নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলাপ হবে বাট কিছু খাবো না

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:২৪




বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্ধারিত সংলাপ + ভোজ।
যেহেতু হাসিনার বাসভবন, একজনের বাসায় এসে মানুষ খালিমুখে যায় কেমনে। তাই ভোজ।

অফিসিয়াল ভোজে সাধারনত আগেই মেনু জানতে চাওয়া হয়। আফটারঅল হোষ্ট নিজে পদাধিকারে একজন প্রধানমন্ত্রী।
অফিসিয়ালি মেনু জানতে চাওয়াটা সাধারন প্রটোকল। কারন কার চিংড়িমাছে এলার্জি, কারো কাছে গরু হারাম, কারোকাছে চামড়াসহ মুরগী অপছন্দ। কারো ঠান্ডা পানি সমস্যা। এছাড়াও গাড়ী কোন গেইট দিয়ে ঢুকবে, কোথায় পার্কিং, ব্যক্তিগত অস্ত্র ও মোবাইল কোথায় জমা রাখতে হবে ইত্যাদি .. তাই আমন্ত্রনে নিয়জিত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এসব ব্যাপারে বিশেষভাবে সতর্ক।

পার্সন টু পার্সন যোগাযোগ করে মেনু যা পাওয়া গেছিল -
পিয়ারু সর্দারের স্পেশাল অর্ডার মোরগ পোলাও, চিতল মাছের কোপ্তা, রুই মাছের দো-পেঁয়াজা, চিকেন ইরানি কাবাব, বাটার নান, মাটন রেজালা, বিফ শিক কাবাব, ডা।কামাল পছন্দের চিজ কেক ফ্রম র‍্যাড়িসন, মাল্টা, আনারস, জলপাই ও তরমুজের ফ্রেশ জুস, চিংড়ি ছাড়া টক-মিষ্টি স্বাদের কর্ন স্যুপ, চিংড়ি ছাড়া মিক্সড নুডলস, মিক্সড সবজি, সাদা ভাত, টক ও মিষ্টি উভয় ধরনের দই, মিক্সড সালাদ, কোক ক্যান এবং চা ও কফি উইথ ..

কিন্তু আজ সকালে লন্ডন থেকে অহি নাজেল।
আলাপ হবে বাট কিছু খাবো না।

এক প্রশ্নের জবাবে ড. কামাল বলেন, ‘নৈশভোজে অংশ না নিলেও সংলাপে কোনও প্রভাব পড়বে না।’
ফ্রন্টের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, বিএনপি নেতারা তাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে যাওয়ার পর ওনারা খাওয়াদাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন, তাই কিছু খাবেন না।
এরপরই ফ্রন্টের শীর্ষনেতারা বিএনপির এই মনোভাবকে সমর্থন দিয়ে নৈশভোজে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

ভাইবারের অজুহাত - যে সময়টা আছে আমরা চাইছি সে সময়টায় শুধু আলোচনা হোক। নৈশভোজে অংশ নিলে তো আলোচনায় ব্যাঘাত ঘটবে। এই কারণেই নৈশভোজে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর কোনও কারণ নেই। সময় তো খুব মূল্যবান। সময় নষ্ট করতে চাচ্ছি না।’

কি বলে..! নৈশভোজে অংশ নিলে তো কথা বলার জন্য আরো দুই ঘন্টা বেশী টাইম পাওয়ার কথা।
খালীপ্যাটে মেজাজ খারাপ হয়ে আলুচনা ভছকায়ে যাবে!

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


না খেলে তো বরং ভাল তাই না, টাকাতো রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে যেত। আর সব যদি ব্যাবস্থা অলরেড়ি হয়ে যেয়ে থাকে তাহলে খাবার গুলো কোন এতিম খানায় দান করা হোক।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টাকা বা খাবার মুল্য সমস্যা না।
মুল সমস্যা অহি

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংলাপে, ঐক্যফ্রন্টের একমাত্র লাভ হবে খাওয়াটা, বাকীটা ভোটের পর জানানো হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংলাপের সঙ্গে নৈশভোজ আমন্ত্রন প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্যতাবোধের একটি অংশ ছিল।
এবং এটা আলোচনা পজেটিভ করার কিছুটা ইচ্ছাও।

বিএনপি-জামাত সর্বদা হীনমন্নতায় ভোগা অশিক্ষিত নেতৃত্বের পশ্চাদপদ দল।
তাই নৈশভোজ বর্জন, বাসায় কোন অতিথি এলে দরজা তালা দিয়ে চুপচাপ থাকা স্বাভাবিক।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার আর চাঁদগাজীর বর্ণনা গুলো খুব humorous. এক মত না হলেও পড়তে মজা...

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মজা হলেও খবরটিশুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
বিএনপি-জামাত শিষ্টাচার বহির্ভূত অসভ্য মানসিকতার নেতৃত্বের প্রতিহিংশাপরায়ন একটি দল।
এখন আর যাই হোক আলোচনায় আর বন্ধুসুলভ পরিবেশ থাকবে না।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



মুল সমস্যা অহি।

তারেকের কথা মত যদি ঐক্যফ্রন্ট চলে তবেতো লীগের লাভ! তারেক অপরাধী লীগ এইটা ঠিকমত প্রচার করলেই ভোট সব নেীকায় পড়ব।
তবে সে ক্ষেত্রে একটি মাত্র শর্ত ভোট ৫ই জানুয়ারী মার্কা হলে হবে না।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
না খেলে খাবারগুলো ফুটপাতের টোকাইদের মাঝে বিলিয়ে দেয়া হোক।
আহারে, বেচারারা ভালো মন্দ কিছু খাক।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১৫-২০ জনের খাবার টোকাইদের কি হবে?

হাসিনা ভুল করেছে।
জেলখানায় খালেদা জিয়ার জন্যও কিছু খাবার পাঠানো হবে, এই ঘোষনা আগে থাকলে এত ভ্যাজাল হতনা।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৪

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: না খেয়ে কেউ বাঁচে না।
না খেয়ে কেউ মরেও না।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

পল্লব কুমার বলেছেন: বিএনপি নেতারা তাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে যাওয়ার পর ওনারা খাওয়াদাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন, তাই কিছু খাবেন না।

জোকস চলিতেছে। চারিদিকে খালি বিনোদন আর বিনোদন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি ভাবতেছি বেচারা ড.কামালের কথা।
বেচারা ড. কামাল, তার খুবই পছন্দের লোভনীয় চিজ কেক, রেড়িসনের।
কিন্তু ডাক্তারের হুকুমে মেয়ের ভয়ে বাসায় এসব নিষিদ্ধ। রুহুটা খুব চাইছিল খাইতে, এখন সব মাঠে মারা গেল!
আহা বেচারা ...

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বলতে চাইছেন তারেক বাবা ওহী পাঠাইছে??? ভালো কইছেন দাদা

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তারেক বাবা ওহী পাঠাইছে?
প্রথম আলো তো সেরকমই বলছে।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: বিনোদন।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: কিছু খাবনা অর্থ যাহা যাহা আবদার করিয়াছি ওই সকল বাদে কিছুই খাব না। ঐক্য ফ্রন্টের কান্না কাটি দেখে ইহাই মনে হচ্ছে নিম্নাঞ্চল উষ্ণ রাখার জন্য এক খানা বসিবার স্থান দরকার তা হাতে ধরে বা কিছু খাবনা বলে তা সে যে ভাবেই হোক। খালেদা কে নিয়ে নেতারা মোটেও দুঃখে নেই যা করছে তা একপ্রকার ভন্ডামি।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভন্ডামি স্ববিরোধীতা তো পদে পদে।
বাঙালির একটা চিরায়ত ঐতিহ্য হলো কেউ কারো বাসভবনে আমন্ত্রীত হলে তাঁর বাসা থেকে দাওয়াত কবুলকারীকে কিছু খেয়ে আসতে হয়। এইটাই ভদ্রতা।

কামাল সহ ঐক্যফ্রন্টের নেতারা আমন্ত্রন কবুলও করেছিলেন।
কিন্তু লন্ডন থেকে একটা অহি (ধমক) খেয়ে কামালের মত জাদরেল নেতাও চুপসে গেলেন।

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১২

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: অনাহারে নাহি খেদ, বেশী খেলে বাড়ে মেদ। ডিনার যদিও নাহি খাই, সংলাপে যাওয়া চাই।
সংলাপে যাঁরা অংশ নিতে যাচ্ছেন তেনারা সবাই ছালবাকল। তাই তিনাদের খাওয়ার আদৌ কোন জরুরত নাই। আর সব চেয়ে বড় কথা, ওনারা সবাই ভিভিআইপি মানুষ।বয়সের ভারে ক্লান্ত-শ্রান্ত, জটিল রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্ত। সংলাপে গিয়ে কিছু না খেয়ে আসাটাও কিন্তু এক রকমের অভদ্রতা। বেটার হয় সংলাপ স্থলে গিয়ে, তেনারা চিনি ছাড়া ফলের রস/লেবুর শরবত, ডায়েট কোক/পেপ্সি, কয়েক টুকরা চিপস, সালাদ এসব খেতে পারেন, নিশ্চিন্তে। খাওয়ার আগে নিজেদের ঔষধগুলো যেন তাঁরা মনে করে খেয়ে নেন। সংলাপের আমন্ত্রণে যোগ দিতে যাওয়া সকলকে অগ্রিম শুভেচ্ছা। আর সংলাপের হোষ্ট মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে অভিনন্দন। খোলা মন নিয়ে একটা জটিল জাতীয় ইস্যু আর সংবিধানের বাধ্যবাধকতাকে গুরুত্ব দিয়ে চলমান গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অব্যাহত রাখার জন্য।

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০০

ফোয়ারা বলেছেন:


বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নেতারা নাটক করে যাচ্ছে। আর আমরা তা দেখে মূর্খভাবে আলোচনা সমালোচনা করে যাচ্ছি। দিনশেষ হচ্ছে টা কি। একটা বিনোদন।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পোলাপাইন একটু ট্রল করছে তাই নো খাওয়া দাওয়া।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবার হাতে ফোন, শুধু ফোন না 'ইসমার্ট ফুন' .. .। একটু ট্রল তামাসা হবে না?

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১১

আহলান বলেছেন: বেশ বিনোদোন দিলেন ভাই ! নিরোর বাঁশি বাজার মতো ঘটনা মনে হয় ..

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এতো আয়োজন আপনি আসলেও তো পারেন কারণ বিদেশে বসে দেশে চিন্তায় আপনার নাওয়া খাওয়া প্রায় বন্ধ। বিদেশে থেকে দেশের জন্য ভালোবাসায় গদগদ! এরকম আর কয়জন আছে বলেন? তাই আপনাকে আমরা চাই চাই ই ...............।

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: ঐক্যফ্রন্টের নেতারা মনে হয় খাওয়ার পর মুখরা রমনীর মত কারো কাছ থেকে খোঁটা শুনতে চাচ্ছেনা ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খাওয় দাওয়া এসব ব্যপার না।

একটি দেশের প্রধানমন্ত্রীর নিমন্ত্রণে এসে নৈশভোজে একেবারেই অংশগ্রহণ না করাটা একধরণের অশোভনীয় আচরণ ছাড়া আর কিছুই নয়।
বড় বড় ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স বা বিভিন্ন দেশের পলিটিকাল লিডার্স মিটিং-কনফারেন্স হয়, এমনকি সাধারন বিজনেস কনফারেন্সেও যতো না বেশি সিদ্ধান্ত আসে মিটিং টেবিলে, তার চেয়ে বেশি বিষয় আর সিদ্ধান্ত আসে সাইড টেবিলে বসা বৈঠকে অথবা লাঞ্চ-ডিনারের টেবিলে।

তাই, যদি কথিত ঐক্যফ্রন্টের আসলেই যদি সদিচ্ছা থাকতো তাহলে তারা এমনটা করতো না কখনোই।
লন্ডন অহি পেয়ে নতুন করে ঝামেলা তৈরি করার উদ্দেশ্য নিয়ে যদি ঐক্যফ্রন্ট এই সভায় অংশগ্রহণ করে তবে তাতে দেশের তথা সাধারণ মানুষের প্রাপ্তির কোন জায়গা নেই, শুধু আবার সহিংসতার ভয় করা ছাড়া।

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

কে ত ন বলেছেন: ঐক্যফ্রন্টের নেতারা এমনিতেই পচতে পচতে গন্ধ হয়ে গেছেন, ডায়াবেটিস শরীরে জোর করে খাদ্য গিলে এই গন্ধ আরও বাড়াতে চাননা কেউ।

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:

অপার হয়ে বসে আছি ওহে দয়াময়।
পারে লয়ে যা্ও আমায়।

১৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সুমন কর বলেছেন: মেনু'তে এতো কিছু !!

২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: খেয়ে নিলে ভাল করত , লাভ হলে একমাত্র খাবার গুলো খেলেই লাভ হত ।

২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে ওনারা শেষপর্যন্ত সবই খেয়েছেন।
পিয়ারু সর্দারের স্পেশাল অর্ডার মোরগ পোলাও, চিতল মাছের কোপ্তা, রুই মাছের দো-পেঁয়াজা কিছুই অবশিষ্ট ছিলনা।

বৈঠকে বক্তব্যের এক পর্যায়ে ড. কামাল যা বলেন -
"বলেছিলাম কিছু খাবো না, তবে আপনি যখন এতবার অনুরোধ করছেন তাই না খেয়ে কিভাবে যাই"

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নৈশভোজে অংশ নিলেন সবাই
বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট ২২:০২ , নভেম্বর ০১ , ২০১৮

ড. কামাল হোসেনের বিশেষ পছন্দের ‘চিজ কেক’সহ ১৭ রকমের খাবার দিয়ে গণভবনে ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের আপ্যায়ন করালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) গণভবনের নৈশভোজে ১৭ রকমের খাবারের মধ্যে সব খাবারই ঐক্যফ্রন্টের নেতারা খেয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের একটি সূত্র নিশ্চিত করে।

জানা গেছে, ড. কামাল হোসেনের বিশেষ পছন্দের খাবার চিজ কেক ৫০ কেজি আনা হয়েছে হোটেল র‌্যাডিসন থেকে।
খাবারের মেন্যুতে আরও ছিল বিশেষভাবে অর্ডার করা পিয়ারু সর্দারের মোরগ পোলাও, চিতল মাছের কোপ্তা, দেশী রুই মাছের দো-পেঁয়াজা, চিকেন ইরানি কাবাব, বাটার নান, মাটন রেজালা, বিফ শিক কাবাব, মাল্টা, আনারস, জলপাই ও তরমুজের ফ্রেশ জুস, চিংড়ি ছাড়া টক-মিষ্টি স্বাদের কর্ন স্যুপ, চিংড়ি ছাড়া মিক্সড নুডলস, মিক্সড সবজি, সাদা ভাত, টক ও মিষ্টি উভয় ধরনের দই, মিক্সড সালাদ, কোক ক্যান, চা ও কফি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী-১ (এপিএস-১) এবং প্রটোকলের চৌকস কর্মকর্তারা এসব খাবার প্রস্তুতের তদারকি করেন। খাবারের ব্যবস্থাপনায় ছিল পর্যটন করপোরেশন।

সূত্র জানায়, ড. কামাল হোসেনকে সংলাপের চিঠি পৌঁছে দিতে গিয়ে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ তার পছন্দের খাবার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি সাথে চিজ কেক থাকলে ভাল হয় । এর আগের দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে আব্দুস সোবহানকে বিশেষভাবে ড. কামাল হোসেনের পছন্দের খাবারের কথা জেনে আসতে বলেন।

২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: খালেদা জিয়াকে কারাগারে যাওয়ার পর ওনারা খাওয়াদাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন, তাই কিছু খাবেন না।
আলোচনার এক পর্যায়ে এত ক্ষুধা আর ঘ্রান ছিলো যে,
খাওয়া দাওয়া করে ঢেকুঁর তুলতে তুলতে সবাই বাড়ী গেলেন ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গরম মোরগপোলাও এর ডেকচি আনার পর এমন ঘ্রান বের হলে ফকরুল রবকে কি জানি একটা ইসারা করেন।
এরপর রব কামালকে ফিস ফিস করে কিছু বলতে দেখা যায়। (বস খুধায় প্যাট জলতাছে কিছু একটা করেন)

এরপর ড. কামাল যা বলেন -
"বলেছিলাম কিছু খাবো না, তবে আপনি যখন এতবার অনুরোধ করছেন তাই ... .. "

২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এরকম নৈশ ভোজে দাওয়াত না দেয়াতে আমি আন্দোলন করব । আমি এই নৈশ ভোজের বিশেষ অথিতি এর জায়গা পাই । কিন্তু তারা ষড়যন্ত্র করেছে আমার সাথে । ইদের পর আন্দোলন হবে ।

আপাতত আগামী এক সপ্তাহ কাচ্চি, মোরগ পোলাও, তেহারী, কাশ্মীরি বিরিয়ানি এসব চলবে । এটা হবে অনশনের প্রথম ধাপ । বাকি গুলো জানানো হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.