![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পদ্মা সেতুর দুর্নীতির বিষয়ে দুদকের মামলায় সন্তষ্টি প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। জানা গেছে, পদ্মা সেতুর পরামর্শক প্রাক-যাচাইয়ে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় সন্তষ্টি প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংকের তিন সদস্যের বিশেষজ্ঞ প্যানেল। সম্প্রতি সংস্থাটিকে পাঠানো এক লিখিত প্রতিক্রিয়ায় এ সস্তুষ্টি প্রকাশ করে তারা। একই সঙ্গে অনুসন্ধানের মতো তদন্ত কাজ পর্যবেক্ষণ করতে প্যানেল সদস্যরা আবারও বাংলাদেশে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
অথচ কিছুদিন আগে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘অভিজ্ঞ বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষ আর পদ্মা সেতুতে ফিরে আসবে বলে মনে হয় না।’ বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে টকশোতে ড. আসিফ নজরুল একাই একশো। লাগাতার বলে যাচ্ছেন সরকারের বিরুদ্ধে। একচোখাভাবেই বলে যাচ্ছেন। এপিঠ-ওপিঠ দৃষ্টিভঙ্গিতেও কিছু বলছেন না। সরকারের ন্যূনতম কোনো ভালো কাজ আছে কিনা তার স্বীকৃতি নেই আসিফ নজরুলের টকশোতে।
বেসরকারি টিভি চ্যানেলের মালিকরাও সরকারকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে সরকারবিরোধী বক্তা এনে টকশো প্রোগ্রাম চালাচ্ছেন। বিএনপি-জামায়াত এখন পর্যন্ত সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে চরম নৈরাজ্যকর হঠকারিতা করে সরকারকে কোনো ডিসক্রেডিবিলিটির মধ্যে আনতে পারেনি। সরকার বরং ছাত্রলীগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে যতটা ঋণাত্মক পজিশনে আছে, বিরোধী দল মানুষ হত্যা এবং গাড়ি পোড়ানোর আন্দোলন করে সে পরিমাণ ঋণাত্মক পজিশনেও আনতে পারেনি সরকারকে। বিরোধী দল হালে পানি পেয়েছে মিডিয়ার মাধ্যমে। মিডিয়া, বিশেষ করে বেসরকারি টিভি মিডিয়া সরকারকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামানোর দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। জানি না, মিডিয়ার এই আক্রোশমূলক সরকারবিরোধী ভূমিকা দেশের ভবিষ্যতকে কোথায় নিয়ে যাবে।
কিছুদিন আগে বরেণ্য ১৫ জন বুদ্ধিজীবী সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী একটি সম্মেলন ডেকেছিলেন। তারা জাতিকে একটি ঘোষণাপত্র পাঠ করে শুনিয়েছেন। তার এক জায়গায় বলা হয়েছে, “রাষ্ট্র যখন দীর্ঘকাল পর একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সম্পন্ন করার মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তখন এই বিচার প্রক্রিয়া রদ করার দাবিতে মৌলবাদী একটি বিশেষ গোষ্ঠীর রাজপথে সহিংস-নৈরাজ্যবাদী তৎপরতা শুরু হয়েছে’।
সম্মেলন আহ্বানকারীদের একজন ড. আনিসুজ্জামান। এই মুক্তিযোদ্ধা-বুদ্ধিজীবী বলেন, “গেলো সেপ্টেম্বরে রামুসহ সন্নিহিত এলাকায় বৌদ্ধসম্প্রদায় আক্রান্ত হলে আমরা প্রথমে এটিকে একটি আকস্মিক ঘটনা বলে ভাবতে চেয়েছিলাম। পরে সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় হিন্দুদের এবং রংপুরের তারাগঞ্জে আহমদিয়াদের ওপর সহিংসতা ঘটলে আমাদের মনে হয় এসবই পরিকল্পিত ঘটনা। সরকার ও প্রশাসন এসব ঘটনায় নির্লিপ্ত থাকলেও দেশ ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে আমাদের মনে হয়েছে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে বিনষ্ট করতে সাংগঠনিকভাবে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের মনে হয়েছে, যে আদর্শ ও স্বপ্ন নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা বিপন্ন হতে দেওয়া যায় না।”
এই যে চেতনা, এই বিপন্ন বোধ বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোতে নেই বলে সেখান থেকে একচেটিয়া প্রচারণা চলছে সরকারের বিরুদ্ধে। টকশোতে আমরা শ্রোতা-নাগরিকরা আশা করি বিশ্লেষণ। সে বিশ্লেষণে ধরা পড়বে সকল পক্ষের দোষ-গুণ। সরকার এবং বিরোধী দল উভয় পক্ষের দোষ-গুণ, সীমাবদ্ধতা নির্মোহ দৃষ্টিতে আলোচনা হওয়ার উপযুক্ত স্থান টকশো। পরম পরিতাপের বিষয়, টকশো-ওয়ালারা দেখাচ্ছেন পক্ষপাতমূলক যুদ্ধংদেহী দৃষ্টিভঙ্গি।
দীর্ঘ চার বছর ধরে বিরোধী দল লাগাতার সংসদ বর্জন করে চলেছে। শুধু ভাতা নেয়ার জন্য এবং সংসদ সদস্য পদ টিকিয়ে রাখার ‘বাণিজ্যিক’ উদ্দেশ্যে তিন মাস পর পর একবার করে সংসদে যোগদান করছে বিরোধী দল। ঐ স্বল্প সময়ে সংসদে কী আচরণ করছে তারা? এ সম্পর্কে বলেছেন দেশবরেণ্য কলাম লেখক কথাশিল্পী রাহাত খান। তিনি বলেন, “বিএনপি-জামায়াত জোট সংসদে যায় না। কারণ সংসদে গেলে সংখ্যাগরিষ্ঠ আওয়ামী লীগের সদস্যরা নাকি বিরোধী দলের সাথে অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করে। এই ধরনের খোঁড়া অজুহাত তুলে সংসদে না যাওয়া দুর্ভাগ্যজনক। সংসদে নানা ইস্যুতে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হওয়াটাই স্বাভাবিক। দুর্ব্যবহারের দৃষ্টান্ততো বরং বর্তমানে বিরোধী দলই স্থাপন করেছে। ‘জিহ্বা কেটে ফেলা হবে’ স্পিকারকে ‘মাইক দে হারামজাদা’ এসব অশালীন, কুৎসিত এবং অসংসদীয় আচরণতো বিরোধী দলই করছে।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ঘোষণা করেছেন, ২০১৩ সাল সরকারের মরণ কাল। ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন বলেছেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানও ১৯৭৫ সালে বাকশাল কায়েম করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তার সে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। এ সরকারও যদি জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায়, তাহলে তাদেরও ’৭৫-এর মতো পরিণতি বহন করতে হবে।”
একই কণ্ঠস্বরে হুমকি দিয়ে কথা বলেছেন জামায়াত নেতা মজিবর রহমান, “আওয়ামী লীগ যে নির্বাচনী ব্যবস্থায় ক্ষমতায় এসেছে তা বন্ধ করে দেয়ায় প্রধানমন্ত্রীর জীবনাশঙ্কাও তৈরি হতে পারে। তাই বলছি, এখনো সময় আছে, নইলে আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের জনগণ এই দাবি বাস্তবায়ন করবে, এতে আপনার জীবনের অবসান পর্যন্ত হতে পারে।” সংসদে সদস্য পদের রাজকীয় সুবিধা বহাল রাখতে গিয়ে বিএনপির মহিলা সদস্যরা যে তা-ব সৃষ্টি করেছে তাতো দেখার মতো দৃশ্য নয়, শোনার মতো শব্দ নয়। তাকে ডা. দীপুমনি বলেছেন, ‘নিষিদ্ধ পল্লীর ভাষা’। তারা শেখ হাসিনাকে বলেছেন ‘কালনাগিনী’।
এই অপরাজনৈতিক কদর্য আচরণ সম্পর্কে টকশোগুলোতে সামান্যতম বিশ্লেষণ আসছে না। এ কথা বলা মোটেও আমার উদ্দেশা নয় যে, সরকারের দোষ-ক্রটি নিয়ে আলোচনা করা যাবে না, কিন্তু সরকারকে শয়তান আর বিরোধী জোটকে ফেরেস্তা বানানোর পক্ষপাতমূলক দৃষ্টিভঙ্গির অর্থ কি? বেসরকারি টিভি মিডিয়া দেশে গৃহযুদ্ধ বাঁধিয়ে মজা দেখতে চায় নাকি?
অবশ্য এ ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা পরিষ্কার ও দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে তুলে ধরা দরকার। সরকারের নিজস্ব মিডিয়া নেই কোনো অপপ্রচারের জবাব দেবার জন্য? সরকারের নিজস্ব মিডিয়া থেকেই প্রতিটি অপপ্রচারের পাল্টা প্রচারণা চালানো হচ্ছে না কেনো?
রবীন্দ্রনাথের সুবিখ্যাত ‘গোরা’ উপন্যাসের নায়ক গোরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে বলেছেন, ‘ভালোমানুষি ধর্ম নয় একথা তোমাদের মুহম্মদ জানতেন। তাই তিনি ভালোমানুষ সেজে ধর্ম প্রচার করেননি।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও রাজনীতিতে ভালোমানুষ সাজা অত্যন্ত বিপদজনক, তা ভালই জানেন তিনি। বিচারপতি সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে মাথায় বসিয়ে কী চরম খেসারত দিয়েছেন তা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে বেশি আর কে জানে?
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
যোগী বলেছেন: দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় সন্তষ্টি প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংকের তিন সদস্যের বিশেষজ্ঞ প্যানেল !!!
এই আচানক খবর কই পয়দা হইছে ভাই?
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: ভালোই লেদিয়ে ছেন
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
শোয়েব হাসান বলেছেন: মন্ত্রক@ ৬ মাসে অনুদান জমা এক লাখ টাকা!এই খবরটা ও তো মিডি্যায় পেলাম মিডিয়া সরকারের বিপক্ষে কে বলে?
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টটি অনেক বিশ্লষনধর্মী হওয়ার জন্য ।
সাংবাদিকদের সরকার বিপক্ষে যাবার বিশেষ কারন আছে ...
বাংলাদেশ তথা বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষেরই মানুষিকতা পরনির্ভরশীল । মিডিয়াদের একটি বিশেষ সংগঠন আছে যা মাধ্যমে সাংবাদিকতার মান উন্নয়নের নামে বিভিন্ন ট্রেনিং দিয়ে থাকেন । ঐ ট্রেনিংএর নামে হয় বেশ টাকার লুটপাট এবং তথ্য পাচার তথা বাংলাদেশকে নগ্ন করার একটি সুন্দর প্রসেস । যার মাধ্যমে বিদেশের কাছে পান বাহবা এবং অর্থ দুটোট । তাই তারা চান সর্বদা সরকারের বিরুদ্ধে প্রচার চালাতে । এবার কথা হল বর্তমান সরকারের সময় এই অপপ্রচার তথা শুধু ব্যর্থতা প্রচার বেশি হচ্ছে । এর কারন বিদেশীদের খুশি করতে এই সর্বদা মিডিয়া অবিচল আছে । বর্তমান সরকার জাতিসংঘে গিয়ে বলে এসেছেন.. বিশ্বব্যাংকের সংশোধন করার প্রয়োজন । আর কেহ জানাক বা না জানাক আমি বর্তমান সরকারকে এই সাহসী ভুমিকা নেবার জন্য সাধুবাদ তথা ধন্যবাদ জানাই । কারন আপনি বিশ্বব্যাংক নিয়ে পর্যালোচনা করলে বুঝতে পারবেন তারা উন্নয়নের নামে করছে শোষন । তার লোন দিবে তাদের রোড ম্যাপ অনুসারে । যেমন রাস্তাঘাট উন্নয়নে টাকা দিবে কিন্তু কোন কল কারখানা তৈরীর জন্য লোন দিবে না । লোন যেখানে দিবে সেখানে শর্তগুলো এমনভাবে থাকবে আপনি হাজারো চেষ্টা করলেও ৪০% টাকা খরচ করতে পারবেন না । এখন দেখেন যদি আপনি না পারেন তাহলে আপনি ব্যার্থ আর স্বার্থকতা আনতে চাইলে তাদের পা চাটতেহবে । বিশ্বব্যাংকের পা চাটা মানে আপনি উপরে ভদ্রলোক হবে বাট আপনার পেটে ভাত থাকবেনা । কিন্তু বর্তমান সরকার উপরে ভিটফাট হবার চাইতে পেটে ভাতের দিকে বেশি লক্ষ্য করেছেন । যা একটি দেশের সত্যিকার দাসত্ব থেকে মুক্তির প্রথম ধাপ । বলতে পারেন কৃষক তার যোগ্য সকল কিছু পাচ্ছে না । এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে আমি একদিনে আমার দেশের ক্যানসার দূর করতে পারবোনা । অঙ্গ কাটার বেদনা না সইতে পারলে রোগমুক্তি হবেনা । সরকার সেই কঠিন কঠিন যায়গাগুলোতে হাত দিয়েছেন । এখন যদি বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে উন্নয়নের পথে চলে যায় তাহলে পরবর্তীতে আর বিশ্বব্যাংকের পা চাটবে না বরং বিশ্বব্যাংককে বাংলাদেশের পা চাটতে হবে । এই উন্নয়নে তো বিশ্বব্যাংক খুশি হতে পারবেনা । তাছাড়া বাংলাদেশে যে কোন সরকার যদি পর পর দুবার ক্ষমতা এসে যায় তাহলে শোষনকারী দেশগুলোর জন্য বিরাট লজ্জার কারন হবে । তাই তারা বিভিন্ন কৌশল নিচ্ছে বর্তমান সরকারকে ব্যার্থ করার । আমি বলছি না সরকার সব ভালো কাজ করেছে বা পদ্মা সেতু নির্মানে দূর্নীতি হয়নি । কিন্তু এর সমাধান বিশ্বব্যাংক ভিন্নভাবে করতে পরতো । হাজার হাজর কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে এদেশে বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন প্রজেক্টে । কিন্তু পদ্মা সেতু একটি পাবলিক ইস্যু এবং সরকারকে ব্যার্থ করার একটি বড় হাতিয়ার বলেই মিডিয়ার মাধ্যমে এই প্রচার প্রচারনার বেশ হাকডাক। একটি দেশকে একটি বড় জায়গায় নিয়ে যেতে পারেন যেমন : ইউনুস সাহেব । নোবেল পুরস্কার জয়ী (বাংলার সাধারন মানুষ জানেন কতটা যোগ্য । বিশেষ করে গ্রামীন ব্যাংকে যারা চাকুরী তথা লোন নিয়ে বা জমা দিয়ে থাকেন তারাই ভালো জানেন নোবেল কেনা যায় কিনা ) যাই হোক এটা মুখ্য বিষয় নয় । তবে এটা ভাবার বিষয় বাংলাদেশকে অপমান করে একটি ব্যক্তির জন্য এই বেয়াদবী মানা যায় কিনা । হিলারী এমন কি পেয়েছেন যে সরকারের চেয়ে ইউনুস বড় হয়ে গেল । সেক্ষেত্রেও মিডিযা হিলারীর পক্ষ নিয়ে দেশের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন । কারন ঐ একটাই । একটু পা চেটে যদি দুটো পয়সা পাওয়া যায়। সকল সাংবাদিক ভাইদের প্রতি সবিনয় সম্মান জানিয়ে বলছি আপনার যে সবাই আমার কথায় জড়িত তা কিন্ত নয় । অর্থাৎ সকল সাংবাদিক যে খারাপ বা এক চোখা রিপোর্ট করেন তা বলছি না । কেউ আবার আমার উপর নাখোশ হইয়েন না । আমি আমার সাধারন চিন্তায় যতটুকু বুঝি আরকি । আমার মস্তিকের দাম বেশি কারন আমি আমার মেধাকে খুবই নগন্য কাজে লাগিয়েছি । আপনার অনেক জ্ঞানীগুনী (....) মানুষ তাই আমার কথা যদি কেহ পড়ার পর খারাপ লাগে তাহলে জানাবেন । আপনাদের পরামর্শ তুলে রাখবো
সকলের জন্য শুভ কামনা রইল ।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
সিনানথ্রোপাস বলেছেন: অদ্ভুদ পোস্ট আর অদ্ভুদ(অপর্না হালদার) একটা মন্তব্য!!!!
আর আমারও মনে হচ্ছে অদ্ভুদ আগুন্তুক।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
ফরিদ হাসান বলেছেন: অসাধারণ একটি সংগ্রহশালা (না দেখলে মিস করবেন)
সম্প্রতি প্রথম আলো পত্রিকায় দেশে ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বলকারী ব্যক্তিদের নিয়ে নিয়মিত ”আমিই বাংলাদেশ” নামে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যা কিনা ইতিমধ্যে পাঠকমহলে বেশ উৎসাহ সৃষ্টি করেছে। সেই প্রেরণায় আমরা এযাবত যতগুলো প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সবগুলো প্রতিবেদন একসাথে জড়ো করে চলেছি। প্রতিদিনই পেজটি আপডেট করা হয়। অনবদ্য এই সংগ্রহশালাটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
আঁধার রাত বলেছেন: আপনার দুখে আতংকিত হইলাম। উত্তর পাচ্ছেন না জনাব? এক কাজ করেন গুগলে ছাত্রলীগ নাম দিয়ে ইমেজ সার্স দেন। কিন্চৎ উত্তর পাবেন। ক্যালকুলাস জানা থাকলে ইন্টিগেশন করে দেন, লোয়ার লিমিটে ২০০৯ আর আপার লিমিটে ২০১৩ দিয়ে। আরো খানিকটা উত্তর পাওয়া যাবে। তবে এই সরকারের জায়গায় যদি অন্য দলের সরকার থাকত তবে কি জান্নাতে বাস করতাম? না করতাম না, তার প্রমান অন্যরাও দিয়েছে, আমরা পেয়েছি। আমরা শালার পাবলিক ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা হয়ে খালি লাফায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
মাহমুদডবি বলেছেন: