নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
প্রশ্ন যে ফাস করেছে সে টাকার বিনিময়ে করেনি। টাকাও চায়নি।
ঘনিষ্ট কাউকে উপকৃত করার জন্যও করেনি।
পরীক্ষার কয়েক ঘন্টা আগে প্রশ্নপত্র কেন্দ্রে আনা হয় তখনই সবার চোখ ফাকি দিয়ে প্যাকেট খুলে ছবি তুলে পরীক্ষার মাত্র ১ ঘন্টা আগে ফেবুতে আপলোড করে।
তার উদ্দেস্য পরিষ্কার। পরীক্ষা বানচাল করা, শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংশ করা।
সবার চোখ ফাকি দিয়ে প্যাকেট খোলা, ছবি তোলা মারাত্নক ঝুকি! মাষ্টারি চাকুরি হারানো, দির্ঘ কারাদন্ড, পরিবার পরিজন পথে বসে যাওয়া, মান-সম্মান ধ্বংশ। .... তবু নিয়েছিল ঝুকি ..
বোকো হারামের মত আত্নঘাতী হওয়ার সমতুল্য ঝুকি নিয়েছিল সে!
রাবির ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে যারা গলা কেটেছে তারাও একই গোত্রের বোকো-হারামজাদা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই বোকো-হারামজাদাদের চিরস্থায়ী পতন চাই।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
সাহসী সন্তান বলেছেন: দেশটাকি ধিরে ধিরে বোকো-হারামজাদাদের দখলে চলে যাচ্ছে? এর থেকে কি কোনই পরিত্রানের ব্যবস্থা নেই? জালিয়াতিতে ভরে গেছে গোটা সমাজ তথা সমগ্র দেশ! রান্নাঘর থেকে সংসদ ভবন পর্যন্ত সব জায়গাতেই জালিয়াতি!
আফসোস, আমরা বর্তমানে এমন একটা দেশে বসবাস করছি যেখানে ভাল কিছু উপলব্ধি করার জন্য হাহাকার করে মরতে হচ্ছে!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেশটা ধিরে ধিরে বোকো-হারামজাদাদের দখলে চলে যাচ্ছে ... এদের সমর্থকও অনেক ..
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
চিত্রনাট্য বলেছেন: শিক্ষক নামের উপর ঘেন্না ধরে গেছে, নিজের চোখেই কত কিছু দেখছি।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: বাংলাদেশ খারাপ অবস্থায় আছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কথাটা এভাবেও বলা যেত-
একটি মহলের সমর্থনে ধর্মরক্ষার নামে মোটিভেটেড কিছু লোক বাংলাদেশকে খারাপ অবস্থায় নেয়ার জন্য বদ্ধপরিকর .. আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
এদেশী বোকো-হারামজাদাদের চিরস্থায়ী পতন চাই।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি বিশ্বাস করলেও ওদের কিছু আসে যায় না।
ওরা সেতার বাজানো ইত্যাদি .. হত্যার কোন অযুহাত দেয়নি
বিদেশে বড় জঙ্গিরা হত্যার কোন অযুহাত দেয় না, মসজিদ, বাজার, পার্ক, যেখানেই পায় নির্বিচারে ইসলাম রক্ষার নামে ৬০-৭০ জন মারে। এসব শোডাউন, মানুষ মেরে বিজ্ঞাপন!
এরপর জনগন ধর্মিয় সহিংসতার পক্ষে এসে গেলে পাকি-আফগানদের মত প্রতি হামলায় ৭০-৮০ জন মারা হবে। নিশ্চিত থাকেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এই হারামজাদাদের চিরস্থায়ী পতন চাই।