![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামায়াতের মিত্র দেশ পাকিস্তান থেকে কমান্ডো ট্রেনিংপ্রাপ্ত বেশ কয়েকজন দক্ষ সদস্য এখন দেশে অবস্থান করছে। তাদের এমন সব অবস্থানে রাখা হয়েছে যে, সাধারণ মানুষ দেখলেও চিনতে পারবে না। তারা জামায়াত-বিএনপির কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। যে কোন সময় তারা ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটাতে পারে। বড় ধরনের রক্তপাত ঘটানোর জন্য জামায়াত-বিএনপি মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ কারণেই তাদের মিত্র দেশের কয়েকজন কমান্ডো এনে মিশন বাস্তবায়ন করার পরিকল্পনা করছে। জামায়াতের টার্গেট সচিবালয়, রেলপথ, বড় বড় বিদ্যুত কেন্দ্র উড়িয়ে দেয়া। নির্দিষ্ট কিছিু ব্যক্তিকে হত্যা করা। এমন খবর দিয়েছে সরকারের প্রভাবশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থা।
জানা গেছে, জামায়াত-বিএনপির এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বিরাট অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। আসছে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ থেকেও জামায়াতের হাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ। দেশকে চরম অস্থিরতার মধ্যে ফেলতে তাদের এই নীলনক্সা শুধু হরতাল কেন্দ্রীকই থাকবে না, এটা চলবে দীর্ঘ মেয়াদী। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও বিচার বানচাল করার জন্যই জামায়াতের পরিকল্পনা দীর্ঘ মেয়াদী। বিএনপি জামায়াতের পরিকল্পনার সমর্থন দিয়ে যাবে। তাদের অস্তিত্বের প্রশ্নে তারা সারাদেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে রাখবে।
সংস্থাটির দেয়া তথ্য অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক, ককটেলসহ অন্যান্য ধ্বংত্মাক জিনিসপত্র উদ্ধার করছে। জামায়াত-বিএনপির ক্যাডাররা দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ সব জমা করেছে হরতালের শুরু বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই। গত কয়েকদিনের অভিযানে বোমা তৈরি উপাদান, ককটেল ও গানপাউডার উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।
সূত্র জানিয়েছে, সারাদেশে সহিংসতার আশঙ্কা করে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছে। টানা ৮৪ ঘণ্টার হরতালের মধ্যে তিন দিন পার হয়ে গেলেও জামায়াত বিএনপি খুব বেশি সুবিধা করতে পারেনি। গোয়েন্দা নজরদারির ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টানা অভিযান জামায়াত-বিএনপির পরিকল্পনায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করেছে। তাদের পরিকল্পনায় ছিল ব্যাপক নাশকতা চালানো। এই বিষয়টি আগেই ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর সরকার কঠোর নির্দেশ দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে। পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থা বাহিনী হার্ডলাইনে রয়েছে। ইতোমধ্যে সহিংসতারোধে অভিযান শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বিএনপির বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরও অনেক নেতাকর্মী গোয়েন্দা নজরদারিতেও রয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করে দেশকে আফগানিস্তানের দিকে নিয়ে যেতে চাইছে। এটা হতে দেয়া হবে না বলে রাজধানীসহ সারাদেশে র্যাব সদস্যরা যে কোন ধরনের নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত রয়েছে। পুলিশ বাহিনীকেও সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে।
গোয়েন্দা সংস্থাটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, জামায়াত-বিএনপি দেশজুড়ে চরম অরাজকতার সৃষ্টি করে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলোর কাছে ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চাইছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতরা দেশের এমন পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কয়েকটি দেশ বাংলাদেশে তাদের নাগরিকদের আসতে মানা করেছে। যে হারে বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছে তাতে বিদেশীরা এখানে নিরাপদ বোধ করছেন না। গাজিপুরে ঘুমন্ত শিশুর ওপর বোমা মেরে হত্যার পর থেকে বিদেশীরা বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।
জামায়াত-বিএনপির চিহ্নিত পয়েন্টগুলোতে বোমা বিস্ফোরণসহ আরও ভারি অস্ত্রের ব্যবহার করতে পারে এমন খবরও গোয়েন্দাদের কাছে চলে আসে। ওই সব পয়েন্টে আগে থেকেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। ফলে জামায়াত-বিএনপি পরিকল্পনা বদলিয়ে নতুন কৌশলে হরতাল পালন করে যাচ্ছে। জামায়াত বিএনপিকে সহযোগিতায় দিচ্ছে জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), হরকত উল জিহাদ আল ইসলামী (হুজি), হিযবুত তাহরীর, ইসলামী ডেমোক্যাটিক পার্টি (আইডিপি), জাগ্রত মুসলিম জনতা বাংলাদেশসহ (জেএমজেবি) বেশ কয়েকটি জঙ্গী সংগঠন। যদিও এসব সংগঠন নিষিদ্ধ।
জামায়াত-বিএনপির মেইন টার্গেট ছিল রেলপথে নাশকতা চালানো। হরতালের শুরুর দিন দু’একটি জায়গায় রেললাইনের ফিশ প্লেট খুলে ফেলেছিল। কিন্তু পরে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ প্রতিটি লাইন পরীক্ষা করে ট্রেন চলাচল করিয়েছে। জামায়াত-বিএনপির পরিকল্পনা অনুযায়ী রাতের আঁধারে দেশের বিভিন্ন এলাকায় রেললাইন তুলে ফেলা অথবা রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে রেখে দেবে। এ ঘটনা ঘটলে বেশি মানুষ হতাহতের শিকার হবে। বেশি মানুষ মারা গেলে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো ফলাও করে খবর প্রকাশ করবে। এমন পরিকল্পনা নিয়েছে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডাররা। বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোও তাদের টার্গেটে রয়েছে। একটা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি করতে তারা মরণ কামড় দেবে।
গোয়েন্দা সংস্থাটি বলেছে, একটি বিশেষ দেশের কাছ থেকেও তারা বোমা ও অস্ত্র সহযোগিতা পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ওই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন জামায়াত-শিবিরসহ নিষিদ্ধ সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করছে। ওই গোয়েন্দার লোকজন জামায়াত-শিবিরের বোমা তৈরিতে সহযোগিতা দিচ্ছে। বেশ কয়েকটি এলাকায় বোমা তৈরির বিষয়টি দেশের গোয়েন্দা সংস্থার নজরে এসেছে। বিষয়টি সরকারের ওপর মহলে জানানো হয়েছে বলে সংস্থাটি খবর দিয়েছে।
তথ্যসূত্র: জনকণ্ঠ
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: এটা বললেন না, ভারত সরকার ১০০০ কোটি রুপি বরাদ্দ করেছে, পাকিস্তান থেকে কমান্ডো ট্রেনিং প্রাপ্তদের আনার জন্য !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!????????????????
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
জনাব মাহাবুব বলেছেন: পথহারা সৈকত বলেছেন: তথ্যসূত্র: জনকণ্ঠ
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
কামরুল বিডি বলেছেন: জনকন্ঠ একটা পত্রিকা!! তারও আবার তথ্যসূত্র..। পুরাই লুল।
তারপরও একটু বলি,
ভাই ভারত থেকে যখন ১০০০ কোটি রুপি বিশেষ একটা দলের জন্য বরাদ্দ হতে পারে, ভারতের ‘র’ এর দিক নির্দেশনায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যা হতে পারে তাহলে সেখানে পাকিস্তান থেকে কমান্ড আমদানী করা আর বেশী কি???
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
আল ইফরান বলেছেন: পাকি কমান্ডো এনে কি আপনাকে কমান্ডো স্টাইলে পুটু মারা হবে ? ? ?
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
মাইন রানা বলেছেন: খবরটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ছিলাম আর আতকে উঠছিলাম কিন্তু শেষ শব্দটা পড়ে মনের অজান্তে হো হো করে হেসে উঠলাম।
হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো
শব্দটা হল তথ্যসূত্র: জনকণ্ঠ
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইদানিং কমান্ডো ট্রেনিং অতি সহজ হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। পত্র-পত্রিকার লেখার ধরন দেখে তো তাই মনে হচ্ছে।
সাধারনত অত্যন্ত সুপ্রশিক্ষিত সেনাদের অনেক যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া (সাইকোলজিক্যাল টেস্ট, ফিজিওলোজিক্যাল টেস্ট, ফিজিক্যাল টেস্ট, পূর্ণাংগ মেডিক্যাল টেস্ট) এর মধ্য দিয়ে কমান্ডো ট্রেনিং এর জন্য বাছাই করা হয়। পত্রিকা দেখে মনে হয় ভাবখানা এমন যে "আমারে কমান্ডো ট্রনিং দাও নাইলে খেলুম না"
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
পথহারা নাবিক বলেছেন: যৌনকন্ঠ!!
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
প্রবালরক বলেছেন: র-এর ছয় লক্ষ এজন্টের কাছে এরা পাত্তা পাবেনা। চিন্তার কিছু নাই ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
পথহারা সৈকত বলেছেন: তথ্যসূত্র: জনকণ্ঠ