নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই প্রথম রাজাকার মুক্ত নির্বাচন...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৬

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গত রবিবার। এতে প্রার্থী হতে দেয়া হয়নি কোন যুদ্ধাপরাধীকে। যার ফলে এবারের নির্বাচন হয় রাজাকারমুক্ত নির্বাচন। যদিও এই রাজাকারদের এ দেশে রাজনীতি করার কোন অধিকার ছিল না। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় এ নির্বাচনে অংশ নেয়নি প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। এরআগে এদেরকে এদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিল এই দল। ১৯৭৬ সালের আগস্ট মাসে রাজনৈতিক দল অধ্যাদেশ ঘোষণার মাধ্যমে স্বাধীনতাবিরোধী দলগুলে ারাজনীতি করার সুযোগ লাভ পায়। ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হয়ে সংবিধান থেকে ধর্মনিরেপক্ষতাকে বাদ দেয়। তখন রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ছিল মোট ২১টি। এদের মধ্যে ৫টি দল- (মুসলিম লীগ, ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম ও খেলাফতে রব্বানী পার্টি) জিয়ার নীতিকে সমর্থন দেয়। মুক্তিযুদ্ধে গণবিরোধী ভূমিকার দায়ে ১৯৭২ সালে এসব দল নিষিদ্ধ হয়।

স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে স্বাধীনতাবিরোধী ধর্মভিত্তিক রাজনীতির এটা ছিল পুনরুত্থান। আজ যা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।

জিয়াউর রহমান নিজের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও তিরিশ লাখ শহীদের আত্মত্যাগের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিক পুনর্বাসনের সুযোগ করে দিলেও জামায়াতীরা প্রথমে স্বনামে মাঠে নামার সাহস করেনি। তারা কৌশল হিসেবে ‘ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক লীগ’ সাইনবোর্ড নিয়ে সংগঠিত হয়। তথাকথিত দু’টি ইসলামী দলকে নিয়ে ১৯৭৬ সালের ২৪ আগস্ট গঠিত হয় আইডিএল। প্রাক্তন নেজামে ইসলাম পার্টির নেতা মওলানা সিদ্দিক আহমদকে করা হয় সভাপতি। মওলানা আবদুর রহিম এর সহসভাপতি হন। ১৯৭৭ সালের ২০ অক্টোবর মওলানা সিদ্দিক আহমদ ও অন্যান্য অ-জামায়াতপন্থী দলগুলোর হস্তক্ষেপের দরুন বেরিয়ে যান। পরের বছরের ১১ জুলাই অসুস্থ মাকে দেখতে পাকিস্তানী পাসপোর্টে তিন মাসের ভিসায় বাংলাদেশে আসেন গোলাম আযম। এরপর তিনি বাংলাদেশে জেঁকে বসেন।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে যেভাবে জামায়াতীরা বিরোধিতা করেছে একই কায়দা এদেশকে আবার পাকিস্তান বানানোর জন্য এই জামায়াতীরা মেতে উঠেছে। পাকিস্তানও এটা চায় । সবশেষ মানবতাবিরোধী অপরাধে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করার বিরুদ্ধে তারা সংসদে প্রস্তাব পাস করে। এছাড়া গত কয়েক মাসে জামায়াতীরা দেশে হিংস্র তান্ডব চালাচ্ছে।

বাংলাদেশের জামায়াতের সঙ্গে পাকিস্তানী জঙ্গীদের কানেকশন বরাবরই ছিল অত্যন্ত গভীর। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায় যে, পাকিস্তান থেকে জঙ্গী নেতাদের বাংলাদেশে এনে এদেশের জামায়াতে ইসলামীর জঙ্গীদের বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সময় প্রশিক্ষণও দেয়া হয়। যেমন ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে জোট সরকারের অন্যতম শরিক দল জামায়াতের আমন্ত্রণে পাকিস্তান জামায়াতের নেতারা ঢাকা সফর করেন। পাকিস্তান আমলে ইসলামী ছাত্র সংঘের নিহত নেতা আবদুল মালেকের দেশের বাড়ি বগুড়ায় যান তারা। এ প্রতিনিধি দল বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের তৎপরতা বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দখলের ভবিষ্যত কর্মপন্থা নিয়েও আলোচনা করেন। (সূত্র : মাসিক হাম কাদাম, অক্টোবর, ২০০৪, পাকিস্তান)

বাংলাদেশকে আফগানিস্তান বানানোর প্রচেষ্টারত পাকিস্তানের কুখ্যাত জঙ্গী মৌলবাদী নেতা মঞ্জুর আহমদ চিনিউটি ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সফর করে ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। ওই বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দৈনিক ভোরের কাগজ, জনকণ্ঠ, সংবাদ ইত্যাদি পত্রিকায় তা সাক্ষ্য দেয়। জামায়াতের মৌলবাদীদের হাতে প্রফেসর হুমায়ুন আজাদ আক্রমণের শিকার হন। এঘটনার পরপরইআবার গোপনে বাংলাদেশে আসে চিনিউটি। ঢাকায় এসেই খতিব উবায়দুল হক, মুফতি আমিনী ও শায়খুল হাদিস এবং জামায়াতে ইসলামী গংদের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে গোপনে বৈঠক করে তখন মঞ্জুর আহমদ চিনিউটি। যদিও এই জঙ্গী নেতা পাকিস্তান সরকার কর্তৃক নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তার পরও এদেশে এসে নিরাপাদেই তাঁর কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। সে সময় এব্যাপারে পত্র-পত্রিকায় অনেক লেখালেখি হয়েছে। এই জঙ্গী নেতা সম্পর্কে খোদ পাকিস্তানেরই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও ব্যাপক লেখালেখি হয়। ‘মঞ্জুর চিনিউটি নিজ এলাকায় ধর্মীয় এবং সাম্প্রদায়িক হিংসার বিষ তৈরি করে পরিবেশকে দূষিত করেছে।’ (দৈনিক মসাওয়াত, ২৩ ডিসেম্বর ১৯৮৮)

এছাড়া ১৯৯৪ সালের ১লা এপ্রিলের দৈনিক দিনকালে বলা হয়, ‘মওলানা মঞ্জুর আহমদ চিনিউটি ধর্মের নামে মানুষকে প্রতারণা করেছে, সে একজন ফতোয়াবাজ হিসেবে পরিচিত।’ পাকিস্তানী জঙ্গী নেতারা যেভাবে এদেশে এসে জিহাদী বক্তৃতায় মাঠ গরম করত, ঠিক তেমনি এদেশের জামায়াতের নেতারাও পাকিস্তানে গিয়ে জঙ্গী প্রশিক্ষণ নিয়ে আসত। যেমন ৫ ডিসেম্বর ১৯৯৩ সালের দি ডেইলি পাকিস্তান, লাহোর পত্রিকার একটি খবর ছিল-মজলিসে তাহাফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের আমির মাওলানা উবায়দুল হক করাচী পৌঁছে গেছেন। তিনি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলনের প্রস্তুতি বিষয়ে নেতৃবর্গের সঙ্গে পরামর্শ করেন।

এছাড়া জামায়াত নেতা মাওলানা সুবহানের তালেবান কানেকশন প্রসঙ্গে দৈনিক সংবাদে ২৩ জুন, ২০০৭ প্রকাশিত সংবাদটির শিরোনাম ছিল ‘মাওলানা সুবহানের তালেবান কানেকশন ছিল প্রকাশ্য।’ জামায়াতে ইসলামীর ইসলামী জঙ্গী কানেকশন ব্যাপকভাবে প্রচারিত হলেও এই নেতারা সব সময় নিরাপদ অবস্থানে ছিলেন। জোট সরকারের সময় এক জামায়াতী মন্ত্রী পাকিস্তানে সরকারী সফরে গিয়ে সেই সফর শেষ হওয়ার পরও ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে আরও দু’দিন অবস্থান করেন।

জানা যায়, সে সময় তিনি বৈঠক করেন পাকিস্তানের তালেবানপন্থী জঙ্গীদের সঙ্গে। তার এই তৎপরতা প্রকাশ্য না হলেও জামায়াতের নেতা মাওলানা সুবহান তালেবান নেতাদের সম্পর্কের কথা নিজেই প্রকাশ করেন। ২০০১ সালে তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি যে পুস্তিকা প্রকাশ করেন তাতে এর সচিত্র বিবরণ দেয়া হয়। এতে একটি ছবিতে দেখা যায় পাকিস্তানের পেশোয়ারে তালেবান নেতা গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের সঙ্গে বৈঠক করছেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে আরও কিছু জামায়াতী নেতাকেও দেখা যায়।

সুবহান তাঁর তালেবান কানেকশনের কথা কখনও গোপন করেননি বরং জামায়াতকে সেই তালেবানি ধারায় পরিচালনার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ছিল খুবই সক্রিয়” (সংবাদ ২৩/৬/২০০৭)। জামায়াতের জঙ্গী তৎপরতা রোধে শুধু নিবন্ধন বাতিল করলেই হবে না বরং তাদের নিষিদ্ধ করতে হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন রাজাকারমুক্ত নির্বাচন হয়েছে। তাই বিএনপি এতে অংশ নেয়নি। জামায়াতীদেরকে দিয়ে তারা দেশে সহিংসতা ছড়াচ্ছে। জামায়াতীরাও চায় শান্তিপূর্ণ এ দেশটাকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে। আফগানিস্তানের তালেবানরা যেমন ক্ষমতা দখল ও বলপ্রয়োগের ইসলামে বিশ্বাসী ঠিক তেমনি ও একই পথ অবলম্বন করছে জামায়াতীরা। তাই দ্রত সম্ভব জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করে এদেশের শান্তি ফিরিয়ে আনা দরকার। এজন্য সরকারের পাশাপাশি দেশবাসীকেও ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের বিরুদ্ধে রুখতে হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২২

হাসিব০৭ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ মহিউদ্দিন খান আলমগীর কি তোমার বাপ হয় নাকি যে অরে রাজাকার থেকে মুক্তিযোদ্ধা বানাইয়া দিছ হায়রে দালাল। দালালি বন্ধ কইরা একটু বাংলাদেশকে নিয়া চিন্তা কর।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

মন্ত্রক বলেছেন: রাজাকারমুক্ত বিম্পি ক্ষমতায় আইলে আবার আম্লীগে যারা রাজাকার আছেন তাগো বিচার করুক, নো প্রব্লেম। শর্ত হইলো বিম্পিকে রাজাকার মুক্ত করতেই হইবো। সবাই জানে রাজাকারাগো ছাড়া বিম্পির গতি নাই।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: পুরাই ভুয়া কথা।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫২

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অন্তত এই কারনে নির্বাচনটা ভালো লেগেছে

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০০

জহির উদদীন বলেছেন:

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

নিজাম বলেছেন: আগামীতেও এমনই হোক!

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

দূষ্ট বালক বলেছেন: হাসিব০৭ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ মহিউদ্দিন খান আলমগীর কি তোমার বাপ হয় নাকি যে অরে রাজাকার থেকে মুক্তিযোদ্ধা বানাইয়া দিছ হায়রে দালাল। দালালি বন্ধ কইরা একটু বাংলাদেশকে নিয়া চিন্তা কর।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

মন্ত্রক বলেছেন: রাজাকারমুক্ত বিম্পি ক্ষমতায় আইলে আবার আম্লীগে যারা রাজাকার আছেন তাগো বিচার করুক, নো প্রব্লেম। শর্ত হইলো বিম্পিকে রাজাকার মুক্ত করতেই হইবো। সবাই জানে রাজাকারাগো ছাড়া বিম্পির গতি নাই।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: "বাংলার মানুষ, ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তে রন্জিত বাংলার মাটিতে কোন স্বাধীনতা বিরোধীর আস্ফালন দেখতে চায়না।"

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

মারজ সোহাগ বলেছেন: (শতকরা)% হিসাব কি প্রতি হাজারে নাকি প্রতি লাখে হয়? নাকি বর্তমানে গায়েবানা ভোটের সিস্টেম চালু আছে
Click This Link

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: রাজাকার কি শুধু যুদ্ধাপরাধী এবং জামায়াতের জন্য? যারা বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে ভারতকে সব বিলিয়ে দেয়,ভারতের তাবেদারি করে তারা কি রাজাকার নয়?

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

নবীনুর বলেছেন: ময়মনসিংহ-৭ এম এ হান্নান স্বীকৃত রাজাকার , এই জাপা প্রার্থীর সর্মথনে আ’লীগ তার প্রার্থী রেজা আলীকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে । সবকিছু জেনে তারপর মন্তব্য করবেন ।

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২২

সাবাব ইকবাল বলেছেন: ডেমোক্রাসির নামে অটক্রেসি আর কতোদিন করবেন ? যুদ্ধাপরাধীরা এইবার নির্বাচন করতে পারে নাই এই ফাউল কথা কোত্থেকে শুনছেন ? মাদারীপুরের একটা আসনে এইবার এমপি পদে দাড়িয়েছে আওয়ামী লীগ পন্থী কুখ্যাত রাজাকারেরা। আমাদের হাসিনার ভাইরা ভাইতো আছেনই। খুজলে আরও পাওয়া যাবে। পাকিস্তান এখন বাংলাদেশ বাল! ছিড়ার ক্কমতাও রাখে না। কই থেইকা আসছে বলতে বাংলাদের পাকিস্তান হয়ে যাবে। বাংলাদেশের তিন দিক ভারত দ্বারা বেষ্টিত এই কথা মনে রাখবেন। ভারতের কাছে বাংলাদেশ একটা সোনার খনির মতো। দক্কিণ এশিয়ার প্রতিটা দেশে ভারত রাজত্ব চালায় নিজের মতো। শুধু বাংলাদেশে পারে না। একমাত্র কারণ আমাদের দেশের মানুষ এই সম্পর্কে সচেতন। আর আমাদের হাসিনা দিদি অতি উৎসাহে এই দেশকে বিলিয়ে দিচ্ছে ভারতের কাছে।
শুনেন আপনাকে একটা ডেমো দেই আগামীতে কী ঘটতে পারে। সরকার যদি তার এই ধারা অব্যাহত রাখে তাহলে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ। সরকার যত ক্ষমতা দেখাবে সরকার বিরোধীরা আরও ততো বিরোধী হয়ে উঠবে। এক সময় বিএনপি বা সরকার বিরোধী দলগুলোর আর কোথাও যাওয়ার জায়গা থাকবে না আর কিছি করার থাকবে। আর তাদের বেশির ভাগই হবে আলেম ওলামা বা হেফাজত পন্থী। কারনা তারা কখনই চাবে বিধর্মী ভারতের কাছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশ বিক্রি হয়ে যাক। তারা সশস্ত্র সংগ্রামের ঘোষণা দিবে। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়েই থাকবে ভারত। তারাও সরকারকে উপদেশ (!) দিবে এসব বিদ্রোহীদের দমন করতে। শুরু হবে গৃহযুদ্ধ। ভারত হল রাশিয়ার সব থেকে বড় অস্ত্র আমদানিকারক দেশ। স্বভাবতই রাশিয়াও পক্ষ নেবে ভারতের। সরকারি দলকে অস্ত্র দিবে রাশিয়া। আর এটা একটা চিরন্তন সত্য যে রাশিয়া যে পক্ষে থাকবে আমেরিকা থাকবে তার রিভার্সে। অর্থাৎ দেশের বিদ্রোহীদের অস্ত্র সরবরাহ করবে আমেরিকা। ব্যাস ভারতের মিশন সাকসেসফুল। বাংলাদেশ হবে ব্যাটেলফিল্ড। ধবংস হবে কল কারখানা, ব্রীজ, সেতু, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান... আর মাঝখান দিয়ে সব থেকে বেশি লাভবান হবে ভারত।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

মন্ত্রক বলেছেন: এই তথ্য কই পান ভাই, এর আগেও দুইবার এইরকম ক্যাম্পেইন করছেন, আম্লীগকে ভোট দিলে বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হইয়া যাইবোগা। কিন্তু আপনাদের আঙুল চোষাইলো আম্লীগ। কই ভারতের অঙ্গরাজ্য তো হইলো না। এইবারো একই প্যাচাল পারতাছেন।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

হাসিব০৭ বলেছেন: আপনার হেডলাইনেই তো সমস্যা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

হাসিব০৭ বলেছেন: আপনার হেডলাইনেই তো সমস্যা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

মন্ত্রক বলেছেন: হেডলাইন মোটা দাগে সত্য।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

মুণণা বলেছেন: Alcholik Bangla ekta probed ase "Premik er Asay Sami haraise". Zuddho opradhi mukto korte gia nirbachon I ses korche... hahahah.. lekhok apni ekta ....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.