নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাগী বদমেজাজি এবং অহংকারী একটি মেয়ে

মমিতা

মমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গা রা কেন বাংলাদেশে আসে, আর জাতিসংঘ কেন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছেনা। জাতিসংঘ কি ভীতু?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৫০

রোহিঙ্গা দের আশ্রয় দিতে জাতিসংঘ বাংলাদেশ কে আহবান করছেন, কিন্তু কেন? জাতিসংঘ কেন মায়ানমার কে কোনো প্রকার চাপ সৃষ্টি করতে পারছেন না, এর মানে কি জাতিসংঘ তাঁদের কে ভয় পায়? সহজ উত্তর হ্যা ভয় পায়। কারণ তাঁরা ভীতু কাপুরুষ ছাড়া আর কিছুই নন। ভীতুর দলেরা যদি একটু শক্ত অবস্থান নিত তবে আজ হয়তো লেডি হিটলার নামক ডাইনী মহিলা, অং সান সুচি রোহিঙ্গা দের নাগরিকত্ব এবং পূর্ণ স্বাধীনতা দিত, নির্বিচারে এইভাবে হত্যা করত না।
-
মূলকথায় আসি
অনেকে বলে যে রোহিঙ্গা দের আশ্রয় দেয়া উচিৎ, আবার জাতিসংঘ ও বলে ওদের আশ্রয় দাও, এখন কথা হচ্ছে বাংলাদেশ কেন তাদের আশ্রয় দেবে? আমরা আমেরিকা, ইন্ডিয়া, রাশিয়ার মত বিশাল বড় দেশ যে তাদের কে আশ্রয় দেব। আমরা কি বিশ্বের উন্নত দেশ যে আমরা তাদের আশ্রয় দেব? আমরা যেখানে নিজেরাই খেতে পায়না সেখানে তাদের কেন আশ্রয় দেব।

আজ দেশে লাখ মানুষ খাদ্যের অভাবে আছে, বন্যাদুর্গত প্রায় দেশের অনেক জেলা, আমরা তাদের কেই ঠিক মত সাহায্য সহযোগীতা করতে পারছিনা, সেখানে অন্যদেশের মানুষ কে কেন সাহায্য করব। তাঁরা অসহায় এটা সত্য কিন্তু আমরা যে তাদের চেয়েও বড় অসহায়, সেটাও ভাবা দরকার। পরিশেষে একটা কথায় বলতে চাই এমন না হয়, একদিন আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা নিজেরাই না সংখ্যালঘু হয়ে যায়, যেমন টা হয়েছে ফিলিস্তিনের সাথে।
-
-

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনারা ফিলিস্তিনের মত সংখ্যালঘু হবেন না; কারণ আপনারা ১৯ কোটী, আর বিশ্বে রোহিংগা আছে ১৫ লাখ।

আবার, আপনারা জাতি সংঘের অনেক সাহায্য পেয়েছেন ৪৬ বছর; যখন সাহায্যের কথা আসে, আপনারা ভুতের মত বলতে থাকেন যে, আপনারা নিজেই খেতে পান না।

৪৬ বছর চুরিদারীতে ব্যস্ত থাকলে আপনাডের অবস্হা এই রকমই হবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৪

মমিতা বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব!! জাতি জানতে চাই, আপনি কি আরাকান রাজ্যের বাসিন্দা নাকি, বাংলাদেশের ভেতরের কোনো ঐতিহাসিক দেশের নাগরিক :)

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:১৪

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের নিজেরই খাবার ও বাসস্থানের সংস্থান নেই সেখানে অন্য দেশের মানুষকে কিভাবে আশ্রয় দেবে?আর কজনকে দেবে?রোহিঙ্গাদের বাচাঁর রাস্তা নিজেদেরই খুজে পেতে হবে। জাতিসংঘ চুপ করে থাকার মুল একটা কারন হচ্ছে রোহিঙ্গারা মুস্লিম। এখনতো আবার ডাইনি সুচী তাদের ইস্লামি জঙ্গী আখ্যা দিয়েছে!! বাংলাদেশের আশ্রয় প্রদান কোন স্থায়ী সমাধান না। রোহিঙ্গারা প্রান বাচাতে ধর্মান্তরিত খ্রীস্টান হয়ে যেতে পারে। তখন হয়ত মিশনারীগুলো তাদের হয়ে লড়তে পারে।

কাজী নজ্রুল ইস্লামের '' মৃত্যু ক্ষূধা ''নামের গ্রন্থটি ধারাবাহিক নাটক আকারে বহু বছর আগে বিটিভিতে প্রচারিত হয়েছিল।মনে আছে সেখানে দেখেছিলাম যে , ভারতবর্ষে মুলত ক্ষুধার জ্বালায় বহু হিন্দু মুসলিম মিশনারীতে গিয়ে খ্রীস্টান ধর্মান্তরিত হয়েছিল। এই অঞ্চলে সংখ্যলঘু খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের উৎপত্তি মুলত এই প্রক্রিয়ায় হয়েছে, স্বল্প কিছু আ্যংলো ইন্ডিয়ান বাদে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০১

মমিতা বলেছেন: আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমরা সংখ্যালঘু হব - এরকম ধারণা করা অমূলক বটে। আর এটাও বেশ কনফিউজিং। রোহিংগাদের এখানে জায়গা দেয়াটা ঝামেলার। কিন্তু ওরাই বা কোথায় যাবে?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৪

মমিতা বলেছেন: ওরা কোথায় যাবে সেটা দেখার চিন্তা শুধুমাত্র বাংলাদেশের অবশ্যই না। ওরা কোথায় যাবে সেটার দায়ভার অং সান সুচির কেনোনা এই বেহায়া মহিলা সেই দেশের প্রধান মন্ত্রি। এছাড়া জাতিসংঘের।
-

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উক্ত বিশ্ব বেহায়া মহিলা কিছুই করবে না সেটা তো বুঝাই যাচ্ছে। জাতিসংঘ কবে কি করতে পেরেছে এই জীবনে? মুসলিম শাসকরা তো পুরাই অপদার্থ আর মেরুদণ্ডহীন। তো এখন বলেন কি করা যায়? বাংলাদেশকেই কিছু একটা করতে হবে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

মমিতা বলেছেন: এখন বাংলাদেশ এবং বিশ্ব মুসলিম দেশের উচিৎ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী কে সহায়তা করে আরাকান রাজ্য স্বাধীন করে তাদের জায়গায় তাদেরকেই স্থানান্তর করা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.