![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামী নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোটকে ক্ষমতায় আনতে সহিংসতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকে প্রধান কৌশল হিসাবে ব্যবহার করতে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী পরিকল্পনা চুড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ক্ষেত্রে আইএসআই সম্পূর্ণ সহযোগিতা দিচ্ছে। বেগম খালেদা জিয়ার সিঙ্গাপুরের গত তিনটি সফরই ছিল আইএসআই এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকের।
খালেদা জিয়ার সাম্প্রতিক সিঙ্গাপুর সফরে আইএসআই এর লে:জে: জহিরুল ইসলামের পক্ষ থেকে ব্রিগেডিয়ার আজিজ খানসহ দুজন কর্মকর্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে বৈঠক করেছেন। আইএসআই এর পক্ষ থেকে সহিংসতা সৃষ্টি করে সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগ সমর্থক ভোটাররা যেন ভোট দিতে না পারে এ কৌশলের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমান বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও গান পাউডার মজুদ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি বোমা তৈরি করতে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া ও হাট-হাজারীর দুর্গম পাহাড়ি এলাকা, সাতক্ষীরা ও রাজশাহীর নির্জন এলাকাসহ দেশের কয়েকটি স্থানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জামাত-শিবির ও হরকাতুল জেহাদের জঙ্গিরা আবার একত্রিত হয়ে আগামী নির্বাচনে সহিংসতা সৃষ্টির প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিছুদিন পূর্বে মুলাতলীতে পুলিশ খুঁজে পেয়েছিল হরকাতুল জিহাদ-এর ট্রেনিং ক্যাম্প। পুলিশি অভিযানে জঙ্গি আস্তানা থেকে উদ্ধার হয় জঙ্গি প্রশিক্ষণ সরঞ্জামের বিশাল ভাণ্ডার বোমা তৈরির সরঞ্জাম, একে-৪৭, বুট জুতা ও মানুষের প্রতিকৃতি কাঠের ডামি। মানুষের প্রতিকৃতি রাখা হয়েছিলো নিশানা অব্যর্থ করার ট্রেনিং দিতে।
হাট-হাজারীর সদর, চারিয়া, মেখল, নাজিরহাট ও মির্জাপুর এলাকার ৩৫টি মাদ্রাসার প্রায় ৩ হাজার এবং সাতক্ষীরা, রাজশাহী, ফেনী, নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জামায়াত শিবিরের ৪ হাজার মোট ৭ হাজার প্রশিক্ষিত জঙ্গি কর্মী ১০০টি আসনে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গিদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার জঙ্গির পাকিস্তান, লিবিয়া, আফগানিস্তান, এবং ইরানে যুদ্ধ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। মুফতি ইজহার এ কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিল। সে গ্রেফতার হওয়ার পর হারুন, সিকান্দার, হাবিবুল্লাহসহ প্রায় ২০ জন জঙ্গি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছে। তবে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ছাত্রশিবিরের বিশেষ টিমকে।
বর্তমানে খালেদা জিয়ার কয়েকজন দেহরক্ষীর মাধ্যমে নির্বাচনী বিশেষ টিমকে নির্দেশনা দেয়া এবং পরিচালনা করা হচ্ছে। এ কর্মকাণ্ডে তারেক রহমান ছাড়া বিএনপি বা ছাত্রদলের কাউকেই অন্তর্ভুক্ত করা হয় নাই। তারেক রহমান লল্ডন থেকে আইএসআইয়ের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করছে। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ নিশ্চিতভাবে জয়লাভ করবে এমন আসন বাদে ১০০ টি আসনকে চিহ্নিত করা হয়েছে যেখানে জয় পরাজয় অনিশ্চিত। এ ১০০ আসনে সংখ্যালঘুদের ভোট দানে বিরত রাখা এবং আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উপর হামলা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও উক্ত ১০০ আসনের যে সকল কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের ভোট বেশি সে সকল কেন্দ্রে নির্বাচনের আগে থেকে বোমাহামলা করে ভীতি সঞ্চার করা হবে যেন কেউ ভোট দিতে না আসে।
পাকিস্তান এবং জামায়াতের ফান্ড থেকে বিপুল পরিমান টাকা বরাদ্দ হয়েছে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতারা গোপনে এসে নিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে দাতাদের অর্থের যথাযথ ব্যবহার হচ্ছে কি না। প্রশিক্ষিত জঙ্গি বাহিনী দেখে তৃপ্ত হয়ে ফিরে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দাতাদের প্রতিনিধিরাও। তথ্যসূত্র: সাহস.কম
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: মন্ত্রক সকালে উঠেই গঞ্জিকা সেবন করেছেন।।মন্ত্রক রেফারেন্স ছাড়া ফাউ পেচাল পারা ছাগু আর ভাদাদের কাজ।।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
চলতি নিয়ম বলেছেন: ওহে উপ্রের দুই গান্জাখোর, এই নিন লিঙ্ক পরে দেখুন কি লিখেছে?
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: Apni oti druto RAW Er kole fire jan !!
Karon , Nirvorjoggo sutre prokash - Jamat - shibir mile MONTROK Ke 100 bar 'Putu' marar porikolpona korche !!!
Palao Montrok ! Palao !!
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: চলতি নিয়ম সাহেব। নির্বাচনে তো তাই ঘটছে তাইনা...!!! শালা গাঞ্জাসেবি একটি চটি পত্রিকার রেফারেন্স দিছে। আরেকজন সকালে উঠেই চটি পত্রিকা কপি পেস্ট মারছে।। হাস্যকর।।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
হাসিব০৭ বলেছেন: সকালে উইঠা কি গাজা খাইছেন? কোন রেফারেন্স না দিয়াই ফাও পেচাল পারেন? আগে রেফারেন্স দেন আর না দিলে শুধু শুধু ফিতনা ছড়াচ্ছেন কেন?