নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাইয়ারের কবিতা

আমার হাতদুটো পা হয়ে গেলে আর পা হাত; তাহলে কি তুমি করমদর্নের সজ্ঞাটা পালটে দিবে

আমি ও আমরা

চিরায়ত প্রথার শরীর ইন্সুরেন্স হয়ে গেছে "আপোষ-আপোষ" শিৎকারের রতিচর্চায় লেখালিখি © সংরক্ষিত। ই-মেইলঃ [email protected]

আমি ও আমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রজন্ম চত্বর - গনজাগরণ মঞ্চ

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

প্রজন্ম চত্বর - গনজাগরণ মঞ্চ



ব্যাথ্যার সব বিন্দুর গায়ে মলম মেখে একটা বাঘ কতদিন বেঁচে থাকতে পারে?

এই যেমন আমার ছেলেটি ভেসিনের চোরা কলটি আয়ত্তে নিয়ে গেছে।

আমাদের আরো একটু জায়গার দরকার। রাত্রি গভীর হলে কতদিন দেখেনি

জোনাকি । জানিনা কতকাল আগে রাধা পায়ে পরেছিল মায়াকর আলতা।

ম্রিয়মান চাঁদের তলে চিতলরঙ্গা হাসি কতদিন দেখেনি; জলের সিঁড়ি বেয়ে উঠে

আসা মৎস্যকুমারীর পিঠ। শুধু জেনেছি; ম্রিয়মান আলোয় সমগ্র অন্ধকার ঢেলে

দিলে একটা গোটাল মঞ্চ তৈরী হয়।



ওহে দমের কারিগর!! এবার আমার উঠার সময় এলো।

কেননা নিজস্ব কিছু চেনার চোখে আতাতের শিহরণ জেগেছে।

জন্মান্ধ সব অবয়বগুলি বুক চেতিয়ে রাখা আয়নায় মুখ দেখে।

ধমনীতে টের পাই কলাবেনী শীৎকার।

ছুটে আসছে কচি কচি আগুনের নদী; ফেরারী পতঙ্গের দিকে।

আস্তিনের গিঁট খুলে যায়

কোমর ডুবে যায়

স্যাঁতস্যাঁতে আকাশে এত কান্না জমে আছে কেন?

স্যাঁতস্যাঁতে দেয়ালের চোখে নাকফুলের ভেজাচোখ

কেন নির্ঘুম তাকিয়ে আছে?



ওহে দমের কারিগর!! আমিতো বুনেছি খুব গভীরে আত্নার বীজ

একে একে বেরিয়ে আসছে আদম; অগ্নিপিপাসুই চিরকাল।

অথচ পূর্বপুরুষের কপালের ভাঁজে যেই বিষের শিকড় ছিল; সে

আঁকড়ে রাখবে আঙ্গিনার ফল, রাজহাস-হংসী, তুমি দেখে নিও।



এবার আমার উঠার সময় এলো।

শ্মশানের আগুন এখনও নেভেনাই।

ভয় নেই আমার!!

বিরল করাতের ফলা গলায় বসার আগেই উচ্চারিত হবে

বিছমিল্লাহে মাজরেহা ওয়া মুরছাহা ইন্না রাব্বিলা গাফুরুর রাহিম।



---আল্লাইয়ার



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.