নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'মজা লস\' কি একটি ছদ্দবেশী জঙ্গি পেইজ?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০

ছাগুদের জনপ্রিয় একটা বাক্য হইলো, "আমার বাপে, পরিবারের অমুকে মুক্তিযোদ্ধা, চাচা আওয়ামি লীগ করে, ইত্যাদি ব্লা ব্লা।
রেফায়েত ও 'মজা লস' পেজ নিয়ে ধিরে ধিরে অনেক কিছু বেরিয়ে আসছে।
১। মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের ক্লাস ওয়ান এবং ক্লাস ফাইভের বাচ্চা ধর্ষণের গুজবটার কথা মনে আছে? সেই গুজবটার উৎসস্থল কোথায় ছিল সেটা জানার আগে একটা কথা জানা দরকার। সেই গুজব যে ছেলেটাকে নিয়ে করা হয়েছিলো, সেই ছেলেটা ছিল হিন্দু একটা ছেলে। পরে জানা যায় গুজবটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ছিল, এক "ধর্ষিতা" ছাত্রীর মৃত্যুর খবর যে মিথ্যা ছিল, এগুলি কোনোভাবেই ফান না, কোনোভাবেই ট্রল না। কঠিন অপরাধ।

২। ব্যাক্তিগত আক্রোশ মেটাতে ভার্সিটি পড়ুয়া এক নারী এবং তাঁর স্বামীর ছবিকে তাঁদের অনুমতি ছাড়া বাজে ভাবে পেইজে ব্যবহার করে পরে গণহারে নোংড়া কমেন্ট! সেটাকে কি শুধু মাত্র ফান বলে চালিয়ে দেয়া যায়?

২। আওয়ামি লীগ, বি নপি, জামায়াত সবাই কে সমান বলে। শুধু মাত্র মুজিব কোট নিয়ে লাগাতার ট্রল, জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে ট্রল-এইগুলি কে আপনি ফানের পর্যায়ে ফেলতে চান? বিপরীত রাজনৈতিক বক্তব্য বলে চালিয়ে দিয়ে আইনের বাইরে রাখতে চান? তাহলে জামায়াত এবং আপনার মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন কোনভাবে?
৩। ব্যক্তিগত শত্রুতার জের ধরে রিদওয়ান হাফিজ নামের এক ভদ্রলোকের সাথে ব্ল্যাকমেল করা। পরকিয়ার মিথ্যা অভিযোগে তাঁর স্ত্রীর সাথে তাঁর দূরত্ব সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হয়েছিলো এই ফেসবুক থেকেই। সেটি ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার ব্ল্যাকমেইল। এটার সাথে ৫৭ ধারা নেই, এটার সাথে বাক স্বাধীনতা বা রাজনীতির কিছুই নেই।
৪। কিছুদিন আগে ভিপিএন নিয়ে মিথ্যা কথা বলে এই লোকটা ধরা খেয়েছিল। ছবি দিয়ে বলেছিল রাস্তায় নাকি পুলিশ মানুষের মোবাইলে ভিপিএন চেক করেছে। "পুলিশ চেকপোষ্টে সবার মোবাইল চেক করে ভিপিএন পেলে সাজা দিচ্ছে" বলে গুজব ছড়াচ্ছিল। সেই গুজব নিয়ে ছাগুরা ভাইরাল করে গুজবটি কিছু পৃন্টেড মিডিয়া পর্যন্ত পৌছায়। অতচ প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, চেকপোষ্টে কিছু না। সেদিন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতারকৃত দাড়িওয়ালা ৩ জেম্বির মোবাইলে অনেক কিছুর সাথে ভিপিএনও ছিল।
৫।"মজা লস" পেইজের পহেলা বৈশাখের অপপ্রচারগুলিকে সঠিক বলে মনে করেন?
সেই প্রচারনাতে তারা ছাত্র লীগের উপরে দোষ চাপিয়েছিল বলে? কিছু মানুষ এর ছবি ফেসবুক থেকে যোগাড় করে, নেট থেকে যোগাড় করে, টিভিতে প্রচারিত ভিডিও থেকে যোগাড় করে তাদের ছবির নিচে "ইভ টিজার" নিপীড়ক ইত্যাদি লিখে দিলেই তারা অপরাধী হয়ে যায়?

৬। মজা লস পেইজের চৌধুরী ওরফে রেফায়েত মোবাইল কোম্পানি এয়ারটেলের বেশ প্রভাবশালী একটা পোস্টে কর্মরত ছিল। মজা লস পেজটা যদি নিয়মিত ফলো করলে দেখা যায় তাদের প্রচারনাগুলি কি চমৎকার ভাবে জঙ্গিদের কাজ কর্ম সমর্থন করে যাচ্ছে। এটা রাজনৈতিক বিরোধিতা না,
এটা ক্লিন জঙ্গিপনা। চৌধুরী রেফায়েতকে একজন জঙ্গি ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না। নিহত ব্লগারদের অনেকেই মোবাইল কোম্পানি এয়ারটেল ব্যবহার করতেন। তাদের বাসার ঠিকানা তথ্য সহ ব্যক্তিজীবনের অনেক কিছুই এয়ারটেলের নাজুক একটা পোস্টে কর্মরত রেফায়েত এয়ারটেল আর্কাইভ থেকে বের করে খুনিদের হাতে দিয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। তদন্ত হলে হয়তো নিশ্চিত হওয়া যাবে। তাঁদের হত্যার পরেও নিহতদের ব্যক্তিগত অনেক কিছু নেটে এসেছে। যা সুধু মোবাইল সারভার থেকেই পাওয়া সম্ভব - তদন্তকারিদের জন্য এসব খুবই গুরুত্বপুর্ন পয়েন্ট।
এই প্রসঙ্গে এই চৌধুরীর ব্যক্তিজীবন এবং তার পরিবারের বিএনপি জামাতি কানেকশন এই ধারনার সমর্থনে হাওয়া যোগায়।
এবং এই বিষয়টিই আরও গাড় হয়, যখন আমরা দেখি প্রকাশ্যে এই চৌধুরী শাহবাগে জঙ্গিদের হাতে নিহত ব্লগার রাজীব হায়দার কে নিয়ে মিথ্যা বানোয়াট ট্রল করে যাচ্ছিল ২০১৩ তে।
আগাম পহেলা বৈশাখ এর টিএসসি বর্জন এর ডাক দেওয়ার বিষয়টি সব থেকে বেশি বার এসেছে জঙ্গিদের প্রধান দুই ধর্মীয় গুরু জসিম উদ্দিন রহমানি এবং মুফতি রাজ্জাকের মুখ থেকে। এবং নারী নির্যাতনের ঘটনাতে খুব সুন্দর করে সেই একই প্রচারনা চলেছে মজা লসের পেজ থেকে।
পহেলা বৈশাখে মজা লস পেজ থেকে যাদের নারী নির্যাতনকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিলো, তাঁদের মধ্যে প্রায় সবাই সেদিন নিজেদের অন্যত্র অবসথান নিশ্চিত করেছেন। মজা লস পেজ আগের মতই নিজেদের কোন মিথ্যা স্বীকার করেনি, এপোলজি তো দুরের কথা। ঠিক সেই একই সময়ে ৭১ টিভির ফারজানা রুপা যখন পহেলা বৈশাখের ঘটনাতে জঙ্গি সম্পৃক্ততার কথা আলোচনা করেছেন, সামনে নিয়ে এসেছেন কিছু প্রমান, (ভিডিও ছবিতে চিহ্নিত অচেনা, ক্যাম্পাসের বাইরের লোক হওয়া সত্ত্বেও) সেই ব্যপার গুলিকে পাশ কাটিয়ে মজা লস পেজ প্রচারনা শুরু করেছিলো ছাত্র লীগকে জড়িয়ে। ঘটনার সময়গুলি খেয়াল করে দেখুন, দাড়ীওয়ালা লোকটিকে স্কিপ করে কিসের থেকে কোথায় তারা দৃষ্টি সরাতে চেয়েছে।
এই সমস্ত ব্যপার থেকে শুধু একটা বিষয়ই প্রমান হয় এবং তা হল 'মজা লস' পেজ একটি ছদ্দবেশী জঙ্গি পেইজ।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিহত ব্লগারদের অনেকেই মোবাইল কোম্পানি এয়ারটেল ব্যবহার করতেন। তাদের বাসার ঠিকানা তথ্য সহ ব্যক্তিজীবনের অনেক কিছুই এয়ারটেলের নাজুক একটা পোস্টে কর্মরত রেফায়েত এয়ারটেল আর্কাইভ থেকে বের করে খুনিদের হাতে দিয়েছিল।
এয়ারটেলে কাজ করলেই এগুলো পাওয়া যায়??
এতো সহজে জঙ্গি কানেকশন?? ক্যামনে কি??
স্টেটমেন্ট ১-
মজা লস পেজটা আপনি যদি নিয়মিত ফলো করতেন মনোযোগ দিয়ে, তাহলে দেখতে পেতেন তাদের প্রচারনাগুলি কি চমৎকার ভাবে জঙ্গিদের কাজ কর্ম সমর্থন করে যায়। এটা রাজনৈতিক বিরোধিতা না, এটা জঙ্গিপনা। চৌধুরী রেফায়েতকে একজন জঙ্গি ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না।
স্টেটমেন্ট ২-
"এই সমস্ত ব্যপার থেকে শুধু একটা বিষয়ই প্রমান হয় এবং তা হল 'মজা লস' পেজ একটি ছদ্দবেশী জঙ্গি পেইজ।"

মজা লস পেজে আমি ট্রলিং পেয়েছি। তবে সরকারের লোক, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, এমপি দের বিরুদ্ধে ট্রলিং পেয়েছি বেশি। খুবই বেশি। জঙ্গিদের প্রচারণামূলক কিছু কোনদিনই দেখিনি।
খালেদা, তারেক নিয়ে প্রচুর ট্রলিং পাইছি তবে তা সরকারের বিরুদ্ধে যতটা ছিল তার চেয়ে অনেক কম।
ছাগুদের নিয়ে ট্রলিং পেয়েছি তবে তাও অনেক কম।
সবচেয়ে বেশি পেয়েছি সমাজ বৈষম্য অসংগতি নিয়ে ট্রলিং।

আপনার স্টেটমেন্টসমুহ সম্পুর্ণতই অর্থবিকৃত, অসত্য ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তার কিছু পাপের কথা তুলে ধরেছি। ছদ্দবেশী জঙ্গি পেইজ? কিনা প্রশ্ন রেখেছি।
তদন্ত হলে নিশ্চিত হওয়া যাবে, বলেছি।

২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩

মুখ ও মুখোস বলেছেন: হাসান ভাই, আপনি কি দালাল পরীক্ষায় নকল করে পাস করছেন? দালাল হিসেবে আপনার পারফরমেন্স অতি জঘন্য। আওয়ামী লীগের মত একটি সুপ্রাচীন রাজনৈতিক দলে আপনার দালাল শ্রেনীর মানুষ গ্যাংগ্রিন সমতুল্য।

২ এবং ৪ নাম্বার পয়েন্টের ব্যাপারে যা বলেছেন, তা কিছুটা সমর্থন করি। এই কাজগুলো করে মজালস পেইজ - বাঁশের কেল্লার ইংলিশ মিডিয়াম ভার্সনের মত কাজ করেছে। তবে ৫ নাম্বার পয়েন্টটা পড়ে হাহালুখুপগে। এর অর্থ হচ্ছে হাসতে হাসতে লুঙি খুইলা পইড়া গেসে।

যার চৌদ্দপুরুষ 'কানাদোচা' তারাও জানে, সেখানের কর্মকান্ডে ছাত্রলীগের ভুমিকা। অথচ সেইটা আপনার কাছে গ্রহনযোগ্য হইল না। এখন প্রশ্ন উঠবে, আপনার কপালের নিচে, নাকের দুইপাশের একটু উপরে যেখানে সাধারন মানুষের চোখ থাকে, সেখানে আপনার কি আছে? যদি গোল গোল কিছু থাকে, তাহলে একটু কষ্ট কইরা নাভীর নিচে হাতায়া দেখেন, ঐখানে প্রয়োজনীয় যে দুইটা গোল গোল জিনিস থাকা দরকার তা কি আছে নাকি নিচেরটা উপরে আর উপরেরটা নিচে চইলা গেছে। যদি উল্টাপাল্টা হইয়া যায়, তাহলে আমি আমার বক্তব্য প্রত্যাহার করলাম। ডিসেবল মানুষ হিসেবে আপনি সেই সুবিধা পেতেই পারেন।

মজা লস পেইজের ব্যাপারে আমার বক্তব্য হইল, মজা নেয়া ভালো, ট্রল করা ভালো। একটা দেশের সরকারের উচিত এই সব ট্রল দেখে বিনে পয়সায় নিজেদের ভুলগুলো সংশোধন করা। এর জন্য প্রতি মিনিটে ৩ লাখ টাকা খরচ করে সংসদ অধিবেশন ডাকার প্রয়োজন পড়ে না। পোলাপাইন নিজেরাই পকেটের পয়সা খরচ করে সরকারকে চোখে আঙুল দিয়া দেখায়, কোথায় কোথায় কাজ করা দরকার। সরকারের অনেক সহ্য শক্তি থাকা স্বত্তেও, আপনাদের কারনে সরকার এই সব সহ্য করতে পারে না। বিভিন্ন সময়ে দালালী পরীক্ষায় ফেল করে যারা রুটি রুজি আয় করতে পারেন না, তারা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য সরকারকে দিয়ে এই ধরনের কিছু 'অহেতুক ও আপোন্দা' কাজ করায়। যা সরকারকে তরুন প্রজন্মের সমর্থন থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এতে লাভ দালালদেরই। কেননা, ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে, নেতাদের কাছে নাকি কান্না কেঁদে তারা টুপাইস কামিয়ে নেন।
সবচেয়ে কমন ডায়লগ হইতেছে - ভাই, আপনারে নিয়া এইটা কইছে ভাই, আপনেরে নিয়া কইছে। আমার কষ্টে বুকটা ফাইডা যাইতেছে ভাই। কেমনে পারল ভাই??? কত্ত বড় সাহস দেখছেন? আপনি বিচার করেন ভাই। আপনি দেখায়া দেন ভাই, কিছু একটা করেন ভাই।

ভাইদের 'জিনিস' মাথায় উঠতে বেশি সময় লাগে না। এরে তারে ফোন দিয়া সেরের উপর সোয়াসের লাগাইয়া নিজের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ কইরা সরকারের পটু মাইয়া মজা লসে একটা লাইক মাইরা আসেন।

এইদিকে, সরকার পড়ছে মহা বিপদে। বর্তমান সরকারের পূর্বপুরুষেও আপনার মত কিছু মানুষজন পরগাছার মত শীর্ষে আটকে ছিল, ফলে ইচ্ছে থাকা স্বত্তেও ভদ্রলোক অনেক কিছুই করতে পারে নি, শেষপর্যন্ত নিজের প্রাণ দিয়ে সময়মত আগাছা পরিষ্কার না করার খেসারত দিয়েছেন আর জাতিতে ফেলে দিয়েছেন এক অন্তবিহীন অন্ধকার কুপে। সরকার আপনাদেরকে ফেলতেও পারতেছে না, আপনার এতই শক্তিশালী যে সরকারে স্বাভাবিক বুদ্ধি দেয়া থেকে বিরত রেখে নিজেরাই মজা নিচ্ছেন।

আর ছাগুতত্বরে যেমন আপনারা রেপ করছেন, যারে তারে উঠতে বসতে, মতের অমিল হইলেই ছাগু ট্যাগ দিয়া স্বমেহন করছেন, তাতে ছাগু আর ছাগু নাই। ছাগু হইয়া গেছে দুধভাত। অথচ আগে একটা সময়ে ছাগু বললে পাবলিক ঘৃনার চোখে তাকাইত, এখন তাকায় সন্দেহের চোখে।

আমারে অবশ্য আপনি ছাগু ট্যাগ দিতে পারেন। ইচ্ছে করলে দিয়েন। তবে কানে কানে বইলা রাখি, ছাগু ট্যাগ দিলে হয় আমি ব্যান খামু নয়ত আপনি। ;) ;)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভিডিও থেকে মেয়েদের গায়ে হাতদেয়া চিহ্নিত ছেলেগুলোর সিসিটিভি থেকে সংগ্রহ করা স্টিল ছবি তো অনেকদিন পাবলিক প্রচারিত ছিল। পুলিশ বহুবার চিনতে পারলে নাম দিতে বলেছিল। ছেলেগুলো অচেনা ছিল, সম্ভবত এরা ক্যাম্পাসের বাইরের লোক হওয়াতে কেউ চিনেনি,
কিন্তু 'মজা লস' সম্পুর্ন অনৈতিক ভাবে ঢাবির ছাত্রলীগের ছেলেদের ছবি দিয়ে নোংড়া ট্রলে মেতে ছিল। ছবি ফেসবুক, নেট থেকে নিয়ে, টিভিতে প্রচারিত ভিডিও থেকে যোগাড় করে তাদের ছবির নিচে "ইভ টিজার" নিপীড়ক ইত্যাদি লিখে ট্রল! জঘন্য মিথ্যাচার নিয়ে মজা মারা, এসব সমর্থন কোথায় নৈতিকতা?
আমার লেখায় কোথাও ছাত্রলীগকে কখনো সমর্থন করে লেখা পাবেন না। চ্যালেঞ্জ!
তবে আমি বলবো টিএসসি ঘটনায় CCTV ভিডিওতে ছবির টিজার ছেলেগুলো ছাত্রলীগের তো নয়ই, ঢাবিরও নয়।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কয়েকজন নারীকে যৌন হয়রানি করা হয়। এ ঘটনায় ভিকটিমের নাম-ঠিকানা সংগ্রহের চেষ্টা করে পুলিশ। যৌন হয়রানির শিকার কেউ মামলা না করায় পুলিশ নিজেই বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা করে। ২৩ এপ্রিল মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে ডিবি।
ব্যাপক তদন্তকরে মামলার ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ ও সাক্ষীদের ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে মোট আটজনকে শনাক্ত করা হয়। শনাক্ত আট আসামির ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, ইলেকট্রনিক ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। আসামিদের গ্রেপ্তার এবং ধরিয়ে দেওয়ার জন্য এক লাখ টাকা করে মোট আট লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
কিন্তু তারা ক্যম্পাসের বাইরের লোক হওয়াতে কেউ তদের চিনে নি।
লিঙ্ক - বাংলা বর্ষবরণের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যৌন হয়রানি মামলা - প্রথম আলো

৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৮

অন্ধকারের নক্ষত্র বলেছেন: এত অদক্ষ,মুর্খ,চতুর,দালাল প্রবন এবং বিকৃত মস্তিষ্কজাত প্রানীও যে সামুতে আছে জানতাম না!এইবার আমারেও জঙ্গি বানান!ফিল্টার তো এখন দুইটা,একটা আওয়ামিলীগ আরেকটা রাজাকার/জঙ্গি!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাদ্রাসায় ধর্ম নিয়ে পড়ছ। কিন্তু ধর্মিয় মুল্যবোধ একটুও বাড়াতে পার নাই। -
গিবত পরনিন্দা, মিথ্যা কথা বলা, মিথ্যাপ্রচার, মিথ্যাচার যে ইসলাম ধর্মে মহাপাপ তা পড় নাই? এখনো ফেবুতে মজা লও?

৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৩

নাসিফ১২৩ বলেছেন: "ছাগুদের জনপ্রিয় একটা বাক্য হইলো, "আমার বাপে, পরিবারের অমুকে মুক্তিযোদ্ধা, চাচা আওয়ামি লীগ করে, ইত্যাদি ব্লা ব্লা।"

কথা ঠিক। কিন্তু কাদের সিদ্দিকের কথা মনে পড়ল। হেয়ে ছিল মুক্তিযোদ্ধা, এখন করে জামাত আবার তার ভাই লতিফ সিদ্দিক করে আওয়ামীলীগ! কেমনে কি হাহা?! :S

৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৬

নীল জানালা বলেছেন: শালা তোরা কথায় কথায় জংগি আর মুক্তিযুদ্ধের ট্রাম কার্ড পিটাস। একাত্তুরের রাজাকার আর আজকের ডাকাত আওয়ামিলীগের মধ্যে পার্থক্য আছে কোন? আওয়ামিলীগ=বিএনপি=জামাত=জাপা। সবগুলা শুওরের বাচ্চা। সবগুলারে এক কাতারে ফালায়া বুলডোজার দিয়া পিষা হবে। তুই শালা দালালও বাদ যাবিনা।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সিরিয়াস হওয়ার কি হল?
সামান্য একটা এয়ারটেলে কর্মরত একটা ফালতু ছাগুসমর্থকের বিরুদ্ধে কথা বলাতে জলাতঙ্কে আক্রান্ত কুকুরের মত অকথ্য গালাগালি .. তুইতোকারি?
বুঝেছি একদম কলিজাতে হাত পরছে।

৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬

কবি এবং হিমু বলেছেন: কি আর মন্তব্য করবো কেবল পড়লাম।নীল জানালার সাথে সহমত।বাংলাদেশের রাজনীতি আসলেই পঁচে গিয়েছে।সেই সাথে জন্ম নিয়েছে কিছু নব্য দালাল আর চামচা।কেউ মনে করে হাসিনা দরবেশ আর কেউ মনে করে খালেদা।কিন্তু তারা এটা চিন্তা করে না হাসিনা বা খালেদা কেবলই নিজেদের প্রয়োজনে দালাল বা চামচাগুলোকে ব্যবহার করছে।এই যা অনেক বড় মন্তব্য করে ফেললাম।

৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

সবুজ সাথী বলেছেন: গতানুগতিক দালালীয় পোস্ট। At the end, BAL যা করে সব ঠিক। সব যায়েয। সব সময় তাদের পক্ষে জোরালো যুক্তি থাকে। এমনকি তারা যদি কুত্তার গুও খায়।

বিঃদ্রঃ - আমি মজা লস জাতীয় কোন পেজের ফ্যান না।

৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮

আিসর৪১২ বলেছেন: সরকারের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই যে সে জংগী, এই খোড়া যুক্তি বুদ্ধিমানদের কাছে কাম্য নয়। কোন দলই দুধে ধোয়া নয়। বিশেষ করে সরকারে যে দল থাকে তাদের দোষ বেশী খুজে পাওয়া যায় কারণ তারা দেশ পরিচালনা করে আর তাতে ভুল হতেই পারে। তাই এসব বিদ্রুপকে পজিটিভভাবে নিয়ে ভুলগুলো শোধরানো হবে বুদ্ধিমানের কাজ, অহেতুক রাস্ট্রবিরোধী তকমা দিয়ে নির্যাতন করা নয়।
আর একটা কথা, দেশে সরকার বিরোধী থাকতেই পারে কারণ এক সরকারের পক্ষে সবাই থাকবে আজ পর্যন্ত এর নজির কোথাও নেই আর থাকবেও না।

সরকারবিরোধী মানে রাস্ট্রবিরোধী নয়।।

৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

সাদ আমান বলেছেন: পহেলা বৈশাখের সিসিটিভি ফুটেজ কি দেখেছেন বৈশাখী ভাই??? আপনি একটু দয়া করে ক্যাম্পাসে আসেন একদম মুখে ধরে ধরে দেখায় দিব এদের। তারা ছাত্রলীগ করে না বললেন কিভাবে??? যারা এই কাজ করেছে তাদের চিনেন আপনি??? সূর্যসেন হলের বড় পদীয় নেতা সেই কুলাঙ্গার দের একজন। দালালী করার মিনিমাম লেভেল রাখেন

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৭১ টিভির ফারজানা রুপা যখন পহেলা বৈশাখের ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ইনভেষ্টিগেটিং রিপোর্ট, ছবি দেখিয়ে জানতে চেয়েছিল এরা কারা?
তখনতো আপনি টু শব্দও করেন নি।
কেউ করেনি। এরা ক্যাম্পাসের বাইরের লোক হওয়াতে কেউ চিনেনি, আত্নীয়স্বজনরা সংগতকারনেই ভ্যাজালে যেতে চায়নি।
কিন্তু 'মজা লস' সম্পুর্ন অনৈতিক ভাবে ঢাবির ছাত্রলীগের ছেলেদের ছবি সংগ্রহ করে নোংড়া ট্রলে মেতে ছিল। ছবির নিচে "ইভ টিজার" নিপীড়ক ইত্যাদি লিখে জঘন্য মিথ্যাচার!
ছাত্রলীগের কর্মকান্ড আমি কখনোই সমর্থন করিনা, ছাত্রলীগ অবস্যই এরচেয়ে বহুগুন জঘন্য কাজ করে থাকে।
তবে সেদিন ছাত্রলীগ জরিত ছিলনা। 'মজা লস' মিথ্যা ছবি দিয়ে পরিকল্পিত জঘন্য মিথ্যাচার করে গেছে .. মাসব্যাপি!

১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

অন্ধকারের নক্ষত্র বলেছেন: আমি যে মাদ্রাসা হতে অধ্যায়ন করেছি তা আপনি বুঝলেন কি করিয়া তাহা ঠাহর করিতে পারিলাম না!আপনার অনুধাবন শক্তি বিষ্ময় কর!তাইতো বলি রিমান্ডে নেওয়ার আগেই আপনি কি করে একটা পেইজ কে জঙ্গি সাব্যস্ত করিলেন!আপনাদের সমালোচনা করলেই গিবদের হাদিস জাহির করেন!মাঝে মাঝে মনে হয় হাদিস বুঝি এই একটাই জানেন,!দালালি বাদ দেন ভাই!

১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: অন্ধকারের নক্ষত্র ভাই, এত অদক্ষ,(অা)বাল, মুর্খ,চতুর,দালাল প্রবন এবং বিকৃত মস্তিষ্কজাত প্রানীও সামুতে আছে এবং এদের চেনার জন্য একটা ভাল ফিল্টারও আছে। এসব (আ)বাল রা সবসময় একই রাস্তায় হাটে। এদের চেনার জন্য এখান থেকে ঘুরে আসুন: Click This Link

১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

রাফা বলেছেন: ছাগুদের লম্ফ জম্প দেইখা মনে হইতেছে সরকার সঠিক পথেই আছে।সবার লেজে আগুন লেগে গেছে।আমার কিছুটা সন্দেহ ছিলো সরকার মনে হয় কাজটা ঠিক করে নাই।কিন্তু স্বল্প পরিসরে আপনার পোষ্টে ছাগুদের মন্তব্য দেইখা আর কোন সন্দেহই নাই।

সেইম আরেকটি পেজ পাওয়া গেছে বাংলাদেশ-ইজম।অতি সুক্ষভাবে ইতিহাসের বিকৃতি চলছে অনেকে না বুঝেই লাইক দিতেছে আবেগের বশবর্তি হয়ে।ষোলই ডিসেম্বরকে বলা হইতেছে বাংলাদেশের জন্মদিবস।২৬শে মার্চ না ২৭শে মার্চ জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিছে এগুলো তাদের প্রচারণার লক্ষ।

ছাগিয়তাবাদিদের তবে,কিন্তু যদি চলতেই থাকবে অনাদিকাল ধরে।বিচারের রায় যখন কার্যকর করা হয়ে যাইতেছে তখন কিছুতেই কোন কাজ হোচ্ছেনা বিধায় আবোল তাবোল বকবে এটাই সাভাবিক।যুদ্ধাপরাধীর বিচার করলে নাকি আঃ লীগের রাজনীতি শেষ।জামাত/বিএনপির শেকড় ধরে টান দিয়েছে আঃ লীগ-আরো অনেক কিছুই দেখবেন এই সুযোগে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ রাফা ভাই।
সবার লেজে আগুন লেগে গেছে। জলাতঙ্কে আক্রান্ত কুকুরগুলো তো আছেই।
তবে এটা সত্য এই পেজটি ভদ্র সাহিত্যিক ব্লগারদের খুব চতুরতার সাথে বিভ্রান্ত করতে পেরেছিল। ব্লগে ফেবুতে নাবুঝেই সমর্থন পাচ্ছে।
সামু কতৃপক্ষও এই শ্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে, মজালস সমর্থনকারি অনেকগুলো ফালতু লেখা নির্বিচারে 'নির্বাচিত পাতায়' স্থান দিয়েছে।
অতচ আমার এত কষ্টে সংগ্রহকৃত সুনির্দিষ্ট ইনফরমেটিভ আইটেম থাকার পরও 'নির্বাচিত পাতায়' স্থান পায় নি। আগেও পেত না। আমি মোটেও অবাক হইনি।

১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

যোগী বলেছেন:

আপনার দেয়া প্রতিটা পয়েন্টেই অনেক চিন্তার ব্যাপার আছে। ইদানিং দেখতেছি ছাগুরা এই গ্রুপটার পক্ষে প্রচুর লেখা লেখিও করছে। মজালস গ্রুপটার ব্যাপারে আরও গভীর ভাবে জানা প্রয়োজন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ যোগী ভাই।
সুধু ছাগুরা না। অনেক ভদ্রলোকও না বুঝেই করছে।

১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মুখ ও মুখোসের মন্তব্যে ঝাঝা। ঠিক একই কথা আমিও বলতে চাইছিলাম। ব্লগে এমন পোস্ট না দিয়া ফেসবুকে দিলেও পারতেন। ব্লগে যে যতই দলকানাই হোক না কেন, রেগুলার ব্লগাররা সত্য জানে। বিএনপির ওরাও জানে, আওয়ামীরাও জানে। কেবল মাঝে মধ্যে আইসা বিভ্রান্ত হয় আওয়াম। আওয়াম মানে জানেন? আওয়াম একটা উর্দু শব্দ। সেইখান থেকে আসছে আওয়ামী। বাংলাদেশের প্রধান দলের নাম উর্দু শব্দকে হাইলাইট করে কেন হবে? দেশের ৯০ ভাগ মানুষকে আওয়ামী মানে জিজ্ঞেস করেন, বলতে পারবে না নিশ্চিত। মুজিব কোট মুজিব কোট করে পাগল হইয়া যান। পাকিস্তানের নওয়াজ শরীফ সারাদিন কি পড়ে থাকে দেইখেন, এইটাও পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতাদের এবং ভারতেরও রাজনৈতিক নেতাদের একটা কমন পোষাক। রাজীব গান্ধী কিংবা হালের রাহুল গান্ধী কি পোষাক পরে রাজনৈতিক প্রচারনার সময় জানেন? এই মুজিব কোটই কিংবা এর খুবই কাছাকাছি কিছু, যা আসলে বাঙ্গালীর সাধারন মানুষের পোশাকের সাথে যায়না। এগুলা ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যাপার। কিন্তু এইদেশে অন্ধ সমর্থকরা পোষাকটাকেও পুজা করা শুরু করে। কিন্তু পোষাকে কেউ মহৎ হয় না, মহৎ হয় কাজে। দলের নামে কিছু আসে যায় না, দলের নেতাকর্মীরা কোন আদর্শে স্থির আছে সেটাই আসল। নাম আওয়ামী লীগই হোক, আর জনসাধারনের দলই হোক, কি যায় আসে?

ট্রোলের মানে শিখেন আগে। দলের সরকারের সবকিছুকে অন্ধ সমর্থন দিয়েন না। সরকার আসবে যাবে, কিন্তু এইসব ধারা থাইকাই যায়, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর। এইখানের অল্প কয়টা পয়েন্ট বাদে সবগুলা পয়েন্ট নিয়া কথা বলা যায়। টাইপ করতে ইদানিং আইলসামী লাগে তাই প্যাচাইলাম না। যেই জিনিসটা ভুল, সেইটাকে ভুলই বলেন। ভুল স্বীকার করলে কেউ ছোট হয় না, বরং ভুল স্বীকার করে সেইগুলা ভবিষ্যতে না করলেই সেইটা ব্যক্তি, দল এবং সর্বপরি দেশের জন্য ভালো হয়।

আপনার নৈতিক এবং মানসিক উন্নতি কামনা করছি।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিশু ধর্ষন-নিহত গুজব, নগর কেন্দ্রে তাবৎ স্কুলের অভিভাবকদের ইচ্ছাকৃত আতঙ্কিত করে, স্কুলটিচারদের জীবন হেল করে ফেলা।
ব্যাক্তিগত আক্রোশ মেটাতে ছবি দিয়ে, নারী, ছাত্রী, বিবাহিতা নারীর চরিত্র হরন, দিনের পর দিন নোংড়া কমেন্টের বন্যা বইয়ে দেয়া।
সরকারের, মন্ত্রীদের পাছা মারা, মুজিবকোট, ছাগুগিরি করা এসবে দোষ দেই না। সবাই জানে এতে সরকারের একটি চুলও (হিন্দিতে) ঝরে না। বিম্পি-ছাগু জনমত একটুও বাড়ে না।
কিন্তু ব্লগার হত্যা সমর্থন? এটা কি ফাজলামির মধ্যে পড়ে?
সে বেশিরভাব সরকারবিরোধী ট্রল করত তাই সে নিরিহ পাপমুক্ত?
মিথ্যাকে সত্যর মত উপস্থাপন নোংড়া আবর্জনা ছড়ানো এইসব কুলাঙ্গারদের বিরুদ্ধে কিছু বললেই ট্রলের ব্যাকারন শিখান, বাকস্বাধীনতা শেষ বলে আহাজারি?
মজালসের মত আরো শতাধিক পেইজ কি ফেবুতে নেই? ব্লগগুলো নেই? প্রথমআলো সহ ৫০টি পত্রিকা, ৩২টি টিভি চ্যানেলে সারারাত চলা নন-এডিটেড লাইভ টকশো কি বন্ধ? গলাবাজী বন্ধ? এরপরও শুনি বাকস্বাধীনতা নেই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ট্রলের মানে কিছুটা শিখলাম।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী - যিনি রনবী নামে খ্যাত। বহুল আলোচিত টোকাই কার্টুনের শ্রষ্টা, এবং রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে কার্টুন আঁকতেন। এখনো আঁকেন।
জনপ্রিয় একটি গ্রুপের অ্যাডমিনকে গ্রেফতারের পর দেশটিতে রাজনৈতিক বিষয়ে ব্যঙ্গবিদ্রূপের সীমা কোথায় হওয়া উচিত?
"বিবিসি বাংলা" লাইভ অন এয়ারে প্রশ্ন রেখেছিল রনবীর কাছে।
জবাবে রনবী- বললেন, ব্যঙ্গ কার্টুন জনপ্রীয় হলেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিছুটা সেল্ফ-সেন্সরশিপ করতে হয়। তিনি বলেন, দেশের সামাজিক অবস্থা ও সহনশীলতার বিষয়টি অবস্যই মাথায় রাখতে হবে।
রনবী স্পষ্ট ভাবেই বিবিসির প্রশ্নের জবাবে বলেন - তিনি মনে করেন ব্যঙ্গ করার ক্ষেত্রে যদি বিষয়টি সরাসরি 'বক্তব্য' হয় তাহলে তা আর ব্যঙ্গের পর্যায়ে থাকে না।

১৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

চলতি নিয়ম বলেছেন: হুদাই আপনিয়ার জঙ্গী কানেকশন খুজেন। দেশে কোনো জঙ্গী আছে নি? সব মিডিয়ার সৃষ্টি ;) যাদের আজকে জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে, কেন যাচ্ছে ভাই? কয়দিন আগেও তো আপনেরা ট্রল করা নিয়ে...... :(

তবে আমার মনে হচ্ছে কাজটা করা মোটেও উচিত হয় নাই। বাকস্বাধীনতা বলে কথা। মানুষ কথা বলতে না পারলে তো দম বন্ধ হয়ে মারা যাবে।

১৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাক ফাক নিয়া বেশী কথা কইলে গুম টুম....। চাপেন মিয়া।

১৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মুখ ও মুখোসের কথাই আবার তুইলা দেইঃ


এইদিকে, সরকার পড়ছে মহা বিপদে। বর্তমান সরকারের পূর্বপুরুষেও আপনার মত কিছু মানুষজন পরগাছার মত শীর্ষে আটকে ছিল, ফলে ইচ্ছে থাকা স্বত্তেও ভদ্রলোক অনেক কিছুই করতে পারে নি, শেষপর্যন্ত নিজের প্রাণ দিয়ে সময়মত আগাছা পরিষ্কার না করার খেসারত দিয়েছেন আর জাতিতে ফেলে দিয়েছেন এক অন্তবিহীন অন্ধকার কুপে। সরকার আপনাদেরকে ফেলতেও পারতেছে না, আপনার এতই শক্তিশালী যে সরকারে স্বাভাবিক বুদ্ধি দেয়া থেকে বিরত রেখে নিজেরাই মজা নিচ্ছেন।

আর ছাগুতত্বরে যেমন আপনারা রেপ করছেন, যারে তারে উঠতে বসতে, মতের অমিল হইলেই ছাগু ট্যাগ দিয়া স্বমেহন করছেন, তাতে ছাগু আর ছাগু নাই। ছাগু হইয়া গেছে দুধভাত। অথচ আগে একটা সময়ে ছাগু বললে পাবলিক ঘৃনার চোখে তাকাইত, এখন তাকায় সন্দেহের চোখে।

আমারে অবশ্য আপনি ছাগু ট্যাগ দিতে পারেন। ইচ্ছে করলে দিয়েন। তবে কানে কানে বইলা রাখি, ছাগু ট্যাগ দিলে হয় আমি ব্যান খামু নয়ত আপনি।

এরপর এই মজা লসরে নিয়াই অন্য পোস্ট দিলে অন্য উদ্দেশ্যের কথা বইলেন। সরাসরি জঙ্গী ট্যাগ দিয়েন না। ছাগু শব্দের মত জঙ্গীও একটা দুধভাত শব্দ হইয়া যাবে। আর অশ্লীল উদ্দেশ্যপুর্ন গালিগালাজ, টার্গেট কইরা অপদস্ত করায় তো মনে হয় সিপি গ্যাং এর চেয়ে তুখোড় আর কিছু কোনদিন আসবে না। ওদের নিয়াও লিইখেন। পক্ষে লিখবেন সেইটাও জানি।



১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আমিও ব্লগার রাফার মন্তব্য হুবুহু দিলাম।

রাফা বলেছেন: কষ্ট করে "মজা লস"-চৌধুরি সাহেবের আমলনামা পড়ুন।মজা লসের মজা নেয়া এবং মূল অপরাধীদের আড়াল করার কৌশল
==================================

গত কয়দিন যাবত "মজা লস" নামক পেইজটি যা করেছে তা জানা নেই এমন কোন নিয়মিত ফেইসবুক ব্যবহারকারী আছেন কিনা তা আমার জানা নেই। তবে "মজা লস" নামক পেইজের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সকল কর্মকান্ড থেকে এটা নিশ্চিত করেই বলা যায় কেন চৌধুরী সাহেবের আড়ালের মানুষটি নিজেকে কেন লুকিয়ে রেখেছিলো।

প্রথমতঃ যেই ছেলের ছবি মজালসের এডমিন হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে, সে চৌধুরী হলেও এসব কিছুর পরিকল্পনা এতটা কম বয়সী কিংবা কোন নির্দিষ্ট একটি মাথা থেকে আসেনি। একটি সংঘবদ্ধ চক্র এর পিছনে আছে। এতটা কৌশলে এতগুলো সচেতন চোখ ফাঁকি দেয়ার বুদ্ধি কোন একক মস্তিষ্কপ্রসূত নয়।

দ্বিতীয়তঃ তাদের মূল টার্গেট ছিলো, "আই হেইট পলিটিক্স" প্রজন্ম। আর এই "আই হেইট পলিটক্স" প্রজন্ম যে শুধুমাত্র আমাদের বাংলাদেশে আছে তা নয়। সবদেশেই আছে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে বিশ্বের একমাত্র দেশ যেদেশে এখনো রাজনীতি করছে সরাসরি স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী দল। আর এই আই হেইট পলিটিক্স প্রজন্ম যেখানে মনে করে রাজনীতি মানেই খারাপ, তাদের মাথায় স্বাধীনতার স্বপক্ষের দলকে অপেক্ষাকৃত বেশী খারাপ এটি ঢুকিয়ে দিতে পারলেই দীর্ঘমেয়াদী একটা সুবিধাভোগ করবে সেই স্বাধীনতাবিরোধীতাকারী দলটি। আই হেইট পলিটিক্স প্রজন্ম সবসময় সরকার (যেই দলই ক্ষমতায় থাকুক না কেন) এর সমালোচনা পছন্দ করে। "মজা লস" পেইজ মজা নিতে নিতে কৌশলে এই সুযোগটাই নিয়েছে। এই সুযোগে তারা খুব সাবধানতার সাথে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে নিয়ে ট্রল করে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তবে, তাদের মুখোশ যাতে খুলে না যায় সেকারণে মাঝে মাঝে খুব সাবধানতা অবলম্বন করে বিরোধী দলগুলো নিয়েও হাতে গোনা দুই একটা ট্রল করেছে। যাতে করে কেউ প্রশ্ন করলে তারা জবাব দিতে পারে, তারা সবাইকে নিয়েই করে।

এর বাইরে তারা মাঝে মাঝে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সরব থেকেছে। এটা মূলত, আই হেইট পলিটিক্স প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য। যেমন কোথাও কোন নারী নির্যাতিত হয়েছে তারা দুই একটা এমন ইস্যুতে সক্রিয় ছিলো। এটাও তাদের একটি কৌশল। এই কৌশলের পিছনে কারণ হলো, রাষ্ট্রের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতাকে হাইলাইট করে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এবং বাহিনী যেমন পুলিশ, র‍্যাব, গোয়েন্দা এদের অকার্যকর হিসেবে প্রচার করা। যাতে করে, নিকট ভবিষ্যতে আই হেইট পলিটিক্স প্রজন্মকে মগজ ধৌলাই দিয়ে জঙ্গী বানানোর মিশনটা সফলতা পায় খুব সহজেই।

অনেকেই জানে না এবং যা তারা নিজেদের চেহারা লুকাতে মুছে দিয়েছে তা হলো, তারা বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যবহার করেও ট্রল বানিয়েছিল। তারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যবহার করে ট্রল করে শুধু আইনের দিক থেকে অপরাধ করেনি, তারা চরম বেয়াদবী করেছে।

তাদের বিভিন্ন সময়ের মন্তব্যে চৌধুরী নামের আড়ালের ব্যক্তিটি লিখেছে তার বাবা নাকি শেখ কামালের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলো। এই কথাটি বলে সে প্রমাণ করতে চেয়েছে, সরকারকে নিয়ে কটুক্তি করে অন্যরা পার না পেলেও তাকে কেউ কিছু করতে পারবে না। এই কথাটি বলার পিছনেও যথেষ্ঠ কারণ আছে। এরদ্বারা সে ছাগুদের প্রচারিত একটি কথাকে প্রতিষ্টিত করতে চেয়েছে, আর তা হলো, সরকারের কাছের লোকজন যা ইচ্ছে তাই করতে পারে।

শাহবাগ আন্দোলন যখন তুঙ্গে, সে সময়ে সরাসরি রাজাকারের ফাঁসি চাওয়া কোন পোস্ট না দিলেও দুই একটি পোস্ট দিয়েছে শাহবাগ আন্দোলনের পক্ষে। আমরা অনেকেই জানি, শাহবাগ আন্দোলনের সময় এমন অনেককেই সেখানে দেখা গেছে যারা রাজাকারদের মৃত্যুদন্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে মানবতার বুলি ঝেড়েছেন বিভিন্ন সময়ে। তবে "মজা লস" পেইজ সেসময় শাহবাগ নিয়ে একেবারে চুপ থাকলে তার পিছনের লোকজন সম্পর্কে ধারণা হয়ে যেতে তরুন প্রজন্মের আর তাই তারা সেসময় অনিচ্ছা সত্তেও দুই একটা পোস্ট দিয়েছে। আর সেই পোস্টগুলোতে তাদের ক্রিয়েটিভিটির ব্যবহার ছিলো না বিন্দুমাত্রও সেখানে সরকারকে নিয়ে ট্রলগুলোতে তাদের সৃজনশীলতার প্রশংসা করবে যে কেউই।

তারা সাঈদির চন্দ্রগমণ মিশন নিয়ে নাকি ট্রল করেছিলো। কিন্তু কখনোই এই রাজাকারদের কুকর্ম নিয়ে কোন পোস্ট তাদের পেইজে আসেনি, আসেনি চিহ্নিত রাজাকারদের কোন কথা কিংবা অন্য কিছু নিয়ে কোন ট্রল, সেখানে দুই দিন পর পর দেখেছি সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীদের উক্তি নিয়ে কিভাবে ট্রল করেছে এই পেইজটি। ছাড় পায়নি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও।

তারা নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে সোচ্চার, অথচ একাধিক নারীর ব্যক্তিগত ছবি নিয়ে ট্রল করেছে তারা প্রতিনিয়ত। সাহারা খাতুনের মতন একজন বয়ষ্ক নারীর সাথে নায়ক সাকিব খানের ছবি জোড়া দেয়া ট্রলগুলো দেখেছে অনেকেই। তখন একজন নারীকে হেয় করা হয়নি? কিংবা খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা (যদিও হাতে গোনা দুই একটি)।

সম্প্রতি কামারুজ্জামানের ফাঁসি নিয়ে পুরো দেশে একটি মাস ধরে প্রতিটি মানুষ ছিলো উৎকন্ঠায়, সেই একমাসে চৌধুরী ব্যস্ত ছিলেন অন্য জগতে। তাছাড়া, দীর্ঘ তিন মাসের মতন হরতাল/অবরোধ দিয়ে যেভাবে পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পোঁড়ানো হলো, তখন আমাদের কেজরিওয়াল চৌধুরীর বিবেক জাগ্রত হয়নি দেখে অবাক হয়েছিলাম।

সর্বশেষ তারা খুব কৌশলে প্রচার করতে চাইলো, হেফাজত-জামাতের ফতোয়া। আর তা করতে চেয়ে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করেও রক্ষা হলো না তাদের। পহেলা বৈশাখের ঘটনার পর প্রথমেই তারা সরাসরি আঙ্গুল তুললো ছাত্রলীগের দিকে। অথচ তখন পর্যন্ত এবং এরপরেও সয়ং লিটন নন্দী নিজে বলেছে সেই ঘটনায় জড়িতরা বহিরাগত। তাও, ছাত্রলীগকে জড়িয়ে কুৎসা করার জন্য বেছে নিয়েছিলো, বাঙ্গালী জাতির প্রাণের শ্লোগান, "জয় বাংলা" কে। শাহবাগের পক্ষে পোস্ট দেয়া কেউ "জয় বাংলা" শ্লোগান নিয়ে ট্রল করবে এতে তার ল্যাঞ্জা লুকায়িত থাকবে এতটাই বেকুব ভেবেছিলো চৌধুরী আমাদের।

ছাত্রলীগকে নিয়ে দেয়া পোস্টের পরে তারা ডাক দিলো পহেলা বৈশাখে টিএসসি বর্জনের। তখন ফুঁসে উঠলো সবাই। আর সন্দেহ রইলো না তারা আসলেই কি বলতে চাইছে। তবুও অনেককে দেখেছি বলতে অতি আবেগের বসে তারা টিএসসি বর্জনের ডাক দিয়েছে। লক্ষ করলে দেখা যায়, এই ডাকটি ঠিক সে সময় দিয়েছে যে সময় একাত্তর টেলিভিশনে প্রচারিত ফারজানা রুপার একটি রিপোর্টে চিহ্নিত করা হয় প্রকৃত অপরাধীদের।

উক্ত পোস্টের পরের পোস্টটি ছিলো, পহেলা বৈশাখের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান, "এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো....." গানটিকে নিয়ে ট্রল করে। এরপরেই তারা নাটক শুরু করলো বিভিন্ন রকমের। যাতে করে সবার দৃষ্টি থাকে এই মজালসের দিকে। বলতে থাকে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে তাদের রেড ফ্ল্যাগ দেখিয়েছে। অথচ, সয়ং প্রধানমন্ত্রীর ছবি নিয়ে ট্রল করার সময় প্রধানমন্ত্রীর অফিস কিছুই বলেনি তাদের। কি হাস্যকর কথা বার্তা। আর আমাদের দেশের কিছু ছাগল তাদের সহানুভূতি দেখিয়ে জাতীয় বীর ঘোষণা করলো। এরপর তারা ঘোষণা করলো চৌধুরী তার বোনকে নিয়ে কানাডা চলে যাচ্ছে। তার নিজের আরেকটি একাউন্ট ব্যবহার করে ইভেন্ট খুললো, "উই ওয়ান্ট ইউ ব্যাক মজা লস" শিরোনামে। পেইজ থেকে একটি ভুয়া ওয়েভ ঠিকানা ব্যবহার করে বলা হলো, সেই পেইজটা নাকি তাদের মালিকানাধীন।

এরপর সে একখানা বিশাল আবেগে ভরা পোস্ট দিলো একটি ছবি ব্যবহার করে, যাতে সে দাবী করে সেটা তার নিজের ছবি। কিন্তু অতি চালাক চৌধুরী অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই ধরা পড়ে গেলো টকিং টম খ্যাত আরমানের হাতে। আরমান পোস্ট দেয় আসল একাউন্টের লিংক সহ যেই ছবিটি সে ব্যবহার করে সেটা ভারতীয় এক ছেলের ছবি। ধরা পড়ার সাথে সাথে দশ মিনিটের জন্য বন্ধ করে দেয় পেইজ। এরপর আবার এক্টিভ করে সে দাবী করে সে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজেকে নিজে নাকি মজা নিয়েছে।

হায়রে চৌধুরী এতই বেকুব ভাবলে আমাদের? এই সব নাটক করে সকলকে মজা লস নিয়ে ব্যস্ত রেখে চেয়েছিলে সবাই ভুলে যাবো মূল ইস্যু। নির্যাতিত মেয়েগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে অপরাধীদের খুঁজে বের করার নাটক মঞ্চস্থ করে বাঁচিয়ে দিতে চাইলে প্রকৃত অপরাধীদের। ছিঃ চৌধুরী, ছিঃ মজা লস। আমাদের এত বেকুব ভাবা তোমার উচিত হয়নি। এখনো যারা তোমাদের দুই একটা সাইনবোর্ড সর্বস্ব ভাল কাজের জন্য তোমাদের পক্ষে নিচ্ছে তাদের জন্যও করুনা হয়।

চৌধুরী সাহেব, বাংলা সিনেমার বহুল প্রচারিত খল নায়কের নামের আড়ালে তুমি নিজেই একজন প্রকৃত খলনায়ক হিসেবেই থেকে যাবে সব সময়।

১৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১

Rezwan Ahmed Mohsin বলেছেন: জঙ্গি সার্টিফিকেট এখন ফ্রি পাওয়া যায়। শুধুমাত্র বর্তমান ক্ষমতাশালী দলের বিপরীতে কথা বলে দেখুন। :D :D :D

১৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১০

াহো বলেছেন: পূর্বদেশ পত্রিকা
(ডিসেম্বর, ১৯৭১ ও জানুয়ারি, ১৯৭২)
http://www.liberationwarbangladesh.org/2015/12/blog-post_12.html


পূর্বদেশ পত্রিকা ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২.
ফকা চৌধুরৗ & মহিলা রাজাকার
পূর্বদেশ পত্রিকা
(ডিসেম্বর, ১৯৭১ ও জানুয়ারি, ১৯৭২)
http://www.liberationwarbangladesh.org/2015/12/blog-post_12.html


পূর্বদেশ পত্রিকা ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২.
ফকা চৌধুরৗ & মহিলা রাজাকার









২০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৬

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ভাই ব্লগার হত্যা সমর্থন করেনা কেন?বাক স্বাধীনতায় আঘাত হয় বলে ।

এটা যদি সমর্থন না করার কারণ হয় তাহলে মজালস পেজের এডমিন গ্রেপ্তার করাটাও উচিত হয়নি।
নাকি একটা ছাগুর কাজ আরেকটা আওয়মীর কাজ বলে একটা সমর্থন পাবে আরেকটা সমর্থন পাবে না ।

২১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪২

আলফা ব্রাইট বলেছেন: হে হে, মজা লস নাকি হাসান ভাই!!! এখন এটা জঙ্গী পেজ হয়ে গেল? সোনার ছেলেদের আকাজের তথ্য তুলে ধরা মানেই জঙ্গী! হাসতে হাসতে লুঙ্গী খুলে যায় তোমাদের দালালী দেখলে। এই পেজের অন্যতম এডমিন ছিল পুলিশ অফিসার মাশরুম। অন্ধ আওয়ামীলীগার। যেদিন নববর্ষ অনুষ্ঠানে সোনার ছেলেরা মেয়েদের জামা খুলে নিয়েছিল মজা লস তাদের পরিচয় প্রকাশ করে জঙ্গী হয়ে যায়। তোমাদের চেতনাদন্ড কি দেখে এভাবে দাঁড়িয়ে যায় আজও বুঝতে পারলাম না। আওয়ামীলীগের মত একটি বিনোদনময় দল থাকতে কাকে নিয়ে ট্রল বানানো যায়! সারা জীবন তোমরা আওয়ামীলীগ থেকে গেলা, মানুষ হইতে পারলানা!!

২২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: জবাবে রনবী- বললেন, ব্যঙ্গ কার্টুন জনপ্রীয় হলেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিছুটা সেল্ফ-সেন্সরশিপ করতে হয়। তিনি বলেন, দেশের সামাজিক অবস্থা ও সহনশীলতার বিষয়টি অবস্যই মাথায় রাখতে হবে।
রনবী স্পষ্ট ভাবেই বিবিসির প্রশ্নের জবাবে বলেন - তিনি মনে করেন ব্যঙ্গ করার ক্ষেত্রে যদি বিষয়টি সরাসরি 'বক্তব্য' হয় তাহলে তা আর ব্যঙ্গের পর্যায়ে থাকে না।


এই ব্যাপারে আমি বলবো, "যার মনে যা, ফাল দিয়া উঠে তা।" সরকার কি মনে করে এই পেজ সরাসরি তাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছে যা সত্য? যেহেতু এটা ট্রোলিং পেজই, সেখানে দিলেই বা ক্ষতি কি? সত্য হইলে ভুল্গুলা ঠিক করুক আর মিথ্যা হইলে মজা হিসেবেই নিক। এরচেয়ে কত বড় অসঙ্গতি দেশে আছে ওইগুলায় তো নজর নাই। সরকার কি এইসন ট্রোলিং এ ভীত? হইতেও পারে, কারন সরকার দলীয় ফেসবুক পেজে লাইক কমেন্টের খুব খরা, আর এরা মানুষের কাছে রিচ করতেছে খুব ভালোভাবেই। সরকারী দলের পেজে যাবেই বা কেন? ওইখানে তো বিটিভি যা বলে তার বাইরে কিছুই নাই। স্তুতি ছাড়া একটা সমালোচনা দেখান দেশের কোন কিছু নিয়া। চারদিকে কেবল অগ্রগতি আর অগ্রগতি, স্তুতি আর স্তুতি। কিন্তু মানুষ অসঙ্গতিগুলার কথাও জানতে চায় আর তাই এইসব ট্রোল পেজের দিকে যায়। আর এই জনপ্রিয়তা নতুন প্রজন্মের কাছ আওয়ামীলীগ বিএনপির চেয়েও অনেক বেশি।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"যেহেতু এটা ট্রোলিং পেজই, সেখানে দিলেই বা ক্ষতি কি? সরকার কি এইসন ট্রোলিং এ ভীত? সত্য হইলে ভুলগুলো ঠিক করুক আর মিথ্যা হইলে মজা হিসেবেই নিক"।
না ভাই। এখন এতটা সরলিকরন করা যাচ্ছে না। এখন আর ফানের পর্যায়ে নেই।
রাফা ভাইএর তথ্যমতে এসব কিছুর পরিকল্পনা, সৃজনশীলতা এতটা কম বয়সী একজন ছেলের মাথা থেকে আসেনি। একটি সংঘবদ্ধ চক্র এর পিছনে আছে। এতটা কৌশলে ব্যালেন্স করে এতগুলো সচেতন চোখ ফাঁকি দিয়ে ছাগুত্ব প্রচার ও ৩ লক্ষ সমর্থক ধরে রাখার বুদ্ধি কোন একক মস্তিষ্কপ্রসূত হতে পারে না।
যেহেতু এটা ট্রোলিং পেজই, মিথ্যা হইলে মজা হিসেবেই নিক।
হ্যা সেটা আপনার আমার বেলায় ঠিক আছে। কিন্তু এটা বাংলাদেশ। অপর্যাপ্ত অবকাঠমো নিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতির দেশ।
আই হেইট প্রজন্ম বাদ দিলেও এদেশের দুর্ভাগ্য দেশটির বড় একটি জনগোষ্ঠি স্বাধীনতা বিরোধী (দেশটির অর্থনীতির ৪০% নিয়ন্ত্রনকারি) ধর্মের নামে জঙ্গি খুনিদের দ্বারা প্রভাবিত এবং সমর্থক। দেশের ৫০% অশিক্ষিত ৩০% মফস্বল ডিগ্রিপাস বুদ্ধিহীন আবাল-বেকার। গ্রামে দেখেছি এরা বিদেশ যাওয়ার চেষ্টায় আছে, আর ব্লুটুতে ভিডিও বিনিময় করছে, একটা মিথ্যা ভিডিও "আমেরিকা সব মুসলিম মেরে ফেলছে, মসজিদ ধ্বংশ করছে"! বলাবলি করছে, আমাকেও দেখালো। সুধু গ্রাম কেন? ঢাকা শহরে উচ্চশিক্ষিত অনেকেই বদ্ধমুল বিশ্বাস করে শাপলা চত্তরে হেফাজত ঘটনায় হাজার হাজার হুজুর গুম করা হয়েছে। শিক্ষাহীন এই বিপুল নিরিহ জনগোষ্ঠি একটি সংগবদ্ধ ছাগু ও জঙ্গিচক্রের পরিকল্পিত মিথ্যাপ্রচার মজা হিসেবে নিবে না, হিংশার বিষবাষ্প মনে মনে পুষে রাখবে।
রাষ্ট্রযন্ত্রের দায়িত্ব এসব অপশক্তিকে থামানো বা নিউট্রাল করে রাখা। আমরা অনেক সহনশীল জাতী। দেখবেন এই ছেলেকে মাসখানেক জেলে রেখে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হবে। কিন্তু চীন এবং ইরানে প্রায় এই ধরনের অপরাধেই সংক্ষিপ্ত বিচারে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছিল।

২৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রাফা ভভাইয়ের কমেন্ট পুরা পড়ে দেখিনাই। কারন এটা মনে হয় কপিপেস্ট কমেন্ট। উনি উনার কোন বাক্য শেষ হলে স্পেস দেন না, আর দীর্ঘ ঈ কার সবসময় এড়াইয়াই চলেন। উনার সকল কমেন্ট আর পোস্ট দেখতে পারেন। কিন্তু এই কমেন্টে সব ঠিকঠাক। বাক্যের মাঝে স্পেস, ঈ কার সব হকঠাক। মনে হয় কপি পেস্টই, অন্য কারো থেকে ধার নেয়াই হবে। সেইটাও ব্যাপার না। ব্যাপার হচ্ছে ওইখানে যতকিছু বলা আছে তাতে পুরা ইতিহাস টানা হইছে, আমি মজা লসের নরমাল ফলোয়ার। এতো ইতিহাস মনে না থাকলেও কখনো কোন পোস্টে মনে হয় নাই যে সেইটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত।

যাইহোক ব্যাপার ওইটাও না। একটা পেজে অসঙ্গতি থাকতেই পারে। তবে যেই মাত্রার বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ, সুক্ষ পরিকল্পনার কথা বলতেছেন, ওইটা আকাশকুসুম কল্পনা হইয়া যায়। আব্র একেবারে জঙ্গীও বানাইয়া দিলেন? একটু রইয়া সইয়া খেলেন ভাই, একটু রইয়া সইয়া। আপনারাই না আবার হাসিনারেও চান্দে পাঠাইয়া দেন তেল দিতে দিতে সেই চিন্তায় আছি। উনারে আবার একটু মায়া করি তো, উনারে নিয়া একটু টেনশন হয়।

এই পেজে কেবল হাসিনারে পচায় এমন না, হাসিনার চেয়ে বেশি পচানো হয় খালেদারে, তখন কিন্তু কিছু হয় না। আর ওইটা হইলেই মনে হয় ঠিক থাকতো সব, তাইনা? আর আমি নিজেও আই হেট পলিটিক্স প্রজন্মের। টার্গেট যদি তারাই হয় তাইলে ক্ষতি কি? রাজনীতির অসঙ্গতিগুলা দেখাক, একটা সম্পুর্ন নিরপেক্ষ প্রজন্ম গড়ে উঠুক যারা সকল ধ্যান ধারনা ভেঙ্গে সত্যকে সত্য বলতে জানে। নিজে যদি কোন দলকে সমর্থন করে তাহলেও নিজ দলের গুনগানের চেয়ে সমালোচনা বেশি করবে। এইভাবেই রাজনীতি শুদ্ধ হয়। নাইলে তেলবাজির বেলায় আবার মুখ ও মুখোসের কমেন্টটা পড়ে নেন। ওইটা সকল দলের অন্ধভক্তিদের জন্য অবশ্যপাঠ্য হওয়া উচিত।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি রেফায়েতকে জঙ্গি বলিনি।
সমর্থক, ছাগু-জঙ্গি ব্লগার হত্যা সমর্থক বলেছি। চাকুরিসুত্রে মোবাইল সারভার থেকে ভিকটিমদের ঠিকানা তথ্য ফিজিক্যাল পজিশন দিয়েছিল কিনা, সাম্ভাব্যতা তদন্ত করতে বলেছি।

২৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আমিও এই পেজটি দেখি, মজা আছে। খারাপগুলো স্কিপ করে যাই।
কমেন্টে অনেকে বলছে এগুলো নির্দোষ ফান। মজা নেয়া ভালো, ট্রল করা ভালো। সরকারের এই সব ট্রল দেখে নিজেদের ভুলগুলো সংশোধন করবে।
কিন্তু দিন দিন যে খবর বেরিয়ে আসছে তাতে ভাল ঠেকছে না।
উনি একজন না। এরা প্রফেশনাল, একটি মৌলবাদি রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে নিয়োজিত ছদ্মবেশী সংগবদ্ধ চক্র। যদি তাই হয় তাহলে সবারই সাবধান থাকা উচিত।

২৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


টেকনোলিজী হলো শেখার ও জানার ব্যাপার; সরকারকে বিরাট এক গ্রপ অতি দক্ষ কম্প্যুটিং তরুণদের নিয়ে একটি 'পর্যবেক্ষণ' গ্রুপ গঠন করতে হবে; যারা খেয়াল রাখবে, কে কিভাবে টেকনোলোজীকে কাজে লাগাচ্ছে।

২৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

মুখ ও মুখোস বলেছেন: বস, আপনাগো ঐখানে তো স্কাইপি বন্ধ কইরা দিলো! এটার বৈধ ব্যাখ্যা শুনবার মুঞ্চায়!
আমি বিশ্বাস করি, কেউ না পারুক আপনি পারবেনই!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অতিউৎসাহি বিটিআরসির আবাল আমলারা স্কাইপি টুইটার সহ কয়েকটি সোসাল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল।
কিন্তু ডাক ও টেলি মন্ত্রীর োদনে থেমে গেছে।
VOIP র ঘুষ খেয়ে পুষ্ট আবাল আমলারা নবাগত সুন্দরী টেলি মন্ত্রীকে পদে পদে বাধা দিচ্ছে। এর আগে এই আবালগুলো মন্ত্রীকে অন্ধকারে রেখে VOIPর স্বার্থে BTCL বৈদেশিক ইনকামিং লেভি অনুমতি ছাড়াই হাফ সেন্ট বাড়িয়ে দিয়েছিল। ঘুষ খোর আমলাগুলোকে শক্ত হাতে দমন না করা হলে এরা সরকারকে বড়সড় বিপদে ফেলবে।

আর ঐ বাঞ্চোত রেফায়েতকে ছেড়ে দিবে, একদিন আগেই অনুমান করেছিলাম শতদ্রুর কমেন্টের জবাবে, সেটাই হয়েছে।

২৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাহুল চক্রবর্তী বলেছেন: আমি মুক্তিযোদ্ধার নাতি কিন্তুু মজা লইনা। :-B

২৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২

প্রামানিক বলেছেন: উপরে পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্য পইড়া ব্যাফক জ্ঞান পাইলাম।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পক্ষে, বিপক্ষে? কে জিতলো?
লম্বর দিবেন না?

২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

ইফতি সৌরভ বলেছেন: মন্তব্যগুলি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম আর এক ক্যাপ্টেনের কথা মনে পড়ল যিনি আমাদের বারবার বলতেন, বাঙালি/বাংলাদেশিরা (ভারতীয় উপমহাদেশ) কখনও একটা বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে এক্যমতে আসতে পারবে না কারন এ অঞ্চলের ইতিহাস ।

যাই হোক, প্রামাণিক দা'র মন্তব্যের উওরে হাজারো গালি খাওয়া লেখক জানতে চেয়েছেন, কে জিতলো? - এইটা যদি 'ফান' হয় তবে ফান! আর যদি না হয় তবে শুধু এটুকু বলতে চাই, সবকিছুতে জয় ভালো না, কাম্য নয়। মিথ্যা জয়ী হতে হতে সত্য লোপ হয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.