নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লজিক মানুষকে সত্যের সন্ধান দেয়-- I assign to logic the task of discovering the laws of truth, not of assertion or thought.-- Gottlob Frege (1848-1925).

লালূ

The weak can never forgive. Forgiveness is the attribute of the strong-Mahatma Gandhi

লালূ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাকে আঘাত করা হয়েছে আমার রক্তাক্ত পাঞ্জাবী ধুয়ে আবার পড়ান হয়েছে

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪





--------------------------------------------------------------
সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক

*******************আমি প্রথম পাতায় ব্যান্ড****************
***************আমি কারো পোস্টে কমেন্ট করতে ব্যান্ড*********

------------------------------------------------------------------------------

শহীদুল আলমের অপরাধ তিনি বিদেশি একটি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ! বলেছেন : " এ সরকারের দেশ চালাবার জন গনের কোন ম্যানডেট নাই - এই কিশোর ছাত্রদের বিদ্রোহ আলাদা কোন ঘটনা নয়। অনির্বাচিত জনগনের ম্যানডেট ছাড়া শাসনে ব্যাংক লুট, মানুষের কণ্ঠ রোধ, গুম খুন পুলিশের চাঁদাবাজি, সর্বগ্রাসী দুর্নীতি সব মিলে মানুষ অতিষ্ঠ। মানুষের জমে থাকা ক্ষোভ বের হয়ে এসেছে।সমপ্রতি কোটা আন্দোলনে চাকুরী ক্ষেত্রে বৈষম্যের কারনে ক্ষোভ প্রকাশিত হয়েছিল ! মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে শেখ হাসিনা তার ক্রেডিবিলিটিও হারিয়েছেন - তার কথা এখন কেউ বিশ্বাস করে না।
নিরস্ত্র শান্তি পুর্ন প্রতিবাদকারি ছাত্র ছাত্রীদের পুলিশ মারছে, সহযোগী সশস্ত্র গুন্ডারাও মারছে । কি অদভুত ব্যাপার পুলিশ আর গুন্ডারা হলো একদল আরেকদলের সহযোগী।
ফেয়ার এন্ড ফ্রি ইলেকশনে আওয়ামী লীগ জিততে পারবেনা কিনতু সরকারের একসিট রুটও জানা নেই । তাই তারা এভাবেই দমন নিপীড়ন করে টিকে থাকতে চাইবে !"

আর এতেই ক্ষীপত হয়েছেন গনতন্ত্রের মানস কণ্যা -
বাংলাদেশের সংবিধান শহীদুল আলমকে এ কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছে ! হাসিনা বলেন - "শাসনতন্ত্র মোতাবেক ইলেকশন করব " ! করেন ভাল কথা কিনতু শাসনতন্ত্র মোতাবেক আমি কথা বললে আমাকে রক্তাক্ত করবেন কেন ?
এত ফ্যাসিষট এরশাদও ছিল না ! আইয়ুব খানও ছিল না !একজন গুনী ব্যাকতি যিনি বাংলাদেশের গর্ব যার মাধ্যমে দুনিয়ার সকল আলোক চিত্র শিলপী বাংলাদেশকে চিনে - মতামত ব্যাক্ত করাতেই পিটিয়ে রক্তাক্ত করতে পারে স্বজাতির কোন শাসন ? যে ব্যাক্তি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে রিপ্রেজেনট করে তার গায়ে তুমি হাত দিলে হে স্বজাতির শাসন ! হে স্বদেশ চীৎকার করে বল - দুর হ এ দু:শাসন ~ তিরিশ লাখ শহীদের আত্মা তোমরা অভিশাপ দাও অভিশপ্ত এই ফ্যসিষটকে -

BIOGRAPHY OF SHAHIDUL ALAM :

Born in Dhaka in 1955, Shahidul Alam has built a successful career in photography, both in Bangladesh and internationally, receiving his first award in 1983 – the Harvey Harris Trophy awarded by the London Arts Council for being judged as the best photographer of the year. Having studied in London and obtaining a PhD from the University of London, Alam returned to Dhaka in 1984, and in 1989 he set up the Drik Picture Library as a collaborative project with Bangladeshi anthropologist and writer, Rahnuma Ahmed. Using the Sanskrit word to describe inner vision and philosophy as it name, the Drik Picture Library provided a platform for photographers to display their work and explore new avenues in the ever-advancing world of photography.

Alam served as the president of the Bangladesh Photographic Society for three terms, and in 1998 he established the South Asian Institute of Photography, Pathshala, which became the teaching facility attached to the Drik Picture Library. He is also the director of the biennial international festival of photography, Chobi Mela, considered to be the largest photography festival in Asia, with participants traveling from all over the world to Dhaka to display their work. Alam has also been a judge at the Netherlands-based World Press Photo awards.

Other noteworthy achievements of this accomplished Bangladeshi photographer include being the first Asian recipient of the Mother Jones (MoJo) Award for Documentary Photography, as well as receiving Honorary Fellowships of the Bangladesh Photographic Society and the world’s oldest national photographic society – the United Kingdom’s Royal Photographic Society. As an acclaimed public speaker, Dr Shahidul Alam has lectured at Stanford and Harvard in the United States, as well as at Oxford and Cambridge in the United Kingdom. He has also delivered lectures at educational institutions in other parts of Asia, Africa, and Australia, as well as in a number of Latin American countries.

As the founder of Majority World, an association representing the majority world – otherwise known as 'developing nations' – Alam noted in an interview he would like indigenous peoples to tell their stories through photography and citizen journalism, presenting aspects of their lives that western media may ignore or misunderstand. Documenting his personal experiences, Alam's book entitled My Journey As a Witness, published by Skira Editore of Italy, was launched in Dhaka on September 23, 2011, with the author being lauded as "a master of Bangladesh’s visual arts".
Mr Alam is an Honorary Fellow of the Royal Photographic Society a visiting professor at Sunderland University and adjunct professor at RMIT. John Morris described his book, “My journey as a witness” as “the most important book ever written by a photographer”. In 2014 he received the highest award given to Bangladeshi artists, the Shilpakala Padak. In 2017 he received the Lifetime Achievement Award at the Dali International Photography Exhibition in China

শিল্প কলা পদক -

২০১৪ সালে বাংলাদেশে শহীদুল আলম শিল্পীদের জন্যে সর্বোচচ পদক " শিল্প কলা পদক" পান

শিল্প কলা পদক : বাংলাদেশের শিল্পীদের সম্মাননা পুরস্কার হিসেবে প্রবর্তন করা হয়। এটি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী থেকে এই পুরস্কারটি দেওয়া হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী হলো রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত জাতীয় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা।[১] এই পুরস্কার বছরে একবার প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় থিয়েটার হল মিলনায়তনে রাষ্ট্রপতি এই পদক প্রদান করেন। এর সাথে পুরস্কার হিসেবে থাকে ৳১০০০০০, একটি সার্টিফিকেট ও একটি উত্তরীয়।

২০১৪ সালে শিলপ কলা পদক যারা পান :

বজলুর রহমান বাদল - নৃত্য
অমরেশ রায় চৌধুরী - কণ্ঠ সঙ্গীত
পন্ডিত মদন গোপাল দাস - যন্ত্র সঙ্গীত
সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ - চারু-কারু কলা
আশরাফুল আলম - আবৃতি
লাকি আনাম - নাটক
শহীদুল আলম - ফটোগ্রাফি

পরিশেষে : কেউ কি মনে করেন শহীদুল আলম যিনি দেশের সর্বোচচ পদক পান এবং আনতর্জাতিকভাবে যিনি স্বনাধণ্য তার গায়ে হাত দেয়া এবং তাকে খালি পায়ে টেনে হেচড়ে নিয়ে যাওয়া হাসিনার হুকুম ছাড়া পুলিশের পক্ষে সমভব ?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বাংলাদেশে চলছে এখন নগ্ন একনায়কতন্ত্র তথা স্বৈরতন্ত্র। এরশাদের শাসনের প্রতিবাদে কবি শামসুর রহমান লিখেছিলেন উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ। কিন্তু এখনকার কবি-সাহিত্যিকরা গর্তে লুকিয়েছে। আর যারা আছে তাদেরকে ধরে ধরে জেলে নেওয়া হচ্ছে। শহীদুল আলমকেও জেলে নেওয়া হলো। কারণ শহীদুল আলম এই দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। কিন্তু এসব করে স্বৈরতন্ত্রের পতন ঠেকানো যায় না। বর্তমান সরকার মনে হয় এ কথাটা ভুলে গেছে।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

লালূ বলেছেন: 'দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে' অঙ্কন করেছিলেন ১৯৮৮ সালে এ রশাদের সময় স্বনামধণ্য শিলপী কামরুল হাসান ! তিনি তথাকথিত স্বৈরাচার এরশাদকে ব্যাংগ করে ছবি অঙ্কন করার সাহস পেয়েছিলেন ! ৬ দফার প্রণেতা রেহমান সোবহান আইয়ুব খানের আমলে ৬ দফা যা কার্যত: পাকিসতানকে দুভাগে ভাগ করার আয়োজন সেটিও প্রণয়ন করার সাহস পেয়েছিলেন -
ক'বছর আগে হাসিনার শাসন সমপর্কে রেহমান সোব হান লিখেছিলেন আমার মত প্রকাশে এত ভয় আমি আর কখনই পাই নি -

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:১৯

লালূ বলেছেন: ড: শহীদুল আলমের পিতৃ মাতৃপরিচয়
------------------------------------------
ড: শহীদুল আলমের মা প্রয়াত ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর ঢাকর অগ্রণী অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয় কলেজের প্রতিষঠাতা প্রিনসিপাল

পিতা আধ্যাপক কাজি আবুল মনসুর : কলিকাতা মেডিকেল কলেজের গোলড মেডালিষট ! আনতর্জাতিকভাবে খ্যতিমান এই মাইক্র বায়লিজিষট মহাখালি ইনষটিটিউট অব পাবলিক হেলথ এর প্রতিষঠাতা ! তিনি মহাখালি আইসিডিডিআরবি (কলেরা হাসপাতাল) গবেষনা করে কলেরারা জীবানু V. cholerae নির্নয়নের জন্যে মাধ্যম আবিষকার করেন ! তার আবিষকৃত এই মাধ্যম আনতর্জাতিক বিশ্ব তার নামানুসারে "মনসুর মিডিয়া" নামকরন করে ! সারা দুনিয়ার চিকীৎসকরা কলেরার উপর গবেষনার জন্যে তার আবিষকৃ মনসুর মিডিয়া ব্যবহার করে ! বাংলাদেশে তিনি প্রথম স্যালাইন তৈরির প্লানট
স্থাপন করেন ! এশিয়া ও সোভিয়াত রাশিয়া অনচলের WHO ওয়ার্লড হেলথ অর্গানাইজেশনের তিনি কনসালট্যানট ছিলেন ! পেশাগত অনবদ্য ভুমিকার পাকিসতান সরকার তাকে " প্রাইড অব পারফরমেনস " এ্যায়ার্ডে ভুষিত করে ! আইসিডিডিআরবি ট্রাষটি বোর্ডে থাকার সময় তিনি দেখতে পান আনতর্জাতিক এই গবেষনা প্রতিষঠানটি বাংলাদেশের জাতিয় স্বার্থকে অব হেলা করছে তখন তিনি এর প্রতিবাদ করে ট্রাষটি বাের্ড থেকে পদত্যাগ করেন ! দেশপ্রেমিক এই গুণি ব্যাকতি ১৯৯৬ সাসালে হাসিনা সরকারের আমলে স্বাধীনতা পুরষকার পান !

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কোথায় জানি পড়লাম, উনাকে ২৮শে অক্টোবর ২০১৮, নিউইয়র্কে "হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়ার্ড" দেয়া হবে।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১০

লালূ বলেছেন: শহীদুলের চরিএ হনননে উঠে পড়ে লেগেছে আওয়ামি ভ্রাতৃপ্রতিমরা : একটি সৎ পরিবারে বেড়ে উঠা ব্যাকতি যিনি স হ ধর্মিনী হিসাবে পেয়েছেন আর এক নৈতিকতা সমপনন ম হিলাকে তিনি অসভ্য অনৈতিক হতে পারে এটা শুধু অসৎ চিনতাধারিরাই করবে -শহীদুলের সহধর্মিনী ড: রেহনুমা আহমেদ ! শীর্ষস্থানীয় নৃবিজ্ঞানী সমাজসেবি ! জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা ! তাঁর অনমনীয় জোড়ালো ভূমিকার কারণেই ছাত্রলীগ নেতা ধর্ষক সেঞ্চ:ু রিয়ান মানিককে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বহিস্কার করে !
রেহনুমা আহমেদ বাংলাদেশের সমস্ত প্রগতিশীল আন্দোলনে সামনের কাতারে থাকেন। তাঁর এক সাবেক ছাত্রকে পুলিশ জোর করে পিকআপ ভ্যানে তুলে নিতে দেখলে তিনিও সেই পিক আপ ভ্যানে উঠে পড়েন। পরে পুলিশ তাঁর ছাত্রকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।তেল গ্যাস কমিটির নেএী ! বেশ ক'বার আনদোলন করতে গিয়ে পুলিশের হাতে নিগৃহীত হন !তিনি মানবাধিকারের উপর বেশক'টি বই লিখেছেন - "Turtured Truths" বইটি তার লিখা - বিইটি তিনি বাংলাদেশ সেনাবা হিনী কর্তৃক নৃশংস ভাবে আদিবাসি এক নেতাকে হত্যার প্রেক্ষিতে লিখেছিলেনবইটিতে তিনি উললেখ করেছেন i s - n e i t h e r- a n a b s t r a c t i o n - n o r - a - c o m m o d i t y - n o r- s o m e t h i n g - d e l i v e r a b l e - b y- o c c u p y i n g - f o r c e s. O n e - m u s t - e n a c t - f r e e d o m - i n s t e a d o f (m e r e l y) - h a v i n g - a s p i r a t i o n s - f o r - f r e e d o m

সিপি গ্যাং এ র প্রতি সহানুভূতিশীল লোকজন রেহনুমাকে পছন্দ করেনা ! সিপি গ্যাং এ র অনলাইন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বইটি তো রেহনুমাই লিখেছেন।এমন সৎ নির্লোভ বাম ভাবাদর্শে উদবুদধ দৃঢ়চেতা সমাজ সেবি ড: রেহনুমা আহমেদ আর একজন সৎ নির্লোভ বাম ভাবাদর্শে উদবুদধ সমাজসেবি ড: শহীদুলের সহ ধর্মিনী ! এমন পরিবার অসততায় জড়িয়ে থাকতে পারে না এটা বুঝার শকতি আল্লাহ তাল্লাহ আওয়ামিদের দেয় নি

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:

ব্যান্ড হওয়ার কারণ কি ? খারাপ লাগলো এ খবরে

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

লালূ বলেছেন: ব্যান্ড হওয়ার কারণ জানান হয় নি - সমভবত: আমার লিখা গুলো জোরেসোরে ফোকাস হলে সরকারের রোষানলে পড়তে পারে এডমিন সেটা ভেবেই হয়ত -

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

লালূ বলেছেন: * শহীদুল আলম আলজাজিরায় বাংলাদেশের ১০ বছরের অপশাসনের চীএ মাএ ৫ মিনিটেই এমন সুনদর ভাবে তুলে ধরেছেন সেটি ছিল বিসময়কর ! বকতব্যে একটিও মিথ্যা তথ্য তিনি দেন নাই
* শহীদুল আলম ব্যাকতি নন তিনি বাংলাদেশ ! সারা পৃথিবী বাংলাদেশকে সমমান করে শহীদুল আলমের কারনে !
* একাওরে পাকিসতান বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করেছিল !৪৭ বছর পর হাসিনা শহীদুল আলমকে রক্তাক্ত করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করল -
* একজন গুনি মানুষকে আঘাত করা রাষট্রের পক্ষে যত সহজ কাজ একজন গুণী মানুষ পয়দ:া করা রাষট্রের পক্ষে তত স হ জ কাজ নয় !
* সারা বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে দেখল যে ব্যাকতিটি তার দেশকে সারা দুনিয়ায় রিপ্রেজেনট করে যে ব্যাকতিটিকে তার দেশ ২০১৪ সালে সেরা পুরষকার " শীলপ কলা পদক" দিল সেই ব্যাকতিটিকেই কিভাবে খালি পায়ে টেনে হেচড়ে হাসিনার পুলিশ নিয়ে যাচছে - এ লজজা কার
* ৬ দফা প্রনয়নে ভুমিকা পালন করেছিলেন রেহমান সোব হান ! হাসিনার শাসনের বর্ননায় তিনি বলেছিলেন " আমার মত প্রকাশে আমি এত ভয় আর কখনই পাইনি " - রেহমান সোব হান আইয়ুব খানের শাসনে যে ভয় পান নি - হাসিনার শাসনে সে ভয় পাচছেন ! শহীদুল আলমকে রক্তাক্ত করার মধ্য দিয়ে তার কথার প্রমান পেল জাতি
* শহীদুল আলমকে নির্যাতন করা হয়েছে কিনা সেটি পরীক্ষার জন্যে আদ:ালত বিএসএমএম ইউতে পাঠাল তাকে! মেডিকেল টীম বানান হল হাসিনার ব্যাকতিগত চিকীৎসক মেডেসিন বিশেষজ্ঞ ডা:আবদুললাহকে দিয়ে !মেডিকেল টীম বলেছে শহীদুল আলমের স্বাসথ্য ভাল !শহীদুল আলম বলেছেন তার নাকে ঘুষি মারা হয়েছে !নাকে ঘুষি মারলে নাকে s o f t - t i s s u e trauma থাকে ! এটি মেডেসিন বিশেষজ্ঞ নয় সঠিকভাবে ডিটেকট করতে পারে ইএনড টি ও Faciomaxillary Surgeon সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল টিম ! শহিদুলের জন্যে গঠিত মেডিকেল টিমে এই দুই বিশেষজ্ঞের কোন চিকীৎসককেই রাখা হয় নি আদ:ালতের উচিত ছিল ডা: আবদুললাহর রিপোর্ট প্রত্যাখান করা !

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এবার বুঝলাম শহিদুল সাহেবের উপর সরকারের শনির দৃষ্টি কেন পড়েছে!!!!!:(

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি ব্লগার কাল্পনিক ভালোবাসার পোষ্টে গিয়ে অনুরোধ করেন, আপনাকে সেইফ ষ্টেটাস দিতে, অভিযোগ করবেন না।

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৫৮

লালূ বলেছেন: কাল্পননিক ভালবাসা অকাল্পনিক ভালবাসা সহ কোন পোষটেই আমি মতামত পাঠাতে পারি না ! যখনই কারাে পােষটে মতামত পাঠাই আমাকে জানান হয় " sorry,you are not allowed to comment in this blog"
কাল্পননিক ভালবাসার ই মেইলে যোগাযোগ করেছি বেশ ক বার - কোন জবাব পাইনি !

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪১

লালূ বলেছেন: Mohiuddin Ahmed
8 আগস্ট, 2:58 AM-এ
একজন আলম ভাই!
PARTHA SARKER·WEDNESDAY, AUGUST 8, 2018
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে পিএইচডি করেছেন, অধ্যাপনাও করছিলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ে। কি দরকার ছিলো আপনার, নিশ্চিন্ত এই একাডেমিক ক্যারিয়ার ফেলে দেশে এসে ফটোগ্রাফী/ফটো-জার্নালিজম'র মতো একটা পেশা বেছে নিতে, তাও আবার সেই ৮০'র দশকে যখন এই কাজের কোনো সম্মানজনক স্বীকৃতি দেশে ছিলো না। সবাই ভীষণ অবাক হতো, ভাবতো হয়তো শখের বসে করছেন, কিছুদিন পর ছেড়ে দিবেন। খালাম্মা তো বলতেনই 'ও অধ্যাপনা করে আর শখের বসে একটু-আধটু ফটোগ্রাফি করে আর কি'!
একটু-আধটু কিছু করার মানুষ আপনি না। বরং এই পেশাটাকেই এই দেশে নিয়ে গেছেন একটা আন্তর্জাতিক সম্মানের জায়গায়। দৃক, ছবিমেলা প্রদর্শনী (http://www.chobimela.org/), পাঠশালা সবই আপনার হাতে গড়া। Press Photography'র নোবেল পুরস্কার হিসাবে স্বীকৃত 'World Press Photo' এক্সিবিশন আপনিই দেশে নিয়ে এসেছেন বছরের পর বছর। এখন তো আমাদের ছেলে-মেয়েরাই সেখানে সর্বোচ্চ পদক, ফেলোশিপ পাচ্ছে। National Geographic থেকে Time Magazine, New York Times, the Guardian সব জায়গায় আপনার অসংখ্য কাজ। কোনো দরকার ছিলো? আপনি বলতেন আপনার ছবিই আপনার ন্যারেটিভ। লিখেছিলেন - ''I print my pictures full frame. In a way exercising a certain discipline upon myself to be rigorous about what I include, and exclude. In a way to accept the accidents that take place, the elbow in the corner, the dismembered torso, the blur of a passing stranger, the obstruction of a carelessly outstretched limb, the bit we didn't really want to show'.
কত জায়গা ঘুরে বাংলাদেশী ফটোগ্রাফার'দের তোলা এবং মুক্তিযুদ্ধের হারিয়ে যাওয়া ছবিগুলো জোগাড় করে প্রথম মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ ছবির একটা ক্যালেন্ডার তৈরী করলেন ৯০'র প্রথম দিকে। তারও পরে তিনি এই কাজে যুক্ত করলেন বিদেশী যে সব ফটোগ্রাফার ১৯৭১ এ বাংলাদেশে কাজ করেছিলেন যেমন রাঘু রাই, ডন ম্যাকুলিন, ডেভিড বার্নেট, কিশোর পারেখ, এলেন মার্ক, আব্বাস সহ আরো অনেক প্রথিতযশা আলোকচিত্রী'দের কাজ এবং প্রদর্শনী করলেন - The War We Forgot. মুক্তিযুদ্ধের উপর আপনার সম্পাদিত প্রকাশনা এবং ফিল্ম 'The Birth Pangs of a Nation' (https://www.youtube.com/watch?v=3ulWIW0H0K8) প্রদর্শীত হয়েছে বিশ্বের বহু নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
অনেক চেষ্টা করে দেশে আনলেন Pedro Meyer (http://v3.pedromeyer.com/es/) কিংবা Reza Deghati'র (Click This Link) মতো প্রখ্যাত আলোকচিত্র কারিগদের, তাদের দিয়ে ক্লাস করালেন পাঠশালাতে। আরেকটা প্রদর্শনীতে নিয়ে আসলেন 'হাজার চৌরাশির মা' লেখিকা মহেশ্বতা দেবী কে। বিষয় সম্ভবতঃ ক্রসফায়ার। বোধ হয় সেটা নিয়েও একটা ঝামেলা হয়েছিলো। একবার তো ছবি তুলতে তুলতে ভারতের সীমানা অতিক্রম করে বিএসএফ'র হাতেও ধরা পড়েছিলেন এবং জীবন যায় আর কি। কেন যান এত ঝামেলা নিতে?
উদ্ভট কাজের ধরণ! চীনে ব্রহ্মপুত্র নদীর উৎপত্তিস্থল থেকে শুরু করে ভারত হয়ে বাংলাদেশে সমুদ্র মোহনায় পড়া নিয়ে করলেন বিস্তর এক ফটো-ডকুমেন্টারী গবেষণা (https://www.shahidulalam.com/brahmaputra-diary). মিরপুরের শ্রমজীবী শিশুদের নিয়ে শুরু করেছিলেন এক অসাধারণ কাজ - Out of Focus, যে শিশুরা এখন পরিণত এবং প্রায় সবাই আজ দেশে-বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় প্রতিষ্ঠিত।
১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকারের এক তরফা নির্বাচনেই প্রাক্কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে পুলিশি হামলা চালানো হলো, জীবন বাজি রেখে ছবি তুলে নিয়ে আসলেন, পরদিন যা দেশি-বিদেশি বহু পত্রিকায় আসলো (https://newint.org/features/1996/05/05/shahidul). ৬০'র দশক থেকেই ধানমন্ডির বাসিন্দা, সেই সূত্রে জাহানারা ইমাম, সুফিয়া কামালদের চিনতেন ঘনিষ্ঠ ভাবেই। আপনারই কথায় 'জাহানারা খালা'র মৃত্যর পর The Guardian পত্রিকার লিখেছিলেন - Midwife to a Bloody Birth (Click This Link).
এমন বহুবার হয়েছে আপনার কাজের সাথে আমি একমত ছিলাম না। আর এই যে একমত ছিলাম না, সেটা আপনি নিজেই উৎসাহিত করেছেন, শিখিয়েছিলেন একমত না হলে সমালোচনা কিভাবে করতে হয় সেই মেথডোলজি - অনেকটা অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহানের বই - 'আমার সমালোচক, আমার বন্ধু'র মতো। আমরা উপকৃত হয়েছিলাম কিন্তু এই আধুনিকতা নিয়ে কেন যে তিনি এই উপত্যকায় ফিরেছিলেন?
আমি দেশের বাইরে অনেকদিন। দেশে গেলেও দেখা হয় না। আপনি কাজ পাগল মানুষ - দেখা গেলো ভোর ছয়টায় আমস্টারডাম থেকে ফিরে সকাল ৯ টায় চলে গিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রত্যন্ত নাসিরনগরে, পরদিন হয়তো আবার ভারতের মধ্যপ্রদেশে। এত পরিশ্রমের কোনো মানে আছে?
এমনিতেই একটা আয়েশি জীবন-যাপন করতে পারতেন। আপনার পিতা ড: কাজী আবুল মনসুর যিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ছিলেন, বিশ্বখ্যাত হয়েছিলেন কলেরা জীবাণু শনাক্তকরণের প্রক্রিয়া আবিষ্কার করে যা আজো 'Monsur's Media' নামে পরিচিত, ছিলেন ICDDRB'র (মহাখালী কলেরা হাসপাতাল) প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি বোর্ডের একজন (Click This Link)। ১৯৯৬ সালে পেয়েছিলেন স্বাধীনতা পুরস্কার। আপনার মা ড. আনোয়ারা মনসুর যিনি অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন, ছিলেন আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয়েরও প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে একজন (Click This Link), নারী শিক্ষায় পেয়েছেন রোকেয়া পদক। আপনাদেরই দান করা জমিতেই গড়ে উঠেছে আজকের বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ।
আপনার বিরুদ্ধে মামলা সরকার তদন্ত করছেন , তার মোকাবেলা আপনি আইনি পথেই করবেন। সেটা অন্য বিষয়। কিন্তু অনেকেকেই যখন আজকে দেখি আপনাকে না জেনেই - আপনার কাজ, চিন্তাভাবনা, ব্যক্তিগত জীবন এসব নিয়ে জাজমেন্টাল মন্তব্য করছেন তখন মনে হয় - কি দরকার ছিলো ভাই, এই অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করার? আমরা প্রি-অকুপাইড মানুষ। আপনার বোঝা উচিত ছিলো। দোষটা তো আপনারই!
বিঃদ্র: ছবিটা বহুবার দেখেছি। কার তোলা এখন আর মনে নেই। সংগ্রহ করেছি অনলাইনে South Asian Photo (https://southasianphoto.com) থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.