নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেকের শাশুড়ির বিরুদ্ধে এবার মামলা

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে সম্পদের হিসাব চাওয়ার পরও না দেয়ায় সাব কমিশন মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রমনা থানায় মামলাটি করেন দুদকের কর্মকর্তা আরকে মজুমদার। এর আগে সকালে হাইকোর্টে সম্পদের হিসাব দেয়ার জন্য সময় বাড়াতে রিট আবেদন করেন ইকবাল মান্দ বানুর আইনজীবীরা। রিটে শুনানির সময় দেয়া হয় ২ ফেব্র“য়ারি। হাইকোর্ট থেকে রিটের কপি দুদকের কাছে পৌঁছে দেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. জাকির হোসেন ভূঁইয়া ও অ্যাডভোকেট ফারহানা বেগম।

সাব কমিশন মামলা দায়ের হওয়ার আগে দুদক চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামানের কাছে মামলাটি করা হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আইনের মধ্যে তাকে আর সময় দেয়ার আমাদের কোনো সুযোগ নেই। তবে তারা যদি কোনো সময় নিয়ে আসতে পারে সেটাও আমরা দেখব। আইনের বাইরে কিছু হবে না।

দুদক সূত্র জানায়, ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু বরাবর সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ জারি করে দুদক। ওই নোটিশ তার পক্ষে তার বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক জাকির হোসেন গ্রহণ করেন। এরপর তিনি ওই নোটিশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রিট পিটিশন (রিট পিটিশন নং-৯৭৮/২০১২) দায়ের করেন এবং স্থগিতাদেশ পান। পরবর্তী সময়ে কমিশনের পক্ষে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বরাবর সিভিল পিটিশন ফর লিভ টু আপিল (আপিল নং-৯৯১/১৩) দায়ের করা হলে হাইকোর্ট বিভাগের স্থগিতাদেশ স্থগিত করা হয়। ফলে তার বিরুদ্ধে কোনো তদন্তে বাধা নেই বলে কমিশনের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান পত্র মারফত দুদককে জানান। আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ রিট নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বহাল থাকায় বর্তমানে ওই রিট সংশ্লিষ্ট দুদকের কার্যক্রম পরিচালনায় আইনগত কোনো বাধা নেই মর্মেও ওই পত্রে উল্লেখ করেন তিনি।

২০০৭ সালের ২৯ মে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তারেক রহমানের দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে চার কোটি ২৩ লাখ আট হাজার ৫৬১ টাকা ৩৭ পয়সার সম্পদের তথ্য গোপনসহ মোট চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকা ৩৭ পয়সার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়। তারেক রহমানের দাবি, তিনি ওই এফডিআরের অর্থ শাশুড়ি ও স্ত্রীকে দান করেছেন। তবে, দুদক এই দুজনের বিরুদ্ধে তারেকের অবৈধ আয়কে বৈধ করার অপচেষ্টার প্রমাণ পায়। - See more at: Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

এম আর ইকবাল বলেছেন:
নিজ সম্পদের মধ্যে অবৈধ উপাজ্জর্ন না থাকলে
হিসাব দিতে অসুবিধা কি ?
দুদক তো বহু লোকের কাছে এ রকম হিসাব চায়,
যদিও নিজের ঝুলিতে পঁচা ড়িম আছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.