নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এদেরকে আমরা চিনি

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

একদল যুবক মিলে এক নারীর বস্ত্রহরণ, এমনকি চিৎকারের শব্দ ঢাকার জন্য ভুভুজেলার ব্যবহারও করেছে। সে সময় যারা ওই নারীকে উদ্ধার করতে গেছে তারাও সংগবদ্ধ টিজারদের হাতে মার খেতে হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে দিনের আলোতেই।

এছাড়া বিচ্ছিন্ন ভাবে বিভিন্ন স্থানে ভিড়ের ভেতর কমবেশী লাঞ্ছিত হয়েছেন ১০-১২ জন নারী।

যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের আমরা চিনি। অন্য সব যায়গায় এরাই সব ঘটায়।

তারা সুযোগ খোঁজে মেয়েদের ভীড়ের। এরাই মন্দিরে হামলা করে, গ্রামের বিয়ের অনুষ্ঠানে্র ভিড়ে করে নোংড়ামি, গার্লস স্কুলের সামনে ইভ টিজিং করে, মার্কেটের ভিড়ে শ্লীলতা হানির ধান্দায় থাকে।

এদের বড়ভাইরা একই মোটিভে রমনা বটমুলে বোমা ফুটিয়েছিল এই পহেলা বৈশাখেই, ২০০৪এর ভ্যালেন্টাইন্স ডেতে টিএসসি চত্তরে বসা কাপলদের উপর নৃশংস বোমা হামলা চালিয়েছিল, কেউ নিহত না হলেও রক্তে ভেসে গিয়েছিল টিএসসি চত্তর। তারো আগে ময়মনসিং সিনেমা এরাই হলে বোমা ফাটায়।

এদের মোটিভ আমরা ভালভাবেই জানি।

এরা চায় না কোন বর্ষবরন উৎসব, বিনোদন মানে পাপ। মহিলা মানেই এদের কাছে নাপাক। এরা এখন চাপাতি দিয়ে কোপাতে সুযোগ পাচ্ছেনা, কিন্তু ভিন্ন ভাবে কোপাচ্ছে ... আরো কোপাবে।

হামলাকারি লাঞ্ছনাকারিদের মোটিভ পরিষ্কার। এরা চাচ্ছে বাধন লাঞ্ছনার পর প্রতি 31st নাইটে যেভাবে কঠিন কারফিউ এর মত অবস্থা থাকে, ওরা বাংলা নববর্ষেও 31st নাইটের মত ভুতুরে অবস্থা চাচ্ছে। এরপর ধরবে একুশের প্রহর।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভুবু জেলা নামক অসম্ভব বাজে বস্তুটাকে এ ধরনের অনুষ্ঠানে নিষিধ্য করার দাবি জানাচ্ছি। ও অসহ্য এক বস্তু।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: . একমত।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী লাঞ্ছনা ঘটনাটিতে "প্রথম আলো" প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে ঘটনার যে বর্ণনা সংগ্রহ করে সেখানে অপরাধীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের কোন সম্পর্কই নেই।
এইখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্র অভিযোগ করেছেন, সোহরাওয়ার্দী গেট এবং এর ভেতরে, আসেপাসে প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া বইমেলার সময়ও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায়ও প্রথম বর্ষের কিছু ছাত্র নিয়মিতই কমবেশী নারীদের লাঞ্ছিত করে।"এই নাম না জানা সমষ্টিকে উদ্ধৃত করে পাঠকের মনে প্রতিদিন সন্ধ্যার ইভটিজিং-এর সঙ্গে নববর্ষের ঘটনাটা মিশিয়ে দেয় এই প্রতিবেদক। অথচ প্রত্যক্ষদর্শীরা অপরাধীদের ছাত্রলীগ বলেনি, বা ইঙ্গিতও করেনি।
অপরাধীরা ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্রও নয়।
কিন্তু প্রথম আলো পরিকল্পিত ভাবে প্রতিবেদন তৈরী করেছে ছাত্রলীগকে অপরাধী হিসেবে পাঠকের মনে এঁকে দিতে। সামনে মেয়র নির্বাচন। প্রথম আলো হন্যে হয়ে একজন কেজরু খুঁজছে। তাই জার্নালিজম নয়। একটিভিজম। বদলে দাও; পারলে গদি উলটে দাও।

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

তারা চাঁন বলেছেন: চিনতে থাকেন, চিনতে চিনতে বাল পাকায়্যা ফালান। আপনার পুলিশ বাপ ও ওদের চিনতে পেরেছিল, তাই ছেড়ে দিয়েছে।

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

তপ্ত সীসা বলেছেন:
ফুলিশ ওইখানে বইসা কি বাল ছিড়তেছিলো? ওইখানে যেইগুলারে ডিউটি দ্দিছিলো সবগুলারে সাস্পেন্ড করা হোক। আর আমাগো চেতনাবাদী জনতা কিচ্ছুই করলোনা? বইসা বইসা মজা দেখলো? ওই নন্দী ভাইরে দেইখা শিখুক। আর সব ঘটনার মইধ্যে অভিজিত টাইনা না আনলে চলেনা? এই দেশের সব নাস্তিক, আর গরুর বুদ্ধিওলা আস্তিক সবগুলারেই মাইরা বঙ্গোপসাগরে ফ্যালাইয়া দেয়া উচিত।

দেশে আইন কইরা দেয়া যাইতে পারে,
১। যে শালা আল্লাহ নাই এইডা আরেকজনরে বুঝাইতে যাইবো, ওইডা নিয়া তর্ক করবো তারে ডাইরেক্ট ফাসি।
২। যেই শালা এইডা হারাম, ওইডা হালাল, ধর্ম নস্ট হইয়া গ্যালোরে কইয়া চিল্লাইবো, ওগোরেও ডাইরেক্ট ফাসি।

এই দুই বালেগো শেষ করতে পারলে দেশে শান্তি আইবো, নাইলে না। এরপর কেউ মসজিদে গিয়া সিজদা দিয়া কপাল ফাটাক আর বারে গিয়া মদ খাক, নিজের নিজের ব্যাপার হইবো। তুমি নিজের বুদ্ধিতে ঠিক থাকো, আরেকজনে না গুতাইলে এগো ভালা লাগেনা ক্যান? এইগুলার এইদেশে দরকার নাই। প্রগতিশীলতা আর ধর্ম ঘরের দরজা আটকাইয়া উদ্ধার কর শালারা, দেশের আইনে তো মানা নাই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাত্র দুই জন পুলিশ একলাখ লোকের জন্য ঐ স্থানে।
ভিন্ন লাঞ্ছনা ঘটনায় পুলেশের কাছে ধরে থানায় দুজনকে সোপর্দ করেছিল। তখন কেউ এসব জানে না।
কিন্তু অভিযোগ/এজাহার লিখে যায়নি। পুলিশ কিছু নগদ নারায়ন পেয়ে রাতে ছেড়ে দিয়েছে। টিভিতে নিউজ থাকলে ছাড়তোনা।
তখন এত তোলপার হয়নি। টিভি ও অনলাইন নিউজ মিডিয়া খবর পায় নি। ঘটনাটি দিনের বেলায় হলেও বিকেলে বা সারা রাতেও কোন খবরেও এ নিউজ আসে নি। প্রথম আলো অনলাইনেও পরদিন সকালেও আসেনি।
তোলপার হয় তখনই যখন পরদিন সকালে টিজাররাই ছবি আপলোড করে। করার পর তোলপার সুরু হয়। লিটন মিয়া মেয়েটিকে বাঁচাতে হাতে ব্যাথা পাওয়ারপরও এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা ধরেনিয়ে সারাদিন সারারাত কিছু বলেনি। পরদিন তোলপার সুরু হলে সে মিডিয়ার কাছে যায়।

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

তপ্ত সীসা বলেছেন:
ভাই, প্রথম আলোর লেখাই পড়েন।


ছাত্র ইউনিয়নের সহসাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দীর গেটে যখন এই ঘটনা ঘটছিল, তখন সেখানে মাত্র দুজন পুলিশ সদস্য ছিল। টিএসসির ডাচবাংলা বুথের দিকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য ছিল। আমরা তাঁদের এগিয়ে আসতে বললেও তাঁরা তখন রাজি হননি। ঘটনাস্থল থেকে আমরা দুজনকে ধরিয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ পরে তাঁদের ছেড়ে দিয়েছে বলে জানতে পারি।’

ওই গেটে দুইজন ছিলো, পুরা এলাকায় না। পুরা এলাকায় হাজার খানেকের কম ছিলোনা, খোজ নিয়া দেইখেন। এমনিতেই ভার্সিটি এরিয়ায় সাধারন দিনেই অনেক ফুলিশ থাকে।

এক ল্যান্স নায়েক আব্দুর রব এক কোম্পানী পাকি একটা এলএমজি দিয়া আটকাইয়া দিতে পারলো, আর এরা অস্ত্র নিয়াও কিছু করতে পারলোনা? ওইসব পোলাপান কি অস্ত্র তাক কইরা রাখছিলো? আজাইরা ফুলিশরে ডিফেন্ড করেন ক্যান? স্বার্থ কি আপনের? ওই নন্দীরে দিয়া শিখেন। কোন পরিস্থিতিতে একজনরে পাঞ্জাবী খুইলা দিতে হইছে? নিশ্চয়ই মেয়েটার শাড়ি খুইলা ফেলছিলো, তাইনা?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি কাউকে ডিফেন্ড করছি না, তাহলে বলতামনা পুলিশ ঘুশ খেয়ে ছেড়ে দিয়েছে।
দূরে আলাদা ভাবে দাঁড়ানো দুই পুলিশের করার কিছুই ছিলনা, দেখেওনি সম্ভবত।

আমি বলছিলাম খবরের ইমপ্যাক্ট পরতে কেন একদিন একরাত দেরি হল। যেখানে ৩০টা টিভি চ্যানেল লাইভ সম্প্রচারে ছিল, ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট, অনলাইন মিডিয়ার প্রায় একহাজার সাংবাদিক সেদিন ডিউটি করছিল, মোবাইল 3G ইন্টারনেটের যুগে খবরটি পেতে একদিন একরাত দেরি হল কেন?
হুস হল যখন পরদিন সকালে দুর্বিত্ত্বরাই ছবি আপলোড করে।

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

তপ্ত সীসা বলেছেন:
এইডা তাইলে সরকার আর মিডিয়ার দায়ভার। জামাতী হেফাজতীরা তো মিডিয়ার মুখ চাইপা ধইরা রাখেনাই। ওদের নিজের ব্যাকই লাত্থি খাইতে খাইতে রক্তাক্ত হইয়া গেছে।

মিডিয়া বুঝেনাই যে এই নিউজের টি আর পি কেমন হইতে পারে, আর সরকার নির্বাচন নিয়া বিজি। সরকার আর মিডিয়ার অবহেলার দায়ভার এড়ানোর উপায় নাই।

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

নাজমুল আহসান েসাহান বলেছেন: apnar prblm kothay???!!!....eta apnar support kora doler memerrai koreche.....aj jodi eta madrashar studentra korti tahole apnara madrasha off korar jnno lege jeten..aj jodi eta shibirer celera korto tahole apnara shibir ke off korar jnno andolon korten....amr kotha hocce ekhonkar manush eto boka na...sob buje.....mind it.....

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্তমানে মাদ্রাসার ছাত্র লাগে না।
এখন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েটেও হিজবুতি-জামাতি-হরকতিদের আখড়া।
রাজিবকে মেরেছিল নর্থ-সাউতের হিজবুতিরাই।

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

নতুন বলেছেন: আপনি আগেই এরা ছাত্রলীগের না বলে সাটিফিকেট দিয়ে দিলেন??

পুলিশ যদি জানতো যে শিবির বা বিএনপি এই রকমের কাজ করছে তবে তাদের ছেড়ে দিতো???

এই রকমের জায়গাতে শিবিরের বা বিএনপির পুলাপাইন এমনেই কম যায়... সেইখানে তারা এমন কাজ করতে সাহস পাবেনা...

যারা করেছে তাদের সরকারী দলের সমথ`ক হবার সম্ভবনাই বেশি... তা ছাড়া অন্যকেই এই রকমের কিছু করার সাহস পাবার কথা না....

তবুও যেহেতু প্রমান নেই তার কারুর উপরে দোষ দিতে পারছিনা...

আশা করি এদের চিন্হিত করে সাজার ব্যবস্তা করতে সরকার ততপর হবে...

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি ছাত্রলীগকে বাচানোর চেষ্টা করছিনা। ছাত্রলীগ জরিত থাকলে কঠিন শাস্তি দাবি করি। বিশ্বজিতের হত্যাকারিদের সবার মৃত্যুদন্ড হয়েছে।

এজাবৎ প্রাপ্ত খবরে ছাত্রলীগ জরিত এমন একটি সুত্রও পাওয়া যায় নি।
আমি কাউকে ডিফেন্ড করছি না, তাহলে বলতামনা পুলিশ ঘুশ খেয়ে ছেড়ে দিয়েছে।
আমাদের পুলিশ ঢিলা সবাই জানে। দূরে আলাদা ভাবে দাঁড়ানো দুই পুলিশের করার কিছুই ছিলনা, দেখেওনি সম্ভবত।


মাত্র দুই জন পুলিশ সেখানে ছিল একলাখ লোকের জন্য ঐ স্থানে।
ভিন্ন অথবা সেই লাঞ্ছনা ঘটনায় কিছু লোক দুজনকে ধরে পুলেশের কাছে ধরে শাহাবাগ থানায় দুজনকে সোপর্দ করেছিল। এরা ছাত্রলীগ হয়ে থাকলে ধরা সম্ভব হত না অবস্যই। তখনও ঘটনাটি এত বড় কেউ এসব জানতো না। মিডিয়াও না
সোপর্দকারি ভদ্রলোক অভিযোগ/এজাহার/বিবরন/শাক্ষির নাম লিখে যায়নি। সবাই জানে এসব না দিলে আটকে রাখা যায় না। পুলিশ কিছু নগদ নারায়ন পেয়ে সারাদিন আটকে রেখে রাতে ছেড়ে দিয়েছে। রাতে টিভিতে দিনের এতবড় ঘটনার সামান্য নিউজ থাকলে এদের কে কোন মতেই ছাড়তোনা।
তখন এত তোলপার হয়নি। টিভি ও অনলাইন নিউজ মিডিয়া খবর পায় নি। ঘটনাটি দিনের বেলায় হলেও বিকেলে বা সারা রাতেও কোন খবরেও এ নিউজ আসে নি। প্রথম আলো অনলাইনেও পরদিন সকালেও আসেনি।
তোলপার হয় তখনই যখন পরদিন সকালে টিজাররাই ছবি আপলোড করে। করার পর তোলপার সুরু হয়।
লিটন নন্দী মেয়েটিকে বাঁচাতে হাতে ব্যাথা পাওয়ারপরও এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা ধরেনিয়ে সারাদিন সারারাত কিছু বলেনি। কারন বই মেলাতেও এরকম দুটি ঘটনা হয়েছিল।
পরদিন আপলোড করা ছবি, ফেবুতে তোলপার সুরু হলে বাংলানিউজে আসলে সে মিডিয়ার কাছে যেয়ে নিজের হিরোইজম প্রচার করে। অতচ ৩০ ঘন্টা তার কোন খবর ছিল না।
আমি দোষি যেই হোক, আমার বাপ হউক তাদের কঠিন শাস্তি চাই।

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের আমরা চিনি বলেইতো পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে, তাই না? ঐ এলাকায় ১৯ টা সিসিটিভি ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও পুলিশ ওদের চিনে বলেইতো ধরবে না, তাই না??

আরে ভাই, নূন্যতম লজ্জা শরম তো থাকা দরকার, তাই না?? :| :|

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সিসিটিভি ফুটেজের জন্য অপেক্ষা করুন, আসবে শাস্তিও পাবে।
দোষি যেই হোক, ছাত্রলীগ কেন আমার বাপ হউক তাদের কঠিন শাস্তি চাই।

তবে এদের মুল মোটিভ হচ্ছে, নারীদের বের হতে দেয়া হবে না 31st নাইট এর মত কঠিন কারফিউ জারি হোক বাংলা নববর্ষেও।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আর প্রথম আলো কিন্তু একদিন পরে বহু চিন্তা ভাবনা করেই এই রিপোর্ট ছেপেছে, যখন দেখেছে ধূতি খুলে যাচ্ছে !!

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

বিজয় আবাবিল বলেছেন: ছাগল
লেখার আগে কিছু খাইয়া লইছিল নাকি?

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বিডি আমিনুর বলেছেন: তোমার যে বড় ভাইরা বহিষ্কার হইছে তাদের চেন নাই ?

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

মীর সজিব বলেছেন: ফালতু লেখা একটা।
আপনি এমনভাবে বলতেছেন যে এইটা জামাত-শিবির, হেফাজত অথবা ইসলামিক দল গুলো এইগুলা করতেছে???
সব জায়গায় রাজনৈতিক দলগুলোকে টানবেন না।
যে এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে নিশ্চয় তারা মানুষরূপী পশু।

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লীগ-দল-শিবির বুঝি না...ঘটনা ঘটেছে, পুলিশ ছেড়েও দিয়েছে এ সবই সত্য...অপরাধী ধরা পড়বে না এটাও সত্য, ধরা পড়লেও এসবের বিচার হবে না, এটা আরও বড় সত্য! তারচেয়েও বড় বাস্তবতা হল এসব ঘটনা এভাবেই ঘটতেই থাকবে যতদিন না পর্যন্ত আমি নিজে আক্রান্ত হব...

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

অথৈ সাগর বলেছেন: টিভি ক্যামেরা ছিলো সেখানে, ছিলো ফটো সাংবাদিক, যা কিছু দেখে ছবি তুলে ধরণের মানুষ ছিলো, ছিলো ডিএসএলআর বাহিনী । পুলিশের সিসি ক্যামেরার কথা না হয় বাদ দিলাম। এসব জিনিস কাজে লাগিয়ে প্রশাসন ইচ্ছে করলেই বের করতে পারার কথা কারা দায়ী। এমনকি অন লাইনে অনেক ছবিও পাওয়া যাচ্ছে । কিন্তু প্রশাসন নীরব কেন ? বুঝতে অসুবিধা হবার কথা না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৩০টি চ্যানেলের টিভি ক্যামেরা ছিলো সেখানে, ছিলো ফটো সাংবাদিক, যা কিছু দেখে ছবি তুলে ধরণের মানুষ ছিলো, ছিলো ডিএসএলআর বাহিনী । পুলিশের সিসি ক্যামেরার কথা না হয় বাদ দিলাম।
ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট, অনলাইন মিডিয়ার প্রায় একহাজার সাংবাদিক সেদিন ডিউটি করছিল, মোবাইল ও 3G ইন্টারনেটের যুগে দুপুরের খবরটি বিকেলে বা রাতে বা পরদিন সকালে আসলনা কেন? পেতে একদিন একরাত দেরি হল কেন? খবরটি থাকলে পুলিশ ধৃত দুজন কে ছাড়তে পারতো না।
ও হুশ হল তখনই যখন পরদিন সকালে, যখন জরিত দুবৃত্ত্বরাই ছবি আপলোড করে স্ট্যাটাস দেয়।

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নতুন বলেছেন: * বিশ্বজিতের হত্যাকারিদের সবার মৃত্যুদন্ড হয়েছে।

>> খুনিরা এখন কোথায়??? রায় হয়েছে আপনারা যাতে বলতে পারেন তার জন্য.... কিন্তু হত্যাকারীরাকি ফাসিতে ঝুলবে??

এজাবৎ প্রাপ্ত খবরে ছাত্রলীগ জরিত এমন একটি সুত্রও পাওয়া যায় নি।

>> কিন্তু আপনি ( যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের আমরা চিনি। অন্য সব যায়গায় এরাই সব ঘটায়। ) জানেন কারা এটা করেছে...

এদের বড়ভাইরা একই মোটিভে রমনা বটমুলে বোমা ফুটিয়েছিল এই পহেলা বৈশাখেই, ২০০৪এর ভ্যালেন্টাইন্স ডেতে টিএসসি চত্তরে বসা কাপলদের উপর নৃশংস বোমা হামলা চালিয়েছিল, কেউ নিহত না হলেও রক্তে ভেসে গিয়েছিল টিএসসি চত্তর। তারো আগে ময়মনসিং সিনেমা এরাই হলে বোমা ফাটায়।

আপনি সুত্র পাননাই বলে ছাত্রলীগের নাম নিচ্ছেন না... কিন্তু ঠিকই ইসারায় এটাকে রাজনিতিক রং ঠিকই দিচ্ছেন....

পরদিন আপলোড করা ছবি, ফেবুতে তোলপার সুরু হলে বাংলানিউজে আসলে সে মিডিয়ার কাছে যেয়ে নিজের হিরোইজম প্রচার করে। অতচ ৩০ ঘন্টা তার কোন খবর ছিল না।

আসলেই বেচারার হিরোইজমটাই সমস্যা ঘটিয়েছে.... ছাত্রলীগের সমস্যা হতেই পারেনা... আর ব্যপারটা বিরোধীদলের ই কার...

:) মাঝে মাঝে আপনার লেখাগুলি আয়ামীলীগের প্রেসরিলিজের মতন মনে হয়...

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিশ্বজিতের হত্যাকারি ছাত্রলীগ নেতাদের প্রায় সবার মৃত্যুদন্ড হয়েছে।
খুনিরা এখন কোথায়???
নিশ্চয়ই শেখ হাসিনা কোলে?
আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, মুল হোতা সহ বিশ্বজিতের হত্যাকারিরা দুএকজন বাদে সবাই মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত হয়ে ডেথ সেলে অবস্থান করছে।
এটিও পড়ুন - বিশ্বজিতের মৃত্যু কিছু অজানা

হামলাকারি লাঞ্ছনাকারিরা তো এটাই চাচ্ছে। বাধন লাঞ্ছনার পর 31st নাইট এর মত কঠিন কারফিউ জারি হোক বাংলা নববর্ষেও। এরপর ধরবে একুশের প্রহর।
এদের বড় ভাইরাও রমনা বটমুলে, ভ্যালেন্টাইনস ডে তে বসেথাকা যুগলদের উপর নৃসংস বোমা হমলা চালিয়েছিল একই মোটিভে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশের CCTV ফুটেজ পাওয়া গেছে। অন্যান্য সুত্রেও কিছু ভিডিও পাওয়া গেছে। ৫ জনকে চেনা গেছে। এরা তিতুমির কলেজ সহ বিভিন্ন স্থানের।
ঢাবি বা ছাত্রলীগের হলে প্রথম আলো এতবড় মওকা ছেড়ে দিত না।

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৭

তপ্ত সীসা বলেছেন:
যা, তোর পোস্টে আবার ফিরা আসলাম। আগে ভাবছিলাম না জাইনা ত্যানা প্যাচাইতেছস। তুই দলকানাও না। স্বাধীনতা যেই দল আইনা দিছে ওই দল এতো নীচে নামতে পারেনা। তোরে দলকানা কইয়া বঙ্গবন্ধুর দলের অপমান করুমনা। তোরাই আসল রাজাকার। রাজাকারও না, তুই আলবদর। এই পোস্টের ভিডিও দ্যাখ। কয়ডা পুলিশ আছিলো আর কে কি করছিলো সবই আছে এর মধ্যে। কস্ট কইরা দেইখো ছুপা আলবদর।

http://www.somewhereinblog.net/blog/awalrocks/30031029

দোষ আসলে হাসিনার না। উনি কি মোড়ে মোড়ে গিয়া তোমাগো পাহারা দিব? দোষটা তোমাগো। তোমরা সুশীল ভাব লইবা, লইয়া বলবা, না আমরা তো কিছু করিনাই, আমরা তো আপনার চেতনার লোক। উনি ক্যামনে জানবো তোমাগো মইধ্যে পাকি বীর্য্য লুকাইয়া আছে? নিজের দোষ স্বীকার করতে শিখ। ত্যানা প্যাচাইয়ো না। ত্যানা প্যাচাইয়া বেশিদিন টিকবানা। তোমাগো মতন যেইগুলার মনের মধ্যে ঘাপলা, ওইগুলাই ৭১ এ রাজাকার হইছিলো। লাখ লাখ মা বোনের ইজ্জত নিয়া তামাশা করছিলো। তুমিও তাই করতে চাইতেছো, বুঝলা ছুপা আলবদর।

১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০০

তিথীডোর বলেছেন: Hats off তপ্ত সীসা, এক্কেরে ফাডালাইছেন :P B-) :-B পেইড এজেন্ট দের সাে তর্ক করে লাভ নাই...ব্লগার নামের কলংক এই বালবৈশাখী টা!

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা যদি পরিচিত হয়, পুলিশ কেন খেয়াল রাখে না? পুলিশ তো এই বদনাম চাহে না!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এদেশের পুলিশ CCTV দেখে সংগে সংগে একশানে নেমে ধরে ফেলবে সেই সুদিন এদেশে এখনো আসে নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.