নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুধু জঙ্গি বা জেএম্বি-হরকত বললে কাজ হবে না, পশ্চিমাদের মহাতঙ্ক, আইএস এর নাম ব্যবহার করতে হবে

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

আতঙ্ক ছড়িয়ে বিদেশী খ্যাদানোর জন্য এই সময়টা সুধু জঙ্গি বা জেএম্বি-হরকত বললে কাজ হবে না।
লোকাল ভাড়াটে খুনি দিয়ে দুই নিরিহ বিদেশী ফেলে দিয়ে পশ্চিমাদের মহাতঙ্ক, মোক্ষম হাতিয়ার আইএস এর নাম ব্যবহার করতে হবে।

প্রত্যক্ষ ভাবে জারিত না হলেও একটি বড় দলের প্যাসিভ জরিত বা প্রত্যক্ষ সমর্থন থাকলেও খুব অবাক হবার কারন নেই।
রাজনৈতিক দলের জঙ্গি ভাড়া করে হত্যা, হত্যা প্রচেষ্টার ইতিহাস নতুন কিছু না,
আফগান ফেরত জঙ্গি জালালুদ্দিন, মুফতি হান্নান জঙ্গি ভাড়া করে হামলা, গ্রেনেড হামলা করার ঘটনা কারো ভুলে যাওয়ার কথা না। প্রমান আছে। কিছু ঘটনা আদালতেও প্রমান হয়েছে, হচ্ছে। আর এদের মরিয়া নিষ্ঠুরতার কথাও কারোভুলে যাওয়ার কথা না। গুপ্তহত্যা, নির্বিচারে হাজার হাজার নিরিহ বাসযাত্রী পুড়িয়ে ফায়দা হাসিলের ভয়াবহতার কথাও ভুলে যাওয়ার কথা না ।

2012 র কথা মনে আছে? GSP বাতিল করতে পশ্চিমাদের কাছে ম্যাডামের বিশাল চিঠি, আরব বাদশাহদের কাছে ভিসা বন্ধকরে বাংগালী খ্যদানোর অনুরোধ, ইউনুছের বেপরোয়া ইমেইল আকুতি - 'কিছু একটা করেন '।
অর্থাৎ এরা লাখ লাখ আদম, দেশের ৬০ লাখ গার্মেন্টস ওয়ার্কার দের পথের ভিকারি বানাতে বিন্দুমাত্র হ্যাসিটেট না।
ব্লাডি ইউনুস এখনো মরিয়া। সেদিন ইউনুছের জাতিসঙ্ঘ বিল্ডিংএ কোন কাজ ছিলনা, নিজেই বলেছেন। উনি NY তে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে মিটিংএ যাচ্ছিলেন পায়ে হেটে (বুড়া মানুষ নুিয়র্কে পায়ে হেটে?) যাচ্ছিলেন। পথে সমাবেশ দেখে থামেন, UN বিল্ডিঙ্গের নিচের হাসিনা বিরোধি সমাবেসে বেশিরভাগ পোষ্টার-ফেষ্টুন ব্যানার ছিল নিজামি-মোজাহেদের ছবি সহ মুক্তি চেয়ে স্লোগান, এত কিছু দেখার পরও সেই সমাবেসে গেলেন, সেখানে সমকক্ষ বা বন্ধু বা পরিচিত কেউ ছিলনা। এরপরও যোগ দিলেন, লোফারদের সাথে হাসিমুখে সেলফি তুললেন। এরপর আর কিছু বলা লাগে?

আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য এই সময়টা সুধু জঙ্গি বা জেএম্বি-হরকত বললে কাজ হবে না। লোকাল ভাড়াটে খুনি দিয়ে দুই নিরিহ বিদেশী ফেলে দিয়ে পশ্চিমাদের মহাতঙ্ক, মোক্ষম হাতিয়ার আইএস এর নাম ব্যবহার করতে হবে।
‘সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ’ অন পেমেন্টে ক্লায়েন্টের হয়ে কাজ করে, (তাদের প্রফাইলেই লেখা) বেশী পেমেন্ট দেয়া হলে বালছাল বানোয়াট সাই্ট দেখিয়ে রয়টার্সের কাছে শ্রিনশট পাঠিয়ে বলবে পাইছি।
এসব বুঝতে বেশী পন্ডিত হওয়া লাগেনা।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা এবারের ষড়যন্ত্রে আছে, তারা ভয়ংকর

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই ভয়ের কথা।
এবার লন্ডনে এসেই উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন লবিষ্ট নিয়োগ দেয়া হয়েছে। লন্ডনের বাংগালী সাংবাদিকদের মারফত খবরটি ভেরিফাইড।
‘সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ’ পেশাদার সংস্থা। এরা অন পেমেন্টে ক্লায়েন্টের হয়ে কাজ করে, (তাদের প্রফাইলেই লেখা)
বেশী পেমেন্ট দেয়া হলে কিছু বালছাল বানোয়াট সাই্ট দেখিয়ে রয়টার্সের কাছে শ্রিনশট পাঠিয়ে নির্দিধায় বলে দিবে - সুত্র নির্ভরযোগ্য।
অতচ প্রকৃত আইএস হলে সাইটেই ফলাও করে উল্লেখ করত, কোন পাপের কারনে তাকে শাস্তি দেয়া হল।
অতচ তারা সম্পুর্ন নিরিহ ছিল। তারা হত্যার কোন কারন জানায় নি, ভুয়া সাইটের খবর বোঝাই যায়।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: বি এন পি জামাত আই এস , এরা সব এক । রসুনের কোয়া আলাদা , পাছা এক ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য এই সময়টা সুধু জঙ্গি বা জেএম্বি-হরকত বললে কাজ হবে না ওরা জানতো।
তাই অষ্ট্রেলিয়া টিম পাঠাতে দ্বিধাগ্রস্ত হলে সেই মোক্ষম সময়ে লোকাল ভাড়াটে খুনি দিয়ে দুই নিরিহ বিদেশী ফেলে দিয়ে পশ্চিমাদের মহাতঙ্ক, মোক্ষম হাতিয়ার আইএস এর নাম ব্যবহার করা হয়।
‘সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রূপ’ পেশাদার। অন পেমেন্টে ক্লায়েন্টের হয়ে কাজ করে, (তাদের প্রফাইলেই লেখা) দেশী কুচক্রিরা উচ্চ পেমেন্ট দেয়ার পর এই ‘সাইট ইন্টেলিজেন্স’ একটি বালছাল বানোয়াট সাই্ট/টুইট দেখিয়ে রয়টার্সের কাছে শ্রিনশট পাঠায়।
এই সংবাদে মার্কিন এম্বাসেডর সহ অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করলে সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের মালিক নিজেই ভিডিও বিবৃতি দিয়ে বলে - "ইহা আইএসের কাজ" - কোন সন্দেহ প্রকাশ চলিবে না!
টাকা খেয়ে কাজ করলে এইসব আন্তর্জাতিক দালালদের কাছে ২টি মৃত্যুই বড় খবর হয়ে যায়।
পাকিস্তানের ৫০ বা তুরষ্কের ১০০ মানুষ বোমা দিয়ে উড়িয়ে দিলেও সেগুলো হয়ে যায় মামুলি খবর।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

হ্যারিয়ার-৩ বলেছেন:
যখন আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায় বাস্তবায়নের দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসছে, তখন জামায়াত-শিবিরের ‘গৃহযুদ্ধ’ও যে আবার পুরোদমে চাঙা হবে, তাতে সন্দেহ নেই। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সের গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর কাছে জামায়াত-শিবিরের এই আসন্ন তাণ্ডবের অশনিসংকেত ঠিকই পৌঁছে গেছে এবং ওই সংকেত পেয়েই অস্ট্রেলিয়া তাদের ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর নিরাপত্তার আশঙ্কায় স্থগিত করেছে। পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকাও তাদের নারী ক্রিকেট দলের সফর বাতিল করেছে।
এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ সফর চলাকালে একজন নিরীহ ইতালীয় নাগরিক সিজার তাবেলাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে বিশ্বের প্রচারমাধ্যমগুলোতে ঝড় তুলতে সক্ষম হয়েছে ঘাতক বাহিনী। আর আইএসের নামে ত্বরিতগতিতে ওই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের নতুন যুদ্ধক্ষেত্র বলে মার্কা মেরে দিয়েছে তারা। এর কয়েক দিন যেতে না যেতেই রংপুরে নিহত হলেন জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি। এই দুজন নিরীহ, নির্বিরোধী এবং এ দেশের জনগণের উন্নয়ন প্রয়াসে নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিকে হত্যা করা যে কত পৈশাচিক, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আসলে এই দুটো হত্যাকাণ্ডের জন্য যতই আইএস জঙ্গিদের সংশ্লিষ্টতার কথা বলা হোক না কেন, এই হত্যাকাণ্ডগুলো জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব পুনরারম্ভের আলামতই তুলে ধরছে। আমার মনে হচ্ছে, আগামী দিনগুলোতে জামায়াতের যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া যতই এগিয়ে আসবে, ততই দলটির তাণ্ডব জনজীবনকে পর্যুদস্ত করে দিতে চাইবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.