নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশকে বিপদে ফেলে এখন দাঁত কেলিয়ে হাসছে আরসা হারামজাদারা

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯



রোহিঙ্গা ইস্যুতে আপাতত মিয়ানমার সরকার সফল। সত্য।

বাট মুলত আসল সফল মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা চরমপন্থিরা।
রোহিংগা/আরসা নামধারি জংগিরা সীমান্ত পার হয়ে বেশ কয়েকটি মিলিটারি এবং পুলিশ ফাঁড়ির উপর প্রাণঘাতি আক্রমন চালায় ।
পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর নিহতের সংখা ছিল মাত্র ১২। আহত ৫০ এর মত।

এই সব মামুলি হামলায় বার্মার সামরিক জান্তা বিন্দুমাত্র কাবু হওয়ার কথা না, বরঞ্চ আরো বলিয়ান হয়েছে।
পরিকল্পিত ভাবেই উষ্কানিমুলক হামলাটি হয়েছে, যাতে সামরিক জান্তা আরো নিষ্ঠুরতার সাথে ঘরবাড়ী জালিয়ে রহিংগাদের মারধোর করে বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দিতে পারে। সেটাই হয়েছে। যদিও রোহিঙ্গা বিতাড়নের পরিকল্পনা বার্মা সরকারের অনেক আগেই ছিল, কিন্তু তেমন উছিলা পায়নি। এই উষ্কানিমুলক গেরিলা করে দিল তাদের বিশাল সুযোগ করে দিল।
এই আক্রমণে নিরিহ রোহিংগারা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০০ ঘরবাড়ী পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, জমি-জামা সব হারিয়েছে, হাজারের বেশী বেশী মানুষ প্রাণ হারালো।
৩ লক্ষ রহিঙ্গা পুশ করলো, আরো ৫ লাখ ঢুকার অপেক্ষায়।
বাংলাদেশকে বিপদে ফেলে এখন দাঁত কেলিয়ে হাসছে আরসা হারামজাদারা।
এখন বোঝা যাচ্ছে বাংলাদেশই তাদের মুল টার্গেট, মুল যুদ্ধক্ষেত্র।

আল-জাজিরা থেকে আরসার যুদ্ধবিরিতি ঘোষনা বর্মি সামরিক জান্তার নিষ্ঠুর কথিত জঙ্গিবিরোধী আভিযানের অনেকটাই যৌক্তিকতা দেখাতে পেরেছে। আরসা বাংলাদেশকেও অনেকটা বন্ধুহীন করতে পেরেছে।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক কখনো ছিল না, সেই স্বাধীনতার পর থেকেই
শত-শত বছর ধরে রোহিঙ্গাদের বিতারিত করার ধারাবাহিকতায় এই গণহত্যা দেশ ত্যাগ মনে হলেও এর পেছনে অনেক বড় ষড়যন্ত্র দেখা যাচ্ছে। মূল টার্গেট বঙ্গোপসাগরের প্রকৃতি সম্পদ!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টার্গেট বঙ্গোপসাগরের প্রকৃতি সম্পদ! - ফালতু কথা, পাস কাটানো মন্তব্য।

মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা জঙ্গি/চরমপন্থিরা চরম সফল হয়েছে।
মাত্র ১২ জনকে মেরে হাজার হাজার মুসলিমকে সচেতনভাবে মৃত্যুর মুখে ফেলেছে।
৫ লাখ মুসলিমকে পরক্ষভাবে গৃহহারা, জমিহারা করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে পথের ভিকিরি বানিয়েছে।
মুলত বাংলাদেশকে চরম বিপদে ফেলেছে।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । একমত !!!!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরসা জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতৃত্বে রয়েছে পাকিস্তানে জন্ম আতাউল্লাহ,
কথিত মুল দেশ রাখাইন/আরাকান এলাকার সাথে কোন সম্পর্ক নেই, আগেও ছিলনা,নেই।
বাবা করাচিবাসি পাকি আর মা রোহিংগা। সন্তান ‘আতাউল্লাহ’ নামে একজন কথিত রোহিঙ্গা। ভাষা উর্দু, পশতু, আরবী। বাংলা বা চাটগাইয়া ভাষা জানে না।
এখন আরসা সংগঠনটির নেতা আতাউল্লাহ জঙ্গিদের কাছে ‘আবু আমর জুনুনি’ নামেও পরিচিত। এই আরব এলাকার নাম " আবু আমর জুনুনি " , আইএস এবং আমাদের দেশের কিছু নব্য জেম্বি জংগীদের নাম একই স্টাইলের !
এখন এই হালায় বিচ্ছিন্নতাবাদি না জঙ্গি?

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

বিষাদ সময় বলেছেন: বাংলাদেশে শুধু শরনার্থি সমস্যা সৃষ্টির জন্য না, আরসা আরও বড় টার্গেট নিয়ে এ হামলা করেছে বলে আমার মনে হয়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরসা আরও বড় টার্গেট নিয়ে আছে নি:সন্দেহে।
কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার পরিবেশ ধ্বংশ করে ওদের পেশোয়ার সীমান্তের মত যুদ্ধক্ষেত্র বানানোর স্বপ্ন দেখছে।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

সেয়ানা পাগল বলেছেন: এবার মায়ানমারে গিয়ে জেহাদের ডাক দিল জৈশ ই মহম্মদ পান্ডা মৌলানা মাসুদ আজহার। মায়ানমারবাসীকে সে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ‘জয়ীদের’ পায়ের শব্দের জন্য প্রস্তুত থাকতে । এই প্রথম ভারতীয় উপমহাদেশের কোনও জঙ্গি দল রোহিঙ্গাদের সমর্থনে জেহাদের ডাক দিল। যদিও পাকিস্তানে এ ব্যাপারে বেশ কয়েকটি মিটিং, মিছিল ও প্রার্থনা সভা করেছে তারা।

ঠিক এমনই ডাক বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক জঙ্গি গোষ্ঠীও দিয়েছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর ফলে এই এলাকায় সন্ত্রাসবাদ আরও বাড়তে পারে।

ভারতীয় গোয়েন্দারা মনে করছেন, জৈশ জঙ্গিরা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম পাহাড়ে বছর তিন-চার আগে রোহিঙ্গা জেহাদিদের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিয়েছে। সে জন্যই মায়ানমার সেনার ওপর ছুরি ও চাপাতি দিয়ে হামলা চালিয়েছে তারা। বাংলাদেশের ওই সব জঙ্গি ঘাঁটিতে নাকি বিস্ফোরক নিয়ে প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২০১২ সালে লস্কর ই তৈবা জঙ্গি দলও রোহিঙ্গাদের নিয়ে সমাবেশ করে। এরপর দুজন জঙ্গিকে পাঠানো হয় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডে, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: হতে পারে।

কারন হামলাকারি প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা গত অক্টোবরের মত এবারও বাংলাদেশ থেকেই সীমান্ত পার হয়ে যেয়ে হামলা করেছিল। গতবারের মতই হামলা সেরে দ্রুত পুর্বনির্ধারিত ভাবে আহত সদস্যদের নিয়ে দ্রুত বাংলাদেশে ঢুকে

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

বারিধারা বলেছেন: তাইতো! আসলেই তো বার্মা সরকার বা সেনাবাহিনীর কোন দোষ নেই। সব দোষ দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর দুঃসাহস দেখানো ঐ আরসা হারামজাদাদের। বউ বাচ্চাদেরকে বাংলাদেশে কাঁদা পানির মধ্যে হাবুডুবু খাইয়ে তার আএখন মহা আরামে তামুক টানছে!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উলটো বুঝবেন না।

জেনেরাখেন। এখন মুল সমস্যা ১০০% বাংলাদেশের ঘাড়ে।
মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা জঙ্গি/চরমপন্থিরা চরম সফল হয়েছে।
মাত্র ১২ জন মগ পুলিশ মেরে হাজার হাজার মুসলিমকে সচেতনভাবে মৃত্যুর মুখে ফেলেছে।
৫ লাখ মুসলিমকে পরক্ষভাবে গৃহহারা, জমিহারা করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে পথের ভিকিরি বানিয়েছে।
এরা মুলত বাংলাদেশকেই চরম বিপদে ফেলেছে।
কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার ব্যাবসা পরিবেশ ধ্বংশ করে রহিংগা বস্তি হচ্ছে না, হয়েগেছে,
এরাই হবে ঢাল। জঙ্গি/বিচ্ছিন্নতাবাদিদের মানব ঢাল ওদের পেশোয়ার সীমান্তের মত যুদ্ধক্ষেত্র বানানোর স্বপ্ন দেখছে।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ---

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

সুমন কর বলেছেন: এসব নিয়ে চিন্তার কেউ নেই !!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবাই নিজস্ব ধান্দায়।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: এক কানা কয় আরেক কানারে চল এবার ভব পারে, নিজেই কানা পথ চেনেনা পরকে ডাকে বারংবার.. এসব দেখি কানার হাটবাজার।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সত্যিকারের স্বাধীনতা চাইলে স্বজাতিকে কেউ এভাবে বিপদে ফেলেনা...

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪০

আসিফ মাহমুদ২১৩৭ বলেছেন: Bangladesh a training niye ARSA হামলা চালাচ্ছে এই অজুহাতে এখন বাংলাদেশে জঙ্গীবাদ ঠেকানোর জন্য মায়ানমার অভিযান শুরু করবে আর সাপোর্ট দিবে ভারত আর আমেরিকা.

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

কুকরা বলেছেন: আরসা না, পাপেট মাষ্টার দাঁত কেলিয়ে হাসতেছে, আরসা তো এখানে একটা প্রক্সি-জিহাদি গ্রুপ (আই-এস এর মত), আরসার পিছনে কে আছে?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরসা তো এখানে একটা প্রক্সি-জিহাদি গ্রুপ (আই-এস এর মত)

আপনি বললেন?
পরে আবার কথা ঘুরাবেন নাতো?

বর্মি সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত সরকারের রহিঙ্গা খ্যাদানোর পরিকল্পনা অনেক আগের।
৮২ সালের পর থেকে দফায় দফায় সুযোগমত অল্প-বেশী উছিলা বের করে রহিঙ্গা খ্যাদানো চলছিল।
২০১৬অক্টোবরে হামলাকারি প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা বাংলাদেশ থেকেই সীমান্ত পার হয়ে যেয়ে হামলা করেছিল।
২০১৬তে ৯ই অক্টোবর বার্মিজ কিকানপিন বর্ডার গার্ড হেড কোয়ার্টার ও সংলগ্ন অঞ্চলের দুটি পুলিশ চেকপোষ্টে এক অতর্কিত হামলাকরে ফাড়ীর পুলিশের ৯ জনকে মেরে ফেলে, এই হামলাতে জড়িতরা পালিয়ে যেতে বাংলাদেশ সিমান্তে ঘনবসতি মংডূ শহর হয়ে সীমান্তের দিকে যায়। বার্মিজ পুলিশ ও সিমান্তরক্ষীরা এদের পলায়ন ঠ্যাকাতে জরুরিভাবে বিজিবির সহায়তা চেয়েছিল। সেবার বিজিবি দুজনকে অস্ত্রসহ পাকড়াও করে বার্মিজ বিজিপির হাতে তুলে দিয়েছিল। তবে এবারের হামলায় হামলাকারিদের পুর্বনির্ধারিত একাধিক স্কেপরুট সহ উচ্চ প্রস্তুতি ছিল, বোঝাই যাচ্ছে।
অক্টোবর হামলার পর বড় পরিসরে মোট ৬ লাখ রহিঙ্গা খ্যাদানো হয়েছিল।
একটা চোরাগুপ্তা হামলা হলেই বড় পরিসরে রহিঙ্গা খ্যাদানো হয়। তাই সচেতন ভাবেই এবারের পরিকল্পিত হামলা হয়েছে,
১০ লাখ খ্যাদানো হয়ে গেছে।
হামলাটা শেষ করেই ছ্যাচ্চোর বহিরাগত (পাকি-আরব) জঙ্গিরা আল-জাজিরার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি ঘোষনা করে।
এই যুদ্ধবিরতি ঘোষনা বার্মিজ সামরিক জান্তার (নৃসংস) অভিযানের যৌক্তিকতা কিছুটা হলেও দেখাতে পারছে বহির্বিশ্বে।
এইটুকু বুঝতে বড় সাইন্টিষ্ট হওয়া লাগে না।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

আহলান বলেছেন: বাংলাদেশের ভুমিকা এখন কি হওয়া উচিৎ সেটা নিয়েই বেশী চিন্তা করা উচিৎ ..... দেশের স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব, শান্তি শৃঙ্খলা বজায়ে রাখতে যা যা করনীয়, সবই করা উচিৎ .... বিষয়টি জরুরী ..... ভারত আমাদেরকে ১৯৭১ সালে পাকিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র খাদ্য আশ্রয় সহ নানা ভাবেই সহায়তা করেছিলো। আজ রোহিঙ্গাদেরকেও তারা সেটা করতে পারে .... কেনো করছে না .... ভারত বাংলাদেশ যৌথভাবেই এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে একশানে যেতে পারে .... মানবতা রক্ষার জন্য সময়ের প্রয়োজনে কঠোর হতে হয়। এখন বোধ হয় সেই সময় এসেছে ....

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
আরসা হালায় এত্ত খ্রাপ ! ছি ছি ছি ! মহান বার্মিজ সেনাবাহিনী, পুলিশের ইয়েতে আঙ্গুল দিছে ! হালায় আঙ্গুল না দিয়া খাম্বা দিতি, তাইলে তো স্বজাতিরা এমন দুর্ভোগে পড়তো না !

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্থানীয় রহিংগারা নিরিহ, কারো সাতে-পাচে নেই।
তার কখনো রাজনীতি করে নি, করেও না। তাদের কোন নেতাও নেই। ঝামেলা করেছে বহিরাগত জঙ্গিরা।
যতবার বহিরাগত জঙ্গিরা হামলা করেছে ততবারই স্থানীয় রহিংগারা বার্মজদের আক্রোশের শিকার হয়েছে।
এখন মুল সমস্যা ১০০% বাংলাদেশের ঘাড়ে, চরম বিপদে বাংলাদেশ।
মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা জঙ্গি/চরমপন্থিরা চরম সফল হয়েছে।

মাত্র ১২ জন মগ পুলিশ মেরে ৭ লক্ষ নিরিহ মুসলিমকে সচেতনভাবে মৃত্যুর মুখে ফেলেছে।
৭ লাখ মুসলিমকে পরক্ষভাবে গৃহহারা, জমিহারা করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে পথের ভিকিরি বানিয়েছে।
এরা মুলত বাংলাদেশকেই চরম বিপদে ফেলেছে।
কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার পাহাড় বনভুমি ব্যাবসা পরিবেশ ধ্বংশ করে রহিংগা বস্তি হয়েগেছে,
এরাই হবে ঢাল। জঙ্গিদের মানব ঢাল। কক্সবাজারকে পেশোয়ার সীমান্তের মত যুদ্ধক্ষেত্র বানানোর স্বপ্ন দেখছে।
এখন আল্লারে ডাকেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.