![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আর কতোটুকু পারি ? কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়, আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়।
ফ্ল্যাশ ব্যাক
পার্থ দ্যা অনলি ওয়ান – ২৯ শে অক্টোবর
সামিরা এত সহজে রাজি হয়ে যাবে ভাবিনি। ওকে যখন বললাম," আমার সাথে এক জায়গায় যেতে হবে", ও খুব সহজেই বলল "চল"। বললাম "কোথায় নিয়ে যাব জানতে চাইলে না?" ও খুব আনন্দিত হয়ে বলল, "না, জিগাসা করলাম না। তুমি যেখানে নিয়ে যাবে আমি সেখানেই যাব। তোমার সাথে আমি জাহান্নামেও যেতে রাজি আছি।" একটু চুপ করে থেকে বললো, "তবে আমি জানি তুমি আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে। তুমি আমাকে আগে থেকে বলো না, ঠিক আছে? আমি মিলিয়ে দেখব আমার অনুমান ঠিক আছে কিনা। এটা একধরনের খেলার মত হবে। কারণ মানুষ যখন কাউকে খুব ভালোবাসে তখন তার সম্পর্কে কোন অনুমান মিলে গেলে একধরনের অন্যরকমের আনন্দ পাওয়া জায়। মনে হয় ভালোবাসার খেলায় জিতে গেছি। কিন্তু তোমাকে এসব বলে কোন লাভ নেই। কেন জান? আমার জবাবের অপেক্ষা না করেই বলল কারন তোমার ভালোবাসার ক্ষমতাই নেই। আমার আছে। সেই ক্ষমতার কাছে তোমার নির্লিপ্ততা একদিন পরাজিত হবে। ওই যে বাংলা সিনেমার একটা গান আছে না? আমি পাথরে ফুল ফুটাবো, শুধু ভালোবাসা দিয়ে! হি হি হি " সামিরা কথাগুলো বলেই খিলখিল করে হাসতে থাকে। আমি মুগ্ধ হয়ে এই মায়াবী মানবীর দিকে তাকিয়ে থাকি। আমার ভিতর ভালোলাগা, অপরাধবোধ, রাগ, আনন্দ, এবং ভালোবাসার এক মিশ্র বোধ কাজ করতে থাকে। আমার মধ্যে হঠাৎ এমন এক বোধের জন্ম হয় যাকে সংজ্ঞায়িত করার কোন ভাষা আমার জানা নেই।
সামিরা ঠিক করেছে আজ আমার সাথে রিকশায় করে ঘুরে বেড়াবে। সামিরাকে কেন যেন আজ খুব খুশী খুশী লাগছিল। সে আজ খুব করে সেজেছে। এর আগে সামিরা যখনই একটু বেশি সাজগোজ করে এসেছে আমি তাকে খুব পঁচিয়েছি। ওর সাজগোজ নিয়ে কিছু বললে সামিরা খুব রেগে যায়। আসলে আমি তার এই রেগে যাওয়াটাই উপভোগ করি। যেমন একদিন সে খুব সেজে ঘুরতে বের হল। নীল শাড়ীতে তাকে ঠিক নীল পরীর মতই লাগছিল। সে আমার কাছে জানতে চাইল, "আমাকে কেমন লাগছে?" আমি হাসিমুখে বলে দিলাম একেবারে শাকচুন্নির মত লাগছে। নীল শাঁকচুন্নি। সামিরা এতটাি রেগে গেলো, যে তিনদিন ফোন অফ রাখলো, হাহাহা।। আমি কখনোই তার রুপের তারিফ করতামনা, বরং সবাই যখন সামিরার প্রশংসায় মশগুল থাকত, তখন আমি তাকে উল্টাপাল্টা বলে খেপিয়ে দিতাম। আজও সামিরা নীল শাড়ি পড়ে এসেছে। তাকে দেখে মনে হচ্ছিল একটা নীল পরী মনে হয় ভুল করে পথ ভুলে পৃথিবীতে নেমে এসেছে। সামিরা এসেই আজ আমাকে অবাক করে বলল, "আজও শাঁকচুন্নি সেজে আসলাম। তোমার সাথে শাঁকচুন্নি ছাড়া আর কে থাকবে বল?" আমি বললাম, "তোমার মত পথ ভুল করে এই পৃথিবীতে চলে আসা পরীরা থাকবে।" সামিরা আমাকে চিমটি দিয়ে বলল, "তুমি ঠিক আছো? কার মুখে কি শুনছি এইসব। নতুন ভাবে আমাকে পচানোর জন্য ফাইজলামি করছ না? দাড়াও তোমার ফাইজলামি আমি বের করব। তোমাকে দেখলেত মনে হয়ে ডাস্টবিন থেকে উঠে এসেছ। আরে!! আমিত এতক্ষন খেয়ালই করিনি। আজ দেখি খুব পরিপাটি হয়ে এসেছ!" সামিরাকে দেখে মনে হচ্ছিল সে সবকিছুতেই খুব আনন্দ পাচ্ছিল। কিন্তু কি যেন এক অজানা ভয়ে আমি ঠিক স্বস্তি পাচ্ছিলামনা। যদিও সামিরাকে তা বুঝতে দেইনি।
যখন ল্যাব এইডের সামনে রিকশা থেকে নামলাম তখনও সামিরা কিছু জানতে চাইলনা। তাকে দেখে আমি খুব অবাক হচ্ছিলাম। সে খুব সহজেই আমার সাথে হাসপাতালে ঢুকল। আমরা ডাক্তারের কলের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। সামিরা হঠাৎ করে খুব চুপ হয়ে গেল। তাকে তখন কিছুটা নার্ভাস মনে হচ্ছিল। আমি সামিরার হাত নিজের হাতে নিয়ে বললাম, "আমার উপর বিশ্বাস রাখ।" সামিরা নিচের দিকে তাকিয়ে বলল, "তোমাকে বিশ্বাস করি বলেই তো তোমার সাথে এসেছি।" সে অশ্রু আড়াল করার চেষ্টা করছিল। আমি সামিরা হাত ধরেই বসে ছিলাম। নিশ্চুপ। যদিও আমার মনের মাঝে তখন এক প্রলয়ংকারি ঝড় চলছিল। যা শুধু আমি নিজেই অনুভব করছিলাম।
রিফ্লেক্সন জার্নাল - ২৯.১০.২০১৫
রাত- ১০:০০
সামিরা চৌধুরী
পার্থ আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে আমি আগেই জানতাম। আর তাই ডক্টরের চেম্বারে ঢোকার আগে ওয়েটিং রুমটায় বসে যখন চোখে পড়লো দরজার নেমপ্লেটে লেখা নামটা "সাইকিয়াট্রিস্ট জহিরুল হক"। মোটেও অবাক হইনি আমি। বরং আমার স্ট্রং গেইজের সাথে যখনই বাস্তবের ঘটনাগুলো মিলে যায় আমি এক চরম পুলক অনুভব করি। আর হলোও সেটাই। আসলে পার্থের সাথে প্রতিটা ছোট ছোট কাজেও আমি জেতবার চেষ্টা করি। আর সেটা জিতে যাওয়া মানেই আমার কাছে এক ধরনের আনন্দ খুঁজে পাওয়া।
ডক্টর আমাকে অনেক কথা বললো, অনেক কিছু জিগাসাবাদও করলো। আমি উত্তর দিলাম। সবগুলো উত্তর তো আমি আগেই জানি। সাথে প্রশ্নগুলোও। ডক্টর বললেন আমার নাকি শর্ট টার্ম মেমোরী লস হয়েছে যা লং টার্ম মেমোরী লস এ খুব শিঘরী গড়াতে চলেছে।
রোগটার একটা খটমট বিদ্ঘুটে নামও বললেন তিনি। এ্যালঝেইমার না কি যেন। এ রোগে রোগী পেশীগত দুর্বলতায় ভোগে এবং ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। সাধারণত এ্যাসিটাইলকোলিন পদার্থের অভাবে মানুষের মনে অবসাদের জন্ম দেয়। মানুষের স্নায়ুবাহিত তথ্য সঞ্চালনে নিউরোট্রান্সমিটার-এর অন্তর্গত অন্যান্য উপাদানের মধ্যে এই পদার্থটিও একটি। মানুষের মস্তিষ্কে এ্যাসিটাইলকোলিন ঠিক কি কি কাজ করে, তা সুনির্দিষ্টভাবে এখনো জানা যায় নি। তবে ধারণ করা হয়, ঘুম, অবসাদ ইত্যাদির সাথে এই উপাদানটির সম্পর্ক আছে। এই এ্যাসিটাইলকোলিন-উৎপাদক স্নায়ুকোষের মৃত্যুর কারণে এ্যালঝেইমার রোগ হয় বলে ধারণা করা হয়। ডক্টর কি সব বলে চললেন গড় গড় করে, আমার মাথায় ঢুকছিলো না। আমার মাথা ঘুরতে থাকে।
ফেরার পথে পার্থ খুব মন খারাপ করে রইলো। আমি বললাম,"চলো পার্থ বসুন্ধরা সিটি যাই। ফুচকা খাবো।" পার্থ বললো, "সামিরা আমি তোমার সাথে নিরিবিলি কোথাও বসে কিছু কথা বলতে চাই।" আমি বললাম, "ঠিক আছে।" আমরা আমাদের অতি পুরাতন চেনা জায়গা রমনার সেই পুরোনো বুড়ো পাকুড় গাছটার নীচে বসলাম। আমার হঠাৎ নিজেকে বাংলা নাটকের নায়িকাদের মত লাগছিলো। বাদামওয়ালা, চুইংগামওয়ালাদের জ্বালায় এখানে আর আসা হয়না আজকাল। কিন্তু মন ভার করে রাখা পার্থর চেহারা দেখে তারা বুঝি কাছে ঘেসলোনা আজকে।
আমি পার্থর কাঁধে মাথা রাখলাম। পার্থ আমার হাত ধরে কিছুক্ষন বসে রইলো। ওর এত মন খারাপ হয়েছে। আমার অসুখটার খবরে আমি মোটেও বিচলিত হইনি। অথচ পার্থ কেমন অদ্ভুত আচরণ করছে। পার্থের মুখের দিকে তাকিয়ে কষ্ট হচ্ছে আমার। সে বেশ পরিপাটি হয়ে আসার চেষ্টা করেছে আজকে তবে দুচোখের ক্লান্তি বলে দিচ্ছে গতরাতের নিদ্রাহীনতার প্রমানটুকু। আমি ওকে জিগাসা করলাম, "কাল রাতে ঘুমাওনি তুমি?" পার্থ সে কথার জবাব না দিয়ে আমার চোখে তাকিয়ে একটা অদ্ভুত কথা বললো, "সামিরা সব কিছুর জন্য আমি দায়ী।" আমি অবাক হলাম, বললাম, "কিসের জন্য!" পার্থ আবারও বললো, "আমার জন্য তোমার এ অবস্থা হলো। তোমার এ অসুখের কারণ কি আমি জানি। আমি, আমি একমাত্র দায়ী তোমার এ অসুখটার জন্য।"
পার্থ হাউ মাউ করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো। পার্থকে আমার খুব অচেনা লাগছিলো। যে পার্থ শতবার ভেঙ্গেও একটাবারের জন্যও মচকায়নি সে কি করে এমন আচরণ করছে? আমি প্রশ্নবিদ্ধ, নির্বাক চোখে তাকিয়ে রইলাম পার্থের দিকে। আমি এবার সত্যিই বাংলা নাটকের মত কাজ করে বসলাম। ওর মাথাটা কোলে টেনে নিয়ে মুখ মুছিয়ে দিলাম আমার শাড়ির আঁচল দিয়ে। চুলে বিলি কেটে দিচ্ছিলাম যখন পার্থ আমার আঁচলের শেষ প্রান্তটুকু দুহাতে জড়িয়ে শিশুর মত চুপ করে শুয়ে ছিলো।
আমার চোখ তখন নিশব্দ কান্না কাঁদছিলো। আমি মনকে প্রবোধ দিচ্ছিলাম । না তোমাকে কান্না মানায় না সামিরা। এতটুকুতে দূর্বল হয়ে পড়া চলবেনা তোমার, কোনো ভাবেই। তোমার সামনে পড়ে রয়েছে অজানা বন্ধুর পথ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
বনমহুয়া বলেছেন: আর আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকভাই।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগা- ছুঁয়ে গেলো ...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
পার্থিব পার্থ বলেছেন: পথ মানেই গন্তব্য। শেষ দেখার জন্য বেঁচে থাকাটাই আনন্দ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
বনমহুয়া বলেছেন: তারপর একদিন শেষ দেখা ও জীবনের শেষ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তূলনামুলক ভালই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ তুলনামূলক ভালো লাগার জন্য। তবে কিসের সাথে তুলনা করলেন? সেটা তো সুস্পস্ট করলেন না। আর একটা কথা বলি কেইস স্টাডি থেকে গল্প তুলে আনা খুব সহজ কর্ম নয় আমার জন্য। পার্থের জন্য ঠিক আছে । বাট আই এ্যাম ট্রাইং।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
নিমগ্ন বলেছেন: খেক খেক
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
বনমহুয়া বলেছেন: কি হইসে, খেক খেক করেন কেন?
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দ্বিতীয় অংশটা বিশেষভাবে দৃষ্টি অাকর্ষণ করলো ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সাধুভাই।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৯ ০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ তুলনামূলক ভালো লাগার জন্য। তবে কিসের সাথে তুলনা করলেন?
তুলনা কিসের সাথে হবে সেটা না জেনেই গল্প লিখে চলেছেন। আজিব!! (যাক আনসারটা দিয়েই ফেলি- গত ৬ পর্বের সাথে তুলনা করে)
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
বনমহুয়া বলেছেন: তুলনা কিসের সাথে হবে সেটা না জেনেই গল্প লিখে চলেছেন। আজিব!!
এইটার উত্তর এইটা হলো? আপনিও কিন্তু ড্যাস ড্যাস ড্যাস আছেন।
গেমভাই আমার আর আমাদের মতে এই ৭ পর্বই সবচাইতে ভালো হয়েছে মানে কেবল আসল কেসস্টাডি টাচ করলাম। এ্যালঝেইমার অসুখটা নিশ্চয় খেয়াল করেছেন সামিরার। এত পোস্ট পড়েন সারাদিন মনে তো হয়না মন দিয়ে পড়েন একটাও।
আপনাকে খেপানো আমার উদ্দেশ্য খেপেন এইবার।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ২-৩ পর্বগুলোই বেস্ট ছিল (আমার মতে) তবে ৬ বাদে সবগুলাই অসাম!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
বনমহুয়া বলেছেন: ৬ লেখার সময় ঘুম আসছিলো। আপনি ধরে ফেলছেন। আপনি একজন জ্যোতিষী তা আগেই বুঝে ফেলছিলাম।
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গত দুই পর্ব থেকে এটা বেশ ভাল হয়েছে।
গল্পটাকে এখন মনে হচ্ছে, একটা মিড স্টেজে আছে। শেষের পথে যাত্রাটা শুরু করেছে সবে। তবে শেষ আসতে এখনও ঢের বাকি আছে। গল্পটা শুরুর দিকে অন্যরকম থাকলেও - এখন এটা আলাদা, সুন্দর ও পরিপাটি লেখা মনে হচ্ছে।
লেখিকার লেখনী শক্তিতে সত্যিই মুগ্ধ হচ্ছি।
বত্ব, আগের মন্তব্য থেকে একটা কথা বলি কেইস স্টাডি থেকে গল্প তুলে আনা খুব সহজ কর্ম নয় আমার জন্য। পার্থের জন্য ঠিক আছে । বাট আই এ্যাম ট্রাইং। এই কথাটা আমি বুঝিনি।
আগেও একদিন কেস স্টাডির কথা বলেছিলেন। তবে এটি সত্য ঘটনা? যেটা গল্পের আকৃতি নিচ্ছে?
আরেকটা প্রশ্ন, আপনার মন্তব্য থেকেই মাথায় আসলো - গল্পটা কি মেইনলি দুইজনের লেখা? সেখান থেকে এটাকে গল্প বানাচ্ছেন আপনি?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
বনমহুয়া বলেছেন: আমারও এমনটাই ধারনা এই পর্বতেই ঘটনার শুরু। মেইন কেইসটা আসলে এইখানে। আপনি একেবারে সঠিক বলেছেন গল্পটা এখন মিডস্টেজে আছে।শুরুর দিকে বিছিন্ন এলোমেলো থাকায় ঘটনার গভীরের ঘটনা বুঝতে একটু অসুবিধা হয়েছে সে জানা আছে কারণ পুরো ঘটনাটাই ছিলো এমন কনফিউজিং।
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।
কেইসস্টাডি মানে এই গল্পের সামিরা এবং পার্থর স্টোরীটা শুধুই স্টোরী নয়, একটি কেইসস্টাডি থেকে প্রাপ্ত ঘটনাকে জ্যান্তব রুপ দেবার চেষ্টা করা হয়েছে। কারন ঘটনাটা আমাদের কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছিলো শেষ পর্যন্ত যদিও শুরুতেই ঘটনাটা ছিলো আর দশটা এ্যালঝেইমার রুগীদের সাধারণ ঘটনা।
আর গল্পটা দুজনের লেখা। সামিরার পার্টটা আমি লিখছি আর পার্থের পার্টটা পার্থীব পার্থ। এই নিক দুইটা নেবার কারণও গল্পের শেষে বলা হবে। ততক্ষন সাথে থাকুন রক্তিম দিগন্ত।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১
নিমগ্ন বলেছেন: আপনে গানটা গেয়ে আপলোড করেছেন? গেম চেঞ্জার ভাইয়ের পোস্টে দেখলাম গান গেয়ে নেটে আপলোড করবেন বলছিলেন। করবেন আপলোড? নাকি করবেন না? নাকি করে ফেলেছেন?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
বনমহুয়া বলেছেন: আপনি এত সঙ্গীত পিপাসু জানতাম না। সেই পোস্টের কথা এই পোস্টে এনেছেন? আপনার সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসা দেখে আনন্দিত হইলাম। তবে গাবো কি গাবোনা আপলোড করবো কি করবোনা আপনাকে বলবোনা।
কারণ আপনার কথায় মনে হচ্ছে আমি গান গাইতে পারিনা তাই ভাবতেছেন।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
নিমগ্ন বলেছেন: এইবারে আমি আপনাকে প্রশ্ন করতি অনিচ্ছুক। কারণ আপনার মধ্যে ভদ্রতাজ্ঞানের অভাব বোধ করছি।
আমি যে সঙ্গীত পিপাসু সেটা আপনি জানার কথা না। আর আমার কথায় যদি মনে হয় আপনি পারবেন না আমি ভাবছি তার মানে কিন্তু এই নয় যে আমি ভাবছি আপনি পারেন না।
আমি আপনাকে ৩টি প্রশ্ন করেছি, দেখুন যদি আপনি গান গাওয়া জানতেন না তবে ঐ পোস্টে গিয়ে অনুমতি নিতে চাইতেন না। যেহেতু অনুমতি নিয়েছেন সেহেতু আমি ভাবছি আপনি গানটা গাইবেন। নেটে আপলোড করবেন। শোনাবেন।
কিন্তু আপনি আপলোড করেন নি। তাঁর মানে আপনি গানটা গাননি। অথবা গান গাওয়া না জেনেই ঐখানে ভিটামিন ছেড়ে দিয়েছিলেন। হয়তোবা আপনি গানটা গাইতে অনুচ্ছুক ছিলেন সো আপও করেননি। নয়তোবা আপনি কারো উপর প্রচন্ড মাত্রায় বিরক্ত বিধায় গানটি আপ করেন নি। অথবা আপনি গান গাওয়া জানেন অথচ লোকে দৌড়ে পালায় আপনার গান শুনে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
বনমহুয়া বলেছেন: আমাকে অভদ্র বলছেন?
আপনি একটা বাঁচাল। আপনি আমাকে এত কথা শুনাইলেন কেনো? আপনি আমার মন খারাপ করে দিসেন । আপনি কার বন্ধু আমি বুঝতে পারছি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
বনমহুয়া বলেছেন: ৭. ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩ ০
নিমগ্ন বলেছেন: খেক খেক
এইটা কি? এইটা বুঝি ভদ্রতা? খেক খেক করা মানে কি?
নিজের বেলায় বুঝেন না? শুধু অন্যকে বলা?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
বনমহুয়া বলেছেন: অথবা আপনি গান গাওয়া জানেন অথচ লোকে দৌড়ে পালায় আপনার গান শুনে।
এই কথা তো খেয়ালই করিনি। আমার গান শুনে মানুষ দোউড়ায়। পালায়? আপনি ভুত। আপনার গান শুনে মানুষ মূর্ছা যায়।
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
নিমগ্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে হাসি পেয়েছিল কারণ আপনি হাসির পাত্র হয়ে গিয়েছেন মূলত আপনার আক্কেল জ্ঞানের অভাবের কারণে যার কারণ আপনার মানসিক পরিপক্ষতার অভাব এবং সেন্স অব হিউমারের ঘাটতি নয়তোবা আপনি মানসিক সমস্যায় ভুগছেন অথবা আপনি নিজেই অভিনয় করছেন কমন সেন্সের অভাবের অন্যথায় আসলেই আপনার মগজে সুক্ষ কোনও মানসিক রোগ বাসা বেঁধেছে যা অতিশয় মারাত্মক হওয়ার কথা না কিংবা সমস্যাটি গুরুতর যা আপনার পরিবারের কেউ খেয়ালও করছেন না নিজেদের ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় অতএব একজন সাইকিয়াট্রিস্টের শরণাপন্ন হওয়া নিতান্তই আবশ্যক আপনার জন্য তা না হলে আপনি স্বল্প সময়ের মধ্যেই মানসিক ক্ষমতার ঘাটতিতে তালগোল পাকিয়ে ফেলতে পারেন ও পরিবারকেও বিপদে ফেলতে পারেন যা সবার জন্য কল্যাণকর হওয়ার কথা হতেই পারে না বিধায় আপনার নিজে থেকেই সচেতন হওয়া দরকার এবং একটি কথা মনে রাখা দরকার যে সবাই পাগলামি ধরতে সক্ষম নয় বলেই আপনার এখানে অনেকেই এই ব্যপারটা ধরতে পারেনি অথবা ধরতে পারলেও সাহসের অভাবে বলতে পারেনি কারণ আপনি ক্ষেপে গেলে খুব কড়া ভাষায় জ্বেলেপুড়ে ছারখার করে দেন যা সহ্য করার ক্ষমতা স্বাভাবিক মানুষের সবার থাকে না তাই তাড়া এ পথে এগুতে চান না এবং পাগলের সাঁকো নাড়ানোর অভিজ্ঞতায়ও পড়তে চান না ও নিজেরা বাঁচাল, ভূত, জ্বীন জাতীয় ট্যাগ খাইতে ইচ্ছুক থাকেন না অতএব তাঁরা আপনার সাথে অযথা ঝামেলায় জড়িয়ে পড়তে চান না এবং আমি নিজেও পড়তে চাই না যদিও আমাকে নিয়ে আপনি অলরেডি এক বা ততোধিক ট্যাগ দিয়ে ফেলেছেন তথাপি আমি আপনাকে কোনও ট্যাগ দিচ্ছি না কারণ আপনি মানসিক একটি সমস্যায় ভুগছেন যা হতেই পারে এবং কোন গালি বা অকথ্য কথাবার্তা তো নয়ই অতএব আমি আপনাকে কোন প্রকার ট্যাগিং থেকে বিরত থাকছি আর নিজেও গান যে গাইতে পারি না সেই ব্যপারটা স্বীকার করে নিচ্ছি এবং দাবিও করছি না এবং করিওনি যে আমি লোকেদের সামনে গান গাই এবং স্বীকারও করছি না যে আমার গান শুনে লোকে দৌড়ে পালায় অতএব নিজেই কল্পনা করে নিয়ে আমার কথা একাধিকবার জৌতীষীর ন্যায় বলে ফেলাটাও কিন্তু যে মানসিক সমস্যার একটা উপসর্গ সেটা আবারো আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছেন যা আমাদের জন্য চিন্তার কারণ অতএব পুনরায় আমি আপনার নিকট বিনীত অনুরোধ করছি একজন মেন্টাল কনসালটেন্ট দেখান।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
বনমহুয়া বলেছেন: এই কমেন্টো পড়িয়া আমি হাসবো না কাঁদবো নাকি মরবো ভাবতেছু নিমগ্ন বিদ্যাসাগর। ( যদিও পুরাটা পড়ি নাই। মাথা কেমন কেমন জানি করতিছে) ভাই আপনি কি গোপার ভাই?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
বনমহুয়া বলেছেন: আপনার এই অতি উত্তম/ উপাদেয়/ হাস্যরসসমৃদ্ধ/ তথ্যবহুল/ গোএষনালদ্ধ/পরিপক্ক/ বিস্তৃত/ ধৈর্য্যশীল/ এবং সর্বোপরি আমার উপর না খেপিয়া ঠান্ডামাথায় কমেন্টোখানার জন্য আমার হৃদয় হইতে একরাশ ভালোবাসা গ্রহন করুন মিঃ নিমগ্ন। আমি আপনার ধৈর্য্যে বিমোহিত/ আশ্চার্য্যান্নিত এবং মুগ্ধ। তাই আমার তরফ হইতে নিন লাল সালাম। :`<
আমার জন্য এত সময় ব্যায় করিয়া এমন একখানা মূল্যবান কমেন্ট লিখিবার জন্য আপনাকে কি উপহার দেওয়া যায় ভাবিয়া পাইলাম না।
তবে আপনি এক নিশ্বাসে এত কথাগুলি বলে আমার হৃদয় হরণ করে ফেলছেন। আপনাকে শত কোটি সাল্লাম। আপনার প্রতিও বিনীত উপরোধ আপনি আপনার এই বিরল প্রতিভার অপচয় না করিয়া একখানা জ্ঞানদান সেন্টার খুলুন আর আপাতত আপনার ব্লগে একখানা সেন্টার রাখুন মানে একখানা এক নিশ্বাসে বলমান পোস্ট। যেখানে গিয়া আমরা মানে বিশেষ করে আমি আপনার মূল্যবান উপদেশ নিতে পারি ও মাঝে মাঝে দিতে পারি।
আপনার আশু উন্নতি মানে নিঃশ্বাসের উন্নতি কামনা করি। নইলে কবে আবার এত বকবক করিতে যাইয়া দম হারায়া পরপারে চলিয়া যান ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
বনমহুয়া বলেছেন: ৪৬. ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬ ১
নিমগ্ন বলেছেন: দয়া করে আপনি এই মন্তব্যটি ডিলিট করুন পড়ার সাথে সাথেই এবং মেইল চেক করে ফেলুন দেখুন আপনার নতুন কোনও বার্তা এসেছে কি-না।
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
চ্যাং বলেছেন:
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
বনমহুয়া বলেছেন: চ্যাং বন্ধু। আই ওয়াজ রিলী এক্সপেক্টিং ইউ হিয়ার নাও। কেনো যেন মনে হইতেছিলো আপনি এখুনি দেখা দিবেন।
দেখেন না ওরা আমার সাথে কেমন করতেছে।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
চ্যাং বলেছেন:
您的評論已經成為因為微笑的笑柄在很大程度上是由於缺乏你的智慧,因為你缺乏精神滿足感和幽默的不足感或精神問題或缺乏常識痛苦的知識,否則你演技真的是你的大腦本身就是一個微妙的心理障礙首頁這勢必會在你的家人非常嚴重或嚴重的問題,似乎沒有人注意到他們一定很熱鬧,所以您應該諮詢心理醫生,如果你這樣做在短期內可能會導致心理能力,可能每個人的痛苦短缺的困惑和家庭不具有人類的自然抵抗力,讓你這樣做,並在駕駛台的瘋狂追逐不想搖滾的經驗和自己活著,惡魔,即使標籤不想吃所以他們不想麻煩你不必要的和雖然我不想帶我一起你已經有一個或多個標籤,但是,因為我不給你,你可以從心理,因此任何帶有辱罵,淫穢的言論,遠遠低於我的任何類型的標籤,以避免遭受任何標籤唱的歌曲,甚至不承認該事件沒有採取和需求我沒有 和承認,我並不在人們聽我的音樂面前唱,他們跑到想像力本身嚴格的中部喜歡我不止一次,但心理問題計算 再次向我們解釋,這使它對我們來說是一個嚴重問題的徵兆,如此反复,我是你卑微的請求表現出的心理諮詢師。
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বনমহুয়া বলেছেন: 混 混 我這裡已經快混不下去了。 你還想混多久?
摸鱼 摸魚
鱿鱼 魷魚
炒鱿鱼 炒魷魚
烂 爛
烂掉 爛掉
烂摊子 爛攤子
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
চ্যাং বলেছেন: মান্দারিন থেকে ট্রান্সলেট করে পড়ুন যদি জানতে চান কি লিখছি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
বনমহুয়া বলেছেন: আমার ট্রান্সলেশন লাগেনা।
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২১
পার্থিব পার্থ বলেছেন: মহুয়া, এদেরকে ছেড়ে দাও। এরা কেউ জানেনা তুমি কে। এদের জন্য মায়া হচ্ছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
বনমহুয়া বলেছেন: পার্থ এতক্ষন পর আসলে?
কারো জানার কি দরকার? তুমি জানলেই চলবে।
আর তাছাড়া আরও দু একটা কেইস স্টাডি পাওয়া গেলে ক্ষতি কি বলো?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
বনমহুয়া বলেছেন: পার্থ নিমগ্ন আর কাঁটা আমাকেই সাইকো বানাবার ট্রাই করছে। ওরা জানেনা সাইকোদের সাথে থাকতে থাকতে সাইকিয়াট্রিস্টরাও যে সাইকো হয়ে যায়।
১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
নিমগ্ন বলেছেন: এই সাইকোর সাথে কথা কইয়া লাভ নাই। যেইটা বলছিলাম তারই পূর্ব লক্ষণ দেখছি। বুঝে না বুঝে যারে তারে হুমকি, মাল্টি, পাগল ট্যাগ দিচ্ছে। আমি শেষ মন্তব্য করলাম এই পোস্টে। অযথা বকবক করে কোনই লাভ নেই। এদের সাইকোগিরি ছুটাতে হলে গালিবাজি করা লাগে যেটা আমি পারি না। তবে সাইকো এক্সপার্টদের পক্ষে হয়তো সম্ভব হবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
বনমহুয়া বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক হাসলাম। তবে গালিবাজি করেন নাই এতে ধন্যবাদ। খোদাপেজ ভালো থাকবেন আর এই দিকে পা বাড়াইবেন না।
আর যারে তারে দেইনাই। একজনরেই দিসি। তা আপনি জানেন। এনিওয়ে। গুডলাক ।
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমার মন্তব্যের প্রতুত্তর পড়ত এসে দেখি, মন্তব্যের উঠানে বড় বড় উপন্যাস রচিত হয়ে আছে। খাইছে আমারে! উপন্যাসগুলান মাইনশে খাতায় লেখেনা ক্যা?
বত্ব, গল্পটা আমার এখন বেশ ভাল লাগছে। আমি শেষটা জানার অপেক্ষায় আছি।
শেষের জন্য শুভকামনা জানিয়ে রাখলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২০
বনমহুয়া বলেছেন: রক্তিমভাই মাঝে মাঝে বাচ্চাদের সাথে একটু মজা করতে মজাই লাগে। ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দারেরা হাওয়ার সাথে যুদ্ধ করে। আমাকে সাইকো বললো যে, তখন খুব হাসি পাচ্ছিলো । তারা জানেনা আমি নিজেই সাইকোদের ডক্টর।
আর গল্পের ব্যাপারে বলবো সামিরার এই রহস্যময় কেইসস্টাডি নিয়ে আমরাও কম বিস্মিত হইনি। তবে গল্পাকারে লিখলে কতটুকু সফল হবো জানিনা। সফলতা বিফলতা ব্যাপার না । ব্যাপার হলো আমাদের কেইসস্টাডিটা। সাথে থাকবেন। আপনাকেও শুভকামনা।
২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: যাক এতক্ষণে গল্পের অনেককিছুই ধরতে পারছি। রহস্য তো একটা ছিলই বলছিলাম।
গল্পটা সত্যিকারের ঘটনা সেটা মনে হয় আগে কেউ ধরতেও পারেনি। আমার কাছেও অদ্ভুত লাগতো। এখন বুঝলাম কেন লাগে! সত্য তো, তাই!
রাইটিং বেশ হচ্ছে। থামাবেন না লেখা। লিখে যান।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
বনমহুয়া বলেছেন: সাথে থাকুন রক্তিমভাই। লিখে ফেলবো শিঘ্রি।
২১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার লাগছে । বেশি আবেগের দিকে মোড় নিচ্ছে ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ।
২২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
নিমগ্ন বলেছেন: আমার নামে বদনাম করতেছেন। আমি কিন্তু গঠনমূলক আলোচনায় বিশ্বাসী। আপনি সাইকিয়াট্রিস্ট কি দেখান নি? এই যে আপা! আমি আপনার ভালোর জন্য বলছি। সাইকো হওয়া খারাপ কিছু না। এটা হতেই পারে। এ নিয়ে আত্মসম্মানহীনতায় ভুগা জ্ঞানের অপরিপক্কতারই লক্ষণ।
আমার নামে আপনি যা ইচ্ছে তা বলতে পারেন। তাতে কিছু আসে যায় না। আমার কি লাভ কি ক্ষতি সেটা আমিই বুঝবো। তবে খেয়াল রাখবেন আপনার কি ক্ষতি হচ্ছে। দেখুন, আপনারই ইমেজ নষ্ট হবে তাতে। আর আপনাকে ভালবেসেই বলছি, একজন সাইকিয়াট্রিস্ট দেখান আপা। আপনার মাথার নাটবল্টু যা ঢিলে হয়েছে তাতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা আছে।
সো.........
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
বনমহুয়া বলেছেন: নিজের ছোট মনের পরিচয় অনেক দিসেন। আমার পোস্টে আসবেন না। আপনার মত ছোটলোককে আমার এইখানে কোনো দরকার নাই।গঠনমূলক আলোচনা করেন না? মানুষের পিছে লেগে হাজারে হাজারে মালটি নিক বানাইয়া করেন গঠন মূলক আলোচনা। পাগলে কি না বলে।
২৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১১
নিমগ্ন বলেছেন: মানুষরে ছোটলোক বলাতেই যদি বড়লোক হয়ে যেতে পারেন তবে হয়ে যান, আফা।
আর আমি কিন্তু উদার মনের মানুষ। আমার পোস্টে কাউরে আসতে বারণ করি না। কাউর সাথে গালাগালি করি নাহ। তয় মাঝে মধ্যে গলাগলি করি। মতের মিল হইলে ইচ্ছে করে গলায় গলা মিলিয়ে সুললিত গলায় গেয়ে গান গাই গভীর অনুভুতি নিয়া।
আর গঠনমূলক সমালোচনা করাটা যার কাছে ছোট মনের পরিচয় সে মানসিক রোগের কোন পর্যায়ে আছে সেটা আমি জানি। অনেকেই জানে, খালি আপনে জানেন না আফা।
আর মানুষের পিছে কেন লাগতে হবে। পিছে লাগে তো ডাক্তাররা। তাই না?
ঠিকাছে। আমি কথা বেশি বলে ফেলতেছি। আপনে আপাতত ফ্রিজের ভেতরে মাথা ইনপুট কইরা আউটপুটে আইসা দেখেন লোকেরা কি ভাবতাসে। হেঃ হেঃ
২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নিমগ্ন বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন না কেন??
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
বনমহুয়া বলেছেন: পাগল ছাগলদের কথার আর উত্তর দেবোনা।সিদ্ধান্ত নিসি।
২৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
নিমগ্ন বলেছেন: ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯ ০
লেখক বলেছেন: পাগল ছাগলদের কথার আর উত্তর দেবোনা।সিদ্ধান্ত নিসি।
ওঃ এই কথা....? কিন্তু উত্তর না দিলে এই কথা কিভাবে বললেন?
হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন?? ওহঃ আফা..... আমি তো আগেই বলছিলাম। এইরাম কিছু হইবেই। প্লিজ একজন সাইকিয়াট্রিস্ট ডাক্তারের কাছে যান। পারলে কালই। এই রোগটা আর বাড়তে দেয়া উচিত না।
প্লিজ.প্লিজ.প্লিজ.
{আমি পাগল না ছাগল সেটা ডিফাইন করার কে আপনি? এটা ডিফাইন করার অধিকার আছে শুধু ৪ জনের। ১. মা, ২. বাবা, ৩. বড় আপা, ৪. আমার হবু লাইফ পার্টনার। রিমাইন্ড ইট}
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
পার্থিব পার্থ বলেছেন: অজানা বন্ধুর পথ.........খুব কঠিন কিছুনা।