![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আর কতোটুকু পারি ? কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়, আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়।
রিফ্লেক্সন জার্নাল - ২১.১০.২০১৫
রাত- ১২:০১
সামিরা চৌধুরী
আজ সকালে পার্থর রুমে ঢুকেই মনটা খারাপ হয়েছিলো। যাকে আমি এত ভালোবাসি তার বসবাস বা লাইফ স্টাইলের এই হাল আমি ভাবতে পারিনি। যদিও ও একটু এলোমেলো হিমু টাইপ তাই বলে এইরকম উছন্নে যাওয়া মানুষ এ আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। ওর প্রেমে আমিই প্রথমে পড়েছিলাম যদিও সেটা প্রকাশ করিনি বা ওকে আমি প্রোপোজও করিনি। সেও প্রোপোজ করেনি। আসলে আমরা কেউ কাউকেই কখনও প্রোপোজ করিনি। কখন যেন এক সাথে চলতে চলতে বুঝে গিয়েছি আমরা দুজন দুজনকে আলাদাভাবে পছন্দ করছি। ভার্সিটিতে কাপল হিসাবে পরিচিতি পেয়েছি কখন তা মনে হয় নিজেরাও বুঝিনি। একই সাথে পড়তাম, আড্ডা দিতাম।
সবচেয়ে মজার কথা হলো, সেই সময়টা আমি হিমু সমগ্রে ডুবে ছিলাম। হিমুর জন্য আমার ভেতরে ভেতরে প্রচন্ড এক ভালোবাসা, মায়া বা মমতা কাজ করছিলো। তার ভবঘুরে কিন্তু চরম বুদ্ধিদীপ্ত উদাসীন সব ড্যাম কেয়ার কাজকর্মে আমি আকৃষ্ট হয়েছিলাম। আমি ভাবতাম আমার মত কেউ এলে নিশ্চয় তার এই ভবঘুরে জীবনের সাঙ্গ হত। ভালোবাসার শৃঙ্খলে বেঁধে ফেলতে পারতাম আমি তাকে নিশ্চয়।আসলে আমি উপন্যাসের হিমুর প্রেমে পড়েছিলাম। আর তখনই চোখের সামনে উপস্থিত হলো জীবন্ত এক হিমু। সে এই পার্থ। প্রথম যেদিন আমি ওকে হিমু হিসাবে আবিষ্কার করি, ও পরেছিলো সেদিন ঝকঝকে হলুদ রঙের একটা টি শার্ট। ওর সারাজীবনে ঐ একটা টি শার্টই আমি ঝকঝকে পরতে দেখেছি।
একটু এলোমেলো কিন্তু মহা বুদ্ধিমান ও মেধাবী এই ছেলেটাকে আসলে আমি কখনও ঠিকঠাক মায়ার বাঁধনে ফেলতে পারিনি। ওর জন্য যে আমার এত ভালোবাসা এত চিন্তা সে কি কখনও তা বোঝে বা ভাবে? আমি এর আগে কখনও ওর বাসায় যাইনি। শুধু জানতাম ওরা চারজন ফ্রেন্ড মিলে এই বাসাটা ভাড়া করে থাকে। ঠিকানাটা জানতাম তাই আজ যখন খুব অস্থির লাগছিলো ওর সাথে ফোনে যোগাযোগ করতে না পেরে তখন চলে গিয়েছিলাম ওর বাসায়। যাওয়াটা মনে হয় ভুল হলো। আসলে গল্প এবং বাস্তবের হিমুদের মাঝে যে বিস্তর ফারাকটা রয়েছে তা আমি আজই প্রথম বুঝলাম। গল্পের হিমুরা এ কারনেই বুঝি কারো জালে বাঁধা পড়ে না। আসলে সেটাই ঠিক এবং তাই হওয়া উচিৎ।
পার্থ আজ আমাকে বসিয়ে রেখেও শেভ করে পরিষ্কার পাঞ্জাবী পরে ভদ্রস্থ হয়ে বের হয়েছিলো যা ইউজ্যুয়ালী সে করেনা। এটা দেখে আমি বেশ অবাক হয়েছি। আমার সাথে অন্যদিনগুলোতে সে নানা ব্যাপারে দ্বিমত বা তর্কে মেতে ওঠে। সবসময় তাকে জিততেই হবে। যেন উনি মহাজ্ঞানী, পৃথিবীর আইনস্টাইন, ডারউইন সব উনার মাথাতেই বাস করে। গা জ্বলে যায় আমার। কিন্তু আজ সে আমার সব আবদার অন্যায় মেনে নিচ্ছিলো। যদিও সে মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে আমাকে জিতিয়ে দেয়। কিন্তু অধিকাংশ সময়ই সে এমনভাবে ট্রিট করে আমাকে যেন আমি কচি খুকি। একই সাথে পড়ি আমরা। সার্টিফিকেটে আমার বয়স ওর থেকে ৬ মাস কম হলেও আমি জানি যে আসলে আমি ওর চাইতে ৮ মাসের বড়। সে কথা জানেও সে। তবুও ওর ভাব দেখে মনে হয় উনি আমার দাদার বয়সী। আমার রাগ দেখে বা দুঃখ দেখে বা আনন্দ দেখেও সে যা সব কমেন্ট করে মনে হয় আমি নির্বোধ কিছুই জানিনা, কিছুই বুঝিনা। সত্যি মাঝে মাঝে আমার এমন রাগ লাগে।
আজ পুরোটা ম্যুভিই সে চুপচাপ বসে দেখলো বাধ্য ছেলের মত। তারপর আমার সাথে বসে বসে কষ্ট করে ঝাল দেওয়া চটপটি খেলো। অন্যদিন সে আমি চটপটি খেলেও নিজে বসে বসে বিড়ি খান। সিগারেটকে বিড়ি বলা দেখে আমার মেজাজ খারাপ হয় তবুও কিছু বলিনা। কারন পার্থ যখন সিগারেট খায় তখন ওকে সত্যিকারের হিমুর মত লাগে। তবে হুমায়ুনের হিমু সিগারেট খায়না মনে হয়। আমি বুঝতে পারিনা পার্থ কবে বুঝবে আমি ওকে এত ভালোবাসি? আমি যে ওকে এত ভালোবাসি তা যে সে বুঝতে পারেনা বা কেয়ার করেনা তার প্রমান কালকের ঘটনা। যাকগে আমি কালকের ঘটনাটা মনেও করতে চাইনা। যেহেতু আমি পার্থকে ভালোবাসি তাই তার ভুল ত্রুটিগুলোকেও মাফ করে বা ভুলে যেয়েও ভালোবাসতে চাই।
কিন্তু আমি আজ বেশ কষ্ট পেয়েছি। পার্থের এই অধঃপতন আমাকে কষ্ট দিচ্ছে। ওর সাথে সারাদিন হাসিমুখে থাকলেও আমি আসলে কষ্টগুলো ভুলতে পারছিনা। পার্থ আজও বুঝতে পারেনা আমি যে সবই বুঝি। সে আমাকে বোকা ভাবে। আমি যে ওর রুমে ঢুকেই ঝাঁঝালো গন্ধ পেয়েছি এবং ওর ব্ল্যাক লেভেলের বোতলটাও চোখে পড়েছে আমার তা সে বুঝেনি। আর তাই সে আমাকে আড়াল করে পা দিয়ে বোতলটা ঠেলে বেডের নীচে লুকিয়ে ফেললো।
ফ্ল্যাশ ব্যাক
পার্থ দ্যা অনলি ওয়ান - ২১ শে অক্টোবর
পার্থ কখনোই বিভ্রান্ত হতে পছন্দ করেনা। তার ধারনা তাকে বিভ্রান্ত করতে পারে এমন কেউ এই পৃথিবীতে নেই। এ নিয়ে পার্থের মাঝে একধরনের চাপা অহংকার সবসময় কাজ করে। কিন্তু আজ সারাদিন যা ঘটল তার কোন যৌক্তিক ব্যাখ্যা পার্থ খুঁজে পাচ্ছেনা।সামিরাকে সে খুব ভালো ভাবে বুঝত বলেই তার ধারনা ছিল। কিন্তু সকাল থেকেই একের পর এক ঘটে চলা ঘটনা পার্থকে এক ধরনের ঘোরের জগতে নিয়ে গেছে। কাল যখন সামিরা তাকে সিলভিয়ার সাথে রেস্টুরেন্টে দেখে বিস্মিত হয়েছিলো, খুব করে অপমান করেছিল ওকে, পার্থ তখন খুব নির্লিপ্তভাবেই সেসব হজম করেছিল। কারন সে তখনই বুঝে নিয়েছিল সামিরার সাথে সব সম্পর্ক সেখানেই শেষ।সামিরা খুব আবেগী, জিদি এবং আত্মসন্মানবোধে উন্মত্ত এক মেয়ে। এই মেয়ে তার মত একটা ছেলেকে কিভাবে এতদিন ভালোবাসলো এবং সহ্য করল সেটাও মাঝেমাঝে পার্থকে ভাবায়।তবে কি সামিরার ভালোবাসার তীব্রতা পার্থ আসলেই বুঝতে পারেনি?
পার্থ কিছুটা হিপ্পি টাইপ জীবন যাপন করে।এই ভাবে অনেক কিছুকে অগ্রাহ্য করে জীবন কাটানোটা সে খুব উপভোগ করে।কিন্তু যখন থেকে সামিরার সাথে তার পরিচয় হয়েছে সে বুঝতে পেরেছে এই মেয়ে তাকে এক শক্ত মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে ফেলবে। পার্থ সবচেয়ে ভয় পেয়েছিল যখন সে প্রথম বুঝতে পেরেছিল যে, সে সামিরার প্রেমে পড়ে গেছে। এই মেয়ের ভালবাসাকে অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা অন্তত পার্থের ছিলনা। কিন্তু সে সবসময় এমন একটা ভাব দেখাত যে, সামিরার ভালোবাসা অগ্রাহ্য করা তার কাছে কোন ব্যাপারই না। আসলে পার্থের মধ্যে সবসমই দুটো বিপরীতমুখী ইচ্ছা কাজ করত। সে একদিকে যেমন চাইত তার সব নিয়ে সামিরার কাছে আত্মসমর্পণ করতে, আবার পরক্ষনেই ইচ্ছে হত সামিরার তীব্র ভালোবাসার ক্ষমতাকে অগ্রাহ্য করে বেড়িরে আসতে। সে বুঝেছিল এভাবে আসলে সামিরার সাথে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যাবেনা।
তাই কাল যখন সামিরার হাতে সে ধরা খেয়েছিল তখন সে একধরনের স্বস্তি পেয়েছিল। সে ভেবেছিল যাক এইবার তাকে আর কষ্ট করে কিছু করতে হবেনা। সামিরাই তাকে ছেড়ে চিরতরে চলে যাবে। যদিও সিলভিয়ার সাথে তার কোন প্রেমের সম্পর্ক ছিলনা কিন্তু সামিরাকে মিথ্যা বলেই সে সিলভিয়ার সাথে দেখা করতে এসেছিল। মাঝে মাঝে সামিরার ভালোবাসার বন্ধনকে এভাবে অগ্রাহ্য করে পার্থ একধরনের আনন্দ হয়।
সবকিছু শেষ ভেবেই পার্থ কাল খুব করে মদ খেয়েছিল। সে নিজেই তার বন্ধন মুক্তিটাকে উপভোগ করতে চাচ্ছিল, সামিরা আর কোন দিন আসবেনা। তার সাথে কথা বলবেনা। তাকে শাসন করবেনা, ভালোবাসবেনা এসব ভাবতেই সে কেমন যেন শূন্যতায় হারিয়ে যাচ্ছিল। বারবার সামিরার মায়াবী মুখ পার্থের চোখের সামনে ভেসে বেড়াচ্ছিল। তার নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছিল। রাতে পার্থ কখন কিভাবে ঘুমিয়ে পড়েছিল সে নিজেও জানে না।
সকালে উঠে যখন সামিরাকে দেখল তার চোখের সামনে, সে বিশ্বাসই করতে পারছিলনা। কিন্তু নিজেকে সামলে নিয়েছিল পার্থ। সামিরা আজই প্রথম তার বাসায় এসেছে। সামিরা এসেই তাকে বলল তুমি এখনও রেডি হওনি?
তুমি সবসময় এমন কর। পার্থের হঠাৎ মনে পড়ল তার আজকে সামিরাকে নিয়ে সিনেমা দেখার কথা ছিল কিন্তু কাল এতকিছুর পর সামিরা আবার ফিরবে এ তো অকল্পনীয়। সামিরা কেনো ফিরে আসল? পার্থের মাথা ঠিকমত কাজ করছিলনা।
সে তার রুমের অবস্থার জন্য বেশ লজ্জিত হচ্ছিল যা আসলে পার্থের স্ববিরোধী আচরন। সে সামিরার নিস্পাপ মায়াবী চোখের দিকে অপরাধীর মত তাকিয়ে ছিল এবং এতসব দ্বিধার মাঝেও পার্থ হঠাৎ করেই বুঝতে পেরেছিল সে সামিরাকে ভালোবাসে। অনেক তীব্র ভাবেই ভালোবাসে।
সে নিশ্চিৎ বুদ্ধি করে তড়িৎ সিদ্ধান্তে ব্ল্যাক লেভেলের বোতলটা বিছানার নীচে চালান করে দেওয়াটা সামিরা ধরতে পারেনি। নাহ সামিরা আরও কষ্ট পাক সেটা সে চাচ্ছেনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
বনমহুয়া বলেছেন: প্রামানিকভাই। সালাম। ভালো থাকবেন।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশ ভাল লিখেন তো আপনি । হিমুরা বাধনে জড়ায় না ।কিন্তু আপনি তো জড়িয়ে দিলেন । কেমন হলো ??? সামিরা পার্থর প্রেম কাহিনী সুন্দর জমে ওঠেছে ।+++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
বনমহুয়া বলেছেন: ভাই হিমুরে এইবার ছাড়বোনা ভাবছি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
কাবিল বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিলভাই।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। তবে বিভিন্ন পোষ্টে আপনার কমেন্ট পরে আপনাকে কিছুটা অস্থির মনে হচ্ছে। আমার ভুলও হতে পারে। শুভকামনা জানবেন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
বনমহুয়া বলেছেন: অস্থির না হয়ে উপাই কি বলেন? এমনিতেই পার্থকে নিয়ে টেনশনে আছি। এখন আবার এইখানে এসে দেখি আরও সব অস্থির লোকজন।সকাল থেকে তো একজন আমার জানটা জ্বালায় খেলো। আমি কি তার কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিসি? নাকি তার মত আমার হিট সিকিং এর ধান্দা। আমি আমার মত লিখছি তারপরও তেনা পেচানি। যত্তসব। শান্তিতে একটু পেশেন্টদের নিয়ে কিছু লিখবো তানা এইখানেও পেশেন্ট। অস্থির সব পেশেন্ট। ঘরে বাইরে এমনকি অনলাইনেও।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুন বলেছেন: পার্থ আর সামিরা দুজনের মনের কথাগুলো যদিও সহজ সরল ভাবে ব্যাক্ত করছেন , তারপর ও রহস্যের ছোয়া রয়ে গেছে । চলতে থাকুক আছি সাথে বন মহুয়া ।
+
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০০
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকবেন।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সময় করে পুরো সিরিজটাই পড়ে নেবোনে.. একটু পড়লাম.. ভালই লাগছিল। প্লাস+
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
বনমহুয়া বলেছেন: পুরাটা লিখি নাই এখনও। সময় লাগবে। ধন্যবাদ।
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উত্তম পুরুষে সামিরা চৌধুরীর বয়ান ভালো লেগেছে, তারপরের কাহিনী অাবার নাম পুরুষে? ব্যাপারটা বেখাপ্পা লাগলো । পুরোটা উত্তম অথবা নাম পুরুষে দিলেই বোধহয় ভালো হতো । অার বোতলের ব্যাপারটা কিন্তু একাদিকবার এসেছে ।
সর্বোপরি ভালোই লাগছে । একটা কথা বলি, যদি কিছু মনে না করেন, শিশু ব্লগার কিংবা বয়স কত এ জাতীয় প্রশ্ন করা শোভন নয় । ব্লগে বিভিন্ন ধরণের লোক থাকবে, বিভিন্ন মত দেবে অস্থির হওয়ার কী অাছে? অাপনি কোন ধারার লোক জানিনা, রাজনৈতিক পোস্ট করলে অামার ব্লগে কিংবা চাঁদগাজী সাহেবের ব্লগে দেখবেন কিছু হায়েনার উৎপাত শুরু হয়ে যায় । অামার মনে হয়না অাপনি সহ্য করতে পারবেন । নিরপেক্ষ হওয়ার পরও স্বাধীন মত দেওয়ার কারণে বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়া হয় । সে হিসেবে সা.স তো মজা করেই কথাবার্তা বলেছে । মেয়ে মানুষের ব্যাপারটা অবশ্য মনে রাখা উচিত ছিলো । বিরক্ত হলেন কিনা জানিনা, শেষে এই বলবো, শুভ ব্লগিং ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
বনমহুয়া বলেছেন: এবারের দুজনের বয়ান উত্তম পুরুষে দেওয়া হলো। আপনার মন্তব্যটা চিন্তা করেই। বোতলের ব্যাপারটা ইচ্ছা করেই একাধিকবার আনা হয়েছে।
ধন্যবাদ ভালো লাগার জন্য। শিশু ব্লগার বলেছি কারণ বশত। উনি আমাকে দুদিনের ব্লগার বলেছিলেন এর আগের পোস্টটিতে। অস্থির হওয়া উচিৎ হয়নি। আপনার কথা মনে রাখবো। সাস মজা করুক কিন্তু ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে বলায় মাথাটা হট হয়ে গিয়েছিলো। না বিরক্ত হইনি।
ভালো থাকুন।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
কিরমানী লিটন বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন: সময় করে পুরো সিরিজটাই পড়ে নেবোনে.. একটু পড়লাম.. ভালই লাগছিল। প্লাস+
সতত শুভকামনা জানবেন ...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
অশ্রুকারিগর বলেছেন: জুন বলেছেন: পার্থ আর সামিরা দুজনের মনের কথাগুলো যদিও সহজ সরল ভাবে ব্যাক্ত করছেন , তারপর ও রহস্যের ছোয়া রয়ে গেছে । চলতে থাকুক আছি সাথে বন মহুয়া ।
+
সহমত !
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১০
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ অশ্রুকারিগর।
১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
সুমন কর বলেছেন: ভালো হয়েছে। +।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
চ্যাং বলেছেন:
হা হা প গে
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
বনমহুয়া বলেছেন: কি?
মাথা গেছে?
১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
চ্যাং বলেছেন: ভাইসাবঃ মাথার কি হাত এবং পদযুগল আছে? যে সে হাঁটিয়া হাঁটিয়া যাইবে, চলিবে<??
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
বনমহুয়া বলেছেন: না আপুনি! মাথার হাত পা নাই। তবে হাত পায়ের সাথে মাথার একটা সম্পর্ক নিশ্চয়ই আছে। নাহলে রাগ করলে মানুষ থাপ্পর দেয় কেন? লাথি মারে কেন? কিংবা আপনার মতই আচরন করিবে কেন??
১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
চ্যাং বলেছেন: দয়া কলিয়া আমাল পোস্তখানা পলি ফালান.......। Click This Link
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
বনমহুয়া বলেছেন: কেনো ? আপনার পোস্টে কি আছে? এইভাবে লিঙ্ক বিতরণের মানে কি?
১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২
চ্যাং বলেছেন: ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯ ০
লেখক বলেছেন: না আপুনি! মাথার হাত পা নাই। তবে হাত পায়ের সাথে মাথার একটা সম্পর্ক নিশ্চয়ই আছে। নাহলে রাগ করলে মানুষ থাপ্পর দেয় কেন? লাথি মারে কেন? কিংবা আপনার মতই আচরন করিবে কেন??
আপনার লেখা খুপ পাইন ভাইয়া!!!!!!!!! আমি খুপ ভালু পাঈঈঈঈঈঈঈই......
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
বনমহুয়া বলেছেন: আর আপনার লেখার স্টাইল আমার কাছে একটা পেইন। এইভাবে এইখানে লিখবেন না । অনুরোধ রইলো।
১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার লাগছে । সাবলীল বর্ণনা ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ।
১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
চ্যাং বলেছেন: আমি কি আপুনার সাহিত কারাপ আচরণ করিয়সি??
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
বনমহুয়া বলেছেন: হ্যা। ইচ্ছা করে এই রকম বিকৃত ভাষায় লিখছেন কেনো?
১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
চ্যাং বলেছেন: রাগ করলে মানুষ থাপ্পর দেয় কেন? লাথি মারে কেন?
ভাইসাব!! আপনি রাগ করেন? রাগ করলে থাপ্পুর দেই ফালান?? লাথি মারেন???
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
বনমহুয়া বলেছেন: না তা না। তবে ইচ্ছা করে। পারলে ভালো হত মনে হয়। কিন্তু পারিনা।
১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
চ্যাং বলেছেন: আপনার পোস্টে কি আছে?
আমার পোস্তে কি আছে না গেলে কি করে বুচবেন??
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
বনমহুয়া বলেছেন: আপনার পোস্টে গেছি। আপনি একজন মেয়ে সেটা বুঝলাম। কিন্তু প্রোপিক দেখে বুড়া মানুষ ভাবছিলাম।
১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
চ্যাং বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল আমার কাছে একটা পেইন।
পেইন হুতি যাপি কি জন্যি???
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
বনমহুয়া বলেছেন: কারণ বিকৃত ভাষা লিখলে পড়তে বিরক্ত লাগে। তাই পেইন।
২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
চ্যাং বলেছেন: ভাইসাব!!!!!!!!!!!!!!!
১১ নম্পর লাইক ডিসি!!!!!!!!!!!!!!!!
খুচি তো???????????????
২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫
চ্যাং বলেছেন:
|||ভাইসাব!! আপনি রাগ করেন? রাগ করলে থাপ্পুর দেই ফালান?? লাথি মারেন???|||
||লেখক বলেছেন: না তা না। তবে ইচ্ছা করে। পারলে ভালো হত মনে হয়। কিন্তু পারিনা।||
আপনার লাত্তি মারতি ইচ্ছা করে?????
আপনে তো ভালু মানুষ না। মুনে রাখুন। পুড়ুষ মানুষ হুইলেই নিজেরে বলবান মুনে কইরবেন না। পুড়ুষ মানুষের খালি নিজের পেশি নেই।
আমাদেরও আছে। আমরা পেশি শক্তি ব্যবহার করি না। ব্যবহার করে তো পশুরা। বৌ পিটানো যাদের অভ্যেস তাদের আমি খালি ঘৃণা করি। ঘৃণা। পৃথিবীর সমস্ত অভিশাপ পড়ুক তার উপ্রে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ