নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্বাচনের মাত্র কদিন আগে সিপিডি-প্রথমআলো তামাসা

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৯




নির্বাচনের মাত্র কদিন আগে সিপিডি-প্রথমআলো মতলবি তামাসা শুরু করেছে।
দশ বছরে ব্যাংকিং খাতে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা লোপাট।
এই টাকা কি হাসিনা লোপাট করেছে?

টাকা তো আত্নসাত হয়নি, কিছু ব্যাবসায়ী অনিয়ম করে ঋন নিয়ে ফেরত দিছে না।
জমিজমা- ঘড়-বাড়ি ফ্যাক্টরি গুদাম বন্দক দিয়েই তো ঋন গুলো নিয়েছে। মামলা চলছে। বিসমিল্লাগ্রুপ, বেসিক ব্যাঙ্কের, হলমার্ক, ডেষ্টিনি, মালিকরা এখনো জেলে আটক।
মামলা শেষ হলে জমিজমা- ব্যাঙ্কব্যালেন্স ঘড়-বাড়ি চালু ফ্যাক্টরি গুদাম বিক্রি করে ৭৫% টাকা উদ্ধার সম্ভব।

এসব দির্ঘ দশ বছরের হিসেব। পার ইয়ার ২ হাজার কোটি। আরো কম হওয়ার কথা এর ভেতর বাংলাদেশ ব্যঙ্কের রিজার্ভ হ্যাকিং ভিন্ন বিষয় হলে সেটাও ধরা হয়েছে।

সরকার উদ্ঘাটন করেছে বলেই তো সবাই জানতে পেরেছে। এরপর সরকার মামলাও করেছে, সম্পদ আটক করে জেলে পুরেছে।
সিপিডি নিজেরা কোন ইনভেষ্টিগেটিং করেনি। তার প্রথমেই বলেছে পত্রপত্রিকা মাধ্যমে এসব জেনেছে।

বাংলাদেশে বার্ষিক বাজেট মানে শুধু সরকারি খরচই ৫ লাখ কোটি টাকা।
বেসরকারি সেক্টরে ব্যাঙ্কিং লেনদেন ২০ লাখ কোটি বা আরো বেশী।
বিকাশের মত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বর্তমানে লেনদেন দৈনিক হাজার কোটি টাকার উপরে। (বছরে ৪লাখ কোটি)





২০০৭ এর ইত্তেফাকের প্রথম পাতা।

দশ বছরে ব্যাংকিং খাতে ৪০ ভুতে মিলে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি, খুব একটা বেশী?
আগে এক যুবরাজ তো একাই মাত্র ৫ বছরে এর চেয়ে বেশী মারছিল।
২০০৫ তারেকের মারা ২২ হাজার কোটির বর্তমান ভ্যালু ৪০ হাজার কোটি।
সেটা তারা ক্ষমতায় থাকাকালিন জানা যায় নি। কেউ প্রশ্ন করার সাহসই পায় নি।
বর্তমান আলোচিত ১০ বছরে ২২ হাজার বর্তমান সরকারই উদ্ঘাটন করেছে, মামলা করেছে, আসামীদের জেলে রেখেছে।
সরকারের মাথারা জরিত থাকলে এসব উদ্ঘাটন / মামলা হওয়ার কথা না।


সিপিডি বক্তাদের মধ্য তাবিদ আওয়ালও ছিলেন পানামা ও প্যারাডাইস ক্যালেঙ্কারি বিদেশে টাকা পাচার আন্তর্জাতিক তালিকায় বাংলাদেশী যে কয়েক জনের নাম যার নাম ছিল বিম্পি মন্ত্রি আওয়াল পরিবার তাদের অন্যতম।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৪

রাফা বলেছেন: ভালোই‘তো হইছে।এর সুবাদে পুরো ফ্যাক্ট জাতির সামনে পরিস্কার হবে।অর্থ লুটপাটকারিদের নির্বাচনি প্রক্রিয়া থেকে বিরত রাখার জন্য এটা কাজে লাগানো উচিৎ।এই কারনে ভয়ের কিছু নাই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুরাতন কাহিনী। যেসব এই সরকারই উদ্ঘাটন করেছে, যেগুলো অলরেডি ব্যাবস্থা নেয়া হইছে। আসামিরা জেলে আছে।
নির্বাচনের মাত্র কদিন আগে এসব নিয়ে নতুন করে তামসা শুরু

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫২

নিউটনিয়ান বলেছেন: চিন্তার কিছু নাই। শুধু নির্বাচন টা যেতে দিন। মিডিয়াগুলার মুখ আপনা আপনিই বন্ধ হয়ে যাবে।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রথম আলো'র হঠাৎ ট্র্যাক চেঞ্জ ২০০১ সালেও দেখা গিয়েছিল। তখন নিয়মিত হাজারী, মকবুল হোসেন, কামাল মজুমদার, হাজী সেলিমদের নিয়ে নেগেটিভ নিউজ হত। ২০০১ সালের বিপুল জয়ের জন্য আওয়ামী লীগের বুদ্ধিজীবিরা এখনও দুই সম্পাদক(মতিউর রহমান ও মাহফুজ আনাম)-কে দায়ী করে থাকে।

১/১১'র পেছনেও এই দুই সম্পাদকের ভূমিকা ছিল বলে অনেকে মনে করে থাকেন।

এবার ভোটের কয়েকদিন আগে মেজর মান্নানকে পচানো, ব্যাংকিং খাতের লুটপাট নিয়ে খবর ইত্যাদি মনে হয় অন্য কোন ইঙ্গিত বহন করছে।

সর্বোপরি কামাল হোসেন গং-দের ঐক্যফ্রন্টে যাওয়ার কারণে প্রগতিশীলদের একটা ব্লক এবারে পুরোপুরি আওয়ামী লীগের পক্ষে নেই...

খেলা হবে...

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর অসাধু কর্মকর্তারা ১০ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বন্ধক রেখে ১০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে থাকে, এটা ওপেন সিক্রেট | সুতরাং যে টাকা বেরিয়ে গেছে তা আওয়ামী/বিএনপির চৌদ্দ গোষ্ঠীও কোনোদিন উদ্ধার করতে পারবে না |

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঋন/সুদ ভিত্তিক ব্যাংকিং অর্থনীতিতে আমেরিকা সহ সমগ্র বিশ্বে খেলাপি ঋন একটি বিষফোড়া।
২০০৮ সালে আমেরিকায় লেহম্যান ইনভেস্টমেণ্ট ব্যাংক ৬০০ বিলিয়ন ডলার খেলাপির কারনে দেউলিয়া হলে সমগ্র আমেরিকার অর্থনীতিতে ধাক্কা খায়, এরপরের ধাক্কাট বার্নার্ড ম্যাডফের ইনভেস্টোমেণ্ট কোম্পানী। গ্রাহকদের নিঃস্ব করে হাতিয়ে নিল প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলার।
শুধু আমেরিকা না, সমগ্র বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা চলে আসলো তার ধারাবাহিকতায়। ৩ বছরে শতাধিক ব্যাঙ্ক বন্ধ হয়ে যায়, বাকি বেচে থাকা ব্যাঙ্কগুলো ৫ ছয় মাস কর্মিদের কোন বেতন দিতে পারেনি।
আমেরিকাতে সেই বছরগুলো ছিল কারবালার মাতমের মতন। কয়েক মিলিয়ন মধ্যবিত্তের ঘর বাড়ি, চাকুরি হারায়ে স্রেফ পথে বসে যেতে হইছিল। (তথ্য সুত্রঃ ফোর্বস)
খেলাপির কারনে ২০০৮ এ আমেরিকা সহ সার বিশ্বে বিশ্বমন্দা নেমে আসার পরে অনেকেই এই সমস্যাটাকে পুঁজিবাদের সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত করেন। নোয়াম চমস্কি এই জায়গায় গ্লোবাল এই সমস্যার কারন দেখান পুঁজিবাদী নিওলিবারেলিজম।

খেলাপি ঋন কোথায় নেই?
গত পাঁচ বছরে পাকিস্তান ন্যাশনাল ব্যাংকের হিসাব মতে ব্যাংক খাতে দুর্নীতি এবং খেলাফি লোনের পরিমান ৩০০০০ কোটি রুপির উপরে,
ভারতীয় ' রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার' হিসাব মতে শেষ পাঁচ বছরে ব্যাংক প্রতারনা বা দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে মোট ২৩ হাজারের মতন। তাতে খোয়া গেছে এক লক্ষ কোটি রুপির উপরে। (সূত্রঃ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)
২০১০-১১ গ্রিসের সবগুলো ব্যাঙ্কের বেহাল অবস্থা সবাই দেখেছে। নিজের একাউন্টের টাকাও তুলতে পারতোনা, এটিএম মেশিনে সপ্তাহে মাত্র ১০ ইউরো লিমিট।

উদিয়মান অর্থনীতির বাংলাদেশ এসবের ব্যাতিক্রম হবে, এমনটা আসা করা যায় না।
কুশীল বুদ্ধিজীবিরা সিপিডি বা হলুদ আলো নির্বাচনের কদিন আগে এসব নিয়ে লাফালাফি করছে।
বাংলাদেশের খেলাপি ঘটনা কুশীল বুদ্ধিজীবিরা সিপিডি বা হলুদ আলো খুজে বের করে নি।
বর্তমান সরকারই উদ্ঘাটন করেছে, মামলা করেছে, আসামীদের জেলে রেখেছে।


৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৬

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ হাসান - জনাব, দশ কেলেঙ্কারিতে লোপাট 22,502 কোটি টাকা !!

আওয়ামী লীগ হলে বলেন ............নাউজুবিল্লাহ্ !

বিএনপি হলে বলেন .....................আলহামদুলিল্লাহ্ !

আর আপনার সাফাই গাওয়া ? ........... মাশাআল্লাহ !

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি ঋন খেলাপি মত না।।
রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি সারা বিশ্বেই ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।
তবে একটি ব্যাপারে নিশ্চিত যে এই চুরিতে বাংলাদেশের কেউ জরিত ছিলনা, কারন গভীর রাতে ব্যাঙ্কে কেউ থাকার কথা না।
এফবিআই তদন্তে ঊঃ কোরিয়ার কিছু হ্যাকারের নাম এসেছে, বাংলাদেশের কেউ লাভবানও হয় নি।

'ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক' এর সেই ভুমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল মার্কিন কংগ্রেসের একটি কমিটি।
তদন্তে জানা গেছিল ফেব্রুয়ারির যে তারিখে (৪ ফেব্রুয়ারী) টাকা চুরির ঘটনা যখন ঘটে তখন বাংলাদেশে গভীর রাত। কম্পিউটার রুমে কেউ থাকার কথা না। সে সময়টিতেই নিউ ইয়র্ক ফেড বাংলাদেশ থেকে দেড় শতাধিক সুইফট কোডে ট্রাঞ্জেকশান অনুরোধ পেয়েছিল। সব রিকওয়েষ্ট কার্যকর হলে বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়ে যেত।
প্রাথমিকভাবে এ ধরনের প্রথম ৩৫টি অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হয়েছিল, কারন ভেরিফিকেশন তথ্যে অমিল পাওয়ায়।
পরে ৫ টি রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়াতে টাকা ছাড় হয়েছিল। কেন দিল?

প্রথম ৩৫টি অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হওয়ার পরইতো সকল একাউন্ট ট্রাঞ্জাকশান বন্ধ করে দেয়ার কথা।
এরপর বাকি আরো শতাধিক রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়ার পরও টাকা দেয় নি, অতচ মাঝের ৫টিতে দিল।
কেন দিল জবাব নেই সুইফটটের!
এটা খুবই আশ্চর্য যে আমেরিকান ফেডারেল ব্যাংক গভীর রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে কোন রকম ক্রস চেকিং ছাড়াই বিশাল অঙ্কের টাকা রিলিজ করে দিয়েছে। বিশ্বাস করা যায়?
কোথায় কোন ক্যাসিনো না চিঙ্কুদের এ্যাকাউন্টে যাচ্ছে বা এ নির্দেশ সত্যি দেয়া হয়েছে কিনা তার কোন সাধারন সতর্কতা অবলম্বন করা হয়নি । এমনকি ম্যানিলাতে অবৈধ লন্ডারিং ফাঁস, এরপর বিতর্ক শৃষ্টি হলেও সেই ধুম্রজালের ভেতর শ্রীলংকায় আরো ২টি সন্দেহভাজন ট্রাসফার রিকোয়েষ্টে শ্রীলংকার সদ্য তৈরি ভূয়া এ্যাকাউন্টেও ইতিহাসের বৃহত্তম এমাউন্ট পাঠিয়ে দিয়েছিল।
এ কোন ধরনের দায়িত্বশীলতার পরিচয়?
শৃলঙ্কার স্টেট ব্যাঙ্ক "স্টপ পেমেন্ট" না করলে নজিরবিহীন বিপর্যয় ঘটতো।
পরে এফবিআই কিছু তদন্তে জানা যায় চুরি যাওয়া টাকার ফাইনাল ডেষ্টিনেশন ম্যানিলার জুয়ার ক্যাসিনো হয়ে উ.কোরিয়া।
এ ব্যাপারে নিশ্চিত যে এই চুরিতে বাংলাদেশের কেউ লাভবান হয়নি, উত্তর কোরিয়ার কেউ লাভবান হয় নি। তবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে সক্ষম হয়েছে।
এই অর্থ যারা তসরুফ করেছে তারাও নিজেরা আর্থিক লাভবান হওয়ার উদ্দেস্যে করেনি।
বাংলাদেশের রিজার্ভ শুন্য করে দেশকে পথের ভিকিরি বানিয়ে ফেলাই তাদের মুল উদ্দেশ্য ছিল।
আসলে তৎকালিন মার্কিন প্রশাসনে সাম্রাজ্যবাদি কোন শক্তিশালি মহল স্টেবল সরকারকে আনস্টেবল করতে বিরুদ্ধে জেনেশুনেই এ ধরনের ফরমায়েসি কান্ড করিয়েছে কিনা তা আমাদের বিশেষ ভাবে খতিয়ে দেখা উচিত। নাকি তারা ভেনিজুয়েলার মত আমাদের দেশকে তহবিলশুন্য দেউলিয়া করে একটি 'শুশিল ক্যু' তৈরি করার ক্ষেত্র তৈরি কাজে ব্যবহার করেছিল ?

আমার ধারনা এসবের পিছনে কালোহাত ছিল তৎকালিন ক্ষমতাসিন দলের একজন প্রাক্তন। একজন সেক্রেটারি অব স্টেট।চ
এফবিআই তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। সব তদন্ত শেষ হলে, বাংলাদেশ মার্কিন আদালতে একটি মামলা করলে বাকি টাকা ফেরত না পাওয়ার কোন কারন নেই।

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগের সময় ঋণ পাওয়া সহজ হয়েছে; লীগের লোকেরা ব্যাংকগুলোকে বধ্য করেছে, ঠিক তারেকের মতো

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: মিডিয়া গুলো স্বাধীন নয়। মিডিয়ার মালিক রাজনীতিবিদরাই হয়। হয় আ দল, অথবা বি দল। সবার মনে রাখা উচিত- মিডিয়া সাধারন জনগনের না। কোন না কোনো দলের।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথম আলো এই খবর চোখে দেখে না??? নাইকো মামলায় এফবিআই এজেন্টের ডিপোজিশন??
Moudud on Niko payroll

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.