নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামমাত্র ময়নাতদন্ত করে লাশ দুটি দাফন হল কেন?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৩


হোটেল লবিতে cctv ফুটেজে মিজানুর ও সুমাইয়া

নামমাত্র ময়নাতদন্ত করে লাশ দুটি দাফন করা হল কেন?
দুদিন পরেই শুনবো ময়নাতদন্ত সঠিক ভাবে হয়নি। .... না? দশ পনের দিন পর আবার লাশ ওঠাবে?
উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ,
উদ্ভট দেশের নিয়ম কানুন। এত ঘটনার পরও শিক্ষা হয় না।

রাজশাহীর হোটেলে রাবির ছাত্র দম্পতি জোড়া খুন ঘটনাটি কিছুটা লো প্রোফাইল পায় আরেকটি চাঞ্চল্যকর রাবি শিক্ষক হত্যাকান্ডে। খবরটি নীচের দিকে পরে যায়। কিন্তু দায়সারা ময়নাতদন্ত করে লাশ দুটি দাফন করা হল কেন? প্রথমিক তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর গায়ে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন ও ধর্ষন করা হয়েছিল বলে উল্লেখ রয়েছে। হাতের ছাপ, ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ না করে তাড়াহুড়া করে লাশ হস্তান্তর করা দায়ীত্বজ্ঞানহীন কাজ। তনুর মত আবার ১৫ দিন পর লাশ উঠানোর রায় শুনতে হবে কদিন পরই।

শুক্রবার দুপুরে নগরের সাহেববাজার এলাকার ‘নাইস ইন্টারন্যাশনাল’ হোটেলের একটি কক্ষ থেকে সুমাইয়া নাসরিন (২০) ও মিজানুর রহমানের (২৩) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও হোটেল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত বুধবার রাতে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে হোটেলে ওঠেন মিজানুর ও সুমাইয়া। শুক্রবার দুপুরে চেকআউটের সময় ফোন করলে তাঁরা ফোন ধরেননি। হোটেলের কর্মচারীরা দরজায় কড়া নাড়লেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এরপর তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে লক ভেঙে ভেতরে ঢুকে ওই দুজনের লাশ উদ্ধার করে।
মিজানুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আর সুমাইয়া পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৩

কালনী নদী বলেছেন: এই দেশ থেকে বিচার ব্যবস্থা উঠে গেছে!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ ...

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
না। কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে।

ক্লুলেস যুগল খুনের ঘটনায় মাত্র দুটি ক্লু- তরুণীর হাত বাঁধা এবং হোটেল কক্ষে একাধিক ব্র্যান্ডের সিগারেট। সিগারেটকে ক্লু ধরেই পিবিআই’র তদন্তে বের হয়ে এলো রোমহর্ষক খুনের আসল রহস্য।
একজনকে ছেড়ে অন্য ছেলের সঙ্গে প্রেম করার জেরে প্রেমিকসহ খুন হতে হয় পুলিশকন্যা সুমাইয়া নাসরিনকে।
দেড় বছর আগে চার তরুণ মিলে রাজশাহীর হোটেল নাইসে গিয়ে সুমাইয়া ও তার প্রেমিক মিজানুর রহমানকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে। হত্যার আগে চারজন মিলে সুমাইয়াকে ধর্ষণও করেন।
মিজানুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আর নাসরিন ছিলেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।

এ ঘটনায় গ্রেপ্তার চার তরুণ হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাহাত মাহমুদ (২১), রাজশাহী কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বোরহান কবীর ওরফে উৎস (২২), একই বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আল-আমিন (২০) ও বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে ভর্তি প্রার্থী আহসান হাবিব ওরফে রনি (২০)। এই ঘটনায় আরও একজনকে খুঁজছে পিবিআই।
পিবিআই জানিয়েছে, পরিকল্পিতভাবে এই ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছিল দেড় বছর আগে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ওই চার তরুণ। আর তারা এটি ঘটায় রাজশাহী মহানগরীর নাইস হোটেলের ৩০৩ নম্বর কক্ষে।
প্রতিশোধ নিতেই মূলত চার বন্ধু মিলে তরুণীকে ধর্ষণের পর দু’জনকে হত্যা করে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তারের পর এ তথ্য পেয়েছে পিবিআই।
ইতোমধ্যে রাজশাহীর মহানগর হাকিম আদালতে রনি ও উৎস ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে তারা ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা স্বীকার করেছেন।
অথচ পুলিশ এই ঘটনা তদন্ত করে আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, মিজান তার প্রেমিকাকে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছিলেন।
পিবিআই’র মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশের খাতায় শেষ হওয়া মামলার ছায়া তদন্ত করে পিবিআই। পিবিআই মামলাটি পুনঃতদন্তের আগ্রহ দেখালে আদালত পাঁচ মাস আগে এ বিষয়ে নির্দেশ দেন। আর তদন্তে বের হয়ে আসে নাইস হোটেলের জোড়া খুনের রোমহর্ষক তথ্য।’
তিনি বলেন, ‘ঝুলন্ত লাশের হাত বাঁধা ও রুমের মধ্যে পড়ে থাকা একাধিক ব্র্যান্ডের সিগারেটের শেষ অংশ তাদের সন্দেহ বাড়িয়ে দেয়।’
এসআই মহিদুল ইসলাম জানান, আহসান হাবিব রনি রাজশাহীর বরেন্দ্র কলেজের ছাত্র হলেও ঘটনার পর থেকে তিনি ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। গত ১৮ অক্টোবর তাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার দিন নিহত মিজানুর ও রনির একটি ফোন কলের সূত্র ধরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর পরের দিন তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজশাহী মহানগরীর একটি ছাত্রাবাস ও সোনাদিঘী এলাকা থেকে রাহাত মাহমুদ, আল-আমিন ও বোরহান কবীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ২০ অক্টোবর তাদের আদালতে হাজির করা হলে রনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। অপর তিনজনকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ২৩ অক্টোবর তাদের তিনজনকে আদালতে হাজির করা হলে বোরহান কবীর ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ধর্ষণ ও দু’জনকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, সুমাইয়ার সঙ্গে রাহাতের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু, সেটি ভেঙে যাওয়ার পর নতুন করে মিজানের সঙ্গে প্রেম হয়। বিষয়টি জানতে পেরে মেনে নিতে পারেননি রাহাত। তাই পরিকল্পিতভাবে হোটেলের কক্ষে গিয়ে দু’জনকে হত্যা করে তারা চার বন্ধু মিলে। পুরো ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য মিজানের লাশটি ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
মিজানের সঙ্গে আসামি আহসান হাবিব রনির পরিচয় হয় ২০১৪ সালে। সে সময় তিনি উল্লাপাড়ায় মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে একটি মেসে ওঠেন। তার পাশেই আরেকটি মেসে থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের পড়াশোনা করতেন মিজান। নিজের মেসের খাবার ভালো না হওয়ায় রনি মিজানের মেসে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করতেন। সে সূত্রেই তাদের বন্ধুত্ব হয়।
উচ্চ মাধ্যমিক শেষে মিজানুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। আর বরেন্দ্র কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য রাজশাহী আসেন রনি।
পূর্বপরিচিত মিজানুরের সঙ্গে সেখানে আবার তার যোগাযোগ হয়। রাজশাহীর রিলাক্স মেসে থাকতে গিয়ে আসামি রাহাতের সঙ্গে রনির পরিচয় ও বন্ধুত্ব হয়। আর নকশি ছাত্রাবাসের বাসিন্দা বোরহান কবীর ও আল-আমিন ছিলেন রাহাতের পূর্ব পরিচিত।

পিবিআই’র জিজ্ঞাসাবাদে আহসান হাবিব রনি স্বীকার করেন, হোটেল কক্ষে মিজানুরকে প্রথমে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর তারা সুমাইয়াকে সবাই মিলে ধর্ষণ করেন। সুমাইয়া পুলিশের মেয়ে বলে ঘটনা ফাঁস হওয়ার ভয়ে তাকেও মুখে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করেন তারা।
জবানবন্দিতে তিনি বলেন, রাহাত মাহমুদের সঙ্গে প্রথমে সুমাইয়ার প্রেম ছিল। পরে মিজানুরের সঙ্গে নতুন করে তার সম্পর্ক হয়। এতে রাহাত প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে। রাহাত মহানগরীর বিনোদপুরের একটি ছাত্রাবাসে থাকতো। সেখানেই আমাকে ডেকে নিয়ে রাহাত তার পরিকল্পনার কথা জানায়।
মিজানুরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কথা শুনে আহসান হাবিব রনি বলেন, মিজানুরকে তিনি চেনেন। সে ল্যাংড়া। এরই মধ্যে মিজানুরের সঙ্গে দেখা করার জন্য সুমাইয়া রাজশাহীতে আসছিলেন। মিজানুর তাকে নাটোরের বনপাড়া থেকে এগিয়ে নিয়ে আসেন। সে সময় মিজানুর আহসান হাবিবকে ফোন করে জানতে চান শহরের কোন হোটেলে উঠলে ভালো হয়। রনি তাকে হোটেল নাইসে উঠার পরামর্শ দেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বছরের ২১ এপ্রিল রাত আটটা থেকে ১০টার মধ্যে হোটেল কক্ষে তারা মিজানুর ও সুমাইয়াকে হত্যা করেন।
আদালতকে রনি আরও বলেছেন, হোটেলের ওই কক্ষে ঢুকে তারা প্রথমে শুধু সুমাইয়াকে পান। এরপর মিজানুরকে ফোন করে ডাকার জন্য তাকে চাপ দেন। বাধ্য হয়ে সুমাইয়া মিজানুরকে ফোন করে ডেকে আনেন।
জবানবন্দিতে আরেক আসামি বোরহান কবীর বলেন, পাশের ভবনে এসির ওপর দিয়ে গিয়ে তারা জানালা দিয়ে সুমাইয়ার রুমে প্রবেশ করেন। মিজান রুমে আসার পর তার সঙ্গে রাহাতের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রাহাত টি টেবিলের পায়া খুলে মিজানের মাথায় আঘাত করেন। এতে তার মাথা ফেটে রক্ত বের হয়ে যায়। এরপর সুমাইয়ার ওড়না দিয়ে গালায় ফাঁস দিয়ে রাহাত ও রনি মিজানকে হত্যা করেন।
তারপর লাশ মেঝেতে রেখে প্রথমে রাহাত, এরপর রনি এবং আল-আমিন সুমাইয়াকে ধর্ষণ করেন। তারপর রাহাত ও রনি মিলে সুমাইয়ার মুখে বালিশ চেপে ধরে হত্যা করেন। পরে মিজানের লাশ রনি ও রাহাত ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেন।
ঘটনার সময় রাহাত ও রনি একাধিক সিগারেট খান। হত্যা শেষে রনি দরজা দিয়ে এবং অন্যরা জানালা দিয়ে বের হয়ে যান।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২২ এপ্রিল রাজশাহীর নাইস হোটেলের ৩০৩ নম্বর কক্ষ থেকে মিজানুর রহমান মিজান ও সুমাইয়া নাসরিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মিজানের লাশ ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলানো ছিল। আর সুমাইয়ার লাশ বিছানায় পড়েছিল।
ঘটনার পরের দিন ২২ এপ্রিল সুমাইয়ার বাবা আব্দুল করিম বাদী হয়ে বোয়ালিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে হোটেলের কর্মচারীদের সহযোগিতায় তরুণীকে ধর্ষণের পর তাদের দু’জনকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়।
এ হত্যা মামলা তদন্ত করেন বোয়ালিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সেলিম বাদশা। পাশাপাশি মামলাটির ছায়া তদন্ত করেছিল পিবিআই।
তবে ওসি (তদন্ত) মামলাটি তদন্ত শেষে সুমাইয়াকে ধর্ষণের পরে হত্যা করে মিজান নিজেই আত্মহত্যা করেছেন বলে চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছিল।
কিন্তু, এ প্রতিবেদন বিষয়ে সুমাইয়ার বাবা আব্দুল করিম আপত্তি তোলেন। পরে পিবিআই ফের মামলার তদন্ত শুরু করে। সেখানেই বেরিয়ে এলো রোমহর্ষক এই প্রেমিক যুগল খুনের আসল রহস্য।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তনুর কোন অগ্রগতি নাই, আপনে আছেন মিজানুর আর সুমাইয়ারে নিয়া....এই দেশে এত বেশী অপমৃত্যু হয় সাংবাদিকরাও কনফিউজড হয়ে যায় কোনটারে প্রাইমে রাখবে আর কোনটারে সাইডে....

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কি আর বলব .....

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা হচ্ছে যে, পুলিশের চাকুরী ঘুষ দিয়ে কিনে নিচ্ছে; এরপর কে কি করছে, কারো তেমন কন্ট্রোল নেই,এবং চেইন অব কমান্ড বলতে কইছু আছে বলে মনে হয় না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশের চাকুরী ঘুষ দিয়ে কিনে নিচ্ছে - :(

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

আহলান বলেছেন: আসলেই বলার কোন ভাষা নেই ... কান্ডারী বিহীন এ জাতি ... :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.