নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাটতে হয় হাটি, কদমের হিসাব রাখিনা ...

মনির হাসান

মাঝসাগরে হারিয়ে যাওয়ার মজা হছে, যে কোন একদিকে গন্তব্য ধরে নেয়া যায় ।

মনির হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

... তাহলে ইসলামের "প্রানীর ছবি আকা হারাম"-নির্দেশটি কতটা যৌক্তিক ?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৫

[ প্রথমেই বলে রাখি আলোচ্য বিষয়টির ব্যাপারে কোন লেখা আগে পড়িনি, নিজ বিবেচনায় যতদুর উপলব্ধি হয়েছে সেখান থেকে সামান্য

"নেট"গবেষনা করে যা পেয়েছি তার উপর ভরসা করে লিখেছি ।

তবে নিঃসন্দেহে "আবালীয়" কিছু না দেয়ার চেষ্টা করেছি ...

সম"চিন্তার পক্ষের/বিপক্ষের কোন লেখা পেলে ধন্য হব, পুনর্মুল্যায়ন করব নিজেকে ... কথা দিচ্ছি । ]

.................................................................................................



আমরা সবাই জানি ... ইসলামে প্রানীর ছবি আকা হারাম ।

ঠিক মনে নেই, এটা হাদীস না কুরআন ... স্বয়ং আল্লাহ কিম্বা মুহাম্মদ (স্বয়ং আল্লাহ ঘোষিত প্রদত্ত পুরুষ) কারো'ও একজনের নির্দেশ ।



ঠিক আছে ... ... এবার আলোচনার দ্বিতীয় অংশে যাই,



আমরা সবাই জানি ভাষার বিবর্তন হয় ...

বিবর্তন হয় ভাষার Written Form'-এ ।

আজ আমরা যে হরফ, বর্ণ, অক্ষর আমরা ব্যবহার করি তা একদিনে কেউ আবিস্কার করেনি বা ঈশ্বর প্রদত্ত'ও নয় যে "পাইছি মাল খাইছি"।হাজার হাজার বছরের ক্রমবিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এসেছে এসব হরফ।



খুব স্বাভাবিক আলো বাতাস খাওয়া জ্ঞান থাকলেই উপলব্ধি করা যায় ব্যাপারটি ... সভ্যতার প্রথম দিকে মানুষ অবসর সময়ে আকাঁআকিঁ করতো ... পিচ্চি বাচ্চারা যেরকমটা আকেঁ সেরকম ...



অবসর যাপন ছাড়া'ও প্রত্যহিক কাজের বিবরন, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে নিজেদের ধারনা রেখে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি কারণে তারা এসব চিত্র আকঁতো ... এবং অবশ্য'ই সেখানে মানুষ ও প্রানীকুলের সরল চিত্র'ই বেশি প্রাধান্য পেত ... আজাইরা জিনিষপাতি আকাঁর টাইম বা বুদ্ধি ছিল না তাদের ।



তো; আস্তে আস্তে মানুষ সভ্য হওয়া শুরু করলো ... তাদের জীবন যাপনে চারুবোধ আসলো ... তাদের আঁকা চিত্র গুলো'ও আরো সুচারু হতে শুরু করলো ... তাদের ভাষা লিখে রাখার প্রয়োজনে সেই চিত্রগুলোই ব্যবহার হতে শুরু করলো ... এবং এম্নে এম্নে আস্তে আস্তে ... প্রাচীন হরফ বা বর্ণ বা অক্ষর আসলো ... বলা বাহুল্য সে আমলে মানুষ, প্রানীঃ বাঘ-ভাল্লুক, গরু-মহিষ, হরিণ, প্যাচা, ঈগল, সাপ গাছ-পালা ইত্যাদি ছাড়া আঁকার আর তেমন কিছু ছিল'ও না ... আর সেই কারণেই হরফ বা বর্ণ, বা অক্ষর হিসেবে এগুলাই ব্যবহার করা ছাড়া তাদের আর কোন উপায় ছিল না ।

বর্তমানের বিমুর্ত অক্ষরসমুহের বিমুর্তকরণের আইডিয়া'ও তাদের আসে অনেক অনেক পরে ... মোটামুটি সেটা আধুনিক মানুষের ইতিহাসের মধ্যে ঘটে।



[সংস্কৃত বা বাংলার ব্যাপারটা জানিনা ক্যাম্নে আসছে ... মাগার দুনিয়ার বাকীসব ভাষার হরফ বা বর্ণগুলার মোটামুটি এইরকম ইতিহাস ]



তাহলে আসেন প্রসঙ্গে ফিরে যাই ...

যথেষ্ঠ এবং যথাযোগ্য প্রমান সাপেক্ষে আমাদের প্রিয় মধ্যপ্রাচ্যীয় আরবী হরফের দিকে তাকাই ...



প্রমান সাপেক্ষ গবেষনায় দেখা যায় ... সমগ্র ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের ভাষার এবং এর লিখিত ফর্মের জন্ম উৎস তা হচ্ছে ... Sumero-Akkadian Cuneiform ... সেখান থেকে হায়ারোগ্লিফিক্স ( Egyptian Hieroglyphs ) ... সেখান থেকে সাত-আট ঘাটের পানি খেয়ে, বিবর্তিত হয়ে তারপর আরবী ..



সংক্ষিপ্ত এই চার্ট'টি আপনাকে সাহায্য করবে বিবর্তনটা বুঝতে ... আর ফাপড় মারতেছি মনে করলে .. Click This Link





যাই হোক ... Sumero-Akkadian Cuneiform সম্পর্কে বিশেষ কোন ধারনা পাইনি। কেউ দিলে বাধিত হব । আর চার্টে এর ঠিক নিচেই আছে হায়ারোগ্লিফিক্স। হারায়োগ্লিফিক্স সম্পর্কে কে না জানি ... যারা জানেন না তাদের জন্য সচিত্রভাবে সচিত্র-হায়ারোগ্লিফিক্স এখানে দিলাম ... দেখুনঃ









স্পটত'ই বুঝতে পারছেন কিরকম সচিত্র এই হায়ারোগ্লিফিক্স ..

আর হ্যা মানুষ, প্রানী, পশু-পাক্ষী নির্বিচারে এখানে ব্যবহৃত হয়েছে হরফ হিসেবে ...



তাহলে আরবী ভাষায় আমরা যে হরফ গুলো দেখতে পাই তা মূলতঃ এই হায়ারোগ্লিফিক্সের'ই সরলীকরণ"কৃত রূপ ( এমনকি বিমূর্ত'ও নয় ) ..



তারমানে .. মানুষ, প্রানী ... পশু-পাক্ষীর ছবি'ওয়ালা হরফ গুলি'ই সময়ের আবর্তে ... বিবর্তিত বা সরলকৃত হয়ে ... আলিফ, বা, তা, ছা-এ রুপান্তরিত হয়েছে ... তাই নয় কি ... ? ? ?



আরেকটি উৎস থেকে সিনাই যুগের পরবর্তি বিবর্তনের ধাপগুলো এবং তার সময়কাল সহ কিছু ধারনা পাওয়া যায়ঃ



অথবা সংক্ষেপেঃ





এবার আসি সেই "প্রানীর ছবি আকা হারাম" প্রসঙ্গে ..



সম্ভবত কুরানে কোথাও, কুরআন'কে আরবী ভাষায় "লিখিত" করে রেখে যাওয়ার নির্দেশ ছিলনা .. মুহম্মদের'ও সেরকম কোন ইচ্ছা ছিলোনা .. বিকৃতির আশংকায় পরবর্তিতে মুহম্মদের নির্দেশেই এবং উপস্থিতেই কুরয়ান'কে আরবীতে লিখে রাখা শুরু হয় ... যেটাকে আজ'ও আমরা ঐশ্বরিক দাবী করি ...



সেই এক'ই আল্লাহ বা মুহম্মদ যখন "প্রানীর ছবি আকা হারাম" নির্দেশ দেন .. অথচ আরবী হরফ কোন না কোন কালে ছিল মানুষ, প্রানী, পশু-পাক্ষীর চিত্র ... হয়তো আলিফ একটি দাঁড়ানো মানুষ ছিল, হয়তো নুন একটি সাপ ছিলো ... হয়তো দাল-জাল-লাম গুলো প্যাঁচা কিম্বা কাঁক ছিলো ...

অবাক বিস্ময়ে তখন বিদ্রোহী না হয়ে আর উপায় থাকেনা।



সাথে অবশ্য কয়েকটা প্রশ্ন থেকেই যায়ঃ

১. বিবর্তন বা সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে কি হরফ গুলোর মুসলমানী হয়ে গ্যালো নাকি ?

... নাকি অযু করা হয়ে গ্যালো হরফ গুলোর ?



২. সর্বজ্ঞাত এবং সর্বজ্ঞাতর প্রেরীত, তারা উভয়'ই কি হরফ বিবর্তনের ইতিহাস'টি জানতো না ... ? ?



৩. যদি জানত, তাহলে কি এমন উলটা পালটা নির্দেশ দিত যে ... প্রানীর ছবি আঁকা হারাম ... ? ? ?



আলাহর কোন'ও বিশেষজ্ঞ বান্দা উত্তর দিতে পারবেন কি ?

মন্তব্য ১৭৭ টি রেটিং +৭৩/-৫০

মন্তব্য (১৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৭

শাহ্‌রিন বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ.......

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আমি ভাল জানি না , তবে কি হতে পারে আন্দাজ করা যেতে পারে :

মদ খাওয়াও ইসলামের শুরুর দিকে হারাম ছিল না , পরে হারাম করা হইসে । সেটার তুলনায় এটা তো সহজ

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৮

মনির হাসান বলেছেন: প্রিয় লেখক মেহরাব

লেখাটি পুরোপুরি উপলব্ধি থেকে আসা ... সাথে কিছু উপাত্ত এই যা ।
হাল্কা হাল্কা জেনে'ও অনেক সময় "সত্য"কে চিনে নেয়া যায় ... আর আমি যে নিশ্চিত নই সে স্বীকারক্তি মানে তো এই নয় যে আমাকে চুপ করে থাকতে হবে ...

তাই কি ?

মদের ব্যাপারটা একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক ... এখানে ।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১২

বিডি আইডল বলেছেন: নাফে মোহাম্মদ এনাম বলেছেন: রহস্য সাহিত্য পুরস্কার'০৯-এ অংশগ্রহন করুন: এখানে দেখুন

বেকুব

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৪

শাহ্‌রিন বলেছেন: তবে আপনি যেহেতু কোন কিছু না পরে
নিজ বুদ্ধি দিয়ে লিখেছেন তাই আমরা কিন্তু আপনার মতকে গ্রহন করা যায় কি ?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬

মনির হাসান বলেছেন: কি করবেন ... সেটা আপনার নিজ বোধের উপর ছেড়ে দিচ্ছি ... নিজেকে কোন প্রভাবক ভাবছিনা ।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৪

ভাইরাস! বলেছেন: গড ওলমাইটির লিখিত কোনো কিছুর উপর কোনো ভরসা ছিলোনা মনে হয় কারন তিনি তার নবীকে কোরআন লিখিত ভাবে সংরক্ষন করার কোনো নির্দেশ দেননি এবং নবী তার জীবদ্দশায় কোরআনরে লিখিত সংকোলন করার কোনো চেষ্টা করেননি

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

মনির হাসান বলেছেন: আমি যতদুর জানি তার জীবদ্দশাতেই কুরআনকে লিখে রাখার কাজ শুরু হয় বা অনুমতি নিয়ে রাখা হয় ।

ভুল জেনে থাকলে আমার ভুল ভাঙ্গানোর অনুরোধ রইলো ।

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৮

জটিল বলেছেন: হুম , এনিয়ে তর্কে গেলে ফায়দা হবেনা , কারণটা আর কিছুনা , জস্মিন দেশে যদাচার টাইপ অবস্থা , কস্মিঙ্কালেও এসব নিয়ে ভাবিনা ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৩

মনির হাসান বলেছেন: কিন্তু আমাকে ভাবতে'ই হবে যে .... সেটা আমার বা আমাদের জন্য নয় ... আগামী প্রজন্মের কাছে দায় রেখে যেতে চাই না ...

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৩

টুশকি বলেছেন: আপনার লেখায় খুব গুরুত্বপূর্ন একটা জিনিস মিসিং, সেটা হল সন। আরলি অ্যারাবিক, মডার্ন অ্যারাবিক এসবের সন অবশ্যই থাকার কথা। ইসলাম কবে প্রতিষ্ঠা হয়েছে, কবে পশু-পাখির ছবি না আঁকার নির্দেশ এসেছে এসবের সাথে অক্ষর বা হরফ কত সনে বিকৃত হয়েছে মিলিয়ে দেখুন। আমি যতদূর মনেহয় আলিফ-বা হরফগুলো পশু-পাখি না আঁকার নির্দেশের অনেক আগে থেকেই চালু আছে।

১. বিবর্তন বা সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে কি হরফ গুলোর মুসলমানী হয়ে গ্যালো নাকি ? নাকি অযু করা হয়ে গ্যালো হরফ গুলোর ?

ইংরেজী বর্ণমালাতেও কিন্তু মানুষ-পশু-পাখির ছবি নেই, বাংলাতেও নেই, তারমানে বলতে চান প্রায় সব ভাষার অক্ষরই অযু করেছে?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২১

মনির হাসান বলেছেন: দয়া করে ... আমার আনাড়ী লেখাটি দ্বিতীয় বার পড়ুন ...

আপনি মুল সুর থেকে অনেক দূরে রয়েছেন ।

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৫

সত্যান্বেষী বলেছেন: লিখিত ভাষার ইতিহাসটা মোটামুটি এমনি। চীনা বর্ণমালার আরেক নাম পিক্টোগ্রাম অর্থাৎ ছবিলিপি। এই লেখনির বর্তমান রূপটিও আপনার এই মিনি গবেষণাকে সমর্থন যোগায়।

লিখিত প্রতীকগুলোর উপর ইতোমধ্যে ব্যপক গবেষণা হয়েছে। কিন্তু ইসলামের এই দিকটির সাথে রিলেট করে চিন্তায় সম্ভবত: আপনিই প্রথম। মোহাম্মদের অবশ্য অক্ষরের এই বিবর্তন না জানারই কথা। জানলে হয়তো বলতো যারা অক্ষর লিখে তারা যেন তাতে জীবন দেয়।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৩

মনির হাসান বলেছেন: হ্যা সব ভাষাই , মূলতঃ পিক্টোটাইপ থেকেই এসেছে ...

আর নিজের ক্ষুদ্র গবেষনটা নিয়া একটু আহ্লাদিত আছি ।
দারুন মজা লাগতেছে ।
আরো'ও কিছু বের করার ইচ্ছা আছে ...

জাকির নায়েক'রে ধরার টার্গেট নিছিরে ভাই ... দোয়া রাইখেন ...

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৬

শাহ্‌রিন বলেছেন: আসতে বলতে চাইছি আমি এরকম কথা যেধরুন আমি ডাক্তার নই তবুও আমি নিজ জোরে বলতে চাইছি আমি এই চিকিৎসা করব এখন আপনি দেখুন এটা হয় কিনা ।ওনি মুসলমান তবু আমি বলতে পারি যে ওনি এ বিষয় জানেন না অন্য কারও কাছে জানতে চেষ্টা করতে পারেন। তাই নয় কি ব্যাপারটা

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:০০

মনির হাসান বলেছেন: এই মন্তব্যটি আগে চোখে পড়েনি ... সে জন্য দুঃখিত ।

ব্যাপারটা এরকম না যে আমি না জেনে ডাক্তারী করার গোয়ার্তুমী করছি ...
ব্যাপারটা এরকম যে আমি আমার আলো বাতাস খাওয়া জ্ঞান দিয়েই বুঝতে পারছি ... রোগের প্রকপ বেড়ে যাচ্ছে ... তাই সবাইকে সচেতন হতে বলছি।
সে আমার দায়িত্ব । তার জন্য সার্টিফাইড হতেই হবে এরকম বাধ্যবাধকতার প্রয়োজন বোধ করছিনা ।

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৭

সরপ বলেছেন: না জেনে পষ্ট দেয়ায় মাইনাস দিলাম।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৪

মনির হাসান বলেছেন: তো ... আমার কি ছিড়া গ্যালো ? ? ?

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩১

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: আমি তেমন জ্ঞানী গুনী না, তবে আমি যা জানি, সেই সময়টা ছিলো এমন একটা সময় যখন মানুষ মূলত নানা প্রকার জীব,প্রানী ইত্যাদি বা তাদের পূজা করত। মানুষ হয়েই মানুষ বা কোন জীবকে পূজা করার মাধ্যমে কার্যত সে সময়কার মূল্যবোধ এবং সামাজিক নিয়ম কানুন গুলো ভঙ্গুর হয়ে পরে।যে কারনে ইসলাম ধর্মের মূল ছিলো একেশ্বরবাদ।একারনেই ইমলাম ধর্মের সূচনা লগ্নে জীব এবং প্রাণীর ছবি আঁকা নিষিদ্ধ করা হয়।কারন যুগে যুগে ধর্মের আগমন ঘটেছে বিশৃঙ্খল সমাজ ব্যাবস্থাকে একটি নিয়মের মধ্যে আনার জন্য।বর্ণসমূহের মূল তাই বিভিন্ন জীব জন্তু বা মানুষের প্রতীক হলেও এই যুক্তি এখানে নিশ্চয়ই খাটে যে কেন হযরত মুহম্মদ (স:) জীব জন্তর প্রতীক আকতে নিষেধ করেছিলেন।কেন না আকতে আকতেই একসময় তা আবার মূর্তীপূজায় রূপ নিতে পারতো।

* ব্যাক্তিগত ভাবে আমি প্রচন্ড আস্তিক একজন মানুষ। ব্যাখ্যাটা এভাবে দিলাম ধর্ম সৃষ্টির নৃতাত্বিক ধারনা থেকে যাতে আপনার যুক্তবাদী মন তা বিচার করতে পারে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫

মনির হাসান বলেছেন: বিশ্বাস করুন আর নাই করুন .. আমি'ও প্রচন্ড আস্তিক একজন মানুষ। যদি'ও একটু ঘুরিয়ে মন্তব্য করেছেন তারপর'ও আপনার মন্তব্যের থেকেই যদি বিচার করিঃ

... সমকালীনতা থেকে মুহাম্মদ এবং মুহাম্মদের আল্লাহ কিন্তু বেরিয়ে আস্তে পারেনি ... অথচ তারা দাবী করে যে তারা মহাকালীন ... ব্যাপারটা কতটা হাস্যকর একবার ভেবেছেন ?

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৮

সত্যান্বেষী বলেছেন: @লেখক: 'জাকির নায়েক'রে ধরার টার্গেট নিছিরে ভাই ... দোয়া রাইখেন ...'

ফেইথ ফ্রিডম ডট কমে এই জোকার নায়েককে সেন্টেন্স বাই সেন্টেন্স রিফিউট করা হয়েছে। যাহোক জোকারটিকে ঘায়েল করার ক্ষেত্রে আমাকে সহযোদ্ধা ভাবতে পারেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৪

মনির হাসান বলেছেন: " যাহোক জোকারটিকে ঘায়েল করার ক্ষেত্রে আমাকে সহযোদ্ধা ভাবতে পারেন।"


শুধু শুধু কিবোর্ড টিপে কষ্ট করার দরকার ছিলোনা ... সে আমি আগেই জেনেছি ।

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৩

সরপ বলেছেন: লেখক বলেছেন: তো ... আমার কি ছিড়া গ্যালো ? ? ?

জকার।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫০

মনির হাসান বলেছেন: হা হা হা ... আপনার ও"কার আহেনা ক্যান ...

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১১

মামু বলেছেন: ভাদা মানে কি জানো?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:২২

মনির হাসান বলেছেন: মাম্মু ... মুখ কইলাম আমার খারাপ কম না ... ভাদা মানে জানি না .. বইলা যাইয়েন ... শিখায়া যাইয়েন।

১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১৪

মনজুরুল হক বলেছেন:

সরাসরি প্রিয়তে। এ ব্যাপারে আমার কথা পরে কই। দেখি ্লছেড়া রা কি বলে?

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১৮

আহমাদ মোস্তফা কামাল বলেছেন: দারুণ একটা চিন্তা উস্কে দিলেন। আমি নিজে একবার গণিতের সংখ্যাচিহ্নগুলো (১, ২ , ৩, ৪ ইত্যাদি, বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষাতেই) সেটা নিয়ে লম্বা আলোচনা করেছিলাম টিভির একটা অনুষ্ঠানে। আপনি লিপি বা অক্ষর উদ্ভবের যে বিবরণ দিয়েছেন, তার সমর্থন আছে গণিতের সংখ্যাচিহ্নগুলোও। কোনো লিংক অবশ্য হাতের কাছে নেই, থাকলে দিয়ে যেতাম।

যদিও এই পোস্ট অনেক নেগেটিভ রেটিং পাচ্ছে, কিন্তু যারা দিচ্ছে তারা ভেবেও দেখছে না - এই লেখাটি কতোখানি চিন্তা-উদ্রেককারী। দুঃখজনক।

লেখায় সানন্দে প্লাস।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৪১

মনির হাসান বলেছেন: প্রিয় আহমাদ মোস্তফা কামাল ভাই ... এই প্রথম আমার ব্লগে এসে এমন কমেন্ট করলেন, যে প্রশংসার ভারে শুয়ে পড়লাম ...

অনেক অনেক ধন্যবাদ ... উৎসাহ পাচ্ছি ভীষন।

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:৫৩

ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: সত্যান্বেষী বলেছেন: @লেখক: 'জাকির নায়েক'রে ধরার টার্গেট নিছিরে ভাই ... দোয়া রাইখেন ...'

ফেইথ ফ্রিডম ডট কমে এই জোকার নায়েককে সেন্টেন্স বাই সেন্টেন্স রিফিউট করা হয়েছে। যাহোক জোকারটিকে ঘায়েল করার ক্ষেত্রে আমাকে সহযোদ্ধা ভাবতে পারেন।

বাল ছাল আবাল।লিখিত ভাবে তর্ক বিতর্ক করলে রিফিউট আবার রি-রিফিউট আবার রি-রি-রিফিউট করা যায়। ঐটা কোন ব্যাপার না।

আলি সিনা তো কুয়ার ব্যাঙ।এরা নালা নর্দমা আর ডোবাতে থাকে চোরের মত। সাহস নেই মানুষের সামনে আসার।


আর জাকির নায়েকের অনেক লেকচার এইভাবে রিফিউট করা যায়।
হয়ত তার একটা লেকচার ১০ বছর আগে দিয়েছে। দশ বছর পর তার অনেকটা ভুল দেখা যায়।
যেমন,স্টেটাটিকস জনসংখ্যা, সহ আরো অনেক।


তবে যাকির নায়িক কিন্তু মানুষের সামনেই থাকে। আর আলি সীনা কুয়ার ব্যাঙ হয়ে থাকে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪

মনির হাসান বলেছেন: ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান ব্রাদার কারে কি বললেন ... ?

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:০৯

আলমগীর কুমকুম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২০

তনুজা বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২১

সত্যান্বেষী বলেছেন: @ ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান: আপনার মতো করে আপনাকে 'আবাল' বলব না। আপনি জ্ঞানী লোক।

আর একজন জ্ঞানীর কাছে মুর্খের যে আবেদন থাকে আপনার কাছে আমার আবেদনটিও ঠিক তাই - ঝগড়াঝাটি না করে জোকার নায়েক সংক্রান্ত আলী সিনার যুক্তিগুলো খন্ডন করুন। আর যাকে আপনি কূয়ার ব্যাঙ বলছেন তার সাথে আমারও অনেক বিষয়ে মতবিভেদ থাকলেও সে কিন্তু ইন্টারনেটের মতো একটি বিশাল সমুদ্রকেই বেছে নিয়েছে, কোন কূয়াকে নয়।

আর হ্যা, জোকার নায়েকের মতো হ্যাজাক বাতি লাগিয়ে, মিডিয়ার ক্যামেরার সামনে বিশাল দর্শক কূলসমেত একটি আয়োজন আলী সিনার জন্য করে দিতে পারবেন যেখানে তাকে হুমায়ুন আজাদের মতো ঘাড়ে গর্দানে কোপ খেতে হবে না, রুশদীর মতো মৃত্যুদন্ড মাথায় নিয়ে দিন কাটাতে হবে না, তসলিমার মতো দেশান্তরী হতে হবে না? পারবেন ইসলামকে এতটা সুসভ্য করতে, যেই ইসলামে মুরতাদ তথা ভিন্ন মতাবলম্বির শাস্তি মৃত্যুদন্ড?

ধন্যবাদ।

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৪

ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: @সত্যান্বেষী

আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন।

আর বাল ছাল আবাল আমি লিখার শুরুতে করেছি,আপনাকে নয়।


দেখুন ইসলাম এর সমালোচনা এক জিনিস আর বিদ্বেষটা এক জিনিস।

আর আমার মতে আলি সীনা সমালোচনা না করে বিদ্বেষটাই করেন।

আর আলি সীনা একটা সাইটে সমস্যার সমাধানের চাইতে ঘৃনার বিষটাই ঢালেন বেশী।

এতে করে কিছু মানুষ পাওয়া যায় তার পক্ষে কিন্তু মূল সমস্যার সমাধান হয়না।


২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৫০

নাজিম উদদীন বলেছেন: আমি যতদুর জানি, কোন প্রাণীর ছবি আঁকা যাবে না, কারণ যে জিনিসের জীবন দিতে পারব না সেটা আঁকা নিষেধ। খোদার উপর খোদকারী।

একই কারণে উপন্যাসও লেখা যাবে না, কারণ তাতে কল্পিত জীবন বর্ণনা করা হয় যার জীবন দেয়া যাবে না। ইমাজিনেশান, ক্রিয়েটিভ কাজ ইসলামে নিষেধ। মোহাম্মদ কবি এবং চিত্রকরদের অপছন্ড করতেন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:২৪

মনির হাসান বলেছেন: ... ... মস্তিকের উন্নয়ন হয় এরকম যত গুলো চর্চা আছে তার সব গুলোই মোটামুটি ইস্লামে নিষিদ্ধ ... মাথা মোটা ঐ মধ্যপ্রাচ্যীয় জাতের কাছ থেকে এর থেকে ভালো কোন ধর্মাচার আশা করা যায় না ...

২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৪

সত্যান্বেষী বলেছেন:
ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান: 'আর আলি সীনা একটা সাইটে সমস্যার সমাধানের চাইতে ঘৃনার বিষটাই ঢালেন বেশী।'

এ বিষয়ে সম্ভবত আমার চেয়ে আপনার সাথে আমার অধিক একমত কেউ হবে না।

কিন্তু তার পরও যুক্তিকে ব্যক্তি থেকে আলাদা করে দেখলে তার কিছু কিছু যু্ক্তি বিদ্যুতের মতো শানিত। সত্য যদি শয়তানের মুখ থেকেও বের হয় তবু সে সত্য।

ধন্যবাদ।

২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৩৪

মনজুরুল হক বলেছেন:

প্রত্যেক ধর্মেই কালে কালে সোস্যাল কন্টেন্ট এ্যামেন্ডমেন্ট হয়। ইসলামেও হয়। বাকিরা ক'রে তা স্বীকার করে, ইসলাম করে না। ১৯৬৯ এর আগে কোন কিতাবেই মুসলমানরা মানুষের চাঁদে যাওয়ার ক্ষমতার কথা খুঁজে পায়নি। পরে এটা সংযোজিত, কিন্তু অলক্ষে। হকিং এর বিগ ব্যাং ত্বত্ত্বের আগে এটাও স্বীকার করা হতো না। এখন বলা হচ্ছে......"বি ব্যাং ই ঠিক, এবং আল্লাই সেটা ঘটিয়েছেন।" সূরা আর রহমানের আধুনিক ব্যাখ্যা সে ভাবেই দাঁড় করানোর চেষ্টা চলছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩১

মনির হাসান বলেছেন: হা হা হা ... অথচ দেখুন দাবী করা হচ্ছে ... কুরান সম্পুর্ন জীবন বিধান .. কুরান মহাকালীন ...

চরম হাস্যকর ...

মাঝে মাঝে ভাবি অন্য ধর্মগুলির প্রবক্তারা দারুন বিচক্ষন ছিলেন যে মহাকালীনতা বা ধ্রুবত্য নিয়ে খুব বেশি চিল্লা ফাল্লা করেন নি ... পাছে তাদের ভন্ডামী প্রকট হয়ে ধরা খায় ...

ইসলামের প্রবক্তা ঠিক এই খানে চরম আবালীয় বোকামি করে বসে আছে ...

২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৪০

আজম বলেছেন: ভালো লেখা ...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩২

মনির হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আজম ভায়া ....

২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৫৫

প্রলয় হাসান বলেছেন: কোরআনের এক একটি নির্দেশ এসেছে এক একটি বিভিন্ন ঘটনার উপর ভিত্তি করে। ছবি না আকাঁর নির্দেশটিও নিশ্চয়ই কোন ঘটনার উপর ভিত্তি করে এসেছে। এইখানে প্রাচীন লিপির সাথে সেটার কোন সম্পর্ক নাই। কারন, যখন কোরান রিভিল করা হয়েছে তখন মানুষ এই সব ছবি দিয়ে মনের ভাব বোঝাতো না। সেটা হলে মহান খোদা নিশ্চয়ই এমন কোন নির্দেশ জারি করতেন না। মানুষ তখন আরবী হরফ ব্যবহার করতো বলেই ছবি আকাঁ-আকিঁ নিষিদ্ধ করার জন্য নূন্যতম বাধা ছিলো না। এরপর আমি জায়েদুলের ১১ নং কমেন্টের সাথে একমত। এই কারনেই তিনি ছবি আকাঁ নিষেধ করেছেন বলে বিজ্ঞগন অভিমত করে থাকেন। এইগুলা তো কমন সেনস।

একটা কথা বলি, ইসলাম নিয়ে আগে ভাল করে জানুন, সেটাকে বোঝার চেষ্টা করুন, যারা ইসলাম নিয়ে ভাল জানে তাদের সাথে ডিসকাস করুন। তারপর ইসলামের সমালোচনা করতে আসেন। ব্লগে এই জাতীয় পোস্টের মানে হচ্ছে হুদাই ক্যাচাল করে নিজের ব্লগের হিট বাড়ানো। মাইনাস।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

মনির হাসান বলেছেন: প্রলয় হাসান ... অনুরোধ করছি আমার অন্যান্য লেখা গুলো পড়ার ।
তাহলে শেষের প্যারাটি পুনর্বিবেচনা করবেন হয়তো।

ভালো থাকুন ।

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:২৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: প্রথমেই আপনি স্বীকার করে নিয়েছেন যে "ছবি আকা হারাম" এটা কোরআনের না হাদীসের নির্দেশ আপনি জানেন না। তার মানে আপনি এমন একটা বিষয়ের বিরুদ্ধে লিখছেন এবং এমন একটা বিষয়কে সামনে এনে আল্লাহর অস্তিত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন যা সম্পর্কে আপনার নিজেরই পরিষ্কার ধারনা নেই। - এর পরও কি আপনি নিজেকে জ্ঞানী যুক্তিবাদী বলে দাবি করবেন?

যদি আপনি সত্যিকারের জ্ঞানী এবং যুক্তিবাদী হয়ে থাকেন তাহলে ইসলামের উপর পড়াশুনা করুন। পুরো কোরআন শরীফ অর্থ ব্যাখ্যাসহ না পড়ে কোরআনের বিরুদ্ধে কিছু না বলার জন্য অনুরোধ করছি। মনে রাখবেন স্বাধারন দৃস্টিতে সবাই নির্দোষ কিন্তু কাউকে দোষী/ভুল বলতে হলে আদালতে প্রমান হাজির করতে হয়। সুতরাং আপনি আপনার মতের পক্ষে যত খুশি লিখুন আপত্তি নাই - কিন্তু কোরআন বা ইসলামের বিরুদ্ধে লিখতে হলে জেনে বুঝে তথ্য প্রমানসহ লিখতে হবে। কারণ এর মাধ্যমে আপনি আল্লাহ, রাসুল(স: ), কোরআন, হাদীস এ'সবকে ভুল/দোষী/মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চাচ্ছেন।

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ইসলাম বা ধর্মকে গালি না দিয়ে নাস্তিকতার পক্ষে কথা বলা অসম্ভব। কারণ নাস্তিকতা হচ্ছে ছায়ার মত - যা কেবল আলোর পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরীর মাধ্যমেই তৈরী হয়। অন্য ভাবে বল্লে নাস্তিকতা হচ্ছে ধর্মের প্রতিকৃয়া। এই প্রতিকৃয়াশীল মানুষিকতা নিয়ে সত্যিকারের জ্ঞান অর্জন অসম্ভব।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:১৯

মনির হাসান বলেছেন: "এর পরও কি আপনি নিজেকে জ্ঞানী যুক্তিবাদী বলে দাবি করবেন?"

- ভাই আমি কখন নিজেকে জ্ঞানী যুক্তিবাদী দাবী করলাম ? ?
- তবে প্রশ্নকর্তা দাবী করি সব-সময় ...
- যদি আমার প্রশ্নর ব্যাপারে আপনার ধারনা থাকেতো উত্তর দিয়ে বাধিত করুন ... পোস্টের প্রথমেই বলে রেখেছি ... পুনর্মুল্যায়ন করার ইচ্ছা আছে ... সাহায্য করুন।

আপনার গালি হজম করেই আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি ...
"জ্ঞান অর্জন আর বোধ অর্জনের মধ্যে পার্থক্য আছে " ... এই ছোট্ট সরল কথাটির মর্মার্থ বুঝেন ? ?

আমার অজ্ঞানতার স্বীকারোক্তি মানে কিন্তু এই নয় যে আমি আকাশ থেকে পড়ে তার পর যা খুশি তাই লিখছি ...

একটু খারাপ ভাবে বলতে বাধ্য হচ্ছিঃ
মুহাম্মদ এবং মুহাম্মদের আল্লাহ কিম্বা তাদের যোগাযোগের ফেরেস্তা সব গুলি'ই আমার কাছে এক .. (এবং একজন'ই ) ... তাই ঠিক কার মুখ দিয়ে হারামের নির্দেশ বের হয়েছে সেটা নিয়ে আমি খুব বেশি বিচলিত নই ...

আর আপনাকে খুব সহজেই একটা চ্যালেঞ্জ করা যায় ... পারলে প্রমান করেন আমি ভুল বলছি যে ইস্লামে " প্রানীর ছবি আকাঁ হারাম " .. নির্দেশটি নেই ।

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০১

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: ব্যাপারটা ঠিক এরকম ভাবে না দেখলেও হয়। আমাকে দেয়া আপনার উত্তর থেকেই বলছি।কোথাও কিন্তু বলা হয়নি যে সমকালীনতা থেকে ধর্ম ভিন্ন। আপনি যদি ইসলাম ধর্মের পূর্বাপর ইতিহাস দেখেন, দীর্ঘ সময় ধরে অসংখ্য নবী রাসুলের মাধ্যমে এর পূর্বাপর ধর্মগুলো নাজিল হয়েছে।হযরত ইব্রাহীম (আ) থেকে শুরু করে হযরত মূসা (আ) বা হযরত ঈসা (আ) এর উপর যে সকল পূর্ণাঙ্গ ধর্ম নাযিল হয়েছে সেগুলো কিন্তু সমকালীনতার উপর ভিত্তি করেই, কিন্তু পুরোটাই একটা পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনার অংশ যা ইসলাম দিয়ে সমাপ্তি হয়েছে এবং অপরাপর ধর্ম গ্রন্থসমূহে তার উল্লেখও আছে।

ধরুন আপনি একটা একটি চরম অব্যাবস্থাপনা পূর্ন অফিসকে পূর্ণাঙ্গ ব্যাবস্থাপনায় আনতে চান, আপনি কিন্তু প্রথমেই সেখানে একটি পূর্ণাঙ্গ সিস্টেম চালু করতে পারবেন না।প্রথমে সেখানে একটি সাধারন সিস্টেম চালু করতে হবে, তার পুরোটা হয়তো সফল হবে না,এরপর আর একটি এরপর আর একটি এভাবে ধীরে ধীরে সেখানে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাবস্থাপনা চালু হবে এবং সর্বশেষটি হবে পরিশীলিত একটি সিষ্টম যা আপনি মূলত পরিকল্পনা করে রেখেছন।
সুতরাং একটি কার্যত নিয়মহীন বা অসভ্য মানুষগোষ্ঠীকে ধর্ম বা নিয়মকানুন পূর্ন জীবন ব্যবস্থায় আনতে হলে এটাই কি স্বাভাবিক না,যে সমকালীন প্রধান সমস্যাগুলোকে নিয়ে একটি একটি করে পরিশীলিত জীবন ব্যাবস্থা চালু করা।এখানে ধর্মের সাথে নৃতাত্বিকতার বিরোধ কোথায়?

আপনি যদি বিশ্বাস করতে না চান সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার, কিন্তু যদি সত্যিকার অর্থে সবকিছুর যুক্তি খুঁজতে চান, সে যুক্তি আপনার আশেপাশেই আছে এবং তা বিচার করার ক্ষমতাও আপনাকে দেয়া হয়েছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬

মনির হাসান বলেছেন: " কোথাও কিন্তু বলা হয়নি যে সমকালীনতা থেকে ধর্ম ভিন্ন। আপনি যদি ইসলাম ধর্মের ... ... ... ... এবং অপরাপর ধর্ম গ্রন্থসমূহে তার উল্লেখও আছে।"

OK, যদি ধরে নেই আপনার কথাই ঠিক তাহলে'ও কিন্তু ঐ ঈশ্বরকে আর মোটে'ও ঐশ্বরীক বলা যায় না ... গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের থেকে বেশি উন্নত কিছু নয় ... তাই নয় কি ... একটু ভেবে দেখবেন ।

২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪

ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গুড পোস্ট।

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮

মনির হাসান বলেছেন: Boss ... এরকম দাওয়াত কইরা নিয়া আসলাম আর আপনি খালি দুইটা Word'এ মন্তব্য সারলেন ? ?

দিলে কষ্ট পাইলাম ।

৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: সরপের মুখে একটা ো 'কার ঢুকিয়ে দেন।

৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১২

ক-খ-গ বলেছেন: অসাধারন লাগলো, আমিও খানিক নেট ঘাটাঘাটি করি...... :)
প্রিয়তে রাখলাম সহজে ঝুঁজে পাওয়ার জন্য।


(সর্পরে বালা পাই। পুলাডা বাচ্চা ছাগু, এখনো শিখেনাই ;) )

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪

মনির হাসান বলেছেন: ব্লগে নতুন কিছু ধর্মীয় কুলাংগার ঢুকছে ... রাজনৈতিক ইসলাম কায়েমের জন্য উৎসর্গ প্রান ... বেসিক্যালি ওগো লগে ট্যারম ট্যারম করার খুব ইচ্ছা ছিলো ... মাগার আপসোস্‌ ... একটাও আহেনাই এহনতরি ...


যাউগ্‌গা ... আপনার খবর কি ... ?
ব্লগ ছাড়লে আপনার কপালে মাইড় আছে ...

৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৩

ক-খ-গ বলেছেন: ঝুঁজে = খুঁজে

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৯

মনজুরুল হক বলেছেন: @কাঙ্গাল মুরশিদ। আপনি কি চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করছেন?

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০০

মনির হাসান বলেছেন: মনজু ভাই .. কাঙ্গাল মুরশিদ আর এদিকে আসে নাই ...

৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:১৬

মুহাম্মদ জ িহরুল কাইয়ুম ভূঁইয়া বলেছেন: পাগলের প্রলাপ আর কাকে বলে?
আরে ব্যাটা আগে ভালো করে জান?

[ প্রথমেই বলে রাখি আলোচ্য বিষয়টির ব্যাপারে কোন লেখা আগে পড়িনি, নিজ বিবেচনায় যতদুর উপলব্ধি হয়েছে সেখান থেকে সামান্য
"নেট"গবেষনা করে যা পেয়েছি তার উপর ভরসা করে লিখেছি ।
তবে নিঃসন্দেহে "আবালীয়" কিছু না দেয়ার চেষ্টা করেছি ...
সম"চিন্তার পক্ষের/বিপক্ষের কোন লেখা পেলে ধন্য হব, পুনর্মুল্যায়ন করব নিজেকে ... কথা দিচ্ছি । ]

এই জাতীয় আত্মপক্ষ সমর্থন করে পোষ্ট দেয়ার পর নিজের মূর্খতার দায়-ভার অন্যদের উপর চাপানোর বু্দ্ধি এলো কি করে?

[ ভুল জেনে থাকলে আমার ভুল ভাঙ্গানোর অনুরোধ রইলো । ]
নতুন প্রজন্মকে নিয়ে যেহেতু টেনশনে আছেন আগে নিজেই ভাল করে জানেন, নিজের ভুল ভাঙেন; তারপর পুষট দিয়ে ভাল হয় না???

[ জাকির নায়েক'রে ধরার টার্গেট নিছিরে ভাই ... দোয়া রাইখেন ... ]
হাসি কি আর রাখিতে পারি.... ওযু কইর‌্যা নিয়েন... জড়াই ধরার টার্গেট? না অন্য কিছু?
পীস টিভির উপর নজর রাইখেন!

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২

মনির হাসান বলেছেন: ভাইজান মুহাম্মদ জ িহরুল কাইয়ুম ভূঁইয়া ... আমার মুখ কিন্তু খুব খারাপ ... শুরু করলে হোগার উপর আর লুঙ্গী ধইরা রাখতে পারবেন না ...

লাইনে আহেন ... কামের কথা কন .... ভুল কোন জায়গায় করছি ধরায় দিয়া যান ...
নাইলে কিন্তু নেক্সট টাইম খালি লুঙ্গির উপর দিয়া যাইবোনা, ঠিকাছে ... ? ? ?

৩৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০

জেমসবন্ড বলেছেন:

আমাকে কেন খুজছেন বুচছি । তারপরও আমাকে স্মরণ করার জন্য ধন্যবাদ ।

আগে নিজের সম্পর্কে একটু কথা বলি...আমার কোন মাদ্রাসার ব্যাকগ্রাউন্ড নাই , সুতরাং আমার ধর্ম সম্পর্কে আমার জ্ঞান খুব কম । তারপরও আমি পড়াশোনা করি নিজের আগ্রহে ...সুতরাং যা লিখি বলি, জানি তা ওই টুকু ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকেই ।

ইসলাম সম্পর্কে কোন কথা বলা বিপদ...যাক আল্লাহ সহায় হউন...

আমি যতদুর জানি আগের প্রচারিত ধর্মে মূর্তি আকা, ছবি আকা এগুলো নিষিদ্ধ ছিলোনা ...যেমন..আমি একটা লেখায় পাইছিলাম হযরত সোলায়মান (আঃ) এর সময় ..উনার প্রাসাদে অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি অংকন করা হইছিলো, তখন এটা নিষিদ্ধ ছিলোনা ...তারপর দেখেন আদম (আঃ) এর সময় ভাই-বোন বিয়ে হত...দাস-দাসী প্রথাও আগে ছিলো...যা এখন নাই...সুতরাং সময়ের পেক্ষাপটে আল্লাহ-ই তা বাতিল করেন...আল্লাহ কুরআনে বলেছেন যে..তোমরা ধাপে ধাপে উন্নতি করবে ...ইসলামের আগে বহু বিবাহ ছিলো...দাউদ (আঃ), সুলায়মান (আঃ)...অনেক বিবাহ করেছেন...শ'য়ের মত...কিন্তু কুরআনে আল্লাহ তা চারটি পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করে দিয়েছেন....সময়ের প্রেক্ষাপটে আল্লাহ মানুষের জন্য আইন-কানুন বা শরীয়ত পরিবর্তন করে দিয়েছেন....আগে সব খানে ইবাদত করা যেত না ..শুধু ইবাদত খানা ব্যাতীত...কিন্তু ইসলামে এসে আল্লাহ তা ...শিথিল করে বলে দিয়েছেন...যেখানে নামাজের সময় হয় সেখানেই পবিত্র স্হান দেখে নামাজ পড়....আগে ওজু ছাড়া নামাজ হতো না পড়ে তাইম্মুম এর বিধান নাজিল হয়...সুতরাং যখন ইসলাম এসেছে..তখন ছবি মতো করে লেখা আর হয় না..তাই যেহেতু মানুষ খুব সহজেই শয়তান দ্বারা ধোকা খায় তাই আল্লাহ এটা নিষেধ করেছেন...নূহ (আঃ) এর অনেক পর তার বংশধরদের মধ্যে শয়তান প্রথমে মূর্তি মানুষকে দিয়ে এ বলে বানায় যে..তোমরা তাদের মূর্তি বানায়ে রাখ..তাহলে তাদের স্মরণ করতে পারবে ...এর কয়েক পুরুষ পরে মানুষকে বলে যে তোমরা তাদের পূজা করা ..তাহলে উনারা খুশী হবে...দেখেন না কিভাবে কবর পূজা, মাজার পূজা হচ্ছে..অথচ মহানবী সব সময় কবরকে পাকা করতে নিষেধ করতেন...আশা করি উত্তর পেয়ে গেছেন....ধন্যবাদ..অনেক কিছু বলে ফেললাম ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫

মনির হাসান বলেছেন: সত্যি বলতে কি উত্তরটা ধরতে পারিনাই ... যাই হোক অনেক কিছু জানতে পারলাম ... সে জন্য ধন্যবাদ ।

৩৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৯

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ভাইয়া,

আমার বাসায় নেট নাই, সাইবার ক্যাফেতে এসে ইউজ করি। অনুমতি ছাড়াই সেইভ করে বাসায় নিয়ে যাচ্ছি। ঠান্ডা মাথায় পড়তে হবে। মনে হচ্ছে দুর্দান্ত লিখেছেন।

ইসলামে ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য- সবই হারাম। মহানবী বলেছেন, "যে ব্যক্তি জীবন্ত প্রাণী বা মানুষের অনুরূপ প্রতিমূর্তি (সেটি ছবি হতে পারে, মূর্তি হতে পারে) তৈরি করে তার জন্য জাহান্নামের অগ্নি।"

আমার কাছে নেট নাই, তাই বিস্তারিত অনুসন্ধান করে রেফারেন্স দিতে পারলাম না এজন্য দু:খিত।
মাদ্রাসায় পড়েছিলাম ছোটবেলায়, বোখারী থেকে কোট করলাম।

আপনার লেখায় আগ্রহ থাকলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৪০

মনির হাসান বলেছেন: আপাতত এই তথ্যটার জন্য'ই ধন্যবাদ ... একটা সময় ধর্মের প্রতি আমার'ও প্রচন্ড আগ্রহ ছিল ... খাপছাড়াভাবে অনেক কিছু পড়েছিলাম।
এখন শুধু স্মৃতি প্রতারিত করে।

যাই হোক তোমার লেখায়'ও আগ্রহ রইলো।

৩৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: তবে নেটে ব্রাউজ করে যা বুঝলাম বর্তমানে আলোকপ্রাপ্ত পন্ডিতরা নতুন নতুন মডারেট ব্যাখ্যা বের করছেন এসবের...সেগুলোও ভাবতে হবে।

৩৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

মুয়ীয মাহফুজ বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। :) +

চমৎকার একটি গবেষণামূলক মৌলিক একটি লেখা!!অনেক কথা শুনতে হবে কান দেবেন না।ক্যারি অন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৪৫

মনির হাসান বলেছেন: দারুন প্রেরনার জন্য দারুন ধন্যবাদ মুয়ীজ মাহফুজ ...


কিন্তু আপনার সমস্যা কি ? ইয়োতানাশিয়ার পর ঝিম মেরে আছেন ক্যান? এত কম লেখা লেখেন ক্যান ?

৩৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩

সত্যান্বেষী বলেছেন: Click This Link

৪০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০৪

প্রণব আচার্য্য বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে রাখলাম; সময় নিয়ে পড়বো

৪১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

মনির হাসান বলেছেন: @সত্যান্বেষী .. লেখাটি পড়লাম এবং উত্তর'ও দিয়ে এসেছি ...
উপরের অনেক মন্তব্যকারী একই রকম চিন্তা করেছেন ... এবং সে পোস্টে ব্যাপারটা বলেছেন ... তাই তাদের উদ্দেশ্যে "প্রতিত্তরটা এখানে'ও রাখলাম।

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -

প্রিয় আসিফ ইশতিয়াক,
ব্যাক্তি আক্রমন ব্যাতিরেকে আপাতত আপনার উত্তরগুলো দিয়েই শুরু করছি,

উত্তর ১ "কোরআন যখন লিখা হয়েছে তারো বেশ অনেকদিন আগেই আরবী ভাষা তার পুর্নাংগ রুপ পেয়েছে(তার প্রমান কোরআন শরিফ নিজেই, যা অপরিবর্তত বলে মেনে নিয়েছেন অন্য ধর্মাবলম্বনকারীরাও)। এমন যদি হত যে আমরা আজও কুকুর, বিড়ালের ছবি একে কমিউনিকেট করার চেষ্টা করছি তাহলে না হয় আপনার প্রশ্নে যুক্তি থাকত এবং আমরাও প্রতিবাদ জানাতাম আপনার সাথে মিলে। যেখানে আপনি কোন প্রানীর ছবি হিসেবে কোরআনে একটি হরফও দেখছেন না তখন আপনার এই প্রশ্ন অবান্তর মনে হয়।"

. . ভাষা এবং এর হরফ (এবুং মনুষ্য চর্চিত যা কিছু আছে) সবসময় চলমান প্রক্রিয়ায় চর্চিত, পরিবর্তিত, পরিমার্জিত, বিবর্তিত হতে হতে আগায় .. এখানে নোঙ্গর ফেলে তাকে আটকানো যায় না, আর তাই কখন'ও নির্দিষ্ট করা'ও যায় না ঠিক কোন বিন্দুতে এর পুর্নতা। আপনি এত সহজে কিভাবে বলে দিলেন যে আরবি ভাষা বা হরফ সেই আমলে তার পুর্নাংগতা পেয়েছে ? আপনার কি ধারনা এখনকার আরবী,বাংলা, চায়নিজ, ইংরেজি এসব তার পুর্নতায় ঠেকেছে?

আপনার বোধহয় সুবিধা হতো যদি "দশা" (Phase) শব্দটা ব্যবহার করতেন। যদি তা"ই বোঝাতে চান তাহলে খেয়াল করে দেখুন ... আপনি (এবং যারা আমার ব্লগে আপনার মতোই উত্তর দিয়ে গেছেন তারা) - কিন্তু প্রকারান্তরে স্বীকার করে গেছেন যে, হ্যা বিবর্তন বা সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে হরফ গুলোর মুসলমানী হয়ে গেছে কিম্বা অযু"করণ করা হয়েছে ... তাই নয় কি?
নিজেদের ভুলটা বুঝতে পারছেন এখন।

[ আচ্ছা, আপনাদের এই ঘুরিয়ে পেচিয়ে স্বীকার করাটা আমি বেশ রসিয়ে রসিয়ে ইনজয় করেছি ... তবে খেয়াল করে দেখুন আপনাদের স্বীকারক্তির পর এবার কিন্তু আমার নিজেকে ডিফেন্স করার পালা ... আমি বিপদে পরলাম আর কি ! ! !
তবে স্বেচ্ছায়'ই এই বিপদে পরলাম, কারন আপনারা সেরকম প্রতিদ্ধন্দিতা করতে পারছেন না, আর প্রতিপক্ষ'কে মাঝে মাঝে নিজ থেকেই সুযোগ দিতে হয় নাহলে সম্মানজনক জয়ের স্বাদটা পাওয়া যায় না। এটা আমার বিনয় মাত্র । ]

আপনারা বলছেনঃ
"বিবর্তন আর সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে হরফ গুলো এমন এক পর্যায়ে বা দশায় এসেছিল যা ততকালীন কুরআনে ব্যবহার করার জন্য জায়েজ হয়ে যায় ..."

তাহলে আমি যদি বলি,
দুইহাজার বছর আগের কোন শুয়োরের সংরক্ষিত মাংস,
আজ এই সময়, ইসলাম প্রবর্তিত হওয়ার চোদ্দশ বছর পর,
যদি জমজমের পানি দিয়ে ১ লক্ষবার ধোয়া হয় ... গঙ্গার পানি দিয়ে ১ কোটিবার ধোয়া হয়,
তারপর আরবের সবথেকে দুর্লভ খেজুর
আর ইসলামী আমলের মসলা দিয়ে রান্না করে একটি স্বর্গীয় প্রায় খাবার তৈরী করা হয় তা খাওয়া অবশ্য'ই হালাল।

. . . . . . . . কি বলেন ?


[ বুঝে শুনে উত্তর দিবেন ... ঠিক মত না বুঝলে আবার এসে বুঝিয়ে যাবো ... আর যদি উত্তর দেয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসের অভাব বোধ করেন তো যাকির নায়েকের মত কারো কাছ থেকে উত্তর নিয়ে আসবেন ... সময়ের তাড়া নেই ]


উত্তর ২ "অবশ্যই জানতেন, আর জানতেন বলেই যতদিন ভাষা পুর্নাংগ রুপ পায়নি ততদিন প্রানীর ছবি আকা নিষিদ্ধ করা হয়নি আর মোহাম্মদ(সঃ) ও কোরআন আবির্ভু্ত হয়নি। অথচ আল্লাহ যদি চাইতেন নবী আদম(আঃ) থেকে ঈসা(আঃ) পর্যন্ত যত নবী এসেছেন তারাও কিন্তু নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারতেন। তারা কেউই মানুষকে বলেননি তোমরা প্রানীর ছবি আকবা না। "

. . উপরের অংশটি কি আপনি বুঝে লিখেছেন নাকি না বুঝে ?
এই হাস্যকর রকমের ব্যাখ্যাটি আপনি কোথায় পেয়েছেন ?
কোথায় দেখাতে পারবেন আমাদের নবীজির হরফের বিবর্তনের ব্যাপারে নুন্যতম জ্ঞান ধারনা ছিল ...
হা হা হা হা ... আমার ধারনা এই ব্যাখ্যাটি আপনি আমার ব্লগ পড়ে আবিস্কার করেছেন ... তবে সত্যি মুগ্ধ হয়েছি এরকম আবিস্কারে।

যাইহোক .. আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি .. আরবি হরফের যে দশায় কুরআন নাজিল এবং লিখিত রুপ নেয় তার বয়স তখন প্রায় ১০০০ বছর (খৃষ্টপূর্ব ৫০০ থেকে) অর্থাৎ তার মাত্র ৫০০ বছর আগে যীশু জন্মে ছিলেন ... আর Early Arabic থেকে হিসেব করলে প্রায় দুই হাজার বছর প্রাচীন .. ধারনা করি এরমধ্যে আরো ডজনখানেক নবী এবং দুয়েকজন রাসুল দুনিয়ায় পা ফেলেছেন ...
এবার আপনার আপনার ব্যাখ্যাটি কতটা হাস্যকর বুঝতে পারছেন ..


৪২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

মনজুরুল হক বলেছেন:

ওইখানে উত্তরটা দেখে আসলাম। আপনি দেখি অনেক কষ্ট করে ফেলেছেন ! বেকুবরা কি বুঝবে কিছু? মনে হয়না। আন ইভেন ঠিক জমে না। ফাইটটা ইভেন হওয়া চাই।

ভাল থাকবেন মনির।

২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৮

মনির হাসান বলেছেন: অনেক কাঠখর পোড়াতে হবে, তাই নিজেকে শানিয়ে নিচ্ছি .. তবে এটা ঠিক পন্ডশ্রমের চেয়ে বইসে থাকা ভালো ...

আস্তে আস্তে টেকনিক্যাল হয়ে যাবো ... পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ ।

আপনি'ও ভালো থাকুন মনজুরুল ভাই ।

৪৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১১

আসিফ ইশতিয়াক বলেছেন: @মনজুরুল --- আপনে এইখানে পন্ডশ্রম করছেন কি এই কারনে যে আমি আমার পোষ্টে আপনার একটা কমেন্ট এরও উত্তর দেইনি? lol

আপনার রিয়েকশন দেখার ইচ্ছা ছিল, তাই টার্গেট করে আপনাকে বেছে নিয়েছিলাম দেখার জন্য আপনাকে উত্তর না দিলে আপনি কি করেন।

২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৫৫

মনির হাসান বলেছেন: এইতো আসল চেহারা বের হয়ে আসতেছে ।

৪৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪

আসিফ ইশতিয়াক বলেছেন: হুমম, আসল না নকল জানি না, আমার ব্যতিক্রমী মজা করতেও ভালই লাগে, আমি মওলানা মুন্সী হুজুর বা মাদ্রাসা ছাত্র অথবা কোন মৌলবাদী গোষ্ঠীর সদস্য না যে ফান করব না।

আর আমার পোষ্ট তো আপনার পোষ্টের উত্তর মাত্র, ভবিষ্যতে আবার কবে এসব ব্যাপার নিয়ে পোষ্ট করব বলতে পারি না। সামুতে ইসলামের অপপ্রচার যেমন আমি পছন্দ করি না তেমনি ইসলাম নিয়ে বেশী কচলাকচলিও পছন্দ করি না।

ইসলাম নিয়ে পোষ্ট করি বা না করি, যে কোন গঠনমুলক আলোচনা করতে আমি সদাপ্রস্তুত যদি সেই ব্যাপারে আমার জানাশোনা থাকে(এবং সময়* থাকে)। আমার পোষ্টের লেখায় একবার বলেছি আরেকবার বলছি, আপনার এই যাতীয় কিন্তু ইসলাম সংশ্লিষ্ট না এমন আরো কিছু রিসার্চ বেসড পোষ্ট দেখার আশায় রইলাম।

যাই হোক, আপনি কি আমার পোষ্টে স্পেম করাচ্ছেন? নাহ, কেন জানি বিশ্বাস করতে মন চায়না আপনি এমন কিছু করতে পারেন। কিন্তু ব্যাপারটা দুঃখজনক।

২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:৩৮

মনির হাসান বলেছেন: "স্পেম করাচ্ছেন?" - ভাই আসিফ .. ধার্মিক নই বলে এরকম ছোটলোক ভাবলেন কি করে ? যে করেছে তাকে বলেছেন ?


আর ... আপনার দেয়া "আমার পোষ্টের উত্তর মাত্র"
... খুব'ই ভালো লেগেছে ।
যাত্রী'র একটা গান আছে ,"খুব তুমি জিতছো ! য়্যালা ক্ষ্যান্ত দাও!!"
... শুনেছেন ?

৪৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:১৩

প্রণব আচার্য্য বলেছেন:
আপনার অপরাপর পোষ্টগুলোও পড়তেছি ... +

২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

মনির হাসান বলেছেন: আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ প্রণব দা।

৪৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৫৪

জেসন বলেছেন: আমার মনে হইতাছে যখন এইসব হায়ারোগ্লিফিকস আবিষ্কৃত হয়েছিল তখন কুরআন নাজিল হয় নি।

৪৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
চমৎকার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। (যদিও মনে হয়েছে- এ পোস্টে হারাম-হালাল, ইসলাম এসবের অবতারণা না করলে চলতো...)

ভাষা, লিখন পদ্ধতি এসবের বিবর্তনের ইতিহাস আসলেই খুব চমকপ্রদ, এবং অনেক চিন্তার উদ্রেককারী। আপনার দেয়া ছবিগুলোর মাঝখানেরটি (হলুদ রং এর) যেটিতে চিহ্নগুলোর পাশে ইংলিশ উচ্চারণ আছে- সেটিও কি হায়ারোগ্লিফিকস? এগুলোর সময়কাল কি উল্লেখ করতে পারবেন? আমার জানামতে প্রাচীণ ও প্রারম্ভিককালের লিখন পদ্ধতিতে ব্যবহৃত চিহ্নগুলো উচ্চারণ ধ্বনির একক অক্ষরকে রিপ্রেজেন্ট না করে শব্দ এবং বাক্যকে রিপ্রেজেন্ট করতো। সে আমলে ব্যবহৃত বাক্যের আধিক্য খুব বেশী ছিল না, শব্দের আধিক্যও ছিল না।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০২

মনির হাসান বলেছেন: ইচ্ছে করেই আক্রমনভাগ বেছে নিয়েছি ... গাঢ় ঘুম ভাঙ্গাতে গেলে এর দরকার আছে ।

মাঝখানের হলুদ ছবিটিঃ
মূল ফিগারগুলি আদি হায়ারোগ্লিফিক্স .. ইউরোপের দিককার হরফ বিবর্তনের কাল্পনিক চিত্র।

আর সম্ভবত সিনাই যুগের আগেই হরফগুলো এবস্ট্রাক্ট ফর্ম নিতে শুরু করে ( আনুমানিক ১৭০০ খৃষ্টপূর্বে) ... খুব বেশি ডিটেইলস পাইনি ।
সিনাই যুগ থেকে শুরু হওয়া একটা চার্ট আছে ... রাত্রে এখানে যোগ করবো ... ওখানে স্পষ্ট কয়েকটি হরফের সাথে বর্তমান আরবি হরফের ক্রমবিবর্তন দেয়া আছে ...

আর হ্যা প্রাচীন হরফ ( মানুষ, প্রানীর এক একটি ড্রয়িং) হরফ হিসেবে ব্যবহার না হয়ে শব্দ বা বাক্য বা পুরো কাহিনি হিসেবে ব্যবহৃত হত।
কালে কালে হরফ প্রবর্তনের সময় সেসব ড্রয়িংকেই মূলত হরফে ছোট করে নিয়ে আসা হয় ...

৪৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
প্রিয়পোস্টে নিয়ে গেলাম.....

৪৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৪৩

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
যারা আরবীকে বেহেশতী ভাষা, আল্লাহর ভাষা, পরকালের ভাষা, কবরের ভাষা..... এইরকমভাবে দেখে- তাদের জন্য আরবী ভাষার বিবর্তনের ইতিহাসটা খুব ভালো কাজে দিবে বলে মনে হয়.....

২৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২

মনির হাসান বলেছেন: আরেকটি উৎস থেকে সিনাই যুগের পরবর্তি বিবর্তনের ধাপগুলো এবং তার সময়কাল সহ কিছু ধারনা পাওয়া যায় ... খেয়াল করুনঃ

৫০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

মদন বলেছেন: যে সময়ে প্রানীর ছবি আকা নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়, তখনকি হায়ারোগ্লিফিক্সের প্রচলন ছিলো? মানে, সবাই কি পশু প্রানীর ছবি একে একে ভাবের আদান প্রদান করতো?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩

মনির হাসান বলেছেন: না ছিলনা ।

৫১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:১১

কাজরী... বলেছেন: ছবি আঁকা না আঁকার ব্যপারে কোরআনের আয়াত গুলো কেউ দিতে পারেন?

৫২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৩১

সাদা কাগজ বলেছেন: বিরাট জ্ঞানের পোস্ট
এখনও সময় আছে
তর মারে জিগা বাপ কে ?
নিশ্চিত প্রমাণ চা
বোকাচোদার বাচ্চা
------------

২৭ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫৭

মনির হাসান বলেছেন: চালাকচোদার বাচ্চা .. আগে নিজের চালাক মায়রে জিগায়া নিশ্চিত হ

৫৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন: মনির ভাই আপ্নার ফুন্নংটা দর্কার।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯

মনির হাসান বলেছেন: অদেখা মন্তব্য চেক কইরেন ...

৫৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১

সিংহ বলেছেন: +

৫৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:১২

তামিম ইরফান বলেছেন: কেমন আছেন?

৫৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২৬

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন: ডিলিট কৈরা দিসি।

৫৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:২৩

ক-খ-গ বলেছেন: কৈ গেলেন?

৫৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৫

...অসমাপ্ত বলেছেন: ভাল বিষয়ে আলোচনা... ....ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান ও আগ্রহ শিশুতোষ পর্যায়ে ...তাই কোন মতামত নাই। তবে কে কি বলে পড়ে দেখি।

...ব্লগিয় ভার্চুয়াল মোল্লার বদলে দুই-চারটা ঝাকির নায়ক টাইপ শোম্যানরে এই গুলা জিজ্ঞাসা করা দরকার।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১

মনির হাসান বলেছেন: আমার খুব ইচ্ছা এগুলা নায়ক মিঞারে জিগানোর ... সুযোগ পাবো কিনা জানিনা ...


আমার ব্লগে বহুদিন পর আসলেন ... ধন্যবাদ
ভাল থাইকেন ।

৫৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:১২

সাদা কাগজ বলেছেন: সাদা কাগজ বলেছেন: বিরাট জ্ঞানের পোস্ট
এখনও সময় আছে
তর মারে জিগা বাপ কে ?
নিশ্চিত প্রমাণ চা
বোকাচোদার বাচ্চা
------------

৬০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৫২

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: হায়রে,,,,আপনারা কত জানেন!!!!
আমরা কিছুই ঝানিনা!!!

কি মনে করেন ভাই?
অহেতুক বিষয়ের অবতারণা করে কি সব হয়ে গেলো।
কুরআনে কোথাও কি লিখা আছে যে প্রানীর ছবি আকা হারাম?

কুরআন পড়ুন,জানুন....
ইসলামে কুরআনের পর রয়েছে হাদীস.. তারপর ইজমা,তারপর কি্য়াস/

হাদীস বর্ণীত হয়েছে তৎকালীন সময়ের উপর।অনেক কিছু আমাদের সময়ের সাথে খাপখায়না।সে জন্য রয়েছে ইজমা ও কি্য়াস।

জানেন এ ব্যপারে কিছু?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৪৩

মনির হাসান বলেছেন: ব্রাদার সারওয়ার ইবনে কায়সার,
" অহেতুক বিষয়ের অবতারণা করে কি সব হয়ে গেলো।
কুরআনে কোথাও কি লিখা আছে যে প্রানীর ছবি আকা হারাম ? "


পোস্ট'টা অহেতুক কোন কারণে মনে হইছে ? ঠিক করে বলেন ?
আমি কোন জায়গায় দাবী করছি "কোরআনে লিখা আছে" ... পোস্ট খেয়াল কইরা কথা বলবেন ... নাইলে খালি ধরাই খাইতে থাকবেন।

" হাদীস বর্ণীত হয়েছে তৎকালীন সময়ের উপর।অনেক কিছু আমাদের সময়ের সাথে খাপখায়না।সে জন্য রয়েছে ইজমা ও কি্য়াস।"

আপনার ইজমা/কিয়াস এই ব্যাপারে কি বলে .. দয়া কইরা ক্লীয়ার করেন ...

৬১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১০

নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা... বলেছেন: + এবং প্রিয়তে...দারুন লিখেছেন...উত্তরটা আমারো চাই...কেন আমি ছবি আকতে পারবোনা...জানা দরকার...


অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইইয়া...

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮

মনির হাসান বলেছেন: হু্মম ... উত্তরটা এখনও কেউ দিতে পারছেনা ..

আপাতত ছবি আঁকেন .. কোন প্রবলেম নাই ..
[তাই বইলা কাকের ঠ্যাং বগের ঠ্যাং আইকা ব্লগে দিয়েন না .. :D ]

৬২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:২০

মানুষ বলেছেন: এত কথার দরকার কি। বলে দিছে হারাম, তাই হারাম। ব্যাস।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:০০

মনির হাসান বলেছেন: সেটাই ... হারামের ওর্ডার ইজ হারামের ওর্ডার .. আর কি ?

৬৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:২১

পাপী বলেছেন: ভ্যাদা মাছ রে মাইনাস দিলাম!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪

মনির হাসান বলেছেন: মাইনাস দিছেন ভালো কথা ... মাগার ভ্যাদা মাছ কি .. বইলা যান ..
পিলিজ্জজ্জজ্জ ... ?

৬৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৩৯

মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন রেজা নাদিম বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে গবেষনা করে তারপর যুক্তিতর্কে যাবো। আপাতত বুঝার চেষ্টা করি। তবে হ্যা, আপনি মানুষের এমন একটি দুর্বল জায়গায় আঘাত করেছেন যার স্বপক্ষে জোরালো, যৌক্তিক এবং রেফারেন্স না থাকলে এই কালে জানিনা কি হবে। তবে পরকালে [ যদি বিশ্বাস থাকে] কি হবে তা রেফারেন্স দিয়ে জানাতে পারবো আশা করছি। অপেক্ষায় থাকুন................................

৬৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:০৯

মনির হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ নাদিম .. সহনশীলভাবে পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য।।

স্বর্গ নরক যাই হোক পরকালে দ্যাখা হবে ... কি বলেন ..

৬৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১৭

মনির হাসান বলেছেন: যারা এখানে মূলত "ছবি আকা হারাম" এটা কোরআনের না হাদীসের নির্দেশ জানিনা তাই এই রকম আলোচনা করতে পারবনা " - টাইপের যুক্তি দিয়ে অযৌক্তিক নির্দেশটিকে বাচাতে চাইছেন তাদের জন্য ... ব্লগার বিপ্লব০০৭ কিছু শ্রম দিয়েছেন

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯

বিপ্লব০০৭ বলেছেন:
প্রকৃতপক্ষে ছবি সম্বন্ধে নবীজি (মূলত আল্লাহ) কি বলেন তা হাদীসগুলাতে চোখ বুলিয়ে এবার একটু দেখি।

Volume 4, Book 54, Number 447:
Narrated 'Aisha:
I stuffed for the Prophet a pillow decorated with pictures (of animals) which looked like a Namruqa (i.e. a small cushion). He came and stood among the people with excitement apparent on his face. I said, "O Allah's Apostle! What is wrong?" He said, "What is this pillow?" I said, "I have prepared this pillow for you, so that you may recline on it." He said, "Don't you know that angels do not enter a house wherein there are pictures; and whoever makes a picture will be punished on the Day of Resurrection and will be asked to give life to (what he has created)?"

ছহিহ বোখারি হাদিসে এই রকম প্রচুর হাদিস পাওয়া যায়।

বোঝাই যাচ্ছে এমন কিছু আঁকা নিষিদ্ধ যা বাস্তবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জীবন্ত প্রাণী বা মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে। নিচের হাদিসটি তাই বলে।

Volume 4, Book 54, Number 448:
Narrated Abu Talha:
I heard Allah's Apostle saying; "Angels (of Mercy) do not enter a house wherein there is a dog or a picture of a living creature (a human being or an animal)."

আরো দেখেন :

Volume 7, Book 63, Number 259:
Narrated Abu Juhaifa:
The Prophet cursed the lady who practices tattooing and the one who gets herself tattooed, and one who eats (takes) Riba' (usury) and the one who gives it. And he prohibited taking the price of a dog, and the money earned by prostitution, and cursed the makers of pictures.


নিচের হাদীসগুলোতেও একই বক্তব্য আছে।

Volume 4, Book 54, Number 449:
Volume 3, Book 43, Number 659:
Volume 3, Book 34, Number 318:


নবীজি অবশ্য স্টিল পিকচারের বিধান দিয়েছেন, তথাপি ভিডিও বা চলমান ছবির ব্যাপারে কিছু বলেন নি। কিয়াসের আলোকে সহজেই বলা যায়, পিকচারসংশ্লিষ্ট কারণে যদি হাশরের ময়দানে আল্লাহ কোন ব্যক্তিকে নিকৃষ্ট শাস্তি দেন, তবে ভিডিওসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কি হবে তা অনুধাবন করতে না যাওয়াই ভালো।

কথা হল বর্তমানে এসব বিধান অনেক শিথিল। এই সব নিয়ে কথা বললে সহনশীল মোছলেমরা ভাইরা বেশ বিরক্ত হয়, গোপন অস্বস্তিবোধ শুরু হয়ে যায়। স্বয়ং মহাগুরু জাকির নায়িক মহিলাদের সামনে ভাষণ দেন... জাকির ছাহেবও নিশ্চয় নিজের স্বপক্ষে কোন কুরআন-হাদীসের মারপ‌্যাঁচে কোন ব্যাখ্যা বের করে ফেলেছেন। আমি মূলত কোরআন হাদীস প্রচুর পড়েছি, কিন্তু পন্ডিতদের ব্যাখ্যা তেমন ঘাটাঘাটি করি নাই এখনও কারণ কোরআন হাদীসেই প্রথমে আমার অগাধ বিশ্বাস, ওটা ভালোভাবে জেনে তারপর বুঝবো কে কি বলতে চায়। বর্তমানে অনেকেই দেখছি ধর্মগ্রন্থের ব্যাপারে কথা না বলে খালি পন্ডিতদের নিয়ে টান দেয়।

যাই হোক কথা হল, বিশ্বব্যাপী জাকির নায়িকদের ছবি দেখে বেগানা মহিলারা, পিস টিভিতে বহু বেআব্রু মহিলাদের দেখারও সুযোগ হয় মাঝে মাঝে। এখন জাকির ছাহেবের নিশ্চয় নিজের সপক্ষে যুক্তি আছে। জানতে মন চায় কি সেই যুক্তি? ধর্মীয় অনুশাসন ও নিয়মাবলী মানার জন্য কোরআনের পরই হাদীস। তারপর ইজমা। তারপর কিয়াস। তা হাদিস ছেড়ে সবাই কেন এ ব্যাপারে ইজমা কিয়াস নিয়ে টানাটানি করতেছে তাই বুঝতেছি না।


২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬

বিপ্লব০০৭ বলেছেন:
কিন্তু জীবন্ত প্রাণী বা মানুষের প্রতিমূর্তির প্রতি আল্লাহর আক্রোশের কারণ কি?

Volume 5, Book 58, Number 213:
Narrated 'Aisha:
Um Habiba and Um Salama mentioned a church they had seen in Ethiopia and in the church there were pictures. When they told the Prophet of this, he said, "Those people are such that if a pious man amongst them died, they build a place of worship over his grave and paint these pictures in it. Those people will be Allah's worst creatures on the Day of Resurrection . "


ইসলাম ধর্মের মূলভিত্তি একেশ্বরবাদ। যৌবনে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ভ্রমণের ফলে রাসূল যে সকল অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছিলেন তারই ভিত্তিতে বুঝেছিলেন একেশ্বরবাদই তৎকালীন আরবে শান্তিপ্রতিষ্ঠার জন্য একটি সম্ভাব্য ভালো তত্ত্ব, এ কারণেই একেশ্বরবাদবিরোধী বা একেশ্বরবাদের বিপক্ষে আসন্ন যেকোন সূক্ষ্ণ বা স্থূল কর্মকান্ড ঘৃণা করতেন। সেগুলো দমনের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছেন, নতুন নতুন আযাবের বর্ণনা দিয়েছেন, উদারভাবে লানত বর্ষণ করেছেন। নবীজি মৃত্যুর পূর্বে ইয়াহুদি-নাসারা-কাফেরদের লানত বর্ষণ করেছেন একেশ্বরবাদবিরোধী কর্মকান্ডের জন্য যার মধ্যে ছবি বা মূর্তি তৈরি করে পূজার ব্যাপারটিও আছে।

লাত, উযযা, মানাতরা ধূলিসাৎ হলেও ভবিষ্যতে মানুষ যেহেতু ছবি এঁকে বা মূর্তি বানিয়ে নতুন নতুন দেবতার আমদানি ঘটাবে এজন্যই তিনি ছবি আঁকা, মূর্তি বানানো- এককথায় জীবন্ত প্রাণী বা মানুষের অনুরূপ যে কোনকিছুর প্রতিনিধিত্ব করে এমন বস্তুর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন।

এমনকি এটি প্রমাণিত মৃত্যুর পূর্বেও তিনি ইয়াহুদিদের অভিশাপ দিয়ে গিয়েছেন বিশেষভাবে তাদের এ অপকর্মের জন্য। তাহলে কি এটি আল্লাহর আক্রোশ নয়, রাসূলের ব্যক্তিগত আক্রোশ?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:২৪

লেখক বলেছেন:
আরকটা কথা। শুধু বোখারি হাদিস দিলাম, নাস্তিক ইয়াহুদিদের রেফারেন্স দিলাম না। কারণ বোখারি হাদীসে আমার বেশ বিশ্বাস আছে। এখন এই হাদীসগুলো কি জ্বাল? এগুলো কি দুর্বল হাদিস? বিশেষজ্ঞগণই ভালো বলতে পারবেন!!!

৬৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪১

বর্ণান্ধ বলেছেন: মুক্তচিন্তা জিন্দাবাদ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

মনির হাসান বলেছেন: সেটাই ... ... মুক্ত চিন্তার জয় হোক ...

কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ...

৬৮| ০৩ রা মার্চ, ২০০৯ রাত ১:৫৯

কাকতারু্য়া বলেছেন: ভাই রে মাতা ঘুরাইতাসে। সব গ্যানি গুনি লোক। আমি জেটুকু বুঝি, পরিবর্তিত রুপ হালাল /হারাম উল্টাইতে পারে, যেমন পান্তা খাইলে সমস্যা নাই, অইডা দুই দিন থুইয়া খাইলে হয় ধেনো, খাইলেই মাতাল। কাজেই পান্তা জায়েজ, আর ধেনো হারাম।আংগুর হালাল, আর আংগুর এর মদ হারাম, কারন এইডা মস্তিস্কে আউলা কইরা দেয়। লিপির ব্যাপারডা সেইরকম কিসু। আর ভাইজান, নিসা মিয়ার ভক্তরা মাইন্ড কইরেন না। ণিসা হইল আমাগো পারার উঠতি পোলার মতন। এই পোলাগুলান বেনামে অস্লীল চিডি লাখে আমাগো পারার মাইয়াগো কাসে, সামনে আইলেই তো চিতপাত। সাহস থাকলে সামনে আসতো। জাকির মিয়ার নামে তারাই উল্টা পাল্টা বকতাসে যাগো গা জ্বলে।

০৩ রা মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

মনির হাসান বলেছেন: বাহ দারুন জায়েজকরণ চেষ্টা করিয়াছেন ... মুগ্ধই হলাম খালি ।


আর ঠিকই বলিয়াছেন ভাই .. আংগো দৌড় খালি ব্লগেই ..

৬৯| ০৫ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি মুক্তচিন্তার পক্ষে। এই ব্লগের সবচেয়ে বেশি যেটা ভাল লেগেছে তা হল,নিজের মতামত প্রকাশ করার পরে আপনি বাকি সবার থেকে ব্যাপারটা আরও জানতে চেয়েছেন। ভালো ভালো।

তবে পরের দিকে আপনার কিছু লেখা ভাল লাগেনি। যেমন, বে আব্রু মহিলাদের সামনে জাকির নায়েকের আসা না আসা নিয়ে। ভাই, সব কিছু সহগ করে দেখতে সমস্যা কী?

জাকির নায়েক তো আর টাংকি মারতে মহিলাদের সামনে আসতেছেন না। উনি এসে তো আর কিছু না বরং ধর্মের কথাই বলতেছেন।

ইসলামে বলা আছে যে, সব কিছুই নিয়তের উপর নির্ভরশীল।
পূজা করার জন্য ছবি আঁকলে তা হারাম, কিন্তু যে লেখা পরা জানেনা, তাকে বুঝানোর জন্য ট্রাফিক লাইটে সবুজ আর লাল রঙ এর মানুষ এর ছিনহ থাকে,তাকে হারাম বলা যায় না। এ ব্যাপারটা অনাকে বুঝতো না, তাই হয়ত নবীজী (স) আয়েশা (র) এর ছবি আঁকা বালিশ নেন নাই।

মূর্খ লোক কে ওযূর নিয়ম শেখানোর জন্য ছবি সহ ওযুর নিয়ম দেখালে তা হারাম হবে বলে আমি মনে করিনা। জানিনা, মোল্লারা কী বলবেন।

ছবি থেকে আরবী হরফ আসছে, সেটা কথা না। সেটা আমরা কী নিয়্যাতে লিখছি সেটাই আসল। আরবীতে গালী দিলেও তা হারাম।সে আরবী বলেছে বলে তাকে সয়াব দেয়া হবে না।

লেখার কাজে ছবি আঁকা হারাম হবে বলে মনে করি না। তাহলে, সেই লিখিত ছবির আধুনিক হরফ রূপটাও জায়েজ হবে। আর, জায়েজ জিনিস দিয়ে কুরআন লেখা যেতেই পারে।

কাকতারুয়ার পোস্ট টা খারাপ না।

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫১

মনির হাসান বলেছেন: .
"বে আব্রু মহিলাদের সামনে জাকির নায়েকের আসা না আসা নিয়ে। ভাই, সব কিছু সহগ করে দেখতে সমস্যা কী?"

কথাটি সরাসরি আমি বলিনি । খেয়াল করে দেখলে বুঝতে পারতেন আরেকজনের নাম উল্ল্যেখ ছিল ।
তবে, জাকিরের মেহফিলে উল্ল্যেখযোগ্য সংখ্যক বেয়াব্রু সত্যি দেখা যায় । সহজ ভাবে নিতে আপত্তি নাই, এবং নিলাম ।
কিন্তু এখন পর্যন্ত স্বয়ং জাকির নায়েক সাহেব এ ব্যাপারে চুপ কেন ?

"ইসলামে বলা আছে যে, সব কিছুই নিয়তের উপর নির্ভরশীল।
পূজা করার জন্য ছবি আঁকলে তা হারাম, কিন্তু যে লেখা পরা জানেনা,
.........................................................................................
............................................................."


ভাই আল্লাহর নির্দেশ ইজ আল্লাহর নির্দেশ - তাই না .. একে জেনে শুনে আপেক্ষিকতার দোহাই দিয়ে এর ব্যাত্যয় ঘটানো মানেই কুফরী করা নয় কি ?

.. শুধু অযু শেখানোর ছবি আকলে তা হালাল আর আমি যদি ইতিহাস সংরক্ষনের জন্য "একটা ঘটনার সবিস্তারে ছবি আকি যেখানে মানুষ আছে"-তা হারাম এটা কোন যুক্তি ?
মোহাম্মদ ( সঃ ) বা তার আল্লাহ কি জানতো না ছবি শুধু পুজার কাজে না হাজার হাজার ভালো কাজে ব্যবহার হয় না হবে ?

কাকতাড়ুয়া এবং আপনি হয়তো খেয়াল করেননি ৪১ নং কমেন্টটি নাহলে এই আপেক্ষিক হালাল করণের ব্যাপারটি আনতেন না ।

আপনাদের সুবিধার্তে আবারঃ

তাহলে আমি যদি বলি,
দুইহাজার বছর আগের কোন শুয়োরের সংরক্ষিত মাংস,
আজ এই সময়, ইসলাম প্রবর্তিত হওয়ার চোদ্দশ বছর পর,
যদি জমজমের পানি দিয়ে ১ লক্ষবার ধোয়া হয় ... গঙ্গার পানি দিয়ে ১ কোটিবার ধোয়া হয়,
তারপর আরবের সবথেকে দুর্লভ খেজুর
আর ইসলামী আমলের মসলা দিয়ে রান্না করে একটি স্বর্গীয় প্রায় খাবার তৈরী করা হয় তা খাওয়া অবশ্য'ই হালাল।

. . . . . . . . কি বলেন ?

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫২

মনির হাসান বলেছেন: আপনার একই মন্তব্যটি দুইবার আসায় একটি মুছে দিলাম ।

৭০| ০৬ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:২৯

রিদা বলেছেন: Before we try to explain the Quran, we must make sure that our intellectual level is THAT high.

Explaining Islam or Quran is not a joke. Nor it is the job of just anyone. Coz Quran is written in a very SUBTLE way.

Now-a-days an alarming number of people are trying this shortcut way to prove themselves 'intellectual' by giving wierd self-made explanations of Quran.

That's pathetic.

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১০

মনির হাসান বলেছেন: .
Oh ... Well said Rida sister.

Before blubbering these OLD SHIT, u just mentioned … may I ask u something ?

Why u have it ?
Why u read it ?
Is it just full of mystical Spells ,"ছু মন্তর ছু" that makes no sense .. just utter it to do the magic ?

Cause u know why .. u just said that it's a far high material … our brain never gonna reach.

Ain’t it Pathetic too sister ?

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১২

মনির হাসান বলেছেন: Erasing one of the same two Comments u did.

৭১| ০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৯

দেশী পোলা বলেছেন: রিদা,

how high the intellectual level must be? shouldn't religion be simple enough to be understood by everyone? Quit your nonsense arguments while you can.

These people aren't proving themselves to be intellectual, rather they are asking questions, which you, with your little mind, don't know how to explain.

If you don't know something, admit it. Don't belittle others by saying that they shouldn't even ask that question. God instructed you to learn in Allah's name. Don't be a illiterate fool, thats pathetic indeed

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১৮

মনির হাসান বলেছেন: Boss ..
আপনারে এখানে দেইখা প্রথমে ভয়ই পাইছিলাম ...
But কমেন্ট পুরাটা পইরা দিল খুশ।

৭২| ০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:৫২

সামুরাই বলেছেন: প্রিয়াইলাম +

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:২৪
লেখক বলেছেন: ... ... মস্তিকের উন্নয়ন হয় এরকম যত গুলো চর্চা আছে তার সব গুলোই মোটামুটি ইস্লামে নিষিদ্ধ ... মাথা মোটা ঐ মধ্যপ্রাচ্যীয় জাতের কাছ থেকে এর থেকে ভালো কোন ধর্মাচার আশা করা যায় না ...

এরা ঠিক অতটা মাথামোটা আছিল না, এই বই ২টা দেখতারেন

Science & Islam: A History by Ehsan Masood plus The House of Wisdom: How the Arabs Transformed Western Civilisation by Jonathan Lyons

বইটার রিভিউ পাইবেন এইখানে: Click This Link

From The Sunday Times February 1, 2009

Science & Islam: A History by Ehsan Masood plus The House of Wisdom: How the Arabs Transformed Western Civilisation by Jonathan Lyons

The Sunday Times review by Philip Ball
Last November, scientists using the Hubble space telescope reported the first sighting with visible light of a planet circling a star other than our own sun. It orbits 25 light years away around one of the brightest stars in the sky, called Fomalhaut.

Isn't that a curious name for a star? Not obviously mythological, it sounds as if it derives from some forgotten French astronomer. Not so; it is, in fact, from the Arabic fum u'l haut, meaning “mouth of the fish”. And Fomalhaut is not alone in having an Arabic derivation - there are well over 100 others, including Betelgeuse, Aldebaran and Deneb. How did the Arabs get to name stars?

The answer, as these two revealing books make clear, is that they once led the world in astronomy. Muslim scientists were mapping the heavens, and pondering our place in them, while Europeans were still gazing at the night sky with baffled awe. To judge from some scientific narratives, the baton of knowledge about astronomy passed directly from the Greek Ptolemy in the 2nd century AD to Copernicus in the Renaissance. In fact, just about everything that the western world knew of the celestial sphere in the 16th century had come to it via the Arabs, who translated and refined Ptolemy's works between the 9th and the 13th centuries. And they didn't just read Ptolemy; they added to and challenged him, with data gathered at observatories such as the one established in the 820s in Baghdad by the greatest of the “scientific” rulers, al-Mamun of the Abbasid caliphate.

Astronomy is just one example of the enormous debt that the West owes to the achievements of Islamic science during the periods we still insist on calling the Dark and Middle Ages. While Europeans struggled until at least the 12th century with the mere rudiments of mathematics and natural philosophy, the Abbasid caliphs of the 8th to 13th centuries were promoting a rationalistic vision of Islam within which it was a sacred duty to inquire into the workings of the world. This programme was founded on the remnants of Roman and Hellenic culture, to which the Muslims had direct access in centres such as Alexandria. They prepared Arabic versions of the works of Aristotle, Euclid, Ptolemy and Archimedes, and set up schools and libraries such as the House of Wisdom in Baghdad.

As well as preserving classical scholarship, Muslim thinkers also innovated in many fields: astronomy, optics, cartography and medicine. The camera obscura, for instance, a kind of pinhole camera in which an outside scene is projected onto a wall in a darkened chamber as light enters through a small hole, was first studied experimentally by Hassan ibn al-Haitham (Alhazen) in the 11th century. Roger Bacon later used the device to study solar eclipses, and old masters from Van Eyck to Vermeer may have employed the projection method to achieve their micro-realist detail.

Islamic mapmakers, meanwhile, were drawing recognisable outlines of Europe, the Gulf and the Indian subcontinent while westerners were still dividing a disc world into absurdly stylised quadrants. (It was a Muslim map that guided Vasco da Gama beyond the Cape of Good Hope to India at the end of the 15th century.) And in chemistry the Arabs went far beyond the tentative efforts of the classical world, bequeathing us words such as alkali and alcohol, alembic, elixir and alchemy. The standard theory of the alchemical transmutation of metals was laid out in the writings ascribed to the 8th-century Persian Jabir ibn-Hayyan, in which nitric, hydrochloric and sulphuric acids - central to practical chemistry then and now - made their debut.

The Muslims also benefited from contact with China, from where they learnt how to make paper, and India, from where they got the “Arabic” numerals that were far superior to the cumbersome Roman system for arithmetic calculations, along with the concept of zero (the word itself is Arabic). These and other discoveries were passed on to the West in due course.

The fruits of the golden age of Islamic science are summarised briskly and engagingly in Ehsan Masood's Science & Islam, which was written to accompany a recent BBC television series. Both he and Jonathan Lyons in The House of Wisdom are keen to dismantle the myth that Islam is fundamentally opposed to science, and both show that the words of Muhammad can be read as obliging rational inquiry.

Lyons's more specific focus is on the story of how this knowledge opened western eyes in the 12th century, a period now regarded as a kind of medieval renaissance. The hero of his book is an Englishman, Adelard of Bath, one of the few Europeans open-minded enough to see that they had much to learn from the “heathens”. Too often dismissed as a mere translator, Adelard not only gave the West its first view of Euclid's Elements and the astronomy and algebra of the Baghdad mathematician al-Khwarizmi (whose name is preserved now in the word algorithm), but was also an original thinker who helped introduce medieval Europe to the Islamic vision of a universe governed by the rational design of a hands-off God.

One can't read these two lucid accounts without becoming acutely aware of the contrast between the former Islamic supremacy in science and its parlous state today. This contrast brings to mind the “Needham question”, which the English biochemist Joseph Needham posed in the parallel case of ancient China's technological and scientific superiority. Why is the West, not the East, now at the heart of science?

The answer is complex, but must partly lie in the more doctrinaire Ottoman theocracy that eventually succeeded the Abbasids at the end of the 13th century. The Ottoman sultans frowned on printing and forbade clocks because the muezzins were the keepers of sacred time. As Lyons shows, the irony is that the Arabs were once leaders in both astronomical and technological time-keeping, precisely because of the importance of prayer times.

In any event, by the mid-19th century the tables had turned. Instead of westerners marvelling at eastern learning, it was Ottoman ambassadors to Europe who were reporting back on western technological wonders to a country that had few roads and no trains or telephones. Many worried, too, that an acceptance of the western approach to science would mean abandoning Islamic principles. The result is that there have been only two Nobel laureates from Islamic countries, and, as Masood says, the scientific performance today of the members of the Organisation of the Islamic Conference - many of them wealthy oil states - “is not far off that of some of the poorest countries of the world”. This won't be changed by luring foreign scientists with oil money; as in Africa, grassroots education is the only way.

Science & Islam by Ehsan Masood
Icon £14.99 pp256
The House of Wisdom by Jonathan Lyons
Bloomsbury £20 pp272



০৭ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মনির হাসান বলেছেন: স্যরি ভাই .. হরেদরে সবাইরে একসাথে মাথামোটা কাতারে ফালানো উচিত হয় নাই ।
ম্যান ইজ মরটাল .. মানুষ মাত্রই ভুল করে ।

বইটির তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ..

আমি এত কাল জানতাম এস্ট্রনমি নয় এস্ট্রলজি নিয়ে আরবদের আগ্রহ বেশি ছিল এবং তা চীনা জ্ঞান প্রভাবিত ..
আর আরবদের রসায়ন জ্ঞান ছিল শুধুমাত্র অমৃত এবং পরশপাথর আবিস্কারে আগ্রহী ..
এখন মনে হচ্ছে নতুন করে ভাবতে হবে ।

আর যে সব ব্যাপারে এহসান মাসুদ বলেছেন এগুলো নিয়ে অন্য সুত্র ধরে এগুতে হবে ... তার শেষ মন্তব্যের পর কেমন কেমন জানি লাগতেছে .. ঠিক বিশ্বাস হচ্ছেনা তাকে ...

যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে ... অনেক কিছু জানলাম ।

৭৩| ০৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৩:২৪

মনজুরুল হক বলেছেন:

মনির। ৭২ এর উত্তর দিতে চাইলে আর একটা নতুন পোস্টে দিন। বিষয়টা চিন্তার উদ্রেগ ঘটাতে সাহায্য করবে।

এহসান মাসুদের বিজ্ঞান আমাকে ভাবাল বেশ। হাতে অনেক কাজ। ফুরসৎ পাচ্ছি না, নইলে ভাবতাম।

ধন্যবাদ।

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

মনির হাসান বলেছেন: Boss ... আমারে এম্নে বিপদে ফেললেন ! ?

খুব আইলসায় ধরছে বস্‌ ... খাটা খাটনি করতে ইচ্ছা হয় না ...

তাও দেখি একটা কিছু চেষ্টা করবো ...
মাথা অনেক গুলা চিন্তা দিয়া জ্যাম হয়া আছে ... ড্রাফটে ২০ টা অসমাপ্ত পোস্ট ... নিয়া যে বসবো সেই ইচ্ছাও করেনা ..

৭৪| ০৭ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩

'লেনিন' বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। তবে এ বিষয় নিয়ে আগেও গবেষণা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কিন্তু আরব জাহানে ছবি আঁকা থেমে থাকেনি। কোনো একটি সাইটে দেখলাম মেরাজ, বুরাক ইত্যাদি সহ লক্ষ লক্ষ ছবি আঁকা পুরানো। ইউরোপের কোনো একদেশে একটি মুর্তি আছে যাতে পদদলিত কুরআন আর নবী(মনে হয় চোখে পড়েনি এখনো)।

গবেষণা করা ভালো কিন্তু গবেষকদের মুখে নিচু/হালকা ধরণের দম্ভোক্তি শোভা পায়না।

০৭ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

মনির হাসান বলেছেন: স্যরি ভাই ... একটু রসিকতা করছিলাম .. মাইন্ড করলে ক্যাম্নে কি ?

ম্যান ইজ মরটাল ... মানুষ মাত্রই রসিক ।

৭৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেছেন: আরবী হরফের বিবর্তন এবং কুরআন-কে এক করে আপনি যা বলতে চাচ্ছেন তা কি আদৌ যৌক্তিক? আপনি যেমন আরবি ভাষার বিবর্তন ধাপে ধাপে পর্যালোচলা করেছেন তেমনি ইসলামে কেও ক্রমানুসারে পর্যালোচলা করা উচিৎ ছিলো। উপসংহার দিয়ে আলোচনার সূচনা নিরপেক্ষ হয়না।

আপনার প্রশ্নের উত্তর:

ইসলাম প্রাণীর প্রতিক্বতি আঁকা হারাম করেছে, সঠিক। কিন্তু বিবেচ্য বিষয় -
১।চিকিৎসাবিদ্যা ও প্রাণীবিদ্যা গবেষনার প্রয়োজনে যদি কোনো ব্যাক্তি প্রাণীর ছবি আঁকে তবে গুনাহ নয় সোওয়াব হবে।
২। অপরধী সনাক্ত করার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
৩। নবীণদের শিক্ষার ক্ষেত্রেও ইসলাম হাতে আঁকা ছবির ব্যবহার হালাল করেছে।

তথা, বুঝতে হবে আসলে কোন বিষয়টিকে ইসলাম সমস্যা বলে বিবেচ্য করছে। এক্ষেত্রে যুক্তির প্রয়োগ কাম্য নয় বরং আল্লাহ ও কুরআনে বিশ্বাস এবং ফতোয়ার যথাযথ প্রামাণিকতার প্রয়োগ।

আপনাকে অনুরোধ করছি আগে সঠিকভাবে ইসলামের বিষয়ে তথ্য অনুসন্ধান করুন যেমনটি করেছেন আরবি ভাষার উপর। যে পরিমান সময় আপনি আরবি ভাষার পেছনে ব্যয় করেছেন তার ১০০ ভাগের ১ ভাগ ও যদি ইসলামের ক্ষেত্রে দিতেন তাহলে এই পোষ্ট করার প্রয়োজন ছিলনা। ইন্টারনেট এ অসংখ্য সাইট রয়েছে।

কিন্তু একটা কথা আপনাকে জানাতে চাই। ক খ ঘ ঘ না শিখে বাংলা বোঝার চেষ্টা যেমন অহেতুক সময় নষ্ট, তেমনি, ইসলামের "ডকট্রিন" না বুঝে আরো গভিরে ঢোকা বুদ্বিমানের কাজ হবেনা। এমন অনেক কিছুই পাবেন যা মনে হতে পারে অবাস্তব এবং কাল্পনিক, যেমন টা মনে হতে পারে বাংলাভাষা না শিখে বাংলা পড়ার চেষ্টায়।

যদি কোনোভাবে আপনাকে ষঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি, খুশি হব।

১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৭

মনির হাসান বলেছেন:
মোহাম্মদ জিয়াউল হক
যা নির্দেশ তা নির্দেশই, এখানে ফলিত আপেক্ষিকতার ধোয়া তুলে এর বেহেস্তি মুল্যমান'কে কমিয়ে এনে ধর্ম ইসলাম'কে আরো হাস্যকর করছেন সে ভাবনা মাথায় রাখবেন পরবর্তিতে ।
বিস্তারিত আর নাই বা বললাম ।

নতুন আরেকটি চিন্তা মাথায় উকি দিচ্ছে, যথাসময়ে সাহায্য প্রার্থনা করা হবে ।

ভালো থাকুন এবং শুভ নববর্ষ ...

৭৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

গুরুভাই বলেছেন: + দারুন পোস্ট

১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২১

মনির হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ .... নতুন বছরটি সুন্দর হোক ...

৭৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৪

সোজা কথা বলেছেন: ধর্ম যারা মানে তাদের মৌলবাদী বলতে পারেন কিন্তু মৌলবাদীরাই ধর্মের প্রকৃত ধারক ।

লিবারেল গুলি সব সুবিধাবাদী সমবাদ। বিজ্ঞানের আবিস্কার বলে টিভিতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতা দেখবে, অফিসের নিয়ম বলে খৃষ্টীয় ক্রুশের প্রতীক টাই স্যুট পড়বে, রমনী মোহন হওয়ার জন্য দাড়ি ছেটে ফেলে বলবে দাড়ি না রাখলেও হয়, পরনারীর সঙ্গে খুন সুটি করে বলবে নারীদের পর্দা না থাকায় পুরুষরা বখে যাচ্ছে, বিজ্ঞানে বিবর্তনের মত গড়মিলের(?) কথা গুলো নিয়ে হৈচৈ করবে কিন্তু পরীক্ষার খাতায় ঠিকই বিবর্তনের কথা লিখবে, বিধর্মীদের ভাষায় বক্তৃতা দেবে, তাদের করা আবিস্কারগুলো ব্যবহার করবে নির্লজ্জের মত, বিধর্মীদের ক্যালেন্ডার মেনে চলবে, দরকার হলে মদ খাবে ইফতারীও চলবে, ছবি অংকন গুনাহ বলবে কিন্তু পকেটে থাকবে ক্যামেরা ফোন, উত্‍সবে ভিডিও, সর্বোপরি নিজের অভুক্ত প্রতিবেশী ছেড়ে আরামে থাকার জন্য বিধর্মীদের দেশে ভিসার জন্য মাথা কুটে মরবে ।

যদি কোন ভাবে দোজখের সম্ভাবনা নাই দেখানো যেতো তবে কয়টা লোক সৃষ্টি কর্তার প্রেমে দেওয়ানা হতো দেখার ইচ্ছা ছিল।

১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৩

মনির হাসান বলেছেন: সোজা ভাই ... আপনে তো ব্লগে আইসাই ফাটায়া ফেলতেছেন ... ! ! !

আবার ঝিম মাইরেন্না'রে ভাই ...

আপনের লাস্ট লাইন'টা জটিল হইছে ...
আমার'তো মনে হয় দেওয়ানা"তো পরের বিষয়, দোজখের ভয় না থাকলে স্বয়ং ঈশ্বর/আল্লাহ'কে নিয়ে সারা জীবনে দুইতিন ঘন্টার বেশি ভাবতনা ... সে ক্ষেত্রে নাস্তিক'রা অবশ্য এগিয়ে থাকতো অনেক ... হা হা হা হা হা হা ...

৭৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

শয়তান বলেছেন: প্রিয়পোস্টে নিয়ে গেলাম

১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:০৭

মনির হাসান বলেছেন: হুমমম ... বুঝলাম ... শয়তানের মনে খুব ধরছে ... বেশ ! বেশ ! !

৭৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩১

মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেছেন: লেখক বলেছেন: "যা নির্দেশ তা নির্দেশই, এখানে ফলিত আপেক্ষিকতার ধোয়া তুলে এর বেহেস্তি মুল্যমান'কে কমিয়ে এনে ধর্ম ইসলাম'কে আরো হাস্যকর করছেন সে ভাবনা মাথায় রাখবেন পরবর্তিতে । বিস্তারিত আর নাই বা বললাম ।"

আমি আপনাকে একটি প্রশ্ন করতে চাই:

ইসলাম একটি আদর্শ আর এর ভিত্তি হলো এক আল্লাহ এবং রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ)। আপনি যদি ভিত্তিতেই অবিশ্বাস রাখেন তবে ইসলামের ভেতরে ঢোকাটা কি যৌক্তিক হবে?

সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব => রাসুল হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) ==> কুরআন ==> হাদিস ==> ইসলামিক ব্যবস্থপনা।

আপনি সরাসরি ইসলামিক ব্যবস্থপনায় ঝাঁপ দিয়েছেন। ষমাধান পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।

বিঃদ্রঃ: ব্যাক্তিগতভাবে নিবেন না দয়া করে। আপনার বিশ্বাসে আমার পরিপূর্ণ ভক্তি আছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৯

মনির হাসান বলেছেন: ভাই আজব একটা কোশ্চেন করলেন ।
স্পষ্টভাবে বললে এটা একটা ফ্রী থট ...

এবং এটা মূলতঃ কোন সমাধানের উদ্দেশ্যে নয়, ... একটা নির্দেশের ভ্যালিডিটি নিয়ে প্রশ্ন করেছি মাত্র ...

ভালো থাকুন জিয়াউল হক ।

৮০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:১৬

মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেছেন: আপনার অবস্থা হলো, ডিম আগে না মুরগি আগে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫১

মনির হাসান বলেছেন:

তাইলে আপনার অ"বস্তা কিরাম ?

৮১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:২৩

বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: ভালো লিখছেন

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:২৯

মনির হাসান বলেছেন: হুমমম ... ধন্যবাদ বিমা ।

৮২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৩৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: (অশুদ্ধ ভাষায়)

রাতে কাজ থেকে এসে আপনার আজাইরা পোষ্ট পইড়া সব বিগড়ায়া গেল । এত গবেষণা করলেন হাইরো ফাইরো নিয়া মূল কথা আছিল ইসলাম নিয়া !!!!!!!!!!

ইসলাম নিয়া একটা ফুডাও গবেষণা না কইরা আপনি অ আ ই ঈ লইয়া টান মারছেন কোন মটকুর বুদ্ধিতে`???

যাই হোক, যা জানেন না, তা জানার চেষ্টা করেন না কেন???
চেষ্টা করেন তো করেন , ভুলই করেন !!!!!!!

আফনেরে নিয়া পারা গেল না, ইসলামে এক সময় মদ্য পান হারাম ছিল না, পরবর্তী হারাম হয় । ইসলামের সময়ে অনেক কিছুই ধীরে ধীরে পরিবতর্ন হয় । আর বড় কতা হইল গিয়া....
কোরআন শরীফে এই ব্যাপারে কোন প্রকার নিষিদ্ধতা নাই । বুঝছেন অকাল কুষমান্ড পন্ডিত সাহেব !
আরবী না বুঝলে বাংলা বুঝলে কোরআন শরীফ বাংলায় সার্চ করেন ।

আন্নে নিজেই তো কইছেন আরবীতে কোরআন লিপিবদ্ধ করার কতা আছিল না, ভাল কইছেন নো প্রবেলম । কিন্তু মহানবী সা: এর গোত্রের ভাষা আছিল এই লাইগ্গা হইচে ।

পৃথিবীতে হাজারো ভাষা, যা আল্লাহর নেয়ামত, সুতরাং বাংলাতে পড়লে অসম্মান হবে, তা আমি ভাবি না, আরবী আমারও মাতৃভাষা না, সুতরাং মাতৃভাষা না হইলে সব বুঝা যায় না । তাই আন্নে বাংলাতেও রিসার্স করতে পারতেন । কিন্তু আন্নে করেন নাই ।তাই আন্নেরে কি বলা উচিত বুঝতে পারতাছি না ।

আফনের তো মনে হয় ইসলাম নিয়া ব্যারাম আছে লাগে । (আল্লাহ মাফ করুক)

অই মিয়া, আন্নে কি বোদাই নিহি ? কারণ হইল গিয়া আন্নে যতদ্দূর হুনছেন তাই নিয়াই পোষ্টাইছেন

কুরআন শরীফ হইল গিয়া পারফেক্ট তার ভুল নাই, ধরতেও পারবেন না । আন্নেরে চ্যালেঞ্জ !"!!

কিন্ত অনেক কতা হাদীস থেকে আসে যার অনেক কিছুই হুদাই ভুয়া, যা আরবী লোকের স্মৃতি শক্তি থেকে আসছে ।

হাদীস বর্ণনাকারীদের তিনটা ধাপ আছে । যাই হোক আন্নের মত মোটা বুদ্ধির মানুষরে এই কথা কইলে হাসেবন । খিক খিক....

মরিস বুকাইলির এক খানা বই আছে , বইয়ের নাম মনে নাই ।ঐটা কষ্ট কইরা খুইজ্জা পইড়েন, আমিও একাধিক বার পড়ছি । বিষয়বস্তু কোনআরশরীফ .. ইসলাম আর অন্যান্য জীবনবিধান যেমন হিন্দু খৃষ্টান, আর হাদীস নিয়া ।
পড়লে আন্নের মাথায় কিছু ঢুকব মনে হয় ।

সবছেয়ে পারফেক্ট হাদীস মানে মোটামোটি পারফেক্ট হাদিস যাকে বলা হয়, বোখারীতে অনেক ভুল আছে । যেমন... জ্বর এর উদ্ভব জাহান্মাম এর আগুন থেকে যা , ডাহা ভুয়া । আধুনিক বিজ্ঞান তা মানে না । সুতরাং এখন কি আফনি জ্বর লইয়া আরেকটা পোষ্ট দিবেন । `??????? তা মরিস সাহেব নিজের বইয়ে সুন্দর কইরা বুঝাইয়া দিছেন ।


হাদীস যখন মানুষের মুখের ভাষার তৈরী সুতরাং এতে ডাহা ভুল হইতেই পারে । এই নিয়া নাচানাচির কি দরকার???

আপনি যেমন নাচান কুদন করতাছেন """

আসল কথা ছবি আকার সময় এই চিন্তা করতে হয় না, নতুন কোন প্রাণ তৈরীর উদ্দেশ্য করা । ইসলাম এর হাদীসে এই কারণেই নিষেধ করেছে যে, ছবি একে প্রাণ দিবার চিন্তা দিয়ে আল্লাহর সমতুল্য করা (আল্লাহ মাফ করুরক)
কিন্তু এখন তো আর আরবের সময় নাই, আমরা সবাই আল্লাহরে বিশ্বাস করি, সুতরাং এই হাদীস নিয়ে ঘাটাঘাটি নিস্প্রয়োজন ।

এখন যদি ভালা কামে ছবি ব্যবহার করেন তা হলে সমস্যাডা কই, এইটা ব্লগের ছাগলেও বোঝে,
সমস্যা হইল গিয়া মানুষ বোঝে না ।

এখন কি কইবেন ? দাবা খেলা হারাম? হেহেহ আমি তো দাবা খেলি ।
যদিও এইডা লইয়্যাও ইসলাম কেচাল আছে, কোন মনিষী কইছেন হারাম কেউ কইছে হারামের টাইম দিয়া , হেহহ হেহে কিন্তু ভাল জিনিসটা নিজের কাছে, । এখন যদি এখানে কেউ ফতোয়া দেয়, দাবা মানুষ কাটাকাটির কারণে হারাম, কারণ এখানে মানুষ খুন হয়, জন্ম দেয় । কিন্তু বড় কথা হইল কাটা হোক আর কুটি হোক সত্যিকারে কোন রাজা সৈন্য মরতেছে না আর ইবাদতের টাইমে তা খেললেই হল ।

আর ছবির ক্ষেত্রে তাই প্রযোজ্য । জরুরী এবং ভাল কাজে ব্যবহার করুন, হালাল মনোরঞ্জনে ব্যবহার করেন ।বুঝিয়াছেন হায়রো গিলিফিস সাহেব /

এখন যদি নামাজের টাইম মানে ইবাদত বন্দেগীর টাইমে দাবা খেলি তখন তো দাবা হারাম হইবই ।
(খেয়াল কইরা পন্ডিত সাহেব) !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!



যদি আপনাকে আমি বুঝাতে পেরে থাকি তাহলে ধন্য মনে করব আপনাকে যে আপনি বুঝতেপেরেছেন , না পারলে আর কি করা !

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৪

মনির হাসান বলেছেন: রিসাত সাহেব চ্যাগাইতে চ্যাগাইতে ভুইল্লা গেছেন, পোস্টের লগে পোস্টের কমেন্ট' পড়া'টাও ভদ্রতার লক্ষন, নাইলে মিস করতেন'না যে, সেই মুঘল আমলে আপনার উত্তর দিয়া রাখছি ...


উপ্‌রের কমেন্টগুলা ঘুইরা আহেন ... তারপর হবে ইনশাআল্লাহ !

৮৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫৭

আবূসামীহা বলেছেন: পোস্টটাকে প্লাস দিয়েছি একটা অসাধারণ বিষয় নিয়ে লিখার জন্য। তবে লেখককে মাইনাস অহেতুক ইসলামের একতা বিষয়কে এর অন্তর্ভুক্ত করে দেবার জন্য; আর নিজের অজ্ঞতার ভিত্তিতে ইসলামকে আক্রমনের জন্য। বর্তমানে ব্লগে আসিনা বললেই চলে। আসলেও ১০-১৫ মিনিটের বেশী থাকিনা।
লেখাটাকে প্রিয় পোস্টে রাখলাম। যথাসময়ে এর প্রাসঙ্গিক উত্তর পাবেন। লিখিত বর্ণমালার উৎপত্তি নিয়ে পোলাপান পড়াতে হয়, তাই কিছু যথাযথ ধারণা রাখি এব্যাপারে।

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৬

মনির হাসান বলেছেন: ওক্কে ... আসেন । কোন প্রব্লেম নাইক্কা ।

৮৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: আবূসামীহা সাহেব আপনি তো শিক্ষক মানুষ । মনির সাহেবকে শিক্ষা দিন ।
আমি বুঝানোর চেষ্টা করেছি আমার বক্তব্যে কিন্তু মনির সাহেব বুঝতে চায় কি চায় না আমি নিজেই বুঝতে পারছি না ।

এখন আপনার পালা । হেহেহেহ

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪২

মনির হাসান বলেছেন:
... আপনার চ্যাগাইতে খুব ইচ্ছা করলে ওয়েলকাম জানাইলাম ।
আমার নিজেরো সুবিধা হয়, প্যাট খুইল্লা বাত চিত করতাম আর কি ! !

যাউক গা, আপনার নামের বানান উপরে ভুল করার লাইগা স্যরি.. "জবাব দিন"-ডিসাবলেড।

৮৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: মনির হাসান সাহেব আপনি তো খুবই টেরা মানুষ ।
এত ব্যাখ্যার পরেও বুঝতে চাননা ।
যাই হোক আমি আপনার কাছে কোন উত্তর আসা করলেও আমি প্রশ্নের উত্তর নয় বরং জবাব নামক উত্তর আসা করছিলাম । কারণ আমি আপনাকে কোন প্রকার প্রশ্নই করিনি
হেহেহেহেহ
যাই আমি বুঝাতে চেয়েছি শুধু আপনার পোষ্ট শুধু আধা অজ্ঞানতায় ভরা । হেহেহে আপনি আসলে ভোদাই টাইপের . ডোন্ট মাইন্ড কারণ আপনি বুঝতে চেষ্টা করেন না কিছু যা আপনার পছন্দ হয় না । এটা অনেকেরই হয় , সমস্যা নাই ।

আপনি আপনার ধ্যানে থাকেন আর আরবী নিয়ে গবেষণা করেন । আমি শুধু্ আপনার চিন্তার কিছু ভুল ধরিয়ে দিয়েছিলাম, যা অন্য মন্তব্য কারী করে নাই সম্পূর্ণ । যাই হোক । ভাল থাকেন

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:১৩

মনির হাসান বলেছেন: জ্বী স্যার আপনে ঠিকই বলছেন ... মাগার একটু খাটাখাটনি করলে নিজেই ভোদাই হয়া যাইতেন ...


আরেক ভোদাই'ও ঠিক এরম'ই ব্যবহার্য'তার আপেক্ষিকতা দিয়া নির্দেশটারে হালাল কইতে আইছিল

মনির হাসানের- প্রানীর ছবি আকার উপর ইসলামের নিষধাজ্ঞার যৌক্তিকতার উত্তর
২১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:১৮


মনির হাসান------আপনার চিন্তা করার ক্ষমতা ভাল, কিন্তু তা আপনি জানার জন্য ব্যবহার না করে অপপ্রচার করার জন্য এবং পরিচিতি পাওয়ার জন্য ব্যবহার করছেন দেখে খারাপ লাগছে। তারপরও আপনি যে অপ্রাসংগিক কথাবার্তা না বলে আলোচনার দরজা উন্মুক্ত করে রেখেছেন তা দেখে ভাল লাগছে। আমি ধরে নিচ্ছি নিজের ভুল বুঝতে পারলে তা সংশোধনের মনমানসিকতা আপনার আছে, এই ধারনা থেকেই উত্তর দেয়ার প্রয়াস পেয়েছি, নইলে দিতাম না।

মনির হাসানের পোষ্ট-----> তাহলে ইসলামের "প্রানীর ছবি আঁকা হারাম"- নির্দেশটি কতটা যৌক্তিক?

আপনার মুল বক্তব্য হল, ইসলামে যখন কোন প্রানীর ছবি আকা হারাম, তখন কোরআন কেন আরবী ভাষায় লিখা যা আবির্ভুত হয়েছে এই ধরনের ছবি থেকেই, তাই তো?

***"মনির হাসান বলেছেন : "বিবর্তন বা সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে কি হরফ গুলোর মুসলমানী হয়ে গ্যালো নাকি ?
... নাকি অযু করা হয়ে গ্যালো হরফ গুলোর ?"

উত্তর ১ (ধরে নিলাম ইসলামে প্রানীর ছবি আকা হারাম)

কোরআন যখন লিখা হয়েছে তারো বেশ অনেকদিন আগেই আরবী ভাষা তার পুর্নাংগ রুপ পেয়েছে(তার প্রমান কোরআন শরিফ নিজেই, যা অপরিবর্তত বলে মেনে নিয়েছেন অন্য ধর্মাবলম্বনকারীরাও)। এমন যদি হত যে আমরা আজও কুকুর, বিড়ালের ছবি একে কমিউনিকেট করার চেষ্টা করছি তাহলে না হয় আপনার প্রশ্নে যুক্তি থাকত এবং আমরাও প্রতিবাদ জানাতাম আপনার সাথে মিলে। যেখানে আপনি কোন প্রানীর ছবি হিসেবে কোরআনে একটি হরফও দেখছেন না তখন আপনার এই প্রশ্ন অবান্তর মনে হয়।

***মনির হোসেন আরো জানতে চেয়েছেন : সর্বজ্ঞাত এবং সর্বজ্ঞাতর প্রেরীত, তারা উভয়'ই কি হরফ বিবর্তনের ইতিহাস'টি জানতো না ... ? ? যদি জানত, তাহলে কি এমন উলটা পালটা নির্দেশ দিত যে ... প্রানীর ছবি আঁকা হারাম ... ? ? ?"

অবশ্যই জানতেন, আর জানতেন বলেই যতদিন ভাষা পুর্নাংগ রুপ পায়নি ততদিন প্রানীর ছবি আকা নিষিদ্ধ করা হয়নি আর মোহাম্মদ(সঃ) ও কোরআন আবির্ভু্ত হয়নি। অথচ আল্লাহ যদি চাইতেন নবী আদম(আঃ) থেকে ঈসা(আঃ) পর্যন্ত যত নবী এসেছেন তারাও কিন্তু নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারতেন। তারা কেউই মানুষকে বলেননি তোমরা প্রানীর ছবি আকবা না।

আপনার উপরিউক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে ইসলাম ঘাটাঘাটি করতে হয় না। সাধারন লজিকই যথেষ্ট।



পুরাটা দিলাম'না ..
নিজে পারলে পইড়া লইয়েন ...
এইবার আসেন ৪১ নং কমেন্টে আমার উত্তর'টা কি ছিলোঃ


৪১.
২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

মনির হাসান বলেছেন:
@সত্যান্বেষী .. লেখাটি পড়লাম এবং উত্তর'ও দিয়ে এসেছি ...
উপরের অনেক মন্তব্যকারী একই রকম চিন্তা করেছেন ... এবং সে পোস্টে ব্যাপারটা বলেছেন ... তাই তাদের উদ্দেশ্যে "প্রতিত্তরটা এখানে'ও রাখলাম।

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -

প্রিয় আসিফ ইশতিয়াক,
ব্যাক্তি আক্রমন ব্যাতিরেকে আপাতত আপনার উত্তরগুলো দিয়েই শুরু করছি,

উত্তর ১ "কোরআন যখন লিখা হয়েছে তারো বেশ অনেকদিন আগেই আরবী ভাষা তার পুর্নাংগ রুপ পেয়েছে(তার প্রমান কোরআন শরিফ নিজেই, যা অপরিবর্তত বলে মেনে নিয়েছেন অন্য ধর্মাবলম্বনকারীরাও)। এমন যদি হত যে আমরা আজও কুকুর, বিড়ালের ছবি একে কমিউনিকেট করার চেষ্টা করছি তাহলে না হয় আপনার প্রশ্নে যুক্তি থাকত এবং আমরাও প্রতিবাদ জানাতাম আপনার সাথে মিলে। যেখানে আপনি কোন প্রানীর ছবি হিসেবে কোরআনে একটি হরফও দেখছেন না তখন আপনার এই প্রশ্ন অবান্তর মনে হয়।"

. . ভাষা এবং এর হরফ (এবুং মনুষ্য চর্চিত যা কিছু আছে) সবসময় চলমান প্রক্রিয়ায় চর্চিত, পরিবর্তিত, পরিমার্জিত, বিবর্তিত হতে হতে আগায় .. এখানে নোঙ্গর ফেলে তাকে আটকানো যায় না, আর তাই কখন'ও নির্দিষ্ট করা'ও যায় না ঠিক কোন বিন্দুতে এর পুর্নতা। আপনি এত সহজে কিভাবে বলে দিলেন যে আরবি ভাষা বা হরফ সেই আমলে তার পুর্নাংগতা পেয়েছে ? আপনার কি ধারনা এখনকার আরবী,বাংলা, চায়নিজ, ইংরেজি এসব তার পুর্নতায় ঠেকেছে?

আপনার বোধহয় সুবিধা হতো যদি "দশা" (Phase) শব্দটা ব্যবহার করতেন। যদি তা"ই বোঝাতে চান তাহলে খেয়াল করে দেখুন ... আপনি (এবং যারা আমার ব্লগে আপনার মতোই উত্তর দিয়ে গেছেন তারা) - কিন্তু প্রকারান্তরে স্বীকার করে গেছেন যে, হ্যা বিবর্তন বা সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে হরফ গুলোর মুসলমানী হয়ে গেছে কিম্বা অযু"করণ করা হয়েছে ... তাই নয় কি?
নিজেদের ভুলটা বুঝতে পারছেন এখন।

[ আচ্ছা, আপনাদের এই ঘুরিয়ে পেচিয়ে স্বীকার করাটা আমি বেশ রসিয়ে রসিয়ে ইনজয় করেছি ... তবে খেয়াল করে দেখুন আপনাদের স্বীকারক্তির পর এবার কিন্তু আমার নিজেকে ডিফেন্স করার পালা ... আমি বিপদে পরলাম আর কি ! ! !
তবে স্বেচ্ছায়'ই এই বিপদে পরলাম, কারন আপনারা সেরকম প্রতিদ্ধন্দিতা করতে পারছেন না, আর প্রতিপক্ষ'কে মাঝে মাঝে নিজ থেকেই সুযোগ দিতে হয় নাহলে সম্মানজনক জয়ের স্বাদটা পাওয়া যায় না। এটা আমার বিনয় মাত্র । ]

আপনারা বলছেনঃ
"বিবর্তন আর সময়ের আবর্তে সরলীকরণ করে হরফ গুলো এমন এক পর্যায়ে বা দশায় এসেছিল যা ততকালীন কুরআনে ব্যবহার করার জন্য জায়েজ হয়ে যায় ..."

তাহলে আমি যদি বলি,
দুইহাজার বছর আগের কোন শুয়োরের সংরক্ষিত মাংস,
আজ এই সময়, ইসলাম প্রবর্তিত হওয়ার চোদ্দশ বছর পর,
যদি জমজমের পানি দিয়ে ১ লক্ষবার ধোয়া হয় ... গঙ্গার পানি দিয়ে ১ কোটিবার ধোয়া হয়,
তারপর আরবের সবথেকে দুর্লভ খেজুর
আর ইসলামী আমলের মসলা দিয়ে রান্না করে একটি স্বর্গীয় প্রায় খাবার তৈরী করা হয় তা খাওয়া অবশ্য'ই হালাল।

. . . . . . . . কি বলেন ?

[ বুঝে শুনে উত্তর দিবেন ... ঠিক মত না বুঝলে আবার এসে বুঝিয়ে যাবো ... আর যদি উত্তর দেয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসের অভাব বোধ করেন তো যাকির নায়েকের মত কারো কাছ থেকে উত্তর নিয়ে আসবেন ... সময়ের তাড়া নেই ]


উত্তর ২ "অবশ্যই জানতেন, আর জানতেন বলেই যতদিন ভাষা পুর্নাংগ রুপ পায়নি ততদিন প্রানীর ছবি আকা নিষিদ্ধ করা হয়নি আর মোহাম্মদ(সঃ) ও কোরআন আবির্ভু্ত হয়নি। অথচ আল্লাহ যদি চাইতেন নবী আদম(আঃ) থেকে ঈসা(আঃ) পর্যন্ত যত নবী এসেছেন তারাও কিন্তু নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারতেন। তারা কেউই মানুষকে বলেননি তোমরা প্রানীর ছবি আকবা না। "

. . উপরের অংশটি কি আপনি বুঝে লিখেছেন নাকি না বুঝে ?
এই হাস্যকর রকমের ব্যাখ্যাটি আপনি কোথায় পেয়েছেন ?
কোথায় দেখাতে পারবেন আমাদের নবীজির হরফের বিবর্তনের ব্যাপারে নুন্যতম জ্ঞান ধারনা ছিল ...
হা হা হা হা ... আমার ধারনা এই ব্যাখ্যাটি আপনি আমার ব্লগ পড়ে আবিস্কার করেছেন ... তবে সত্যি মুগ্ধ হয়েছি এরকম আবিস্কারে।

যাইহোক .. আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি .. আরবি হরফের যে দশায় কুরআন নাজিল এবং লিখিত রুপ নেয় তার বয়স তখন প্রায় ১০০০ বছর (খৃষ্টপূর্ব ৫০০ থেকে) অর্থাৎ তার মাত্র ৫০০ বছর আগে যীশু জন্মে ছিলেন ... আর Early Arabic থেকে হিসেব করলে প্রায় দুই হাজার বছর প্রাচীন .. ধারনা করি এরমধ্যে আরো ডজনখানেক নবী এবং দুয়েকজন রাসুল দুনিয়ায় পা ফেলেছেন ...
এবার আপনার আপনার ব্যাখ্যাটি কতটা হাস্যকর বুঝতে পারছেন ..

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -

দুক্ষের বিষয় .... এরপরে ঐ ভোদাই একটু গাইগুই কইরা আর কোন্দিন আমার ব্লগে ঢুকে নাই ... :D

৮৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৩৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: (অশুদ্ধ ভাষায়)
অই মিয়া আন্নের মাথা মুথা কি সব গেছে গানি ?

ভোদাই হুদাই কইছিনি । আবারো অল্প পানিতেই লাফাইতাছেন !!


আসল কথা কি দশবার মাইক লাগইয়া কমু । ব্লগে কমেন্ট না পইড়া কিছু করি নাই । যাই হোক অনেক ব্যাপারে , হাদীসের শুদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন হইতে পারে না?

আন্নের বুঝাইছি কি আর আন্নে কি লইয়া নাচতাছেন ।??

হাদীসের অনেক ব্যাপার বর্তমান যুগের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ।
############

এখন ছবি আকা হারাম> কেডায় কইছে >কখন কইছে, কিল্লায় কইছে? যে এই হাদীসের হারামের কতা বর্ণনা করছে, তার নিজের গরেই তো পর্দার মধ্যে প্রাণীর ছবি আকাঁ আছিল । স্কুলে পড়ছি, আজ পর্যন্ত মনে আছে । নাকি আন্নে ভুইল্লা ফেলাইছেন ।
এইডা কি জানেন পর্দা মানে কাপড় এর মধ্যে প্রাণীর ছবি হারাম না ? !!!

সময় পরিবতর্ন এর সাথে ভাল ও সঠিক জিনিস ধরতে হবে । তাই হাদীসের অপ্রয়োজনীয় অংশ না মানলে আন্নেও মারা যাইবেন না আমিও যাব না ।

এত জিনিস রাইখ্যা আজাইরা পেচাল পারেন ব্লগে ।
উদাহরণ দিয়ে কইছিনা দাবা খেলা লইয়া যেমন কেচাল তেমনি ইসলামে ছবি লিয়ে একই কেচাল । আমার আগের মন্তব্য আবার মন দিয়া ফরেন । সব বুঝবেন, আফনেরে আমি কোন প্রশ্ন করিনাই, বুঝাইতে চাই ছি, যে,,,,

প্রয়োজনীয খাতে ছবি ব্যবহার করলে গোনাহ হবে কেন??
আর ছবি আকতে গিয়ে এর মধ্যে প্রাণ সৃষ্টি করছিতো আর না, এখন তো আর ছবি আইক্কা পূজা করণের টাইম নাই । /(আল্লাহ মাফ করুক
বুঝছেন পন্ডিত ।


আর শূকর কন আর মদ কন যাই কন । এগুলো আল্লাহ আমাদের পরীক্ষা করতে নিষেধ করেছেন । আমরা কি আল্লাহর কথা শুনি কিনা ? এখন
আরেকটু পরে কইবেন নামাজ পরি কেন?

আল্লাহ জীব জগতের সকল সৃষ্টি মানুষের উপকারের লাইগ্গা করছেন। এখন যদি কন শূকর যদি নিষেধই করেন, তা কোন উপকারে লাগব ???
এইতো টাস্কি খাইলেন , তাই না ।

উত্তর হইল শয়তান সাথে যুদ্ধ করনের লাইগ্গা, ঈমান শক্ত করতেই শূকের নিষিদ্ধ, আর শূকর খেলে কিছু প্রকার রোগ হয় । সব মিলিয়াই মানুষের উপকারের জন্য ।

একটু পরে কইবেন শয়তান কেডা ?

তারপর একটা উত্তর দিমু, এরপর কইবেন

আল্লাহ কেডা? )আল্লাহ মাফ করুক=

এইডার উত্তর জানতে হইলে হেরা গুহায় জাওন লাগব না, কোরআন শরীফ পরেন, না বুঝলে বাংলায় পরেন । তাই না বুঝলে কিছুই করার নাই ।

ইন্তেকাল এর পর পাথর হইয়া না হয় কয়লা হইয়া না হয় বক হইয়া পৃথিবীতে ঘুরিবেন । হেহেহেহেহেহ

২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৬

মনির হাসান বলেছেন:
... বুজলাম ...

৮৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪৪

চিন্তা শিল্পী বলেছেন: আপনার চিন্তা অনেক আনাড়ী!দেখেন ছবি না আঁকার আদেশটা আসছে মুর্তি কিংবা প্রতিকৃতি না বানানো যা আমাদের শিরকের দিকে ধাবিত করে সে আদেশ থেকে!আপনি কতটুকু ধার্মিক জানিনা,তবে সত্যান্বেষী হয়ে থাকলে অন্তত আল্লাহর একত্বটুকু জানেন!আর যা আমাদের এই ঈমানকে নষ্ট করে তা তো খারাপই.।।তাইনা?আর বর্ণমালা তো আমাদের জ্ঞানের জন্য,আল্লাহর একটি নেয়ামত!একে সরাসরি মানুষের প্রতিকৃতি বলা যায় না কেননা এতে মানুষের স্পষ্ট কোন ছবি আসে না!দয়া করে গভীর ভাবে ভাবুন!যে কোন মত প্রকাশের আগে গভীর ভাবনা দরকার তাইনা???

২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:০৩

মনির হাসান বলেছেন: জ্বী ভাইয়া ... ঠিক বলেছেন ... আমি আনাড়ী । অবশ্যই যে কোন মত প্রকাশের আগে গভীর ভাবনা দরকার ।

৮৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫১

কানা বাবা বলেছেন:
দেকি সামীহা সাহেব কী কন্...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৩

মনির হাসান বলেছেন: ভাই ... কারে কি দাওয়াত করেন ... বহুৎ পেরেশানিতে আছি'রে ভাই ... আর জ্বালা দিয়েন না :D

৮৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৬

নাজিম উদদীন বলেছেন: কোরাণ হাদীসে স্পষ্ট লেখা থাকলেও মানুষ সময়-পরিস্হিতির দোহাই দেয়, বলে ঐ সময়ের ঐ ঘটনার প্রেক্ষিতে ঐ আয়াত নাজিল হইছে ।

তাহলে প্রশ্ন কোরাণ-হাদীস কি চিরকালীণ নয়?


ছবি আঁকা হারাম, ছবি না আঁকলে তো এখন হজ্জ করতে যাওয়া যায় না ।:)

মস্তিকের উন্নয়ন হয় এরকম যত গুলো চর্চা আছে তার সব গুলোই মোটামুটি ইস্লামে নিষিদ্ধ, এটা এখন অনেকাংশে সত্য।

ইসলামের প্রথম যুগে তথাকথিত মোছলেম পন্ডিতরা গ্রীকদের কাছ থেকে জ্ঞান ক্যারি করে ইয়োরোপিয়ানদের কাছে পৌঁছে দিছে। কুরিয়ার সার্ভিসের মত মাল ডেলিভারী দিয়ে তাদের দায়িত্ব শেষ। এরমধ্যে কিছু এজেন্ট অন্যের 'মেইল' খুলে কিছুটা দেখছে। তার ফলে এত কথাবার্তা, এসব পন্ডিতরা আবার সে অর্থে ধার্মিকও ছিল না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৫

মনির হাসান বলেছেন: "মস্তিকের উন্নয়ন হয় এরকম যত গুলো চর্চা আছে তার সব গুলোই মোটামুটি ইস্লামে নিষিদ্ধ, এটা এখন অনেকাংশে সত্য।

ইসলামের প্রথম যুগে তথাকথিত মোছলেম পন্ডিতরা গ্রীকদের কাছ থেকে জ্ঞান ক্যারি করে ইয়োরোপিয়ানদের কাছে পৌঁছে দিছে। কুরিয়ার সার্ভিসের মত মাল ডেলিভারী দিয়ে তাদের দায়িত্ব শেষ। এরমধ্যে কিছু এজেন্ট অন্যের 'মেইল' খুলে কিছুটা দেখছে। তার ফলে এত কথাবার্তা, এসব পন্ডিতরা আবার সে অর্থে ধার্মিকও ছিল না।


হুমমম আমার ধারনাটাও সেরকম ... কিন্তু লেনিন আর খারেজির (অন্য পোস্টে) কিছু মন্তব্য দন্দে ফেলেছে ... যাই হোক এ নিয়ে সময় করে পড়ালেখা করতে হবে ।

আর একটা ব্যাপার হল ... ৭০০ - ১০০০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত মুসলিম বিজ্ঞানীদের ভূমিকা সত্যি যদি এত ব্যাপক হতো তবে পরবর্তি সময়ে এবং বর্তমান সময়ে তার ছিটেফোটাও থাকা উচিত ...

এক্ষেত্রে আপনার মন্তব্যের শেষ প্যারা'টা বেশি গ্রহন যোগ্য ... ...
" ইসলামের প্রথম যুগে তথাকথিত মোছলেম পন্ডিতরা গ্রীকদের কাছ থেকে জ্ঞান ক্যারি করে ইয়োরোপিয়ানদের কাছে পৌঁছে দিছে। কুরিয়ার সার্ভিসের মত মাল ডেলিভারী দিয়ে তাদের দায়িত্ব শেষ। এরমধ্যে কিছু এজেন্ট অন্যের 'মেইল' খুলে কিছুটা দেখছে। তার ফলে এত কথাবার্তা, এসব পন্ডিতরা আবার সে অর্থে ধার্মিকও ছিল না। "

৯০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১১

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ইহা একখান বেহুদা পুস্ট।
আল্লাহ (অথবা তার প্রেরিত পুরুষ) কইছেন যে ছবি আকা যাবে না। ব্যস যাবে। এইডা নিয়া অত কথার কি আছে।

আচ্ছা একখান কথা কন তো। আল্লাহই বলেন আর নবী, যেই হোক, দুইজনই তো আপনের মুরুব্বী, নাকি?

মুরুব্বীরা যা কয়, তা খারাপ হইতে পারে?

মিয়া, বুড়া হৈয়া গেলেন, মাগার আদব লেহাজ শেখলেন না।

যাই হোক, তওবা করেন। আর এইরাম কথা কইয়েন না। মনে করেন মুরুব্বীরাও তো ভুল ভ্রান্তি করতে পারে, তাই বলে কি সবার সামনে..............? তাদের একটা ইজ্জ্বত আছে না?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২১

মনির হাসান বলেছেন: আসলেই তো এমনে ভাবি নাই ... কানে ধইরা খাড়ায় থাকলাম পাচ মিনিট ... এইবার খুশি ...

৯১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৩

হতবুদ্ধি বলেছেন: ব্যাপক জ্ঞানী পোষ্ট এবং আপনারও বহুত জ্ঞান আছে বোঝা যায়, ঠিক পারমানবিক শক্তির মত। ভাল কাজে লাগালে দেশ, জনগণ, জাতি, সর্বোপরি মানবজাতি উপকৃত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৬

মনির হাসান বলেছেন: অ ... আইচছা ....

৯২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২

ভদ্র বলেছেন: "আমরা সবাই জানি ... ইসলামে প্রানীর ছবি আকা হারাম ।
ঠিক মনে নেই, এটা হাদীস না কুরআন"
উত্তরঃ ঠিক না জেনে লিখতে আসছেন কেন?

ভাষার অক্ষর বিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। আরবী ভাষা এক সময় একভাবে লিখত, এখন অন্যভাবে লিখে। বর্তমানের অক্ষরে কোন দোষ নেই। আগে কোন অক্ষরে লিখত, তা দিয়ে কি আসে যায়। বর্তমানের অক্ষরের সাথে আগের অক্ষরের কি সম্পর্ক খুজে বের করলেন?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫১

মনির হাসান বলেছেন: বর্তমানের অক্ষরের সাথে আগের অক্ষরের কি সম্পর্ক খুজে বের করলেন?


- অ আইচচছা ... সে এক বিরাট ইতিহাস ... ঘরে ছিলনা কেরচি ... ... ...

৯৩| ০৫ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৪

নিমপাতা১২ বলেছেন: কোন কিছু না জেনে , মাত্র ধারনার উপড় কোন কিছু বলা বা লেখা মুর্খতার শামিল, ইসলামের বিরুদ্ধে কিছু লেখতে পারলে নিজেকে খুব বড় মনে হয় তাই না????

০৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪১

মনির হাসান বলেছেন: তাই নাকি? ... পোস্ট কমেন্ট পুরাটা পইরা আয়া কমেন্ট করলে ভালা করতেন ...

৯৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০১

শেলী বলেছেন: আমি যতটা জানি যে কারনে তা নিষিদ্ব করা হয় ,ঐ কারনটা বিদ্যমান না থাকলে জায়েয হয়। যেমন, মাটিতে গড়িয়ে পড়া কাপড় পড়া নিষেধ কারন তখন এটা অহংকারী মানুষেরা আভিজাত্য দেখাতে পড়ত। কিন্তু যদি অহংকার না হয়,তাহলে এটা পড়া যাবে। কোরানে ছবি আকার ব্যাপারে নিষেধ নাই। আমি যতটা জানি, হাদিস যদি কোরানের সাথে কন্ট্রাডিকটারী হয় তাহলে সেই হাদিসটার অথেনটিসিটির সমস্যা আছে বলে ধরা হয়। যেখানে কোরানে আছে সলমান(আঃ)এর প্যালাসে ছবি ছিল বলে ,তাহলে কি বলা যায় তার প্যালাসে ফেরেশতারা আসতনা।
আমার মনে হয়, এই ব্যাপারে একজন স্কলারের লেখাটা পড়তে পারেন।উনি খুব সুন্দর করে ব্যাখা করেছেন হাদিস আর কোরানের কন্ট্রাডিকশন।
Click This Link

আর আমি এটাও পড়েছে,অনেক সাহাবী কবি ছিলেন।রাসুল(সঃ) তাদের এই যোগ্যতাকে ইসলামের কাজে লাগাতে বলতেন। কাজেই সৃষ্টিশীল কিছু ইসলামে নিষেধ নাই।

০৯ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৫৫

মনির হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ... হ্যা সরলভাবে আমার কাছে সৃষ্টিশীল যে কোন কাজই ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে । এরকম হাজারটা উদাহরন একটু চোখ মেলে তাকালেই দেখা যাবে ।


সৃষ্টিশীল কাজের উৎস যেই চিন্তাশক্তি ... ইসলাম সেই চিন্তাশক্তিরই টুটি চেপে ধরেছে ...

৯৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৯

নোটার্হম বলেছেন: লেখকের উদ্দেশ্যে বলছি :-
ধরে নিলাম আপনার চিন্তাই ঠিক ।আপনার চিন্তা মোতাবেক "ইসলাম" আপনার চিন্তাশক্তিকে টুটি চেপে ধরেছে যাতে আপনি সৃষ্টিশীল কাজ না করতে পারেন। তাই আপনি ইসলাম ধর্ম থেকে বের হয়ে যান । কে আপনাকে ইসলাম ধর্ম থেকে বের না হওয়ার জন্য টুটি চেপে ধরে আছে ? বলবেন কি ?
উত্তরটি এখানও দিবেন এবং আলাদা একটি পোষ্ট লিখে সবাকে জানাবেন

২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩৩

মনির হাসান বলেছেন: জ্বী ভাই খুবই ভালো বলছেন।

৯৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৯

নোটার্হম বলেছেন: আবারও বলছি, ইসলাম ধর্ম থেকে বের হয়ে গেলেও আপনি একা থাকবেননা । এ দুনিয়ায় মোসলমানদের থেকে অমুসলিমদের সংখ্যা অনেক বেশী । কে আপনাকে বাধ্য করেছে ইসলাম ধর্ম অনুসরন করার জন্য ?
যদি ধরে নেই, আপনি চাপে পড়ে ইসলাম ধর্ম আংশিক অনুসরন করতে বাধ্য হচ্ছেন, তাহলে আমি বলব সে চাপ থাকে আপনার নিস্তার নেই । কেননা, সে চাপটি নিশ্চয়ই আপনার থেকে বেশী শক্তিশালী।

২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪১

মনির হাসান বলেছেন: ওক্কে

৯৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৪২

হুমায়রা হারুন বলেছেন: একটু অন্যভাবে বলি,

প্রানীর ছবি আঁকা বা মূর্তি বানানো -এ কাজগুলো নিষেধ করার পিছনে যে কারণ রয়েছে তা হলো আমাদের এই ডাইমানশান ছাড়া অন্য ডাইমেনশানাল এন্টিটি, এই ছবি বা প্রানীর আকার কে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করতে পারে এবং এই ডাইমেনশানে আসবার পোর্টাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। অন্যভাবেও তারা এই ফিজিক্যালিটি তে আসতে পারে, যদি সেই টেকনলজি তাদের থাকে (এবং হায়ার ডাইমেনশানল বিং দের আছে)।

এখন কথা হল যে, সে সকল এন্টিটি যদি বেনেভোলেন্ট নেচারের না হয় তাহলে এই ডাইমেনশানের আমরা- যারা সেই স্থানে অবস্থান করবো তারা বিপদের সম্মুখীন হতে পারি।

যেহেতু প্রাচীনকালে, মানে যখন সভ্যতার আলো ছিল না সেরকম সমাজ ব্যবস্থার কথা বলছি, সেখানে মেটাফিজিক্স, মাল্টি ডাইমেনশনাল ইউনিভার্সের গঠন সংক্রান্ত বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করবার কোন উপায় ছিল না সেখানে হয়তোবা ছবি আঁকা মূর্তি বানানোর কাজগুলোকে এজন্যই নিষেধ করা হয়েছিল।
যারা কাল্ট , এবং সেই সংক্রান্ত নেগেটিভ এনার্জির উপাসনা করেন তাদের কাছে বিভিন্ন সিম্বল, মাস্ক , মূর্তির সমাহার দেখা যায়।

আরোও অনেক ব্যাখ্যা থাকতে পারে, আমার যা মনে হল তা শেয়ার করলাম।

২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩২

মনির হাসান বলেছেন: জল ব্যাপক ঘোলা করে একটা মন্তব্য হইছে ভাই।


বলেছেনঃ যেহেতু প্রাচীনকালে, মানে যখন সভ্যতার আলো ছিল না সেরকম সমাজ ব্যবস্থার কথা বলছি, সেখানে মেটাফিজিক্স, মাল্টি ডাইমেনশনাল ইউনিভার্সের গঠন সংক্রান্ত বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করবার কোন উপায় ছিল না সেখানে হয়তোবা ছবি আঁকা মূর্তি বানানোর কাজগুলোকে এজন্যই নিষেধ করা হয়েছিল।

হাসব না কাদবো ঠিক বুঝে উঠতে পারতেছিনা । যাই হোক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৯

টানজিমা বলেছেন: আপনেরে একটা গালি দিতে ইচ্ছে করতাছে, কিন্তু দুঃখের বিষয় যে গালিটা দিতে ইচ্ছে হচ্ছে তা দিলে টানা চল্লিশ দিন আমার মুখ মন্ডল নাপাক থাকিবে। আমি নামাজ-রুজা করতে পারুম না। কোরান তেলোয়াত কর্তে পারুম না। জমজমের পানি দিয়া মুখ ধুইলেও মুখ আর পাক হইব না। তাই গালিটা আর দিলাম না।

এইবার কইনছেন দিহি গালিটা কি ছিল??...ওহু..হবে না হবে না...আরবীতে কন, প্রতিটা অক্ষরে অক্ষরে সোয়াব পাইবেন।.. /:)

ওফ্স....মনে পর্ছে, আপনেরে একটা কথা জিগাই,..আপনে যে এত পন্ডিত, কইনচেন দিহি.. কোরান কি আন্চলিক ভাষায় নাকি শুদ্ধ ভাষায় রচিত??..
মানে ব্যপার হইল গিয়া, তৎকালিন আরবী ভাষা আর বর্ধমান আরবী ভাষায় বিস্তর ফারাক। (তার প্রমান চাইলে আরব দেশ ঘুইরা যাইয়েন) এখানকার বুইড়া মানুষ এক রকম কথা বলে, আবার নৌজোয়ান আরেক রকম। তার ওপর আছে অন্চল ভিত্তিক পার্থক্য। যেমন সৌদি/ফিলিস্তিন/আরব আমিরাত/ইজিপ/ইরান/ইরাক প্রভৃত সব কটা দেশেই আরবী ভাষার লোক কম বেশি আছে। একজনের কথা আরেক জন বুঝতে হলে ভাষার ওপর শাধনা করতে হয়। (যেমন চিটাগাংগের ভাষা আর ঢাহাইয়া ভাষা) কিন্তুক মজার ব্যপার হইল, পোরাপুরি কোরানের ভাষাটার দেহা আমি আইজ পর্যন্ত কোনো হানে পাইলাম না।.. এই বার আপনেই কন কোরান কি শুদ্ধ ভাষা? নাকি মহাভারতের মতই কোন দাত ভাংগা বাংলা ভাষা??..
জবাব না পাইলে কিন্তুক মনে মনে হইলেও ওই গালিটা দিমু, তাতে নাহয় মনটা অপবিত্র হোক। নাহয় চল্লিশ দিন অপবিত্র মন নিয়াই পিরিতি করুম...
:P

৯৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৪

আমজাদ আজাদ বলেছেন: জ্বি না ভাই।।আপনি কিঞ্চিৎ ভুল করেছেন...কুরআন মাজিদ এ আছে "আমি কুরআন নাযিল করেছি আরবি ভাষায়,যাতে তাদের সহজেই বোধগম্য হয়" আনুবাদে কিছুটা এদিক ওদিক হতে পারে...কিন্তু আসল কাহিনি এটাই.........

১০০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

আমজাদ আজাদ বলেছেন: জ্বি না ভাই।।আপনি কিঞ্চিৎ ভুল করেছেন...কুরআন মাজিদ এ আছে "আমি কুরআন নাযিল করেছি আরবি ভাষায়,যাতে তাদের সহজেই বোধগম্য হয়" আনুবাদে কিছুটা এদিক ওদিক হতে পারে...কিন্তু আসল কাহিনি এটাই.........

১০১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৩৪

Sadi বলেছেন: https://youtu.be/_FLF5xEqNnY

১০২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪০

এ আর ১৫ বলেছেন: @ Sadi কমেন্ট ১০১

আপনার ভিডিওটা কিছুক্ষণ দেখার পর বন্ধ করে দিলাম আজহারি সাহেবের কথা শুনে --

ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা জায়েজের পক্ষে তিনি যে কথা গুলো বোললেন সেটা মানতে গেলে মহা সর্বনাশ হয়ে যায় ।

ছবি আঁকা হারাম কিন্তু ক্যামেরা বা যন্ত্র দিয়ে চবি তোলা বা বানানো হারাম নহে । কারন ক্যামের বা টুলসের মাধ্যমে ছবি বানানো হচ্ছে । ছবি আঁকাটা ও কিন্তু টুলসের মাধ্যমে হয় , পেন্সিল , কলম বা ব্রাশ ইত্যাদি । এখানে কলম/ পেন্সিল/ব্রাশের বদলে ক্যামেরা পারসন ক্যামেরার সাটার টিপছে ।
সুতরাং ইসলামিক দিক দিয়ে ক্যামেরা দিয়া ছবি তোলা ও হারাম ।
যদি ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হালাল হয় তাহোলে , সব মদ হালাল কারন এখন সব মদ মেশিন দিয়ে বানান হয় । প্রচুর মুর্তি , পুতুল , ভাষ্কর্য মেশিন দিয়ে বানানো হয় । এই সব কিছু হালাল হয়ে যাবে ।

১০৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২২

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: :||

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.