নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড. কামাল নেহায়েতই একজন ভদ্রলোক

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৫



ড. কামাল হোসেন নেহায়েতই একজন ভদ্রলোক।
একজন পেশাদার আইনবিদ। পেশাদার মানে দেশপ্রেমহীন, যাষ্ট টাকার বিনিময়ে কাজ।
ডক্টর কামাল মুলত একজন আন্তর্জাতিক আইনজীবি।
ওনার বর্তমান এসাইনমেন্ট - 'কাদায় আটকে যাওয়া মৃতপ্রায় বিএনপি-জামাত গং কে গোসল করিয়ে মোটামুটি জীবিত করে দাড় করানো'।
ডক্টর কামাল অর্থের বিনিময়েই রাজী হয়েছিলেন।
এর আগেও বড় বড় কাজ করেছেন উনি সিমিটার, অক্সিডেন্টাল প্রভৃতি মাল্টিন্যাশানাল কম্পানীর পক্ষে ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা লড়েছেন।
গরীব ক্ষতিগ্রস্থ নাগরিকদের ক্ষতিপুরন বঞ্চিত করেছেন।





এছাড়াও বাংলাদেশের বিপদে তাকে কখনো কাছে পাওয়া যায় নি।
না সমদ্রসীমা মামলায়, না যুদ্ধাপররাধী মামলায়, না বঙ্গবন্ধু হত্যা বা জেলহত্যা মামলায় .. কখনোই রাষ্ট্রকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন নি, জনগনের পক্ষে দাঁড়ান নি, বরং বিপক্ষে দাড়িয়েছেন।
প্রথম আলোতে পড়েছিলাম যে উনি আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইনের একজন বিশেষজ্ঞ এবং ক্যারিবিয়ান দ্বিপপুঞ্জে এর বেশ কয়েকটা দেশের সমুদ্র সীমানা মামলা তিনি লড়ে জিতেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ যখন সমুদ্রসীমা নিয়ে কঠিন সমস্যায় দিশাহারা, বিপুল ব্যায়ে নরওয়ের আইনজীবি, ব্রীটিষ আইনিজীবি নিয়োগ দিয়ে বছরের পর বছর বার্মা-ইন্ডিয়ার সাথে সমুদ্র আদালতে লড়ছিল তখন এই কামাল সাহেবকে হারিকেন দিয়েও খুজে পাওয়া যায় নি।

আসলে কামাল হোসেনের মত ভদ্র লোকেরা কখনোই দেশের মঙ্গল চিন্তা করেন নি। সবসময়ই মাল্টিন্যাশানাল কম্পানীর পক্ষে ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা লড়েছেন। নিরিহ ক্ষতিগ্রস্থ নাগরিকদের ক্ষতিপুরন বঞ্চিত করেছেন। সবই টাকার বিনিময়ে করেছেন।
এটা সত্য তিনি অনেক মামলা বাংলাদেশের পক্ষে লড়েছিলেন, অনেক ক্ষেত্রে উনি ফিও নেন নি। সেটা ২০০৩ এ বিম্পি-জামাত সরকারের সময়।
তবে এটাও সত্য তিনি ১৯৯৬-৯৯ এর দিকে কোন এক পত্রিকায় (সম্ভবত আজকের কাগজ বা ভোরের কাগজ) আমি নিজের চোখেই দেখেছিলাম উনি একটি তেল কম্পানির (সম্ভবত অক্সিডেন্টাল) পক্ষে, বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়েছিলেন।


বিএনপির সাথে উনার পড়তা হওয়ার কথা নয়। উনি বিম্পি-জামাতের আদর্শ ধারন করেন না। কখনোই করেন নি।
বিম্পি একটা খুনিদের দল। জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যাকারিদের চিফ। তার পোলা বর্তমান বিম্পির কান্ডারি তারেক জঙ্গিদের, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলাকারিদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। এদের আদর্শই খুনখারাপির মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা। আর বিএনপির নেতাকর্মিরা অধিকাংশই অন্য দল থেকে ছুটে আসা রাজনৈতিক আদর্শ বিহীন চিহ্নিত চোরচোট্টা সুবিধাবাদী। এদের সাথে ড. কামালের মিল হওয়ার কথাই নয়।
বিএনপি-জামাত গং যাষ্ট ওনার একজন ক্লায়েন্ট মাত্র।
এসাইনমেন্ট শেষে একজন পেশাদার আইনবিদ তার ক্লায়েন্টের মার্কায় (ধানের শিষ) মার্কায় নির্বাচনে দাঁড়ানোর প্রশ্নই আসে না।
এছাড়াও যে মার্কায় জামাতের ২৫ জন জামাতি নির্বাচন করছে।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কামাল সাহেব স্বার্থের গোড়া, স্বার্থ ছাড়া এক পা'ও চলে না।

ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো, সত্যি কথা সবসময় আমার ভালো লাগে

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি কেন নির্বাচনে দাড়ান নি - সেই কারনটা একটি কমেন্টে উল্লেখ করেছিলাম।
এখন সেটাই পোষ্ট আকারে দিলাম।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডক্টর কামাল হোসেন দেশোদ্রোহী, তার ৩০০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড হওয়া উচিত ।
ডক্টর কামাল হোসেন অকৃতজ্ঞ মানুষ নামক নরকের কীট ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি অন্যান্ন লীগারদের মত ওনাকে রাজাকার বা পাকিস্তানি স্পাই বলি না। কখনো বলি নি।
আমার নিজস্য দৃষ্টিতে যা দেখেছি বা দেখছি তাই লিখলাম।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি মৃত হাতীর দাঁত ও অস্হি বিক্রয় করেছেন জাতির কাছে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - একজ্যাক্টলি

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৫

রাফা বলেছেন: এটাই ছিলো আমার প্রথম এবং শেষ মূল্যায়ন।শেষ বয়সে এসে উনি দেশ ও জাতিকে উদ্ধার করার একটি নাটক মঞ্চস্থ কর‌তে এসে সব গুবলেট পাকিয়ে ফেলেছেন।এখানে প্রিন্স তারেকের কাছে তিনি ধরাশায়ী হয়ে আরো প্রকট সমস্যায় ফেলেছেন সাধারণ মানুষকে।
আসলে যে কোন কাজে আন্তরিকতা না থাকলে যা হওয়ার তাই হয়।উনি কখনই মাটি ও মানুষের রাজনিতী করেন নাই কাজেই মানুষ আবারো তার ধোকাই প্রত্যক্ষ করলো।
ছাগল দিয়ে আর যাই হোক হাল চাষ হয়না।এটাই চরম সত্য।দেখা যাক সামনে আরো কোন অনর্থ ঘটে নাকি।

ধন্যবাদ,হা.কালবৈশাখী।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগল দিয়ে আর যাই হোক হাল চাষ হয়না

নির্বাচনের আগেই জিতে গেছি জিতে গেছি ভাব!
বিএনপি-জামাত তথা ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনি ইশতেহারে বহুল আলোচিত কাংখিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি নেই।
কামাল বলেছেন বর্তমান সংবিধানে যেভাবে আছে সেটাই অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা হবে।
তাহলে বছরের পর বছর অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা, অনির্দিষ্টকালের জন্য হরতাল-অবোরোধ ডাকা, সরকারকে অবৈধ সরকার বলা - - সবই ভুয়া?

বিস্তারিত এখানে view this link

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: ড: কামাল দুর্নীতিবাজ,খুনী লম্পট তারেক-খালেদা অার স্বাধীনতাবিরোদী জামাতিদের পক্ষ নিয়ে বড় অন্যায় করেছেন।
কিন্ত তিনি কবে কোন মামলায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লড়েছেন,তার প্রমাণ দেন।
তিনি সিমিটার আর শেভরণের বিরুদ্ধে লড়ে বালাদেশের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ রক্ষা করেছেন।
ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য প্রদান যে অপরাধ,তা নিশ্চয়ই জানেন?
এর আগেও এক লেখায় আপনার এই ভুল তথ্যের বিষয়টা উল্লেখ করেছিলাম।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরি অনলভাই। ইচ্ছাকৃত ভুল নয়।
সঠিক তথ্য যোগার করাটা বেশ কঠিন। ফেক নিউজের ভিড়ে ২০১১ আগের পৃন্টেড পত্রিকার রেফারেন্স পাওয়া বেশ কঠিন।
আমি টকশোতে একজনের কথার ভিত্তিতেই এটা উল্লেখ করেছিলাম। আমার আরো সতর্ক হওয়া উচিত ছিল। আমি এডিট করে দিচ্ছে।

এটা সত্য তিনি অনেক মামলা বাংলাদেশের পক্ষে লড়েছেন, অনেক ক্ষেত্রে উনি ফিও নেন নি। সেটা ২০০৩ এ বিম্পি-জামাত সরকারের সময়।
তবে এটাও সত্য তিনি ১৯৯৬-৯৯ এর দিকে কোন এক পত্রিকায় (সম্ভবত আজকের কাগজ বা ভোরের কাগজ) আমি নিজের চোখেই দেখেছিলাম উনি একটি তেল কম্পানির (সম্ভবত অক্সিডেন্টাল) পক্ষে, বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়েছিলেন।

তবে এতাও সত্য উনি ক্যারিবিয়ান এলাকার গায়ানা-সুরিনাম কঠিন সমুদ্রসীমা মামলায়, সিঙ্গাপুর - মালয়েশীয়া সমুদ্রসীমা মামলায় জয় এনে দিয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা মামলায় বাংলাদেশ যখন হিমসিম খাচ্ছিল বছরের পর বছর তখন আর ওনাকে খুজে পাওয়া যায় নি।

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৪

মা.হাসান বলেছেন: ড: কামালের ন্যায় দেশপ্রেমহীন লোককে কেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছিলবা প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করা হয়েছিল? সংবিধান প্রনয়নের কমিটিতে থাকা কালীন সংবিধান প্রনয়নের জন্য অর্থলোভী এই লোকটি কত টাকা নিয়েছিলেন? ১৯৯১এর নির্বাচনে তাঁর আসনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবার মিথ্যাচারের জন্যও নিশ্চই তিনি জামাত-শিবির-বিএনপির কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন। তাঁর টাকার খাঁই আওয়ামীলীগ না মিটাতে পারার কারনেই নিশ্চয়ই তিনি দল ত্যাগ করেন।
দিপু মনি-এর স্বামী জনাব তওফিক নেওয়াজের মাধ্যমে আওয়ামীলীগ বিভিন্ন মামলায় প্রায় বিনা পয়সায় যে বিশাল আন্তর্জাতিক মামলা গুলো জিতেছে তার বিবরণ সরকারে উন্নয়ন কর্মকান্ডের লিস্টে দেখিনা কেন?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ড: কামালকে যখন আইন মন্ত্রী করা হয়েছিল, প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করা হয়েছিল, সংবিধান প্রনয়নের কমিটির প্রধান করা হয়েছিল।
এসব পদের মাধ্যমেই ওনার নিজস্য ক্যারিয়ার বিল্ডআপ হয়েছে। ছাত্রবস্থা থেকেই বঙ্গবন্ধুর সাথে ছিল। জীবনের বেশীরভাগ সময় আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিল। টানা ১৫ বছর হাসিনার সাথেই ছিল।
নইলে এই সব ব্যারিষ্টার অন্যান্ন ভাতে মরা সাধারন ব্যারিষ্টার হিসেবেই এখানে সেখানে পড়ে থাকতো।

কামাল ড. কামালে পরিনত হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামীলীগ ও শেখ হাসিনার অবদান ৯৯%
কিন্তু পরে দেশের বড় বড় বিপদে তাকে খুজে পাওয়া যায় নি, তিনি নিজেও এগিয়ে আসেন নি।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: অনেকের মতো ড: কামালও বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে চলে গিয়ে অাইন ব্যবসা করছিলেন।
কিন্ত তারপরও দেশের প্রতি তার অনেক অবদান আছে।
যার যা প্রাপ্য,তাকে সেটা দিতেই হবে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ড: কামালকে আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পক্ষের মানুষ বলেই মনেকরি।
ছাত্রবস্থা থেকেই উনি বঙ্গবন্ধুর সাথে ছিল। জীবনের বেশীরভাগ সময় আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিলেন। টানা ১৫ বছর হাসিনার সাথেই ছিলেন।
হাসিনা ওনাকে ভাগিয়ে দেন নি। ৯১ এ পরাজয়ের পর উনি আস্তে আস্তে দলে নিষ্ক্রিয় হতে থাকেন। আরো দুতিন বছর পর একটি ফোরাম গঠন করেন।
পরেও বহুবার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাসিনা-কামাল দেখা হয়েছে, হাসিমুখে অনেক্ষন কথা হয়েছে। এই আলোচিত দুইদফা সংলাপের সময়ও হাসিনা কামাল আলাদা ভাবে দাঁড়িয়ে অনেক্ষন কথা-বার্তা বলেছেন।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমার মতে আঈনজীবি মানেই পল্টিবাজ।। তারা আজকে তার পক্ষে কেস নেয়। কাল আরেকজনের।অনল চৌধুরি যা বললেন, সেই প্রেক্ষিতে বলবো এরাই দুমুখো সাপ।

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনি বলেছেন "পেশাদার মানে দেশপ্রেমহীন, জাস্ট টাকার বিনিময়ে কাজ " !

পেশাদার মানেই যদি দেশপ্রেমহীন হয়ে থাকে তবে দেশপ্রেমিক কারা ?

সত্যি কথা বলতে কি বাংলাদেশের সবগুলো সেক্টরেই পেশাদারিত্বের অভাব প্রকট বলেই জনগণের ভোগান্তি অনেক |

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের সবগুলো সেক্টরেই পেশাদারিত্বের অভাব প্রকট ছিল।
এখন দিন বদলাইছে।

১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: পুরোপুরি ভদ্র না।

১২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী- জনাব,নির্বাচন আসন্ন । আপনার মতো আওয়ামী লীগ সমর্থকের কাছ হতে এইধরণের পোস্ট প্রত্যাশিত।

Political communication- এ একটি pharse আছে। " You're either with us, or against us. "

এই pharse অনুসারে আপনার বিরোধী পক্ষ ডঃ কামাল হোসেনের সমালোচনা করা আপনার ঈমানী দায়িত্বও বটে ।
আওয়ামী লীগ একটি প্রশংসনীয় নীতি আছে। শত্রুকে বিন্দুমাত্র ছাড় না দিয়ে সরাসরি আক্রমণ করা , যতদূর সম্ভব চরিত্রহনন করা। সুতরাং, এই জাতীয় পোস্ট আরো আশা করছি।

Farmers bank চোর মহিউদ্দিন খান আলমগীর অথবা আবদুর রহমান বদি ভাই অথবা তেঁতুল হুজুর অথবা বদু চাচার বিরুদ্ধে তো আর লিখতে পারবেন না।

লিখলে চাকরি...... কিন্তু থাকবে না।

১৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

কূকরা বলেছেন: ভারতীয় লবি কামাল হোসেন গংরে দিয়া বিম্পিরে নির্বাচনে আনতে চাইছে। সেই এসাইনমেন্ট শেষ, সো এখন উনি গর্তে ঢুকছেন। এখন খেলা হবে নির্বাচনে। ফলাফল যাই হোক, নাস্তিক মুর্তাদদের ফ্রি স্পেস আর ফিরে আসবে না - সেইটা মোটামুটি বুঝা যাচ্ছে।

১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: লেখার শুরুতে কিছুটা যুক্তি থাকলেও শেষে এসে মনে হলো অাপনি অাওয়ামিলীগের কোন জনসভায় দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেছেন...

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ড. কামাল যে আমার পছন্দের লোক নন তা আমি এক পোস্টে লিখেছি। তবে ক্লায়েন্টকে বিজয়ী করাই যদি আইনজীবির ধর্ম হয়, তাহলে যদি উনি বিএনপি-কে বিজয়ী করতে পারেন তাহলে শেষ জীবনে একটা তৃপ্তিই(!) পাবেন উনি। আর বিএনপিকেও সাধুবাদ দেয়া যাবে এরকম একজন দক্ষ আইনজীবি ভাড়া করার জন্য(যদি জিতে যায়!)। আফটার অল, বিএনপি তো ডুবন্ত অবস্থায় আছে...

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যাক বিম্পি-জামাত ওনার ক্লায়েন্ট - এটা মেনে নিছেন । এতেই আমি খুসি।

১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: কামাল কাহিনী জানতে পড়েন।https://www.somewhereinblog.net/blog/montrok/29698294https://www.somewhereinblog.net/blog/montrok/29698294
আসলে কামাল হোসেনের মত ভদ্র লোকেরা কখনোই দেশের মঙ্গল চিন্তা করেন নি। সবসময়ই মাল্টিন্যাশানাল কম্পানীর পক্ষে ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা লড়েছেন-এই ভুল তথ্যগুলি এখনো বাতিল করেননি।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এডিট করলাম।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.