![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে
প্রবীর সিকদার আমার খুব প্রিয় মানুষ। ২০০১ সালে দৈনিক জনকণ্ঠের ফরিদপুর প্রতিনিধি থাকাকালে সন্ত্রাসীদের হামলায় মারাত্মক আহত হন প্রবীর সিকদার। এ ঘটনায় তার একটি পা কেটে ফেলা হয়। সাংবাদিক হিসেবে তিনার সঙ্গে আড্ডা হয়েছে চা পান করতে করতে। আমি নিজ হাতে রেডিটি তৈরী করে তাকে দিলাম সে বলে, সেলিম চা আমি তৈরী করে নিতাম তুমি আবার কষ্ট করলে কেন! যায় হোক
জনকণ্ঠে থাকাকালীন প্রবীর সিকদার ‘সেই রাজাকার’ শিরোনামে একটি ধারাবাহিক প্রতিবেদন লেখেন। সেই প্রতিবেদনে তিনি বিশেষ কিছু ব্যক্তির মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার বিষয় তুলে আনেন। প্রবীর সিকদার তখন থেকে অভিযোগ করে আসছিলেন ওই ধারাবাহিক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তার ওপর হামলা হয়।
এছাড়া ফরিদপুরের এমপি এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকেও রাজাকার চিহ্নিত করে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন প্রবীর সিকদার।
সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে তুলে নিয়ে গেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শেরেবাংলা নগর থানার এসআই জলিলের নেতৃত্বে রাজধানীর ইন্দিরা রোডে অবস্থিত ‘উত্তরাধিকার ৭১ নিউজ’ কার্যালয় থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। তাকে থানায় নেয়ার কথা বললেও নেয়া হয়েছে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে।
আমি যতদূর জেনেছি, বিশ্বাস করি প্রবীর সিকদার একজন বড় মনের মানুষ, দেশপ্রেমিক । তাকে হয়রানির যে খড়গ নেমে এসেছে-তা ছুড়ে ফেলা হোক। প্রবীর সিকদারকে সকল ষড়যন্ত্রের জাল থেকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হোক। আমি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।--------সেলিম জাহাঙ্গীর
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
বেরসিক কথক বলেছেন: নব্য রাজাকারদের হাতে পড়েছে বাংলাদেশ! এখন থেকে কারো মুক্তি মিলেছে না।