখ বন্ধ ছিল।
তাদের রিএকশান দেখেই বুঝতে পারছি আমার লেখায় তাদের জলুনির মাত্রা।
সুধু চামড়া না .. জলুনি মাংশ ভেদ কইরা হাড্ডি পর্যন্ত পৌছাইছে।
নইলে কি এভাবে পাগলা কুত্তা লেলায়ে দেয়া হয়।
৬৮| ১১ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৩
চঞ্চল বালী বলেছেন: আপনার ১৬ ফেব্রুয়ারির লেখা আমার একটি লেখার মন্তব্যের ঘরে রিপোস্ট আকারে দিয়েছেন। তাই আমার দুর্ভাগ্য হলো আজ ১১ মার্চ এটি পড়ার।
আপনি লিখেছেন, ৭২ সালে নিরাপত্তা বাহিনীতে শুন্যতা পুরণের জন্য রক্ষীবাহিনী গঠন করা হয়েছিল। সেই শুন্যতা কতদিন ছিল? ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত? তারপর হঠাত রক্ষীবাহিনী ভেঙে দেয়ার পর শুন্যতা পুরণ হলো কীভাবে?
১৫ আগস্টের পর রক্ষীবাহিনী না থাকার পরও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম উন্নতি হলো কী করে? সশস্ত্র ডাকাতি শুন্যের কোঠায় চলে এল কীভাবে?
রক্ষীবাহিনীর জন্য দরদ উথলে উঠলো কেন আপনার ৩৭ বছর পর? পেদানি খাওয়ার জন্য?
১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম উন্নতি..!!
কবে ছিল.?
কোন পরিসংখান আছে?
বুঝেন না কিছুই, জানেননা বালটাও, জানার চেষ্টাও করেন না। এরপরও আন্ডা-মান্ডা তথ্যদিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেন।
কঠোর সামরিক আইন জারি ছিল। বছরখানিক তো সান্ধ্যআইন বহাল ছিল রাত দশটার পর থেকেই। পরের বছর এটা ১১টা করা হয়। ১৯৮৩ র পরও রাত ১২টার পর কারফিউ জারি থাকতো।
এরভেতর ছিল দফায় দফায় কথিত অভ্যুত্থান চেষ্টা, আসলে বাহিনীর ভেতরে বৈরি সন্দেহে সহকর্মি অফিসার খতম অভিযান। ঐ সময়টা আবার কঠোর সান্ধ্যআইন, সন্ধ্যা থেকেই। মার্শাললর ভেতর শাষকদের বিরুদ্ধে যায় এমন সংবাদ প্রকাশের উপায় ছিলনা।
৮১ তে এরশাদ এসেও রাতের এই সান্ধ্য আইন বন্ধ করেনি। ১৯৮৫ দিকে যখন এই কারফিউ সম্পুর্ন উঠিয়ে নেয়া হয়, তখন পত্রীকাগুলো লিখেছিল -
"একটানা কারফিউ এর রেকর্ড - পানমুঞ্জাম এর পর ঢাকা ২য় কারফিউ নগরী"
এর ও হত্যা, লুন্ঠন, দখলবাজির কোন কমতি ছিল বলে শোনা যায়নি। অস্ত্রউদ্ধার অভিযান অব্যাহত ছিল, সেনাবাহিনী-BDR এর মাধ্যমে। আওয়ামিলিগকে শেষ করার পর, তাহের কে খতম করার পর সুরুহয় জাসদ নির্মুল অভিযান।
শুন্যতা পুরন এরপরও আব্যাহত ছিল .. এখনো অব্যাহত আছে।
তা না হলে বর্তমানে বাহিনীগুলোর আয়তন ৩ গুনেরও বেশী হতনা।
রক্ষীবাহিনীর জন্য দরদ আমার উথলে উঠলে উঠেনি।
দরদ সেই আমলের সেনা শাসকদের উথলে উঠেছিল, তা না হলে এই ‘মুজিব বাহিনির’ সদস্যদের প্রমশন দিয়ে দায়মুক্তি দিয়ে তাদের বেডরুমে ঢুকাইতো না।
৬৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০৮
রিফাত বিন সাদিক বলেছেন: যম দুত বলেছেন: নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই। সবাআই জানে তারা কি করছে।
সাপোর্ট করা এক জিনিস আর পাগলামি / চাগ্লামি করা আরেক জিনিস।আপনি ইতিহাস বিকৃত ক্রচেন।
এতবার রিপোস্টে মিথ্যা সত্য হবে না।
১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাইনষের লেহা কপি না কইরা আপনার নিজস্য কথা থাকলে কন।
বলেন - আমার লেখার কোন পয়েন্টটা মিছা ?
৭০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১৯
াহো বলেছেন:
সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান১৯৭৭ এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন।
১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর ভোররাতে বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃ তদন্ত দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত বিমানসেনা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
গতকাল রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ দাবি জানান। তাঁরা বলেন, কথিত বিদ্রোহের পর ’৭৭ সালে সামরিক আদালতে সাজা দেওয়ার প্রতিটি ঘটনা দেশের সংবিধানের আলোকে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
ওই সময় সামরিক আদালতের রায়ে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, বিমানবাহিনীর এমন ২৩৮ জন সদস্যের একটি তালিকা সংবাদ সম্মেলনে বিতরণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন: বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের পর সামরিক ট্রাইব্যুনালের বিচারের মাধ্যমে শাস্তি পাওয়া করপোরাল খায়রুল আনোয়ার, নূরুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, মনির শরীফ, সৈনিক কামরুজ্জামান, সার্জেন্ট মামুনসহ শতাধিক ব্যক্তি। এ ছাড়া ফাঁসি হওয়া ও নিখোঁজ বিমানসেনাদের কয়েকটি পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে করপোরাল খায়রুল আনোয়ার বলেন, ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে একটি অভ্যুত্থান-নাটক হয়। তৎকালীন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন। বরখাস্ত ও চাকরিচ্যুত করা হয় আরও তিন হাজার ব্যক্তিকে। নিখোঁজ হন অনেকে। এক হাজারের বেশি মানুষকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ওই ঘটনার পর নিখোঁজ সার্জেন্ট দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরের নাহার বলেন, ‘আমার স্বামীর লাশ ফিরে পেতে চাই। তাঁর কী অপরাধ ছিল, সেটা জানানো হোক। দেশের মানুষ হিসেবে সে অধিকার আমার আছে।’
নিখোঁজ করপোরাল মান্নানের স্ত্রী সুরাইয়া বলেন, ‘দুজন লোক আমার স্বামীকে টানাহেঁচড়া করে ধরে নিয়ে যায়। এরপর থেকে তাঁর কোনো হদিস নেই। অথচ বিদ্রোহের ঘটনার সময় তিনি গ্রামের বাড়িতে ছুটিতে ছিলেন।’
ফাঁসি হওয়া সার্জেন্ট আফাজ উদ্দিনের স্ত্রী রহিমা খাতুন বলেন, ‘পত্রিকায় খবর পড়ে জানতে পারি, আমার স্বামীর ফাঁসি হয়েছিল। কিন্তু সরকার কিছুই জানায়নি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, তিনি পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই পাইনি।’
খায়রুল আনোয়ার বলেন, সামরিক আদালতে এক মিনিটের রায়ে অনেকের ফাঁসির আদেশ দিয়ে তা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়েছিল। এ ছাড়া কথিত বিদ্রোহের সময় নিহত ব্যক্তিদের আর খোঁজ মেলেনি। লাশগুলো হয় পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে, নয়তো মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল হওয়ার পর সুবিচার ও ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যাপারে তাঁরা আশাবাদী হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত বিমানসেনাদের পূর্ণ পেনশন দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিল। কিন্তু তা আর কার্যকর হয়নি। অথচ এখন অনেকের জীবন বিপন্ন হতে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া, পুনর্বাসিত করা এবং তাঁদের আজীবন পেনশনের দাবি করে বলা হয়, এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়, এটা মানবিক ও ন্যায়বিচার-সংক্রান্ত। এ ছাড়া সঠিক তদন্তের মাধ্যমে চক্রান্তকারীদের নাম, ক্ষতিগ্রস্ত সবার ছবিসহ তালিকা প্রকাশ ও বিমানবাহিনীর তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ব্যাপারে তদন্তের দাবি করা হয়।
বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃ তদন্ত দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রথম আলো
http://www.prothom-alo.com/detail/news/190765
০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।
লেখাটি আগেই পড়েছিলাম।
৭১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:২৪
হাসিবুল আলম বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন । যারা সবকিছু জেনেও সাকা চৌধুরীর মত তর্ক করে তাদের চিন্তা ধারা নিশ্চয়ই সাকার থেকে ভালো কিছু হবে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি ঠিক বলেছেন । কিছু লোক সবকিছু জেনেও সাকা চৌধুরীর মত তর্ক করে।
৭২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪০
দিদারুল জান্নাত বলেছেন: নাম বলবো না বলেছেন: ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই। ধন্যবাদ আপনাকে।
০২ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে ....
উক্তিটা কুখ্যাত সাকা চৌধুরীর।
হ্যার জন্য রশি রেডি করা হইতেছে ...
৭৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ইতিহাসের কোন বিষয় নিয়া লেখলেই আমরা ব্লগাররা হয় আওয়ামী লীগ, না হয় বিএনপির পক্ষ নেই। নিজেরা যে একটু ভাবব এবং পক্ষে বিপক্ষে বলব, সেই বোধটুকু নষ্ট হয়ে যায়। লেখার বিপক্ষে বলতে গেলে লেখার সঙ্গে যে দলিল আছে, সেটার বিপক্ষেও বলতে হয়। এখানে তো একটা দলিল যুক্ত করা আছে ? এই দলিলের বিপক্ষে কেউ কেন বলছেন না ?
রক্ষীবাহিনীর কর্মকাণ্ড নিয়ে আমরা সমালোচনা করতেই পারি। কিন্তু কোন প্রমাণিত সত্যকে অস্বীকার করার আগে অস্বীকারের পক্ষেও তো প্রমাণ দেয়া দরকার।
০২ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ শামীম ভাই।
৭৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২৬
আবু সালেহ বলেছেন: এই দেশ টা কোন ব্যাক্তি বা ব্যাক্তি বর্গের হাতে একচেটিয়া ভাবে শাসন করার জন্য স্বাধীন হয়নি।
রক্ষী বাহিনি সরকারের রাজনৈতিক পেটোয়া বাহিনি ছাড়া আর কিছুই ছিল না , পুলিশের স্বল্পতা হল একটা বাহানা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনী মোটেই সরকারের রাজনৈতিক পেটোয়া বাহিনী ছিলনা-
এর ব্যাখ্যা আমি পোষ্টে দিয়েছি।
আপনার ভিন্নমত থাকলে সুনির্দিষ্ট ভাবে বলুন আমার কোন পয়েন্টটা ভুল।
৭৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
মোঃ আরিফ হাসান রনি বলেছেন: আমি আপনার লেখা পড়ে আর সবার মন্তব্য পড়ে এটা বুঝলাম যে সবাই বাচ্চা ছেলের মত প্রশ্ন করে , আর আপনি কি খুব জ্ঞানী, আপনি যে এত কনফিডেন্ট এর সাথে রক্ষী বাহিনীকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন , তাতে তো মনে হয় যেন আপনি নিজে ওদের পুনদানোর ফলাফল!!!
এত গুলা মানুষ যে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে শুনেছে , তা সব মিথ্যা আর আপনার গবেষণার ফলাফল টা সত্য ?
থাক ভাই , আপনার অমূল্য গবেষণা লব্ধ ফলাফল নিয়ে আপনি থাকুন , ধন্যবাদ আপনাকে নতুন করে ইতিহাস জন্ম দেবার জন্য।
আমার মনে হয় আপনি পাকি, নিজেকে বাচানোর জন্য এটা একটা চেষ্টা.........
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত গুলা মানুষ যে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে শুনেছে..?
শোনা কথা যাচাই না করেই বিশ্বাস করে ফেললেন?
৭৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১৫
কামরুজ্জামান (নয়ন) বলেছেন: এককালে বাকশাল করছেন নাকি?
১১ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব দলই বাকশাল করেছে।
সবগুলো দল মিলে সর্বসম্মত ভাবে দলের নাম বাকশাল দিয়েছে।
বাকশাল একটা অন্তরবর্তিকালিন অস্থায়ী ব্যাবস্থা ছিল।
বাকশাল কোন দল কে নিষিদ্ধ করেনি।
যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য দেশের সব গুলো দল সর্বসম্মত ভাবে বাকশালে যোগ দেয়।
আওমিলিগের কট্টর বিরোধী বলে পরিচিত সবগুলো দলই কোন বড় বিতর্ক না করে সর্বসম্মত ভাবে যোগদেয়।
মাওলানা ভাষানীর ন্যাপ,
আ স ম রব, শাজাহান সিরাজের জাসদ,
কমুনিষ্ট পার্টি সহ, দেশের সব গুলো রাজনৈতিক দল সর্বসম্মত ভাবে বাকশালে যোগ দেয়।
তখন BNPর জন্মই হয়নি। জামাত পাকিস্তানে পলাতক ছিল।
একটি দলও এর বিরোধিতা করে নি।
এর বিরুদ্ধে একটা মিছিল বা একটি হরতালও হয়নি।
খুনি জিয়া এসেই গনতন্ত্র দেয়ে দেন নি।
দুই বছরেই সসস্ত্র বাহিনির ১৪০০ অফিসার সহ ২০০০ সৈনিক খতম করা র পর কিছু দলছুট চোরচোট্টা-রাজাকার নিয়ে নিজেই দল গঠন করেন তার পর নিজের গদি স্থায়ী করে তারপর সিমিত ভাবে ঘরয়া রাজনিতির পারমিশন দেয়া হয়।
৭৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৯
নেওয়াজ শরিফ বলেছেন: ভাইয়া, ওই সময়ে কি হয়েছিল আমি তখনকার সময়ের লোক থেকে শুনেছি ।যার সাথে আপনার বক্তব্বের কোনও মিল নেই। শুনা কথা বিশ্বাস না করলে তো আপনারটা বিশ্বাস করব কি কারনে? বিষয় টা এমন যে আওয়ামীলীগ এর লোকেরাই এড়িয়ে চলে। এতেই আসল কাহিনি বুঝা যায়। আচ্ছা আপনার সব গাজাখুরি যুক্তি কথা মানলাম।
এখন বলেন মাত্র ৪ টি পত্রিকা ছাড়া বাকিগুলা নিষিদ্ধ করা হল কেন?
আপনি যদি "আমার ফাসি চাই" বইটা পড়েন তাইলেই বুঝতে পারবেন। আপনি তো এইখানে মনগড়া ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। আর কতগুলা লোক এমন ভাব করতেছে যেন গিলতেছে কথাগুলা। আজিব পুরা। এই নিয়া তো সন্দেহের অবকাশ নাই। এইটা তো আর ৫০০ বছর আগের কাহিনী না।
০২ রা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি আমার লেখাটা না পড়েই মানুষের শোনা কথা বিশ্বাস করে বসে আছেন।
৭৮| ০২ রা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রঙ্গভরা বঙ্গদেশী বলেছেন: শয়তান ও তার কথার স্বপক্ষে যুক্তি দেয়।
০২ রা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাদের মিথ্যা কাহিনীগুলো প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অনেক রক্তপাত, সান্ধআইন জারি, বিরামহিন গোয়েবলসিও প্রচারনা চালাতে হয়েছেল।
মিথ্যা প্রচারনা এখনো চলছে।
৭৯| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:২৯
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: ভাই, আমি আপনার লেখাটা দুই বার পড়লাম। সাথে বেশ কিছু কমেন্টও পড়লাম। যদি ভুল না বুঝে থাকি, আপনার পয়েন্টটা হচ্ছে যে রক্ষীবাহিনী বিচ্ছিন্ন দুই-একটা খুন-নির্যাতন করলেও কোন ধর্ষণ করেনি বা ঘুষ নেয়নি। যদি আমি ঠিক বুঝে থাকি, তবে নিচের অংশটুকু প্রযোজ্য হবে। আর পোস্টের মূল বক্তব্য ভুল বুঝে থাকলে নিজ গুণে ক্ষমা করে দিয়েন।
আর আমার কমেন্টের মূল বক্তব্যে প্রবেশের আগে আরেকটি কথা বলে নেই, হয়তো অপ্রাসঙ্গিক হতেও পারে। অমি রহমান পিয়ালকে তো অবশ্যই চিনেই থাকবেন। উনার অন্য একটা ব্লগ সাইটের একটা পোস্টে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে রেফারেন্স কি। উনি বলেছিলেন যে বাস্তব অভিজ্ঞতা। মানে বাস্তব অভিজ্ঞতার কোন ডকুমেন্টেড রেফারেন্স থাকে না, এটাই উনি বোঝাতে চেয়েছিলেন।
এবার মূল বক্তব্যে আসি। আমার একজন বাল্যকালের বন্ধু আছে, তার পিতা আবার আমার শিক্ষক বিধায় 'স্যার' ডাকি। স্যার গোঁড়া আওয়ামী লীগার, বর্তমান খাদ্যমন্ত্রীর কাজিন ব্রাদার। স্যার মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি, কিন্তু ছাত্রলীগ করতেন। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ি ডিগ্রী কলেজের ভিপি নির্বাচিত হন তাঁর ভাষ্যমতে আসাদুজ্জামান নূর সে সময় তাঁর সহযোগিতায় ধনবাড়ি ডিগ্রী কলেজ থেকে পাস করেন। এর কিছুদিন পর স্যার রক্ষীবাহিনীর উপ-কমান্ডার পদে নিয়োগ পান। তাঁর দু'জন দেহরক্ষী ছিল। তাঁরা তিনজন বাজারের কাছে রাস্তার পাশে একটা ঘরে থাকতেন। তাঁর দেহরক্ষী দু'জন একটা ক্যাশবাক্স বানিয়ে নিয়েছিল। যাবতীয় যানবাহন থেকে তাঁরা টাকা আদায় করতেন, গরুর গাড়ি থেকে শুরু করে ট্রাক পর্যন্ত।
আমার প্রশ্নটা হচ্ছে, রক্ষিবাহিনীর একজন উপ-কমান্ডারের জ্ঞাতানুসারে তাঁর দেহরক্ষীদ্বয় দ্বারা যানবাহন থেকে নিজেদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যয়ের জন্য টাকা তোলাটা ঘুষ গ্রহণ করার মধ্যে পড়ে কি-না?
প্রতিটা কথা স্যারের নিজ মুখে বলা আর আমার নিজ মুখে শোনা। আর স্যারের সাথে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ, বর্তমান খাদ্য মন্ত্রী এদের দহরম মহরম আমার নিজ চোখে দেখা।
আপনি যদি এটাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা আখ্যায়িত করতে চান, কষ্ট করে জবাব দিতে হবে না। আমি বুঝে নিব আপনার যুক্তিগুলো কি হতে পারে।
আর হ্যাঁ, আরেকটা কথা। মুরুব্বীদের ভুল ধরা ঠিক না, বেয়াদবী মাফ করবেন। আপনি দেখলাম ৪৭ নং মন্তব্যের প্রতি-মন্তব্যে বলেছেন, "পুরাতন পত্রপত্রীকা ঘেটেও তেমন কোন বড় ঘটনা পাওয়া যায়নি।" তা সে সময় সরকারী প্রভাবমুক্ত স্বাধীন কয়টি সংবাদপত্র ছিল যেন?
০৭ ই মে, ২০১২ ভোর ৪:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্যার রক্ষীবাহিনীর উপ-কমান্ডার পদে নিয়োগ পান।
তাঁর দু'জন দেহরক্ষী ছিল। তাঁরা তিনজন বাজারের কাছে রাস্তার পাশে একটা ঘরে থাকতেন।
অসম্ভব এবং অবিশ্বাস্য.!
রক্ষীবাহিনী একটি সুশৃক্ষল প্যারামিলিটারী বাহিনী, এরা বেশিরভাগ সাভার ব্যারাকে থাকতো, সুধু স্পেসাল অপারেশনে বিভিন্ন যাগায় যেত। স্বল্প সময়ের জন্যই। উপ-কমান্ডারের দায়িত্ব অনেক, তার অধিনে ২০জন সৈনিক। স্পেসাল অপারেশনে নিজ এলাকায় যাওয়ার সম্ভাবনা ১% ও না।
মানলাম সে গেল, কিন্তু গুরুত্বপুর্ন ডিউটি বাদ দিয়ে নিজ ক্যাম্পে না থেকে বাজারের পাসে ঘরে থাকা, নিজস্য ২০ দক্ষ সৈনিক থাকার পরও দুই প্রাইভেট দেহরক্ষী ... চাঁদাবাজী .. অবিশ্বাস্য.!!
রক্ষীবাহিনীর উপ-কমান্ডার দের পরে সরাসরি সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন পদে নেয়া হয়েছিল। আপনার স্যার সম্ভবত যাননি,
কেন.?
গেলে এতদিনে ব্রীগেডিয়ার হয়ে যেতেন, হানিফ-রাজ্জাকের চামচা হয়ে থাকা লাগত না।
তার অর্থ, আপনি শুনছেন .. ভুল ভাবে বুঝছেন।
আপনার স্যার রক্ষীবাহিনী না।
ছিল গ্রাম রক্ষী বাহিনিতে ... মানে "চকিদার"
৮০| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:৩৩
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: সংশোধনী
*মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ি ডিগ্রী কলেজের ভিপি নির্বাচিত হন। তাঁর ভাষ্যমতে আসাদুজ্জামান নূর সে সময় তাঁর সহযোগিতায় ধনবাড়ি ডিগ্রী কলেজ থেকে পাস করেন।
**প্রতিটা কথা স্যারের নিজ মুখে বলা আর আমার নিজ কানে শোনা।
৮১| ০৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: আমি যা শুনেছি, তা আমি বুঝিনি! আপনার কাছ থেকে আমাকে বুঝে নিতে হলো যে আমি কি শুনেছি!
কাউকে মোকাবেলা করার আপনার এই কৌশলটা আমার কাছে খুব খুব ভাল লাগলো। আওয়ামী লীগের সাথে যায় বৈকি! আমার আসলে আর কিছু বলার নেই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আর আমার ৭৯ নং কমেন্টের শেষে একটা প্রশ্নও করেছিলাম। যাই হোক, এখন আর উত্তর দেয়ার দরকার নেই, কারণ আমি আপনার জবাব দেখতে আসার উৎসাহ বোধ করছিনা...
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সে সময় সরকারী প্রভাবমুক্ত স্বাধীন কয়টি সংবাদপত্র ছিল যেন?
হ্যা, বাকশাল চালু হওয়ার পর ৪টি সংবাদপত্র ছিল সত্য। সেটা মাত্র ৬ মাস।
আগের তিন বছর সব সংবাদপত্রই ছিল।
৮২| ০৮ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৫
দিকভ্রান্ত একা বলেছেন: এমন নোংরা পোস্ট অনেকদিন সামু তে পড়ি নাই । মন্তব্য করার রুচি নাই
২১ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার লেখায় একটি শব্দও নোংড়া না।
আরেকবার পরে দেখুন। আমি কখোনো গালিগালাজ করিনা।
৮৩| ২৫ শে মে, ২০১২ সকাল ১১:৩৯
অসহায় নাগরিক বলেছেন: সম্পূর্ণ মিথ্যাচার। রক্ষী বাহিনী কি করেছে কি করেনি তা আপনার পোস্ট থেকে জাতীর জানতে হবে না। এখনো অনেক ভিক্টিম জীবিত আছে। এমনকি হুমায়ুন আহমেদ পর্যন্ত তার বই এ লিখেছেন ওনার পরিবারের উপর রক্ষী বাহিনীর অনাচারের কথা।
আওয়ামীলীগ করেন ভালো কথা, কিন্তু এইরকম পোস্ট না দিলেই কি নয়।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: একটি শহিদ পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত বাড়ী থেকে জাফর ইকবাল-হুমায়ুন আহাম্মদের পরিবার কে বের করে দেয়া হয়েছিল শক্তিপ্রয়োগ করে। রক্ষীবাহিনীর সহায়তায়। ঘটনা সত্য।
এরজন্য দায়ী তত্তকালিন শাষকগোষ্ঠির এক সন্ত্রসি এম্পি। উনি পরে জিয়ার বিম্পিতে যোগ দিয়েছিল।
এই ধরনের দুর্নিতিবাজদের পরে দেখা যায় - জিয়া- এরশাদের দলে ..
৮৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৯
রাতুলবিডি বলেছেন: অরুণা সেনের জবানবন্দী কি জাতি ভুলে গেছে?
Click This Link
১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নক্সাল পন্থি নেতা শান্তিসেনের বর্ননা এখানে খুবই অস্পষ্ট -
সিরাজ শিকদার ও তার দলের সদস্যদের মেরেছিল পুলিশ। রক্ষীবাহিনী নয়।
সিরাজ শিকদারকে গ্রেফতারের পরদিন হত্যা করে পুলিশ।
শ্রীমতি অরুণা সেনের জবানবন্দীও বিভ্রান্তিকর।
উনি রক্ষিবাহিনীর নির্যাতনের যে বর্ননা দিলেন অস্ত্রউদ্ধার করতে যেয়ে মারপিট করার। পিটুনি দিলেও কাউকে তো মেরে ফেললো না। দুএকজন মারা গেলেও কোন গনহত্যার একটি বিবরনও পাওয়া গেলনা?
এধরনের অস্ত্রউদ্ধার করতে যেয়ে মারপিট করা যেকোন আইনশৃক্ষলাবাহিনীর একটা সাভাবিক কাজ, এসব এখনো চলছে।
তাহলে রক্ষীবাহিনীর বিরুদ্ধে গনহত্যার ঢালাও অভিযোগগুলো অমুলক , আতিরঞ্জিত ছিল..??
৮৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
সুমন্তত্রিদিব বলেছেন: ভালা জিনিস নিয়া পুষ্ট দিসেন।।এরপর মুক্তিযুদ্ধে গুলাম আযমের অবদান নিয়া একটা পুষ্ট দেন।।
.......................
নাম বলবো না বলেছেন: ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আবার শাকার কবিতাটি জূড়ে দেয়া হল!
এই পোষ্টে মন্তব্যকারি সাকার ১৬ নং চামচা!
৮৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৭
মামুন মুনতাসীর০০০ বলেছেন: এইটা কি কমেডি পোস্ট??
কয়টা হাসির ইমু দিতেন পরিস্কার হইতো
১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন যুক্তি খুজে না পেয়ে এখন কোনমতে দায়সারা জবাব। .. কমেডি.!!
৮৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২২
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: কী ডকুমেন্ট দিলেন, এক অক্ষরওতো বোঝা যায় না, এমনতো না যে অরিজিনাল ডকুমেন্ট দিছেন (সেটা দিলেও লার্জ ফটো দেয়ার কথা যাতে কনটেন্ট বোঝা যায়), বর্তমানের কমপিউটারে কম্পোজ করা ডকুমেন্টের টেক্সট কপি+পেস্ট করে দিলেইতো বোঝা যেত, আর ফটোই যদি দিলেন তবে সেটা এত ছোট কেন দিলেন? কনটেন্ট বুঝতে পারা গেলে কোন অসুবিধা আছে?
এটা দালালির সাথে প্রতারণাও নাকি!
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জুম করে দেখে পড়া যায়। ভাল করে পড়ে দেখুন .
৮৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
বাংলার এয়ানা বলেছেন: ।
৮৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: স্বাধিনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে যুদ্ধ ফেরত বিপুলসংখক তরুন মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মসংস্থানের জন্য ১৯৭২ এর সুরুতে “জাতীয় রক্ষীবাহিনী” গঠিত হয়। মিথ্যা কথা অথবা আপনার অজ্ঞতা।
দেখুন "গোপন সাত দফা চুক্তি মোতাবেক একটি আধাসামরিক বাহিনী তৈরীর প্রস্তুতি আগেভাগেই ছিল ভারতের আর ‘র’ মনোনীত ব্যাক্তি বসেই ছিলেন ডাক পাবার অপেক্ষায় আর সে ব্যক্তিটি ছিলেন বিশেষ ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী তৈরীতে বিশেষ অভিজ্ঞ মুজিব বাহিনীকে মূল ট্রেনিং দাতা মেজর জেনারেল এস এস উবান। শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের প্রাধানমন্ত্রী ইন্দিরা কে চিঠি দিতেই হাজির উবান।
সাথে আসে মেজর মালহোত্রা। তানদুয়ার মুজিব বাহিনীর ক্যাম্পে ট্রেনিং এর সময় ও এই মেজর মালহোত্রা ছিল। তার মানে নতুন বোতলে পুরানো মদ। মুজিব বাহিনীর ট্রেইনাররা আসে রক্ষী বাহিনী কে ট্রনিং দিতে। এই রক্ষী বাহিনী যাপিয়ে পরে বামপন্থী আর সমাজতান্ত্রিক বামপন্থী চিন্তাধারার অনুবর্তীদের ওপর।"
কিভাবে রক্ষীবাহিণী তৈরী হয় তা Phantoms of Chittagong : the "Fifth Army" in Bangladesh এই বইতে পরিস্কার লেখা আছে যে রক্ষী বাহিনী তৈরী করছে।
এই নিন রক্ষীবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা আপানাদের দেবতা উবানের ফডু। বান্দাইয়া ঘরে রাখেন
"এই তিন লাখ বাঙ্গালিদের ৭১ সাল থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় তিন বছর যাবত যুদ্ধবন্দির মত জিম্মি করে রাখা হয়েছিল বিচারাধিন ১৯৫ জন পাকি সামরিক অফিসার যুদ্ধা পরাধির বিপরিতে।
এই শুন্যতা পুরন করতেই মুলত 'রক্ষীবাহিনী' গঠিত হয়েছিল।"
রক্ষীবাহিনী তৈরী হয় ১৯৭২ সালে শেখ মনির অনুসারী মুজিব বাহিনী থেকে। সে যায়গায় আপনার ৭১ থেকে ৭৪ পর্যন্ত নাকি সব অফিসার সৈন্য বন্দী থাকে পাকিস্তানে তাহলে রক্ষীবাহিনীর লোক কিভাবে পাকিস্তান ফেরত সৈন্য হয়?
রক্ষীবাহিনীর জন্য এক খানা ইন্ডেমেনিটির দরকার ছিলে সেনাবাহীতে তা কি জানেন?
এত ভূল আমি ঠিক করে দিতে পারবনা আমার লেখার লিঙ্ক রেখে গেলাম পাঠক বিচার করুক।
Click This Link
ছোট্ট একটি ঘটনা রক্ষীবাহিণীর দেশ প্রেমেরঃ
রক্ষী বাহিনী এসে বিপ্লবকে প্রথম খুব মারধর করলো।.. খুব মেরে বিপ্লবের মা ও বাবাকে ডাকিয়ে আনলেন। তারপর বিপ্লবকে বললো,’কলেমা পড়’। বাধ্য হয়ে বিপ্লব হিন্দু হয়েও কলেমা পড়লো। এরপর বললো, ‘ সেজদা দাও পশ্চিমমুখী হয়ে।‘ ভয়ে বিপ্লব তাই করলো। যখন সেজদা দিল, পেছন থেকে বেয়োনেট চার্জ করে বাবা-মা ও অনেক লোকের সামনে হত্যা করলো তাকে। বেয়োনেট চার্জ করার সময় রক্ষীদের একজন বললো, মুসলমান হয়েছো, এবার বেহেশতে চলে যাও।...
আমার সাথে যে ৪০জনের মতো ছেলে রাজনীতি করতো তারা সবাই ছিল ব্রিলিয়ান্ট, ফাস্টক্লাস পাবার মতো ছেলে। শুধু বেঁচে আছি আমি ও আরেকজন। বাকী সবাই রক্ষী বাহিনী, মুজিব বাহিনী ও মুজিবের অন্যান্য বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে গৌতম দত্তকে গ্রেফতার করা হয় ঢাকায় এবং হত্যা করা হয় কাটুবুলিতে তার নিজের বাড়িতে নিয়ে। রশিদকে হত্যা করা হয় রামভদ্রপুরে নিয়ে। ডামুড্যার আতিক হালদার, ধনুই গ্রামের মোতালেব এদেরকেও তাদের বাড়িতে নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সামনে হত্যা করা হয়। পঁচাত্তরের প্রথম দিকে মোহর আলীকে ধরেছিল পুলিশে। শিবচর থেকে তাকে নিয়ে গিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। তার শরীরের চামড়া খুলে লবণ মাখিয়ে তাকে হত্যা করা হয় এবং তার লাশ ডামুড্যা বাজারে টানিয়ে রাখা হয় কয়েকদিন।
.... আঘাত এলো সিরাজ সরদারের উপরে। তিনি পালিয়ে গিয়ে সিরাজ সিকদারের বাহিনীতে আশ্রয় নিলেন। সিরাজ সিকদার তাকে চারজন গার্ড দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একদিন তাকে ডেকে নিয়ে এলো। এরপর ঘেরাও করে প্রথমে তারা সিরাজ সিকদারের দেয়া চারজন গার্ডকে হত্যা করলো। আর সিরাজ সরদারকে নিয়ে এলো নদীতে। নৌকার মাঝির বর্ণনামতে, প্রথমে তারা সিরাজ সরদারের হাতের কব্জি কাটল, তারপর পা ও অন্যান্য অংগ প্রত্যঙ্গ কেটে এবং শরীরের মাংস কেটে টুকরো টুকরো করে নদীতে ফেলে দিলো।‘ ( বামপন্থী নেতা শান্তি সেনের বর্ণনা)
আর আপ্নিই সেই বলদ যেকিনা বিডি আর হত্যা যায়েজ বলছেন, দালালী করুন লিমিট রেখে করুন
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষিবাহিনীর কাজ ছিল মুলত অস্ত্র উদ্ধার, শিরাজ সিকদারের নেতৃত্বে নকশাল সর্বহারা দলের হাতে ছিল বিপুল পরিমান ভারি অস্ত্রসস্ত্র। এটা সত্য যে অস্ত্রউদ্ধার করতে গুলিবিনিময়ে কিছু প্রানহানী হয়েছিল। ক্রসফায়ারেও কিছু মারা হয়েছিল সত্য। এখনো সেখানে রেব-পুলিশের ক্রসফায়ারে সর্বহারা মারা হচ্ছে।
রক্ষিবাহিনীর হাতে প্রানহানি সহ অনেক মানুষ নির্যাতিত হয়ে থাকলেও ব্যাপক কোন হত্যাকান্ডের ঘটনা শোনা যায়নি। পুরাতন পত্রপত্রীকা ঘেটেও তেমন কোন বড় ঘটনা পাওয়া যায়নি। সুধু দুএকটি বড় সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।
৭৩ এর দিকে উত্তরবঙ্গে কিছু অস্ত্রধারি মাওবাদি নক্সালদের সাথে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়। তখন রক্ষিবাহিনী একা পেরেউঠেনি, সেনাবাহিনী ও BDR তলব করতে হয়েছিল। তখন তাদের পরাস্ত করতে বামপন্থি সন্ত্রাসি সহ অনেক নিরিহ মানুষও মারা গিয়েছিল। পরে সেনাবাহিনী ও রক্ষিবাহিনীর মাধ্যমে তালিকা করে রেশন কার্ড বিতরন করা হয়েছিল।
এসব মামুলি ব্যাপার, এখনো সর্বহারা দমন চলছে, ক্রসফায়ার চলছে।
সিরাজ শিকদার ও তার দলের সদস্যদের ভিন্ন একটি অপারেশনে গ্রেফতার করে পরে ক্রসফায়ারে মেরেছিল পুলিশ। রক্ষীবাহিনী নয়।
মুজিব বাহিনীকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ট্রেনিং দিয়েছে এতে আশ্চর্য হওয়ার কি আছে?
আপনার কথামত ভারতের ট্রেনিং পাইলে সবকিছু পইচা যায় নাকি?
মুক্তিবাহিনীর সকল সদস্য ভারতের অস্ত্র ও ট্রেনিং পাইছে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, পুলিশ, মুজিব বাহিনী, কাদের বাহিনী, মায়া বাহিনী, ঢাকার ক্রাকপ্লাটুন, নৌকমান্ডো সবাই ভারতের অস্ত্র ও ট্রেনিং পাইছে। নিরাপত্তা ও নাজুক বিশ্বপরিস্থিতির কারনে প্রথম দিকে গোপনে গোয়েন্দা বাহিনীর তত্বাবধানে ট্রেনিং হত। ভারত কৌশল্গত কারনে এসব অশ্বিকার করত। পরে বিশ্বজনমত তৈরি হয়ে গেলে ব্যাপক ভাবে ট্রেনিং ও যৌথ অপারেশন চলে।
স্পেশাল বাহিনী তৈরীতে বিশেষ অভিজ্ঞ মুজিব বাহিনীকে মূল ট্রেনিং দাতা মেজর জেনারেল এস এস উবান, এটা সত্য।
রক্ষীবাহিনীতে মুজিব বাহিনী ও কাদের বাহিনী থেকে বেশিরভাগ সদস্য নেয়া হয়েছিল, এসবও সত্য।
আপনার কথায় বোঝা যায় মুক্তি বাহিনীর স্পেশাল ইউনিট 'মুজিব বাহিনী' জেনারেল উবানের তৈরি ভারতীয় চর (পাকিরাও এই কথাই বলত)
তাহলে মুজিবর কে মারার পর জিয়া জাইনা শুইনা এইসব ভারতীয় চরদের প্রমোশন দিয়া আর্মিতে ঢুকাইলো কেন?
আপনার কাছে জবাব পাওয়া যাবে না, জানি।
কারন এই মুজিব বাহিনী ছিল শ্রেষ্টতম বাহিনী।
তারা ভালভাবেই জানত এরা স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে দলীয় নিয়োগ ছিলনা, ছিল Good selection. সুদক্ষ, চৌকোশ, যোগ্য এবং সাহসি মুক্তিযোদ্ধা।এদের পেশাদারিত্ব প্রমানিত হয়েছিল। প্রমোশন নিয়ে আর্মিতে ঢুকেও যোগ্যতার প্রমান রেখেছিল। দুজন সেনাপ্রাধানও হয়েছিলেন।
সঙ্গতকারনেই তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ হয়নি ততকালিন সামরিক শাষকদের।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনীর জন্য এক খানা ইন্ডেমেনিটির দরকার ছিলে সেনাবাহীতে তা কি জানেন?
বুঝা যায় পোষ্ট পড়েন নাই, না পইড়াই ফাল পারা!
রক্ষীবাহিনীর সকল সদস্য কে বিনা ইন্টারভিউতে প্রমোশন দিয়া আর্মিতে ঢুকানোর পর এই ইন্ডেমেনিটি দেয়া হয়েছিল। যা আমার দেয়া গেজেটের কপিতেই আছে।
"রক্ষীবাহিনী কতৃক বর্তমান ও পুর্ববর্তি সকল কর্মকান্ড, সেগুলো অনুমান করে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর নিজস্ব এখতিয়ারভুক্ত জিনিষ"
৯০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: মুক্তি বাহিনীর স্পেশাল ইউনিট 'মুজিব বাহিনী' এই কথাটি কোথায় লেখা আছে? মুজিব বাহিনী ছিল সম্পূর্ন আলাদা, মুজিবের পেটোয়া বাহিনী। তুমি নিজেই স্বীকার করছ "রক্ষীবাহিনীতে মুজিব বাহিনী ও কাদের বাহিনী থেকে বেশিরভাগ সদস্য নেয়া হয়েছিল, এসবও সত্য।"
আসল জায়গা থেকে সরে আসলা কেন? পোষ্টে বলছ "১৯৭২ এর সুরুতে “জাতীয় রক্ষীবাহিনী” গঠিত হয়।"
রক্ষীবাহিনী তৈরী হয় ১৯৭২ সালে শেখ মনির অনুসারী মুজিব বাহিনী থেকে। সে যায়গায় আপনার ৭১ থেকে ৭৪ পর্যন্ত নাকি সব অফিসার সৈন্য বন্দী থাকে পাকিস্তানে তাহলে রক্ষীবাহিনীর লোক কিভাবে পাকিস্তান ফেরত সৈন্য হয়?
আবার বলছ
"বেছে নেয়া হয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত সাহসি তরুনদের" আবার আগের কমেন্ট এ স্বীকার করছ
তাহলে মুজিবর কে মারার পর জিয়া জাইনা শুইনা এইসব ভারতীয় চরদের প্রমোশন দিয়া আর্মিতে ঢুকাইলো কেন?
জিয়া কি করত এই ১২০০০-১৫০০০ র ক্ষীবাহিনী র সদস্য কে ধরে ফাসিতে দেবে? যেটা মুজিব করেছে জাসদের ৩০০০০ হাজার কর্মীর সাথে। তোমার ভাষায় যারা দুস্কৃতিকারী।
এটা সত্য যে অস্ত্রউদ্ধার করতে গুলিবিনিময়ে কিছু প্রানহানী হয়েছিল। সেই কিছু কত? ৩০০০০ হাজার জীবন কিছু!!!!!!!!!!!!!!!!!
তোমার বলদামি মার্কা পোষ্ট খুব কষ্ট কইরা পড়ছি। না পইরা ফাল পারিনা। যদিও অখাদ্য, বমি উদ্রেককারী কারন কারন যে কিনা বলে রক্ষীবাহিনী সোনার সন্তান।
আচ্ছা ইন্ডেমিনিটি দিলে সব মাফ হয় তাইনা? ভেরী গুড পয়েন্ট তাহলে তুমি কি জান ফারুক রশীদ ও ইন্ডেমিনিটের আওটায় ছিল? তোমার সাথে বলদামি আর করতে পারব না
তুমি বলছ "বর্খাস্ত করতো নতুবা কোনমতে ঠাঁই হোত আনসার বা VDP তে।"
ওরে দামড়া তখন কোন ভিডিপি আনসার ছিল না। তোমার এই ফালতু পোষ্ট আমি আর কিছু লিখব না। বলদের সাথে তর্ক হয় না।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তরে সামনে পাইলে কান ধইরা উঠবস কারাইতাম,
না পইড়া না বুইঝা কমেন্ট করার জন্য।
আমি কোথায় লিখেছি - "রক্ষীবাহিনীর লোক পাকিস্তান ফেরত সৈন্য"?
আনসার বাহিনীকে বললি "তখন ছিলনা"!
আনসার বাহিনী অনেক পুরোনো বাহিনী ১৯৪৮ এ গঠিত হয়। মুজিবনগর সরকারে গার্ড-অব অনার দিয়েছিল এই বাহিনী!
৯১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: দোস্ত আইস এইখানে তোমারে উৎসর্গ কইরা একখান পুষ্ট মারছি
৯২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০১
তথই বলেছেন: শান্তি চাই নতুন কোন পেটোয়া বাহিনী চাই না
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শান্তি অবস্যই চাই,
কিন্তু জনগনের জানমাল রক্ষা ও সন্ত্রাসি রাজাকারদের অব্যাহত নৈরাজ্য দমনের জন্য একটি নতুন একটি বাহিনী চাই।
"প্রজন্ম মিলিশিয়া বাহিনী" চাই!
এটি পড়ুন
Click This Link
৯৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
হোরাস বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আমাদের পূর্বপুরুষ বঙ্গদেশে হঠাত নাযেল হয়েছেন। তারা মুক্তিযুদ্ধ, রক্ষীবাহিনী আর আপনার মহিমান্বিত বাকশাল কিছুই দেখেননি। তারা হঠাতই বোধবুদ্ধিহীন হয়ে কিছুই এই প্রজন্মকে জানিয়ে যেতে পারেননি , ফলত: আপনার আবির্ভাব।
আমার একজন চাচা ছিলেন রক্ষীবাহিনীর সদস্য.. হোয়াট ডিডন্ট হে ডু, ইউ ক্যান আস্ক মি.
দেখেন বাকশালই মুজিব হত্যার গ্রাউন্ড তৈরী করেছিল, ভাবতেছি এই বিষয়ক একটা পোস্ট দিবো। আপনাকে ধন্যবাদ বিষয়টা উস্কে দেয়ার জন্য
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাকশালই মুজিব হত্যার গ্রাউন্ড তৈরী করে কিভাবে?
মুজিব হত্যা তো পুর্বপরিকল্পিত সামরিক বাহিনীর কিছু পাকিপন্থি কুচক্রিরা করেছিল, মার্কিন সাহায্যে।
সব দলই বাকশাল করেছে।
সংসদে সবগুলো দল মিলে সর্বসম্মত ভাবে দলের নাম বাকশাল দিয়েছে। কেউ ওয়াকআউট করেনি।
বাকশাল একটা অন্তর্বর্তিকালিন অস্থায়ী ব্যাবস্থা্র মত ছিল।
বাকশাল কোন দল কে নিষিদ্ধ করেনি।
তাজউদ্দিন বাকশালে যোগ দিলেও এর বিরোধী ছিলেন, মন্ত্রীপদ ছেড়ে দিলেও, বাকশাল ও দলের সদস্যপদ ছিল, সংসদসদস্য পদও ছিল।
যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে পরবর্তি দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য দেশের সব গুলো দল সর্বসম্মত ভাবে বাকশালে যোগ দেয়।
আওমিলিগের কট্টর বিরোধী বলে পরিচিত সবগুলো দলই কোন বড় বিতর্ক না করে দেশের দুর্যোগ সামাল দিতে সবাই সর্বসম্মত ভাবে বাকশালে যোগ দেয়। যোগ দিতে কাউকে জোড়পুর্বক বাধ্য করা হয়নি।
মাওলানা ভাষানীর ন্যাপ, আ স ম রব, শাজাহান সিরাজের জাসদ,
চীন পন্থি, মস্কো পন্থি কমুনিষ্ট পার্টি সহ, দেশের সব গুলো রাজনৈতিক দল সর্বসম্মত ভাবে বাকশালে যোগ দেয়।
তখন BNPর জন্মই হয়নি। জামাত পাকিস্তানে পলাতক ছিল।
একটি দলও এর বিরোধিতা করে নি।
এর বিরুদ্ধে একটা মিছিল বা একটি হরতালও হয়নি।
সুধু জাসদের একাংশ গণবাহিনী অনেক পরে বিরোধিতা সুরু করে।
খুনি জিয়া এসেই গনতন্ত্র দেয়ে দেন নি।
দুই বছরে কয়েক দফা কু এর নামে স্বসস্ত্র বাহিনির ১৪০০ সহকর্মি অফিসার সহ ২০০০ সৈনিক খতম করা র পর কিছু দলছুট চোরচোট্টা-রাজাকার জুটিয়ে নিজেই দল গঠন করেন। তার পর নিজের গদি স্থায়ী করে তারপর সিমিত ভাবে ঘরোয়া রাজনীতির পারমিশন দেয়া হয়।
এর অনেক পরে নির্বাচন তামাসা করে নিজে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতা নিশ্চিত করে, এরপর "গণতন্ত্র" কে দেয়া হয়।
৯৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: উপরে কইলেন শোনা কথায় কান দিয়েন না আবার নিজেই শোনা কথা শোনইতেছেন ... এরচেয়ে নিজের শোনায় তেল দেন !!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার কথা কোনটাই শোনা কথা না।
আমি আমার বক্তব্যের সাথে সাপোর্টিং পেপার দিয়েছি। এই গেজেট নোটিফিকেসানের বিরুদ্ধে কেউই কিছু বলেনি।
সোনা নিয়ে টানাটানি ... এটা তো বলেছিল শাকা!
এই পোষ্টে তুই শাকার ১৭ নং চামচা!
৯৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনার ধারনা ভুল।
আমি আর্মি বা রক্ষিবাহিনী তে থাকার প্রশ্নই উঠেনা, সেই আমলে আমি খুবই ছোট। ছোট থাকলেও অনেককিছুই মনে অছে।
গত বছর আমার অফিসে একজন বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মির কাছ থেকে প্রথম এ ব্যাপারে অনেক তথ্য জানতে পারি। উনি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ছিলেন। পরে এসকল তথ্য অন্যান্ন (অব) আর্মি অফিসারদের যাচাই করার পর এর সত্যতা সম্ভন্ধে নিশ্চিত হই।
পুরনো বইপুস্তক পত্রপত্রীকা গুলো ঘাটাঘাটি করে এব্যাপারে খুবএকটা তথ্যপ্রমান পাইনি। ইন্টারনেটের পাবলিক ডমেইন গুলোতেও এব্যাপারে বিস্তারিত কিছু পাওয়া যাচ্ছে না।
আপনার পিতা বোঝা যাচ্ছে রাজনিতি সচেতন না। তাই ওনার কাছে প্রকৃত তথ্য পাবেন না। ওনার সহকর্মি বা সে আমলের অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। সত্য ঠিকই বেড়িয়ে আসবে।
আমার পরিচিত তিনজন মুক্তিযোদ্ধা আছেন যারা রক্ষিবাহিনীর অত্যাচারে সারাজীবন কর্মহীন থেকেছেন। আমার ফুফাত বোনের স্বামী্ও অই তিনজনের একজন। রক্ষিবাহিনীর অত্যাচার সারাজীবন বয়ে বেড়িয়েছেন। আর আপনি তাদের পাপমোচনে নেমেছেন।
সেনাবাহিনিতে কো-অপ্ট করলেই কি সব অপকর্ম জায়েয হয়েযায় ? অপারেশন ক্লিনহার্ট, ১/১১ এর সেনা-কুর্কম কি জায়েয হয়ে যাবে ? দেশের নিরাপত্তাবাহিনি/সেনাবাহিনীর কৃতিত্ত্ব শুধু নিরাস্ত্র মানুষের অত্যাচারে .... চরম অ্যাডভেন্চার... দুর্বল লোকের বউ পেটানোর মত ...
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনী পেটায়নি একথা আমি কখনোই আমার লেখাটিতে দাবি করিনি।
আমার লেখার মুল বক্তব্য আপনি মোটেই বুঝতে পারেন নি।
যুদ্ধ করে স্বাধীন অধিকাংশ দেশেই পরবর্তিতে অস্ত্রধারি বিপ্লবিরাই হয়ে ওঠে আত্মঘাতি। এর উদাহরন আমাদের কাছের দেশ লাওস আর ক্যাম্বডিয়া, আফ্রীকায় এংগোলা, কংগো, মোজাম্বিক আর কিছুটা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে আফগানিস্তানে। আস্ত্রধারীরা দেশ স্বাধিনের পরও ২০-২৫ বছর জাবত পরস্পর সংঘাত চালিয়েগেছে। এংগোলা, নামিবিয়া ও কংগোতে এখনো ভারি অস্ত্রে গৃহযুদ্ধ চলছে।
এই নৈরাজ্য আগাম ঠ্যাকানো জরুরি ছিল, বিপুল সংখক অস্ত্রধারী মুজিবসেনাদের দ্রুত কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা খুবই প্রয়জনীয় ছিল। এবং অস্ত্র দ্রুত উদ্ধারও সমান জরুরি ছিল।
তৎকালিন নবগঠিত সরকারের বিচক্ষন সিদ্ধান্তে দেশটি বিশাল বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেয়েছিল বলে আমার ধারনা।
নইলে দেশটি লেবাননের মত তিন-চারটি অংশে, ফালাঞ্জিষ্ট, দ্রুজ মিলিশিয়া ও হিজবুল্লা বাহিনীর মত পরস্পর সংঘাতে লিপ্ত থাকতো।
৯৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: কি কন বাংলাদেশে রক্ষি বাহিনী কোন জিনিস ছিল নাকি???
নাম বলবো না বলেছেন: ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই। ধন্যবাদ আপনাকে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আবার সাকার কবিতা?
এই পোষ্টে মন্তব্যকারি সাকার ১৮ নং চামচা!
৯৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমার বালের চেতনা ধারী বালের ট্যাগ দেয়া ছাড়া আর কি পাড়েন।
এখানে বাল মানে= বাংলাদেশ আওয়ামী লীগও হতে পারে আবার হিন্দি চুলও হতে পারে
৯৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৩
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: যারা রাস্তায় মানুষ পেটায় তাদের কে তো ভাল ভাবার কারন নাই।
৯৬ এ লগি দিয়া পিটাইয়া মারার ঘটনা ভুলে গেছো বালক? নাকি তখন তোমার জন্ম হয় নাই!
৯৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দুঃখিত! আপনার সংগে একমত হতে পারলাম না।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তাহলে আপনার ধারনা রক্ষীবাহিনী -
স্বজনপ্রীতি করে লোক ঢুকানো একটি দলিয় প্রাইভেট বাহিনী,
মুজিবের নিরাপত্তায় নিয়োজিত দেহরক্ষী বাহিনী,
সেনাবাহিনীর চেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়ে একটি প্যারালাল বাহিনী।
যদি তাই হয়। তাহলে জিয়াউর এই কালসাপদের সবাইকে প্রমোশন দিয়া আর্মিতে ঢুকাইল কেন?
১০০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:০১
গরল বলেছেন: রক্ষীবাহিনী গঠন না করে সময়োপযোগী ও আধুনিক পুলিশ বাহিনী গঠন করলে দেশ বেশী উপকৃত হত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৪৬
নাম বলবো না বলেছেন: ধর্ষনের পক্ষে যেমন যুক্তি থাকে, গনহত্যার পেছনেও যেমন যুক্তি থাকে, রক্ষী বাহিনী করার পেছনেও কিছু যুক্তিতো থাকবেই। ধন্যবাদ আপনাকে।