![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবাই তাকে গুরুজী বলে ডাকে। তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই।
উনি যা করছেন, সেটা কি?
মারফতি কিছু?
ঢাকার নতুন পীর?
প্রচুর মানুষ দেখি খালি গুরুজী গুরজী করে সারাদিন।
গুরুজীর আদ্যপাদ্য জানতে চাই।
আমার বাসার ২-৩ জনের মাথা খারাপ করে দিসে গুরুজী। (ল্যাপটপের ওয়ালপেপারে, মোবাইলের ওয়াল পেপারে গুরুজীর ছবি। ভাব খানা এমন, নেক দৃষ্টিতে গুরুজীর দিকে তাকালে সওয়াব হবে।)
(ঘরের দরজা, দেওয়ালে পোস্টার লাগাচ্ছে, যে দিকে দেখিবে, খালি কোয়ান্টাম)
(প্রথমে একজন ৭০০০ টাকা দিয়ে কোর্স করেছে, তারপর সে আরো ১১ জনকে ভিড়িয়েছে, যারা সবাই আমার ফ্যামেলি মেম্বার কিংবা নিকট আত্মীয়। টোটাল ইনভেস্টমেন্ট ১২x৭০০০= ৮৪,০০০ টাকা)
(কথায় কথায় সকাল বিকাল মাটির ব্যাংকে টাকা দান করা। আমার বাসার ২টা মাটির ব্যাংক জমা হইসে, আমাকে ও একটা দিসে, দান করার জন্য।)
(৪ দিনের কোর্স করে গ্রাজুয়েট, তারপর কয়েকদিন সেচ্ছাশ্রম দিতে হবে। তারপর মাস্টার্সে ভর্তি হবার চান্স পাবেন। মাস্টার্স কোর্স করার সময় নাকি ৫ দিন মৌনব্রত পালন করতে হয়। কতযে ধান্ধাবাজী দেখবো? )
(একজন পিছলে পড়ে গেছে, পা এর মাসল থেতলে গেছে মনে হয় , তারপর ও কোনো পেইন কিলার খাই নাই, বলে কিনা, গুরুজীর নিষেধ, কথায় কথায় পেইন কিলার খাওয়া যাবে না,এমনি এমনি এটা ঠিক হয়ে যাবে। ১ সপ্তাহ কাটিয়ে দিলো, শেষ যখন হাটাচলা দায়, তখন বাপ বাপ করে এইস খেলো।)
(তিন চার বার বান্দরবানে গেলো, মেডিটেশন করার জন্য। আমার কাছে মনে হলো, ওমরাহ করতে গেল তারা। (তওবা, তওবা))
(গুরুজীর ওয়াইফকে আবার মা'জী বলতে হয়।)
(অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা। মাঝে ৩ দিন বন্ধ, তার মধ্যে দেড়দিন গেল গুরুজী পিছনে দৌড়াতে। পড়ালেখার নাম গন্ধ নাই। )
(সর্বশেষ: আগামীকাল ও পরশু কি যেন প্রোগাম আছে, তাই আমার বাসার ২ জন সারাদিনের জন্য ভলান্টিয়ার হয়ে গেছে। সকাল ৭টা থেক রাত ৮টা পর্যন্ত। )
সব ঘটনা আমার নিজের ফ্যামেলি মেম্বারদের।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১২
মনিহার বলেছেন: একজনের দেওয়া টেস্টোমনিয়াল দেখেন।
ঠান্ডা-সর্দি আর কাবু করতে পারছে না
শিমুল মাহমুদ
সাংবাদিক
সামান্য দু-এক ফোঁটা বৃষ্টি মাথায় পড়লেই তা সর্দি হয়ে ঝরতো। নাক দিয়ে টপটপ পানি পড়তো। কোনো ওষুধ না খেলে ৭ দিন পর্যন্ত তার রেশ থাকতো। জ্বরজ্বরও লাগতো। এর মূল কারণ যে মানসিক তা বুঝতে পারি ১৯৯৮ সালে কোয়ান্টাম মেথড কোর্সে এসে। কোর্সের তৃতীয় দিন সকালে বৃষ্টিতে ভিজে এলাম, সারাদিন এসি রুমে ক্লাস করলাম। এরপর থেকে গত এগারো বছরে আর সর্দি লাগে নি।
[শিমুল মাহমুদ, সাংবাদিক, ১০০ ব্যাচের গ্রাজুয়েট]
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২১
মনিহার বলেছেন: গুরুজী'র আস্তানায় মেয়েদের আনাগোনা বেশি । তাদের ব্রেইন মনে হয় সহজে ওয়াশ হয়।
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:১৭
গোলন্দাজ বলেছেন: গরূজী খুব ভাল মানুষ। উনি দেশী হইয়া ও অস্ট্রেলিয়ান গরুজীর চাইতে বেশী দুগ্ধ দান করেন। এই জন্য প্রচুর মানুষ সারাদিন গরুজী গরুজী করে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৪০
মনিহার বলেছেন: উপহাসটা একটু বেশি হয়ে গেল। গুরুজী কিংবা তার মুরীদরা মাইন্ড করতে পারে।
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২২
কাক ফ্রাই বলেছেন:
জানতে জানতে জানোয়ার হওয়ার সম্ভ্বনা আছে ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২৪
মনিহার বলেছেন: আপনে কি তার মুরীদ হইছেন?
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২২
লুকার বলেছেন:
যারা গুরুজী গুরুজী বলে, তাগো ঘিলুর একটা অংশ ড্যামেজড।
ব্রেনের এক্সরে কইরা দেখতে পারেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০৫
মনিহার বলেছেন: বাসার মানুষদের এই কথাটা বলতে পারছি না মুখ ফুটে।
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২৫
নিশাচর নাইম বলেছেন: এই গরুজি আবার কই থেকে আসলো?
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৪১
মনিহার বলেছেন: আস্তে বলেন, এখন অ্যানথ্রেক্স চলছে।
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২৫
সিস্টেম বলেছেন: খিকস
০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৪
মনিহার বলেছেন: / /
/
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩১
গুরুজী বলেছেন:
ঐ বেটার নামে আমি কপিরাইট আইনে মামলা করুম
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৩
মনিহার বলেছেন: আমার তো সন্দেহ হচ্ছে আপনি ই সেই লোক।
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৪
শাহরিয়ার নাহিদ বলেছেন: গুরজীকে তো চিনতে পারলাম না।
উনার ফেসবুক লিঙ্ক টা দেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
মনিহার বলেছেন: নিচের কমেন্টসে কেউ একজন উনার লিংক দিয়ে দিসে।
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৪
তন্দ্রাহারা বলেছেন: আমিও শুনেছি। অনেকে নাকি খুব উপকার পাইসে। আমিও জানতে চাই।
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০১
মনিহার বলেছেন: কোর্স করেন, মুরীদ হোন।
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৪
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
কোয়ান্টাম লেইখা ব্রগে কন্টেন্ট সার্চ মারেন, পায়লেও পায়তে পারেন ।
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০২
মনিহার বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৪
এক্স বলেছেন: গরুজীর সামনে যে সমস্যাই আনুন না কেন তিনি বলবেন মনের ড্রইংরুমে গিয়ে স্বপ্নদেখে সমাধান করতে. ওনার বিবি পীর বংশের এবং উনি ধান্দাল বংশের. আমার মাথাতেও উনি কাডল ফল ভেঙ্গেছেন, মানে আমিও কুয়ান্টাম গেরাজুয়েট তাই একটু বেশিই জানি.
হতাশ এবং অসহায় লোকরা উনার টার্গেট. আর চামে চামে আমার মত কিছু অতিউত্সাহীও সেখানে যায়. আপনার আত্মীয়দের থেকে দূরে থাকেন কারন, শীঘ্রই তারা বলবেন কুয়ান্টাম ফান্ডে (মাটির ব্যাংক) টাকা দিতে. উনার রক্ত বেচার ব্যবসা তো বিশিষ্ট ভন্ডামি বিশেষ. সামনে এসে দাড়াবে, আপনার স্বাস্হের প্রশংসা করবে অতপর রক্ত দেয়ার জন্য বাইন্দা নিয়া যাবে. তবে আপনি নিশ্চিত থাকেন আপনার প্রয়োজনে বি পজেটিভ রক্তও তাদের কাছ থেকে পাবেন না.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫১
মনিহার বলেছেন: আমার ছোট বোনের মাথা একদম পরিষ্কার করে দিসে। পহেলা বৈশাখে প্রখর রোদের মধ্যে দাড়িয়ে দাড়িয়ে রমনাতে সারাদিন লিফলেট বিলালো। সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৬ টা পর্যন্ত। তার পর ২ দিন বাসার সিক হয়ে পড়ে রইল।
১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৬
শিমুল আহমেদ বলেছেন: ঢাকার নতুন পীর
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৭
মনিহার বলেছেন: মুরীদ হইবেন নাকি? দলে দলে ৭০০০ টাকা দিয়ে এখন মুরীদ হচ্ছে। পরে রেট আরো বাড়বে।
১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৬
এক্স বলেছেন: আসলেই ব্লগের গুরুজী তো একজনই... কাজেই এখন থেকে কুয়ান্টাম ওয়ালারে গরুজী বলতে হবে না হলে জেনুইন গুরুজী মামলা ঠুকবেন.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫২
মনিহার বলেছেন: কোনটা যে আসল গুরুজী, বুঝতে পারছি না।
১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৭
কাক ফ্রাই বলেছেন: এক্স বলেছেন: গরুজীর সামনে যে সমস্যাই আনুন না কেন তিনি বলবেন মনের ড্রইংরুমে গিয়ে স্বপ্নদেখে সমাধান করতে. ওনার বিবি পীর বংশের এবং উনি ধান্দাল বংশের. আমার মাথাতেও উনি কাডল ফল ভেঙ্গেছেন, মানে আমিও কুয়ান্টাম গেরাজুয়েট তাই একটু বেশিই জানি
হ্যায় জানতে জানতে হেইডা ..
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৪২
মনিহার বলেছেন: স্বপ্ন দেখটে গিয়ে যদি স্বপ্নদোষ হয়ে যায়? তখন?
১৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৮
কাক ফ্রাই বলেছেন: আর আমি এক্স এর মত ধরা । তয় পরের স্পনসারে হে হে হে ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৪১
মনিহার বলেছেন: আমার বাসার ক্র্যাক গুলো আমাকে স্পন্সর করতে চাচ্ছে, আমি রাজী হচ্ছি না। সকাল বিকাল খালি তেলাচ্ছে আমাকে।
গুরুজী তাদের ব্রেইন ওয়াশ করে দিয়েছে।
১৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৪৭
এক্স বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি মাটির কলস ধরায়া দিল? এদের তো বিয়াফক উন্নয়ন হইতেসে দেখি. গরুজী ওদের ব্রেইন ওয়াশ দিসে আর ওরা আপনার ব্লাড ও পকেট ওয়াশ করে দিবে.
গরুজী থেকে দূরে থাকুন
রক্ত অর্থ নিরাপদ রাখুন.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫৩
মনিহার বলেছেন: ভাই, তাদের মাথা ১ মাসেই ওয়াশ হয়ে গেছে। এক এক জন ৪-৫ বার করে গ্রায়ুজেট হয়েছে। বলে কিনা, 'যতবার শুনি, ততভাব ভালো লাগে'
আর আমি তাদের সাথে ফাইট করছি গত ১৪ মাস ধরে।
১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫০
ফেরদৌস রহমান বলেছেন: ধইরা বাশঁ থেরাপি দিলে গরু ছুটে পালাবে। কাজেই শীঘ্রই ওরে।............
১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫১
কাক ফ্রাই বলেছেন: গরুজী থেকে দূরে থাকুন
রক্ত অর্থ নিরাপদ রাখুন.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫৪
মনিহার বলেছেন: আমাকে ও ধরসে, কপাল ভালো, বললাম, আমার ছোটবেলাতে টিভি হয়েছিলো, তাই রক্ষে।
১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫৫
জোবায়ের বিন ইসলাম বলেছেন: আমি গুরুজীর তিনটা ক্লাস কইরা চতুর্থ দিনের দিন যাই না। গুরুজি নিজের একটা সূরা টাইপের ধনি আবিষ্কার করছে সেটা হল কোয়ান্টাম ধনি ' কুন'। সবাই হঠাত কইরা এক লগে একটু পর পর চিতকার কইরা বলে 'কুন কুন কুন কুন কুন কুন' । সেই কুন কুন কুন কুন শব্দে আমার কান ব্যাথা শুরু করছিল তিন দিনের সাময়। অল্পের জন্য গ্র্যাডুয়েশান মিস করলাম। এইচ, এস, সি পাশ ই রয়ে গেলাম।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫৭
মনিহার বলেছেন: কুন কুন করার সময় হাতের ২ আঙুলকে কেমন যেন করে।
২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০২
এক্স বলেছেন: গরুজী যখন কুন কুন শব্দ জামাতে দাড়ায়া কইসিলো আমিতো খুন খুন ভাইবা চমকে উঠসিলাম. কাগজ মারফত জিগাইসিলাম, কুন এর জায়গায় অন্য কিছু বললে হবে কিনা, হে পার্ট নিয়া কয় - এই তো আরেক নতুন পন্ডিত পাওয়া গেল.
গরুজী সিনড্রোম ঠেকানোর একমাত্র উপায় স্রষ্টার মহানুভবতার কথা স্মরন করা এবং সবকিছুর জন্য তাঁর কাছেই চাওয়া. বেসিক্যালি মানুষ যখন অবলম্বন না পায় তখন এই রকম একটা ব্যবস্হার প্রতি অন্ধ হয়ে যায়. কিন্তু আল্লাহর থেকে শ্রেষ্ঠ অবলম্বন ও উত্তম সাড়া দানকারী আর কে হতে পারে? আর আল্লাহ যদি না চান তবে কোন কুয়ান্টামই কাজ দিবে না বরং এরকম একটা ভিত্তিহীন ব্যবস্হার প্রতি আস্হা এক সময় মানসিক বৈকল্যের জন্ম দিবে.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০৪
মনিহার বলেছেন: মাঝে মাঝে শব্দ করে বলে 'বেশ ভালো আছি'
২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:১৪
হমপগ্র বলেছেন: আমি উনাকে চিনি। উনি টাকা কামানোর ধান্দা করছেন কুয়ান্টাম নামক একখানা ফক্কিবাজী শুরু করে।
২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:১৫
রেড ওয়াইন বলেছেন: সিলভা মেথড চুরি করে এই আবালরা কু মেথড বানাইসে। হালায় একটা ভন্ড।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৬
মনিহার বলেছেন: আসতে বলেন, গুরুজীর বদদোয়া পড়বে।
২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:১৮
এক্স বলেছেন: এক কাজ করেন, কুয়ান্টাম মেথড উল্টা আপনার গৃহীদের উপরই খাটান. যখনই জোর জবরদস্তি করবে কুয়ান্টামে যাবার জন্য তখনই উচ্চ স্বরে বলবেন...... বেশ ভালো আছি... প্রেসার যত বাড়বে আওয়াজও তত বাড়াবেন.
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২২
মনিহার বলেছেন: বেশ ভালো একটা আইডিয়া দিসেন।
২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:০৫
একাকী বালক বলেছেন: এক কলিগের মার জন্য ওগো ওই জায়গায় গিয়া রক্ত দিছিলাম। খুব একটা খারাপ লাগে নাই। তবে একটা বাচ্চা পলা রক্ত নিছিল। হে কইছিল সে নাকি মজা পায় এই কাম কইরা। কাজেই ফ্রি এই কাম করে। এই পলাডিই তাইলে সেচ্ছাশ্রম দেয়।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৩
মনিহার বলেছেন: পলাডির মাথা গেছে।
২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৪
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আমি এই মাসে গ্রাজুয়েট হয়েছি, এক সিনিয়র কলিগের পাল্লায় পরে। এখনও ব্যাপারটা ঠিক ধরতে পারছি না। তবে কেন জানি মনে হয়, মানসিক শক্তির একটা বিরাট ভূমিকা আছে দেহ মনে। সাধারনত বেশীরভাগ মানুষ মনকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা। ধ্যানের একটা পরোক্ষ ভূমিকা আছে মনকে নিয়ন্ত্রন করার ব্যাপারে। নিয়মিত প্র্যাকটিসে হয়ত আসলেই উপকার হয়।
তবে আমার একটা পর্যবেক্ষন আছে। সেটা হল, আপনার যে কোর্স করতেই হবে এমন কোন কথা নেই, বেশ কিছু বই আছে, অডিও আছে, আমি চাইলে নিজে নিজেই চর্চা করতে পারেন ।
আরেকটা কথা আছে, যদি কোন উপকার ই না পাওয়া যায় তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ কেন ধ্যান করছে? ১০০ জন বোকা হতে পারে, কিন্তু লক্ষজন মানুষকে বোকা ভাবার কোন কারন নেই।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৯
মনিহার বলেছেন: ভাইরে ভাই, আমি তো বলি নাই ধ্যান খারাপ। আমি পাগলামী গুলো পছন্দ করছি না। কোনো কিছু বাড়াবাড়ি ভালো না।
২৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৪
রুসাফী আলম বলেছেন: ভাইরে, আপনার পোস্টটা পড়ে আমার মাথায় একটা নতুন জিনিস ঢুকছে যে, যারা খেয়ে দেয়ে কোন কাজ খুজে পায় না, তারাই নানা মানুষের নামে নানা ধরণের কথা ছড়াতে থাকে, যে জিনিসটা ঠিক না । আগে তার সম্পর্কে জানুন, তারপর তার সম্পর্কে এরকম বাজে কথা লিখুন । একটা কথা মনে রাখবেন যে, উনি যদি কাউরো উপকার নাই করে থাকতেন, তাহলে উনার নাম কেউ এভাবে নিতনা। তবে এটাও সত্য যে, উনাকে অনেক লোক ই অলি, পীর ভেবে বসেন, যে জিনিসটা মোটেও ঠিক না।
কমেন্টটা পড়ে ভাবতে পারেন যে, আমি বোধহয় গ্রাজুয়েট, কিন্তু না, তবে তার নামে যথেষ্ট শুনেছি । যতদুর শুনেছি, ভালই শুনেছি ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৭
মনিহার বলেছেন: আমি কারো নামে খারাপ কিছু বলি নাই। আমি যা বলেছি, সব আমার নিজের ফ্যামেলী মেম্বারদের ঘটনা বলেছি। আমার কাছে কিছুটা অস্বাভাবিক লাগছে, তাই বলেছি।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২৫
মনিহার বলেছেন: আপনার কেনই বা মনে হল, আমি খেয়ে দেয়ে কোনো কাজ খুঁজে পাচ্ছিনা?
আপনাদের তথাকথিত গুরুজীকে জানার জন্যই এই পোস্ট দিয়েছি।
২৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২১
মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: কবিগুরুকেও লোকে গুরুজী বলত
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২৩
মনিহার বলেছেন: কোথায় আগরতলা, কোথায় চৌকির তলা?
২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২৪
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: কোয়ান্টাম ধ্যানের ই আরেকটা রুপ। আপনি কিভাবে নিজের উন্নয়ন করবেন সেটা নিজের ব্যাপার।
বাড়াবাড়ির ব্যাপারটা আমিও লক্ষ্য করেছি। আমারো ভালো লাগে না। কিন্তু এখানে গুরুজীর কোন ভূমিকা নেই। কিছু কিছু লোক আছে যারা বাড়াবাড়ি করতেই বেশী পছন্দ করে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৩১
মনিহার বলেছেন: হুমম, আপনি ও তাহলে বাড়াবাড়িটা বুঝতে পেরেছেন।
২৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৩২
এক্স বলেছেন: @রুপকথা - মনকে নিয়ন্ত্রন করতে হয় বাস্তবতার নিরিখে চিন্তা দ্বারা. সঠিক পথে সঠিক চিন্তা মানসিক শক্তি তৈরি করে যার ফল পাওয়া যায় শরীরে. কুয়ান্টামের চিন্তাধারাটা এমন যে তা বহিঃউত্স থেকে উতসরিত সমস্যাকে ইগনোর করে নিজের মনকে শান্তনা দিয়ে শান্ত রাখার ব্যার্থ চেষ্টা করে. কুয়ান্টামের একটা জিনিস ভাল যা হল পরোপকার করার এটিচ্যুড ডেভেলপ করানো এবং ধৈর্য ধরার শিক্ষা দেয়া. এছাড়া গরুজী যেভাবে স্বপ্ন দেখে ২০২০ এর মধ্যে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশের ফ্যান্টাসি দেখাচ্ছেন তা যে কোন মূল্যে মানসিক সুস্হতার জন্য চরম ক্ষতিকর.
আর নাম্বার দিয়ে কখনও ভাল মন্দ যাচাই হয়না, কারন দুনিয়াতে বোকা ও অন্ধ অনুসারীদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি, লাখে শতেক লোক পাওয়া যায় যারা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেয়. আর বাকীরা সেই সিদ্ধান্তকে অন্ধ অনুসরন করে. নিজেই বিচার করুন এবং নিজেই সিদ্ধান্ত নিন.
৩০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৪৮
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: @এক্স, আপনি যদি ঠিক করে থাকেন যে আপনার চেনা গন্ডির বাইরে যাবেন না, তাহলে হাজার চেষ্টা করেও আপনাকে থিংক আউট অফ বক্স এর ধারনা বোঝানো যাবে না। কোয়ান্টাম এ প্রথমেই বলে দেয়া হয় যে শতকরা ৭৫% রোগ হচ্ছে মনোদৈহিক। এই মনোদৈহিক রোগগুলো কিছুটা চেষ্টার মাধ্যমে তাড়াতাড়ি উপশম করা যায় অবশ্যিই। প্রমান চাইলে গুগলে একটু ঘাটাঘাটি করে দেখুন, অনেক কেস ষ্টাডি পাবেন। অর্ধেক ভুয়া ধরে নিতে পারেন, বাকি অর্ধেক কিন্তু সত্যি।
পরোপকার করার এটিটুড ডেভেলপ করাটা কিন্তু মোটেই ছোট কোন কাজ না। বাংলাদেশের মানুষের সমস্যা হচ্ছে একজন আরেকজনের উন্নতি সহ্য করতে পারেনা। এই কোয়ান্টামের দ্বারা যদি এই এটিটুড কিছুটা হলেও চেঞ্জ হয় তাহলে ক্ষতি কি? ২০২০ সালের স্বপ্ন দেখলে যে ২০২০ সালেই বাস্তবায়ন হতে হবে এমন কোন কথা নেই। আরো ২০ বছর পরে বাস্তবায়ন হলেও সমস্যা নেই। সামর্থ্য সীমিত বলে স্বপ্ন দেখা যাবে না এমন তো কোন কথা নেই।
আর সংখ্যার কথা বললেন? লিডার সবাই হয় না, রুল অফ ন্যাচার ই সবাইকে লিডার হতে দেয় না। আপনি যদি লিডার হন, তাহলে আপনার নিজের দায়িত্ব আপনার আশেপাশের মানুষজনের মধ্যে আপনার বিশ্বাস সংক্রমন করে দশের উন্নতি করা। আর তার মানে এই না যে যারা আপনাকে অনুসরন করছে তারা বোকা। গুরুজীকে এমন একজন লিডার হিসেবেই ধরে নিন, তাহলেই তো হয়।
আরেকটা কথা, লামায় শিশুকানন নামে একটা অনাথ আশ্রম আছে, এখন মনে হয় ৩৫০ জন অনাথ ছেলে আছে। আর কিছু না হোক, এই একটা কার্যক্রমের জন্যেই কোয়ান্টামের সাথে থাকা যায়।
আর হ্যা, আপনি মনে হয় ভুল টাইপ করছেন, গরুজী হবে না, গুরুজী হবে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪১
মনিহার বলেছেন: আপনার মাথায় নিজস্ব চিন্তা বুদ্ধি বলতে আর কিছু অবশিষ্ট নাই। আপনি এখন আপনার গুরুজীর চিন্তা বুদ্ধিতে চলছেন।
আপনাদের গুরুজী তার নিজের ভিষন, মিশন সফল করার জন্য ৭০০০ টাকার ব্যবসা শুরু করেছেন।
লামা নিয়ে তার দেখা স্বপ্ন পূরণ করতে আপনারা বেকুফের মত টাকা ঢালছেন।
চরমোনাই, সায়েদাবাদী, দেওয়ানবাগী, আটরশি, সব গুলোই তো তাহলে একজন লিডার।
৩১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
রেড ওয়াইন বলেছেন: সাঁঝবাতি'র রুপকথাঃ আতেলমার্কা কথাবার্তা রাখেন মিয়া। দুর্বল মনের অধিকারী আর ভোদাই পাবলিক যাইবো গরুজীর কাছে, আর তার পাশে থাকবো আপনার মতো কিছু দালাল যারা ভোদাইদের মাথায় কাঠাল ভাইন্গা খাইতেসেন। অনাথ আশ্রম এমনি এমনি চলে? ফান্ডিং কতো আসে ডোনারদের কাছ থেকে? লাভ কেমন করতেসে গরুজী? সবাইকে বোকা মনে কইরেননা। কু মেথডের সাথে সিলভা মেথডের এত মিল কেন কইনসেন দেহি? কু মেথডের আগে আসছে, নাকি সিলভা মেথড? হালা একটা নকলবাজ ভন্ড, আর তার থেকে টাকা খেয়ে এইখানে আসছেন দালালী করতে।
৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৩৭
শেষের_কবিতা বলেছেন: এক্স বলেছেন:................
গরুজী সিনড্রোম ঠেকানোর একমাত্র উপায় স্রষ্টার মহানুভবতার কথা স্মরন করা এবং সবকিছুর জন্য তাঁর কাছেই চাওয়া. বেসিক্যালি মানুষ যখন অবলম্বন না পায় তখন এই রকম একটা ব্যবস্হার প্রতি অন্ধ হয়ে যায়. কিন্তু আল্লাহর থেকে শ্রেষ্ঠ অবলম্বন ও উত্তম সাড়া দানকারী আর কে হতে পারে? আর আল্লাহ যদি না চান তবে কোন কুয়ান্টামই কাজ দিবে না বরং এরকম একটা ভিত্তিহীন ব্যবস্হার প্রতি আস্হা এক সময় মানসিক বৈকল্যের জন্ম দিবে.
....................................................
গুরুজীও তাই বলে। পজিটিভ চিন্তা করতে বলে, সত সাগসী হতে বলে, শুকরিয়া করতে বলে। আমার ধারনা কেউ কেউ মানসিক বৈকল্য দুর করতে গিয়ে নতুন করে গুরুজী বৈকল্যের জন্ম দিচ্ছে।
আমিও গেছি। তিনি খারাপ কিছু বলেন না। ৭০০০/ টাকা নেয়। তার সম্পর্কে আরও জানার ইচ্ছা আছে।
৩৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৪৩
রেড ওয়াইন বলেছেন: বেস্ট কমেন্টঃ
লুকার বলেছেন: যারা গুরুজী গুরুজী বলে, তাগো ঘিলুর একটা অংশ ড্যামেজড। ব্রেনের এক্সরে কইরা দেখতে পারেন।
৩৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৪৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: খাইছে!
বাসার লোকরেই ঠিক করতে পারতেছেন না।
এক কাজ করেন, আপনি নিজেই কোয়ান্টাম এ যান, গুরুজী কে কাছ থেকে দেখে আসেন। সাবধান হিপনোটাইজড যেন হবেন না।
৩৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৪৭
রেড ওয়াইন বলেছেন: সাঁঝবাতি'র রুপকথার আগের কমেন্ট (২৬ নাম্বার) পরে বুঝলাম যে হে হইলো ভুদাই বা ব্রেইন ডেমেজড পাবলিক, দালাল না। যাই হোক দালালী করতে আইলে কানে এমন এক থাবর দিমু যে বাপ বাপ কইরা পালাবা।
৩৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৫৭
নাইট গার্ড বলেছেন: গরুজী থেকে দূরে থাকুন
রক্ত অর্থ নিরাপদ রাখুন।
৩৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৫৮
তাজ উদ্দীন সুমন বলেছেন: ভাল কাজ করতে গেলে বাধা আসবে এটাই স্বাভাবিক। কোয়ান্টাম শুরু হয় ১৭ বছর আগে মাত্র পাচ ছয় জন দিয়ে প্রথম ব্যাচ শুরু। বর্তমানে একএকটি ব্যাচে তিনশত জন এর উপর চলে যায়। এখানে যারা কোর্স করে যাদের সমর্থ এবং মিনিমাম শিক্ষা আছে এমন অনেক লোক এখানে এসে বক্তব্য দিয়েছেন এবং সপক্ষে। আমি কিছু এমন ব্যক্তির নাম দিচ্ছি তাদের আপনারা সবাই চিনেন জানেন এরপর যদি বলেন এরা বোকালোক তাহলে নিশ্চয় আপনি উনাদের থেকে বেশী শিক্ষিত এবং জ্ঞানী।
জাতীয় অধ্যাপক ডা.নুরুল ইসলাম
জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান
বিচারপতি এ কে এম সাদেক
অধ্যাপক ড. মুজাফর আহমেদ
অধ্যাপক ড. ত্তয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ
ড. এম শমশের আলি
বিচারপতি মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী
প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন
ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
প্রফেসর ডা. মো নজরুল ইসলাম
বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফ
এয়ার ভাইস মার্শল (অব.) এ কে খন্দকার
প্রফেসর আনু মোহাম্মদ
কামাল লোহানী
রামেন্দু মজুমদার
প্রফেসর ড. নুরুন্নবী
আরত্ত অনেক আছে লিস্ট বড় করলাম না
সর্বশেষে একজনের নাম বলি উনি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
এরা সবাই যদি বোকা বা হতাশী হয় আর আপনি যদি এদের থেকে নিজেকে জ্ঞানী মনে করেন তাহলে আপনার কথাই ঠিক।
কোয়ান্টাম থেকে কেউ রক্ত কিনেছেন এমন একটি প্রমান দেন বা কিনে প্রামান করুন। আমার পরিচিত অনেক লোক আছে যারা কোখনত্ত কোয়ান্টম এর সাথে যুক্ত নন কিন্তু বিনা পয়সায় রক্ত পেয়েছেন।
উনি সব সময় বলেন এটি উনার আবিস্কার করেন নি।
আনেকে ৭ হাজার টাকা নেত্তয়ার কথা বলেছেন। উনাদের বলি ৭ হাজার টাকা শুধু কোর্স ফি না এটা লাইফ মেম্বার ফি।কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন প্রতিটি মেম্বার এর সাথে যে ভাবে টেলিফোনে চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ রাখে আমার জানামতে কোন প্রতিষ্টান কোর্স শেষে বছর এর পর বছর এভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে।
সব শেষে বলব আমরা বাঙ্গালী জাতী অন্যকে ছোট করে নিজেকে মহান বানাতে চেষ্টা করি।
সবাই কে ধন্যবাদ
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৬
মনিহার বলেছেন: যারা ৭০০০ টাকা একবার দিয়ে মেম্বার হয়েছেন, তারা আরো নানা উছিলায় কমপক্ষে বছরে আরো ৭০০০ টাকা খরচ করেছেন গুরুজীর পদতলে।
১।বান্দরবানে গমন
২।যোগব্যায়াম
৩।কোরান খতম (সিডি বাজিয়ে শুনায়, তার জন্য ৫০০ টাকা)
৪।যাকাত প্রদান (আপনার যাকাত আপনি দিবেন, গুরুজীর ইচ্ছেতে নয়)
৫। প্রত্যেক সপ্তাহে আলোকায়ন, সাদকায়নে যাওয়ার গাড়ি ভাড়া, সি এন জি ভাড়া।
৬। বলতে গেলে লিস্টি আরো অনেক লম্বা হবে।
৩৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:০৭
শেষের_কবিতা বলেছেন: ১০০% সহমত, তাজ উদ্দীন সুমন
৩৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:১৬
সত্যচারী বলেছেন: উরি বাবা.............. আব্দুল্লাহ আবু সাঈদ? আমি তার বিশাল ভক্ত।
৪০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:২০
তন্দ্রাহারা বলেছেন: আমার এক আপু এই গুরুজীর ব্যাপক ফ্যান। জীবনের অনেকটা বড় সময় পার করেছে তার কাছে যাওয়া আসা করে। এখনও সে নিয়মিত মেডিটেশন করে। একবার আপুকে দেখে এবং এই মেডিটেশনের গুন গান শুনে আমিও ট্রাই মারলাম রুমে। আপুর কাছে বই ছিলো সেটা পড়ে শুরু করলাম। ১ম দিন সংখ্যা গুনতে গুনতে ১০ মিনিটের মাথায় ঘুম। ২য় দিন ৫ মিনিট পর ধৈর্য্য হারায় ফেলি। তার পর আর ট্রাই মারি নি। আপু আমাকে বলছিল, এই যে তোমার ধৈর্য্য কম, এটা বাড়ানোর জন্যই মেডিটেশন দরকার। আমি বললাম, আমারে ক্ষেমা দেন।
তবে শুনেছি, অনেকেই নাকি এর মাধ্যমে অনেক উপকার পেয়েছে। আর গুরুজী নাকি অনেক পরোপকারী। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, তিনি যদি সত্যই এতো পরোপকারী হন, তাহলে এত গুলো করে টাকা নেন কেন?
৪১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:২১
রেড ওয়াইন বলেছেন: তাজ উদ্দীন সুমনঃ দালালী করতে আইসোস? কানসা বরাবর থাবরা খাবি। এই রকম নামের লিস্টি বানানো কোন ঘটনা না। এইটা দিয়ে কিছুই প্রমান হয়না। তোর মত দালাল এই সব নাম ব্যবহার করে ভোদাই জনগনের মাথায় কাঠাল ভাইন্গা খাইখতেসে। ২১ লাখ টাকা এক ব্যাচে কামাইসে এই হালায়, তোরে মাসে মাসে কতো দেয় হেইগা ক জলদি।
৪২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:৩৮
বিং বলেছেন:
রেড উয়াইন...ভুল বল্লেন...লাস্ট ব্যাচ এ উনার আয় ১কোটি ১৯ লাখ টাকা।কাউরে হাতে পায়ে ধরা লাগে নাই।মানুষ জোর কইরা করে।আফনের কী ওনেক জ্বলে?
৪৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:৪৪
বিং বলেছেন:
পরিবারের সদস্য দের উপর আস্থা রাখুন...@মনিহার
৪৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৪
তাজ উদ্দীন সুমন বলেছেন: রেড ওয়াইন বলেছেন: তাজ উদ্দীন সুমনঃ দালালী করতে আইসোস? কানসা বরাবর থাবরা খাবি। এই রকম নামের লিস্টি বানানো কোন ঘটনা না। এইটা দিয়ে কিছুই প্রমান হয়না। তোর মত দালাল এই সব নাম ব্যবহার করে ভোদাই জনগনের মাথায় কাঠাল ভাইন্গা খাইখতেসে। ২১ লাখ টাকা এক ব্যাচে কামাইসে এই হালায়, তোরে মাসে মাসে কতো দেয় হেইগা ক জলদি।
রেড ত্তয়াইন সাহেব উনারা আমাকে টাকা দেয় নাই বরং আমিই টাকা দিয়েছি। তারাহুরার কারনে লিংকটা দেত্তয়া হয় নাই।
http://www.quantummethod.org.bd/
প্রয়ত কবি শামসুর রাহমান ছিলেন ২৭ তম ব্যাচে।
আপনার সুন্দর ভাষার জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের পরিবারে কি এমন ভাষা শিক্ষা দেত্তয়া হয়?
৪৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
শোভন এক্স বলেছেন: আপনার ফ্যামিলি মেম্বারদের এটা বাড়াবাড়ি। মেডিটেশন গুরুজির আবিস্কৃত কোন কিছু না। উনি বাংলায় একটা বই লিখেছেন মেডিটশনের উপরে 'কোয়ান্টাম মেথড' নাম দিয়ে। অতি চমৎকার একটা বই। বিদেশী শত শত বই আছে মেডিটেশন এর উপরে। ডাক্তারাও এটা উৎসাহিত করেন, কারন এটা মনে প্রশান্তি আনে। সোজা বাংলায় বললে ধ্যান করা শেখা। এখানে গুরুজির গ্রাজুয়েট, মাস্টার্স এসবেরতো কোন প্রয়োজন দেখিনা। এটা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যাওয়া। আমাদের স্বভাব হলো কোন কোন বিষয়ে অতি উৎসাহী হয়ে মানুষের বিরক্তির কারন হওয়া। ভালো একটা জিনিসকে আরও ভালো করতে গিয়ে খারাপ করে ফেলা। দেয়ালে গুরুজির ছবি টাঙ্গানো, এসব কি! কোন কিছুরই বাড়াবাড়ি ভালোনা। তবে ভাই মেডিটেশন কিন্তু সত্যি কাজের জিনিস। আপনার ফ্যামিলি মেম্বারদের এইসব কার্যকলাপ দেখে মেডিটেশন সম্পর্কে খারাপ ধারনা করলে কিন্তু বোকামি করা হবে। একটা গল্পের বই পড়ে ভালো লাগলে সেটা আপনি নিজে বার বার পড়তে পারেন, কেউ জিগ্গেস করলে বলতে পারেন যে ওটা আপনার প্রিয় বই, কিন্তু বইয়ের লেখকের ছবি যদি সব দেয়ালে দেয়ালে টাঙ্গায়ে রাখেন, আর সবাইকে বার বার বলতে থাকেন বইটা তাদের পড়তেই হবে, এগুলো হবে বাড়াবাড়ি। এক্ষেত্রে বইটা কিন্তু খারাপ হয়ে যাবেনা বা বইয়ের লেখক ও না।
৪৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
অর্ফিয়াস বলেছেন: আমার প্রশ্ন এত টাকা আয় করে, ট্যাক্স দেয়তো? প্রতিজন ৭০০০ টাকা, প্রতি ব্যাচে মিনিমাম ধরি ২০০ তো এক ব্যাচেই ১৪ লক্ষ টাকা। বছরে ১২ টা ব্যাচ হলে ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
ও মোর আল্লাহ!
৪৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
অর্ফিয়াস বলেছেন: বিনা পুজিতে ব্যাবসা..................
৪৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
এক্স বলেছেন: মানুষ যখন নিজস্বত্তা, জীবন ও তার চারপাশের পরিবেশের মধ্যে সঠিক সম্পর্ক স্হাপন করতে না পারে তখনই মানসিক ও সামাজিক সমস্যাগুলি দেখা দেয়. কুয়ান্টাম মানুষ, জীবন ও চারপাশের মধ্যে কোন সমীকরন দেয়না অর্থাত সে জীবনের আসল সমস্যাটাতেই ঢুকে না. তাহলে কিভাবে সে সমাধান দিবে? খালি স্বপ্ন দেখলেই হবে না বরং স্বপ্ন বাস্তবায়নের রূপরেখাও দেখাতে হবে.
কুয়ান্টাম নাকি ধ্যান করা শিখায়, ধ্যান মানে হচ্ছে নিজেকে সাইকোলজিক্যালি ও ফিজিক্যালি আইসোলেটেড করে নিজের চিন্তা গুলিকে গুছানো এবং নিজেকে জানার চেষ্টা করা.
একটা উদাহরন দেই, মনের বাড়ির ড্রইংরুমে বসে মনের পর্দায় খালি দেখব আমার চাকরী হচ্ছে আর বাস্তবেও আমার চাকরী হবে এগুলো বাতুলতা মাত্র. বরং ধ্যানের সময় চিন্তা করা উচিত ছিল
১. চাকরীর স্বরূপ কি,
২. কেন চাকরী করব,
৩. আমি কি দিব আর নিয়োগদাতা কি চায়,
৪. চাকরীর সাথে সমাজ ও ব্যাক্তিজীবনের সম্পর্ক কি, (এই প্রশ্ন গুলি চাকরীর বাস্তবতা বুঝতে সাহায্য করবে)
৫. অতপর চাকরী পাওয়ার জন্য কি যোগ্যতা লাগবে,
৬. আমার কি কি যোগ্যতা, সুযোগ ও রিসোর্স আছে,
৭. না থাকলে কিভাবে সেই যোগ্যতা আমি হাসিল করব
৮. আমার কি কি অযোগ্যতা আছে, এবং কিভাবে তা কাটাব
৯. কোন যোগ্যতাটা আগে দরকার এবং কোন যোগ্যতাটা হাসিল করা বাস্তবসম্মত.
এভাবে চিন্তার পর মাথায় রাখতে হবে দুনিয়ার রিয়েলিটিটা, যে রিযিক স্রষ্টা পূর্বনির্ধারন করে রেখেছেন কিন্তু আমাকে কাজ করতে হবে রিযিকের জন্য. একই সাথে স্রষ্টার কাছে উত্তম রিযিকের জন্য আবেদন করতে হবে. এতে একই সাথে রিযিকের নিশ্চয়তাও পাওয়া যায় আল্লাহর কাছ থেকে আবার উত্তমতর রিযিক লাভের আশাও থাকে মনে যা কাজ করার জন্য আলাদা মোটিভেশন দেয়.
এইভাবে রেশনাল চিন্তার বদলে ধ্যানের নামে খালি মনের বাড়ির ড্রইংরুমে বসে মনের পর্দায় মনের ছবি দেখলে কি কাজ হবে?
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০৮
মনিহার বলেছেন: ভাই; আপনার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি চাকুরী পাবেন ই।
ধরুণ, আপনি পড়ালেখা করেছেন বাংলাতে। বেশি টাকা পয়সা ও নাই।
কিন্তু ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিলো, আপনি পাইলট হবেন। এখন সারাজনম মনের বাড়ীতে গিয়ে অটোসাজেশন দিয়েও কি আপনি পাইলট হতে পারবেন?
পাইলট হইতে মিনিমাম ২০ লাখ টাকা দরকার হয়।
৪৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২০
সৈয়দ মবনু বলেছেন: সবগুলো ভণ্ডামী আর ব্লাক ম্যাজিক
৫০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২০
সৈয়দ মবনু বলেছেন: সবগুলো ভণ্ডামী আর ব্লাক ম্যাজিক
৫১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২৩
মেঘ_বালিকা বলেছেন: ভণ্ড পীর !!!!!
৫২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২৫
রোহান বলেছেন: কোয়ান্টাম নিয়া একটা তথ্য দেই..কোয়ান্টামের যাকাত ফান্ডে ২০০৯ সালের জমার পরিমান এক কোটি সাতাত্তর লাখ বত্রিশ হাজার পাঁচশো পঁচাশি টাকা.... কোয়ান্টামের ভাষ্যমতে এই টাকা শরীয়ত নির্ধারিত খাতে বৈষয়িক, নৈতিক ও আত্মিক (!!) পুনর্বাসনের দুরপ্রসারী লক্ষ্যে ব্যয় করা হয়
আত্মিক উন্নয়নের একটা অংশ হিসাবে ২০০৯ পর্যন্ত সারাদেশে আট লক্ষ একচল্লিশ হাজার সদকা হিলিং (!!??!!) সুসম্পন্ন হয়
৫৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৩১
রুহান রাতুল বলেছেন: তাজ উদ্দীন সুমন বলেছেন: ভাল কাজ করতে গেলে বাধা আসবে এটাই স্বাভাবিক। কোয়ান্টাম শুরু হয় ১৭ বছর আগে মাত্র পাচ ছয় জন দিয়ে প্রথম ব্যাচ শুরু। বর্তমানে একএকটি ব্যাচে তিনশত জন এর উপর চলে যায়। এখানে যারা কোর্স করে যাদের সমর্থ এবং মিনিমাম শিক্ষা আছে এমন অনেক লোক এখানে এসে বক্তব্য দিয়েছেন এবং সপক্ষে। আমি কিছু এমন ব্যক্তির নাম দিচ্ছি তাদের আপনারা সবাই চিনেন জানেন এরপর যদি বলেন এরা বোকালোক তাহলে নিশ্চয় আপনি উনাদের থেকে বেশী শিক্ষিত এবং জ্ঞানী।
জাতীয় অধ্যাপক ডা.নুরুল ইসলাম
জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান
বিচারপতি এ কে এম সাদেক
অধ্যাপক ড. মুজাফর আহমেদ
অধ্যাপক ড. ত্তয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ
ড. এম শমশের আলি
বিচারপতি মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী
প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন
ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ
প্রফেসর ডা. মো নজরুল ইসলাম
বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফ
এয়ার ভাইস মার্শল (অব.) এ কে খন্দকার
প্রফেসর আনু মোহাম্মদ
কামাল লোহানী
রামেন্দু মজুমদার
প্রফেসর ড. নুরুন্নবী
আরত্ত অনেক আছে লিস্ট বড় করলাম না
সর্বশেষে একজনের নাম বলি উনি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
এরা সবাই যদি বোকা বা হতাশী হয় আর আপনি যদি এদের থেকে নিজেকে জ্ঞানী মনে করেন তাহলে আপনার কথাই ঠিক।
কোয়ান্টাম থেকে কেউ রক্ত কিনেছেন এমন একটি প্রমান দেন বা কিনে প্রামান করুন। আমার পরিচিত অনেক লোক আছে যারা কোখনত্ত কোয়ান্টম এর সাথে যুক্ত নন কিন্তু বিনা পয়সায় রক্ত পেয়েছেন।
উনি সব সময় বলেন এটি উনার আবিস্কার করেন নি।
আনেকে ৭ হাজার টাকা নেত্তয়ার কথা বলেছেন। উনাদের বলি ৭ হাজার টাকা শুধু কোর্স ফি না এটা লাইফ মেম্বার ফি।কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন প্রতিটি মেম্বার এর সাথে যে ভাবে টেলিফোনে চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ রাখে আমার জানামতে কোন প্রতিষ্টান কোর্স শেষে বছর এর পর বছর এভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে।
সব শেষে বলব আমরা বাঙ্গালী জাতী অন্যকে ছোট করে নিজেকে মহান বানাতে চেষ্টা করি।
সহমত...
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
মনিহার বলেছেন: এই রকম হাজারো মানুষের লিস্ট বানানো যাবে, যারা ৭০০০ টাকা গচ্ছা দেয় নাই, তারা কি সব বেকুফ?
৫৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
আদিত্য আরাফাত বলেছেন: কোয়ান্টামের কোর্স করে কেউ অপকার পেয়েছে তা আমার জানা নাই। আমি সময় ও সুযোগের কারণে করতে পারছিনা। অহেতুক বদনাম করা ঠিক না।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৪
মনিহার বলেছেন: আমি বদনাম করছি না, পাগলামী গুলোর প্রতিবাদ জানচ্ছি।
৫৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
আসিফুল ইসলাম বলেছেন: তাজউদ্দিন সুমন ভাইকে বলছি:
আমি আপনার সব কথাই মানছি। কিন্তু গত বছর আমার মাকে রক্ত দেওয়ার জন্যে আমি নিজে গিয়েছিলাম শান্তিনগর। আমার আমার মায়ের একই গ্রুপের রক্ত।আমার রক্ত আমাকেই ব্যগে ভরে দিল আর সাথে নিল ৮০০ টাকা।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৩
মনিহার বলেছেন: ওটা মনে হয় রক্তের উপাদান গুলো সেপারেট করার চার্জ।
৫৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
বাঁশপাতা বলেছেন: ব্যাপারটা আমার কাছেও একটু অস্বাভাবিক মনে হয়। তখন আমি এর ব্যাখ্যা দেই এভাবে- কোয়ান্টাম মানে অন্ধ বিশ্বাস। ধর্মও অন্ধ বিশ্বাস। যেহেতু এই দেশের মানুষ ধর্মান্ধ তাই তাদেরকে সহজেই কোয়ান্টামের অস্বাভাবিকতা দিয়ে মোহগ্রস্থ রাখা সম্ভব। এই জন্য এই ব্যবসা এত জমজমাট।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৬
মনিহার বলেছেন: সহমত
৫৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৯
শিরোনাম বলেছেন: বাঙালীর একটা স্বভাব হইলো গিয়া কেউ যদি গুরে বলে এইডা মিডাই সাথে সাথে অনেকেই চেটে খাওয়ার জন্য ঝাপাইয়া পড়বো।
ডেস্টিনির ধান্ধাবাজি সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত অথচ ডেস্টিনির মেম্বার দেখলে বুঝা যায় কি হাল।
@সাঝু
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৪
মনিহার বলেছেন: আমার কাছে ও কিছুটা ডেস্টিনি ডেস্টিনি মনে হয় এদের কে। তবে সব লাভ এক জনই পায় এই খানে। কোনো ডায়মন্ড মেন্বার নাই।
৫৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৮
এনটনি বলেছেন: মেডিটেশন অনেক পুরনো একটা মন-নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা ...... বাংলাদেশে সবচেয়ে ভালো এবং বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হলো "সিলভা মাইন্ড কন্ট্রোল মেথড", যেখানে কোয়ান্টামের মহাজাতক প্রথম বা দ্বিতীয় ব্যাচের ছাত্র (আমি ৬স্ঠ ব্যাচ)।
কিন্তু এই গুরুজী টা কোন জিনিষ??????
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২০
মনিহার বলেছেন: আমি যতটুকু জানি,
শহীদ আল বোখারী ওরফে মহাজাতক = গুরুজী।
৫৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
কাচু বলেছেন: অনেকেই হয়ত জানেন না, যে বর্তমান কোর্স ফি ৮০০০ টাকা। আর শেষ ব্যাচে মোট শিক্ষাথ্রী ছিল ২০০০ জন। বর্তমানে প্রতি ব্যাচেই লোকসংখ্যা হয় ১৫০০-২০০০।
তাদের উপর্জনের একটি বড় উৎস হচ্ছে মাটির ব্যাংক। আমি নিজে একজনকে দেখেছি তিনি মাটির ব্যাংকে টাকা দান করার পর ব্যাংক ছুয়ে কপালে হাত ছুয়াচ্ছে। এটা কি? শিরক করা হচ্ছে না?
*তারা মানুষ কে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে বিভিন্ন স্নারক, কনিকা, মাটির ব্যাংক প্রভৃতি বিষয়ে কিনতে বাধ্য বা বিরকত্ করে।
* রমজান উপলক্ষে খতমে কোরআন কোস চালু করছে। এন্ট্রি ফি ৫০০ এবং ৩০০। কিন্তু তারা কেউ কোরআন তেলাওয়াত করে না। ক্যাসেট বাজাইয়া দেয় সবাই বইসা শুনে। এবং ৬ দিন পর আখেরি মোনাজাত হইব। এই বার খতমে কোরআন কোর্স সম্পকে বুইজা লন।
* যে কোন সমস্যাই তাদের কাছে কিছু না। কারন তারা আপনাকে হিলিং দিতে বলবে। তাদের ভাষ্য হল হিলিং দিলে সব সমম্যার সমাধান হয়। তাই যে কোন অসুখ তা যত বড় বা ভয়ংকরই হোক। যত সিরিয়াস হোক নো প্রবলেম। হিলিং দেন সুস্থ হবেন।
কিন্তু তারা কখনো নামায পড়ে আল্লাহর কাছে চাইতে বলবে না।
* দোয়া কবুলের জন্য প্রতি শুক্রবার সকাল ১০ টায় একটা বিশেষ মোনাজাত হয়। তার ১০০% বলে থাকেন এই দোয়া কবুল হয়ে থাকে।
* তারা মানুষ কে যাকাত ফান্ড থেকে যে পরিমান যাকাত দেন তা পরের বছর অর্ধৈক ফেরত নেন। এইটা কোন ধরনের যাকাত প্রদান আমার জানা নাই।
*আমার বড় বোন তার ব্যাবসা প্রতিষ্টন থেকেও বেশি ভালবাসে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন কে। কোয়ান্টাম নিয়েএ বেশি চিন্তা করে।
এই রকম আরো নানা উদারন, পাগলামি, অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে। যার কারনে প্রায়ই আমি যুিক্ত তর্কে লিপ্ত হই।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
মনিহার বলেছেন: ভাই, আমি গত ১ বছর ধরে ফাইট করছি এই সব পাগলামীর বিরুদ্ধে।
আমার ছোটবোন, সে টিউশনী করে নিজের হাত খরচ চালায়, কিন্তু তার হাত খরচের একটা ভালো অংশ গুরুজী হাতে চলে যাচ্ছে। কিছু টাকা মাটির ব্যাংকে ফেলছে।
সে কোয়ান্টামের বিভিন্ন বই কিনে কিনে অন্যদের বিলিয়ে বেড়াচ্ছে।
জনসেবা করছে।
৬০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৯
শিমুল আহমেদ বলেছেন: সব হল ব্যবসা যে যেইটা নিয়া পারতাছে সে সেইটা নিয়াই টুপাইছ কামাইতাছে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
মনিহার বলেছেন: কিছুটা সত্যিই মনে হচ্ছে।
৬১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০১
টিংকু ট্রাভেলার বলেছেন: মন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে এমন জিনিস যা আপনাকে চর্চার মধ্যে রাখতে হবে। কোথাও থেকে এই মন নিয়ন্ত্রণ শিখে যদি আপনি চর্চা না করেন তাহলে কোন কাজ হয় না। বর্তমান এই বেপরোয়া জীবনে চর্চা করা মহা ভ্যাজাল। মন নিয়ন্ত্রণ আসলে আমাদের অলস, উচ্ছৃংখল, ঘাবড়ানো, বেদনাবিধুর, হারমানা ইত্যাদি ইত্যাদি মনকে সঠিক ভাবে চালানো শেখায়। জন্মগত ভাবে আমরা সবাই সুপারম্যান। তবে সেটা প্রয়োগ কৌশল আছে। সেটি শিখে চর্চা করতে পারলে লাভ আছে। তাই এই মন নিয়ন্ত্রণ শিখতে কোন গুরু অথবা বইয়ের সাহায্য নিতে পারেন।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা ৪দিনে গ্রাজুয়েট হয়েই মনে করি সুপারম্যান হয়ে গেছি। এই দুর্বলতার ফায়দা লোটাটা স্বাভাবিক।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
মনিহার বলেছেন: কে ফায়দা লুটছে? আর কে পাগলামী করছে?
৬২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১১
ইসমত বলেছেন: শুকুর আলহামদুল্লিলাহ, বেশ ভালো আছি,
ব্লগার মনিহারসহ সকলকে ধন্যবাদ জানাই, গুরুজি ও কোয়ান্টাম মেথড বিষয়ে মন্তব্য করার জন্য,
কোনো বিষয়ে ভিন্নমত থাকাটাই স্বাভাবিক, তার মানে এই নয় নোংরা ভাষায় সেটা প্রকাশ করে নিজের মন-মানসিকতার দেউলিয়াত্ব ঢোল পিটিয়ে জানান দিতে হবে,
এখানে আপনার লেখাই ফুটিয়ে তুলে আপনার ব্যাক্তিত্ব,
কোয়ান্টাম মেথড বিষয়ে জানতে সাতহাজার টাকা খরচ না করেও আপনি ধারণা পেতে পারেন
শান্তিনগরে ফ্রি আয়োজনে অংশগ্রহণ করে,
কি প্রয়োজন না জেনে না বুঝে মন্তব্য করার, সুনিদিষ্ট কোনো অসংগতি থাকলে সেটা তুলে ধরুন,
প্রীত হবো,
গরুজী নয় তিনি গুরুজী,
শহীদ আল বোকারী নন তিনি শহীদ আল বোখারী,
দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে,
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
মনিহার বলেছেন: আমার বাসায় আমি গত ১ বছর ধরে ফ্রী ধারণ সকাল বিকাল পেয়ে যাচ্ছি। আমি কোনো নোংরা ভাষা ব্যবহার করিনি, সত্যটাকে তুলে ধরেছি।
আপনার মগজ ওয়াশ হয়ে গেছে, তাই আপনি বুঝতে পারছেন না।
নামের বানান ঠিক করে দিচ্ছি।
গুরুজী প্রদত্ত ডায়লগ না দিয়ে আপনার নিজের কিছু বলার থাকলে বলেন।
৬৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
কাচু বলেছেন: ব্লগার ইসমত কে বলছি। আপনি কি দালাল নাকি।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৫
মনিহার বলেছেন: ইসমত, জবাব দেন।
৬৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
ইসমত বলেছেন: টিংকু ট্রাভেলারের সাথে সহমত,
এখন চালু হয়েছে এক শব্দ 'দালাল'
দয়া করে সীমিত ব্যবহার করবেন কাচু,
৬৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২১
কাচু বলেছেন: ভাই আপনি আপনার বোনের কথা বললেন, যে সে তার উপর্জনের টাকা মাটির ব্যাংকে দান করছে। দান করা ভাল। কিন্তু বর্তমানে কোয়ান্টাম আরো একটি বিষয় কোমলমতি শিশু এ যুবক-যুবতিদের মাঝে ছিড়িয়ে দিচ্ছে তা হল তরা ও যাকাত দিতে পারবে। এবার নিশ্চয়ই মনে প্রশ্ন? যাদের আয় রোজগার নেই অথবা বাবা উপর্জনে চলে তারা কিভাবে যাকাত দিবে?
প্যাচটা হইল সেইখানেই। তারা প্রচার করতাছে যে তাদের জমানে টাকা থেকেই ১০০/২০০/৫০০ যে যা পারে তা কোয়ান্টাম যাকাত ফান্ডে দিতে পারবে। এবং যাকাতের সোয়াব পাবে। এখন প্রশ্ন হল যাকাত দিলে েসায়াব হয় েসই কথা েকায়ন্টাম জানল বা প্রচার করে কি ভােব।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৬
মনিহার বলেছেন: আমি এক জনের কথা বলছি, শুনেন।
সে বাসা ভাড়া খুজে পাচ্ছিলো না। মাটির ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার ২ দিনের মধ্যে সে ভালো বাসা খুজে পেলো। কি অন্ধবিশ্বাস তার।
অ্যাবসার্ড এই সব।
৬৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
ইসমত বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে - এটাই করার চেষ্টা করুন , ভালো থাকবেন ইনশাল্লাহ
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
মনিহার বলেছেন: আবারো গৎবাধা গুরুজীর ডায়ালগ দিলেন, এই সব শুনতে শুনতে কান ঝালা পালা হয়ে গেছে। নতুন কিছু থাকলে বলেন।
৬৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
আদনান_ফিরদাউস বলেছেন: গুরুজীকে(!) নিয়ে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। আমি অডিও শুনে মেডিটেশন করি প্রায় ৩ বছর। এবং এটি আমার প্রচুর উপকারে এসেছে এবং আসছে। পুরোপুরি রপ্ত করতে আমার প্রায় ৪ মাস সময় লেগেছে। মেডিটেশনের উপকারিতা সম্পর্কে কোন সন্দেহ নেই। তবে এটিকে FUN হিসেবে দেখলে সময় নষ্ট ছাড়া আর কোন কাজে আসবে না।
আর আপনি যদি এমন কিছু পান যেটি অন্যের উপকারও করবে আবার আপনিও পয়সা কামাতে পারবেন তবে সেটি নিয়ে তো ব্যবসা করবেনই। স্বভাবিক।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৮
মনিহার বলেছেন: ভাইরে ভাই, আমি এক বার ও বলি নাই, মেডিটেশন খারাপ।
আমার পরিবারের মানুষদের পাগলামী নিয়ে আমি বিরক্ত।
৬৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৮
আদনান_ফিরদাউস বলেছেন: আরো একটি কথা লিখতে ভুলে গেছিলাম। কোয়ান্টামের নিজস্ব ব্লাড ব্যাংক আছে কম মূল্যে বিতরণের জন্য। আর পাহাড়ি ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার জন্য তারা একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেছে যাতে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে লেখাপড়া শেখানো হয়।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
মনিহার বলেছেন: কেউ তার নিজস্ব ইনকাম দিয়ে স্কুল দিতে পারে, সওয়াব কামাতে পারে, এটা নিয়ে আমার কোনো অবজেকশন নাই।
কিন্তু কাউকে বায়াসড করাটা পছন্দ করি না।
৬৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
জ্বীন বলেছেন: এই গুরুজী মনে হয় আগে হাত দেখতো !!
সেই ব্যবসা এখন বন্ধ ।
পরে মনে হয় এই পরশ পাথর পাইছে !!
এখন ইনকাম মনে হয় খারাপ না!! ()
৭০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩২
আদনান_ফিরদাউস বলেছেন: আমার পরিবারের মানুষদের পাগলামী নিয়ে আমি বিরক্ত।
ঠিকই বলেছেন। অনেকেই এটি নিয়ে পাগলামি করেন। তাদের ধারণা মেডিটেশন করে রীতিমত ক্ষমতাধর সাধক হয়ে যাওয়া যায়। মেডিটেশন তাদের জন্য নয়। কোন কিছু পেতে হলে পরিশ্রম তো করতেই হবে। মেডিটেশন শুধু একাগ্র,সাহসী আর প্রশান্ত হতে শেখায়।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬
মনিহার বলেছেন: আমি যতই বলি, আমি ভালো আছি, আমার দিনকাল ভালো চলছে, ততই তারা আমাকে কোর্স করানোর জন্য পিড়াপিড়ি করছে।
৭১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
সেলটিক সাগর বলেছেন:
--
@মনিহার,
(অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা। মাঝে ৩ দিন বন্ধ, তার মধ্যে দেড়দিন গেল গুরুজী পিছনে দৌড়াতে। পড়ালেখার নাম গন্ধ নাই। )
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমিও একজন কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েট। কোর্স করেছি ১৯৯৮ সালে। খুব সম্ভবত তখন কোর্স ফি ছিল ৪০০০ টাকা। ছাত্রদের জন্য ডিসকাউন্ট থাকে যেটা অনেকেই জানে না, আমিও জেনেছিলাম কোর্স করার পরে! তাই আমাকে পুরা ৪০০০ টাকাই দিতে হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে আমার সাথে কোয়ান্টামের কোন সরাসরি যোগাযোগ নাই যেহেতু বাইরে আছি। আমি যখন নিয়মিত যেতাম (১৯৯৮-২০০২ সাল) তখন দেখেছি কারো পরীক্ষা বা পড়াশোনার কাজ থাকলে গুরুজী তাকে ফাউন্ডেশনে আসতে নিষেধ করতেন। বলতেন যে পড়াশোনাটা আগে। এছাড়া নিয়ম ছিল মেয়ে ভলান্টিয়াররা সন্ধ্যা হওয়ার আগেই বাসার দিকে রওয়ানা দেবে যাতে তারা নিরাপদে বাসায় পৌছাতে পারে। কিন্তু ঘটনা যেটা ঘটে তা হল ফাউন্ডেশনের সব কর্মকর্তারা এরকম না, তারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে চাইতেন আমরা ছাত্ররা যেন যেকোন অবস্থায় সময় দেই। এটা নিয়ে আমার সাথে একাধিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মনোমালিন্য ও হয়েছে। আরেকটা ব্যাপার হল অনেকেই নিজে কোন কাজ করে/ ডিসিসন নিয়ে সেটা গুরুজীর নামে চালিয়ে দেন। তখন নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কাজ করতে হয়েছে আমাকে। আমার পরীক্ষার গ্যাপের মধ্যেও যেতে হয়েছে।
আর যে ব্লাড ব্যাংকের কথা বললেন নানান জন, আমি সেটা শুরুর মোটামুটি প্রথম থেকেই ছিলাম কোয়ান্টিয়র (কোয়ান্টাম ভলান্টিয়র) হিসাবে। সেখানে সেসময় ৩০০/৪০০ টাকা লাগত রক্ত কিনতে। উপরে একজন বললেন যে তিনি ৮০০ টাকা দিয়ে নিজের মাকে রক্ত দিয়েছেন। আমাদের সময় নিয়ম ছিল কেউ রক্ত দিলে তার নিকটাত্মীয়ের জন্য ২০% ডিসকাউন্ট দেওয়া হত। এখন এই নিয়ম আছে কিনা তা জানা নাই। তবে মোটামুটি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে রক্তই আপনি নিন না কেন তা বিশুদ্ধ হবে। আমি নিজে সেখানে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি।
এখন আপনি গুরুজীকে নিয়ে জানতে চেয়েছেন। উনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আমি বলতে গেলে কিছুই জানি না। মেডিটেশন শেখানো শুরু করার আগে উনি অ্যাস্ট্রোলজার ছিলেন। মেডিটেশন কোর্সেই উনি বলেন যে উনি নিজে পৃথিবীর নানা দেশে ১০টিরও বেশী মেডিটেশন কোর্সে অংশগ্রহন করেছেন আর ৫০টিরও বেশী কোর্সের স্টাডি মেটেরিয়াল সংগ্রহ করেছেন। এরপর সবগুলোর নির্যাস নিয়ে কোয়ান্টাম মেথড তৈরী করেছেন। কিন্তু বিদেশী জিনিশগুলোকে আমাদের বাঙালীর উপযোগী করেছেন, উদাহরন দেই - আপনি আপনার বোনকে ব্রেনের শার্পনেস বাড়ানোর মেডিটেশনটির কথা জিজ্ঞাসা করবেন, দেখবেন তাতে বাংলা অক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। আর ওনার স্ত্রী যাকে আমরা মাজী সম্বোধন করি তিনি একদিন বলেছিলেন যে 'কোয়ান্টাম মেথড' বইটা লিখার জন্য গুরুজী দেশী বিদেশী প্রায় ৩,৫০০ বইয়ের রেফারেন্স ব্যবহার করেছেন।
আর ভক্তির কথা বলবেন? আমরা বাঙালীরা খুবই হুজুগে জাতি। যাকে পছন্দ করি তার কোন দোষ দেখি না আর যাকে পছন্দ করি না তার গীবতের শেষ নাই। এই টেন্ডেন্সিটারই রিফ্লেকশন হয় আমাদের আচরনে। আমি কোর্স করার পর দেখতাম অনেকেই বলে বেড়াচ্ছেন যে তারা গুরুজীর কত কাছের লোক। এরকম অনেক 'কাছের লোককে' গুরুজী ফাউন্ডেশন থেকে বহিস্কারও করেছেন ডেস্টিনি টাইপের পিরামিড স্কিমে জড়িত থাকার কারনে। আমাদের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল যাতে আমরা ডেস্টিনি টাইপের প্রতারনা চক্রের সাথে যুক্ত না হই।
এখন টাকার কথা বলতে পারেন। আমি নিজেই আমাদের সময় ৪০০০ টাকা দিয়ে কোর্সটি করার জন্য টিউশনি করে তা যোগাড় করেছি। এরপর আরও অনেক টাকা খরচ হয়েছে নানা ওয়ার্কশপ, অনুস্ঠান ইত্যাদিতে। এখন শুনি আরও অনেক প্রোগ্রাম যুক্ত হয়েছে, যেগুলো আমাদের সময় ছিলা না- তাতে টাকা আরও বেশী খরচ হচ্ছে। আমাদের মত গরীব দেশে একটা কোর্স করতে এত টাকা নেয়া যুক্তিসংগত কিনা? একটা পরিবারের একাধিক সদস্য এর সাথে যুক্ত থাকলে টাকার পরিমান তো মাল্টিপল হয়ে যাচ্ছে। অনেস্টলি বলতে পারি এর উত্তর আমার কাছে নাই। প্রতিদিন ২ বেলা মেডিটেশন (+ সাথে যোগব্যায়াম) করলে আপনি সুস্থ্য থাকবেন অন্যদের চেয়ে, এতে আপনার ডাক্তার/ হাসপাতালের খরচ অনেক কমে যাবে - এটা লং টার্ম হিসাব। আবার মেডিটেশন শেখার জন্যও তো অনেক টাকা লাগছে। শুধু এইদিক চিন্তা করলে টাকার হিসাবে কোনদিকে লাভ? আমার জানা নাই।
আমার মনে হয় আমাদের প্রবাসীদের জন্য কোর্স ফি বেশী রাখা উচিত, কারন দেশে ৭/৮ হাজার টাকা অনেক টাকা কিন্তু বাইরে যদি আপনি আয় করতে পারেন তখন ঐ টাকা তেমন কিছু না। তাই প্রবাসীদের থেকে টাকা বেশী নিয়ে সেটা দেশের মানুষদের জন্য সাবসিডি দেওয়া যেতে পারে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
মনিহার বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
কিন্তু
তখন নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কাজ করতে হয়েছে আমাকে। আমার পরীক্ষার গ্যাপের মধ্যেও যেতে হয়েছে। --------------
কেন? আপনি যদি ভলান্টিয়ারগিরি করেন, আপনাকে বাধ্য করে কেমনে?
৭২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
জন্মভূমি বলেছেন: কোয়ান্টামের মূল উদ্দেশ্য কি?
উত্তর:- কোয়ান্টামের মূল উদ্দেশ্য হল প্রতিটি মানুষের অন্তর নিহিত শক্তি এবং সম্ভাবনাকে জাগ্রত করা যাতে সে তার মেধার সর্বোত্তম বিকাশ ঘটিয়ে একজন সফল মানুষে পরিণত হতে পারে। সেই সাথে সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধম্যে তার একক কল্যাণ শক্তিকে বহুগুণে বৃদ্ধি করা। কারণ একক ব্যাক্তির প্রচেষ্টায় বড় কোনো কল্যাণমূলক কাজ করা না গেলেও অনেকে যখন সমেবেত হন, তখন এটা দিয়েই সম্ভব দূরপ্রসারি কিছু করা ।অবশ্য সবকিছুর আগে প্রয়োজন ব্যাক্তির সাফল্য,ব্যাক্তির আত্মনির্মাণ। কারণ ব্যাক্তি যদি সফল না হয়, তাহলে সমাজ সফল হবে না, রাষ্ট্র সফল হবে না, তাই ব্যাক্তির বৈষিয়িক, পারিবারিক,স্বাস্থ্যগত, আত্মিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে পর্যায়ক্রমে আমাদেও জাতিকে সেরা দশ জাতির এক জাতিতে পরিণত করাই হলো কোয়ান্টামের মূল উদ্দেশ্য।
আরো জানতে ভ্রমন করুন- http://www.quantummethod.org.bd
(আসিফুল ইসলাম বলেছেন: তাজউদ্দিন সুমন ভাইকে বলছি:
আমি আপনার সব কথাই মানছি। কিন্তু গত বছর আমার মাকে রক্ত দেওয়ার জন্যে আমি নিজে গিয়েছিলাম শান্তিনগর। আমার আমার মায়ের একই গ্রুপের রক্ত।আমার রক্ত আমাকেই ব্যগে ভরে দিল আর সাথে নিল ৮০০ টাকা।)এই প্রশ্নের জবাব হলো ১৯৪৬ সাল থেকে চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে রক্তদান শরীরের ক্ষতি করে না। অথচ বর্তমানে আমাদের দেশে প্রতি বছরে রক্তের প্রয়োজন মাত্র ৪ লক্ষ ব্যাগ আমাদের দেশে প্রতি বছর ১০০০ জনে মাত্র ০.৪ জন রক্তদান করেন তাহলে আমাদের দেশে কেউ রক্তের অভাবে মারা যাবে না। সেচ্ছায় রক্তদাতাদের নিকট থেকে আসে ১ লক্ষ ১৫ হাজার ব্যাগ মাত্র।কিন্তু আমাদের দেশের চাহিদার প্রয়োজনের বড় অংশ আসে রক্তবিক্রেতাদের কাছ থেকে যা গ্রহণ করে রক্তগ্রহীতা সাময়িক ভাবে সুস্থ্য হয়ে উঠেন পরবর্তীতে তিনি আরো জটিল রোগে আক্রান্ত হন।আর পেশাদার রক্ত বিক্রেতাদের অধিকাংশই সিফিলিস, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি বা এইডসে আক্রান্ত। ফলে এই দূষিত রক্ত পরিসঞ্চালিত হয়ে রক্ত গ্রহীতাও প্রায়শই আক্রান্ত হন দুরারোগ্য ব্যাধিতে। দূষিত রক্তের অভিশাপ থেকে মুমূর্ষু মানুষকে রক্ষা করার জন্যে নিরাপদ ও সুস্থ রক্তের প্রয়োজনীয়তা এখন সচেতন মানুষ বুঝতে পেরেছেন। এখানে উল্লেখ্য যে আমরা আমাদের জনসংখ্যার মাত্র .৩% যদি স্বেচ্ছা রক্তদানে এগিয়ে আসেন, তাহলেই প্রয়োজনীয় রক্তের চাহিদা মেটানো সম্ভব। আমাদের দেশে রক্তসংশ্লিষ্ট স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর পথ ধরে এ আন্দোলনেই সমপৃক্ত হয়েছে কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম। ১৯৯৬ সালে মোবাইল ডোনার পুল গঠনের মাধ্যমে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয় এবং ২০০০ সালে কোয়ান্টাম ল্যাব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনে প্রসেসিং কস্ট রক্তের কোন উপাদানের জন্য কত? জবাব:- হোল ব্লাড-৬০০টাকা,আর.সি.সি-৫০০টাকা,এফএফপি-৬০০/-,পিসি-৮০০/-,পি.আর.পি-৮০০/-,পিপিপি-৮০০/-,ফ্রেস প্লাজমা-৮০০/-,ক্রোয়ো-৮০০/-,এসপিপিএস-৭০০টাকা
একটি প্রাণকে বাঁচাবো বলে :স্বেচ্ছা রক্তদাতারাই নিরাপদ ও সুস্থ রক্তদান আন্দোলনের প্রাণ। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম এক্ষেত্রে অর্জন করেছে এক অনন্য সাফল্য। কোয়ান্টাম ল্যাবের রয়েছে ১৬ হাজার আজীবন ও ৯০ হাজারেরও বেশি অনিয়মিত রক্তদাতার সুসংগঠিত ব্লাড ডোনার পুল। ফলে রক্তের যেকোনো প্রয়োজন মেটানো যায় খুব দ্রুত ও সহজে। দেশের গণ্ডী ছাড়িয়ে বিদেশেও এখন কোয়ান্টামের সদস্যরা রক্ত দান করছেন। যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে কোয়ান্টাম মেডিটেশন সোসাইটির সদস্যরা নিয়মিত রক্ত দিচ্ছেন।স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমের ওপর নির্মিত এই ডকুমেন্টারিটি রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করার জন্যে একটি কোয়ান্টামের একটি সময়োপযোগী প্রযোজনা। ২০০৬ সালে বিশিষ্ট স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকার মীর রফিকুল ইসলামের চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমের ওপর নির্মিত হয় এই ডকুমেন্টারি। ৩১ মিনিটের এ প্রামাণ্য চিত্রে রয়েছে রক্তের জন্যে মুমূর্ষু রোগীর করুণ আর্তি, পেশাদার রক্ত বিক্রেতাদের বাস্তব চিত্র, বাংলাদেশে স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমের ইতিহাস, থ্যালাসেমিক শিশুদের করুণ মুখচ্ছবি ইত্যাদি নানা তথ্যচিত্র।স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের উদ্বুদ্ধ করার জন্যে কোয়ান্টাম গ্রহণ করেছে নানা ধরনের কর্মসূচি|
আরো জানতে ভ্রমণকরুন:http://www.quantummethod.org.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=89&Itemid=145&lang=bn
আশা করি আসিফুল ইসলাম ভাই উত্তরটি পেয়েছেন ডকুমেন্টারিটি দেখার অনুরোধ রইল।সিলেটের ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংক থেকে আমাদের এক আত্মীয়ের জন্য ৩৫০০টাকায় ব্লাড নিতে হয়েছে।আমি এপর্যন্ত ১০বার রক্ত দিয়েছি।যার মধ্যে কোয়ান্টাম ল্যাবে ৭বার এবং সিলেটে মুজিব জাহান রেড ক্রিসেন্ট রক্ত কেন্দ্র,চৌহাট্টা সিলেট- ৩বার রক্ত দিয়েছি।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২
মনিহার বলেছেন: কোয়ান্টামের মূল উদ্দেশ্যে কি কোথাও লিখা আছে, কাউকে প্রতিনিয়ত কোর্স করার জন্য ফুসলানো?
৭৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
আসিফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই ডকুমেন্টারীর লিংকটা দেন।
৭৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আসিফুল ইসলাম বলেছেন: জন্মভূমি ভাই:
পি.সি
পি.আর.পি
যদি একটু ইলাবেরেট করে দিতেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১৪
মনিহার বলেছেন: জন্মভূমি ভাই, জবাব দেন।
৭৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২৬
সার্জন বলেছেন: মেডিটেশন মেডিকেল সায়েন্স অনুমোদিত একটি পদ্ধতি।
চিরায়ত বাঙ্গালী স্টাইলে আপনার নিজে কোয়ান্টাম না করেই তার সমালোচনায় নামাটাকে ভালো পেলাম না।
আমি কোর্স করিনি.. তবে সিডি কালেক্ট করে প্রাকটিস করেছি।
ভালো লেগেছে।
হটাৎ করে কোনো মানুষ সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করাটা কতটা যৌক্তিক??
তবে পীর-ফকির থেকে দূরে থাকুন।ওদের সাদাকা প্রোগাম বা ব্লাড ডোনেশনের ক্লিয়ারকাট হিসাব প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করা দরকার।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০৩
মনিহার বলেছেন: ভাই, আমি অসংগতি গুলো তুলে ধরছি।
৭৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৩
বিং বলেছেন:
একটা পুস্ট হিট খাইসে বহুত সাধনার ফর...এর লাইগ্যা কুয়ান্টাম আর গুরুজি রে একটা ধইন্যা দেন...সকাল থেকে তিনবার পুরথুম ফাতায় এ্যাড মারসেন...আসলে আফনের মুল উদ্দেশ্য কী আফনি নিযে যানেন? নিযেকে জিগান আগে আফনে কী চান?
যান গুরুজী ভন্ড,ভূ্য়া,ধান্দাবাজ,বাটবার,চুর,ডাকাত তাইলে আফনের ঘরে লুকগুলারে লাইনে আনেন...এই হানে কান্নাকাটি করতাসেন কেন? নাকি আমরা গিয়া আফনের বাসায় গিয়া বুঝামু?
আফনের এই পুস্টে যতগুলা কু্য়ান্টামের সপক্ষে কমেন্ট পরসে একটাও ফরসেন?নাকি ফইরাও বুঝবার পারেন নাই?
ওযথাই একটা জিনিসের পিছে লাগসেন...আফনারে আমি একটা কথা কই শোনেন...কু্য়ান্টাম হইলো একটা লাইফ ইস্টাইল...যার কিছু ইউনিক নিয়ম কানুন আছে...যে মানে হে নিজ আগ্রহে মানে...কারন এইটা পরিক্ষিত যে এই লাইফ ইস্টাইল এ ফাওয়া যাবে প্রশান্ত মন, সুস্ততা এবং সুখি জীবন।
আফনে কী যেলাস যে আফনার ফরিবারের লুকগুলা এত ভালু আছে? আফনে না করলে না করবেন কুনু ওসুবিধা নাই...সবার সবকিছু সহ্য হইবে এইটা ঠিক না...
আফনের এই পুস্টের মত এক কুটি পুস্ট পরলেও গুরুজি আর কু্য়ান্টামের কিছু কী হবে?
আমার এই কমেন্ট শুধুই আফনের জন্য,ওন্য কারো যদি জ্বলে আমি দায়ি না...আর বিয়াদুফী হইলে মাফ দিয়েন...আমি এক নগন্য নাদান।
খুদাফেয...
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৩
মনিহার বলেছেন: ফাগলের কথায় কেউ কিছু মনে করে না।
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৪৬
মনিহার বলেছেন: আফনার গুরুজী এই বছরে ১৭ বার অ্যড দেয় নাই পেপারে? কত টাকা খরচ হইছে এই অ্যড গুলান দেওয়ার জন্য?
প্রত্যেকবার ই দেখি ৩০০ তম কোর্স, মানুষকে আর কত ভাওটাভাজী দেখাবে?
৭৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১০
মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: মেডিটেশন ভাল জিনিস- আত্মবিশ্বাসও ভাল জিনিস-
এইটা নিয়া ব্যবসা করাটা ভাল নাও হতে পারে- ধর্ম ব্যবসার মতই ব্যাপার- তবে কোয়ান্টাম মেথড এর সম্পর্কে ধারণা নাই-
কিন্তু টাকা নিলেই সেইটা খারাপ বলার কারণও দেখি না- মেডিটেশন শেখানোর জন্য টাকা নেয়া যাবে না কেন?
আসলে ডেটা দরকার সেটা হচ্ছে স্বচ্ছ চিন্তা করার ক্ষমতা- সেটা না থাকলে ঠকা খাওয়ার বিকল্প নাই-
৭৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৩১
এক্স বলেছেন: শহীদ আল বোখারির বইগুলো ভাল, মানে গল্পগুলি খুব ভাল. মারূফ ভাল বলেছেন, আসলে দরকার স্বচ্ছ চিন্তা করার ক্ষমতা. দরকার এটাই বাস্তবতা বিচার করে স্বচ্ছ চিন্তা করার ক্ষমতা. মনে হয় না কুয়ান্টাম এটা শিখায়.
@জন্মভূমি - বাঙ্গালী জাতিকে বিশ্বের প্রথম দশ জাতির একটি করতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দর্শন লাগবে. স্রেফ কিছু ইনডিভিজুয়ালকে রেগে গেলেন হেরে গেলেন শিখালে কাজ হবে না. কুয়ান্টামেরও আগে থেকে তাবলীগ এই রেগে গেলেন হেরে গেলেন, হাসি মুখে কথা বলা ইত্যাদি প্র্যাকটিস করছে, তাদের লোকসংখ্যাও কম নয় কিন্তু সমাজে তার কোন প্রভাব পড়েনি. কুয়ান্টামেরও পড়বে না.
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
মনিহার বলেছেন: খাঁটি কথা বলেছেন।
৭৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
জন্মভূমি বলেছেন: আসিফুল ইসলাম আপনার চিঠি পাঠানোর ঠিকানা পাঠান [email protected] আমি আপনাকে সিডি পাঠিয়ে দেব ।
আর পি.সি এবং পি.আর.পি নিয়ে অন্য দিন ইলাবেরেট করে লিখব।
(এক্স বলেছেন:বাঙ্গালী জাতিকে বিশ্বের প্রথম দশ জাতির একটি করতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দর্শন লাগবে. স্রেফ কিছু ইনডিভিজুয়ালকে রেগে গেলেন হেরে গেলেন শিখালে কাজ হবে না. কুয়ান্টামেরও আগে থেকে তাবলীগ এই রেগে গেলেন হেরে গেলেন, হাসি মুখে কথা বলা ইত্যাদি প্র্যাকটিস করছে, তাদের লোকসংখ্যাও কম নয় কিন্তু সমাজে তার কোন প্রভাব পড়েনি. কুয়ান্টামেরও পড়বে না. )
ভাই আপনি ঠিক কথায়ই বলেছেন আমরা অন্যকে বদলাতে চাই কিন্তু নিজেকে বদলাই না ।আগে নিজেকে বদলাতে হবে ।নিজেকে বদলালেই পরিবার বদলাবে,পরিবার বদলালেই সমাজ বদলাবে ,সমাজ বদলালেই দেশ বদলাবে।একটি দেশের মানুষ গুলো যখন সংঘবদ্ধভাবে নিজেদের বদলায় তখনি একটি দেশ সফল হয় আমরা মহানবী( স আগমনের আগের আরব আর,আর মহানবী(স
আগমনের পরে আরব ইতিহাস পড়লেই বুঝতে পারব কখন একটি দেশ বিশ্ব দরবারে এক হয়। আরবরা মহানবীর আর্দশকে ধারন করে একে এক বদলে গিয়েছিলেন যার ফলে মহানবীর ওফাতের মাত্র ৪০ বছরে মধ্যে বিশ্বের এক নম্বর শক্তিতে পরিণত হয়েছিল ।আবার যখন আর্দশ পরিহার করা শুরু করেছিল তখন থেকেই তাদের পতন শুরু হয়েছিল ।
জানাকে মানায় পরিণত করতে পারলেই সফল হওয়া যায় ।
সবাইকে অনুরোধ আমরা যেনও একটি বিষয় পড়াশোনা করার পড় তার ভাল বা মন্দ নিয়ে আলোচনা করি ।আসলে সেই ভাল বিচারক যিনি দুই পক্ষের বক্তব্য জানার পর মন্তব্য করেন ভাল না মন্দ।
আন্তরিক ধন্যবাদ সবাইকে যারা এই আলোচনা নিজেদের মন্তব্য দিয়েছেন। আশা করি সবাই একদিন দেখব আমাদের বাংলাদেশ বিশ্বের দশ জাতির এক জাতি হবে।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, সবার জীবন কর্মব্যস্ত হোক।
আমরা সবাই নিজেদের অবস্থান থেকে সাধ্যমত ভাল কাজ করি তাহলেই দেশ সফল হবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪৬
মনিহার বলেছেন: বদলে যাও, বদলে দাও
.........প্রথম আলু
৮০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৯:১১
ইসমত বলেছেন: (জন্মভূমি বলেছেন: সবাইকে অনুরোধ আমরা যেনও একটি বিষয় পড়াশোনা করার পড় তার ভাল বা মন্দ নিয়ে আলোচনা করি ।আসলে সেই ভাল বিচারক যিনি দুই পক্ষের বক্তব্য জানার পর মন্তব্য করেন ভাল না মন্দ।) সহমত,
সুস্থদেহ
প্রশান্তমন
কর্মব্যস্ত
সুখীজীবন,
২৮ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
মনিহার বলেছেন: কোনটা পাগলামী, সেটা বুঝার জন্য কাউকে বিদ্বান হতে হয় না।
৮১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪১
আমি কেউ না বলেছেন: মহাজাতকীয় কোয়ান্টাম থিয়োরী অনুসারে মানুষের ৭৫% এর বেশি অসুখই মানসিক!!!! পইড়া আর দোস্তদের কথা শুইনা যা বুঝলাম - আমার ঠ্যাং ভাংলেও হিলিং করলেই সব ঠিক!!!! মাসাল্লাহ!!! সোবাহানাল্লাহ!
ধ্যান মানে নিজেকে আইসোলেটেড করে নিজেকে এনালাইসিস করা। আর কোয়ান্টাম কয় স্বপ্ন দেখতে!
মনের ড্রয়িং রুম আর বাগান বাড়িতে ঘুরাঘুরি কইরা লাখ টাকার চাকরির সপ্ন দেখলেই সেটা জুটবে না। আর যারা এতো স্বপ্নবাজ তারা লাখ টাকার স্বপ্ন দেখে ৫০০০ টাকার চাকরি পেলেও যাতে কোন প্রশ্ন তুলতে না পারে সে জন্যই 'বেশ ভালো আছি" টাইপ মন্ত্র।
অই গরুজীরে সামনে পাইলে কোয়ান্টাম শব্দটার মানে জিগাইতাম। কোয়ান্টাম মেকানিক্স পইড়া মাথার তার ছুইটা গেলো আমার, আর এই মুর্খ সবখানে মাগনা কোয়ান্টাম লাগাইতাছে... গাং দিয়া ভাইসা আইছে কোয়ান্টাম??!!
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
মনিহার বলেছেন: ভাইরে ভাই, আপনি একদম আমার মনের কথা গুলো বলেছেন।
কিছু দুর্বল চিত্তের মানুষকে নিজে ধান্ধাবাজী করে যাচ্ছে কোয়ান্টামওয়ালারা।
৮২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২০
ব্লুম্যাজিক বলেছেন: Eisob vondoder theke jotoi dure thaka jai totoi mongol. Manush na bujai eigular pichon pichon duraiteche. Allah ogore bujar tawfique dan kuron Ameen! R vai apnar responsibility hoilo apnar family member-der ke jukti diya bhujaiya eishob ku-untam method-er kobol theke rokkha kora.
২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪১
মনিহার বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
৮৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৫
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আমি মেডিটেশনের পক্ষে। কিন্তু কোয়ান্টাম মেথড নামের এই ব্যবসার পুরোপুরি বিপক্ষে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মানুষ যেটা পছন্দ করে সেটার জন্য জানপ্রাণ দিয়ে ফেলে। অন্ধ বিশ্বাস করা গুরুজী ভক্তরা আপনার কোনো কথাই শুনবে না, কোনো যুক্তিই সময় নিয়ে ভাববে না। তারা জাস্ট দেখবে যে আপনি তাদের শ্রদ্ধেয় গুরুজী সম্পর্কে নেগেটিভ কোনো পয়েন্ট তুলেছেন, ব্যস, প্রতিবাদ শুরু হয়ে যাবে।
বাঙালির কমন সেন্স কম। এটা বাঙালি হয়ে আমি নিজেও জানি।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
মনিহার বলেছেন: দেখুন, আমি একবার ও বলি নাই, মেডিটেশন খারাপ। আমি যা বলেছি, এর পিছনের ব্যবসার কথা গুলো। কিংবা মেডিটেশনকে নিয়ে যারা পাগলামী করছে, তাদের কথা।
নতুন একজনকে দেখলাম, সে কোরবানীর ঈদে নিজের বাড়ী যাবে না, নিজের মায়ের কাছে যাবে না।সেটা তার কাছে খামাকা মনে হচ্ছে।
সে কোরবানীর ঈদে বান্দরবানে যাবে, গুরুজীর কোরবানীতে ভলান্টিয়ার হতে।
৮৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
ফালাক বলেছেন: কারও কাছে সিডি থাকলে আপ্লোড কইরা দেন। শুইনা দেখতে মন চায়
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৪
মনিহার বলেছেন: কুয়ান্টাম মেথড এর ওয়েবসাইটে আছে, ডাউনলোড করে দেখেন।
৮৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৯
মৈত্রী বলেছেন: ........(তিন চার বার বান্দরবানে গেলো, মেডিটেশন করার জন্য। আমার কাছে মনে হলো, ওমরাহ করতে গেল তারা। (তওবা, তওবা))...........
উদ্দেশ্য মেডিটেশন না হইয়া শর্ট ট্যুর ও হইতে পারে......মেডিটেশন উছিলা মাত্র!!!
৮৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
রাজীব বলেছেন: হিন্দি একটা সিনেমা আছে - "মুন্নাভাই এম বি বি এস" সেখানে সিনেমার শেষে নায়কের বাবা নায়ককে বলে "তুমিতো মানুষকে বাচতে শিখিয়েছো!"
ঠিক তেমনি মেডিটেশনও মানুষকে ভালো ভাবে বাচতে শিখায়। কিন্ত কিছু কিছু মানুষ নিজেদের অভ্যাস অনুযায়ী এটিকে পীর/দরবেশ বা তাবিজের পর্যায়ে নিয়ে গেছে যেটি খারাপ।
উল্লেখ্য যে সকল ধর্মেই কিন্তু মেডিটেশনের ব্যবহার দেখা যায় কিন্তু আধুনিক সভ্যতার যুগে আমরা মেডিটেশনে বর্জন করছি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০০
মনিহার বলেছেন: যারা সুস্থ থাকার পরও সকাল বিকাল রাত মেডিটেশন, গুরুজী গুরুজী করে, ভাল মন্দ যাই হোক, সব কিছু গুরুজী আগে থেকে জানে, এই তরিক নিয়ে চলে, তাদের কি সিক মনে হয় না?
৮৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৬
লালসালু বলেছেন: একশ টাকা দিয়ে ওনার বক্তৃতা শুনেছিলাম
০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪১
মনিহার বলেছেন: কুয়ান্টামে টাকা ছাড়া কোনো কথা নাই।
কিছু অবোধের মাথা গুরুজীর অল্প কথায় ওয়াশ হয়ে গেছে, তারা ভলান্টিয়ারগিরি করতাছে।
কুয়ান্টামের ৩০০ তম কোর্স উপলক্ষে স্মারক বই বের করেছে, আর সেটা ১০০ টাকা করে বিক্রি করছে।
সেই স্মারক আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার সময় আগত ছাত্রছাত্রী এবং তাদের অভিভাবকদের মাঝে বিক্রি করছে, ক্যাম্পাসে।
ফ্রী না, টাকা দিয়ে।
কুয়ান্টামে ফ্রী বলে কিছু নাই। ব্যবসা।
৮৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৩
মৈত্রী বলেছেন: লালসালু ভাইয়ের ১০০ টাকা জলে গেল মনে হয়!!
৮৯| ০৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ভীরু বলেছেন: কোয়ান্টাম পুরোপুরি ভণ্ড ও প্রতারক, একে প্রত্যাখ্যান করুন ও এর থেকে দূরে থাকুন।
০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:১৭
মনিহার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯০| ০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৫২
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "কুয়ান্টামে টাকা ছাড়া কোনো কথা নাই।" কথাটা ১০০% সত্য এবং এটাও সত্য যে আমরা কেউই টাকা ছাড়া কিছু চিন্তা করতে পারি না। আমরা সবাই টাকার প্রতি এত বেশী আসক্ত যে টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে এটাই আমাদের কস্টের কারণ। আমরা চাই সবকিছু বিনা মুল্যে দেয়া হোক অথচ নিজেরা কিছুই বিনা মুল্যে দিতে চাই না - এটাই নির্মম সত্য এবং আপনাদের সকল সমালোচনার মুলেও সম্ভবত এটাই - তাই না?
১১ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:২০
মনিহার বলেছেন: হা হা হা, ভালো বলেছেন।
৯১| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫০
তরুক মকতো বলেছেন: পোস্টটি দিয়েছেন প্রায় ১ বছর হতে চলল। বাসার লোকজনের অবস্থা কী??
শহীদ আল বোখারীর প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি ( যেহেতু উনি একটা বিদ্যা শিখান) উনার পোশাক আশাক দেখলেই উনাকে ভন্ড মনে হয়।
আর কিছু না কইলাম।
১০ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৮
মনিহার বলেছেন: গুরুজীর পিছনে সময় দিয়েও বাসার মানুষদের কোনো রকম পরিবর্তন চোখে পড়লো না এতো দিনেও।
৯২| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৪
অসাদুল ইসলাম বলেছেন:
হযরত মোহাম্মদ(স) ইসলাম প্রচার করেছেন। ইসলাম অনুসরন
করতে গিয়ে বাড়াবাড়ি বা গোড়ামি বা সংকীর্ণ মানসিকতার জন্য
ধর্মচুত্য হয়েছেন, ধর্মকে কলুষিত করেছেন (জঙ্গিবাদ) ।
আপনার পরিবারের লোকজন বাড়াবাড়ি করছেন।
(হযরত মোহাম্মদ(স) এর সাথে তুলনা করছি না)
আর কোর্স ফির কথা বলছেন প্রতি ঘন্টা ২০০ টাকা( ভাগ করে দেখুন)
ব্যাঙ এর ছাতার মত গজানো এংলিস মিডিয়াম স্কুল আর কোচিং
সেন্টার গুলি এর চে বেশি নিচ্ছে ।
Blood transfusion korte labaid, Square hospital golo 2000-3000 taka nia thake.
৯৩| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
গোবা বলেছেন: যারা কোয়ান্টাম মেথড নিয়ে আগ্রহী তারা দয়া করে নিচের লিংকটি হতে একটু কষ্ট করে ঘুরে আসুনঃ
https://quantummethodbd.wordpress.com
৯৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: কোয়ান্টম সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই, তবে ডেস্টিনি সম্পর্কে আছে। দুনিয়ার সকল সফল ধান্দাবাজের মধ্যে একধরনের মিল দেখা যায়। ডেস্টিনির মধ্যে যে "স্পিরিট" আর "পজিটিভিটি" দেখেছি, কোয়ান্টমেও তাই দেখছি। আমার বাসার একজন ফ্রী ক্লাস করে প্রায় ভক্ত হয়ে গেছে। বলে "লাইফ চ্যেঞ্জ করে দিয়েছে" "তোমরাও যাও"। কিন্তু আমি তার লাইফে কোনো চেঞ্জ দেখি না। সে আগে যত বদ মেজাজি ছিল, এখনও তাই আছে।
ডেস্টিনি টাকা নিয়ে কিছু টাকা দিত বটে, এরা তো তাও দিচ্ছে না। খালি সাইকোলজিকাল স্টেরয়েড দিচ্ছে। এক দিন গিয়ে দেখা দরকার, কি বলেন?
৯৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
েবনিটগ বলেছেন: kunn..
৯৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:৫০
মুনতাসীর মামুন বলেছেন: আদ্যোপান্ত জানতে এই ওয়েবসাইট ভিজিট করুন---> https://quantumfoundationcrime.com/
৯৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৩
নতুন বলেছেন: এখনো এই ধান্দাবাজীর পেছনে মানুষ টাকা পয়সা খরচ করছে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:১৬
মনিহার বলেছেন: মাইনাস না দিয়ে আগে জবাব দেন। তার পর দেন মাইনাস।