![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে
বনের পশুরে নয় মনের পশুকে কোরবানী করুন তাতে করে পশুরাও প্রাণে রক্ষা পায় মানুষও ভালো হয়। কোরবানী কি, কেন, কি জন্য কেন করতে হবে এবং আমরা কেন কোরবানী করছি একটু সময় করে ভাবুন উত্তর পেয়ে যাবেন।
সূরা হজ্জ ২২:৩৭ আয়াত
لَن يَنَالَ اللَّهَ لُحُومُهَا وَلَا دِمَاؤُهَا وَلَكِن يَنَالُهُ التَّقْوَى مِنكُمْ كَذَلِكَ سَخَّرَهَا لَكُمْ لِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَى مَا هَدَاكُمْ وَبَشِّرِ الْمُحْسِنِينَ
অর্থঃ এগুলোর গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, কিন্তু পৌঁছে তাঁর কাছে তোমাদের মনের তাকওয়া। এমনিভাবে তিনি এগুলোকে তোমাদের বশ করে দিয়েছেন, যাতে তোমরা আল্লাহর মহত্ত্ব ঘোষণা কর এ কারণে যে, তিনি তোমাদের পথ প্রদর্শন করেছেন। সুতরাং সৎকর্মশীলদের সুসংবাদ শুনিয়ে দিন।
সূরা আন-আম ৬:১৩৬ আয়াত
وَجَعَلُواْ لِلّهِ مِمِّا ذَرَأَ مِنَ الْحَرْثِ وَالأَنْعَامِ نَصِيبًا فَقَالُواْ هَـذَا لِلّهِ بِزَعْمِهِمْ وَهَـذَا لِشُرَكَآئِنَا فَمَا كَانَ لِشُرَكَآئِهِمْ فَلاَ يَصِلُ إِلَى اللّهِ وَمَا كَانَ لِلّهِ فَهُوَ يَصِلُ إِلَى شُرَكَآئِهِمْ سَاء مَا يَحْكُمُونَ
অর্থঃ আল্লাহ যেসব শস্যক্ষেত্র ও জীবজন্তু সৃষ্টি করেছেন, সেগুলো থেকে তারা এক অংশ আল্লাহর জন্য নির্ধারণ করে অতঃপর নিজ ধারণা অনুসারে বলে এটা আল্লাহর এবং এটা আমাদের অংশীদারদের। অতঃপর যে অংশ তাদের অংশীদারদের, তা তো আল্লাহর দিকে পৌঁছে না এবং যা আল্লাহর তা তাদের উপাস্যদের দিকে পৌছে যায়। তাদের বিচার কতই না মন্দ।
আর কোরআনে কোরবানী করতে বলেছে যাদের সেটা এবার দেখি:
সূরা বাকারা ২:১৯৬ আয়াত
وَأَتِمُّواْ الْحَجَّ وَالْعُمْرَةَ لِلّهِ فَإِنْ أُحْصِرْتُمْ فَمَا اسْتَيْسَرَ مِنَ الْهَدْيِ وَلاَ تَحْلِقُواْ رُؤُوسَكُمْ حَتَّى يَبْلُغَ الْهَدْيُ مَحِلَّهُ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضاً أَوْ بِهِ أَذًى مِّن رَّأْسِهِ فَفِدْيَةٌ مِّن صِيَامٍ أَوْ صَدَقَةٍ أَوْ نُسُكٍ فَإِذَا أَمِنتُمْ فَمَن تَمَتَّعَ بِالْعُمْرَةِ إِلَى الْحَجِّ فَمَا اسْتَيْسَرَ مِنَ الْهَدْيِ فَمَن لَّمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاثَةِ أَيَّامٍ فِي الْحَجِّ وَسَبْعَةٍ إِذَا رَجَعْتُمْ تِلْكَ عَشَرَةٌ كَامِلَةٌ ذَلِكَ لِمَن لَّمْ يَكُنْ أَهْلُهُ حَاضِرِي الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ وَاتَّقُواْ اللّهَ وَاعْلَمُواْ أَنَّ اللّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
অর্থঃ আর তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে হজ্জ্ব ওমরাহ পরিপূর্ণ ভাবে পালন কর। যদি তোমরা বাধা প্রাপ্ত হও, তাহলে কোরবানীর জন্য যাকিছু সহজলভ্য, তাই তোমাদের উপর ধার্য। আর তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত মাথা মুন্ডন করবে না, যতক্ষণ না কোরবাণী যথাস্থানে পৌছে যাবে। যারা তোমাদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়বে কিংবা মাথায় যদি কোন কষ্ট থাকে, তাহলে তার পরিবর্তে রোজা করবে কিংবা খয়রাত দেবে অথবা কুরবানী করবে। আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ্ব ওমরাহ একত্রে একই সাথে পালন করতে চাও, তবে যাকিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা কোরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জ্বের দিনগুলোর মধ্যে রোজা রাখবে তিনটি আর সাতটি রোযা রাখবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি রোযা পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য, যাদের পরিবার পরিজন মসজিদুল হারামের আশে-পাশে বসবাস করে না। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাক। সন্দেহাতীতভাবে জেনো যে, আল্লাহর আযাব বড়ই কঠিন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ফিজিও নাছির উদ্দিন আপনাকে ধন্যবাদ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু, আপনার খুব সুন্দর একটি কমেন্টস এর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
আহলান বলেছেন: কথা খুবই খাটি ...কিন্তু কজনে তা মানি ....
কোরবানী কোরবানী কোরবানী ....
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আহলান, খুব সুন্দর বলেছেন; আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বনের পশু কুরবানী বোধ হয় জায়েয নয় ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোরবানী কোরবানী জানি
মানি কি সেই কোরবানী
বনের পশু প্রতিকী প্রাণ
কর মনের পশু কোরবানী!!
পবিত্র ঈদুল আযহায় আমাদের নেতা নেত্রীদের মনের পশু কোরবান হয়ে যাক।যারা সামর্থবান তারা লোক দেখানোর পরিবর্ত আত্মার টানে আত্মার গভিরতায় পৌছে আল্লাহর প্রেমে প্রকৃত কোরবান হয়ে যাক।
সকলের ঈদ হোক আনন্দময়।
ঈদ মোবারক।