নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
ডক্টর ইউনুসের বিরুদ্ধে সরকার কিছুই করে নি।
কর ফাঁকির মামলাও সরকার করে নি, উনি নিজেই আদালতে গিয়ে মামলায় হেরেছেন। আরেকটি মামলাও মামুলি একটি মামলা। কর্মচারীদের বেতন ভাতা কিছু বকেয়া মামলা। সেটাও বঞ্চিত কর্মচারিরাই করেছেন, সরকার নয়।
ডক্টর ইউনুস একটি সাধারণ অর্থ মামলায় লড়াই করে কোটি কোটি টাকা খরচ করছেন আদালতে আইনজীবীর পিছনে।
বিদেশে লবিঙ্গেও কোটি কোটি ডলার অকাতরে খরচ করছেন।
১ লাখ ডলার খরচ করেছেন ওয়াশিংটন পোস্টে একটি বিবৃতি ছাপাতে।
অথচ কর্মচারীদের সামান্য কিছু বকেয়া টাকা ফেরত দিয়ে দিলেই সব মামলা চুকে যেত। কিন্তু তিনি তা দিবেন না। কারন দিয়ে দিলে তো আর রাজনীতি হয় না।
যিনি একুশে ফেব্রুয়ারিতে ফুল দিতে যান না, স্বাধীনতা দিবসেও ফুল দেন না, জুম্মার নামাজ এমনকি ঈদের জামাতেও ওনাকে দেখা যায় না। এই কুসন্তান দিয়ে দেশের কি উপকার।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: এই কুসন্তানের জন্ম না হলে দেশে কোন নোবেল লরিয়েট থাকতো না।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুসন্তান কথাটা বলতাম না। কুসন্তান শব্দটি সাখ্যাতকারে উনি নিজেই তুলেছেন।
উনার সাক্ষাৎকারের শেষ অংশে উনি নিজেই বলেছিলেন যে আমি কি এতটা কুসংস্থান যে আমাকে দেশ থেকে বের করে দিবে?
বাস্তবতা হচ্ছে উনাকে কেউ দেশ থেকে বের করে দিতে চান না। সেরকম কোন চেষ্টা হয়নি কখনো। সেরকম কথাও হয় নি।
উনিতো নোবেল পাওয়ার আগ পর্যন্ত বলতে গেলে হাসিনারই লোক ছিলেন।
গ্রামের দরিদ্র নারী উন্নয়নে মূলত হাসিনারই আদর্শ বাস্তবায়ন করছিলেন। তখন মৌলবাদীরা ইউনূসের বিরুদ্ধে অনেক বক্তব্য দিয়েছিলেন। সায়েদির ওয়াজ খুজলেই পাবেন।
উনি নিজেই বলেছেন আশির দশকের পর থেকে উনি এবং শেখ হাসিনা একসাথেই কাজ করেছেন, অনেক মতামত বিনিময় করেছেন,
উনি বলেছেন হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মাইক্রো সমিটে উনি হাসিনার সফর সঙ্গী হয়েছিলেন। হাসিনা তাকে বিনামূল্যে গ্রামীণফোনের লাইসেন্স তুলে দিয়েছিলেন এই কথাটি অবশ্য উনি বলেননি।
উনি বারবার বলেছেন একসাথেই তো কাজ করছিলাম হঠাৎ কেন যে এমন হলো বুঝলাম না।
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩
এম ডি মুসা বলেছেন: কু সন্তান বলবো না , নোবলে পেয়েছেন সেটা ভালো কথা। মিয়ানমারের সুচি ও নোবেল জয়ী । থাক বাদ দিলাম। তিনি গ্রামীণ লোকদের বিনিময় লোন দিয়ে শান্তিতে নোবেল যদি পেয়ে থাকেন। তাহলে । আর কিছু বলার নেই। তবে কথা হচ্ছে সে যেভাবে হোক সম্মান অর্জন করছেন। তার উচিত ছিল, দেশের রাজনীতি না দিকে বা দলের সাথে ভাগ না হওয়া। তবে তিনি মানুষের একটা আদর্শ হতে পারতেন। কিন্তু কথা আরো আছে । তার প্রতি স্বাধীনতার আদর্শ না থাকলে তাহলে আমি তাকে কখনো মানি না।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি ষড়যন্ত্র না করলে আর্মির সাথে মিলিটারি কু এর ষড়যন্ত্র করে ১০ বছর তথা চীরস্থায়ী ক্ষমতা কুক্ষিগত করার অপচেষ্টা না করলে ওনাকে নিয়ে কোন কথা উঠতো না।
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সব কিছু এত মত সরল নয়। ড. ইউনুস এর মামলা কেন এত দ্রুত গতি পায়? উনি যদি বেতন না দিয়ে থাকেন তাহলে সেটা নিন্দনীয়। সেটা আদালতে প্রমাণ হবে। তাই বলে কুসন্তান হয়ে গেলেন? কিন্তু সেগুলোর সাথে শহীদ মিনারে না যাওয়াকে কেন টেনে আনলেন? আবার জুমার নামাজ, ঈদের নামাজও। আফটার অল, আপনার বা আওয়ামী লীগের গুডবুকে থাকার জন্য তো নামাজ জরুরী নয়...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ড. ইউনুস এর মামলা দ্রুত গতি পায় নি, ৪ বছর আগের মামলা।
মামলা করেছিল সরকার না, বঞ্চিত কর্মচারিরা, বকেয়া বেতন ভাতা কেস। এইসব মামলায় জেল ফাঁসি হয় না। সামান্য জরিমানা মাত্র।
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬
নতুন বলেছেন: যিনি একুশে ফেব্রুয়ারিতে ফুল দিতে যান না, স্বাধীনতা দিবসেও ফুল দেন না, জুম্মার নামাজ এমনকি ঈদের জামাতেও ওনাকে দেখা যায় না। এই কুসন্তান দিয়ে দেশের কি উপকার।
আপনি গত কয়েক বছরে কতবার ২১,২৬,১৬ তারিখে ফুল দিয়েছেন?
আমিও এখন পযন্ত ২১,২৬,১৬ তারিখে ফুল দিতে যেতে পারিনাই। জুম্মাও পড়িনা, শুধুই ঈদের জামাতে যাই শারমিন আর ডানা যেতে চায় বলে... আমিও কি খারাপ মানুষ হইয়া গেলাম নাকি ভাই?
আরেকটা মজার জিনিস আছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থেকে সরে গেলে বিশ্বের কোন দেশে তাকে নিয়ে কোন কথা হবেনা। তাকে বিশ্বের কোথাও বক্তা হিসেবে ডাকবেনা।
কিন্তু বিশ্বের অনেক দেশেই কিন্তু মাইক্র ক্রেডিড কিয়ে কথা হলে ড: ইউনুস, গ্রামীন ব্যাংকের কথা আসবে... অনেকেই তাকে Father of Microcredit হিসেবে জানে। তাকে বিভিন্ন স্থানে বক্তা হিসেবে তাকে ডাকবে।
শেখ হাসিনাকে কারা ভুল বুঝিয়েছে জানিনা। তিনি ড: ইউনুসকে ছোট করতে গিয়ে তার নিজের ইমেজই খারাপ করছেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে কারা ভুল বুঝিয়েছে জানিনা
হাসিনা কিছুই করেন নি, কিছু বলেছেন মাত্র।
আশির দশকের পর থেকে উনি এবং শেখ হাসিনা একসাথেই কাজ করেছেন, নারী দারিদ্র দুরিকরনে অনেক মতামত বিনিময় করেছেন, মোবাইল ফোনের অবমুক্তি নিয়েও কথা বলেছেন।
উনি বলেছেন হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মাইক্রো সমিটে উনি হাসিনার সফর সঙ্গী হয়েছিলেন। একসাথে অনেক কাজ করেছেন।
শেখ হাসিনা প্রথমে ওনার বিরুদ্ধে যান নি। উনিই নোবেল পাওয়ার পর থেকে প্রথমে খালেদার সাথে ভিড়ে সুবিধা না পেয়ে পরে আর্মিদের সাথে যেয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করে দিয়েছিলেন।
বিএনপি পন্থি সিআইএ এজেন্ট কলিমুল্লা একাধিকবার টকশোতে কথা প্রসংগে বলেছেন ইউনুস বহুবার আর্মিদের সাথে গোপন মিটিং করেছে, ২০০৫এ ইনানির একটি রিসোর্টে আর্মির কর্তাদের সাথে কয়েক দিন অবস্থান করে দির্ঘ মিটিং হয়েছিল। সেই মিটিঙ্গে খালেদা ও হাসিনাকে হত্যার প্রসংগও উঠেছিল। সেখানে তিনি ১০ বছর ক্ষমতা চেয়েছিলেন। ৩য় মাত্রায় কলিমুল্লার ভিডিও তে এখনো পাওয়া যায়।
এই গতকালের ইন্টারভিউতেও উনি শ্বীকার করেছেন ১-১১ ঘটার সপ্তা খানেক আগে তার বাসায় আর্মির কর্তাদের সাথে দির্ঘ মিটিং হয়েছিল। সারাদিন সারারাত ভোররাত পর্যন্ত।
উনি যা বলেন নি - আর্মি বলেছিল ১০ বছর তত্তাবধায়ক তো সম্ভব না, আপনি একটি দল করুন, এরপর জিতে ১০ বছরের জন্য ক্ষমতায় আসুন, আমরা হাসিনা খালেদাকে জেলে আটকে রাখবো। পরবর্তিতে সেটাই অক্ষরে অক্ষরে ঘটেছিল।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ডক্টর ইউনুস একজন নোবেল লরিয়েট। বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লোরিয়েট।
আমি বিদেশীদের সাথে কাজ করি। তাদের কাছে তিনি একজন ভালো মানুষ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডক্টর ইউনুস একজন নোবেল লরিয়েট। বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী।
সব ঠিক আছে। কিন্তু উনি দরিদ্র শ্রমিকদের বকেয়া আটকে রাখেন কি কারনে?
উনি গতকাল খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ টকশো-তে বললেন - তার কম্পানীতে মুনাফা হয় না তাই তিনি দিবেন না।
বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক ডক্টর ইউনুস।
এক হাজার একশত কোটি টাকা কর বকেয়া হলে মুল উপার্জন কত?
আচ্ছা কর দিবেন না ভাল কথা, কর্মিদের পারিশ্রমিক বকেয়া থাকে কেন?
এমন তো না যে ওনার কাছে টাকা নেই।
টাকা না থাকলে দেশের টাকা নিয়ে ভিন দেশের একটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচন তহবিলে কোটি কোটি টাকা চাঁদা দেন কিভাবে। কেন?
তাকে কিভাবে একজন ভালো মানুষ বলা যায়।
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি গলাকাটা ক্যাপটেলিজমের প্রবক্তা, শেখ হাসিনা গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের চালিকাশক্তি; উনি স্পেশালিষ্ট, কিন্তু শেখ হাসিনা উহাতে বড়-কলমী। শেখ হাসিনার অকারণ জিদের ও রোষের শিকার হয়েছেন ড: ইউনুস।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসিনা বলতে গেলে তার বিরুদ্ধে কিছুই করে নি।
আর্মির সাথে মিলিটারি কু এর ষড়যন্ত্র করে ১০ বছর তথা চীরস্থায়ী ক্ষমতা কুক্ষিগত করার কুপ্রস্তাব। এই ঘটনা চীন ইরান বা তুরষ্কে হলে সে এতদিনে ফাঁসিতে ঝুলতো নিঃসন্দেহে।
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
অর্ক বলেছেন: দালালি করতে করতে কোথায় নেমেছেনরে ভাই! সরকার কিছু করে নাই যদি তবে অকারণ বকরবকরই বা করে কেন তাকে কেন! সরকারকে বাধ্য করেছে কেউ, ইউনুস নিয়ে পড়ে থাকতে। প্রায়শই অপ্রাসঙ্গিক ব্যক্তি আক্রমণমূলক মন্তব্য করতে দেখা যায়। আইনের ওপর ছেড়ে দিয়ে সরকার, রাষ্ট্র কেন চুপ করে থাকে না! আইন বিচারব্যবস্থার সংশ্লিষ্ট স্পর্ষকাতর বিষয়। আর কিছু বলবো না। লেখায় মোহাম্মদ ইউনুসকে অপ্রাসঙ্গিক অপ্রয়োজনীয় ব্যক্তি আক্রমণ করে নিজের কুৎসিত ইতর চেহারাটা প্রকাশ করে দিলেন সবার সামনে। তিনি রাষ্ট্রীয় কোনও দায়িত্বে নেই। তিনি কোনওরকমেই বাধ্য নন বিশেষ দিবসে ফুল দিতে। এরকম হাজারো গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি পাওয়া যাবে যারা এসবে অংশগ্রহণ করে না। যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। বয়সের ব্যাপারটা বিবেচনা করেও এ নোংরামি আজ এখানে না করলেও পারতেন। এ নোংরা লেখা পড়ে পুরনো প্রবাদ মনে পড়লো, কয়লার ময়লা ধুলেও যায় না। ইউনুস নামাজ পড়ে কিনা, শুক্রবার মসজিদে যায় কিনা, নিতান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এগুলো নিয়েও চর্চা করতে হবে! ছি ছি! দালালি করতে করতে এতোটা নিচে নামবেন আশা করিনি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিনি রাষ্ট্রীয় কোনও দায়িত্বে নেই। সত্য। কিন্তু উনি রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন।
রাজনীতি করতে চাইলে শহীদ মিনারে যাওয়া লাগে আমাদের দেশে। আবার জুমার নামাজ, ঈদের নামাজও লাগে। কিন্তু উনাকে জানাজা নামাজে পর্যন্ত দেখা যায় নি।
১৯৮৩ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত উনি সঠিক পথে ছিলেন,
তখন উনি ধর্মনিরোপেক্ষ বাম ঘেসা, দারিদ্র বিমোচনে নারীদের ক্ষমতায়নে কাজ করে মুলত হাসিনার পক্ষেই কাজ করে যাচ্ছিলেন, ছিলেন ধর্মান্ধদের জামাতিদের চোখের বালি। ইনকেলাবে তার বিরুদ্ধে দিনের পর দিন বিষদগার লেখা হোত। উনি জাফর ইকবাল সুফিয়া কামালদের সাথে চলতেন। নারী উন্নয়নের সুবাদে হাসিনার সাথে অত্যন্ত ভাল সম্পর্ক ছিল বরাবর। হাসিনাকে মোবাইল ফোন অবমুক্ত করার ধারনা উনিই দেন। ১৯৯৬ এ শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে মাত্র ৩ মাসের ভেতর ইউনুসকে তথা গ্রামীনব্যাঙ্ক কে জিএসেম গ্রামীন ফোন লাইসেন্স দিয়ে দেন।, এরপর সেবা টেলকে ঢাকার বাইরে টেলুলার লাইসেন্স এবং বিএনপি একজন প্রাক্তন এম্পি ব্যাবসায়ী একে খান কে একটেল নামে জিএসএম লাইসেন্স দেয়া হয়। কোন লাইসেন্স ফি বাদেই।
ওনার গ্রামীনফোনকে অনেকটা বেশী সুবিধা দেয়া হয়েছিল। সদ্য ইন্সটল করা দেশব্যাপি রেলওয়ে ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক গ্রামীনফোনকে বিনামুল্যে ব্যাবহার করার সুযোগ দেন হাসিনা, যুক্তি ছিল সমগ্র দেশে ইন্টারনেট সম্প্রসারন হলে দেশেরই উপকার।
কিন্তু এতকিছু পেয়েও অকৃতজ্ঞ ইউনুস সিমের মুল্য কমান নি, ফোনের বিল কমান নি, এমনকি পল্লি ফোনের গলা কাটা বিল ১ পয়শাও কমান নি, পল্লি ফোনের ১০টাকার সিম ২০,০০০টাকায় বিক্রি করে গেছেন। (সেই আমলের ২০ হাজার টাকা বর্তমানে ৩ লাখ টাকার সমান ভ্যালু।)
২০০৬ এ নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর এই অকৃতজ্ঞ পক্ষ ত্যাগ করে বিম্পি-জামাতের কাছে মাথা বিক্রি করে ফেলেন।
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে যা হচ্ছে শেখ হাসিনার ইচ্ছায় হচ্ছে।
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
অর্ক বলেছেন: দালালি করতে করতে কোথায় নেমেছেনরে ভাই! সরকার কিছু করে নাই যদি তবে অকারণ বকরবকরই বা করে কেন তাকে নিয়ে! সরকারকে বাধ্য করেছে কেউ ইউনুস নিয়ে পড়ে থাকতে। প্রায়শই অপ্রাসঙ্গিক ব্যক্তি আক্রমণমূলক মন্তব্য করতে দেখা যায়। আইনের ওপর ছেড়ে দিয়ে সরকার, রাষ্ট্র কেন চুপ করে থাকে না! আইন বিচারব্যবস্থার সংশ্লিষ্ট স্পর্ষকাতর বিষয়। তাই আর কিছু বলবো না। লেখায় মোহাম্মদ ইউনুসকে অপ্রাসঙ্গিক অপ্রয়োজনীয় ব্যক্তি আক্রমণ করে নিজের কুৎসিত ইতর চেহারাটা প্রকাশ করে দিলেন সবার সামনে। তিনি রাষ্ট্রীয় কোনও দায়িত্বে নেই। তিনি কোনওরকমেই বাধ্য নন বিশেষ দিবসে ফুল দিতে। এরকম হাজারো গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি পাওয়া যাবে যারা এসবে অংশগ্রহণ করে না। যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। বয়সের ব্যাপারটা বিবেচনা করেও এ নোংরামি আজ এখানে না করলেও পারতেন। ইউনুস নামাজ পড়ে কিনা, শুক্রবার মসজিদে যায় কিনা, নিতান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এগুলো নিয়েও চর্চা করতে হবে! ছি ছি! দালালি করতে করতে এতোটা নিচে নামবেন আশা করিনি। এ নোংরা লেখা পড়ে পুরনো প্রবাদ মনে পড়লো, কয়লার ময়লা ধুলেও যায় না।
১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি গতরাতে ডয়েচভেলে উনার সাক্ষ্যাৎকার অর্ধেকর মত শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, আজ বাকিটু শুনতে হবে, আমি উনাকে বুঝার চেষ্টা করছি।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমারও শুনতে বিরক্ত লেগেছিল।
উনি অনর্গল মিথ্যা বলে যাচ্ছিলেন, কিন্তু মিথ্যা ধরার কেউ ছিল না।
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: ধ্যাৎ আপনার কাছ থেকে এতটা ফালতু দেখা আশা করিনি।
১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: বার বার ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান।
১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২
শ্রাবণধারা বলেছেন: সরকার ডঃ ইউনূসের সাথে যেটা করছে সেটাকে এক কথায় বলা যেতে পারে মাফিয়া স্টাইলে গুন্ডামী-মাস্তানী। একটা সরকারের পক্ষে এটা চূড়ান্ত অধঃপতনের লক্ষণ।
তাদের এই কাজ লীগের হাতুড়ি-হেলমেট বাহিনীর মগের মুল্লক টাইপ মাস্তানীতন্ত্র, অপরাজনীতি, বিচার-ব্যবস্থা এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের এক চরমসীমাকে নির্দেশ করে।
আমার ধারনা এই যে, এই জাতীয় কাজের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ তার নিজের কবর রচনা করছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওনার বিরুদ্ধে মামলা গুলো খুবই সাধারণ। মামুলি কর ফাঁকির মামলা। কর দিয়ে দিলেই কাহিনী শেষ । ইচ্ছে করলে না দিলেও চলে। সমস্যা নেই। জেল ফাঁসি হবে না, এসব মামলা দীর্ঘ বছর চালানো যায়।
উনি কর কমানোর জন্য নিজের নামে দাতব্য প্রতিষ্ঠান খুলে মানে নিজেই নিজেকে দান করে কর কম দিচ্ছিলেন। আমেরিকাতেও এ ধরনের করফাঁকির চেষ্টা কঠিন অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয়।
আর কর্মচারি বেতন ভাতা বকেয়া মামলা করেছিল বঞ্চিত শ্রমিকরা, সরকার নয়। জেনুইন মামলা। কিন্তু উনি বিদেশে বলে বেড়াচ্ছেন এসব হয়রানিমুলক মামলা।
১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮
নতুন বলেছেন: বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক ডক্টর ইউনুস।
এক হাজার একশত কোটি টাকা কর বকেয়া হলে মুল উপার্জন কত?
আচ্ছা কর দিবেন না ভাল কথা, কর্মিদের পারিশ্রমিক বকেয়া থাকে কেন?
এমন তো না যে ওনার কাছে টাকা নেই।
টাকা না থাকলে দেশের টাকা নিয়ে ভিন দেশের একটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচন তহবিলে কোটি কোটি টাকা চাঁদা দেন কিভাবে। কেন?
তাকে কিভাবে একজন ভালো মানুষ বলা যায়।
৩৪% সেয়ার গ্রামীন টেলিকমের এবং এটা not-for-profit Company।
আপনাদের কস্ট হইতেছে এই ট্যাকার মজা আয়ামীলীগ কেন পাইতেছেনা। পাইলে ড: ইউনুস ফেরেস্তা হইয়া যাইতো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ট্যাকার মজা আওয়ামীলীগ কেন পাইতেছেনা?
এত কম টাকায় আওয়ামীলীগের পেট ভরার কথা না।
বিলিয়ন ডলারের গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক ডক্টর ইউনুস।
নট ফর প্রফিট মানে জনকল্যানে শৃষ্ট তবে প্রফিট হবে তবে ট্যাক্স কম হবে
ট্যাক্স কম ধার্য করার পরও হাজার কোটি টাকা কর। তা হলে হলে মুল উপার্জন কত বিশাল। হাজার হাজার কোটি টাকা উনি কোথায় খরচ করেন?
গ্রামিন ব্যাঙ্কের শেয়ার হোল্ডার লাখ লাখ মহিলা সদস্যরাে এই টাকার প্রকৃত হকদার। কারন গ্রামিন ব্যাঙ্কের শেয়ার হোল্ডার লাখ লাখ মহিলা সদস্যদের পরিশ্রমের টাকায়ই গ্রামিন টেলিকম হয়েছিল।
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২১
নতুন বলেছেন: ভাই আরেকটা প্রশ্ন ছিলো।
সাংবাদিক সাগর রুনী হত্যা মামলার ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি?
২ জন সংবাদিক খুন হইলো এখন পযন্ত সরকারী কেউ তদন্ত রিপোট দিতে পারলো না?
এরা কি নিজেরাই আত্নহত্যা কইরা হত্যা বইলা সাজাইয়া রাখছে? না কি বিরোধী দলীর চক্রান্ত?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাগর রুনী হত্যাকান্ড সাধারন খুনি বা ভাড়াটে খুনি হলে খুনিকে খুজে বের করা সহজ ছিল।
এই জোড়া হত্যার কোন আলামত তো দুরের কথা হত্যার কোন কারনও খুজে পাওয়া যায় নি। তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করার জন্য পাওয়া যায়নি তেমন গুরুত্বপুর্ন উপাত্ত। আমাদের মাথা মোটা তদন্তকারীরা সেইরকম দক্ষ ও পেশাদার হয়ে উঠবে সেই সুদিন এখনো আসেনি। তার প্রথমেই অনেক লোক ঢুকতে দিয়ে বেশ কিছু আলামত নষ্ট করে ফেলে। এরপরও ফিংগার প্রিন্ট, পায়ের ছাপ ও ডিএনএ সংরক্ষন করা সম্ভব হয়।
সাংবাদিক মহলের ব্যাপক দাবির মুখে ২০১২ শেষের দিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সাতজনকে। তখন নতুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি মখা। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ছিলেন রুনির পারিবারিক বন্ধু তানভীর রহমান। বহুল আলোচিত এটিএন বাংলা চেয়ারম্যানকে ডেকে নিয়ে একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল র্যাব ও ডিবি, এটিএন বাংলা কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছিল কয়েক দফা। কিন্তু কোন ক্লু পাওয়া যায় নি।
গ্রেপ্তার দেখানো হয় ২০১২ সালের আগস্টে মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসক নারায়ণ চন্দ্র হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচ শিদেল চোর রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, সাইদ, মিন্টু, কামরুল হাসান ওরফে অরুণকে। একই সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় সাগর-রুনির বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী পলাশ রুদ্র পালকে। মখার পরামর্শে একপর্যায়ে একজন কে জজ মিয়া সাজানোর প্রকৃয়াও শুরু হয়ে যায়।, কিন্তু সরকারে উচ্চ পর্যায়ে থেকে প্রবল বিরোধিতা থাকায় 'জজ মিয়া' র চিন্তা বাতিল করা হয়।
ওই সময় ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ফ্ল্যাটের আরেক নিরাপত্তাকর্মী হুমায়ুন কবীর ওরফে এনামুলকে ধরিয়ে দিলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। গত বছর র্যাব এনামুলকেও গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছিল; যদিও প্রথম দিকে দুই নিরাপত্তাকর্মীকেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর কিছু না পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিল ডিবি।
এই আট আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন দেশে ডিএনএ টেষ্টের ব্যাবস্থা ছিলনা। তাদের ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করতে আমেরিকা পর্যন্ত পাঠানো হয়েছিল।
তবে কারোসাথে মিলেনি খুনির ডিএনএ, হাতের ছাপ। সব কিছুরই ফল হয় শূন্য।
এই ধরনের স্যাডিষ্ট একক খুনিরা খুব নির্বিঘ্নেই কাজ সারতে পারে। কারন মোটিভ বিহীন অকারন হত্যা, খুনির কোন সহকারি থাকেনা, টাকা-পয়সা, গহনাগাটির প্রতিও লোভ থাকেনা। হতে পার খুনি এই বিল্ডিঙ্গেরই কেউ বা আত্নিয়স্বজন বা অন্য কেউ। মোটিভবিহীন হত্যাকান্ডের কোন কুল কিনারা পায় না তদন্তকারিরা।
এই খুন নিয়ে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম ১০ বছর আগে, পড়ে দেখতে পারেন।
সাগর রুনি হত্যাকান্ড
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: টপিকটা ভাল হয়নি আপনার জন্য। জ্ঞান খরচ করবেনতো ভালো কোন লিখায়। আজকাল লেখকদেরকে আর সেই কালের লেখকদের মতো দেখা যায়না কেন যে! লেখকরা ছিলেন সমাজের দর্পণ। তাদের একচোখে ঘী আর অন্য চোখে তেল দেখলে জাতি বা সমাজ তাদের গ্রহণ করে না।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টপিকটা ভাল হয়নি সেটা আমিও জানি
এই পোষ্টটা আমি দিতাম না যদি না খালেদ মহিউদ্দিন একটি ফরমায়েসি প্রপাগান্ডা ভিত্তিক একক টকশোর আয়োজন না করতেন।
এই টকশোতে নিথ্যা কাউন্টার দেয়ার জন্য প্রতিপক্ষ ১ জন বক্তাও রাখা হয় নি।
১৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: +
১৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই, যে যাই বলুক আমি আপনাকে খুব লাইক করি।
ভাল থাকবেন।
২০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: অর্ক ঠিক বলেছেন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অর্ক ঠিক বলেছেন।, কিভাবে বুঝলেন?
একজন ঠগ গরিব কর্মচারির বেতন আটকে রাখে, সরকারের কর ফাঁকিদেয়, মিলিটারিদের সাথে গোপনে ষড়যন্ত্র করে, এমন একটা বাজে লোক ..
আচ্ছা সব বাদ দিলাম। একজন মোসলমান হয়ে একটা নাফরমান বেনামাজি লোককে কি কারনে সমর্থন করে অর্ক?
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
রানার ব্লগ বলেছেন: সাদা হাতী পালার খরচ অনেক !!