নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
গতকাল থেকে সামাজিক সাইটের নিউজফিডে সিরিয়ার একটা ঘটনার ছবি।
দুই আহত বোন, একজনের নাকে অক্সিজেন মাস্ক ধরে আছে আরেক বোন। বলা হচ্ছে গ্যাস রক্ষা মাস্ক ছোট বোনের নাকে দিয়ে বড় বোন
গ্যাস আক্রমনে মৃত্যুর কোলে .. আত্মত্যাগ করেছে! কারন মাস্ক ছিল একটা!
অথচ সত্য ঘটনা হচ্ছে এটা যুদ্ধ এলাকার কাছে হাসপাতালের ভেতরের ছবি। ছবি তুলেছিল AFP র সাংবাদিক।
যুদ্ধ আক্রান্ত এলাকায় ক্লোরিন গ্যাস এর লক্ষন দেখা দেয়ার পর হাসপাতালে সুধু শিশুদের অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে, আর কিছু না।
ছবির শিশুদুটি মারা যায় নি।
কিন্তু বাঁশেরকেল্লা-রেডিও মুন্নাদের মত জঙ্গি সমর্থকরা AFP র ছবিটি এডিট করে মিথ্যা মিশিয়ে আবেগ তৈরী করে সফল হল এখানে।
সামুর কবিরা অবস্য না জেনেই এই ছবি ভিত্তি করে কবিতা লেখা সুরু করে দিয়েছে।
টুইস্টেড খবর প্রচারকারী মুমিন! যেহাদি প্রয়জনে জেনেশুনে মিথ্যা তৈরি করে মিথ্যা প্রচার করা এদের কাছে হালাল।
ছবিটা মিথ্যা হলেই কি সিরিয়া যুদ্ধের ভয়াবহতা, মৃত্যু, নিষ্ঠুরতা মিথ্যে হয়ে যাবে?
না।
সাম্রাজ্যবাদের খেলা চলতে থাকবে, এমনকি আসাদের পতন হলেও লাভ নেই।
যুদ্ধ হবে আরো ভয়াবহ আর মানব বিধ্বংসী। কারন তখন কুর্দিরা হবে সবচেয়ে শক্তশালী গ্রুপ, সরাসরি মাঠে নামবে তষ্কর তুরস্ক, হিজবুল্লাহ আর ইরান। শয়তানের দোসর ইসরাইল - সউদীরা নতুন গ্রুপ তৈরী করবে। পরাজিত আই এস ভিন্ন নামে পুনরুজ্জীবিত হবে।
কিছুদিন আগেও কয়েক হাজার শিশুর মৃত্যু হয়েছে কলেরাতে। সেই খবর AFP তে প্রচার হলেও এদেশি জঙ্গি সমর্থকরা ভাইরাল করাতো দূরের কথা, প্রচারই করেনি। প্রচার পাচ্ছেনা ইয়েমেনের ছবিও, যার অবস্থা সিরিয়ার চেয়েও খারাপ। কারন এখানে হত্যাকারী অপরাধী দেশ হচ্ছে জামাতিদের প্রিয় সউদি রাজতন্ত্র। এই সউদিরা আবার টুইস্টেড খবর প্রচারকারীদের আব্বা লাগে।
গত ৪ বছর ইরাক সিরিয়াতে কত নৃসংসতা হল, গলাকাটা .. রক্তের বন্যায় .. মহিলা-শিশু সহ কত মানুষ মরলো এত দিন কোন খবর ছিল না।
এখন আইএস ও কট্টরপন্থি জেহাদিরা সিরিয়াতে কোনঠাসা হয়ে পরাজয় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর এদেশী জেহাদি মুমিনদের দরদ উথলে উঠছে। এটি ফেবুতে হাজার হাজার সেয়ার ... ফটোশপও সুরু হয়ে গেছে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাতি ওহাবীদের প্রিয় সৌদির রাজতন্ত্র। এরা মুলত ইসরাইল-মার্কিন সমর্থনে আছে।
আসাদ একজন নিরুপায় ত্রীমুখি আক্রমনে দিশেহারা অবস্থা।
আইএসদের ছেড়ে দেয়া হয়নি, কচুকাটা হয়েছে। বাকিরা পালিয়ে ..
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫
সুমন কর বলেছেন: হুম, আমরা বাঙালি !!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমরা বাঙালি ঠিক আছি।
যেহাদি সমর্থকরা আগেও হেফাজত দমনের পর মিথ্যা ফটোশপের কারবার করেছে।
রহিঙ্গাদের নিয়ে হাজার হাজার মিথ্যা ছবি প্রচার করেছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গত ৪ বছর সিরিয়াতে কত নৃসংসতা হল মহিলা-শিশু সহ কত মানুষ মরলো এত দিন কোন খবর ছিল না।
এখন আইএস ও কট্টরপন্থি জেহাদিরা সিরিয়াতে কোনঠাসা হয়ে পরাজয় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর এদেশী জেহাদি মুমিনদের দরদ উথলে উঠছে। এটি ফেবুতে হাজার হাজার সেয়ার ... ফটোশপও সুরু হয়ে গেছে।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
০১ লা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: শুধু ধন্যবাদ?
এটা দেখেন
বোমা হামলায় আহত হয়েছে রঙ দিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে হারামিরা
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1614718211917208&id=100001371337565
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
এই পোস্টগুলো কখনো ভাইরাল হবেনা। কিন্তু দেশের আনাচেকানাচে মাদ্রাসা-মক্তবে এসব নিত্য চলে। হুজুর হওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার পূ্র্বে সব ভবিষ্যত হুজুরের পুরুষাঙ্গ উৎপাটন করা উচিত।
০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইমাম, মাদ্রাসা শিক্ষক হুজুরদের ছাত্রী ধর্ষন তো মামুলি।
ছাত্ররাই রেহাই পায়না ...
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এরা শুধরাবেনা।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোল্লাদের কাজ কারবারে ফাঁকিবাজি
০১ লা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোল্লাদের খারাপ কিছু দেখি না
সামান্য হাদিয়ার বিনিময়ে নামাজ পড়ানো মিলাদ পড়ানো দোয়া করা .. কোন সমস্যা দেখিনা। এরা আমাদের সমাজের অংশ।
কাটমোল্লাদের মোল্লাতন্ত্র হল খারাপ।
এরা মিথ্যা প্রচার, ইসলামের দোহাই দিয়ে নোংড়া রাজনীতি। আর সুযোগ পেলেই .... ... বুঝেন তো।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: জামায়াতী ওয়াহাবীরা সৌদীর রাজতন্ত্র প্রিয়।
এরা ইসরাইল ও আমেরিকার দোশর।
কথাটা সত্য। বেশ সাহস আছে আপনার
এইটাই এখন সৌদী বাদশারা কলংকে
বুমেরাং। মুসলিম দেশে মুসলিম দিয়ে
নিধন যজ্ঞ ধুপের ধোয়া উড়ছে মাঝখানে
অস্ত্রের ব্যবসা। এটা এখন দুধের শিশুও
বুঝে, কিন্তু মুসলিম রাস্ট্রগুল বুঝেনা।
কারন অশিক্ষা এদের ভাই ভাই সত্রু বাইড়ের
সক্র বিভীশন। বেশ সত্য তুলেধরেছেন।
ধন্যবাদ।
০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখন দুধের শিশুও বুঝে, কিন্তু মুসলিম রাস্ট্রগুলো বুঝেনা।
সিরিয়ার ঘটনায় তুরস্ক চুপ ছিল সামান্য মানবতা দেখায়নি, যা জার্মানি, বেলজিয়াম, হল্যান্ড দেখিয়েছে।
তুরস্কের সরকারের লোকজন বাংলাদেশে এসে রোহিঙ্গাদের দেখে কেঁদে গেলো কিন্তু তাদের হিংস্রতার মাধ্যমে ইরাক-সিরিয়াতে যেভাবে অমানবিক নির্যাতন, হত্যাযজ্ঞ চলেছে সে ব্যাপারে সবাই নীরব।
পাকিস্থানে, আফগানিস্থানে গির্জায়-মসজিদে প্রার্থনায় অগনিত মানুষ গুলি বোমায় মারা গেলেও সবাই চুপ থাকে।
আমাদের হাজার হাজার নারী শ্রমিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে ধর্ষণ, নির্যাতিত হলেও কারো কন্ঠস্বর উচ্চারিত হতে দেখলাম না।
ইরাক, সিরিয়ায় লক্ষ লক্ষ মানুষ মরছে, সেখানে পশুর মতো মানুষকে জবাইকরে হত্যা করা হচ্ছিল, কারো কোন বিকার দেখিনি। সৌদি কতৃক ৩ বছর জাবত ইয়েমেনে গনহত্যা হচ্ছে, কারো মাথাব্যথা নাই। নাইজেরিয়া, সুদানে মরছে তাতে কোন মানবতাবাদী চিল্লাইতে দেখি না।
ফ্রান্স ব্রিটেন ও জার্মানীতে জঙ্গিরা গুলি চাপাতি ট্রাক দিয়ে অনেক নিরিহ মানুষ মেরে ফেলার পরেও এদেশের বেশিরভাব মুমিন মানবতাবাদীরা খুনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন।
তথাকথিত মুসলিম নামধারি মানবতাবাদী, সুশীল, কুশীলরা হৃদয়ের কালিমা দূর করে তাদের সঙ্কীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উদারতা নিয়ে মানুষকে মোসলমান , হিন্দু , খ্রীষ্টান না ভেবে মানুষ ভাবতে পারবেন কি?
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:১২
অক্পটে বলেছেন: জটিল বিষয়। ধর্ষণ' বিষয়টা মনে হয় মোল্লা দিয়েই শুরু হয়েছিল। এখানকার মন্তব্যগুলো পড়ে অনেকটা তেমনই মনে হয়। ধর্ষণে কারা সবচেয়ে এগিয়ে এর একটা জরিপ চালালেই শুধু এই বিশাল বুদ্ধিজীবিদের ভুল ভাঙ্গবে। এক মোল্লা ধর্ষণের সেঙ্চুরী করে সেটা আবার উদযাপন করেছিল তাকে আবার এক নেত্রী স্বস্নেহে মৃদু শাসনে বলেছিলেন নটিবয়। সেই নটিবয় এখন... পদে আসীন।
তবে ভাই অন্ধ হবার ভান করলে প্রলয় বন্ধ হবেনা। ইমাম, শিক্ষক, মাতব্বর, হাই সোসাইটি দুলালেরা, নেতা, ছাত্রনেতা পাতি নেতা যারাই এই অপকর্মটি করে তারাই ধর্ষক। শুধু মোল্লা সম্প্রদায়ের কথা লিখে মনে মনে সুখ অনুভব করলেই কি হবে।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছবিটা দেখে আমারও সন্দেহ হয়েছিল। ব্যস্ততার কারণে সত্যতা যাচাই করা হয়নি। আমি সাধারণত ছবি ব্লগ বা ছোট ব্লগে মন্তব্য করি না। তাই মন্তব্য করা হয়নি। তবে এভাবে ছবি টুইস্ট করে করুণা আদায় করে শর্টকাট মুসলিমরা যে কী হাসিল করে তা মাথায় ধরে না...
০১ লা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সত্যমিথ্যা যাচাই না করে কিছু শিক্ষিত আবালও এই কাজ করে।
এভাবে ছবি টুইস্ট করে করুণা আদায় করে শর্টকাট মুসলিমরা যে কী যে হাসিল করে তা আমার মাথায়ও ধরে না।
১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ও কবিতা লিখে ফেলেছি।
০১ লা মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ বস!
কবিতা ঠিক আছে। ইরাক ও সিরিয়া যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে নৃসংসতা বেড়ে যাচ্ছে .. সত্য।
ছবিটা এডিট করা মিথ্যা হলেও সিরিয়া যুদ্ধের নৃসংস ভয়াবহতা মোটেই মিথ্যা না।
কিছু ফালতু ছাগু ছবি টুইস্ট করে সাধারন মানুষদের করুণা আদায় করে কী যে হাসিল করে বুঝি না।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
বারিধারা ২ বলেছেন: জামায়াতীরা সৌদি রাজতন্ত্রের ভক্ত - এটা কি কোন জামায়াতী আপনাকে জানিয়েছে, নাকি সৌদি রাজাদের সাথে জামায়াতিদের কোন দহরম মহরম আপনার চোখে পড়েছে? আরেকজন আবার আপানার 'দুঃসাহসের' প্রশংসা করেছে। এখানে সাহসের তো কিছু দেখলাম না। জামায়াত সম্পর্কে এখন যে যা খুশি বলতে পারে - কোন আইন কানুন / সংবাদ মাধ্যম তাদের পক্ষে নেই।
কিন্তু আমি যতদূর জানি, জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মউদুদী সবসময়েই রাজতন্ত্রের বিরোধী ছিলেন। তার লেখা 'খেলাফত ও রাজতন্ত্র' বইয়ের জন্য তিনি মুসলিম বিশ্বে বিশেষ করে আরব দেশে প্রচন্ড বিতর্কিত হন।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: এটা ওদের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড !!! শুরু থেকেই এটা করে আসছে, বলদা টাইপ লোক জন আমিন আমিন বলে চিল্লায় !!! আর অতি জ্ঞ্যানীরা চশমার ফাকা দিয়ে তাকিয়ে বলে হুমম !!!!
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সৌদি রাজতন্ত্র উচ্ছেদ হওয়া প্রয়োজন।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪১
মাহফুজ বলেছেন: জানিনা আমরা আর কতোকাল কানে হাত না দিয়ে চিলের পিছে ছুটে মরবো।
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০০
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বাঙালিদের একটা অভ্যাস আছে.....!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সৌদির রাজতন্ত্র আর আসাদ কসাই মুসলিমদের বড় শত্রু।
আচ্ছা আইএসদের ছেড়ে দেয়া হলো কেন?
আরেকটি দেশ ধ্বংস করার জন্য??
বাঁশেরকেল্লা-রেডিও মুন্না ওদের কথা না ভাবলেও চলবে। ওদের বুদ্ধি হাঁটুর নীচ পর্যন্ত, হাঁটুর উপর ওঠার সম্ভবনা কম।