নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহানাম

মহানাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারগুলোর সদিচ্ছার অভাবে অর্পিত সম্পত্তির যদৃচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

অর্পিত সম্পত্তিকে আবাসন প্রকল্পের ভিতরে নিয়ে প্লট করে বিক্রী করা হয়েছে ঢাকার ধামরাই উপজেলায়। অন্ততঃ ৩টি প্রকল্পে ১৩ বিঘা অর্পিত সম্পত্তি দখলের প্রমাণ পেয়ে স্থানীয় ভূমি অফিস সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামজারী বাতিল করে দিয়েছে। চলছে মামলার প্রস্তুতি।

ধামরাইয়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খাদিজা নাজনীন বলেন, ধামরাইয়ের দক্ষিণপাড়া মৌজায় গড়ে উঠা আবাসন প্রকল্প ‌‌আমিন মডেল টাউনে ১০ বিঘার উপর অর্পিত সম্পত্তি রয়েছে। বরাতনগর ও ধানসিঁড়ি আবাসন প্রকল্পেও অর্পিত সম্পত্তি রয়েছে। এসব জমি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে আমিন মডেল টাউনের প্লট নিয়েছেন এমন কয়েকজনের নামজারী বাতিল করা হয়েছে। নোটিশ দেওয়ার পরও কোনো উত্তর না দেওয়ায় বরাতনগর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। সহকারী কমিশনারের (ভুমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণপাড়া মৌজায় অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণ ৬৩ বিঘা। এর মধ্যে কিছু জমি এক বছরের জন্য লিজ দেওয়া হয়েছে। তবে অধিকাংশ জমি অবৈধ দখলদারের কবলে রয়েছে। জালজালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্রও তৈরী করে নিয়েছেন অনেকে।

এ ত গেল শুধুমাত্র ধামরাইয়ের ছবি। এমনতরো ছবি দেশের প্রায় প্রতিটি অঞ্চলেই দেখতে পাওয়া যায়। সরকারগুলো অর্পিত সম্পত্তি তাদের বৈধ দখলদারকে বুঝিয়ে দিতে আন্তরিক নয় বলেই এ সকল ঘটনা নিয়মিতভাবেই ঘটছে। আর এমনিভাবেই একদিন এদেশ আক্ষরিক অর্থেই সংখ্যালঘুহীন হয়ে পড়বে নিঃসন্দেহে। আর এটাই বোধ করি চাচ্ছে এদেশের সরকারগুলো নতুবা তা ফিরিয়ে দিতে এত আলস্যতা কেন ?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

সোজা সাপটা বলেছেন: সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, সংসদের আগামী
অধিবেশনে (অলরেডি গত হয়ে যাওয়া) এ বিষয়ে আইনের সংশোধনী পাস না হলে বুঝতে হবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ সত্ত্বেও সরকারের ভেতরের একটি মহল এর বিরোধিতা করছে। এ আইন পাস না হওয়ার পেছনে ৪৫ বছর ধরে সুবিধাভোগী আমলাতন্ত্র কলকাঠি নাড়াচ্ছে।



আরো একটা লেখা আশা করছি আপনার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.