নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চরম বিধ্বস্ত একজন ভদ্রলোক কি আচরন করলো, সেটা বিবেচিত না হওয়াই উচিত

২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০১

চরম বিধ্বস্ত একটা ভদ্রলোক কি আচরন করলো, সেটা বিচার করার সময় এখন নয়।
ওনাকে ভয়াবহ ভাবে জনসমক্ষে অপমানিত করা হয়েছিল।
সুধু তাইনা, তাকে সুধু পেটানোই হয়নি। উনি চরম ভাবে অপমানিত, শারিরিক ভাবে লাঞ্ছিত, আহত একজন।
এরপর বড় একটি মহল তাকে আবার হাঙ্গামার মাধ্যমে আরো গুরুতর ভাবে লাঞ্ছিত এমনকি হত্যাও করতে চাচ্ছে।
জঙ্গিরাও তাকে হত্যা করতে বদ্ধপরিকর হয়ে ফেবুতে হুমকি দিয়েছে।
এই অবস্থায় চরম অসাহায়ত্ব আক্রান্ত হতভাগ্য হিন্দু ভদ্রলোকটির হিতাহিত জ্ঞ্যান থাকার কথা না।
তার আচরনে কিছু অস্বাভাবিকতা থাকলে সেটা এখন বিবেচিত না হওয়াই উচিত।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত। বিবেচনা পরে। আগে তো লোকটা বাচুক।

২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ফেবু ও ব্লগে অনেকেই গতকাল থেকে তার আচরন নিয়ে যা ইচ্ছে তাই মন্তব্য করছে।
তাকে আর অপদস্থ করে উচিত নয়। আমার সেটাই মনে হয়েছে।

২| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:১৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঠিক আছে। চ্যাপ্টার ক্লোজ করা উচিত....

২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরোএকটা বড় ঘটনা না হলে এদেশে চ্যাপ্টার সহযে ক্লোজ হয় না ..

৩| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৫২

সোহানী বলেছেন: সহমত

২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - একমত পোষন করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৪ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমিও তাই বলি

২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ কামাল ভাই।

৫| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। ভাল থাকুন।

২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একমত পোষন করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

৬| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

রানা আমান বলেছেন: সহমত

৭| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: সহমত।

২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রিফাতের বক্তব্য যে মিথ্যা ছিল সেটা ১০০% ভাগ নিশ্চিত।
ঘটনাটি ঘটেছিল রবিবার, ৮ই মে, রবিবার।
ইসলাম অবমাননাকর কিছু বলে থাকলে জেহাদি চেতনা জাগতে ৫দিন লাগলো কেন?
সেই স্কুলছাত্র পিটুনির লিখিত অভিযোগ দিয়েছিল কমিটির কাছে, বা কমিটি লিখিয়ে নিয়েছিল।
যদি সেরকম কিছু বলে থাকত অবস্যই লিখিত অভিযোগে এই মোক্ষম অস্ত্রটি বাদ পড়ার কথা না। তখন তো ছাত্রটি কোন মহল থেকে প্রভাবিত হওয়ার সুযোগ ছিল না। মিডিয়া জেনেছে কানধরার ৬ দিন পর, ভিডিও ফেবুতে দেখার পর। লিখিত অভিযোগটিই ১০০% সত্য ছিল, নিশ্চিত।
কুচক্রিরা ৫ দিনে পরিকল্পিত ভাবে ষড়যন্ত্র পাকিয়েছে, শুক্রবার সফল করেছে।
পরে রিফাতকে নিয়ে অর্থ ও ভয়ভিতি দেখিয়ে মসজিদে নিয়ে আবার নতুন করে কথা শিখানো হয়েছিল

সত্যই ইসলাম অবমাননাকর কিছু বলে থাকলে মাইকিং ঘটনার দিন ৮ তারিখ রবিবারেই হত। ৫ দিন পর শুক্রবার মসজিদের মাইক ব্যাবহার করে মিথ্যা উষ্কানি ছড়ানো হয়েছিল। তার পরে সেই কান ধরার ঘটনা।

৮| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

ক্যারট হেভেন বলেছেন: হেফাযত, জামাত, বিম্পি সব একলগে ওসমানী মাজহাবে পরিনত হইছে। অবশ্য আওয়ামী লীগের দলীয় অবস্থান এইক্ষেত্রে ভাল্লাগতেছে। এই ধরনের অহংকারী, মাস্তান পরিবার যেকোনো দেশের রাজনীতির জন্যই খারাপ। ভুইলা গেলে চলবে না, এইজন্য আওয়ামী লীগও অনেক ভুগছিলো অতীতে। শেখ মনি সহ শেখ পরিবারের অতি ঘনিষ্ঠ কাছের লোকেরাই শেখ মুজিবরে কইরা ফেলছিলো জনবিচ্ছিন্ন। ওসমান পরিবার অত কাছেরও কেউ না যে সন্ত্রাস চালাইয়া যাবে আর ছুইড়া ফেলা যাবে না। একেক ভাই আবার একেক দল। সাবাস পরিবার একখান।

ধন্যবাদ।

২৫ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি একদম ভেবে পাইনা ওসমান পরিবারের মত আওয়ামী বিরোধী গুন্ডাগুলো কিভাবে হাসিনার এত কাছে আসতে পারলো।
তাদের মুল বাড়ী নারায়নগঞ্জে নয়। চাদপুরের মতলব থানায়। রাজনিতিতে ছিলনা,ছিল গুন্ডামস্তান।
তার ছেলে শামিম ওসমান রাজনীতিতে আসে এরশাদের নতুন বাংলা ছাত্র সমাজে যোগ দিয়ে, পরে তোলারাম কলেজের ভিপি নির্বাচিত হয় শামিম ওসমান। তখন ছিল অস্ত্রবাজির স্বর্নযুগ।
একটি সুত্রে জানা যায়, যদিও আমি নিশ্চিত না।
হাসিনা জিয়ার আমলে দেশে এসে মোটামোটি নিরাপদই ছিল। কিন্তু এরসাদ এসে মুজিব হত্যাকারি ফারুক রসিদ সহ সবাইকে দেশে আনিয়ে তার সমর্থক প্রকাশ্যে অস্ত্রধারি ফ্রিডম পার্টি গঠন করেছিল। ক্রমাগত খুনের হুমকি পেয়ে হাসিনা কিছু দেহরক্ষি নিয়োগ দেন, কিন্তু তারা পেশাদার চৌকষ ছিলনা, আরো দুর্ধর্ষ কয়েকজন দেহরক্ষীর দরকার হয়েছিল। হাসিনা কোন একজনের পরামর্শে শামিম ওসমান ও তার ক্যাডারদের নিয়োজিত করতে রাজি হয়। এদের অবৈধ অস্ত্র সহ আনঅফিসিয়াল গার্ড হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
নিরুপায় হাসিনার সেই সময়ে এছাড়া আর কোন উপায় ছিল না। অবস্য শামিম ওসমান ও তার ক্যাডাররা বিশ্বস্ততার সাথে তাদের দায়িত্ত্ব পালন করেছিল। অবস্যই বেতনের বিনিময়ে। কিন্তু এরা কখনোই নীতিগত ভাবে আওয়ামীলীগে্র পক্ষে ছিলনা

৯| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: সহমত লেখক।

১০| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৯

মুসাফির নামা বলেছেন: তাকে কিছু দিন বিশ্রাম দিলে ভালো হয়।

২৬ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লাভ কি? ঘাতকরা, জঙ্গিরা বসে নেই, বিশ্রামেও নেই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.