![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আর কতোটুকু পারি ? কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়, আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়।
ফ্ল্যাশ ব্যাক
পার্থ দ্যা অনলি ওয়ান – ২৭ শে অক্টোবর
হঠাৎ কংক্রিটের মৃতনগরী ছেড়ে সবুজের স্নিগ্ধ অরণ্যে আসলে একধরনের অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে।বুক ভরে প্রশান্তির নিশ্বাস নেওয়া যায়। কয়েকদিন থেকেই জল্পনা কল্পনা হচ্ছিল পিকনিক হবে। সবাই যেন যান্ত্রিক শহরের যান্ত্রিক কোলাহল থেকে কিছু সময়ের জন্য মুক্ত হতে চাচ্ছিল।সবচেয়ে বেশী করে এই শহরের কোলাহল থেকে পালাতে চাচ্ছিল সামিরা। সেই আমাকে একদিন বলল চল এই শহর ছেড়ে দুরে কোথাও পালিয়ে যাই।
খুব বলতে ইচ্ছা করছিল, চল যাই! চল এমন কোথাও চলে যাই যেখানে আমাদেরকে খুঁজে পাবেনা কেউ। গাছের ডাল ভেঙ্গে বানাবো আমরা পাখির নীড়ের মত বাসা। প্রতিদিন হরিয়ালের ডাকে ভাঙবে আমাদের ঘুম। কোনো বাঁধা ধরা নিয়ম নেই, কোনো শাসন বারণ নেই। ৮ টা ৫ টা চাকুরীর ঘানি, প্রতিযোগীতা, লোভ লালসাহীন জগতের বাসিন্দা হবো আমরা। রোজ সকালে তোমার মায়াবী চোখের পরশ মেখে বেরিয়ে পড়ব খাদ্যের সন্ধানে। সন্ধ্যায় ফিরে আসব ক্লান্তি এবং তোমাকে দেখার প্রবল তৃষ্ণা নিয়ে। তারপর তোমার স্পর্শ সুখে সব ক্লান্তি, সব অবসাদ লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবে ভালোবাসার প্রবল ঝড়ে। আদিম নরনারীর মত একে অপরকে আঁকড়ে ধরে আমরা বেঁচে থাকব বন্য ভালোবাসার তীব্র আকর্ষণে। কিন্তু সামিরাকে আমি এসব কিছুই বলিনি। সামিরাকে এমন অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছা করে যা কখনোই বলা হয়না। হয়তো কোনদিন বলাও হবেনা।
কাল রাতে সামিরা তার পিকনিকের পরিকল্পনা নিয়েও একের পর এক জল্পনা কল্পনা করে যাচ্ছিলো। ও বলছিলো, আমি শুধু শুনেছি। সে বলেছে, সবাই মিলে পিকনিক করতে যাচ্ছি ঠিক আছে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তুমি একের পর এক সিগারেট খাবা আর বন্ধুদের নিয়ে তাস খেলবা এটা কিন্তু হবেনা। যদি এসব কর আমি কিন্তু সেখান থেকে চলে আসব। যে যা ইচ্ছা তা করুক তুমি শুধু আমার সাথেই থাকবা। আমি আর তুমি নিজেদের মত করে হারিয়ে যাব গহীন অরণ্যে। আমি গান গাব, তুমি মুগ্ধ হয়ে শুনবা! ঠিক আছে? আমার গান শুনে যদি হাস তাহলে কিন্তু তোমার খবর আছে! এ কথা শুনে তখনই আমার হাসি পাচ্ছিলো তবু বললাম, হাসব না। সে বলল তুমিতো এখনই হাসছ! তুমি সবসময় হাস! আমি কিন্তু তোমার এসব মিচকামী কিছুতেই সহ্য করব না। বলে নিজেই হেসে ফেলল।
এই শুনো, কাল তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিব। যদিও সেটা ভাবতেই আমার খুব লজ্জা লাগছে! হার্টবিট বেড়ে যাচ্ছে। আমি কিছু বলিনা। সম্মোহিতের মত সামিরার কথা শুনতে থাকি। ওর কথায় এমন একধরনের মায়াবী সারল্যের ছোঁয়া আছে যা সবসময় আমাকে এক ঘোরের জগতে নিয়ে যায়। আমি তাই চুপ করে মন দিয়ে শুনি। এমন সব মুহূর্তে মনে হয় আমার চেয়ে সুখী মানুষ বোধহয় এই পৃথিবীতে একজনও নেই।
সবাই পিকনিকে এসেছে। শুধু সামিরা আসেনি। আজ সকাল থেকে তার মোবাইল অফ। ভেবেছিলাম ইচ্ছা করেই হয়তো বন্ধ রেখেছে। আমাকে চিন্তায় ফেলার জন্য হয়তোবা এমন করছে। শেষ মুহূর্তে ঠিকই এসে বলবে তুমি কি মনে করছ, আমি আসব না? মনে মনে খুব খুশী হচ্ছিলে না! ভাবছিলে যাক বেঁচে গেছি! এখন পিকনিকে যা ইচ্ছা তা করা যাবে! এখন আমাকে দেখে ভূত দেখার মত চমকে উঠলে না? কিন্তু না, সামিরা শেষ পর্যন্ত আসেনি।
সামিরার কথা মত আমি আসলেই একের পর এক সিগারেট খাচ্ছিলাম না। তাস খেলছিলাম না। কোন আড্ডা কিংবা দলবেঁধে ছবি তোলা কিছুতেই ছিলাম না। যে শহরের যান্ত্রিক কোলাহল থেকে হাফ ছেড়ে বাঁচার জন্য এসেছিলাম, সেই শহরেই বারবার ফিরে যেতে ইচ্ছে করছিল। বারবার মনে হচ্ছিল এখানে আমি কি করছি? কেন আছি? সামিরা আমার পাশে ছিলনা। কিন্তু আমার পুরোটা ভাবনা জুড়ে শুধু সামিরাই বিচরন করছিল। আমি অন্য কিছুই ভাবতে পারছিলামনা। প্রকৃতির স্নিগ্ধরুপ আমার কাছে অসহ্য লাগছিল। বন্ধুদের হাসিগান, ঠাট্টা সবকিছুই খুব বিষাদময় মনে হচ্ছিল।
সামিরাকে খুব মিস করছিস? নিলয় কাঁধে হাত রেখে জানতে চাইল। নিলয় আমার খুব ভালো বন্ধু। সে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছিল আমার মনে কি ঝড় চলছিল। বলল আচ্ছা সামিরা কি কোন সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তোকে একটা কথা বলতে চেয়েছিলাম। সেদিন সামিরা আমাকে কল দিয়েছিল। সে তখন শাহবাগ ছিল। সামিরা কাঁদছিল।তার নাকি গাড়ি নষ্ট। তাই সিএনজি করে এসেছে। কিন্তু সে কোথায় কিভাবে যাবে সব নাকি ভুলে গেছে। আমি সিএনজি ড্রাইভারের সাথে কথা বলে সব বুঝিয়ে দিলাম। পড়ে যখন সামিরাকে জিজ্ঞাসা করলাম সে বলল হঠাৎ করে নাকি সে সব ভুলে গিয়েছিল। তারপর আমাকে অনুরোধ করল তোকে যেন এসব কিছু না বলি। তোকে বললে তুই নাকি খামাকা টেনশন করবি।
নিলয়ের কথা শুনে আমি সোজা হাঁটা ধরলাম। আমাকে সামিরার কাছে যেতে হবে! সামিরার খুব খারাপ কোন একটা সমস্যা হয়েছে। বন্ধুরা চীৎকার করে ডাকছে। কিন্তু আমার কিছু শোনার সময় নেই।ভাবার সময় নেই। আমাকে সামিরার কাছে যেতে হবে। আমি দৌড় শুরু করলাম। সবটুকু শক্তি দিয়ে আমি দৌড়ে যাচ্ছিলাম। কোথায় যাচ্ছিলাম আমি?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকভাই।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২
পার্থিব পার্থ বলেছেন: ধন্যবাদ মহুয়া।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
বনমহুয়া বলেছেন: পার্থ একটু ফাকি দিয়েছো আজকে। তাইনা?
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
পার্থিব পার্থ বলেছেন: ঠিক ফাঁকি বলা ঠিক হবেনা। অনেক কিছুই চেপে যাওয়ার একটা প্রবনতা ছিল। তুমি খুব ভালো করেই জান। কি বলব আর নতুন করে!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
বনমহুয়া বলেছেন: ওকে আমি খোলাখুলি লিখে দেবো পার্থ । তুমি ঘুমাও ।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল হয়েছে তবে প্রথম ৪ পর্বের চেয়ে নাব্যতা বেশি মনে হলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
বনমহুয়া বলেছেন: নাব্যতা বেশি মানে কি । ব্যাখ্যা করেন। পার্থও আছে। নাব্যতা বলতে ঠিক কি বুঝিয়েছেন ব্যখ্যা করুন প্লিজ।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তীব্রতার বিপরীত শব্দ নাব্যতা। আমার মিনিং হলো-
আগের মতো আবেদন সৃষ্টি করতে পারেনি এই পর্বটি। যেমনটি পূর্বের পর্বগুলিতে হয়েছিল। ধন্যবাদ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
বনমহুয়া বলেছেন: ব্যাখ্যা করবার জন্য ধন্যবাদ। এই পর্বে একজন অনুপস্থিত তাই নাব্য লেগেছে মনে হয়।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
পার্থিব পার্থ বলেছেন: গেম চেঞ্জার, আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। লেখার সময় আমার মাঝে কিছু জড়তা কাজ করছিল। কেন করেছিল সেটা আপনাকে ব্যাখ্যা করতে পারবনা বলে দুঃখিত। তবে সামিরার অংশ আজ ছিলনা বলেই হয়ত এমন লেগেছে। কারন সামিরার পার্টটুকোই আসলে এ গল্পের প্রান। যা মহুয়ার দক্ষ হাতে আরো প্রানবন্ত হয়ে উঠেছে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
বনমহুয়া বলেছেন: পার্থ তুমিও গল্পের হৃদয়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
বনমহুয়া বলেছেন:
পার্থ তোমার জন্য একটা গিফট। মন খারাপ করবা না। হাসো
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পার্থ ভাই! ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
বনমহুয়া বলেছেন: আমাকে ধন্যবাদ দিলেন না?
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না। আপনার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। যা বলতে চাইনি।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
বনমহুয়া বলেছেন: কেনো বলতে চাননি?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
বনমহুয়া বলেছেন: আপনার সাসভাই এর জন্য?
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বলতে চাইনি..... এটা কারণ না জানলেই বোধহয় ভাল হবে। (তারপরও যদি জানতে চান তাহলে বলব।)
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
বনমহুয়া বলেছেন: বলেন । জানতে চাই। না জানলেই ভালো আবার কি?
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
পার্থিব পার্থ বলেছেন: আমি মন খারাপ করে বসে আছি এটা তোমাকে কে বলল? গিফটের জন্য ধন্যবাদ। আর শুনো, আমি ভালোই আছি! অনেক ভালো!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
বনমহুয়া বলেছেন: আমি জানি কখন তোমার মন খারাপ হয় পার্থ।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
লেখক বলেছেন: আপনার সাসভাই এর জন্য?
না
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
বনমহুয়া বলেছেন: ভালো।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
পার্থিব পার্থ বলেছেন: মহুয়া, তুমি জান না। সেটা কারো পক্ষেই জানা সম্ভব না। যাইহোক, তোমার সাথে তর্ক করে লাভ নেই জানি।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
বনমহুয়া বলেছেন: আমার সাথে তর্ক করবা না । তুমি বললেই হবে?
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মনে হলো- সবসময় ধন্যবাদ, শুভকামনা বিতরণ করাটা বেখাপ্পা দেখায়। যেকোন কিছুই বেশি বেশি ব্যবহার করলে তাঁর মূল্য কমে যায়, সো আমি যদি এখানেও ব্যবহার করি তবে একই ঘটনা ঘটতে পারে।
আপনি আমার আজই লেখা একটি কাব্যে দেখবেন প্রতিউত্তরে সবাইকে ধন্যবাদ/শুভকামনা বলিনি। কেবল প্রশ্ন/অনুভূতির যথেষ্ট সমাদর করতে চেয়েছি।
ব্যস এটুকুই। ভাল থাকুন আপনি। শুভরাত!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০২
বনমহুয়া বলেছেন: আপনাদের কাছে কমেন্ট বিষয়ক কোর্স করতে হবে। আমি তো ধন্যবাদ শুভকামনা ছাড়া কোনো ওয়ার্ড খুঁজে পাইনা। শুভরাত আর শুভনিদ্রা। নিউ ওয়ার্ড বের করলাম একটা। এখন থেকে এইটা চালাবো।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি মহা ক্রিয়েটিভ দেখছি! শুভনিদ্রা'র মত চমৎকার একটি শব্দ এই সময়ে এনে ফেলেছেন! তবে কমেন্ট বিষয়ক কোর্স করানো আমার দ্বারা সম্ভব না। ঐটার জন্য বিঃখাত (আমার মতে)- হাসান মাহবুব, সাহসী সন্তান, জেন রসি, শতদ্রু একটি নদী, আহমেদ জি এস, দীপংকর চন্দ, আমিনুর রহমান, মাঈনুদ্দিন মঈনুল, মানবী, রিকি, গুলশান কিবরিয়া সহ আরো অনেক।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১২
বনমহুয়া বলেছেন: শুভনিদ্রা কথাটার অর্ধেক ক্রেডিট আপনাকে দিয়া দিলাম। কারণ আপনার সাথে কথপোকথনেই উহা তৈরি হলো। আপনার মতের মানুষদেরকে কমেন্ট বিষয়ক কোর্স করাইতে বলেন।
জয় তু জনগণমন কমেন্টকাব্য বিশারদসকল ।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: শেষটুকু খুউব ভাল লেগেছে! শুভকামনা নিরন্তর ---/
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বীথি।
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩২
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগার লিখনি-চমৎকার মুগ্ধতা ...
শুভকামনা রইলো ...
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
জুন বলেছেন: এবারের পর্বটি বেশ সংক্ষিপ্ত মনে হলো বন মহুয়া।
+
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
বনমহুয়া বলেছেন: হ্যাঁ আপা এই পর্বে শুধু পার্থর কথাই ছিলো তাই একটু ছোট হয়েছে। সে একটু আলসে আছে যেমন স্বল্পভাষী তেমনি লেখার বেলাততেও কিপটামী।
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আগের পর্বগুলোর চেয়ে একটু ছোট হয়ে গেল না?
এটায় ভ্রান্তিও পেলাম না। যেটার আশায় ঢুকলাম।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯
বনমহুয়া বলেছেন: রক্তিমভাই আপনারও ভ্রান্তির সাধ আছে দেখা যায়।
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: নামই ভ্রান্তি বিলাস। ভ্রান্তির সাধ তো থাকবেই।
এছাড়াও রহস্যপ্রেমি। ভ্রান্তির সাথে সাথে একটা রহস্যের গন্ধও পাচ্ছিলাম। ঐটার অপেক্ষায় আছি। গন্ধটা কোথায় নিয়ে যাচ্ছে নাককে?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
বনমহুয়া বলেছেন: বিচক্ষন। ভ্রান্তিতেই থাকতে চান নাকি আরও গোলকধাঁধায় ঘুরবেন কন? দেখি নেক্সট পার্টে কি করানো যায়।
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গাড়ির চালক যেইদিকে গাড়ি যাত্রীও সেই দিকেই যাবে। এই ক্ষেত্রে যাত্রী চুপ। চালকের হাতেই সব।
আপ্নের যেইডা খুশি ঐডা করুইন। আমি রহস্য আর ভ্রান্তি পাইলেই হইছে। যত ঘুরুম ততই মজা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
বনমহুয়া বলেছেন: ঘুরাইতেছি। অপেক্ষা করেন। ৩০ মিনিটস সময় দেন । আসতেছি ।
২১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ লেগেছে ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১০
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ