নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

সেলিম জাহাঙ্গীর

সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে

সেলিম জাহাঙ্গীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীদের প্রচলিত বোরখা পরিধান কোরআন সম্মত নয়

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১৩

দেশে প্রচলিত যে বোরখা পরিধান করা হয় তা কোরআন সম্মত নয়। পর্দা একটি ফার্সী শব্দ, যা আরবী ‌‍'হিজাব' শব্দের প্রতিশব্দ। পর্দা সম্পর্কে কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে। আমরা নাবোঝার কারনে আজ ভুলণ্ঠিত, পথভ্রষ্ট। আমরা সাধারণত রাস্তা-ঘাটে যে বোরখা দেখতে পায় তা কি আদৌ শরিয়ত সম্মত? আল্লাহ কোরআনে কি বলেছেন সেটা দেখি। সূরা নূর ২৪:৩১ আয়াত

وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ

অর্থ: ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।



কোরআন বলছে নারীরদের পর্দা করতে হবে তবে যা দৃশ্যমান তা যেন তাদের দেখা যায়। দৃর্শমান বলতে আমরা কি বুঝবো? একটি নারী তার নিজ বাড়ীতে সাভাবিক অবস্থায় থাকলে, চলা ফেরা করলে যা দেখা যায়;সেটায় দৃশ্যমানন; যেমন দুই হাত, পায়ের কনুই পর্যন্ত এবং পুরো মূখমন্ডল এই গুলি'ই দৃশ্যমান। এই গুলি'ই দৃশ্যমান বলেই অজু করার সময় কেবলী দৃশ্যমান স্থান গুলি ধৌত করতে হয়। কারন এই গুলিতে কাজ কর্মের সময় সাধারণত ময়লা মাটি পড়ে। কিন্তু আমাদের দেশে নারীদের পায়ে মোজা, হাতে মোজা, এক কথায় আপদমস্তক ঢেকে রেখে কেবল চোখ দুটি দেখা যায়। শুধু যদি চোখ দুটি দেখা যাওয়ার কথা থেকে থাকে কোরআনে তাহলে অজুর সময় মেয়েদের জন্য কেবল চোখ ধোয়ার কথাই থাকতো, কারণ চোখ ছাড়া তাদের অন্য স্থান গুলিতে ময়লা পড়তো না। নূর সূরাটি স্পষ্ট বলে যা দৃশ্যমান তা ছাড়া তাদের অন্য্ সৌন্দর্য যেন তারা প্রদর্শন না করে। তাহলে আমরা দৃশ্যমান স্থান গুলি কেন পর্দা করি? মূখমন্ডল খোলা রাখার সম্পর্কে কেন বলা হয়েছে সে সম্পর্কে আগে ভালো করে জানতে হবে। চলূন সূরা আহযাব ২৫:৫৯ আয়াত দেখি কি বলে দেখি

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاء الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا

অর্থ:হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।



এই সূরায় চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়ার কথা বলেছে। এতে করে যেন তাদের চেনা সহজ হয় বলে উল্লেখ আছে; আবার বলেছে তাদের কেউ উত্যক্ত করা হবে না। তাহলে নারীকে চেনা গেলে উত্যক্ত করা হবে না বলতেকি তার সর্ব শরীর ঢেকে রাখতে বলেছে? নিশ্চয় নয়। এবার বলুন যতি কোন নারী পর্দা করতে তার মূখ মন্ডল ঢেকে কেবল চোখ দুটি বের করে রাখে তাহলে তাকে দেখেকি চেনা সম্ভব? আহযাবের এই আয়াতে চেনার কথা বলা হয়েছে। চোখ বাদে সব স্থান গুলি ঢাকলে একটি মানুষকে কি করে চেনা সম্ভব? আসলে একটি মানুষকে চিন্তে না পারলে বিপত্তিও হতে পারে। যেমন ধরুন কোন ব্যাক্তি নতুন বিয়ে করেছে তার বৌ এবং শালিকার একই উচ্চতা, দুই বোনেএকই রংয়ের বোরখা পরিধান করে কেবল চোখ বাদে পুরো শরীর ঢেকে রেখে চলা ফেরা করে। আবার দুই জনে একসঙ্গে বাইরে থেকে বাড়ী ফিরে এসে ঘরে প্রবেশ করলো এমন সময় সদ্য বিবাহিত স্বামী ভুল করে ভালো বেসে বৌ মনে করে শালিকাকে জড়িয়ে ধরতে পারে। আবার সমস্ত শরীর মূখ মন্ডল ঢেকে রাস্তা দিয়ে হাটছেন এমন সময় না চিনে নিজের পরিচিত জন'ই তাকে উত্যক্ত করতে পারে। যেমন আহযাব সূরায় এই আয়াতে বলা আছে, তাদের চেনা গেলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। এই চেনা বলতে কি বোঝাচ্ছে কোরআন? নিশ্চয় চোখ বাদে পুরো মূখ মন্ডল ঢাকাকে বোঝায়নি? পুরো মূখ মন্ডল ঢাকলে কাউকে সহজে চেনা যায় না। আসলে কোরআন কে ভালো ভাবে অনুধাবন করতে হবে। কোরআনে একটি কথা অনেকবার বলেছে যে, এই কোরআন জ্ঞানিদের জন্য, এই কোরআন বোদ্ধাদের জন্য, এই কোরআন চিন্তাশীলদের জন্য। এখান থেকে জ্ঞনীদের জ্ঞান নেয়ার আছে, চিন্তাশীলদের চিন্তা করার আছে। আসলে কোরআন বুঝে পড়তে হবে সকলকে, তার চেয়ে বেশী পড়তে হবে আলেম ওলামাদের যারা চলতে ফিরতে মিলাদ মাহফিল, ওয়াজ নসিয়ত করতে গিয়ে মানুষকে বোঝান, তবেই সঠিখ পথের সন্ধান মিলবে। কোরআন বাদ দিয়ে অন্য গ্রন্থ্য নিয়ে চর্চা করলে কিংবা মূল গ্রন্থ বাদ দিয়ে অন্য কিতাব দিয়ে ফয়সালা করলে বিপত্তি থাকবে'ই। কোরআন বাদে অন্য কিতাব চর্চা করা কোরআন সম্মত নয় সূরা মায়েদা একটু দেখে নেই

সূরা মায়েদা ৪ঃ৪৪ হতে ৪৯ আয়াত

تَشْتَرُواْ بِآيَاتِي ثَمَنًا قَلِيلاً وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللّهُ فَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ

অর্থঃ যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের।



আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন বলতে আল্লাহ তার কিতাবের কথা;ই বলেছেন। আমাদের ফায়সালা করতে হবে আল্লাহর বিধান দিয়ে, অন্য কিতাব দিয়ে নয়। অন্য কিতাব কেবল গোমরাহ্ করবে কিন্তু সঠিক পথের সন্ধ্যান দিতে পারবে না। আসুন আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বুঝে পড়ার তৌফিক দিক---আমিন

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১৪

পাঠ পক্রিয়া বলেছেন: আগ্রাসনে কে বেশি শক্তিশালী
Click This Link

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আগ্রাসনে শক্তিশালী সব জান্তা সমশেররা

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৯

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনার লিংকটা পড়লাম বেশ ভালো লাগলো

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২১

নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই মোবাইল নাম্বার দিয়া দিসেন কেন??????????

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: সত্য গোপন করতে নাই

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৫

বালক বন্ধু বলেছেন: বিষয়বস্তু বেশ ভাল।
শুরুতে কোরআনের আয়তের যেভাবে ব্যাখ্যা দিলেন তাতে কোন সমস্যা ছিল না। কিন্তু শেষের দিকে এসে যে ঘটনা দিয়ে বোঝাতে চাইলেন তা হরহামেসা ঘটেনা। আর যেগুলো হরহামেসা ঘটেনা সেগুলো দিয়ে যুক্তি হয়না।

তবে এটি সত্যি কথা যে আমরা পর্দার নামে বেশি বাড়া বাড়ি করে ফেলি। এবং পর্দার বাহ্যিক অর্থকে গ্রহণ করি। কিন্তু পর্দার যে আভ্যন্তরিন অর্থ আছে বা নিজেদর সংযত রাখার যে পর্দা তার কথা আমরা বেমালুম ভুলে যায়। ফলে যা হবার তাই হচ্ছে। সেই রকম করে পর্দা করে আসা মেয়েরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেহায়াপনা করে বেরাচ্ছে। পর পুরুষের হাত ধরে হাটতে তাদের এতটুকু বাধছে না। এমন এক নারীকে চিনি যে পর্দা করে চলতে আবার বেগে বয়ফ্রেন্ডের জন্য কনডম নিয়ে ঘুরতো।


সময় এসেছে নিজেদের শিকড়কে ভাল করে বোঝার।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

wPinwir বলেছেন: sohomot

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: একই পথের পথিক আমরা হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
অর্থঃ যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের।

আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন বলতে আল্লাহ তার কিতাবের কথা;ই বলেছেন। আমাদের ফায়সালা করতে হবে আল্লাহর বিধান দিয়ে, অন্য কিতাব দিয়ে নয়। অন্য কিতাব কেবল গোমরাহ্ করবে কিন্তু সঠিক পথের সন্ধ্যান দিতে পারবে না। আসুন আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বুঝে পড়ার তৌফিক দিক---আমিন

+

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: ওযুর একটি ফরজ কিন্তু মাথা মাসহো করা, তার মানে কি মাথা বের করে রাখা জায়েজ? ঐ আয়াতে তো বললেন মাথার ওরনা বুকে দিতে, মানে মাথা বুক ২ টিই ঢাকতে হবে।

যদিও শুরুটা ভালই করেছিলেন, আবার সমস্ত শরীর মূখ মন্ডল ঢেকে রাস্তা দিয়ে হাটছেন এমন সময় না চিনে নিজের পরিচিত জন'ই তাকে উত্যক্ত করতে পারে। যেমন আহযাব সূরায় এই আয়াতে বলা আছে, তাদের চেনা গেলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। এই চেনা বলতে কি বোঝাচ্ছে কোরআন? নিশ্চয় চোখ বাদে পুরো মূখ মন্ডল ঢাকাকে বোঝায়নি? ............... এখানে আপনার চেনা কথাটি বুঝতে ভুল হয়েছে। উত্যাক্ত করার কথা আপনার মাথায় এলো কোথা থেকে, কোরানে কি আল্লাহ উত্যাক্ত করতে উৎসাহিত করেছেন? আপনার কথায় কিন্তু সেটি মনে হচ্ছে। চিনে চিনে উত্যাক্ত করার জন্য আল্লাহ মুখ খোলা রাখতে বলেছেন।

এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না।
এটার মানে হলো: তারা যে মুমিন সেটি বোঝা (চেনা) যাবে তাদের পর্দা করা দেখেই, আর পর্দা করলে তাদেরকে কেউ উত্যাক্ত করে না, এটি বোঝানো হয়েছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

তবে আপনার হাতে-পায়ে মোজা পরার সাথে আমি একমত, এবং মুখ বের করে রাখলে আমার মতে পর্দা করা হয়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাথা মাসহো করাও মাথা ধোয়ার খাতায় পড়ে। আর পর্দা করা মানুষ যে, মমিন হবে এবং তাদের দেখে কেউ উত্যাক্ত করবে না এটা ঠিক যুক্তির কথা নয়

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৫

মুভি পাগল বলেছেন:
আরবী লেখেন কেমনে?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আরবী লেখা কোরআন থেকে নেই। কোরআন নেটে আছে

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০

এইচ এম বাশার বলেছেন: ১মত
কোথাও তো বলা নাই জে যে মুখ ঢাকা হাতে মোজা পড়া জাবে না.।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৫

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: কোথাও কি বলা আছে যে পরতে হবে?

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


অনেক দিন পরে ধর্মের উপরে খুব যুক্তিপূর্ণ একটা লেখা পড়লাম।

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৬

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনার কথা আরও প্রেরনা যোগাবে---------

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২

হাসান তারেক বলেছেন:
সুন্দর ও অর্থবহ উপস্থাপনের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

একটা কথা আরবী লিখলেন কোন ফ্রন্ট দিয়ে???



১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৪

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আরবী লেখা কোরআন থেকে নেয়া। কোরআন নেটে আছে

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৫৮

শিক্ষানবিস বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আরেকটি পোষ্ট পেয়েছিলাম এ বিষয়ে :
Click This Link

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: এই ভালো সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে প্রকৃত সত্য তথ্য। ভালো থাকবেন

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০০

ধূর্ত শিকারি বলেছেন: উতৎম পোস্ট

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৬

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যাবাদ প্রেরণা দেয়ার জন্য

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৫৬

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাথা মাসহো করাও মাথা ধোয়ার খাতায় পড়ে। আর পর্দা করা মানুষ যে, মমিন হবে এবং তাদের দেখে কেউ উত্যাক্ত করবে না এটা ঠিক যুক্তির কথা নয়

আবার সমস্ত শরীর মূখ মন্ডল ঢেকে রাস্তা দিয়ে হাটছেন এমন সময় না চিনে নিজের পরিচিত জন'ই তাকে উত্যক্ত করতে পারে। যেমন আহযাব সূরায় এই আয়াতে বলা আছে, তাদের চেনা গেলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। এই চেনা বলতে কি বোঝাচ্ছে কোরআন? নিশ্চয় চোখ বাদে পুরো মূখ মন্ডল ঢাকাকে বোঝায়নি? ...............

এটি খুব যুক্তির কথা? একজন মেয়ে টাইট টি শার্ট পরে বের হলো রাস্তায়, আরেকজন মেয়ে ঢিলেঢালা বোরকা পরে বের হলো। বখাটে ছেলেরা কাকে উত্যাক্ত করবে? কার দিকে ২ বার তাকাবে? যুক্তিকে যদি মানতে না চান সেটি আলাদা কথা, কিন্তু আপনার ব্যখ্যাটি যে ভুল হয়েছে সেটি কি বুঝতে পেরেছেন? বুঝতে না পারলে বোঝার চেষ্টা করুন। ঐ ব্যাখ্যার মোটেই আসল মানে বহন করে না। আগে বুঝুন তারপর লিখুন।

আর মাথা মাসহো এর কথাটি উল্লেখ করেছিলাম কেন সেটিও বুঝতে পেরেছেন বলে মনে হয়না। আপনি বলেছেন ওযু করা হয়, শরীরের সে অঙ্গগুলি বের হয়ে থাকে সে অঙ্গগুলি ধোয়ার জন্য, সেটি ঠিক না। "এই গুলি'ই দৃশ্যমান বলেই অজু করার সময় কেবলী দৃশ্যমান স্থান গুলি ধৌত করতে হয়। " আপনার কথা সত্যি হলে মেয়েদের মাথাও দৃশ্যমান হওয়ার কথা, অন্যথায় মাথা ধোয়ার প্রশ্ন আসে না (আপনার ভাষ্য মতে)। আমি এটি মিন করেছি। তাই বলছি কোন কিছু লিখতে হলে আগে ভালভাবে জানুন তারপর লিখুন।


আগেই বলেছি, হাতে পায়ে মোজা না পরলেও পর্দা হবে একথার সাথে আমি একমত।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনি বলেছেন ''একজন মেয়ে টাইট টি শার্ট পরে বের হলো রাস্তায়, আরেকজন মেয়ে ঢিলেঢালা বোরকা পরে বের হলো। বখাটে ছেলেরা কাকে উত্যাক্ত করবে? কার দিকে ২ বার তাকাবে?'' আমিকি আমার লিখায় এমন কোন কথা বলেছি। টি শার্ট কিংবা জিংস প্যান্ট পরার কথা আমি বলিনাই আমি বলেছি যে, কোরআন নারীদের যে পর্দা করার কথা বলেছে সেই আলোই আলোকিত হতে হবে। কোরআন মেনে চলাই প্রকৃত মুসলিমদের কাজ। ধর্মে নতুন কোন কিছু সংযোজন করা মোটেও উচিত নয়। যারা ধর্মে নতুন কিছু সংযোজন করে তাদের সম্পর্কে কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে এবং যারা আল্লাহর বিধান মানেনা তাদের সম্পর্কে সূরা মায়েদায়
''আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তদনুসারে যারা বিধান দেয়
না, বিচার-মীমাংসা করে না, তারাই কাফের, ফাছেক ও
জালেম। [ দ্র: ৫: মায়েদা- ৪৪, ৪৫, ৪৭ এর শেষ অংশ]''

কোরআন সূরা নূর এ বলেছেন- নারীরদের পর্দা করতে হবে তবে যা দৃশ্যমান তা যেন তাদের দেখা যায়। আচ্ছা আপনাকেউ বলি দৃশ্যমান বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছে?
আপনি বলেছেন কোন কিছু লিখতে হলে আগে ভালভাবে জানুন। আমি যেনেই বলীছ আপনার মত কোন আলেমরে কাছে শুনে বলীছ না। আমি বলেছি নারীদের প্রচলিত বোরখা পরিধান কোরআন সম্মত নয়। আপনি কোরআনের সূরা নূর ও আহযাব সূরা আবারও পড়ুন আশা করি আপনার দৃষ্টিতে এবার পড়বে সত্য গুলি।

১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:১৩

বিসাম বলেছেন: তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে[/sb

একজন মানুষের সৌন্দর্য বিচার করবেন কি দেখে ? যদি চেহারা, চোখ খোলা ই থাকে তাহলে সৌন্দর্য প্রকাশ না করার অর্থ কি ?

আসল কথা হল ঢেকে রাখা। নিজেকে ঢেকে রাখার জন্য যা ইচ্ছা পরতে পারে বোরকা পরা জরুরী না ।

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩০

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: http://www.alkawsar.com/article/464

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.