নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুয়েটের সেই জামাতি শিক্ষককে অবশেষে পুরষ্কৃত করা হল!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৭

বুয়েটের সেই জামাতি শিক্ষককে অবশেষে পুরষ্কৃত করা হল!
আদালত অবমাননাকারি ট্রাইবুনাল বিরোধী মন্তব্য, সামপ্রদায়ীক মন্তব্যের পুরষ্কার হিসেবে।
আর প্রতিবাদকারি দুই বুয়েট ছাত্রের শিক্ষাজীবন আজীবনের জন্য শেষ করে দেয়া হল।
স্বাধীন বাংলাদেশে এও দেখে যেতে হল!
কোথায় আদালত .. কোথায় রিট ...
সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যুদ্ধাপরাধ সমর্থক প্রাকাশ্য দেশদ্রোহী মন্যব্যকারি জামাতি-হিজবুতিদের রাষ্টের বেতনে প্রতিপালন করার কি দরকার বুঝি না।
একজন উচ্চশিক্ষিত বুয়েট শিক্ষকের এহেন অধপতন দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম। রাজাকার কামরুর মৃত্যুতে আদালত সম্মধে তার কী নীচু শ্রেনীর ভাষা! -"জয় ইন্ডিয়া, জয় মাকালী, জয় অবিচার" রাস্তার একটা টোকাইও মনে হয় উনার চেয়ে ভাল মানসিকতা রাখে।
সেই জামাতি শিক্ষক এখন আর ক্যাম্পাসে আসে না, এজাবৎ কোন জনসমক্ষে বা সাংবাদিকের কাছে তার অপকর্মের কোন ব্যাখ্যা দেয় নি, সাংবাদিকরা ফোন করে পায় না। ফেসবুক আইডিও ডিএক্টিভেট করে রেখেছে। এনওসি নিয়ে বিদেশে পালানোর ধান্দায় আছে বোঝা যায়। সে যদি অপরাধী না হয়ে থাকে তাহলে এত লুকুচুরি কেন?
আর কেন এই ফালতুর জন্য প্রতিবাদকারি দুই বুয়েট ছাত্রের শিক্ষাজীবন আজীবনের জন্য শেষ করে দেয়া হল।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

বটপাকুড় বলেছেন: আদালত অবমাননাকারীর জন্য তো আদালাত আছে, বুয়েটের শিক্ষার্থীদের কেন আইন তুলে নিতে হবে? নাকি আদালত থেকে তাদের এই বিচার করার জন্য বলা হয়েছে। ফেসবুকে কিংবা ব্লগে আপনার নিজের মতামত আপনি তুলে ধরতে পারেন। পারলে আপনি কমেন্ট করেন। আর কমেন্ট সহ্য না করতে পারলে আপনার এই রকম সামাজিক যোগাযগ বাবস্থায় থাকার দরকার কি?

শিক্ষককে ধরে সবার সামনে মারবেন এই রকম কমেন্ট করার জন্য, তাহলে বহিষ্কার করবে না তো কি করবে,

একটা ভার্সিটিতে চেইন অব কমান্ড বজায় রাখতে হলে এই রকম শক্ত হাতে দমন করতে হয়। না হলে ঢাবি এর ভিসি এর মত বলবে, নববর্ষে এই কেলেঙ্কারিতে ঢাবি এর কন ছাত্র জড়িত নাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমিতো মনে করি খুব কমই রিএকশান হয়েছে

এইরুপ রাষ্ট্রদ্রোহী আদালত অবমাননাকারি মন্তব্য ইউরোপের কোন দেশে করলে তার দেড় বছর জেল হত।
চীন বা ইরানে হলে তার মৃত্যুদন্ড হত।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বুয়েটের পাশ করা মোটামুটি ৮৭% এর বেশি উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যায়, পরে বিদেশেই স্থায়ী হয়ে যায়।
বাকি ১৩% এর ভেতর ৮-৯% শিবির আছে, তারা কিন্তু বিদেশে যায় না। তারা বিসিএস দেয়। বাকিগুলো সেনাবাহিনী, বিসিএস পুলিশ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরি নেয়।
সুত্র - বুয়েটিয়ান খাজা নিজাম।
তিনি আলোচিত কুলাঙ্গার শিক্ষক জাহাঙ্গিরের সহপাঠী, তিনি আরো বলেছেন আমার এই সহপাঠী জাহাঙ্গীর ৩৫ বছর যাবত প্রকাস্যে শিবির করে গেছে

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৪৪

রঙতুলি বলেছেন: বটপাকুড় বলেছেন: আদালত অবমাননাকারীর জন্য তো আদালাত আছে, বুয়েটের শিক্ষার্থীদের কেন আইন তুলে নিতে হবে? নাকি আদালত থেকে তাদের এই বিচার করার জন্য বলা হয়েছে। ফেসবুকে কিংবা ব্লগে আপনার নিজের মতামত আপনি তুলে ধরতে পারেন। পারলে আপনি কমেন্ট করেন। আর কমেন্ট সহ্য না করতে পারলে আপনার এই রকম সামাজিক যোগাযগ বাবস্থায় থাকার দরকার কি?

শিক্ষককে ধরে সবার সামনে মারবেন এই রকম কমেন্ট করার জন্য, তাহলে বহিষ্কার করবে না তো কি করবে,

একটা ভার্সিটিতে চেইন অব কমান্ড বজায় রাখতে হলে এই রকম শক্ত হাতে দমন করতে হয়। না হলে ঢাবি এর ভিসি এর মত বলবে, নববর্ষে এই কেলেঙ্কারিতে ঢাবি এর কন ছাত্র জড়িত নাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটা ভার্সিটিতে চেইন অব কমান্ড বজায় রাখতে হলে সুধু ছাত্রদের নয় শিক্ষকদেরও লেজুরবৃত্ত্বি ছাড়তে হবে।
কোডঅব কন্ডাক্ট, সাধারন শিক্ষকসুলভ সাধারন ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে দেশের আইন মেনে চলতে হবে। একজন টেকনিক্যাল শিক্ষকের ভাবনা থাকবে উন্নত টেকনলজি বিষয় নিয়ে। টেকনিকেল ভাবনা বাদ দিয়ে জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি আর নরপিশাচ কামরুর জন্য কান্নাকাটি করে, এ কেমন শিক্ষক?

সেই জামাতি শিক্ষক এখন আর ক্যাম্পাসে আসে না, এ যাবৎ কোন জনসমক্ষে বা সাংবাদিকের কাছে তার অপকর্মের কোন ব্যাখ্যা দেয়নি, সাংবাদিকরা ফোন করে পায় না। ফেসবুক আইডিও ডিএক্টিভেট করে রেখেছে। এনওসি নিয়ে বিদেশে পালানোর ধান্দায় আছে বোঝা যায়। সে যদি অপরাধী না হয়ে থাকে তাহলে এত লুকোচুরি কেন?
আর কেন এই ফালতুর জন্য প্রতিবাদকারি দুই বুয়েট ছাত্রের শিক্ষাজীবন আজীবনের জন্য শেষ করে দেয়া হল।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২৬

নতুন বলেছেন: ফেসবুকে তার বক্তব্য অবশ্যই খুবই আপত্তিকর... সেটা আদালত অবমাননা কর হলে অবশ্যই ব্যবস্তা নেওয়া উচিত...

কিন্তু শিক্ষকের অপমানকারীর পক্ষ নিচ্ছেন কিভাবে??

আজ যারা একজন শিক্ষকের অপমান করছে আগামী কাল তারা আরো বড় কিছু করবে...

সব অন্যায়েরই বিচার হতে হবে... ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.