![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা ছবির প্রভূত উন্নতি হয়েছে। ভাবতেই পারিনি যে, এ উন্নতি আমার কল্পনাকেও হার মানাবে।
স্মরণকালের সেরা নায়ক, সেরা পরিচালক, সেরা সংলাপ, কাহিনীকার ও স্ক্রিপ্ট রাইটার ‘জলন্ত অনিলের’ তামাশা ‘নিঃস্বার্থ ভালবাসা’ দেখতে গেলাম বলাকায়। বলা বাহুল্য, এই প্রথম জলন্ত‘র তামাশা দেখতে হল এ গিয়েছি। এই ভালবাসার ছবি নিঃসন্দেহে ‘পরহেজগার’ তামাশা। এফডিসির সেন্সর বোর্ডের তারিফ করতে হয়। তারা একসময় যৌনতাসবর্স্ব রগরগে ছবি ছাড়ত। কারণ তখন এফডিসির সেন্সরবোর্ডে যারা ছিলেন তারা ধ্বজভঙ্গ রোগের বিমারি ছিলেন। দর্শকদেরও তাদের মতোই ভাবতেন। তাই দর্শকদের ধ্বজভঙ্গের হাত থেকে রক্ষা করার ঈমানী দায়িত্ব নিয়েছিলেন সেন্সর কর্তরা। জলন্ত’র ফিল্ম দেখে মনে হলো এফডিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং সেন্সরবোর্ডের কর্তারা এখন অটিজমে ভূগছেন। অথবা বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতায় আক্রান্ত বলা চলে। আগের ধারাবাহিকতায় তারাও এখন দেশের সিনেমা দর্শকদের একই বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতায় আক্রান্ত মনে করছেন । আওয়ামী লীগ-বিএনপির মতো তারাও এখন জনগণকে বোকা ভাবেন। অথবা জনগণের রুচির অধঃপতনের পুণার্ঙ্গ ব্যবস্থা করছেন। কিন্তু সিনেমা হলে অত্যন্ত সিরিয়াস ডায়লগেও যখন দর্শকরা হল ফাটিয়ে হাসছেন, বোঝা গেলো জলন্ত বা এফডিসির বোকাচোদাদের মতো দর্শক বোকাচোদাদের দলে নয়। তখনই দর্শকের রুচি ও জ্ঞানের প্রতি আরেকবার শ্রদ্ধাবোধে মাথা নত হলো। আর হিসু করতে ইচ্ছা হলো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ও রুচিহীন ছিঃনেমা বানিয়ে ও ছাড়িয়েওয়ালাদের মুখে। হিসসসসসসসসসসসসস.......
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৯
মনোজ মুকুট বলেছেন: হ’ ভাই, গেসিলাম বিনুদন লইতে। কিন্তু এত বিনুদন সইজ্য হইলো না। মাথার মইধ্যে পেট ঘুরসে আর পেটের মইধ্যে মাথা...বলেন আর কেমনে কুল হমু...
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: কিন্তু সিনেমা হলে অত্যন্ত সিরিয়াস ডায়লগেও যখন দর্শকরা হল ফাটিয়ে হাসছেন - আমিতো এ লাইন পড়েই পুরো মুভি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলাম।
হাহাশে।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
মনোজ মুকুট বলেছেন: বিশ্বাস করেন ভাই, এই বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি টুমক্রুজ যে এতটাই প্রতিবন্ধি আমার জানা ছিল না। দর্শকদের রুচি নিয়ে এত ঠাট্টা তামাশা করার কোনো অধিকার ‘জলন্ত‘র নাই। ওরে এই দায়ে কী করা দরকার একবার ভাবুন। আমি ভাবতেই পারছি না কী করি....আমি যখন ছবিটা দেখতে বসেছি তখন নিজেকে প্রচন্ড অপমানিত বোধ করেছি।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩০
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন:
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
মনোজ মুকুট বলেছেন: হা...হা...হা...
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
রুহুল২০১১ বলেছেন: বাংলাদেশে কোন নায়ক আছে বলে “জলন্ত অনিল” মনে করেননা..
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
মনোজ মুকুট বলেছেন: পুরাটাই অটিস্টিকরে ভাই...
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
সেয়ানা বলেছেন: জ্বলন্ত !! উনার মুভি তো ভাই সিরিয়াস মুডে দেখলে হইব না। খাটি কমেডির জন্য দেখবেন। জিম ক্যারি, রোয়ান এটকিন্সনও তার কাছে ফেইল!!!
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪০
মনোজ মুকুট বলেছেন: নারে ভাই। একেবারে কমেডি ফিল্ম দেখার মুড নিয়াই গেসিলাম। কিন্তু কমেডিরওতো একটা সীমা আছে। সীমাহীন কমেডি সহ্য হয়নাই। বদহজম হয়া গেসে।
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
সৌমিক জামান বলেছেন: ভাই, ছবিটা আমিও দেখলাম পরশুদিন। আপনার কাছে কি মনে হইসে জানি না, তবে আমার মনে হইসে ছবিটার নাম "What is love" না হয়ে "What the Fuck" হওয়া উচিত ছিল। হারুন কিসিঞ্জার এর কথা মনে আছে আপনার? ওর জোকস অনেক দিন শুনিনা। এখন নতুন কেউ তো লাগবে।তাই গেসিলাম জলন্ত প্রতিভার ছবি দেখতে। ওর মাথায় কি আল্লাহ একটু গবর ও দেয়নি?
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯
মনোজ মুকুট বলেছেন: আল্লা মালুম....
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১
খেয়া ঘাট বলেছেন: ছবিটার নাম "What is love" না হয়ে "What the Fuck" হওয়া উচিত ছিল।
আজকের সকালটা এতো আনন্দময় হবে ভাবতে পারিনি।
হাহাশে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৮
মনোজ মুকুট বলেছেন:
:!> :#>
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: কেউ কে ছোট করবেন ভালো কথা কিন্তু অটিস্টিক বাচ্চারা কি দোষ করলে যে উনাকে 'গালি' দেয়ার জন্য অটিস্টিক শব্দটাকে বেছে নিলেন!!!!
যার অটিস্টিক বাচ্চা আছে, তার কস্ট টা বুঝার চেস্টা করুন
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৩
মনোজ মুকুট বলেছেন: নারে ভাই, কাউকে ছোটো করার জন্য এ ধরনের শব্দ ব্যবহার করিনি। যেহেতু অটিজম এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা, তাই জলন্তর জন্য এ শব্দটি ছাড়া তেমন যুৎসই শব্দ খুঁজে পেলাম না। বুঝতে পেরেছি, শব্দটা কারো বিরুদ্ধে গালি হিসাবে ব্যবহার করলে অটিস্টিক শিশু এবং তার অভিভাবকদের চাপা কষ্টে আরো বড় ধরণের আঘাত হয়ে যায়। তাদের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন হয়। এ জন্য আমার দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া করার কিছুই নাই। শব্দটির কেবল শব্দগত অর্থ না খঁজে ভাবগত অর্থটা খুঁজলে বোধহয় আমি কিছুটা দায়মুক্ত হবো। আশা করি আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে দায়মুক্তি দেবেন। ধন্যবাদ।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৭
মনোজ মুকুট বলেছেন:
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
ভাল্লুক আকবর বলেছেন: ভাল হোক খারাপ হোক অনন্ত জলিল তো কিছু ১টা করার চেষ্টা করতাসে। আর আপনে তো ব্লগে তারে পোন্দানো ছাড়া কিছুই করতসেন না। জলিল কিছু করুক না করুক মানুষকে হলে নিতাসে এটার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান উচিৎ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৬
মনোজ মুকুট বলেছেন: এটাকে হলে নেয়া বলে না ভাই। বাংলা সিনেমাকে হাস্যকর অবস্থায় নিয়ে যাওয়া। একই সঙ্গে দর্শকের রুচিবোধ এবং কষ্টার্জিত অর্থের প্রতি চরম অশ্রদ্ধা প্রকাশ। ও বেটার পাগলামি নোংরা তামাশায় পরিণণত হয়েছে। তাই এত কথা....
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১২
ভাল্লুক আকবর বলেছেন: আপনি বললেন বাংলা সিনেমাকে হাস্যকর অবস্তায় নিয়ে গিয়েছে জলিল। ভাল কথা লাস্ট ৮-১০ বছরে বাংলা সিনেমা ভাল জায়গায় ছিল বলে আমার মনে হয় না। ওই সময় মেহেদি হাসান আর ময়ূরী খুব ১ টা মানসম্পন্ন মুভি করতো বলে আমার মনে হয় না।
আবার আপনি বললেন দর্শকের রুচিবোধ এবং কষ্টার্জিত অর্থের প্রতি চরম অশ্রদ্ধা প্রকাশ করতাসে জলিল। এটাও পুরা মানতে পারলাম না ভাই। জলিলের মুভি কিন্তু আপনি গ্রাম অঞ্ছলে অথবা সস্থা সিনেমা হলে পাবেন না। জলিলের মুভি ভাল সিনেমা হলে চালানো হয় আর ওইসব হলে নিম্নবিত্ত মানুষের চেয়ে মধ্যবিত্ত মানুষ যায় সাধারনত।
মানুষ ২দিন আগে টিকেট বুকিং দিয়া মুভি দেখে আবার ব্যাটারে গালিও মারে এটা তো ভাই ঠিক না। সে তো আর আপনারে জোর করতাসে না তার মুভি দেখার জন্য। আপনার যদি এতই বিশ্বাস জলিল খারাপ মুভি বানায় তাইলে দেখতে যাইয়েন না। আমন তো না যে এতা জলিলের প্রথম মুভি ভুল কইরা দেইখা গালি দিলেন। জলিল অতো ভাল মুভি বানায় না এটা জাইনাও আপনি বাই চইয়েস তার মুভি দেখতে গেসেন। দোষ তো জলিলের চেয়ে আপনার বেশী।
লাস্টে বলি আমি তার কোন মুভি দেখি নাই। তাও লোকটা চেষ্টা করতাসে এটা দেখে ভাল লাগে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০
মনোজ মুকুট বলেছেন: মাথামোটা লোকটার ছবি আমি এই প্রথম দেখলাম। তাকে বাহাবা দেওয়ার মতো কিছুই পাইনি ভাই। আমি আগেই বলেছি, একসময় সিনেমা বানিয়ে ও ছাড়িওয়ালারা ধ্বজভঙ্গ রোগের বিমারি ছিলেন। আর এখন হয়েছে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি। আমরা কিউরিসিটি নিয়ে জলন্ত’র ছবি দেখতে গেছি। আপনার কথাই ঠিক, নিজের ইচ্ছায় কষ্টার্জিত টাকার শ্রাদ্ধ করতে গেছি। ন্যাড়োতো বেল তলায় একবারই যায়। আমিতো এখন ন্যাড়াদের দলেই পড়ে গেলাম।
তাছাড়া আমি একটা বিষয় মনে করি, সেটা হলো-দর্শকদের রুচি ও মনন তৈরীর দায়িত্ব কিন্তু কমবেশি সিনেমা-নাটক বানিয়েওয়ালাদের কাঁধেও বর্তায়। দর্শকদের রুচির পরিবর্তন আনতে পারলে ভাল সিনামর বাজার তৈরী তৈরী হবে। ভাল সিনেমার কদর তৈরী হবে। ভাল সিনেমা বানানোর বা সিনেমায় বিনিয়োগের পথ তৈরী হবে। কারণ এটি একটি শক্তিশালি-সার্বজ্নীন মাধ্যম। এটার মিসইউজ হোক সেটা চাইবেন কেন?
আর আপনি যে কথাটা লাস্টে বলেছেন, সে কথাটা মানুষের মুখে নানান কথা শুনে আমিও বলতাম। আর যা হোক জলিলতো একটা কিছু করার চেষ্টা করছে। কিন্তু সে মুখ আর থাকলো না ভাই। আপনিও ছবিটা দেখে এসে কথা বললে দেখবেন অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৬
এস.বি.আলী বলেছেন: কুল ডাউন ব্রাদার। স্যার জলিলের মুভি দেখতে একটু অন্য মেন্টালিটি নিয়া যাইতে হয়।নাইলে মজাক পাবেন না।