![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আর কতোটুকু পারি ? কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়, আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়।
সামিরা ও তার শেষ কথা
আমি চুপচাপ বসে থাকি আজকাল। শুধু ভাবি আর ভাবি। মাথার ভেতরে চিন্তাগুলো ঘুরপাক খায়। কখনও ঘুম ভেঙ্গে উঠে বিছানাতেই বসে বসে ভাবি। প্রহর গড়ায়, খেয়াল থাকেনা আমার। কখনও বা জানালার ধারে দিগন্তে দৃষ্টি মেলে চলে যাই সুদূর অতীত ভাবনায়। কখনও বারান্দার ইজি চেয়ারে চুপচাপ বসে থাকি, একা একা, চোখ বুজে নিশ্চুপ, ভাবি ফেলে আসা ৯ টি বছর। সাত পাঁচ, নয় ছয় আমার ভাবনাগুলোর কোনো মাথা নেই, মুন্ডু নেই। আমি আজকাল আর কিচ্ছু করিনা। কিচ্ছু পারিনা আমি। আমার একটাই কাজ শুধু আমার ভাবনাদের নিয়ে ভাবা। ভাবনাগুলো ছিড়ে ছিড়ে যায়। কোনোভাবেই তাদেরকে আমি এক সুতোয় আর গাঁথতে পারিনা। বিছিন্ন ভাবনায় ভাসতে থাকি আমি খড়কুটোর মত।
আমার ভাবনায় পুরোটা জুড়েই শুধু পার্থ। আমার মাথাতে আজ আর কিছুই নেই। বোধ বুদ্ধি জ্ঞান, সবই হারিয়েছি আমি। পার্থ আমাকে হারিয়ে দিয়েছে। আমার সকল আনন্দ, ভালোলাগা, ভালোবাসা এবং অভিমান ও জিদের খেলায় হেরে গেছি আমি আজ। আমি ভাবি। আমার সামনে অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সব একাকার হয়ে যায়। কি চেয়েছিলাম আমি আর কি হলো! আসলে দুঃখ যাদের জন্ম লিখন তাদের কখনও সুখের মুখ দেখা হয়না। বা সুখ তাদেরকে কখনও ধরা দেয় না।
পার্থ এমন করে ভেঙ্গে পড়বে বা সে ভেঙ্গে পড়তে পারে আমি স্বপ্নেও কখনও ভাবিনি। আসলে পার্থকে আমি জীবনের প্রতি উদাসীন, জগতের প্রতি হেলা ফেলায় কাটিয়ে দেওয়া এক চির সন্যাসী বালকই ভেবেছিলাম। কিন্তু জানা ছিলোনা তার দুর্বোধ্য অভিমানের বলয়রেখা। কোন গোপন তুনে সে লুকিয়ে রেখেছিলো নির্মম অদৃশ্য সেই অস্ত্র, ৯ টি বছরে কখনও বুঝিনি আমি। যে অস্ত্রে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলা যায় এক নিমেষেই যে কোনো পাথর হৃদয়। আসলে পার্থের মত করে আমার জন্য আগে কেউই কখনও এমন করে ভাবেনি। আমার কষ্টগুলোকে আমার ভালোলাগা ভালোবাসা বা আমার আনন্দগুলো যে ওর কাছে এত দামী ছিলো আমি কখনও তা বুঝিনি। নিজের ভালোলাগা বা আনন্দের কোনো মূল্য ছিলোনা তার নিজের কাছে কিন্তু আমার আনন্দগুলো, ভালোলাগাগুলোকে সে সবার আগে স্থান দিয়েছিলো। আমি নির্বোধ পার্থের জটিল মনস্তত্বের কাছে পরাজিত হয়েছি আমি।
একদিন অনেক আগে আমাদের ডিপার্টমেন্টের রন্টি এক আড্ডায় বলতে গেলে অকারনেই গায়ে পড়ে লাগতে এসেছিলো পার্থের সাথে। আমার ভীষন রাগ হয়েছিলো কিন্তু পার্থ আমাকে তাকে কিছুই বলতে দিলো না। আমাকে টেনে নিয়ে আসলো সেখান থেকে। সে এমটা করলো কেনো, তাকে আমি জিগাসা করতেই সে বললো, রন্টি তোমাকে পছন্দ করে খুব তাই আমি চাইনা যে তুমি তাকে হার্ট করো। আমার চোখ তো ছানাবড়া। বলে কি সে? আমি বললাম, আমাকে পছন্দ করে বলে তোমাকে হার্ট করে সে পার পেয়ে যাবে পার্থ? সে কিছুতেই হতে পারেনা। সে বললো, আমাকে কে কি করলো আমার কিছু যায় আসেনা। তুমি জানোনা? আমি যে এসবের উর্ধে থাকতে শিখেছি। তবে যারা তোমাকে লাইক করে আমি তাদেরকে লাইক করি সামিরা।
আর একদিন, আমি বললাম, তুমি যদি ঐ গাঞ্জাখোর ইফতির সাথে আর কোনোদিন মিশবা তো আমি তোমাকে মজা দেখাবো। সে বললো ওকে মজা দেখাও, আমি বার বার তোমার কাছে হেরে যাবো। আমি অবাক হয়ে জিগাসা করলাম, মানে কি? সে বললো তোমাকে আমি সব সময় জয়ী দেখতে চাই সামিরা। তোমার বিজয় আমার ভালো লাগে।আমি আমাকে নিয়ে ভাবি না। প্রতিযোগীতায় অংশ নেবার কোনো মানষিকতাই নেই আমার । তবে আমি তোমাকে সাকসেসফুল দেখতে চাই। তোমার প্রতিটি কাজেই। সামিরা তুমি সবখানেই জয়ী হও। সেই আমার ভালো লাগা। কবিগুরুর মত বলতে চাই, তোমার জয় যে আমারই জয়। এসব শুনে খুব হেসেছিলাম সেদিন। কিন্তু সেই পার্থই আমাকে হারিয়ে দিলো। পার্থকে আমার বলতে ইচ্ছে করে খুব, সবার কাছে তুমি আমাকে বিজয়ী করেছিলে পার্থ শুধু নিজের কাছেই হারিয়ে দিলে আমাকে। কিন্তু পার্থকে আর বলা হয় না সে কথা।
পার্থ আমাকে নিয়ে চরম উৎকন্ঠিত ছিলো। আমার এই মানষিক বৈকল্য ও স্মৃতি হারিয়ে যাবার দোলাচলের খেলায় ডক্টরের দেওয়া সেই খটমট রোগের বিভ্রান্তিতে পার্থ নিজেই বিভ্রান্ত হয়ে উঠলো একটা সময়। সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলোনা রোগটা আমার নিজের। তাতে তার তেমন কোনো দায় নেই। সে নিজেকে অপরাধী ভাবছিলো। ভাবছিলো সব দোষ তার। তার প্রতি আমার তীব্র ভালোবাসার ঔদাসীন্যতা,অবহেলা ও সবার উপরে সিলভিয়ার সাথে সেদিনের সেই ঘটনাটা দেখে ফেলা। সে ভেবেছিলো, এই বিশ্বাসঘাতকতাটা বুঝি আমি সহ্য করতে পারিনি আর এসব মিলিয়েই ঐ স্মৃতি হারানো রোগ এ্যলঝেইমারের জন্ম হয়েছিলো আমার মাঝে।
আসলে পার্থ জানতোনা, সে ঘুর্নাক্ষরেও সপ্নেও বুঝতে পারেনি যে আমাকে সে মাথার উপরে তুলে রেখেছিলো , যে আমাকে সে তার জীবনের সবটুকু ভালোবাসা দিয়েছিলো সেই আমি প্রতিশোধের নেশায় পাগল হয়ে উঠেছিলাম সেদিন। পার্থের যেই উদাসীন চরিত্রকে একদিন ভালোবেসেছিলাম আমি সেই উদাসীনতাই আমার কাল হলো। পার্থের উদাসীনতা, বিশ্বাসঘাতকতা আমার ভালোবাসাকে মূল্যহীন করে তুলেছে এই ভাবনাটা কুরে কুরে খাচ্ছিলো আমাকে। আমি তো পার্থকে জীবনের চাইতেও ভালোবেসেছিলাম তাহলে কেনো সেদিন পার্থ আমাকে মিথ্যে বলে সিলভিয়ার সাথে সেই বিকেলে দেখা করতে গিয়েছিলো?
এ প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। পার্থ এমনকি সিলভিয়াও বার বার বলতে এসেছিলো ব্যাপারটা নিয়ে আমাকে। কিন্তু আমি তাদের কোনো কথা শুনিনি। আসলে আমি শুনতে চাইনি। ভুলে যাবার অভিনয় করেছিলাম। হেসে উড়িয়ে দিয়েছি যেন আমার কিচ্ছু মনে নেই। আমি একের পর এক ঘটনাগুলো ভুলে যাবার অভিনয় করেছিলাম পার্থের কাছে। আমার জন্মদিন ভুলে যাবার প্রতিশোধ নিতে, আমার পছন্দ, অপছন্দের কোনো মূল্য না দিয়ে কিছু ব্যাপারে নিজের মতামতের গুরুত্ব দেবার কারণে। আমাকে মিথ্যে বলে সিলভিয়ার সাথে সেদিন দেখা করতে গিয়ে পার্থ আমার ভালোবাসার যে চরম অপমান করেছিলো সেই প্রতিদান তাকে দিতেই হবে এমন এক ভয়ংকর নেশায় মত্ত হয়ে উঠেছিলাম আমি। কিছুতেই মেনে নিতে পারিনি আমার ভালোবাসার অবমূল্যায়ন।
পার্থ ভুল করেছিলো। এমনকি সাইকিয়াট্রিস্ট জহিরুল হকের সাথেও আমি নিখুঁত অভিনয় করেছিলাম। ভুলে যাবার অভিনয়। ডক্টর থেকে শুরু করে পার্থ ও আমার আশে পাশের মানুষগুলোকে সেই বিভ্রান্তির জালে জড়িয়ে নিষ্ঠুর প্রতিশোধের ক্রুঢ় হাসি হাসতে চেয়েছিলাম আমি। আমার কখনও স্মৃতি হারাবার রোগ হয়নি। এ্যালঝেইমার অসুখটার নাম আমি শুনিনি পর্যন্ত আগে। আমি শুধু প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিলাম। আমি জিততে চেয়েছিলাম।
কিন্তু হেরে গেলাম আমি। আমার স্মৃতি হারাবার ক্রম অধঃগতীতে বা আমার নিখুঁত অভিনয়ে পার্থের সহ্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলো। আমি প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিলাম বটে কিন্তু এতটা আশা করিনি। আমি পাগল হয়ে উঠেছিলাম আমার ভালোবাসার অপমানে কিন্তু আমি তো সত্যিই পার্থকে ভালোবাসি। আমি তোমার বুকের গভীরে শুধু একটু গভীরতর জায়গা করে নিতে চেয়েছিলাম পার্থ । আমি তোমাকে হারাতে চাইনি।
সেই তুমি আমাকে ছেড়ে চলে গেলে......
চিরতরে.....
না ফেরার দেশে......
সকল সহ্যের বাঁধ ভেঙ্গে .........
অপার শান্তির দেশে.........
আমি যখন খবরটা শুনলাম। তখন থেকেই ভাষা হারালাম আমি। এবারে কোনো নির্ভেজাল অভিনয় ছিলোনা। অনেক চেষ্টা করেও আমার গলা দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছিলো না । আমি আজও ভাষা ফিরে পাইনি। বাবা এ ক'বছরের দেশে বিদেশে অনেক বড় বড় ডক্টর দেখিয়েছেন কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। এখন আমার দুঃখ বা কষ্টের প্রবলতর মোহনায় আমার দুচোখে ঝরে শুধু গ্লানিময় স্রোতধারা। আমি বসে থাকি তেপান্তরের মাঠে। আশা ও নিরাশায়.....
যদি কোনোদিন ফিরে আসো তুমি.....
পার্থ......
আমি অপেক্ষায় থাকবো......
তোমার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকবো পার্থ...
অনন্ত কাল..............কিংবা পরকালেও....
যদি কোনোদিন ফিরে আসো তুমি ........
আমরা গড়বো আবারও কোনো রচনা সমগ্র
কিংবা আমাদের দুঃখ বা কষ্টগুলোর অজানা উপাখ্যান......
যেমনটা কথা ছিলো .....
১১টা বছর ধরে....
গুনে গুনে ১১টা বছর......
চাষ করবো আমরা একটি পূর্নাঙ্গ বড় গল্প
কিংবা কোনো মায়াবী উপন্যাস....
হতে পারে কোনো মায়াবী জ্যোসনায়
সে গল্পের শুরু....
শেষ হবে কোথায় তার ....
জানা নেই .......
জানা নেই তার, ভূত- ভবিষ্যৎ কিংবা ভালো মন্দের...
এ অর্ধ সমাপ্ত উপন্যাসটি স্থগিত রইলো....
কিংবা এখানেই তার শেষ.....
পার্থ আর সামিরার উপাখ্যান
এখানেই শেষ কিংবা শুরুই
ছিলো না যার কোনোদিন ......
পার্থ......তুমি যেখানেই থাকো .... অনেক ভালো থেকো........
এক্সট্রা ইনহেলার সঙ্গে রাখতে কখনও ভুলো না তুমি .......
আমার এই একটা কথা অন্তত রেখো......
আর বাকী সব ভুলে যেও.......
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
বনমহুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকভাই।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
পার্থিব পার্থ বলেছেন: সব গল্পই একদিন শেষ হয়! সামিরা কখনো হারেনি। সামিরা কখনো হারতে পারেনা। সামিরা কখনো হারবে না!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
বনমহুয়া বলেছেন:
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
পার্থিব পার্থ বলেছেন: সামিরা হারেনি। সামিরা যা চেয়েছিল তাই হয়েছে। আর পার্থের কথা ভেবে লাভ নেই! হি অজ জাস্ট গুড ফর নাথিং। সামিরা যা করেছে ঠিকই করেছে। সামিরা কি কখনো ভুল করতে পারে? কখনোই না। সামিরা হচ্ছে নিজের জগতে বাস করা একজন বিশুদ্ধ মানবী। যে বিশুদ্ধ মানবীর সাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত পার্থের জন্য অনেক অনেক বিশেষ কিছু। এ নিয়ে আমার সাথে তর্ক করতে এসনা। আমি তর্ক করার মুডে নেই।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮
বনমহুয়া বলেছেন: তোমার ম্যুড কখন ভালো হবে?
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
পার্থিব পার্থ বলেছেন: যেদিন আবার অমানুষ হব সেদিন। যেদিন আবার কোন কিছুই স্পর্শ করবেনা সেদিন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
বনমহুয়া বলেছেন: বুঝেছি। বরশু।
মানে বুধবার।
কিন্তু তোমার সাথে আমার মহা জরুরী কথা আছে।
বিপদ সংকেত ১১
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
পার্থিব পার্থ বলেছেন: যেভাবে ভালো আছো সেভাবেই অনেক অনেক ভালো থাকা হোক। আমি কোমায় যাচ্ছি!!! যদি কখনো জ্ঞান ফিরে আবার দেখা হবে। যদি না ফিরে তবে মনে রেখ, কখনো বলা হয়নি তুমি অনেক ভালো, অনেক ভালো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
বনমহুয়া বলেছেন: খুব কিন্তু খারাপ হচ্ছে । বলে দিলাম
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: শেষ নাকি এইটা?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
বনমহুয়া বলেছেন: রক্তিমভাই।
পার্থর ঢং শুরু হইসে। তাই রাগ করে শেষ করে দিসি।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুট করেই যেন সবকিছু তালগোল পাঁকিয়ে গেল। সমস্যা নাই গল্পে এটা হতেই পারে। তবে এইভাবে শেষ হয়ে যাওয়াটা পাঠকের জন্য সমস্যাই।
ভাল লেগেছে যথারীতি। শুভকামনা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
বনমহুয়া বলেছেন: গল্পের নাম ভ্রান্তি ছিলো। আর এটা কেইস স্টাডি ছিলো। আমি আর পার্থ কেইসস্টাডিটাকে লিখবো ঠিক করেছিলাম। কেইসস্টাডিটা খুবই রহস্যজনক ছিলো। মেয়েটার আসলে এ্যালঝেইমার হয়নি। সে প্রতিশোধ নিতে ইচ্ছা করে ছেলেটার মত সব কিছু ভুলে যেত। ছেলেটা উদাসীনতায় যা করতো। এরপর ছেলেটা নিজেকে মেয়েটার এই মানষিক অসুখের জন্য দায়ী ভাবতে শুরু করে এবং নিজেই একসময় আত্মগ্লানিতে ভুগে ভুগে অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। পরে মেয়েটা শিকার করে যে তার সেটা প্রতিশোধ নেবার অভিনয় ছিলো। মেয়েটা এতই অপমানিত হয়েছিলো যে তার কৃতকর্মে সে মোটেও লজ্জিত বা অপরাধী বোধ করেনি।
গল্পের নাম ভ্রান্তি ছিলো তাই শেষে একটু মোড় ঘুরিয়ে পাঠকদেরও ভ্রান্তিতে ফেলে দিলাম। তাছাড়া কাল রাতে পার্থ হঠাৎ বেঁকে বসলো সে লিখবে না আর পার্থের ফ্লাশ ব্যাক। তাই নিয়ে আমিও ভেবেছিলাম লিখবোনা। পরে আজ মাইন্ড চেঞ্জ করে লিখলাম আর শেষ করে দিলাম।
পাঠক একটু বিভ্রান্তিতে পড়েছে কারণ একটু মোড় ঘুরানোতে । কষ্ট করে সবগুলো পর্ব পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা গেম চেঞ্জারভাই। আপনার সাসভাই আর নিমগ্নভাই আরও দু একজন যারা তেড়ে মেড়ে এসেছিলো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে দিয়েন । বিদায়।
পরে কখনও আবার যদি আসি দেখা হবে।
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার সাসভাই আর নিমগ্নভাই আরও দু একজন যারা তেড়ে মেড়ে এসেছিলো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে দিয়েন । বিদায়।
সাস ভাইকে না হয় জানাতেই পারি। ঐ কচুপোড়া নিমগ্নকে কোত্থেকে পাই?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বনমহুয়া বলেছেন: নিমগ্নকে না পেলে নিজেতেই নিমগ্ন হয়ে যাবেন। এনিওয়ে ধন্যবাদ নিরন্তর।
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: শেষটায় পুরাপুরি ভাবে শকড। আমি এমনভাবে আশা করিনি। পুরো সিরিজটা জুড়েই একটা থ্রিল কাজ করেছে।
এইটা একটা থ্রিলিং রোমান্টিক গল্প। আমি অবাক যে, রোমান্টিক যার একদমই ভাল লাগে না - হূমায়ুন আহমেদের রোমান্টিক গল্প যার ভাল লাগেনি, তাকে এটা ভাল লাগিয়ে দিয়েছেন।
অসাধারণ একটা সিরিজ ছিল। অনেকদিন পর বেশ ভাল একটা বড় গল্প পড়লাম। গল্প না ঠিক উপাখ্যান।
আপনারা দুইজনে মিলে অসম্ভব ভাল লিখেছেন। একটা সময় পর্যন্ত বুঝাই যায় নি যে এটা দুজনের লিখা।
আশা করবো, পরেও একটা ভাল লেখা পাব আপনার বা আপনাদের থেকে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
বনমহুয়া বলেছেন: এত প্রশংসার যোগ্য কি আমরা? আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নেই । আপনি ধৈর্য্য নিয়ে আমাদের এই কেইসস্টাডি এক্সপেরিমেন্ট গল্প পর্বগুলি সব পড়েছেন। আমরা চেষ্টা করবো আবারও কিছু লিখতে। তবে বর্তমানে আমরা দুজনই জীবনযুদ্ধে একটু ব্যাস্ত থাকছি।
সময় করে আবার লিখতে চেষ্টা করবো। শুভকামনা জানবেন রক্তিম।
১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
জেন রসি বলেছেন: গল্পটা এভাবে শেষ হবে ভাবিনি। গল্পে চমক ছিল। আপনার লেখার হাত এবং গল্প বলার ক্ষমতা অসাধারন। এক মুহূর্তের জন্যও কিছু ব্যাপার সত্য মনে হচ্ছিল। হয়ত এটাই গল্পের সার্থকতা।
ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা রইল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
বনমহুয়া বলেছেন: শুভকামনা জেন রসি। আপনি, গেমভাই ও রক্তিম আপনারা ছিলেন এ গল্পের নিয়মিত পাঠক। আপনাদের তিনজনের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা।
সাথে সাহসী, নিমগ্ন ও চ্যাং ভাইকেও জানাই শুভকামনা। আপনাদের সাথে লড়াইটা উপভোগ্য ছিলো।
১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
চ্যাং বলেছেন: পিলাচ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
বনমহুয়া বলেছেন: চ্যাং ভাই ভালো থাকবেন।
১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
এস কাজী বলেছেন: গল্পের আগের পর্ব থাকলে আমার পড়া হয়নি। তাই এই লেখাটা আমার কাছে অর্ধেক অর্ধেক মনে হচ্ছে। তবে ভাল লেগেছে।
কিন্তু একটা ব্যাপার, আপনার লেখার স্টাইল আর স্পরসিয়া'র লেখার স্টাইল কিছুটা কাছাকাছি। দুজনের ভাবনা চিন্তার মাঝে অদ্ভুত মিল। ধন্যবাদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
বনমহুয়া বলেছেন: আগের পর্বগুলান না পড়লে এইটা অর্ধেক লাগবে এটাই স্বাভাবিক।
স্পরসিয়া মানে স্পর্শিয়া? তার লেখার সাথে আমাকে তুলনা করায় সন্মানিত ও একই সাথে লজ্জিত বোধ করছি। এই ব্লগে আমার পড়া সকল লেখার শ্রেষ্ঠ লেখা স্পর্শিয়ার লেখা। তার লেখা পড়ে কোনো কমেন্ট করার ভাষাও খুঁজে পাইনি আমি। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
এস কাজী বলেছেন: দুঃখিত স্পর্শিয়া বানান টা ভুল লিখার জন্য। আসলে সত্যি কথা উনার পাথরকুচির গল্পের সিরিজটা অসম্ভব সুন্দর ছিল। না, সত্যি আপনি ভাল লিখেছেন এবং স্পর্শিয়া 'র লেখার ধরন প্রায়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
বনমহুয়া বলেছেন: আমি কিন্তু কাউকে নকল করি নাই বা উনাকে নকল করেও লিখি নাই আর এই লেখা একটা কেইসস্টাডি। আর লিখেছি আমরা দুজন। আমি সামিরার অংশটুকু আর পার্থীব পার্থ পার্থের অংশটুকু।
পার্থীব পার্থের কমেন্ট আমার কমেন্টবক্সে পাবেন। তবে এই পর্বে তার লেখা নাই।
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
এস কাজী বলেছেন: আমি আবারো দুঃখিত আপনি যদি আমাকে ভুল বুঝে থাকেন। আমি অরকম কিছু মিন করিনি। বলেছি আপনার লেখা আসলেই উচ্চমার্গের। ধন্যবাদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
বনমহুয়া বলেছেন: উচ্চমার্গের? আবার লজ্জায় ফালায়া দিলেন। একজন কইছে মানুষ নাকি আমাকে সান্তনা দিতে ভালো ভালো বলে আসলে কিছুই হয়না।
"আপনার কি মনে হয়? আপনার লেখাটা অনেক ভাল হচ্ছে? বা....হচ্ছে! অন্যরা আপনার ব্লগে কমেন্ট করছে আপনি যাতে এর থেকে ভাল কিছু লেখেন সেজন্য! অথচ আপনি আপনার প্রত্যেকটা পোস্টে কারো না কারো সাথে ঝগড়া করতেই আছেন? পরিবার থেকে কিছু শিখায় নি কখনো? গাঞ্জা খেয়ে লেখাপড়া শিখছেন নাকি?
ভাল হয়ে যান? ভাল হতে পয়সা লাগেনা! আর ভাল হতে না পারলে সামু ছেড়ে দূর হয়ে যান? আপনার মত ব্লগারের দরকার নেই এখানে....!!"
এই দেখেন। এখন কন কারে বিশ্বাস করবো?
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এত লম্বা একখান সিরিজ পড়লাম এত কষ্ট কইরা। বিনিময়ে কোন পুরষ্কার পাইলাম না।
এইডা কিছু হইলো!!
আফা খাওয়াইবাইন কবে? কয়ালাইন।
জেন রসি আর গেম চ্যাঞ্জার ভ্রাতারা, আপনেরাও তো পড়ছেন - আন্দোলন একটা শুরু করবেন নাকি আফার বিরুদ্ধে?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
বনমহুয়া বলেছেন: গাঞ্জা খাওয়াইতে পারি। উপরের মন্তর্যের উত্তরে আমাকে দেওয়া একজনের বিশেষ মন্তব্য দ্রষ্টব্য। উহা আমার প্রিয় খানা।
খাইবাইন নি?
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এত পুষ্টিকর খাবার মানুষ খেতে পারে নাকি? খেলে তো শরীরে পুষ্টির পরিমাণ বেড়ে পুষ্টিবেটিকতায় ভুগবো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
বনমহুয়া বলেছেন: পুষ্টিবেটিকতা নিউ ডিজিজ। নতুন ডিজিজ আবিষ্কারে আপনাকে নোবল দেওয়া হইবে।
১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এস কাজী ভাই অতিশয় ভাল মানুষ , বিশ্বাস করা যায় ।
দুএক পর্ব পড়ে লিখা নিয়ে কোন কমেন্ট করতে চাইছিনা ।
যারা সকল পর্ব পড়েছেন তাঁদের কমেন্ট সমুহ পড়ে , টোটাল সিরিয়ালটাকে মানসম্পন্ন বলেই মনে হল ।
দুজনে লিখেছেন এই আইডিয়াটা ভাল লেগেছে । শুভ কামনা ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
বনমহুয়া বলেছেন: এস কাজী ভাইকে বিশ্বাস দিলাম।
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ আপনারে। আর দুজনের আইডিয়াটার কারণ ছিলো সামিরার অনুভুতি আমার বয়ানে ধরে রাখা আর পার্থের অনুভুতি পার্থীবের বয়ানে। ভালো থাকবেন।
১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: @রক্তিম ভাই
উনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে যাওয়ার মতো সাহস সঞ্চয় করতে পারবেন তো?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
বনমহুয়া বলেছেন: আমাকে কি ফুলন দেবী মনে হয়?
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এই বছর তো নোবেল দেওয়া শেষ। পরের বছরের জন্য কমিটিতে আমার নাম পাঠাইয়া দেন।
আগে ভাগে পায়া ফেললেই ভাল। নাহলে আবার কে না কে রোগটা চুরি করে বসে কে জানে!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
বনমহুয়া বলেছেন: না এই রোগের স্বত্বাধিকার আপনারে দেওয়া হইলো। নো ওরিজ।
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: @গেম চেঞ্জার ভাই,
আপনি তো আছেনই। উনি যেই চালই চালুক না কেন, আপনি সুন্দর করে গেমটা চেঞ্জ করে দিবেন। নামের সার্থকতা দেখানোর এইতো সুযোগ ভাই।
রসি ভাই তো আছেনই। বেশি তেড়িবেড়ি করলে রসি ভাইয়ের থেকে রশি ধার নিব না হয়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮
বনমহুয়া বলেছেন: চাল, ডাল, গেম, রশি দিলে খিঁচুড়ি বানায়া দিতে পারি। তাই খাইয়েন।
২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: রশি দিয়া খিচুড়ি ক্যামনে বানাইবেন? আগে আমার মাথাত ঐডা ঢুকা দরকার। তারপরে ভাবতে হবে, রান্না করা খিঁচুড়ি খেলে পেটের কয়টা বাজবে?
অনেক রিসার্চের বিষয়! আগেই কিছু কইতে পারতেছি না। খিঁচুড়ি খাওয়ায়া ভ্রান্তিতেও ফেলতে পারেন। ঠিক ঠিকানা তো নাই কোন তার।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
বনমহুয়া বলেছেন: সবকিছু মিলায়া ঝিলায়াই খিঁচুড়ি হয়। আর কইয়েন না সেদিন আমি ক্যান্টিনের খিঁচুড়ির মাঝে স্টেপলার পিন পাইসি। খাইলে তো নাড়িভুড়ি ফুটা হয়া যাইত। সাধে কি বলে ডালে চালে খিঁচুড়ি? ডালে চালে, তারে , পিনে, দড়িতে রশিতে সবকিছু দিয়াই খিঁচুড়ি পাকান সম্ভব।
২২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নিমগ্ন বলেছেন: রাগ দুঃখ কমান। ভবিষ্যৎ ভাল হইপে....
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বনমহুয়া বলেছেন: রাগ কমান যাইপে না। আর দুঃখ নাই। রাগ কমাইলে আর দুঃখ থাকলে কি আপনাদের মত দুই একটা মুখোশধারী মনুষ্যদের মুখোশ খোলা যাইপে কন? যদিও আই এনজয় দ্যা সন্মিলিত প্রচেষ্টা আপনাদের দুইজনের। হো হো হা হা
২৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
নিমগ্ন বলেছেন: রাগ কমাইলে আর দুঃখ থাকলে কি আপনাদের মত দুই একটা মুখোশধারী মনুষ্যদের মুখোশ খোলা যাইপে কন?
এইতো! ভাল কথা কইলাম তাও গায়ে পড়ে ঝগড়া করবার মানসিকতা। ঐ দিনের লেসনে কাম কাইজ হইবো আশা না করাটাই তাইলে ঠিক আছিলো। তয় একটা বিষয় পরিষ্কার হইলো তোমার মতো সাইকোরে বিয়া কইরা এর পরে ঠিকঠাক করতে হইপে। তা নইলে হইবো না।
(এনিওয়া আমি আর কোন কথা কমু না। কারণ আমার রাগ উঠুক তা আমি চাই না। আমি লগআউট করতাসি।)
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪
বনমহুয়া বলেছেন: আমার মত সাইকোরে বিয়া ! পার্থরে ডাকবো? মাথায় ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করতে তার বেশি সময় লাগবো না কইলাম। আর জানতাম না আপনিও ওদের মানে এক ফুল দো মালি মানে এক নিক কয়েক মালটিদের মত আপনিও যে যৌথ প্রযোজনা একখান বিয়া পাগলা লোক।
বিয়া ছাড়া দেখি আপনাদের আর কোনো চিন্তায়ই নাই। গায়ে পড়ে ঝগড়া লাগাই নাই তবে আপনাদের লম্ফঝম্ফ দেখে মজা পাই বিয়া পাগলা ভাই, তাই একটু উসকাই দেই। লাফান আরও লাফান। লগ আউটই হইয়া থাকেন আর লগ ইন কইরেন না । লগ আউট হইয়া লাফান ।হে হে
২৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
পার্থিব পার্থ বলেছেন: আপনরা সবাই বিয়া করে ফেলেন। আর আমাদের দাওয়াত দিতে অবশ্যই ভুলবেন না। মহুয়া, তুমি মজা পাচ্ছ দেখে ভালো লাগছে। ওরা ভাবছে ওরা তোমাকে রাগিয়ে দিচ্ছে। আসলে তারা নিজেরাই.........
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
বনমহুয়া বলেছেন: পার্থ তারা বিয়ে পাগলা। একজনকে সেদিন বুঝলাম, আজকে আবার নিমগ্ন। তারা বিয়ে করুক। গায়ে হলুদ বিয়ে বৌভাত সবখানে যাবো আমরা।
২৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
পার্থিব পার্থ বলেছেন: যদি ব্যাচেলর পার্টি দেয় সেখানেও যাব!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
বনমহুয়া বলেছেন: চারবার এই সব অনুষ্ঠান হতে পারে পার্থ মানে চারবারে চার চারটা গায়ে হলুদ, চার চারটা বিয়ে, চার চারটা বৌভাত, চার চার টা ব্যাচেলরস পার্টিও ! ওয়াও ওয়াও! কত অনুষ্ঠান ! কত খানাদানা। ভালোই হবে। একে বিয়ে পাগলা তার উপর চার বার বিয়ে করার রাইট আছে মনে হইতেসে।
২৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
পার্থিব পার্থ বলেছেন: হা হা হা হা হা.................
মহুয়া, তুমি আসলেই অসম্ভব টাইপ একটা মেয়ে!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
বনমহুয়া বলেছেন:
২৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১
নিমগ্ন বলেছেন: এক ব্যক্তি ২ নিকে হাঃহাঃপঃগেঃ
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
বনমহুয়া বলেছেন: বুঝি ফালাইলেন? কা কা ম গে= কানতে কানতে মরি গেলাম।
২৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪২
নিমগ্ন বলেছেন: মহুয়া + পার্থ যে একই ব্যক্তির ২টি নিক সেটা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হইতে হইপে না। অতএব এইসব নাটক আমার জন্য খালিই বিনোদন
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
বনমহুয়া বলেছেন: মহুয়া+পার্থ=? বুঝিতে গেলে আপনারে বিবাহ করিতে হইবে আর সে বিবাহে উপস্থিত থাকিয়া জানাই্য়া দিবো ইউ আর বিশেষ ভাবে অজ্ঞ আমাদের বিশেষজ্ঞ হইতে না পারা বিজ্ঞ।
২৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
নিমগ্ন বলেছেন: বেওকুফীয় বিনোদন
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
বনমহুয়া বলেছেন: ইউ আর আগলি ফেইস বিনোদন।
৩০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
উর্বি বলেছেন: দারুন ..
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
বনমহুয়া বলেছেন: থেংকু উর্বি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
প্রামানিক বলেছেন: আমি যখন খবরটা শুনলাম। তখন থেকেই ভাষা হারালাম আমি। এবারে কোনো নির্ভেজাল অভিনয় ছিলোনা। অনেক চেষ্টা করেও আমার গলা দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছিলো না । আমি আজও ভাষা ফিরে পাইনি। বাবা এ ক'বছরের দেশে বিদেশে অনেক বড় বড় ডক্টর দেখিয়েছেন কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। এখন আমার দুঃখ বা কষ্টের প্রবলতর মোহনায় আমার দুচোখে ঝরে শুধু গ্লানিময় স্রোতধারা। আমি বসে থাকি তেপান্তরের মাঠে। আশা ও নিরাশায়.....যদি কোনোদিন ফিরে আসো তুমি.....
ভাল লাগল।