![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে
হযরত ওমর ফারূক
হযরত ওমর ফারূক (রাঃ)-এর সময়ই সরকারি পর্যায়ে বিচ্ছিন্ন হাদীস সম্পদ সংকলন ও লিপিবদ্ধ করা হয় এবং সু-সংবদ্ধ করে নেয়ার প্রশ্ন সর্বপ্রথম উত্থাপিত হয়। হযরত ওমর (রাঃ) নিজেই এই বিরাট কাজ সম্পন্ন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন এবং এ সম্পর্কে অন্যান্য সাহাবীর সঙ্গে পরামর্শও করেছিলেন। মুসলমানরা তাঁকে এর অনুকূলেই পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে তাঁর নিজের মনেই এই সম্পর্কে দ্বিধা ও সন্দেহের উদ্রেক হয় যে, এটা করা সমীচীন হবে কিনা! তিনি প্রায় একমাস কাল পর্যন্ত অনেক চিন্তা-ভাবনা ও ইস্তেখারা করতে থাকেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই একদিন বললেন: ‘আমি তোমাদের নিকট হাদীস লিপিবদ্ধ ও সংকলিত করার কথা বলেছিলাম, একথা তোমরা জান। কিন্তু পরে মনে হল তোমাদের পূর্বের আহলে কেতাব লোকেরাও এমনিভাবে নবীর কথা সংকলিত করেছিল, ফলে তাঁরা তাই আঁকড়ে ধরল এবং আল্লাহর কিতাব
পরিত্যাগ করল। আল্লাহর শপথ, আমি আল্লাহর কিতাবের সাথে অন্য কিছুই মিশ্রিত করব না।’ অতঃপর তিনি হাদীস সংকলিত করবার সংকল্প ত্যাগ করেন-।”
(সূত্র-হাদিছ সংকলনের ইতিহাস; মু: আ: রহিম; ১ম সংস্করণ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন; ৬ষ্ঠ প্রকাশ, পৃ: ২৯০-৩০০, খায়রূন প্রকাশনী;, পৃ: ২৯০
খলিফা হযরত আবুবকর সিদ্দীক (রাঃ) পাঁচ শত হাদীসের এক সংকলন বিনষ্ট করে ফেলেন পর্ব-১ --চলবে।
Click This Link
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৮
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আমরা অনেকেই না জেনে কেবল মানুষের মূখে থেকে শুনে অনেক কথা বলে থাকি, মেনে থাকি, পালন করে থাকি। আপনাকে ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২১
এম আবু জাফর বলেছেন: এটা একটা জগন্য মিথ্যাচার।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আল্লাহ্ আপনার সু-দৃষ্টি দান করুন---আমেন
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:২২
মাহমুদডবি বলেছেন: খারেজীদের লেখা এই সব বই পড়ে বিভ্রান্ত হবেন না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ওহাবীদের বই পড়ে কোরআন কেযে একেবারে দূরে ঠেলে দিচ্ছেন সেদিকে খেয়াল আছে?
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৩৩
হৃদয়ে বেদনা বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে সেলিম জাহাঙ্গীর ইহুদীদের বড় দালাল হবে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: কেন মনে হচ্ছে সেটা বলা উচিত ছিলো। আর আমি যা বলছি তা কেবল পেট বানানো কথা নয়। ইতিহাসের কথা।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫০
নির্ণয় বলেছেন: হযরত ওমর ফারূক (রাঃ) যে এই কথা বলেছেন তা লেখক মু: আ: রহিম তো ওহি সূত্রে জানেননি। তিনিও সেটা পড়েছেন অন্যকারো বই থেকে। হাদিসের শরম থেকে বাঁচার জন্য এমনিই সহি-জাল এর জাল বিছানো হয়েছে। তার উপর যদি এখন বলেন হাদিস যারা সংগ্রহ করেছেন তারা অনধিকার কাজ করেছেন (যেহেতু ওমর চাননি বলে উল্লেখ করেছেন) তাহলে প্রশ্ন থাকলো যে মু: আ: রহিম কোথা থেকে এই ইতিহাস জেনেছেন? হযরত ওমর ফারূক (রাঃ) আমলের কারোর সাক্ষ্য অথবা তার পরের প্রজন্মের বর্ণনা থেকে নিশ্চয়!
হযরত ওমর ফারূক (রাঃ) আমলের কারোর সাক্ষ্য অথবা তার পরের প্রজন্মের বর্ণনা যদি মু: আ: রহিম এর কাছে সত্য হিসেবে ধরা দেয় তাহলে নবীর আমলের কারোর সাক্ষ্য অথবা তার পরের প্রজন্মের বর্ণনা অসত্য হয় কী করে?
অসত্য দিয়ে এক লজ্জ্বা ঢাকতে গিয়ে আরো বেশি লজ্জ্বার কারণ তৈরী করা কী সমীচীন?
------------------------------------------------------------
আমার সর্বশেষ পোস্টঃ ধর্মের আগুন ও মিনার রশীদের কাপড় শুকানোর তত্ত্ব
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: (ক) হযরত আবু ছাইদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন যে, কোরআন ব্যতীত আমার কোন কথাই লিখিও না। আর কোরআন ব্যতীত আমার নিকট থেকে অন্য কিছু লিখে থাকলে, তা যেন মুছে ফেলা হয়।” [ দ্র: সহিহ্ মুসলিম, আ. ফা. ভুইয়া, ১ম খ. ১ম সংস্করণ, পৃ: ৫১]
শরীয়তি আলেমরা কি সব মুছে ফেলেছে?
(খ)আমার কাছ থেকে তোমরা কোরান ছাড়া আর কিছুই লিখবেনা। যদি কেউ লিখে থাকে তবে অবশ্যই তা নষ্ট করে ফেল।'' -সহিহ মুসলিম, ভলিউম১, পৃষ্ঠা ২১১, হাদীস নং ৫৯৪, প্রিন্টার-মতকবে আদনান, বৈরুত,১৯৬৭।
উপরের হাদীস গুলো আপনি মানেন? উপরের হাদীস মতে শরীয়তি আলেমরা কি সব হাদীস নষ্ট করেছে। যেগুলো আন্দাজের উপর ভিত্তি করে চলে সেটা কতটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে সেটা নিয়ে ভাবুন। হাতের সামনে জ্বলন্ত কোরআন আকড়ে ধরুন সঠিক পথ পাবেন। অনুমান করে কোন কথা বলা ঠিক নয়; কোরআন তার স্বাক্ষী।
সূরা ইউনুস ১০:৩৬ আয়াতে বলেছেনঃ
وَمَا يَتَّبِعُ أَكْثَرُهُمْ إِلاَّ ظَنًّا إَنَّ الظَّنَّ لاَ يُغْنِي مِنَ الْحَقِّ شَيْئًا إِنَّ اللّهَ عَلَيمٌ بِمَا يَفْعَلُونَ
অর্থঃ বস্তুতঃ তাদের অধিকাংশই শুধু আন্দাজ-অনুমানের উপর চলে, অথচ আন্দাজ-অনুমান সত্যের বেলায় কোন কাজেই আসে না। আল্লাহ ভাল করেই জানেন, তারা যা কিছু করে।
(ক) আমরা আজ যে হাদীস পড়ছি তা কি আন্দাজের উপর নয়?
(খ) হাদীস কি কখনো পৃথিবীতে লিখিত আকারে ছিলো, যে ভাবে
কোরআন ছিলো?
কোরআন ওহী হবার সাথে সাথে লিখিত হয় তার পরেও কোরআন সংকলন নিয়ে অনেক কথা আছে। তার পরেও বলবো কোরআন হচ্ছে সুপার পাওয়ার, কোরআন পড়ুন ও জানুন। কোরআন পড়লে পথ একটা'ই পাবেন, আর হাদীস পড়লে নানান মত ও পথের কবলে পড়বেন।
আল্লাহ্ কোরআনে রাসুল (সাঃ) কে সুরা কাহফ ১৮:২৭ আয়াতে বলেছেনঃ
وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا
অর্থঃ আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না।
এই আয়াতে বোঝা যাচ্ছে রাসুলের কোরআন ছাড়া কোন পথ নাই, তাকেই আকড়ে ধরতে বলেছে। নির্ণয় রাসুল (সাঃ) উম্মতদের কি করা উচিত?
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫
নজিবুল্লাহ বলেছেন: Click This Link
৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
নির্ণয় বলেছেন: যে প্রসঙ্গের উত্তর আপনি দেননি সেই প্রসঙ্গটাই আসলে এই আলো চনার ইতি টানতে পারে। আমার মনে হয় আপনি আর একবার চোখ বুলালে আমার বক্তব্য বুঝতে পারবেন -
হযরত ওমর ফারূক (রাঃ) আমলের কারোর সাক্ষ্য অথবা তার পরের প্রজন্মের বর্ণনা যদি মু: আ: রহিম এর কাছে সত্য হিসেবে ধরা দেয় তাহলে নবীর আমলের কারোর সাক্ষ্য অথবা তার পরের প্রজন্মের বর্ণনা অসত্য হয় কী করে?
আর মুছে ফেলার ব্যাপারটা তো আপনার উল্লেখিত হাদিসেই স্পষ্ট হয়েছে। কোরানের সাথে যাতে ব্যক্তির মত মিশে না যায় সে জন্যই নবীর এমন আদেশ! হাদিসের সাথে তো বিরোধ দেখিনা।
আন্দাজের উপর হাদিস- সেজন্যই তো আন্দাজি হাদিস বাদ দিতে সহি আর জয়িফের ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে। হাদিস যদি সহি হয় তাহলে মানতে হবে তার চেইন নবীর সাহাবী পর্যন্ত যায়। আর তখন নবীর সাহাবীদেরকে তো আর মিথ্যাবাদী বলা যায়না!
লিখিত আকারে থাকা না থাকা- এ প্রসঙ্গে আপনিই উত্তরের সূচনা করে দিয়েছেন কোরানের প্রসঙ্গ এনে। কোরান নাজিল হওয়া, সংকলনের পর খলিফা কর্তৃক কোরান পুড়িয়ে ফেলা, তারপর পর "সহজবোধ্য হিসেবে" নাজিল হওয়া আল্লাহর কোরানে নুক্তা যুক্ত করা... আসলেই ইতিহাস অনেক লম্বা।
হাদিস, কোরানের মত "লওহে মাহফুজে" সংরক্ষিত না। কিন্তু মজার ব্যাপারটা হচ্ছে "লওহে মাহফুজে" রাখা "সহজবোধ্য" কোরান বোঝার জন্যও হাদিস লাগে!!!
কোরআন পড়লে পথ একটা'ই- নাহ, তাও না। নাসেখ-মনসুখ আছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৮
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: নির্ণয় আপনি বলেছেনঃ কোরআন বোঝার জন্য হাদীস লাগে। আপনার একথার শুনে ছোট শিশুও হাসবে। তাহেলে তাওরাত,জাব্বুর ও ইঞ্জিল বোঝার জন্য কোন হাদীস লাগে? হাদীস আর কিছু না দিতে পারলেও সে অনেক দল ও খন্ড খন্ড মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেছে। কোরআন তাদের বলছে।
সূরা আন-আম ৬:১৫৯ আয়াতে বলছেঃ
إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
অর্থঃ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।
হাদীস লিপিবদ্ধ করা রাসুলের বারণ ছিলো নিম্নের হাদীস গুলি দেখি। এই হাদীস গুলোও সহীহ্।
১। হযরত আবু ছাইদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন যে, কোরআন ব্যতীত আমার কোন কথাই লিখিও না। আর কোরআন ব্যতীত আমার নিকট থেকে অন্য কিছু লিখে থাকলে, তা যেন মুছে ফেলা হয়।” [ দ্র: সহিহ্ মুসলিম, আ. ফা. ভুইয়া, ১ম খ. ১ম সংস্করণ, পৃ: ৫১]
শরীয়তি আলেমরা কি সব মুছে ফেলেছে?
২। আমার কাছ থেকে তোমরা কোরান ছাড়া আর কিছুই লিখবেনা। যদি কেউ লিখে থাকে তবে অবশ্যই তা নষ্ট করে ফেল।'' -সহিহ মুসলিম, ভলিউম১, পৃষ্ঠা ২১১, হাদীস নং ৫৯৪, প্রিন্টার-মতকবে আদনান, বৈরুত,১৯৬৭।
এইসব হাদীস গুলো কি শরীয়তি আলেমরা সব নষ্ট করে ফেলেছে?
হাদীসটি সম্বন্ধে বিশ্বের সকলেই একমত; আবার বিশ্বের সকলেই (শরীয়ত) হাজারো ফন্দি-ফিকির, কুট-কৌশলে হাদীসটি বাতিল বলে সাব্যস্ত করার আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন।
আসুন আমরা কোরআনের আলোয় আলোকিত হই। আল্লাহ আমাদের সকলকে কোরআন বুঝে পড়ার তৌফিক দান করুন----আমেন
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নজিবুল্লাহ বলেছেন: Click This Link
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
মেহেদী পরাগ বলেছেন: ناشد الناس أن يأتوه بسنة الرسول المكتوبة عندهم لأنه يريد أن يجمعها في كتاب، كما ناشدهم أن يأتوه بالكتب المحفوظة لديهم حتى ينظر فيها ويقوّمها، فلما أتوه بها أمر بحرقها، وحرقها فعلاً
অনুবাদঃ যখন তিনি (হযরত উমর) খলিফা হলেন, তিনি জনগণকে তাদের সংগ্রহে থাকা সকল লিখিত হাদীস তার কাছে নিয়ে আসতে বললেন যাতে তিনি সেগুলো যাচাই করতে পারেন এবং একটি কিতাবে সংকলণ করে রাখতে পারেন। অতপর যখন তারা তাদের কাছে থাকা সকল লিখিত হাদীস নিয়ে আসলেন, তিনি সেগুলো পুড়িয়ে ফেলতে আদেশ দিলেন, এবং তিনি সত্যিই সেগুলো পুড়িয়ে ফেলেছিলেন।
সূত্রঃ তাবাকাত- ইবনে সা'দ
قال عروة بن الزبير: إن عمر بن الخطاب أراد أن يكتب السنن، فاستشار في ذلك أصحاب رسول الله (ص)، فأشاروا عليه أن يكتبها، فطفق عمر يستخير الله شهرا، ثم أصبح يوما، وقد عزم الله له، فقال: إني كنت أردت أن أكتب السنن، وإني ذكرت قوما كانوا قبلكم كتبوا كتبا، فأكبوا عليها فتركوا كتاب الله - وإني والله - لا ألبس كتاب الله بشئ أبدا
أمنية كأمنية أهل الكتاب رأي حتى لا ينشغل الناس بالسنة عن القرآن.
অনুবাদঃ উরওয়া ইবনে যুবায়ের বর্ণনা করেনঃ উমর (রা) একদিন রাসূলের (সা) সাহাবাদের সাথে হাদীস লিপিবদ্ধ করার বিষয়ে আলোচনা করছিলেন। সবাই তাতে একমত হয়েছিলেন। তবু উমর দ্বিধাগ্রস্থ ছিলেন এবং পুরো এক মাস আল্লাহর নিকট দিকনির্দেশনার জন্য প্রার্থনা করেছিলেন। একদিন, আল্লাহর ইচ্ছায় তিনি মনস্থির করলেন এবং ঘোষণা দিলেন, '' আমি হাদীস লিপিবদ্ধ করতে যাচ্ছিলাম কিন্তু হঠাত আমার আগের জমানার লোকজন যারা ঐশী গ্রন্থের চেয়ে তখনকার নবীগণের হাদীসের প্রতি বেশী মনোযোগী হয়েছিলেন তাদের কথা মনে পড়ল। আমি পবিত্র কোরআন ও নবীর হাদীসের মাঝে দ্বিধা তৈরী হবার কোন সুযোগই রাখতে চাইনা।''
সূত্রঃ
কানজ আল উম্মাল- আল মুত্তাকী আল হিন্দী
তাদউইন আল কুরআন- আল শাইখ আলী আল কুরানি আল আমিলি
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মেহেদী পরাগ আপনি ভালো আছেন? অনেক দিন পরে নেটে আপনার এই জবাবে কথা বলছি। সত্যি খুব সুন্দর রেফারেন্স দিলেন এটাও আমার সংগ্রহে থাকলো। আপনার লিখা পড়তে চায়। ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে ভালো কিছু লিখুন। ভালো থাকবেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৪
কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: লাইকড

এটা জানা ছিল না